ন্যূনতম মজুরি বলতে কি বোঝায়? এটি কি বাজার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে? বিভিন্ন দৃষ্টান্ত দিয়ে আলোচনা

ন্যূনতম মজুরি বলতে বোঝায় মজুরির নি¤œতম সীমা নির্ধারণের একটি আইনগত
ব্যবস্থা যা মজুরি কোন্ পর্যায়ের নিচে নামবে না সেটি নিশ্চিত করে। এই বক্তব্য প্রচলিত অর্থশাস্ত্রে
খুবই প্রভাবশালী যে, বাজার অর্থনীতিতে বা পুঁজিবাদী অর্থনীতিতে ন্যূনতম মজুরি বাজার প্রক্রিয়াকে
বাধাগ্রস্ত করে এবং এটি বাস্তবে মজুরির ক্ষেত্রে অনমনীয়তা তৈরি করে চাহিদা কমিয়ে দেয় এবং তার
ফলে বেকারত্ব বাড়িয়ে দেয়। এ নিয়ে ভিন্নমতও যথেষ্ট জোরালো। বর্তমান সময়ে প্রায় সকল
শিল্পোন্নত দেশেই ন্যূনতম মজুরি আছে। এছাড়া নয়া শিল্পায়িত দেশগুলোতেও ন্যূনতম মজুরি আছে।
ন্যূনতম মজুরি থাকা উচিত কিনা তা নিয়ে অর্থশাস্ত্রে বিতর্ক অব্যাহত থাকলেও প্রাপ্ত তথ্য ও যুক্তি এবং
সেই সঙ্গে বিভিন্ন সরকারের উদ্যোগ ন্যূনতম মজুরি'র পক্ষে। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল
রিজার্ভ ব্যাংক প্রধান এ্যালেন গ্রীন্সপ্যান কংগ্রেস কমিটিতে যুক্তরাষ্ট্রে সাম্প্রতিক ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির
পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে বলেছেন, ‘ইতোমধ্যে বিভিন্ন গবেষণা থেকে এরকম কোন তথ্য পাওয়া যায়নি
যে, ন্যূনতম মজুরি বাড়ালে কর্মসংস্থান কমবে'। অন্যদিকে শিল্পোন্নত ১৭টি দেশের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত
একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে যে, এই দেশগুলোতে ন্যূনতম মজুরি চালুআছে এবং এর যৌক্তিকতা
হচ্ছে যে, এটি থাকলে মজুরি ভয়াবহ মাত্রায় নিচে নেমে যাবার সম্ভাবনা থাকে না, এটি বরঞ্চ
উৎপাদনশীলতা বাড়ায় এবং তার মাধ্যমে কর্মসংস্থান বাড়ায়।২৪
নিচে কয়েকটি চিত্রের মাধ্যমে ন্যূনতম মজুরি ও বাজার প্রক্রিয়ার সম্পর্ক নিয়ে অর্থশাস্ত্রে প্রতিষ্ঠিত
বক্তব্য পরীক্ষা করা হচ্ছে।
চিত্র ৯.১: ন্যূনতম মজুরি কিভাবে বাজার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে? (স্যামুয়েলসন)
বসধ হচ্ছে বাজার প্রক্রিয়ার ভারসাম্য বিন্দু। কিন্তুন্যূনতম মজুরি যদি বসর-তে নির্ধারণ করা হয়
তাহলে চাহিদা কমে যাবে ও যোগান বেড়ে যাবে। স্যামুয়েলসন উপস্থাপিত এই চিত্রে ধরে নেয়া
হয়েছে যে, ন্যূনতম মজুরি বাজার গড় মজুরি থেকে বেশি হবে।
কিন্তুউপরের চিত্র ভিন্নরূপ নেবে যদি কোন অর্থনীতিতে দুটো ঘটনার যে কোন একটি কিংবা দুটোই
ঘটে।
প্রথমত: যদি দেখা যায় যে অর্থনীতিতে গড় মজুরির চাইতে নিচে ন্যূনতম মজুরি স্থাপন করা হচ্ছে
তাহলে চিত্র হবে নি¤œরূপ।
চিত্র ৯.২ : বাস্তবে ন্যূনতম মজুরি কিভাবে বাজার নির্ধারিত মজুরিকে নিচের দিকে টেনে রাখে
এখানে ন্যূনতম মজুরি বাজার গড় মজুরির নিচে স্থাপন করায় চাহিদা যোগান থেকে বেশি হচ্ছে।
