বাংলাদেশে বেসরকারিকৃত শিল্পগুলোর সমস্যা বাংলাদেশে বিরাষ্ট্রীয়কৃত শিল্পের সমস্যার সমাধান

Problems of Privatized Industries in Bangladesh
বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তীকালে বৃহৎ শিল্পগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত করা হয়েছে। কিন্তু পরবর্তীতে ১৯৮০ এর দশকে বেশিরভাগ শিল্প আবার বিরাষ্ট্রীয়করণ করা হয়। বেসরকারি মালিকানায় শিল্প হস্তান্তর করার পরও চিহ্নিত রুগ্ন শিল্পগুলো কেন তাদের দুরবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারেনি, এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ ও নীতি নির্ধারকরা নানা চিন্তাভাবনা করেন। তাঁদের চিন্তাভাবনার ফসল বা তথ্য থেকে निর শিল্পগুলোর
দূরাবস্থার বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে অবগত হওয়া যায়। সেই কারণগুলো নিম্নে আলোচনা করা হল।
১। মূলধনী ঘাটতি ও অনাদারি ঋণ : বৃহৎ শিল্প পরিচালনা করার জন্য পর্যাপ্ত মূলধন প্রয়োজন । কিন্তু বাংলাদেশে এমন উদ্যোক্তা কমই আছে, যারা বৃহৎ শিল্পের জন্য পর্যাপ্ত মূলধন সরবরাহ করতে সক্ষম । মূলধন ঘাটতি পূরণের জন্য ব্যাংক থেকে তাদের ঋণ গ্রহণের চেষ্টা লক্ষ্য করা যায়। রাষ্ট্রীয় ব্যাংক থেকে ঋ নিয়ে রাষ্ট্রীয় শিল্প ক্রয় যুক্তিযুক্ত নয়। আর রাষ্ট্রীয় ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে সেই ঋণ পরিশোধ না করার রেওয়াজ বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের মধ্যে আছে ।
২। রুগ্ন শিল্প চিহ্নিতকরণ ও তার বেসরকারিকরণ প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্পগুলোকে লোকসানি খাত হিসেবে চিহ্নিত করে তাদেরকে ঢালাওভাবে বেসরকারি হাতে ছেড়ে দেওয়া যুক্তিযুক্ত হয়নি বলে অনেকের ধারণা। লোকসানি শিল্পগুলো প্রকৃতপক্ষে রুম ছিল কিনা এ বিষয়ে সন্দেহ আছে। ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বাড়িয়ে রাষ্ট্রীয় খাতেই লোকসানি শিল্পগুলোর অবস্থার উন্নতি করা যেত। কিন্তু বেসরকারি মালিকানায় ছেড়ে দেওয়ার ফলে ব্যবস্থাপনায় আরও বিশৃংখলা দেখা দেয়। সঠিক শিল্প উদ্যোক্তাদের হাতে মালিকানা হস্ত ান্তরিত না হয়ে বরং অনভিজ্ঞ ও কম দক্ষতাসম্পন্ন ব্যক্তিগত উদ্যোক্তার হাতে শিল্প অর্পিত হয়। ফলে অনভিজ্ঞতা ও অদক্ষতার কারণেই তথাকথিত রুগ্ন শিল্পগুলোর বেশ কয়েকটি চির রুগ্ন হয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছে।
৩। শ্রমিকদের নিয়োগ ক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতা : রাষ্ট্রীয় শিল্প যখন বেসরকারি মালিক ক্রয় করে তখন শ্রমিক ছাঁটাই হয়। চাকুরী হারানোর আশংখায় শ্রমিকরা কাজে আন্তরিক হয় না। মালিকপক্ষ অনেক সময় নিয়োগ সংক্রান্ত নিয়ামবলী মেনে চলে না। মালিক পক্ষের স্বেচ্ছাচার শ্রমিকদের কাজে আন্তরিক হতে বাধা জন্মায় । এ অবস্থায় শ্রমিকদের সর্বোচ্চ উৎপাদন সামর্থ বাস্তবায়িত হয় না।
