আর্সেনিক সমস্যা ও বাংলাদেশ আর্সেনিক সমস্যা সমাধানের করণীয়

পরিবেশ দূষণের প্রতিকার পরিবেশ ও উন্নয়ন Remedy of Environmental Pollution
১। প্রতিকারের জন্য সহজে ও প্রথমে যে ব্যবস্থাটি গ্রহণ করা যায় তা হচ্ছে পাহাড়ী এলাকা বা পাহাড়সমূহকে হেফাজত করা। পাড়ার কাটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। পাহাড়ে ব্যাপক বনায়ন করা প্রয়োজন। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, সিলেটে অনেক পাহাড় বর্তমানে শূন্য অবস্থায় পড়ে আছে। এক
সময় এসব পাহাড়ে প্রচুর গাছপালা ছিল। এসব পাহাড়ে বনায়ন করলে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হবে।
২। বায়ু দূষণ বন্ধ করার প্রধান উপায় উদ্ভিদের সংখ্যা বৃদ্ধি করা। এতে CO-এর পরিমাণের ভারসাম্য থাকবে। অন্যদিকে বায়ুতে যাতে দূষিত গ্যাস না মেশে তার ব্যবস্থাও নেয়া। কলকালখানা ও যানবাহনে ফিল্টার ব্যবহার করলে অবস্থার উন্নতি হবে। দেখা গেছে জাপান, পশ্চিম ইউরোপের বহু দেশ এবং আমেরিকা শুরু থেকেই শিল্প প্রতিষ্ঠানে কঠোর নিয়ম চালু করায় সেখানে বায়ু দূষণের মাত্রা অনেকখানি কমে গেছে ।
৩ । শব্দ দূষণ দূর করতে হলে শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং সুনাগরিকতার বিকাশ ঘটাতে হবে ।
৪।- নদী খনন ও খাল খননের ব্যবস্থা করতে হবে। নদী খনন বলতে সকল নদী পথ খনন করা সম্ভব নয় । সীমান্ত থেকে সাগর পর্যন্ত মাত্র তিনটি স্রোতধারা চালু রাখার জন্য অবশ্যই উদ্যোগ নিতে হবে । এ তিনটি ধারা বাংলাদেশের সীমান্ত থেকে সাগর পর্যন্ত হবে । এ ধারাটি মাত্র ১০০ হাত প্রশস্থ হোক না কেন তবুও প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত যদি স্রোত ধারাটি সাগরের সাথে একই গতিতে চালানোর প্রচেষ্টা করা যায় তাহলে অবস্থার অনেকটা উন্নতি হবে। অন্তত ব্যাপক ভাঙনের হাত থেকে ভূমি ও জনগণকে রক্ষা করা যাবে ।
৫। কীটনাশক, কালো ধোঁয়া, শিল্প-কারখানার বিষাক্ত বর্জ্য সম্পর্কে আরও গণসচেতনতা বৃদ্ধির চেষ্টা করতে হবে । অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহারের আদৌ প্রয়োজনীয়তা কতটুকু এবং এর ক্ষতিকর দিকটি বুঝতে পারলে কৃষকেরা এর ব্যবহার কমিয়ে দেবে। ফসলে পোকা-মাকড় নিয়ন্ত্রণ করার বিকল্প প্রযুক্তি
ব্যাপক করা প্রয়োজন ।
৬। পরিকল্পিত বনায়ন ও গাছ লাগানো প্রয়োজন । বর্তমানে গাছ লাগানো উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে । প্রচারণাও অনেকটা সফল, কিন্তু পরিবেশের জন্য তা এখনো খুব বেশি সফল হয়নি। যে গাছ পরিবেশের জন্য সহায়ক তা অবশ্য বর্তমানে লাগানো হচ্ছে । যেমন- রেইন ট্রি, কড়ই, মেহগনি ও শিশু গাছ । এসব গাছে বার মাস পাতা থাকে, ফুল ফোটে, প্রজাপতি, মৌমাছি টানে, এসব গাছই প্রাকৃতিক ভারসাম্যের জন্য বেশি প্রয়োজন । বনজ গাছ থেকে ফলজ গাছ পরিবেশের জন্য অধিক কার্যকর ।
৭। ইউরোপের দেশগুলোতে পানি দূষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন আছে। জলজ যানবাহনের তেল, ময়লা আবর্জনা থেকে যেন পানি দূষিত না হয় তার ব্যবস্থা সব জলযানকে নিতে হয়। না নিলে কঠোর শাস্তি বা মোটা অঙ্কের জরিমানা করা হয়। এছাড়া কলকারখানার বর্জ্য পদার্থ যাতে নদীতে না পড়তে পারে তার জন্য নিতে হয় বিশেষ ব্যবস্থা ।
