অর্থনৈতিক উন্নয়নে স্বাস্থ্যখাতের ভূমিকা

অর্থনৈতিক উন্নয়নে স্বাস্থ্যখাতের ভূমিকা Role of Health Sector in Economic Development
উন্নত সামাজিক অবকাঠামোর অন্যতম উপাদান হলো স্বাস্থ্যখাত । মানব সম্পদের উন্নয়ন একটি উন্নত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপর নির্ভরশীল। স্বাস্থ্যসেবা জনসাধারণের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে স্বাস্থ্যবান জাতি তৈরি করে যা বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। নিম্নে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে স্বাস্থ্যখাতের ভূমিকা ও প্রয়োজনীয়তা সংক্ষেপে বর্ণনা করা হল ।
সেজন্য রোগীরা অকাল মৃত্যুবরণ করে। যাদের সামর্থ্য আছে তারা ভারত কিংবা থাইল্যান্ড, সিংগাপুর গিয়ে চিকিৎসা করায় । এটা আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার একটা অন্যতম সমস্যা ।
১৪ । উপযুক্ত স্বাস্থ্য নীতির অভাব ঃ স্বাধীনতার চল্লিশ বছর পেরিয়ে গেলেও আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পরিচালনার জন্য কোন সঠিক স্বাস্থ্য নীতি গ্রহণ করা হয়নি । ঔষধ আমদানি-রপ্তানি, বেসরকারি হাসপাতাল নির্মাণ, ফার্মেসী প্রতিষ্ঠা, নার্সদের দায়িত্ব, ডাক্তারদের ফি নির্ধারণ, মেডিকেল কলেজ স্থাপন, ডায়াগনষ্টিক সেন্টার প্রতিষ্ঠা, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগ ইত্যাদি সম্পর্কিত কোন সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নেই ৷ ফলে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা ক্রমশ বাড়ছে।
স্বাস্থ্য সুবিধা বাড়ানোর উপায় ঃ স্বাস্থ্যখাতে বিরাজমান সমস্যার সামাধান Means to Increase Health Facilities: Solution of Existing Problems in Health Sector
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে বহুমুখী সমস্যা বিরাজমান। রাতারাতি আমাদের স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন সম্ভব নয়। তবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে সুনির্দিষ্ট ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্যাগুলো দূর হবে । বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সমস্যা সমাধানের উপায়সমূহ নিম্নে বর্ণনা করা হলো।
১। ভেজাল খাদ্য ও ঔষধ নিয়ন্ত্রণ ঃ বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অন্যতম দূর্বলতা হচ্ছে খাদ্যে ও ঔষধে ভেজাল । এই সমস্যা দূর করার জন্য ভেজাল বিরোধী অভিযান বাড়াতে হবে এবং ভেজাল বিরোধী কঠোর আইন ও তার প্রয়োগ করতে হবে ।
২। হাসপাতাল স্থাপন : বর্তমানে বিদ্যমান হাসপাতালগুলোর আধুনিকায়ন করার পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারিভাবে হাসপাতাল স্থাপন করতে হবে । বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে, ইউনিয়ন পর্যায়ে ও দূর্গম এলাকায় হাসপাতাল স্থাপন করতে হবে ।
৩। হাসপাতালে বেডের সংখ্যা বৃদ্ধি ঃ উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের হাসপাতালে এবং বিভাগীয় পর্যায়ের হাসপাতালসহ ঢাকা শহরের বিশেষায়িত হাসপাতালগুলোতে বেডের সংখ্যা বাড়াতে হবে ।
৪। ডাক্তারের সংখ্যা বৃদ্ধি : জনসংখ্যার অনুপাতে প্রত্যেক হাসপাতালে ডাক্তারের সংখ্যা বাড়ানো প্রয়োজন। গ্রাম ও থানা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডাক্তার নিয়োগ দিয়ে সেখানে ডাক্তারদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা যেন ঢাকার বাইরে থাকে সেজন্য বিধিনিষেধ আরোপ করতে হবে। ডাক্তারদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো দেওয়ায় বিধান করা যেতে পারে ।
৫। গ্রামমুখী স্বাস্থ্য সেবা : শহরমুখী স্বাস্থ্যসেবাকে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত ছড়িয়ে দিতে হবে । প্রয়োজনে ডাক্তার নিয়োগ দেওয়ার সময় বাধ্যতামূলকভাবে ৩ থেকে ৫ বৎসর পর্যন্ত গ্রামে কাজ করার শর্ত জুড়ে দিতে হবে। এজন্য ডাক্তারদের মূলবেতনের সাথে আলাদা ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ব্যবস্থা করা যায়। তাছাড়া যেসব চিকিৎসক পল্লী অঞ্চলে চিকিৎসা সেবা দিবে পরবর্তীতে উচ্চতর প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিৎ।