১৯৩৮ থেকে ১৯৮৭ পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য থেকে দেখা যায় যুক্তরাষ্ট্রে গড় শিল্প মজুরি ন্যূনতম মজুরি থেকে
শতকরা ৩৫ থেকে ৫২ ভাগ বেশি ছিল। এটা এখনও অব্যাহত আছে।২৫
দ্বিতীয়ত: প্রথম চিত্রের পরিপ্রেক্ষিতেই আমরা যদি অধিকতর গতিশীলতায় নতুন বিনিয়োগ চিত্র কল্পনা
করি তাহলেও ভিন্ন চিত্র হয়।
চিত্র ৯.৩ : বিনিয়োগ সম্প্রসারণ কিভাবে কর্মসংস্থান ও মজুরি বাড়ায়
প্রথম দিকে যোগান উদ্বৃত্ত হলেও নতুন চাহিদা রেখার কারণে বাজার ভারসাম্যের সঙ্গে ন্যূনতম মজুরি
সঙ্গতিপূর্ণ হবে। এতে দেখা যায় বিনিয়োগ সম্প্রসারণের ফলে মজুরের চাহিদাও বাড়ে, মজুরিও বাড়ে।
প্রান্তিক উৎপাদনশীলতার তত্ত¡
উনিশ শতকের শেষদিকে এই তত্তে¡র উদ্ভব। এটি শুধুমজুরি নিয়ে নয় সকল উৎপাদন উপাদান নিয়েই
আলোচনা করে। নির্ধারণ কিংবা বিতরণ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা ও বিতর্কে এই তত্ত¡টিকে খুবই গুরুত্ব দেয়া হয়ে থাকে। ১৮২৬ সালে জার্মান অর্থনীতিবিদ ভন থুনেন মজুরির প্রান্তিক
উৎপাদনশীল তত্তে¡র প্রাথমিক ভিত্তি নির্মাণ করেন। ১৮৭০ দশকে প্রান্তিক ধারণার বিকাশের পর এই
তত্তে¡রও বিকাশ ঘটে। ১৮৯০ দশকে ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ উইকস্টিড এবং যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিবিদ
জে.বি. ক্লার্কসহ আরও অনেক অর্থনীতিবিদ বিতরণের প্রান্তিক উৎপাদনশীলতার এই তত্ত¡ বিকাশে
অবদান রাখেন। অনেকে মনে করেন, মজুরি সম্পর্কে মার্ক্সের তত্তে¡র বিপরীতেই এই তত্তে¡র উপর
বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়।২৬ ১৯৩০ এর দশকে একচেটিয়ামূলক বাজারের পরিপ্রেক্ষিতে এই তত্তে¡র
পরিমার্জনা করেন যুক্তরাজ্যে জোয়ান রবিনসন (ঔড়ধহ জড়নরহংড়হ) এবং যুক্তরাষ্ট্রে চেম্বারলিন (ঊফধিৎফ
ঐ. ঈযধসনবৎষরহ)।
এখন আমরা প্রান্তিক উৎপাদনশীলতার তত্ত¡টির মূল বিষয়টি বলি। এই তত্তে¡ উৎপাদন উপাদানের
উৎপাদনশীলতার সঙ্গে তার পাওনার সম্পর্ক দেখানো হয়। বাস্তবে এই তত্ত¡ মজুরি নির্ধারণের বিষয়
ব্যাখ্যা করার কাজেই বেশি ব্যবহার করা হয়।
প্রান্তিক বস্তুগত দ্রব্য বলতে আমরা বুঝি কোন উপাদানের এক
একক বৃদ্ধিতে মোট বস্তুগত দ্রব্যের বৃদ্ধি আর প্রান্তিক আয় ) বলতে আমরা
বুঝি কোন উপাদানের এক একক বৃদ্ধিতে মোট আয়ের বৃদ্ধি। অন্যদিকে প্রান্তিক আয় দ্রব্য বলতে আমরা উপরোক্ত প্রান্তিক বস্তুগত দ্রব্য ও প্রান্তিক আয়ের গুণফলকে
বুঝি।
অর্থাৎ গজচ = গচচ ী গজ।
আবার, প্রান্তিক দ্রব্যের মূল্য বলতে আমরা
প্রান্তিক বস্তুগত দ্রব্যের সঙ্গে দামের গুণফলকে বুঝি।
অর্থাৎ ঠগচ = গচচ ী চ
অন্যদিকে প্রান্তিক উপাদান ব্যয় হল পরিবর্তনীয় যে কোন একটি
উপাদানের এক একক পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মোট ব্যয়ের পরিবর্তন।
কোন প্রতিষ্ঠান যদি নিখুঁত প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তার পণ্য বিক্রি করে তাহলে সেখানে দাম এবং