৮। তের কোটি মানুষের এ ক্ষুদ্র ভূমিতে ময়লা, মল ও কারখানার বর্জ্য পরিবেশ ও প্রকৃতির ভারসাম্যকে দারুণভাবে হুমকির সম্মুখীন করেছে। শহরের ময়লাকে যেমন সার উৎপাদনের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়, তেমনিভাবে গ্যাসও উৎপাদন করা যায়। তের কোটি মানুষের মল ও পশুপাখির মলের বিরাট একটা অংশকে খুব কম খরচে গ্যাস ও বিদ্যুৎ উৎপাদন কাজে ব্যয় করা যায়। অতি সম্প্রতি ব্যক্তিগত উদ্যোগে এর ব্যবহার শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে প্রচার ও প্রযুক্তির দিকটি বহুল আলোচনার দাবি রাখে। অর্থনৈতিক দিক থেকেও বিষয়টি লাভজনক। সরকারি-বেসরকারি, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক উদ্যোগে এটা করা সম্ভব। প্রচার মাধ্যমে এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। বিজ্ঞানীদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দিতে হবে ।
বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণে যে ভয়াবহ হুমকির সম্মুখীন তা একক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের পক্ষে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। এজন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতার প্রয়োজন। তবে বাংলাদেশীদের বসে থাকলে চলবে না। নিজের প্রচেষ্টায় পরিবেশকে বাঁচাতে হবে, নিজেকে বাঁচাতে হবে। এ অঙ্গীকার আজকে অপরিহার্য। পরিবেশকে বাঁচাতে হলে এবং প্রাকৃতিক ও মানব-সৃষ্ট দুর্যোগ থেকে বাঁচতে হলে দেশব্যাপী বনায়ন ও বৃক্ষায়নসহ পরিকল্পিত শিল্পায়ন ও স্বাস্থ্য এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও দৃঢ়ভাবে এর বাস্তবায়ন একান্ত আবশ্যক হয়ে পড়েছে।
আর্সেনিক
Arsenic

আর্সেনিকের রাসায়নিক সংকেত হচ্ছে As । এটি ভূ-ত্বকে অবস্থিত ২০টি প্রয়োজনাতিরিক্ত উপাদানের অন্যতম। এটি ২৪০টিরও বেশি খনিজ উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত একটি যৌগিক পদার্থ ।
মাটির নিচে ফাইরাইটস ReS2 নামে একটি যৌগ রয়েছে। এই যৌগটি আর্সেনিককে পাথরের সাথে ধরে রাখে। শিলামণ্ডলে এবং ভূ-ত্বকে আর্সেনিকের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি। এখানে প্রায় ৫.১০-৪ শতাংশ এবং পাথরের উচ্চাপিণ্ডে এর পরিমাণ ২.১০-৩ শতাংশ । আর্সেনিক অক্সাইড, আর্সেনিক সালফাইড রূপে আর্সেনিক পানিতে দ্রবীভূত হয়ে নলকূপ বা পাম্পের সাহায্যে উঠে আসছে পৃথিবীর উপরিভাগে ।
আর্সেনিক এক ধরনের সাদা রঙের আঠাল ধাতব পাউডার যা প্রকৃতিতে পাওয়া যায় । এর কিছু কিছু যৌগিক আর্সেনাইট ও আর্সেনেট মারাত্মক বিষাক্ত এবং এগুলো ত্বকের ক্যান্সার, যকৃত অকেজো করে দিতে, শ্বাস- প্রশ্বাসের সমস্যা এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিতে পারে ।
আর্সেনিক এক আতঙ্কের নাম। এর ছোবলে অনেক মানুষ ইতোমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছে। আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে দিন দিন। বাংলাদেশ পরিবেশ সাংবাদিক ফোরাম উদ্‌ঘাটিত বিভিন্ন তথ্য প্রতিবেদন হতে জানা যায়, দেশের ৬৪টি জেলার মধ্যে ৫৯টি জেলার ৮ কোটি মানুষের আর্সেনিকজনিত বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এইডস মানেই এখন নিশ্চিত মৃত্যু। আর্সেনিক মানেই নিশ্চিত মৃত্যু না হলেও এই রোগের ভাইরাস যে কত ব্যাপক, কত পীড়া ও যন্ত্রণাদায়ক তা ভুক্তভোগী মাত্রই জানেন । বাংলাদেশে আর্সেনিকজনিত পানি দূষণ শুধু স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি করেনি, একই সঙ্গে জাতীয় পরিবেশ ও সামাজিক পরিবেশের উপরও মারাত্মক হুমকি হয়ে উঠেছে ।
আর্সেনিক সমস্যা ও বাংলাদেশ Arsenic Problem and Bangladesh
বাংলাদেশের আর্সেনিক সমস্যাকে বিগত শতাব্দীর ভয়াবহ পরিবেশ বিপর্যয় হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আজ বিষাক্ত পানির ভীতি সোনালি ফসলের মাঠ ও হাজার হাজার গ্রাম এবং গ্রামবাসীকে তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।
একজন মানুষের দেহে যে পরিমাণ আর্সেনিক জনা হয় তার ভিত্তিতে আর্সেনিক শনাক্ত হতে ১০-২০ বছর সময় লাগে। এ রোগের সাড়া বেশ মন্থর। ইতোমধ্যেই যারা পানি পান করেছেন তাদের আর্সেনিকজনিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর। ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল (DCH) আর্সেনিক পরিস্থিতির ওপর একাধিক গবেষণা চালিয়েছে। তারা পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলার ৪টি গ্রমে, কুষ্টিয়া জেলার ৮টি গ্রামে ও লোকালয়ে, মেহেরপুর জেলার ১টি গ্রামের লোকজনের ওপর এ গবেষণা চালায়। এ সময় তারা সন্দেহজনক ৫০ জন রোগীর ত্বক, নখ, চুল ও প্রস্রাবের নমুনা নেয়। পরীক্ষায় দেখেন ৯৪.১৫%-এর প্রসাবে, ৮.১২%-এর নখে এবং ১০০% এর ত্বকে আর্সেনিক আছে। তাছাড়া ভিন্ন একটি সমীক্ষায় সন্দেহজনক আর্সেনিক আক্রান্ত ৯০% ব্যক্তির প্রসাবে আর্সেনিক পাওয়া যায়। এতে ১০ জনের প্রসাবে, ২১ জনের নখে ও ১১ জনের ত্বকের পরীক্ষা করা হয়। দেশের আর্সেনিক আক্রান্ত এলাকা থেকে সংগৃহীত পানির নুমনায় দেখা যায় স্বাভাবিক পরিমাণের চেয়ে বেশি পরিমাণে আর্সেনিক রয়েছে। পরীক্ষায় দেখা যায়, আক্রান্ত লোকদের ২৮% প্রসাবে স্বাভাবিকের চেয়ে ১০০-১৫,০০০% বেশি। পানির নুমনায় ২০% রয়েছে সহনীয় মাত্রার চেয়ে ১০০৯০% বেশি আর্সেনিক । ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতালে ৯২০ জন চর্মরোগে আক্রান্ত রোগী পরীক্ষা করে দেখা যায় এদের ১৫০ জনের মধ্যে সবাই আর্সেনিক বিষে আক্রান্ত। আর্সেনিকযুক্ত পানি পান করার ফলে আর্সেনিকোসিসে আক্রান্ত হলে তা বেদনাদায়ক মৃত্যুর কারণ হতে পারে ।
আর্সেনিক সমস্যা সমাধানের করণীয় Steps should be taken to solve the Arsenic Problem
দেশের ৮ কোটি মানুষ গোপন ঘাতক আর্সেনিকের কবলে হলেও চিকিৎসা-শিক্ষায় এখনও আর্সেনিককে পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভূক্ত করা হয়নি। সরকারের ৩.৩ বিলিয়ন ডলারের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা কর্মসূচি প্রকল্পে আর্সেনিক সমস্যাকে আরও গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরতে হবে। দেশে ১১ কোটি গভীর নলকূপের মধ্যে অন্তত ৫০,০০০ গভীর নলকূপই আর্সেনিক দূষণে দুষিত। দেশে ১২,০০০ আর্সেনিকোসিস রোগী শনাক্ত করা গেছে । বিশেজ্ঞরা বলেন, দেশে প্রথম আর্সেনিকোসিসের রোগীর সংখ্যা অন্তত ১০ লাখ । ১৯৬০ এর দশকে নীতি নির্ধারকরা কোন বাছবিচার না করে সেচ ও নিরাপদ পানির চাহিদা মেটাতে হাজার হাজার নলকূপ খনন করে । প্রকারান্তরে পানির সঙ্গে সঙ্গে তারা হাজার হাজার গ্রামবাসীকে প্রাকৃতিকভাবে ভূগর্ভস্থ বিষাক্ত পানির কাছে নিয়ে গেছেন । বাংলাদেশের আর্সেনিক সমস্যা সমাধানে যা করণীয় জরুরি ভিত্তিতে,
১। আর্সেনিক সমস্যা মোকাবিলায় যে কোন পদক্ষেপ সম্পর্কে শুরুতেই জনসচেতনা সৃষ্টি করা প্রয়োজন; ২। প্রাথমিক ও মাঠ পর্যায়ে সমাধান হিসেবে সস্তা কার্যকর এবং সহজ কোন ভূগর্ভস্থ পানি শোধনের প্রযুক্তি খুঁজে বের করা । .