৭। ডাক্তারদের কর্তব্য অবহেলা ও ডাক্তারদের মনে রাখা উচিৎ চিকিৎসা একটা সেবা। কিন্তু বাংলাদেশের অধিকাংশ ডাক্তার চিকিৎসাকে সেবার পরিবর্তে ব্যবসা মনে করে। রোগীর সাথে অধিকাংশ ডাক্তার ঠিকমতো কথা বলে না, রোগের ইতিহাস না শুনেই ১/২ মিনিটে কয়েকটি ঔষধের নাম লিখে প্রেসক্রিপশন ধরিয়ে দেয় ।
৮। ঔষধের দাম অধিক ঃ ঔষধের দাম চড়া। সরকারি হাসপাতলে রোগীদের বিনামূল্যে ঔষধ দেওয়ার বিধান থাকলেও তা না দিয়ে রোগীদের দিয়ে ঔষধ কেনানো হয়। দেশীয় কোম্পানীর ঔষধ এর সাথে বিদেশ থেকে আমদানীকৃত ঔষধের দাম অনেক বেশি। ২০১২ সালে তো প্রতিটি ঔষধ কোম্পানীই তাদের উৎপদিত ঔষধের দাম বাড়িয়েছে ৪০% থেকে ৫০% । কোন কোন ঔষধের দাম ১০০% থেকে ২০০% পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে ।
৯। শহর কেন্দ্রিক চিকিৎসা ব্যবস্থা ঃ বাংলাদেশের সরকারি ও বেসরকারি সকল স্বাস্থ্যকেন্দ্রই শহরে অবস্থিত । উপজেলা সদরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গড়ে উঠলেও সেখানে ডাক্তার, নার্স ও প্রয়োজনীয় ঔষধ পাওয়া যায় না । উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আধুনিক চিকিৎসার কোন সুযোগ নেই। গ্রাম এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে ও চরাঞ্চলে কিংবা পাহাড়ী এলাকায় অনেক সময় একজন হাতুড়ে ডাক্তারও খুঁজে পাওয়া যায় না। গ্রামের লোকদেরও চিকিৎসার জন্য শহরের চিকিৎসা কেন্দ্রগুলোতে আসতে হয়। কিন্তু শহরের চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা অধিকাংশ মানুষের পক্ষে সম্ভব হয় না ।
১০ । দক্ষ টেকনিশিয়ান ও নার্সের অভাব ঃ বাংলাদেশে যে হারে ডাক্তারের সংখ্যা, রোগীর সংখ্যা ও হাসপাতাল সংখ্যা বেড়েছে সে হারে দক্ষ টেকনিশিয়ান ও নার্স এর সংখ্যা বাড়েনি । তাই বাংলাদেশের হাসপাতলগুলোতে দক্ষ টেকশিয়ান ও নার্সের অভাব রয়েছে । অধিকাংশ হাসপাতল চলছে অদক্ষ কিংবা আধাদক্ষ নার্স ও টেকনিশিয়ান দ্বারা । তাছাড়া নার্সদের ব্যবহার এবং রোগীর প্রতি আচার-আচরণ অত্যন্ত নিম্ন ।
১১। তদারকির অভাব ঃ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ঠিকমত দেখাশুনা ও তদারকি করা হচ্ছে না । হাসপাতাল পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন কিনা, দালালদের দৌরাত্ম আছে কিনা, ডাক্তারগণ হাসপাতালে নিয়মিত নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত থাকে কিনা, নার্স-টেকনোলজিস্টসহ অন্যান্য কর্মচারি রোগীদের ঠিকমত সেবা করে কিনা, মেয়াদোত্তীর্ণ ও ভেজাল ঔষধ বিক্রী হচ্ছে কিনা এগুলো নিয়মিত দেখাশোনা করার জন্য সরকারের বিভিন্ন সংস্থা ও দপ্তর থাকলেও চোখে পড়ার মতো তাদের কোন কর্মকান্ড আমরা দেখি না । ফলে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে অনিয়ম ও নৈরাজ্য ক্রমশ বাড়ছে ।
১২। দুর্নীতি, সমন্বয়হীনতা ও অব্যবস্থাপনা : স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সাথে জড়িত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারী, ঔষধ প্রশাসন, নার্স, টেকনিশিয়ান, ডাক্তার সকলে চরম দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় চরম অব্যবস্থাপনা বিরাজ করছে। তাছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, ঔষধ প্রশাসন ইত্যাদি বিভাগের কর্মকান্ডের মধ্যে কোন সমন্বয় নেই ।
১৩। আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামের অভাব ঃ বাংলাদেশের অধিকাংশ হাসপাতালে (বিশেষ করে উপজেলা ও জেলা হাসপাতালে) রোগ নির্ণয়ের আধুনিক সরঞ্জাম নেই। ঢাকা শহরের গুটি কয়েক সরকারি বিশেষায়িত হাসপাতাল এবং বেসরকারী কয়েকটি হাসপাতল (যেমন- স্কয়ার, এপোলো, ইউনাইটেড কিংবা ল্যাবএইড) ছাড়া বাকীগুলোতেও রোগ নির্ণয়ের আধুনিক সরঞ্জাম নেই । ফলে সঠিক রোগ নির্ণয় হয় না ।
১২। স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা সেক্টর কর্মসূচির আওতায় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণখাতে জন্ম নিয়ন্ত্রণ সামগ্রী, ঔষধ, এম. এস. আর এবং সরঞ্জাম ক্রয় করা হচ্ছে প্রতি বৎসর।
১৩। ম্যালেরিয়া, কালাজ্বর, ফাইলেরিয়া, অজ্ঞাত ফু (যেমন- সোয়াইন ফ্লু) নির্মূলে সক হাসপাতালে চিকিৎসা ইউনিট চালুকরণ ।