প্রান্তিক আয় সমান থাকবে। অর্থাৎ চ = গজ। এবং সেক্ষেত্রে প্রান্তিক আয় দ্রব্য এবং প্রান্তিক দ্রব্যের
মূল্য সমান হবে। আমরা তাই দেখি,
গজচ = ঠগচ
সুতরাং এ থেকে এই কথাটা দাঁড়ায় যে, মুনাফা সর্বোচ্চ করার উদ্দেশ্যে কর্মরত কোন প্রতিষ্ঠান যখন
নিখুঁত প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তার পণ্য বিক্রি করে তখন সে প্রান্তিক আয় দ্রব্য (গজচ) বা প্রান্তিক
দ্রব্যের মূল্য (ঠগচ) যতক্ষণ প্রান্তিক উপাদান ব্যয়ের (গঋঈ) সমান না হয় ততক্ষন সে পরিবর্তনীয়
উপাদান ক্রয় করতে থাকে। অর্থাৎ সেখানে প্রান্তিক আয় দ্রব্য বা মূল্য এবং প্রান্তিক উপাদান ব্যয়
সমান হওয়া গজচ (ঠগচ) = গঋঈ একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ভারসাম্য অবস্থা। একেই বলে প্রান্তিক
উৎপাদনশীলতার তত্ত¡
শ্রম হচ্ছে একটি পরিবর্তনীয় উপাদান। এবং নিখুঁত প্রতিযোগিতামূলক বাজারে কোন প্রতিষ্ঠান
শ্রমশক্তি ক্রয়ের জন্য যে প্রান্তিক ব্যয় করে সেটাই হলো মজুরি। অর্থাৎ মজুরির ক্ষেত্রে তত্ত¡টি দাঁড়াবে
এরকম যে, একটি প্রতিষ্ঠান ততক্ষণ পর্যন্তই অতিরিক্ত শ্রম-একক কিনতে থাকবে যতক্ষণ মজুরি
শ্রমের প্রান্তিক উৎপাদনের মূল্যের সমান হয়।
এই তত্ত¡ অনুযায়ী, একজন শ্রমিক যে মজুরি পায় তা তার প্রান্তিক উৎপাদনশীলতারই বহি:প্রকাশ।
সুতরাং কারও মজুরি যদি কম হয় তা পুঁজিবাদী বাজার ব্যবস্থার কোন অসঙ্গতি নয় বরঞ্চ তা শ্রমিকের
নি¤œ উৎপাদনশীলতার প্রকাশ। একই সূত্র অনুযায়ী বেকারত্ব মানে বাজারে চাহিদামতো
উৎপাদনশীলতা যোগানে ব্যর্থতা।
প্রান্তিক উৎপাদনশীলতা তত্তে¡র সীমাবদ্ধতা
এই সম্পর্কে বিভিন্ন অর্থনীতিবিদ যেসব বক্তব্য ও প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন সেগুলো সংক্ষেপে এভাবে
উপস্থাপন করা যায়:
১. এই তত্ত¡ যোগানের দিকটি উপেক্ষা করবার কারণে উপাদানের দামের পূর্ণাঙ্গ তত্ত¡ হিসেবে একে
আখ্যায়িত করা যায় না।
২. এখানে ধরে নেয়া হয় যে, শ্রম একটি সমরূপ দ্রব্য, যেটি নিখুঁত প্রতিযোগিতামূলক বাজারে একক
দামে বিক্রি হচ্ছে। বস্তত: দক্ষতা, কাজের ক্ষেত্র, প্রযুক্তি ইত্যাদি কারণে শ্রম কোন একক সমরূপ
দ্রব্য নয়। এবং শ্রম বাজারও কোন নিখুঁত প্রতিযোগিতামূলক বাজার নয়।
৩. ধরে নেয়া হয়েছে যে, এখানে শ্রমের ক্রেতা সকলেরই লক্ষ্য মুনাফা সর্বোচ্চকরণ। কিন্তুরাষ্ট্রীয়
শ্রম নিয়োগকারী অনেক প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য মুনাফা সর্বোচ্চকরণ থাকে না।
৪. তত্তে¡ ধরে নেয়া হয়েছে যে, মজুরি মাত্রা শ্রম উৎপাদনশীলতাকে প্রভাবিত করে না। কিন্তুবাস্তব
ক্ষেত্রে আমরা দেখি, অনেক সময় মজুরি মাত্রা দ্বারা উৎপাদনশীলতা নির্ধারিত হয়। মজুরি বৃদ্ধি
অনেকসময় মজুরদের উৎসাহ ও মনোযোগ বৃদ্ধি করে তাদের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে। মজুরি
ও বেতনখাতে ব্যয় বৃদ্ধি পুরো কাজ ও ব্যবস্থাপনার দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ব্যয়ের তুলনায়
উৎপাদনশীলতা অনেক বাড়িয়ে দিতে পারে। মজুরি বৃদ্ধি পুষ্টি বাড়িয়ে শ্রমিকদের কর্মক্ষমতা
বাড়িয়ে দিতে পারে। এসব পরিবর্তন শ্রমের প্রান্তিক বস্তুগত দ্রব্য (গচচ) বাড়িয়ে দেয় এবং
প্রান্তিক আয় দ্রব্য (গজচ) রেখা কে ডানদিকে স্থানান্তরিত করে।
৫. শ্রম উৎপাদনশীলতা নাম হলেও এই উৎপাদনশীলতা শুধুমাত্র শ্রমের উপর নির্ভর করে না। শ্রমের
উৎপাদনশীলতা নির্ভর করে পুঁজি বিনিয়োগ মাত্রা, প্রযুক্তি বিকাশ মাত্রা, ব্যবস্থাপনা, প্রশিক্ষণ
ব্যবস্থা ইত্যাদির উপর। শ্রমের প্রান্তিক উৎপাদনশীলতার উপর অন্যান্য উপাদানের প্রভাব নিয়ে
এই তত্ত¡ কোন মনোযোগ দেয় না।
৬. এই তত্ত¡ মজুরি নির্ধারণে সামাজিক শ্রেণীসমূহের আপেক্ষিক শক্তি, রাষ্ট্রের ভ‚মিকা, সাংস্কৃতিক স্তর
ইত্যাদিকে বিবেচনা করে না।
ন্যূনতম মজুরি আইন বলতে বোঝায় এমন একটি আইনগত ব্যবস্থা যা মজুরি কোন্ পর্যায়ের নিচে
নামবে না সেটি নিশ্চিত করে। স্যামুয়েলসনের মতে, ন্যূনতম মজুরি বাজার গড় মজুরি থেকে বেশি
হয় বলে তা চাহিদা যোগানের ভারসাম্যে সমস্যা তৈরি করে। অন্যদিকে বিভিন্ন তথ্য অনুযায়ী দেখা
যায় যুক্তরাষ্ট্রে গড় শিল্প মজুরি ন্যূনতম মজুরি থেকে সবসময়ই বেশি ছিল। প্রান্তিক
উৎপাদনশীলতার তত্তে¡ উৎপাদন উপাদানের উৎপাদনশীলতার সঙ্গে তার পাওনার সম্পর্ক দেখানো হয়। এই তত্ত¡ যেসব অনুমিতির উপর নির্ভরশীল সেগুলো নিয়ে বিভিন্ন সমালোচনা আছে।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির পক্ষে যুক্তি দিয়েছেনক. চীনা প্রধানমন্ত্রী খ. বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রী
গ. যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক প্রধান ঘ. ভারতের অর্থমন্ত্রী
২. প্রান্তিক উৎপাদনশীলতার তত্ত¡ অনুযায়ীক. প্রান্তিক আয় দ্রব্য বা মূল্য ও প্রান্তিক উপাদান ব্যয় সমান হবে।
খ. প্রান্তিক আয় দ্রব্য বা মূল্য প্রান্তিক উপাদান ব্যয়ের বেশি হবে।
গ. প্রতিষ্ঠান অপরিবর্তনীয় উপাদান ক্রয়ে উৎসাহী থাকে।
ঘ. প্রান্তিক আয় দ্রব্য বা মূল্য প্রান্তিক উপাদান ব্যয়ের কম হবে।
৩. শ্রমের উৎপাদনশীলতা শ্রম ছাড়াও আরও নির্ভর করেক. বংশ মর্যাদার উপর খ. জাতীয় পরিচয়ের উপর
গ. পুঁজি বিনিয়োগ ও প্রযুক্তির বিকাশ মাত্রার উপর ঘ. নারী বা পুরুষের উপর
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. বিনিয়োগ সম্প্রসারণ কিভাবে কর্মসংস্থান ও মজুরি বাড়ায়?
২. প্রান্তিক উৎপাদনশীলতা তত্তে¡র সীমাবদ্ধতা উল্লেখ করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. ন্যূনতম মজুরি বলতে কি বোঝায়? এটি কি বাজার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে? বিভিন্ন দৃষ্টান্ত দিয়ে আলোচনা করুন।
২. প্রান্তিক উৎপাদানশীলতা তত্তে¡র মূল বিষয় লিখুন। এই তত্ত¡ মজুরিকে কিভাবে ব্যাখ্যা করে?
৩. প্রান্তিক উৎপাদনশীলতা তত্তে¡ কি কোন সীমাবদ্ধতা আছে? কিভাবে এগুলোকে চিহ্নিত করা যায়?

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]