নিরপেক্ষ রেখা কি? “নিরপেক্ষ রেখার ঢাল একই সঙ্গে দুটো পণ্যের পরিবর্তের প্রান্তিক হারও নির্দেশ করে” ব্যাখ্যা করুন।


ভোক্তার আচরণ অর্থাৎ তার পছন্দ বা সিদ্ধান্ত বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে উপযোগ পদ্ধতির ব্যবহার দুইভাবে
করা হয়। এর একটি হল একে সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করা যার ব্যবহার আমরা দেখি প্রান্তিক উপযোগের
ক্রমহ্রাস প্রাপ্তি কিংবা মোট উপযোগের পরিমাপে। সংখ্যা দিয়ে ভোক্তার সন্তোষ বা তৃপ্তিকে এভাবে
প্রকাশকে বলা হয় সংখ্যাবাচক পদ্ধতি (ঈধৎফরহধষ অঢ়ঢ়ৎড়ধপয)। মার্শালসহ ঊনিশ শতকের
অর্থনীতিবিদরা এই পদ্ধতিই ব্যবহার করেছেন। আমরা গত পাঠে এই পদ্ধতি নিয়েই আলোচনা
করেছি।
ক্রমান¦য়ে এই পদ্ধতির বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে এবং বিংশ শতকের ৩০ দশকের
মধ্যে এই ধারণার ব্যাপারে সংশয় ব্যাপক হয়ে উঠে এবং ধীরে ধীরে বিকল্প পরিমাপ পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা
পেতে থাকে। অবশ্য ঊনিশ শতকের শেষ দিকেই ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ ঋ.ণ. ঊফমবড়িৎঃয এ বিষয়ক
ধারণার সূত্রপাত করেন এবং বিংশ শতকের প্রথম দিকেই ঠ.চধৎবঃড় একে আরও বিকশিত করেন।
এই পদ্ধতি সামনে নিয়ে আসবার ক্ষেত্রে আরও যাদের ভ‚মিকা প্রধান তারা হলেন: ঔ.জ. ঐরপশং,
জ.এ.উ অষষবহ প্রমুখ। এর মোদ্দা কথা হল: সংখ্যা দিয়ে উপযোগ পরিমাপ করা যায় না। উপযোগ
পরিমাপের ক্ষেত্রে ক্রমনির্দেশ বা অবস্থানের তুলনামূলক নির্দেশনাই যথাযথ। অর্থাৎ একজন তার তৃপ্তি
যখন প্রকাশ করে তখন সে তা কোন সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ করে না। সে তা প্রকাশ করে অন্য আরেকটি
পণ্য বা সেবা থেকে সে যে তৃপ্তি পায় তার সঙ্গে তুলনামূলকভাবে বিচার করে। ভোক্তা বলে, “ক-এর
চাইতে খ ভাল” বা “খ-এর চাইতে গ আমার কাছে বেশি গ্রহণযোগ্য”। সংখ্যার পরিবর্তে ভোক্তার
তুলনামূলক বিশ্লেষণের এই পদ্ধতিকেই বলা হয় ক্রমনির্দেশক পদ্ধতি।
এই দৃষ্টিভঙ্গীর প্রকাশ ঘটে নিরপেক্ষ রেখার মাধ্যমে একজন ভোক্তার সিদ্ধান্ত গ্রহণের অবস্থা প্রকাশ ও
আলোচনাতে।
তিনটি অনুমিতি
ক্রমনির্দেশক পদ্ধতি তিনটি অনুমিতির উপর নির্ভরশীল। এগুলো হল:
১. দুটো দ্রব্যের সমষ্টি (পড়সনরহধঃরড়হ) থেকেই একজন ভোক্তা তার অগ্রাধিকার বা পছন্দ নির্ধারণ
করতে পারবে।
২. ভোক্তার রুচি ধারাবাহিক (পড়হঃরহঁড়ঁং) এবং সম্পর্কিতভাবে (ঃৎধহংরঃরাব) অগ্রসর হয়। যেমন
কোন ভোক্তার কাছে যদি খ-এর তুলনায় ক এবং গ-এর তুলনায় খ বেশি পছন্দনীয় হয় তাহলে
এটা নিশ্চিতভাবে বলা যাবে যে, গ-এর তুলনায় ক বেশি পছন্দনীয়।
৩. ভোক্তার কাছে একটি পণ্যের পরিমাণ কমের চাইতে অধিক বা নিকৃষ্টের চাইতে উন্নততর
অধিকতর গ্রহণযোগ্য।
এই ক্রমনির্দেশক পদ্ধতিতেই আমরা পাই নিরপেক্ষ রেখার বিশ্লেষণ কাঠামো।

