যৌথ মূলধনী কারবারের প্রকারভেদ:যৌথ মূলধনী কারবারের সুবিধা -অসুবিধা

র) প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি: যে কোম্পানির সদস্য সংখ্যা সর্বনি¤œ ২ জন এবং সর্বোচ্চ ৫০ জন দ্বারা সীমাবদ্ধ এবং যার শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য নয় তাকে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলে। কোম্পানি আইন অনুযায়ী, প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি জনগণের উদ্দেশ্যে শেয়ার বিক্রয় বা মালিকানা হস্তান্তরের আহবান জানাতে পারে না। রর) পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি: যে কোম্পানির সর্বনি¤œ সদস্য সংখ্যা ৭ জন এবং সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা শেয়ার সংখ্যা দ্বারা সীমাবদ্ধ,যার শেয়ার ও ঋণপত্র জনগনের নিকট বিক্রয়ের জন্য আবেদন করা যায় এবং শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য তাকে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি বলে। কোম্পানি বলতে মূলত পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকেই বোঝায়। মূলধন সংগ্রহ যৌথ মূলধনী কোম্পানি সাধারণত ৩টি উপায়ে মূলধন সংগ্রহ করে থাকে যথার) শেয়ার বিক্রি করে রর) ঋণপত্র বিক্রি করে ও ররর) ঋণ গ্রহণ করে যৌথ মূলধনী কারবারের সুবিধা (অফাধহঃধমবং ড়ভ ঔড়রহঃ ঝঃড়পশ ঈড়সঢ়ধহু) র. মূলধন সংগ্রহ: যৌথ মূলধনী কারবার খুব সহজে শেয়ার, ঋনপত্র বিক্রি এবং ঋণ গ্রহণ করে প্রাপ্ত মূলধন সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়। রর. বৃহদায়তন উৎপাদন: এ কারবারে হাজিরার পরিমাণ পর্যাপ্ত থাকায় বৃহদায়তন উৎপাদন সম্ভব হয়। ফলে এ কারবার বৃহদায়তন উৎপাদনের ব্যয় সংকোচের সুবিধা গুলো ভোগ করতে পারে। ররর. স্থায়ী সংগঠন: এটি এই কারবারের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য। কোন শেয়ার হোল্ডার মৃত্যুবরণ করলে বা দেশ ত্যাগ করলেও এই কারবার বন্ধ হবে না। নতুন শেয়ার হোল্ডার এর দায়িত্ব নেবে। রা. সীমাবদ্ধ দায়িত্ব: এই কারবারে প্রত্যেক শেয়ার হোল্ডার তার শেয়ারের সমান দায়িত্ব গ্রহণ করে। ফলে বেশি বিনিয়োগ করে কম দায় নেবার সুযোগ নেই। া. বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে সহায়ক: শেয়ার ক্রয় লাভজনক হয়ে উঠলে স্বল্প আয়ের মানুষও শেয়ার ক্রয়ে উৎসাহী হয়ে ওঠেন। এতে মানুষের সঞ্চয়ের প্রবণতা এবং বিনিয়োগ দুটোই বাড়ে। ার. ঝুঁকি বন্টন: এ কারবারে অংশীদার সংখ্যা অনেক হওয়ার ঝুঁকি সুন্দরভাবে বন্টিত হয়। ফলে অংশীদারদের ঝুঁকির পরিমাণ কম হয়। ারর. কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন: এ কারবার প্রতিষ্ঠান উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে, যার ফলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধিত হয়। াররর. উন্নত প্রযুক্তি ও কলাকৌশল প্রয়োগ: যৌথ মূলধনী কারবার পুঁজির কোন সমস্যা নেই। তাই এই কারবারে উন্নত, গুনগত মান বৃদ্ধি এবং নতুনত্ব অনুসন্ধানে নতুন নতুন গবেষণা চালানো সম্ভব হয়। রী. দক্ষ পরিচালনা: যৌথ মূলধনী কারবারে অভিজাত ও দক্ষ পরিচালকদের সমাবেশ ঘটিয়ে ব্যবস্থাপনায় উৎকর্ষতা ঘটানোর সুযোগ আছে। প্রয়োজনবোধে পুরাতন পরিচালক পরিবর্তন করে নতুন পরিচালক নিয়োগ করা যায়। ী. সম্প্রসারিত ব্যবহার: যৌথ মূলধনী কারবারে উৎপাদন ব্যয় কম হয়। ফলে দ্রব্য মূল্যও কম হয় এবং দ্রব্যাদির চাহিদা বৃদ্ধির মাধ্যমে ব্যবহার সম্প্রসারিত হয়। যৌথ মূলধনী কারবারের অসুবিধা র. শেয়ার হোল্ডার এবং পরিচালকদের সমন্বয়ের অভাব: যৌথ মূলধনী কারবারে শেয়ার হোল্ডার অগণিত এবং তাদের অংশগুলো হস্তান্তরযোগ্য। এ কারণে পরিচালনা পর্ষদের সাথে সাধারণ শেয়ার মালিকদের সংযোগ ঘটে না। রর. ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ: কিছু সংখ্যক শেয়ার হোল্ডার বেনামে মোট শেয়ারের বৃহত্তর অংশ কিনে নিয়ে প্রতিষ্ঠানের প্রিয়জন হয়ে ওঠে এবং নিজের স্বার্থে প্রতিষ্ঠানকে ব্যবহার করে। তখন গনতান্ত্রিক পরিচালনার পথ ও বাধাপ্রাপ্ত হয়। ররর. দুনীর্তি ও স্বজনপ্রীতি: এ কারখানার পরিচালকরা তাদের আত্মীয়স্বজনদের প্রয়োজনীয় যোগ্যতা ছাড়াই গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেন। এর ফলে ব্যবস্থাপনায় দক্ষতার অভাব তৈরী হয এবং দুনীর্তির বিস্তার ঘটে। রা. শেয়ারের ফটকা ব্যবসা: এ কারবারে শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়। যেহেতু এ কারবারে শেয়ার হস্তান্তরযোগ্য তাই কোন প্রতিষ্ঠানের লাভের অংশ বাদে চতুর পরিচালকরা শেয়ারের ফটকা ব্যবসায় লিপ্ত হয়। যখন লোকসানের সম্ভাবনা দেখা যায়, তখন জনগণকে লোভ দেখিয়ে তাদের কাছে শেয়ার বিক্রি করে। া. ক্ষতির সম্ভ^াবনা: এ ধরনের কারবারে বেশির ভাগ সময়ই বিনিয়োগকারীগন প্রচারের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অসাধু ও অযোগ্য ব্যবসায়ীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত কারবারে অর্থ বিনিয়োগ করে ক্ষতির সম্মুখীন হন। ার. মতের অমিল: এ কারবারে অনেক সময় সিদ্ধান্ত গ্রহণে পরিচালক মন্ডলীর মধ্যে মতানৈক্য দেখা দেয়। তখন ব্যবসায়ে ক্ষতির স¤ভবনা থাকে।ূ ারর. সংগঠন জটিলতা: এ ধরনের কারবারের গঠণপ্রণালী অত্যন্ত জটিল। অনেক আইনগত ঝামেলা থাকায় সাধারন লোক শেয়ার হোল্ডার হতে আগ্রহী নয়। সবশেষে বলা যায, কিছু অসুবিধা থাকা সত্তে¡ও যৌথ মূলধনী কারবারে সুবিধা অনেক বেশী। একটি দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে সাথে এ ধরনের কারবারের জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পায়। (৪) সমবায়সমিতি: নূন্যতম ২০ জন ব্যক্তির সমন্বয়ে এ ধরনের সংগঠন গড়ে ওঠে। অর্থনৈতিক কল্যাণ ও পারস্পরিক সমঝোতা এ সংগঠনের মূল লক্ষ্য। (৫) ব্যবসায়িক জোট: কিছু সংখ্যক ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় তত্ত¡াবধানের অধীনে জোটবদ্ধ হলে তাকে ব্যবসায়িক জোট বলে। যেমন- ট্রাস্ট, কার্টেল, ইত্যাদি। (৬) রাষ্ট্রীয় ব্যবসা: জাতীয় সংসদে বিল পাশের মাধ্যমে সরকারের অধীনে যে ব্যবসা পরিচালিত হয় তাকে রাষ্ট্রীয় ব্যবসা বলে। এর প্রধান উদ্দ্যেশ্য জনকল্যাণ। (৭) যৌথ উদ্যোগে ব্যবসা: দেশী ও বিদেশী উদ্যোক্তাদের সম্মিলিত উদ্যোগে কোন ব্যবসা গঠন ও পরিচালিত হলে তাকে যৌথ উদ্যোগে ব্যবসা সংগঠন বলা হয়। সংগঠন হিসেবে এন.জি.ও (ঘএঙ) এর ভূমিকা: আক্ষরিক অর্থে এন জি ও হচ্ছে ঘড়হ এড়াবৎহসবহঃ ঙৎমধহরুধঃরড়হ এনজিও বলতে সরকার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত নয় এমন সব প্রতিষ্ঠানকে বোঝায়। বর্তমানে এনজিও কে একটি সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী ও অলাভজনক সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। কারণ এনজিও উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে জড়িত। এনজিওর মূল লক্ষ্য:
ক) সার্বজনীন সচেতনতা সৃষ্টি খ) মানবাধিকার সংরক্ষণ গ) ভূমিহীনদের সংগঠিতকরণ ঘ) লাগসই প্রযুক্তির বিস্তার ঙ) কৃষি গবেষণা ও সম্প্রসারণ চ) যে কোন ধরনের সেবা সম্প্রসারণ ছ) কর্মসংস্থান বৃদ্ধি,আয়বর্ধক কর্মকান্ডের বিষÍার জ) অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণদান ইত্যাদি।
বাংলাদেশের এনজিও
বাংলাদেশের প্রায় দশ হাজারের বেশি এনজিও রয়েছে। এর মধ্যে ব্য্রাক, আশা, গ্রামীণ ব্যাংক, প্রশিকা, জাগরনী চক্র, উত্তরন সংস্থা প্রভৃতি উল্লেখ্যযোগ্য। এদেশের কর্মরত এনজিওগুলোর প্রধান কাজ হলো গ্রামের বিত্তহীন জনগোষ্ঠীর মাঝে ক্ষুদ্রঋণ বিতরন করা এবং আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্য নিয়ে প্রতিষ্ঠিত ক্ষুদ্র্ঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ঋণ দান কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্যাপক ভিত্তিক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। মাইক্রোরেগুলেটারি অথরিটি কর্তৃক এ পর্যন্ত মোট ৭১ টি প্রতিষ্ঠানে ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনার সনদ প্রদান করা হয়েছে। এ পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে এম আর এর উদ্যোগে মোট ৮১ টি প্রতিষ্ঠানকে দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। (বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমীক্ষা -২০১৩) নি¤েœ কয়েকটি এনজিওর কার্যক্রম তুলে ধরা হলো ১) গ্রামীন ব্যাংক: ১৯৮৩ সালে বিশ্ব শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ডঃ মুহাম্মদ ইুউনুস এর উদ্যোগে গ্রামীন ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠানটি ভূমিহীন এবং দরিদ্র গ্রামীন মহিলাদের ক্ষুদ্র ঋন বিতরনের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে। ২০১১ সালের ৯৭,৪৫, ১০,৮১৪ টাকার ঋন প্রদান করে। ২) প্রশিকা: প্রশিকা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৬ সালে পশুসম্পদ উন্নয়ন, রেশম চাষ, সেচ কর্মকান্ড, নলকূপ স্থাপন ইত্যাদি সেক্টরে এই প্রতিষ্ঠান কাজ করে। ৩) আশা: আশা প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৮ সালে। আশার কর্মসূচীর উল্লেখ্যযোগ্য দিক হচ্ছে - ক) ভূমিহীন জনগনদের আরো বেশি সচেতন করা ও ক্ষমতায়ন করা খ) নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি। আশা ২০১১ সালে ৮৬৭০,২০,০০,০০০ টাকা ঋন প্রদান করেছে। ৪) ব্র্যাক: ড. ফজলে হাসান আবেদ ১৯৭২ সালে ত্রাণ কার্যক্রমের জন্য ব্র্যাক প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। যদিও বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি বহুমুখী কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। ২০১১ সালে ব্রাক ৪৮৩,৯৯,০৪,৬১৫ কোটি টাকা ঋণ প্রদান করেছে।
 যে কারবারের মাত্র একজন মালিক থাকে এবং যিনি একাই ব্যবসা পরিচালনার দায়িত্ব ও ঝুঁকি গ্রহণ করেন তাকে ‘একমালিকানা কারবার ’ বলে।  দুই বা ততোধিক ব্যকিত স্বেচ্ছায় চুক্তিবদ্ধ হয়ে যখন কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে এবং যুক্তভাবে ব্যবসায় পরিচালনা করে তখন তাকে অংশীদারী কারবার বলে।  সাধারণ অংশীদারী কারবারে সর্বনি¤œ ২ জন এবং সর্বোচ্চ ২০ জন অংশীদারী থাকতে পারে।  যৌথমূলধনী কারবারে কিছু লোক একত্রিত হয়ে যৌথভাবে কোন কারবার শুরু করে তখন তাকে যৌথমূলধনী কারবার বলে। যৌথমূলধনী কারবার দু প্রকারের হতে পারে, যথাÑ (১) প্রাইভেট লিমিটেড, (২) পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। নূন্যতম ২০ জন ব্যক্তির সমন্বয়ে এ ধরনের সংগঠন গড়ে ওঠে। অর্থনৈতিক কল্যাণ ও পারস্পরিক সমঝোতা এ সংগঠনের মূল লক্ষ্য।  এনজিও বলতে সরকার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত নয় এমন সব প্রতিষ্ঠানকে বোঝায়। বর্তমানে এনজিও কে একটি সামাজিক স্বেচ্ছাসেবী ও অলাভজনক সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।
বহুনির্বাচনি প্রশ্ন
১। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির সর্বনি¤œ সদস্য কত?
(ক) ৭ জন (খ) ২০ জন (গ) ২০ জন (ঘ) ৪ জন
২। ব্যাংকিং অংশীদারী ব্যবসায়ে সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা কত?
(ক)৭ জন (খ) ১০ জন (গ) ২০ জন (ঘ) ১৫ জন
৩। সাধারন অংশীদারী ব্যবসায় সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা কত?
(ক) ১৭ জন (খ) ১০ জন (গ) ২০ জন (ঘ) ৫০ জন
৪। সেবামূলক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ে পূজির সর্বোচ্চ পরিমাণ কত?
(ক) ১কোটি (খ) ২ কোটি (গ) ৫০ লক্ষ (ঘ) ১০ লক্ষ
৫। উৎপাদন খাতে মাঝারি শিল্পের সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা কত?
(ক) ২৫০ জন (খ) ৩৫০ জন (গ) ৪০০ জন (ঘ) ১৫০ জন
৬। গ্রামীণ ব্যাংক কত সালে প্রতিষ্ঠত হয়?
(ক) ১৯৮৩ (খ) ১৯৮৭ (গ) ১৯৭৪ (ঘ) ১৯৯৬
৭ । সমবায় সংগঠনের সর্বনি¤œ সদস্য সংখ্যা কত?
(ক) ২০জন (খ) ১০ জন (গ) ৩০ জন (ঘ)১৩ জন
৮। রাষ্ট্রীয় ব্যবসায়ের উদ্দেশ্য কোনটি?
(ক) মুনাফা অর্জন (খ) জনকল্যাণ (গ) ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধি (ঘ) একেচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার ৯। অংশীদারী কারবারের বৈশিষ্ট্য-
র. চুক্তি অংশীদারী কারবারের ভিত্তি
রর. ২ থেকে ২০ জন সদস্য নিয়ে অংশীদারী কারবার গঠিত হয় ররর. ব্যাংকিং অংশীদারী কারবারে সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা ১০ জন নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও রর (খ) রর ও ররর (গ) র ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
১০। কোম্পানি সংগঠনের বৈশিষ্ট্য-
র. কৃত্রিম ব্যক্তি সত্তা রয়েছে
রর. একক কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রন
ররর. আইনসৃষ্ট প্রতিষ্ঠান
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও রর (খ) রর ও ররর (গ) র ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
নিচের উদ্দীপকটি পড়–ন এবং ১১ ও ১২ নং প্রশ্নের উত্তর দিন।
ইমরান ও তার তিন বন্ধু মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্য স্বেচ্ছায় চুক্তিবদ্ধ হয়ে একটি কারবার প্রতিষ্ঠা করে। চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানের দায় দায়িত্ব সরবরাহকৃত মূলধন ও প্রতিষ্ঠানের লাভ লোকসান তারা সমানভাবে ভাগ করে নিবে। ১১। ইমরান ও তার বন্ধুরা কোন ধরনের কারবার গড়ে তোলে ?
(ক) একক মালিকানা (খ) অংশীদারী (গ) সমবায় (ঘ) যৌথমূলধনী
১২। ইমরান ও তার বন্ধু কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত কারবারের সুবিধা হলো-
র. অসীম দায়িত্ব
রর. সহজ গঠন পদ্ধতি
ররর. শ্রমবিভাগ বিদ্যমান
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও রর (খ) র ও ররর (গ) রর ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
নিচের উদ্দীপকটি পড়–ন এবং ১৩ ও ১৪ নং প্রশ্নের উত্তর দিন।
ইরান ও তার বন্ধুবান্ধব ৩০ জন মিলে একটি আইন দ্বারা গঠিত ব্যবসায় প্রতিষ্ঠা করলেন। প্রতিষ্ঠানটি বড় করতে গিয়ে তারা দেখেন যে তাদের মূলধনের যোগান দেয়ার মত সামর্থ্য নেই।
১৩। এ প্রতিষ্ঠানটি কোন ধরনের ?
(ক) একক মালিকানা (খ) যৌথ মূলধনী (গ) অংশীদারী কারবার (ঘ) প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি
১৪। ইরান ও তার বন্ধুদের দ্বারা তৈরি প্রতিষ্ঠানের অসুবিধা হচ্ছে-
র. ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ
রর. শেয়ারের ফটকা ব্যবসা
ররর. বৃহদায়তন উৎপাদন
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও রর (খ) র ও ররর (গ) রর ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
সৃজনশীল প্রশ্ন ১। ইমরানসহ তার শপিংমলের ১৫০ জন দোকান মালিক একমত হয়ে একত্রে সঞ্চয় ও আয় বাড়ানোর উদ্দেশ্যে নতুন একটি প্রতিষ্ঠান করলেন। এ জন্য তারা দৈনিক চাঁদা সংগ্রহ করে একটি তহবিল গঠন করলেন এবং তাদের একটি নতুন দোকান শুরু করলেন। (ক) যৌথ মূলধনী কারবার বলতে কি বোঝায়? (খ) ইমরানদের প্রতিষ্ঠান কোন ধরনের ? (গ) এই প্রতিষ্ঠানের বৈধতা জন্য কি করা যেতে পারে ব্যাখ্যা করুন? (ঘ) এই প্রতিষ্ঠানের অসুবিধাগুলো চিহ্নিত করুন? ২। যমুনা ফিউচার পার্কে ইমরান সাহেব তার তিন বন্ধুকে নিয়ে একটি ব্যবসা শুরু করলেন। কিছুদিন অতিবাহিত হওয়ার পর সিদ্ধান্ত গ্রহনে মতানৈক্য দেখা দেওয়ায় ইমরান সাহেব বিব্রত বোধ করলেন এবং পরবর্তীতে নিজেই ব্যবসা থেকে সরে গিয়ে নতুন একটি ব্যবসা শুরু করলেন। (ক) এক মালিকানা ব্যবসা কি? (খ) অংশীদারী ব্যবসা কি? এর অসুবিধা কি কি? (গ) উদ্দ্যোক্তা ইমরান সাহেব পরবর্তীতে যে ব্যবসায় নিযোজিত হলেন তার সুবিধা গুলো লিখুন? (ঘ) উদ্দীপকের ব্যবসা সংগঠন গুলোর পার্থক্য লিখুন? ৩। মি. হোসেন একজন দক্ষ উদ্যোক্তা। তিনি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় খুব দ্রæত কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পারেন। এছাড়া ও তাকে নানা ধরনের কাজ করতে হয়। (ক) উদ্যোক্তা বলতে কি বোঝায়? (খ) সংগঠন বলতে কি বোঝায় ব্যাখ্যা করুন? (গ) মি. হোসেন একজন সফল উদ্যোক্তা ব্যাখ্যা করুন ? (ঘ) অধ্যাপক মার্শাল কেন উদ্যোক্তাকে শিল্পের চালক বলেছেন? ব্যাখ্যা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]