৪। শক্তি সম্পদের ঘাটতি : বাংলাদেশে রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প ও বিরাষ্ট্রীয়কৃত শিল্প সব ক্ষেত্রেই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ঘাটতিজনিত সমস্যা লেগেই আছে। দেশে বিদ্যুৎ ঘাটতি প্রকট থাকায় প্রত্যেকটি শিল্প নিজ নিজ উৎপাদন সামর্থ্যের অনেকাংশ ব্যবহার করতে সমর্থ হয় না। সুতরাং বিদ্যুৎ ও গ্যাসের পর্যাপ্ত ও অবিচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে না পারায় বেসরকারি শিল্পগুলোর বেহাল ও লাজুক দশা লেগেই থাকবে ।
৫। সীমিত বাজার চাহিদা ও শিল্প পণ্যের চাহিদা যদি সীমিত থাকে, তবে উৎপাদন বাড়িয়ে কোন লাভ হয় না। আর উৎপাদন বাড়ানো না গেলে উৎপাদনের গড় ব্যয়ও নামিয়ে আনা সম্ভব হয় না। দেশের অভ্যন্তরে শিল্প পণ্যের চাহিদা যদি সীমিত থাকে, আন্তর্জাতিক বাজারও যদি প্রসারিত না হয়, তবে বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদন সম্প্রসারণের প্রেরণা পায় না। কাজেই বেসরকারিকৃত শিল্প দুর্দশাগ্রস্থ থাকে ।
৬। শ্রমিক-কর্মচারিদের অদক্ষতা ঃ বেসরকারি মালিকানায় শিল্প প্রতিষ্ঠান চলে গেলে পুরনো অভিজ্ঞ শ্রমিক-কর্মচারি ছাঁটাই হয়। বেসরকারি মালিক সাধারণত নিজস্ব আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব থেকে নুতন নিয়োগ প্রদান করে। ফলে সার্বিকভাবে শিল্প দক্ষতা হ্রাস পায়।
৭। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ও মুক্ত বাজার ও বিশ্বায়নের কারণে পণ্যের বাজার অনেকটাই উন্মুক্ত। উন্নত দেশের উৎপন্ন পণ্যের বাজার উন্মুক্ত। এছাড়া চীন ও ভারতের মত বিকাশমান দেশের সাথে বাংলাদেশের শিল্পগুলোর প্রতিযোগিায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে। বাণিজ্যে সংরক্ষণ নীতি অবলম্বন করাও সম্ভব নয়। এমতাবস্থায় বাংলাদেশে উঠতি বেসরকারি শিল্পগুলো কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হয়েছে ।
৮। আন্তর্জাতিক মূল্যস্ফীতি ঃ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বিষয়ে বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে না। তেলসহ বেশিরভাগ শিল্প উপকরণ ও যন্ত্রপাতি বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মূল্যস্তর ক্রমবর্ধমান থাকায় তার প্রভাব বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিরাষ্ট্রীয়কৃত শিল্পগুলোর উৎপাদন ব্যয়ের উপর পড়ে। এ কারণে স্বল্পমূল্যে পণ্য বাজারজাতকরণ করা সম্ভব হয় না ।
৯। অবকাঠামোগত দুর্বলতা ও বাংলাদেশে যোগাযোগ ও পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নত নয়। কাঁচামাল পণ্য পরিবহনের ব্যয় বেশি। এ অবস্থায় বেসরকারি শিল্পগুলো বাহ্যিক ব্যয় ও অসুবিধার সম্মুখীন হয়। কারণ রাস্তাঘাট নির্মাণের দায়িত্ব সাধারণত রাষ্ট্রের হাতে থাকে। সেই রাস্তাঘাট অনুন্নত থাকলে বেসরকারি 'শিল্পগুলোকে দুর্দশায় পড়তে হয় ৷
বাংলাদেশে বিরাষ্ট্রীয়কৃত শিল্পের সমস্যার সমাধান Solving the Problems of Denationalized Industries in Bangladesh
বাংলাদেশে রাষ্ট্রায়ত্ত বৃহৎ শিল্পগুলোর বেশির ভাগ বিরাষ্ট্রীয়করণ করা হয়েছে। কিন্তু বেসরকারি মালিকানায় শিল্প হস্তান্তর করার পরও শিল্পগুলো তাদের দূরবস্থা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। বিরাষ্ট্রীয় শিল্পগুলোর সাথে জড়িত সমস্যাগুলো দূর করা জরুরী। নিম্নে বিরাষ্ট্রীয়কৃত শিল্পগুলোর দূরাবস্থা কাটিয়ে উঠার জন্য কতগুলো- ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করা হল ।