৩ । আর্সেনিক দূষণপীড়িত এলাকায় যারা বাস করছেন তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার উদ্যোগ নিতে হবে । ৪। আর্সেনিক সঙ্কট মোকাবিলায় এলাকার জনগণের পুষ্টির উন্নয়ন ঘটানো ।
৫। সরকারি ও অন্যান্য সংস্থার মধ্যে সমন্বয় ও শক্তিশালী মনিটরিং, সময়সীমা সুনির্দিষ্টকরণ নিশ্চিত করা । ৬। আর্সেনিক মোকাবিলায় সুশীল সমাজের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা ৷
৭। আর্সেনিক বিষয়ক তথ্য অধ্যায়ন করা ।
দীর্ঘমেয়াদি করণীয়
১। দেশের আর্সেনিক সংক্রান্ত সঠিক জরিপ, তথ্য ও উপাত্ত নিশ্চিত এবং সহজীকরণ । ২। দেশের চিকিৎসা শিক্ষা ও সাধারণ শিক্ষায় মানানুযায়ী আর্সেনিক অন্তর্ভূক্তকরণ । ৩ । দেশের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি উন্নয়নে দ্রুত এবং যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া । ৪ । স্থানীয়ভাবে আর্সেনিকোসিসের চিকিৎসা গবেষণায় জোর দেয়া।
৫। দেশের চিকিৎসক ও চিকিৎসা সহায়ক কর্মীদের চিকিৎসা প্রদান ।
৬। দেশের পানি নীতিতে জাতীয় সমস্যা আর্সেনিকের প্রভাব প্রতিফলিত করা এবং কর্ম পরিকল্পনা করা।
৭ । আর্সেনিক ক্ষতিগ্রস্থদের পরিবারের ভরণ-পোষণের মতো কল্যাণমূলক ব্যবস্থা নেয়া ।
৮। সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি চিন্তায় কার্যক্রমের সমন্বয় ও ব্যবস্থাপনা।
৯। দেশের স্বাস্থ্য নীতিতে আর্সেনিককে অগ্রাধিকার দেয়া ।
১০। টিউবওয়েলের জন্য আর্সেনিকোসিস নিশ্চিত হলে সংশ্লিষ্ট দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান, বিশেষজ্ঞদের বিরুদ্ধে দেশি ও আন্তর্জাতিক ক্ষতিপূরণ মামলা পরিচালনা ।
আর কোন মানুষ আর্সেনিকোসিসে যেন ধুঁকে ধুঁকে মারা না যায় তা নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি সকলকে এগিয়ে আসতে হবে ।
আর্সেনিক সমস্যা বিভিন্ন দেশ নিজেদের মত মোকাবিলা করছে। বাংলাদেশে এই সমস্যা জাতীয় সমস্যায় পরিণত হয়েছে । বর্তমান হারে বাংলাদেশে এর অভিঘাত চলতে থাকলে তা দেশের জনসমষ্টির স্বাস্থ্যের জন্য হুমকির প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়াবে। সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণ অর্থনীতি দৃঢ়করণের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তাই অবিলম্বে আর্সেনিক দূষণরোধে সরকারি ও বেসকারি পর্যায়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা অতীব প্রয়োজন ।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]