১৪। HIV রোগের প্রাদুর্ভাব থেকে দেশকে মুক্ত রাখার লক্ষ্যে সরকার জাতীয় এইডস পলিসি প্রণয়ন করেছে এবং এ রোগের বিস্তার রোধকল্পে এইচপিএসপি'র আওতায় HIV AIDS Prevention কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছে ।
১৫ । ভেজাল বিরোধী অভিযান নিয়মিতকরণ এবং ঔষধ শিল্পের উন্নয়ন ।
১৬। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে আধুনিকায়ন করে সেখানে ডাক্তারের সংখ্যা বাড়িয়ে ৬ এ উন্নীত
করা হয়েছে। নিয়মিত মনিটরিং করা হচ্ছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডাক্তার নিয়মিত থাকে কিনা
১৭ । ধূমপান বিরোধী আইন ও প্রকাশ্যে ধূমপানের জন্য জরিমানা ও শাস্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে। সরকারের উপরোক্ত পদক্ষেপের পাশাপাশি বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে বেসরকারি খাত ও এনজিওগুলো বিশেষ ভূমিকা পালন করে চলেছে । যদি উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করা যায় তাহলে ২০২০ সাল নাগাদ সবার জন্য স্বাস্থ্য এই শ্লোগান বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ভবিষ্যৎ করণীয় Future Progmamme for Development of Health Sector
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবাখাতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে উন্নতি সাধিত হয়নি। মানসম্মত চিকিৎসা সেবা এখনও সময়ের চাহিদা। স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়নে ভবিষ্যতে আরও যেসব বিষয়ের উপর গুরুত্ব আরোপ করা যেতে পারে তা হল,
১ । একটি গণমুখী স্বাস্থ্য নীতি প্রণয়ন যার মূলমন্ত্র হবে সবার জন্য স্বাস্থ্য ।
২। আলাদা মেডিকেল সার্ভিস কমিশন গঠন ।
৩ । সকল প্রকার দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনা কঠোর হস্তে দমন করা ।
৪ । প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে সার্বক্ষনিক ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য সহযোগী কর্মকর্তা/কর্মচারীর উপস্থিতি ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও ঔষধপত্রের সরবরাহ ও রক্ষণাবেক্ষণ নিশ্চিত করা ।
৫ । ডাক্তারদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো প্রবর্তনসহ অন্যান্য সুযোগ-সবিধা বৃদ্ধিকরণ ।
৬ । মানসিক প্রতিবন্ধী ও শারীরিক বিকলাঙ্গদের জন্য বিশেষ সেবার ব্যবস্থা করা ।
৭ । স্বাস্থ্য প্রশাসনের সংস্কার করা ।
৮ । নিয়োগ, পদোন্নতি ও বদলির ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন ও তা কার্যকরভাবে অনুসরণ করা ।
৯। দরিদ্র ও অক্ষম রোগীদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা ।
একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশে প্রচলিত স্বাস্থ্য ব্যবস্থার যুগোপযোগী ও প্রয়োজনীয় পরিবর্তন, সংস্কার ও সংশোধন করেই কেবল সকলের প্রত্যাশাপূর্ণ একটি সুন্দর স্বাস্থ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলা যায় ।
আবাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবছরের জুন পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্রের মাধ্যমে উপকৃত সংখ্যা ১৪৯ জন এবং সেফ হোম এর মাধ্যমে শুরু হতে এ পর্যন্ত উপকৃত সংখ্যা ৭,৭৪০ জন ।
প্রশিক্ষণ, গবেষণা, মূল্যায়ন, প্রচার ও প্রকাশনা কার্যক্রম Training, Research, Evaluation and Publication Programme
জাতীয় সমাজসেবা একাডেমি সমাজসেবা অধিদপ্তরের প্রায় ১১ হাজার কর্মকর্তা ও কর্মচারীসহ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিদের জন্য প্রতি বৎসর বিভিন্ন পর্যায়ে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে থাকে । এছাড়া মাঠ পর্যায়ে কর্মরত সমাজসেবা অধিদপ্তরের জনবল ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের প্রশিক্ষণের জন্য ৬টি আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া, সমাজসেবা অধিদপ্তরের কার্যক্রমের উপর নীতিমালা, বুকলেট, ব্রুশিয়ার, কার্যক্রম পরিচিতি, সমাজকল্যাণ বার্তা ইত্যাদি প্রকাশ করা হয়ে থাকে ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]