১.। শিল্প রুগ্নতার কারণ চিহ্নিত করে প্রেসক্রিপশন প্রদান ও বাস্তবায়ন ঃ লোকসানি শিল্পগুলোর রুগ্নতার প্রকৃত কারণ বুঝতে হবে। সঠিকভাবে তা উপলব্ধি করে সঠিক প্রেসক্রিপশন গ্রহণ করা প্রয়োজন । ঢালাওভাবে কোন কমন প্রেসক্রিপশন গ্রহণযোগ্য হতে পারে না । যে শিল্পে যে ধরনের রোগ (দূর্বলতা) আছে, তা চিহ্নিত করে প্রতিবিধানের জন্য পৃথক পৃথক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে ।
২। মূলধন ঘাটতি দূরীকরণ ঃ মূলধনের ঘাটতি পূরণের জন্য স্বল্প সুদে ব্যাংক থেকে ঋণ প্রাপ্তির ব্যবস্থা করতে হবে । তবে ঋণ খেলাপির সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ও রাষ্ট্রীয় আইন কাঠামোর কঠিন প্রয়োজন নিশ্চিত করতে হবে । এ প্রসংগে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন করতে হবে ।
৩। শ্রমিক কর্মচারিদের দক্ষতা বৃদ্ধি ঃ বেসরকারি মালিকগণ যেন উৎপাদনের সামর্থ্য সমুন্নত রেখে নিয়োগ দক্ষতা বাড়ানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন, এ বিষয়ে তাদেরকে সরকার কর্তৃক বারংবার সচেতন করা প্রয়োজন। শ্রমিক কর্মচারিদের প্রযুক্তি জ্ঞান আহরণ ও প্রশিক্ষণ প্রদানের উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণে যাতে মালিকপক্ষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন, সেজন্য তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে ।
৪। উদ্যোগ ও ব্যবস্থাপনাকে দক্ষ ও গতিশীলকরণ : বিরাষ্ট্রীয় শিল্পখাতে ব্যবস্থাপনা দক্ষতা বাড়াতে হবে। উদ্যোক্তা গড়ে তোলার জন্য রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতার প্রয়োজন পড়ে। সঠিক প্রশিক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত বিভিন্ন সেমিনার সিম্পোজিয়াম এর আয়োজন করে মালিক ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে দক্ষ ও গতিশীল করে তোলা সম্ভব। এর মাধ্যমে বেসরকারিখাতে অর্পিত সমস্যাগুলোর অদক্ষতাজনিত সমস্যা কাটিয়ে উঠতে হবে ।
৫। শক্তি সম্পদের ঘাটতি দূরীকরণ ঃ বিদ্যুৎ ও গ্যাসের পর্যাপ্ত ও অবিচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারলে বেসরকারি শিল্পগুলোর উৎপাদন সামর্থ্য বাড়বে । কাজেই সরকারকে এ বিষয়ে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে ।
৬। বাজার চাহিদা বৃদ্ধি ৪ দেশের অভ্যন্তরে শিল্প পণ্যের চাহিদা বাড়ানোর জন্য কম মূল্যে পণ্য সরবরাহ করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সরকারের কর কাঠামো যেন কোন বিঘ্ন সৃষ্টি না করতে পারে, সেদিকে সরকারকে বিশেষ নজর দিতে হবে। দেশের অভ্যন্তরে বিভিন্ন প্রদর্শনীর আয়োজন করে ও বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের সহায়তায় দেশিয় পণ্য ক্রয় করার জন্য জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। আন্তর্জাতিক বাজারও যাতে প্রসারিত হয়, তারজন্য বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোকে প্রচার ও প্রদর্শনী কাজে বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে ।