ভোক্তার আচরণ অর্থাৎ
তার পছন্দ বা সিদ্ধান্ত
বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে
উপযোগ পদ্ধতির
ব্যবহার দুইভাবে করা
হয়। এর একটি হল
একে সংখ্যা দিয়ে
প্রকাশ করা যার ব্যবহার
আমরা দেখি প্রান্তিক
উপযোগের ক্রমহ্রাস
প্রাপ্তি কিংবা মোট
উপযোগের পরিমাপে।

নিরপেক্ষ রেখা (ওহফরভভবৎবহপব ঈঁৎাব)
নিরপেক্ষ রেখা বস্তুত: একজন ভোক্তার পছন্দের ছক প্রদান করে। এই রেখা থেকে প্রথমত: দুটো
পণ্যের সেই সমষ্টিগুলো পাওয়া যায় যে সমষ্টিগুলোতে ভোক্তার উপযোগ সমান।
দ্বিতীয়ত: এই রেখা থেকে বোঝা যায় একটি পণ্যের এক এককের বদলে অন্য পণ্যের কতটা ভোক্তার
কাছে গ্রহণযোগ্য। অর্থাৎ এই রেখার মাধ্যমে দুই পণ্যের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতার অনুপাত নির্ধারণ করা
যায়। আমরা যদি বিভিন্ন পণ্য থেকে প্রাপ্ত উপযোগকে সমীকরণের মাধ্যমে দেখাই তাহলে দাঁড়ায়,
ঁ=ভ(স১,..........সহ) এবং সেক্ষেত্রে নিরপেক্ষ রেখার সমীকরণ হবে ভ(স১,..........সহ)=শ, যেখানে শ
হল ধ্রæবক।
তৃতীয়ত: বিভিন্ন আয়ে পণ্য দুটোর বিভিন্ন রেখা নির্ধারণ করা যায়। যা থেকে পছন্দের ধারাবাহিকতার
একটি চিত্র পাওয়া যায়।
চতুর্থত: নিরপেক্ষ রেখা একই উপযোগের বিভিন্ন সমষ্টি নির্দেশ করলেও তার সবগুলোর বাজার দাম
যেহেতুএক নয় সেহেতুসবগুলো সমষ্টি ভোক্তার পক্ষে গ্রহণ করা সম্ভব হয় না। ভোক্তার ক্রয়
ক্ষমতাকে বোঝার জন্য বাজেট রেখা আছে। নিরপেক্ষ রেখার সঙ্গে বাজেট রেখা মিলিয়ে আমরা পাই
ভোক্তার ভারসাম্য বিন্দু। আয় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এই ভারসাম্য বিন্দুও পরিবর্তিত হতে থাকে। এই
বিষয়ে আমরা পরে আরও আলোচনা করবো।
নিরপেক্ষ রেখার বৈশিষ্ট্য
১. নিরপেক্ষ রেখা সবসময়ই বাঁ দিক থেকে ডান দিকে নেমে আসে।
২. এর ঢাল ঋণাত্মক হয়।
৩. নিরপেক্ষ রেখা মূল বিন্দুর দিকে কনভেক্স হয়।
৪. দুটো রেখা যেহেতুসম্পূর্ণ ভিন্ন ভিন্ন উপযোগ নির্দেশ করে সেহেতুদুটো রেখা কখনোই মিলবে না,
ছেদ করবে না।
৫. যেহেতুডান দিকের রেখাগুলো বাঁ দিকের রেখার চাইতে অধিকতর উপযোগ নির্দেশ করে সেহেতু
ডান দিকের রেখাগুলো বাঁ দিকের রেখাগুলোর চাইতে উৎকৃষ্ট। কিংবা বাঁ দিকের রেখাগুলো
ডানদিকের রেখাগুলোর চাইতে নিকৃষ্ট।
চিত্র ২.৯ : নিরপেক্ষ রেখা
উপরে চাল ও ডালের মধ্যে যেসব বিন্যাসে সমান উপযোগ পাওয়া যায় সেসব বিন্যাস বিন্দুকে যোগ
করে একটি নিরপেক্ষ রেখা অঙ্কন করা হয়েছে।
নিরপেক্ষ রেখার সঙ্গে
বাজেট রেখা মিলিয়ে
আমরা পাই ভোক্তার
ভারসাম্য বিন্দু। আয়
বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এই
ভারসাম্য বিন্দুও
পরিবর্তিত হতে থাকে।

বিশেষ ধরনের নিরপেক্ষ রেখা
চিত্র ২.১০ : নিখুঁত বিকল্প।
এটি হচ্ছে সেই ধরনের দুটো পণ্যের নিরপেক্ষ রেখা যেগুলো একটি অপরটির নিখুঁত বিকল্প। চা-কফি,
কলম-পেন্সিল, শার্ট-ফতুয়া, সিঙ্গারা-পুরি ইত্যাদি এর কাছাকাছি উদাহরণ হতে পারে।
চিত্র ২.১১ : নিখুঁত সম্পূরক দ্রব্য
এটি হচ্ছে সেই ধরনের দুটো পণ্যের নিরপেক্ষ রেখা যেগুলো একটি আরেকটির নিখুঁত সম্পূরক।
জুতার দুই পাটি এর উৎকৃষ্ট উদাহরণ।
নিরপেক্ষ রেখার ঢাল
একজন ভোক্তার উপযোগ অপেক্ষক আমরা লিখতে পারি এভাবে, ঁ=ঁ(ী,ু)
একটি নিরপেক্ষ রেখার উপযোগ সমান থাকে বলে পূর্ণ অন্তরীকরণ করে তার সমান ০ ধরে
/
এটিই হচ্ছে আয়/পরিবর্তের প্রান্তিক হার।
পরিবর্তের প্রান্তিক হার (গধৎমরহধষ ৎধঃব ড়ভ ঝঁনংঃরঃঁঃরড়হ-বা গজঝ)
একজন ভোক্তা দুটো পণ্যের মধ্যে কতগুলো বিন্যাস থেকে একই উপযোগ পাচ্ছে আমরা নিরপেক্ষ
রেখার মাধ্যমে তার একটি চিত্র পাই। কিন্তু এই রেখার এই নির্দেশনার মধ্যে আমরা আর একটি
গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কও চিহ্নিত করতে পারি। এই রেখায় প্রতিটি বিন্দুই অন্য বিন্দুর চাইতে ভিন্ন একটি
বিন্যাস নির্দেশ করে। এই নতুন বিন্যাসটি তৈরি হয় একদিকে একটি পণ্যের ভোগবৃদ্ধির মাধ্যমে
অন্যদিকে অন্য আরেকটি পণ্যের ভোগ হ্রাস করবার মাধ্যমে। একটি পণ্যের ভোগবৃদ্ধি এবং অন্য
পণ্যের ভোগ হ্রাস আলাদা আলাদা ভাবে ঘটে না। একটি পণ্যের ভোগবৃদ্ধি ঘটে আরেকটি পণ্যের
ভোগ হ্রাস করে। একটি পণ্যের এক একক পরিবর্তনের সঙ্গে আরেকটি পণ্যের কতটা পরিবর্তিত
হচ্ছে সেটা ভোক্তার আচরণ বোঝার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিরপেক্ষ রেখায় এই পরিবর্তের আপেক্ষিক
অনুপাতটি পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়। প্রত্যেক বিন্দুতে আমরা এই অনুপাতটি বের করতে পারি। এর
মাধ্যমে যেহেতু যখন একটি পণ্যের এক একক পরিবর্তন হচ্ছে তখন আরেকটি পণ্যের কতটা
পরিবর্তিত হচ্ছে তা প্রকাশিত হয় সে কারণে একে বলা হয় পরিবর্তের প্রান্তিক হার। পরিবর্তের
প্রান্তিক হারকে একই সঙ্গে নিরপেক্ষ রেখার ঢালও বলা যায়। ইধঁসড়ষ-এর ভাষায়, “এটি হল দুটো
পণ্যের মধ্যে ভোক্তার মনস্তাত্তি¡ক বিনিময়ের হার।”১২ নিচের ছক থেকে আমরা তিনটি রেখায় দুটো
পণ্যের আপেক্ষিক অবস্থান দেখছি। এবং প্রত্যেকটি রেখায় যে সমষ্টিগুলোর বিন্যাস আছে তাতে
প্রত্যেকটি বিন্দুতে এক একক পণ্যের পরিবর্তে আরেকটি পণ্যের কত একক পাওয়া যাবে বা হারানো
যাবে তার একটি চিত্র পাওয়া যায়। এটাই পরিবর্তের বা বিকল্পের প্রান্তিক হার। )
বিভিন্ন নিরপেক্ষ রেখায় প্রতি একক একটি পণ্যের পরিবর্তে অন্য পণ্য কত একক ভোক্তার সমান
উপযোগ রক্ষা করে সেটা থেকেই পরিবর্তের প্রান্তিক হার পাই।
নিরপেক্ষ মানচিত্র (ওহফরভভবৎবহপব গধঢ়)
বিভিন্ন সময়ে একজন ভোক্তার যেহেতুআয়, রুচি, অগ্রাধিকার ইত্যাদিতে পরিবর্তন আসে সেহেতু
তার নির্দিষ্ট দুটো পণ্যের থেকে প্রাপ্ত উপযোগের ক্ষেত্রও এক জায়গায় স্থির থাকে না। ভোক্তাকে তাই
একটি নয় অনেকগুলো নিরপেক্ষ রেখার মধ্যে পাওয়া যেতে পারে। এই বিভিন্ন রেখা থেকে
