অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে কি বোঝায়?
পুঁজিবাদ বা বাজার অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যগুলো কি?


বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থা
এই পাঠটি পড়ে আপনি জানতে পারবেন –
 অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে কি বোঝায়
 এ পর্যন্ত মানব সমাজে কি কি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দেখা গেছে
 বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মূল পার্থক্যগুলো কি
অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে কি বোঝায়?
মানুষ তার নিজের অস্তিত্বের জন্য এবং নিজের বিকাশের জন্য অনেকরকম তৎপরতায় শামিল হয়।
এসবের মধ্যে গিয়ে মানুষ আরও অনেক মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়। এভাবে কখনো একা কখনো
আরও অনেকের সঙ্গে মানুষ যেসব কাজ করে তার মধ্যে উৎপাদন, ভোগ, বিতরণ, বিনিময় খুব
গুরুত্বপূর্ণ। এই কাজগুলোকে একসঙ্গে অর্থনৈতিক কাজ বলে। এই কাজগুলো সকল মানুষ সকল
সময়ে একই রকম করতে পারে না। কি উৎপাদন হবে, কিভাবে উৎপাদন হবে, কার জন্য উৎপাদন
হবে এসব বিষয় সকল সময়ে একই থাকে না। পার্থক্যটা তাহলে কিভাবে তৈরি হয়? পার্থক্যটা তৈরি
হয় প্রধানত: মালিকানা ব্যবস্থার জন্য, এরসঙ্গে সামাজিক নানা নিয়ম-কানুন, বিধিমালা ইত্যাদিও
কার্যকর হয়। এই যে মালিকানা ব্যবস্থা, রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক ব্যবস্থার মধ্যে মানুষ ব্যক্তিগত ও
সমষ্টিগতভাবে কাজ করে তাকে এক কথায় অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলা যায়।
বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থা
আমরা বর্তমানে যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে বসবাস করছি তাকে সাধারণভাবে বলা হয় ‘বাজার
অর্থনীতি'। তবে এর আরেকটি নাম আছে, সেটি হল : পুঁজিবাদ। কোন অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বয়স
কাটায় কাটায় বলা যায় না কারণ কোন ব্যবস্থার হঠাৎ করে উদ্ভব হয় না, তা একটি লম্বা সময় ধরে
গড়ে উঠতে থাকে। তারপরও মোটামুটি হিসাব করলে বলা যায় যে, বর্তমান এই ব্যবস্থার বয়স
বড়জোর তিনশ' বছর। এর আগে হাজার হাজার এমনকি লক্ষ বছর মানুষের অন্য বিভিন্ন অর্থনৈতিক
ব্যবস্থায় কেটেছে। সেসব অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ভিন্ন ভিন্ন নামও আছে। সবদেশে সেগুলোর একই রকম
চেহারাও ছিল না।
আমরা ইতিহাসে এরকম ব্যবস্থা দীর্ঘকাল দেখেছি যেখানে মানুষের অধিকাংশ ছিলেন দাস, তাদের
কেনাবেচা করা যেতো। দাসমালিকরাই সেখানে ক্ষমতাবান ছিলেন এবং সকল অর্থনৈতিক সম্পদের
মালিকানাও ছিল তাদেরই হাতে। যুদ্ধে পরাজিত হলে দাস হতে হতো। প্রাচীন গ্রীসে যে সময় বিখ্যাত
নগর-রাষ্ট্রের উদ্ভব হয় সে সময়ও সেখানে দাসব্যবস্থাই ছিল। আরব দেশে ইসলাম প্রবর্তনের সময়ও
আমরা দাস ব্যবস্থার অস্তিত্ব দেখতে পাই। আমাদের উপমহাদেশে অবশ্য ঠিক এরকম দাস ব্যবস্থা
ছিল না তবে এখানে খুব শক্তিশালী ভাবে যে ব্যবস্থাটি দীর্ঘকাল ধরে ছিল এবং এখনও অনেকক্ষেত্রে
আছে সেটি হল বর্ণপ্রথা। এই প্রথায় জন্মগতভাবে একজনের সামাজিক অবস্থান নির্ধারিত হয়ে যায়।
তার মেধা বা যোগ্যতা এখানে গৌণ।
দাস ব্যবস্থার পর আমরা যে ব্যবস্থা দেখি সেটিকে সাধারণভাবে সামন্তবাদ বলে। এই ব্যবস্থায় ভ‚স্বামী
অর্থাৎ ভ‚সম্পদের বড় বড় মালিকরাই সমাজে সবচাইতে ক্ষমতাবান। অন্যদিকে বেশিরভাগ মানুষ
জমিতে কাজ করেন খাজনার বিনিময়ে, প্রজা হিসেবে বা ভ‚মিদাস হিসেবে। এই ব্যবস্থাকে সংক্ষেপে
জমিদারী ব্যবস্থাও বলা যায়। আমাদের দেশে এই ব্যবস্থার রূপ আবার পুরো ইউরোপের মতো ছিল
না। ঐতিহাসিকরা বলেন যে, পুরনো ভারতবর্ষে ব্যক্তিমালিকানাও ইউরোপের মত ছিল না। এখানে
রাজা-বাদশা বা সম্রাটদের হাতে ক্ষমতা ছিল অনেক বেশি কেন্দ্রীভ‚ত। তাদেরকেই সকল ভ‚মির
পাঠ - ২
কখনো একা কখনো
আরও অনেকের সঙ্গে
মানুষ যেসব কাজ করে
তার মধ্যে উৎপাদন,
ভোগ, বিতরণ, বিনিময়
খুব গুরুত্বপূর্ণ।
কোন অর্থনৈতিক
ব্যবস্থার বয়স কাটায়
কাটায় বলা যায় না
কারণ কোন ব্যবস্থার
হঠাৎ করে উদ্ভব হয়
না, তা একটি লম্বা
সময় ধরে গড়ে উঠতে
থাকে।
বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অর্থনীতি পৃষ্ঠা-৯
মালিক হিসেবে বিবেচনা করা হতো। অনেকে এই সমাজকে রাষ্ট্রকেন্দ্রিক সমাজও বলেন। বিভিন্ন
ভ‚স্বামী রাজার প্রতিনিধি হিসেবেই কাজ করতেন।
ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের প্রক্রিয়া শুরু হয় সপ্তদশ শতক থেকে। এই শিল্প বিপ্লবের প্রক্রিয়াতেই ক্রমে
ঊনিশ শতকের মধ্যে ইউরোপে পুঁজিবাদ একটি ব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই ব্যবস্থাকে অনেক
সময় ‘বাজার অর্থনীতি' বলা হয়। এই ব্যবস্থার মধ্যেই বিশ্বের প্রায় সকল অঞ্চলের মানুষ তখন বসবাস
করছেন। আমরা যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন সমস্যা আলোচনা করবো কিংবা তত্ত¡
বিশ্লেষণ করবো সেটি এই ব্যবস্থাই। সেজন্য এই ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যগুলো বিশেষভাবে খেয়াল করতে
হবে। সংক্ষেপে এর বৈশিষ্ট্যগুলো হল নি¤œরূপ:
১. উৎপাদন যন্ত্র ও পুঁজির উপর ব্যক্তি মালিকানা।
২. ব্যক্তিস্বার্থকে মূল গুরুত্ব প্রদান।
৩. মানুষের শ্রমশক্তিসহ সবকিছুর কেনাবেচার দ্রব্য বা পণ্য হিসেবে আবির্ভাব।
৪. বাজারকে লক্ষ্য করে, মুনাফার সর্বোচ্চকরণের উদ্দেশ্যে উৎপাদন।
বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় পার্থক্য
উপরের আলোচনা থেকে আমরা বুঝতে পারছি মানুষের ইতিহাসে অনেকরকম অর্থনৈতিক ব্যবস্থা
আছে। এসব ব্যবস্থার অনেকগুলোই এখন অতীত কিন্তু বর্তমানে আমরা যেসব ব্যবস্থা দেখছি সেগুলো
অতীতের বিভিন্ন ব্যবস্থা পার হয়েই এসেছে। কোন কোন ক্ষেত্রে কিছুকিছুরেশও আছে।
স্যামুয়েলসন বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় কি, কেন এবং কার জন্য উৎপাদন হয় তা নিয়ে আলোচনা
করেছেন যা বিভিন্ন পাঠ্যপুস্তকে উল্লেখ করা হয়। তিনি এই আলোচনা করতে গিয়ে অতীতের
ব্যবস্থাগুলো বিবেচনা করেননি। বর্তমান সময়ে বিরাজমান ব্যবস্থাগুলোকে তিনি তিনটি ভাগে ভাগ
করেছেন:
১. বাজার অর্থনীতি
২. নির্দেশমূলক অর্থনীতি এবং
৩. মিশ্র অর্থনীতি।
তাঁর ব্যাখ্যা অনুযায়ী, বাজার অর্থনীতি মানে হল অবাধ অর্থনীতি যেখানে বাজার দ্বারাই সবকিছু
নির্ধারিত হয়, সরকারের কোন ভ‚মিকা থাকে না। আর তাঁর ব্যাখ্যায় মিশ্র অর্থনীতি হল সেই অর্থনীতি
যেখানে বাজার অর্থনীতি থাকবে কিন্তু সরকারের ভ‚মিকাও থাকবে। আসলে প্রথম ধরনের অর্থনীতির
কোন অস্তিত্ব বিশ্বে নেই। যাকে স্যামুয়েলসন মিশ্র অর্থনীতি বলেছেন সেটাই বর্তমান বিশ্বে ‘বাজার
অর্থনীতি'র বাস্তব চেহারা।
স্যামুয়েলসন নির্দেশমূলক অর্থনীতি বলতে বুঝিয়েছেন পুঁজিবাদী ব্যবস্থা থেকে ভিন্নভাবে কিংবা তাদের
কর্তৃত্বের বাইরে যেসব অর্থনীতি দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হয়েছিল সেগুলোকে। এগুলোকে
অনেকসময় সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থাও বলা হয়। এগুলোকে নির্দেশমূলক না বলে রাষ্ট্রীয়ভাবে পরিকল্পিত
অর্থনীতি বলাই ঠিক। কারণ এসব অর্থনীতিতে ব্যক্তির বা সরকারের নির্দেশ নয় একটি সামগ্রিক
পরিকল্পনার অধীনে অর্থনীতি পরিচালিত হয়। প্রকৃতপক্ষে নির্দেশমূলক অর্থনীতি সেগুলোকে বলা যায়
যেগুলোতে রাষ্ট্রপ্রধান বা কতিপয়ের নির্দেশেই সবকিছুপরিচালিত হয়। সামরিক শাসন বা বেসামরিক
স্বৈরশাসন বা রাজতন্ত্রশাসিত ব্যবস্থাতেই এরকম অর্থনীতি দেখা যায়। স্যামুয়েলসন এই ধরনের
অর্থনীতি সম্পর্কে কিছুবলেননি। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, এই অর্থনীতিগুলোও (মধ্যপ্রাচ্যের রাজতন্ত্র
শাসিত বা ল্যাটিন আমেরিকা-আফ্রিকা-এশিয়ার স্বৈরশাসন নিয়ন্ত্রিত) বিশ্বজোড়া পুঁজিবাদী ব্যবস্থার বা
কথিত বাজার অর্থনীতির সঙ্গেই সম্পর্কিত।
নিচের ছকে বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় কি, কেন এবং কার জন্য উৎপাদন হতো এবং হয় তার একটি
সার সংক্ষেপ উপস্থিত করা হয়েছে। এখানে সুপ্রাচীন কাল থেকে মানুষ যে বিভিন্ন ধরনের অর্থনৈতিক
ব্যবস্থা পার হয়ে এসেছেন সেগুলোর প্রধান কয়েকটি ধরনে কেন্দ্রীয় কয়েকটি বৈশিষ্ট্য দেখানো
হয়েছে। এখানে আদি যৌথ ব্যবস্থা বলতে বোঝানো হচ্ছে ব্যক্তিমালিকানার উদ্ভবের পূর্বে মানুষের দীর্ঘ
যাকে স্যামুয়েলসন মিশ্র
অর্থনীতি বলেছেন
সেটাই বর্তমান বিশ্বে
‘বাজার অর্থনীতি'র
বাস্তব চেহারা।

সময়কালের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যেখানে মানুষ সবাই মিলেমিশেই সবার প্রয়োজন অনুযায়ী সবকিছু
করতো। প্রাক-পুঁজিবাদী ব্যবস্থা বলতে পুঁজিবাদের উদ্ভবের আগে বিদ্যমান একাধিক ব্যবস্থাকে
একসঙ্গে বোঝানো হয়েছে। এগুলোর মধ্যে আছে: দাসব্যবস্থা, সামন্ত ব্যবস্থা, এশীয় উৎপাদন ব্যবস্থা।
এগুলোর সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো : ব্যক্তি মালিকানা সবগুলো সমাজেই কেন্দ্রীভ‚ত আকারে আছে কিন্তু
এর কোনটিই পুঁজিবাদ নয়। পুঁজিবাদী ব্যবস্থা বলতে যা বোঝানো হচ্ছে সেটিই বিভিন্ন অর্থশাস্ত্র
সংক্রান্ত গ্রন্থে বাজার অর্থনীতি বলে আমরা দেখতে পাই। পুঁজিবাদ-উত্তর ব্যবস্থা হিসেবে যা বলা
হয়েছে তা কোথাও কোথাও সমাজতন্ত্র কোথাও সাম্যবাদ নামে অভিহিত হয়। অন্যান্য ব্যবস্থা যেমন
হাজার বা শতশত বছর পার হয়েছে সেরকম এই ব্যবস্থার ক্ষেত্রে এখনও ঘটেনি। এর কিছুকিছু
পরীক্ষা নিরীক্ষা আমরা দেখেছি। যার মধ্যে সাফল্য ও ব্যর্থতা দুটোই আছে এবং অনেকগুলো দেশ
আবার পুঁজিবাদ প্রতিষ্ঠার চেষ্টাও করছে।
ছক ২ : বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় কি, কেন এবং কার জন্য উৎপাদন
বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থা কি উৎপাদন কিভাবে উৎপাদন কার জন্য উৎপাদন
আদি যৌথ ব্যবস্থা যৌথ প্রয়োজনের দ্রব্যাদি প্রাপ্ত প্রযুক্তি সবার জন্য
প্রাক-পুঁজিবাদী ব্যক্তি
মালিকানাধীন ব্যবস্থা
ভোগ ও খাজনার জন্য প্রাপ্ত প্রযুক্তি নিজেদের ভোগ/ মালিকদের খাজনা
পুঁজিবাদ বা বাজার অর্থনীতি বিক্রিযোগ্য পণ্য ন্যূনতম ব্যয় ও উচ্চ
উৎপাদনের প্রযুক্তি
ক্রয় ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য
পুঁজিবাদ-উত্তর সামাজিক
মালিকানার ব্যবস্থা
সামাজিক প্রয়োজনের দ্রব্যাদি ন্যূনতম ব্যয় ও উচ্চ
উৎপাদনের প্রযুক্তি
সবার জন্য
অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে উৎপাদন, ভোগ, বিনিময় ও বিতরণকে কেন্দ্র করে মালিকানা, রাষ্ট্রীয় ও
সামাজিক ব্যবস্থাকেই বোঝায়। এর মধ্যেই মানুষ ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগতভাবে কাজ করে।
অর্থনৈতিক ব্যবস্থাগুলোকে স্যামুয়েলসন তিন ভাগে ভাগ করেছেন- ক. বাজার অর্থনীতি; খ.
নির্দেশমূলক অর্থনীতি; ও গ. মিশ্র অর্থনীতি। এই ভাষ্য অনুযায়ী বাজার অর্থনীতি হল অবাধ
অর্থনীতি যেখানে বাজার সবকিছু নির্ধারণ করে, সরকারের কোন ভ‚মিকা থাকে না। মিশ্র
অর্থনীতিতে বাজার অর্থনীতি থাকবে কিন্তু সরকারের ভ‚মিকাও থাকবে। আর নির্দেশমূলক
অর্থনীতিতে রাষ্ট্রপ্রধান বা কতিপয়ের নির্দেশেই সবকিছুপরিচালিত হয়।

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. মিশ্র অর্থনীতিতেক. বাজার দ্বারা সবকিছুনির্ধারিত হয়, সরকারের কোন ভ‚মিকা থাকে না।
খ. সরকার সবকিছুনির্ধারণ করে।
গ. বাজার অর্থনীতি থাকবে কিন্তু সরকারের ভ‚মিকাও থাকবে।
ঘ. রাষ্ট্র প্রধান বা কতিপয়ের নির্দেশে সবকিছুপরিচালিত হয়।
২. পুঁজিবাদ বা বাজার অর্থনীতিতে কি উৎপাদিত হয়?
ক. ভোগ ও খাজনার জন্য দ্রব্য খ. যৌথ প্রয়োজনের দ্রব্য
গ. সামাজিক প্রয়োজনের দ্রব্য ঘ. বিক্রিযোগ্য দ্রব্য
৩. ইউরোপের শিল্প বিপ্লবের প্রক্রিয়া শুরু হয় কবে?
ক. দুই হাজার বছর আগে খ. সপ্তদশ শতকে
গ. ইন্টারনেটের সঙ্গে ঘ. এই শতকে
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে কি বোঝায়?
২. পুঁজিবাদ বা বাজার অর্থনীতির বৈশিষ্ট্যগুলো কি?
রচনামূলক প্রশ্ন
১. অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বলতে কি বোঝায়? অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বিভিন্নরকম হয় কেন?
২. এ পর্যন্ত মানব সমাজে কি কি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দেখা গেছে? পুঁজিবাদী ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্যগুলো কি?
৩. অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় তিনটি প্রধান সমস্যা কি কি? বিভিন্ন অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় এই সমস্যাগুলো

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]