৭ । শ্রমিকের চাকুরির নিরাপত্তা বিধান ঃ বেসরকারি শিল্পে শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধ করতে হবে। চাকুরি হারানোর আশংকা থেকে শ্রমিকদের মুক্ত রাখা প্রয়োজন । নিয়োগ সংক্রান্ত নিয়মাবলী মালিকপক্ষকে মেনে চলার জন্য রাষ্ট্রীয় আইনের বাধ্যবাধকতা থাকা দরকার। শিল্প মালিকানা হস্তান্তর করার সময় ব্যক্তি মালিকদের বুঝিয়ে দিতে হবে যে, নিয়োগ ক্ষেত্রে বিধিবিধান মালিককে অবশ্যই মেনে চলতে হবে ।
৮। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার হাত থেকে শিশু শিল্প সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ ঃ বিশ্বায়নের কারণে বাংলাদেশের পণ্যের বাজার উন্মুক্ত । উন্নত দেশের সাথে বাংলাদেশের শিল্পগুলো প্রতিযোগিতায় যাতে টিকে থাকতে পারে, এ বিষয়ে সরকারকে ভূমিকা রাখতে হবে। সাময়িক হলেও বিশেষ বিশেষ শিল্পে কিছু ভর্তুকি প্রদান করে এবং প্রতিযোগি আমদানি পণ্যের উপর শুল্কসহ অন্যান্য পরোক্ষ বাধা প্রদান করে বাংলাদেশের বেসরকারি উঠতি/শিশু শিল্পগুলোকে রক্ষা করতে হবে ।
৯। কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতির সুলভ সরবরাহ : বাংলাদেশের বিরাষ্ট্রীয়কৃত শিল্পগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতির সুলভ সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন । দেশের ভেতর ও বাহির যেখান থেকেই হোক না কেন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল পেতেই হবে । তা না হলে উৎপাদন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হবে । প্রয়োজনীয় ঋণ ও অর্থসংস্থান করে সরকার ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ বিষয়ে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে । বৈদেশিক মুদ্রার যোগান দিয়ে শিল্প সহায়ক যন্ত্রপাতি আমদানি সম্ভব হবে । এ বিষয়ে শুল্ক আরোপের কাজটিতে যেন শিল্প-বান্ধব হয়, এ বিষয়ে সরকারকে নজর দিতে হবে ।
১০ । যোগাযোগ ও পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতি সাধন ঃ রাস্তাঘাট, রেলপথ, নৌপথ এ সবের সার্বিক উন্নয়ন ঘটাতে পারলে পরিবহণ ব্যয় কমবে বলে আশা করা যায়। বন্দর সুবিধা প্রদান একটি আবশ্যকীয় বিষয়, শিল্পের সাফল্য প্রতিযোগিতামূলক দামে দ্রব্য সরবরাহ এর উপর নির্ভর করে । উৎপাদনের নিম্ন ব্যয় নিশ্চিত করেই তা সম্ভব । পরিবহণ ব্যয় উৎপাদন ব্যয়ের অন্যতম অংশ। তাই পরিবহণ ব্যয় নিম্ন রাখার জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা কাম্য ।
সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব Public Private Partnership (PPP)
জাতীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি অর্থায়নে পৃথকভাবে গৃহীত প্রকল্পসমূহের বাইরে সরকারি- বেসরকারি অংশীদারিত্বের (Public private partnership) ভিত্তিতে বিশেষত ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল । সরকার ভৌত অবকাঠামো খাতে বিশেষ করে মহাসড়ক, এক্সপ্রেসওয়ে যেমন- গণপরিবহণ, ফ্লাইওভার, বাস টার্মিনাল, বিমান বন্দর, এভিয়েশন, সমুদ্র বন্দর, রেলওয়ে ভৌত অবকাঠামো এবং সেবাখাতে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]