প্রকৃতপক্ষে ভোক্তার ক্রম-উন্নত অবস্থানকে নির্দেশ করা যায়। আয় বৃদ্ধির কারণে ভোক্তার নিরপেক্ষ
রেখা এভাবে ডানদিকে সরে যেতে পারে। একটি চিত্রে আমরা যখন ভোক্তার এরকম একাধিক
নিরপেক্ষ রেখা উপস্থিত করি তখন তাকে বলা হয় নিরপেক্ষ মানচিত্র।
নিরপেক্ষ মানচিত্রে এই বিভিন্ন নিরপেক্ষ রেখা যখন ভোক্তার বিভিন্ন উপযোগের সমষ্টি সম্পর্কে
আমাদের ধারণা দেয় তখন পাশাপাশি আমরা যদি এর সঙ্গে ভোক্তার বাজেট রেখা যোগ করি তাহলে
পাই বিভিন্ন আয়ে একজন ভোক্তার ভারসাম্য বিন্দু। যেটি ভোক্তার আয় বৃদ্ধির সাথে সাথে দুটো
পণ্যের মধ্যে তার পছন্দের পরিবর্তনের ধরনটিকেও পরিষ্কারভাবে উপস্থিত করে।
নিচের চিত্রে আমরা ভোক্তার বিভিন্ন উপযোগ নির্দেশকারী কয়েকটি নিরপেক্ষ রেখা পাচ্ছি যা থেকে
গঠিত হচ্ছে নিরপেক্ষ মানচিত্র।

চিত্র ২.১৩ : নিরপেক্ষ মানচিত্র
ভোক্তার আচরণ বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে দুইভাবে উপযোগ পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়।এর একটি হল
সংখ্যা দিয়ে প্রকাশ অন্যটি হল পণ্যের উপযোগের তুলনামূলক আলোচনা। নিরপেক্ষ রেখার
মাধ্যমে দুই পণ্যের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতার অনুপাত নির্ধারণ করা যায়। বিভিন্ন নিরপেক্ষ রেখায় প্রতি
একক একটি পণ্যের পরিবর্তে অন্য পণ্য কত একক ভোক্তার সমান উপযোগ রক্ষা করে সেটা
থেকেই পরিবর্তের প্রান্তিক হার পাই।

সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. উপযোগ পরিমাপের ক্রমনির্দেশক পদ্ধতির ধারণার সূত্রপাত প্রথমে করেনক. আলফ্রেড মার্শাল খ. এফ. ওয়াই এজওয়ার্থ
গ. পল স্যামুয়েলসন ঘ. এ্যাডাম স্মীথ
২. নিরপেক্ষ রেখা
ক. দুটো পণ্যের সমষ্টি থেকে প্রাপ্ত সমান উপযোগ নির্দেশ করে।
খ. দুইজন ভোক্তার নিরপেক্ষতা নির্দেশ করে।
গ. একটি পণ্য থেকে প্রাপ্ত উপযোগ নির্দেশ করে।
ঘ. দুইজন ভোক্তার মোট উপযোগ নির্দেশ করে।
৩. পরিবর্তের প্রান্তিক হার বলতে বোঝায়ক. একটি পণ্যের অতিরিক্ত একক থেকে প্রাপ্ত উপযোগের হার।
খ. একটি পণ্যের এক একক পরিবর্তনের ফলে অন্য পণ্যের পরিবর্তনের হার।
গ. দুটো পণ্যের ভোগের পরিবর্তনের হার।
ঘ. কোনটিই নয়।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. ক্রমনির্দেশক পদ্ধতি কি কি অনুমিতির উপর নির্ভরশীল? উল্লেখ করুন।
২. নিরপেক্ষ রেখার বৈশিষ্ট্যগুলো কি?
৩. নিরপেক্ষ মানচিত্র কি? এ থেকে ভোক্তার উপযোগের কি চিত্র পাওয়া যায়?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. সংখ্যাবাচক ও ক্রমনির্দেশক পদ্ধতির পার্থক্য আলোচনা করুন। উপযোগ বিশ্লেষণে এই পদ্ধতি
দু'টির ভিন্ন ভিন্ন তাৎপর্য আলোচনা করুন।
২. নিরপেক্ষ রেখা কি? “নিরপেক্ষ রেখার ঢাল একই সঙ্গে দুটো পণ্যের পরিবর্তের প্রান্তিক হারও
নির্দেশ করে” ব্যাখ্যা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]