প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
Probashi Kolyan Bank
বাংলাদেশী শ্রমিক যারা কাজের উদ্দেশ্যে বিদেশ গমনেচ্ছুক এবং যারা বিদেশে কর্মরত প্রবাসী তাদের সকলের কল্যাণার্থে একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে, যা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক নামে পরিচিত। ২০০৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতীয় সংসদে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক স্থাপনের ঘোষণা দেন। সেই
মোতাবেক ২০১০ সালের ৪ অক্টোবর জাতীয় সংসদে, 'প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক আইন-২০১০' পাস হয়। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১১ সালে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. জাফর আহমেদ খানকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং সি এম ফয়েস সামিকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এছাড়া প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক পরিচালনা করার জন্য ১২ সদস্যের একটি পরিচালনা বোর্ড গঠন করা হয়েছে। ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন ১০০ কোটি টাকা। ২০ এপ্রিল ২০১১ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিদেশগামী দুই ব্যক্তিকে ঋণ দেওয়ার মাধ্যমে এ ব্যাংকের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার প্রধান উদ্দেশ্যগুলো নিম্নরূপ ।
১। কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে বিদেশে গমনেচ্ছুক বাংলাদেশী বেকার যুবকদের সহায়তা প্রদান ।
২। প্রবাসী বাংলাদেশীদের দেশে প্রত্যাগমনের পর কর্মসংস্থানের সহায়তা প্রদান ।
৩। প্রবাসী বাংলাদেশীদের দেশে বিনিয়োগ উৎসাহিতকরণ ।
৪। আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুত ও ব্যয় সাশ্রয়ী পন্থায় সহজে রেমিট্যান্স প্রেরণে প্রবাসী বাংলাদেশীদের সহায়তা প্রদান ।
মোবাইল ব্যাংকিং
Mobile Banking
যে সেবার (Service) মাধ্যমে মোবাইল ফোনের দ্বারা ব্যাংক একাউন্টের যাবতীয় কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করার সুবিধা পাওয়া যায় তাকে বলা হয় মোবাইল ব্যাংকিং । বিশ্বে সর্বপ্রথম ১৯৯৭ সালে বাণিজ্যিকভাবে মোবাইল সেবা চালু হয়। একই বৎসর মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু হয় ফিনল্যান্ডের মেরিটা ব্যাংকে । বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয় ২০১১ সালের ৩১ মার্চ । বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর একটি মোবাইল ব্যাংক একাউন্টে ২০০০ টাকা জমাদানের মাধ্যমে এ সেবার উদ্বোধন করেন । বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদনক্রমে এ পর্যন্ত ১০টি ব্যাংক মোবাইল ব্যাংকিং এর কার্যক্রম পরিচালনা করছে । এগুলোর মধ্যে ডাচ-বাংলা ব্যাংক ব্যাপক ও বিস্তৃত পরিসরে সারা দেশে মোবাইল ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে । ডাচ-বাংলা ব্যাংক দেশের দুটি মোবাইল অপারেটর সিটিসেল ও বাংলালিংক এর সহযোগিতায় মোবাইল ব্যাংক সেবা পরিচালনা করছে। সম্প্রতি বিকাশ (Bkash) কার্যক্রম এর সহযোগিতায় ব্র্যাক ব্যাংক এই সেবা চালু করেছে । এছাড়া মোবাইল ফোন অপারেটর রবিও এই সেবা চালু করেছে । কোন বাণিজ্যিক চাইলে যে কোন মোবাইল ফোন অপারেটর এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে পারে। সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখা না থাকলেও চুক্তিভূক্ত মোবাইল ফোন অপারেটর ঐ ব্যাংকের পক্ষে গ্রাহকদের ব্যাংকিং সেবা প্রদান করতে পারে । চাইলে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ফোন অপারেটর এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়েও গ্রাহ সেবা কেন্দ্র চালু করতে পারে ।
মোবাইল ব্যাংকিং এর সাহায্যে যে সকল সেবা পাওয়া যায় ।
১। নগদ অর্থ উত্তোলন ও জমাদান
২। বিভিন্ন বাণিজ্যিক ও উপযোগ সেবার বিল প্রদান
৩। বেতন উত্তোলন
৪। প্রবাসী আয় প্রেরণ ও গ্রহণ
৫। সরকারি ভাতা ও অনুদান গ্রহণ ।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত