ক্ল্যাসিকাল বাণিজ্য তত্তে¡র বিশ্লেষণ কাঠামোর সীমাবদ্ধতাগুলো কি? সুযোগ বর্জন ব্যয় তত্ত¡টি কি?

অনুমিতির সীমাবদ্ধতা
আগের পাঠে আলোচিত ক্ল্যাসিকাল তত্ত¡ তার সামগ্রিক তাত্তি¡ক কাঠামোর মধ্যেই গড়ে উঠেছে। তাদের
এই অনুমিতি এসব তত্তে¡র পেছনেও উপস্থিত যে, ‘অর্থনীতি পরিবর্তনযোগ্য দাম ও মজুরি নিয়ে এবং
কোন রকম অনিচ্ছুক বেকারত্বের অনুপস্থিতিতে ঠিকঠাকমতো চলছে।' কিন্তুযখন বেকারত্ব বেড়ে যায়
কিংবা বিনিময় হারে যখন অসঙ্গতি থাকে কিংবা অর্থনীতিতে মুদ্রাস্ফীতি বা মন্দার অবস্থা দেখা যায়
তখন বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও তার প্রভাব পড়ে। যখন অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নানা গোষ্ঠী স্বার্থ
কাজ করে তখন এমন বাণিজ্যও হতে পারে যাতে একটি দেশ দীর্ঘমেয়াদে বা এমনকি স্বল্পমেয়াদেও
ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আবার মন্দার অবস্থা থাকলে উদ্যোক্তারা নানাভাবে নিজেদের রক্ষা করবার জন্য
সংরক্ষণমূলক ব্যবস্থা পছন্দ করতে পারে।
দ্বিতীয়ত: যখন বলা হচ্ছে যে, আপেক্ষিক সুবিধার কারণে বাণিজ্যে সকলেই লাভবান হবে তখন
আমরা বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে দেখি এর ফল অর্থনীতির সকল খাতের জন্য একই রকম হয় না।
বাণিজ্যে কোন কোন খাত ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। অর্থনীতিতে যদি বৈষম্য উল্লেখযোগ্য
মাত্রায় থাকে তাহলে জিডিপি বাড়লেও আয় বিতরণের ক্ষেত্রে কোন সহায়ক ভ‚মিকা নাও পড়তে পারে
বরঞ্চ বৈষম্য আরও বেড়ে যাবার সম্ভাবনা।
তৃতীয়ত: বাণিজ্যের এই তত্তে¡ অর্থনীতিতে স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়ায় সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে বলে ধরা হয়। কিন্তু
সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সরকার, প্রভাবশালী গোষ্ঠী কিংবা তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোর ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক
আইএমএফ বা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মতো প্রতিষ্ঠানের চাপ সামগ্রিক অর্থনীতির জন্য অনেক ক্ষতিকর
বাণিজ্যের দিকে দেশকে ঠেলে দিতে পারে।
সুযোগ বর্জন ব্যয় তত্ত¡
চরম ও আপেক্ষিক সুবিধা তত্তে¡র একটি অভিন্ন অসুবিধা আছে বলে পরবর্তী নয়া ক্ল্যাসিকাল
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন। তাঁদের মতে দুটো ক্ষেত্রেই অভিন্ন অসুবিধাটি হচ্ছে পুরো তত্তে¡র মূল
ভিত্তি হিসেবে শ্রমের মূল্যতত্ত¡ (খধনড়ঁৎ ঞযবড়ৎু ড়ভ ঠধষঁব) ব্যবহার। শ্রমের মূল্যতত্ত¡ অনুযায়ী, শ্রমই
সকল পণ্য উৎপাদনের মূল উপাদান এবং একটি পণ্যের মূল্য তার ভেতরে কতটা শ্রম আছে তার
উপর নির্ভর করে। সেই হিসেবে স্মীথ ও রিকার্ডো যখন চরম ও আপেক্ষিক সুবিধা তত্ত¡ বিশ্লেষণ
করছেন তখন শ্রমকে একক ধরেই তারা তুলনামূলক বিশ্লেষণ করেছেন। এটাকে গ্রহণযোগ্য মনে না
করবার পেছনে পরবর্তী নয়া ক্ল্যাসিকাল অর্থনীতিবিদরা যে যুক্তি দিয়েছেন তা হল:
- শ্রম দিয়ে মূল্য পরিমাপ অনেক সমস্যা সৃষ্টি করে।
- শ্রম ছাড়াও আরও অনেক উপাদান উৎপাদন ক্ষেত্রে ভ‚মিকা রাখে।
- সকল শ্রম একই মূল্য সৃষ্টি করে না। কারণ দক্ষতা, প্রযুক্তি ইত্যাদি কারণে বিভিন্ন শ্রম বিভিন্ন ফলাফল সৃষ্টি করে।
শ্রমের মূল্যতত্ত¡ নিয়ে আপত্তি করলেও উপরোক্ত বাণিজ্য তত্ত¡কে এই অর্থনীতিবিদরা প্রত্যাখ্যান
করেননি। বরঞ্চ এগুলোকে তারা শ্রমের মূল্যতত্ত¡ থেকে বিচ্ছিন্ন করে নতুনভাবে দাঁড় করাতে
চেয়েছেন। এরকম চেষ্টার একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ: সুযোগ বর্জন ব্যয় তত্ত¡। গটফ্রাইড হেবারলার
(এড়ঃঃভৎরবফ ঐধনবৎষবৎ) ৩০-এর দশকে এই তত্ত¡কে বিকশিত করেন।
যে কোন একটি দ্রব্যের সুযোগবর্জন ব্যয় বলতে বোঝানো হয় সেই দ্রব্য উৎপাদন করতে গিয়ে যে দ্রব্য
উৎপাদন করা যায়নি তার থেকে সম্ভাব্য আয়কে। অর্থাৎ চিংড়ি উৎপাদনের সুযোগবর্জন ব্যয় হল চিংড়ি
উৎপাদন করতে গিয়ে যদি ধান উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত বা বর্জিত হয়ে থাকে তাহলে ধান উৎপাদন থেকে
যে আয় হতে পারতো সেই আয়।
হেবারলার দেখিয়েছেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ভিত্তি আসলে এই সুযোগবর্জন ব্যয়। অর্থাৎ এই ব্যয়
দিয়েই একটি দেশ তার আপেক্ষিক সুবিধা নির্ধারণ করতে পারে। একটি দ্রব্যের সুযোগবর্জন ব্যয়
দ্বারাই নির্ধারিত হবে তা রপ্তানি লাভজনক কিনা। সে দ্রব্য উৎপাদনে কতটা শ্রম আছে, সেখানে শ্রম
ছাড়াও কিছুআছে কিনা সেটি এক্ষেত্রে তাঁর দৃষ্টিতে কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার নয়।
হেকসার-ওহলিন মডেল
সুইডিশ অর্থনীতিবিদ (১৯৭৯-১৯৫২) ও (১৮৯৯-১৯৭৯) এর নামেই এই
মডেলটি পরিচিতি লাভ করেছে। এই মডেলটি বস্তুত: আপেক্ষিক সুবিধা তত্তে¡র মডেলটিকেই আরও
ব্যাখ্যা ও সম্প্রসারিত করেছে। এই তত্তে¡র একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুমিতি হল, বিভিন্ন দেশে একই পণ্য
উৎপাদনের ক্ষেত্রেই বিভিন্ন উৎপাদন ব্যয় হতে পারে। উৎপাদন ব্যয়ের এই পার্থক্যই এই তত্তে¡র
কেন্দ্রীয় মনোযোগের বিষয়। হেকসার-ওহলিন তাঁদের মডেলে এই পার্থক্যের কারণকে সুনির্দিষ্ট
করেছেন। তাঁরা বলেছেন, একটি দেশে যদি জমি বা প্রাকৃতিক সম্পদ বেশি থাকে তাহলে এর সঙ্গে
সম্পর্কিত দ্রব্যাদি উৎপাদন ও রপ্তানিই এই অর্থনীতির জন্য যুক্তিযুক্ত হবে। কোন দেশে যদি শ্রমের
যোগান বেশি থাকে তাহলে সেখানে শ্রমনির্ভর শিল্পই আপেক্ষিকভাবে সুবিধাজনক ও যথাযথ হবে।
আবার কোন দেশে যদি প্রযুক্তিগত সামর্থ্য থাকে এবং পুঁজির যোগান যথেষ্ট থাকে তাহলে পুঁজি ও উচ্চ
প্রযুক্তি নির্ভর শিল্প প্রতিষ্ঠানই সেখানে আপেক্ষিকভাবে সুবিধাজনক হবে। অর্থাৎ একটি দেশ সেসব
ক্ষেত্রেই বিশেষায়ণ করবে এবং সেসব পণ্যই রপ্তানি করবে যেসব পণ্যের উৎপাদন উপাদানের প্রাচুর্য
সেখানে আছে আর সেসব পণ্য আমদানি করবে যেগুলোর উৎপাদন উপাদানের ঘাটতি আছে।
হেকসার-ওহলিন মডেলে যেসব অনুমিতি গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হল:
১. এই মডেলে দুটো দেশ, দুটো উৎপাদন উপকরণ ও দুটো পণ্য বিবেচনা করা হয়।
২. দুই দেশেই প্রযুক্তি অভিন্ন।
৩. প্রত্যেকটি পণ্যই অপরিবর্তনীয় উৎপাদন মাত্রায় উৎপাদিত হচ্ছে।
৪. একটি পণ্য শ্রমনির্ভর, অন্যটি পুঁজি নির্ভর।
৫. শুধুএকটি পণ্য উৎপাদনে কোন দেশই পুরোপুরি বিশেষীকরণ করেনি।
৬. সকল পণ্য ও উৎপাদন উপকরণ বাজারে নিখুঁত প্রতিযোগিতা বিদ্যমান।
৭. সকল উপকরণ দেশের মধ্যে পূর্ণমাত্রায় সচল কিন্তুআন্ত:দেশে তা কোনভাবেই সচল নয়।
৮. দুই দেশেই রুচি অভিন্ন না হলেও সমরূপ।
৯. দু'দেশেই মুক্ত বাণিজ্য বিরাজমান অর্থাৎ শুল্ক বা অশুল্ক বিধিনিষেধ পুরোপুরি অনুপস্থিত।
১০. পরিবহন ব্যয় এই মডেলে শূন্য।
আন্তর্জাতিক ভারসাম্য
যে কোন একটি দ্রব্যেসুযোগবর্জন ব্যয় বলবোঝানো হয় সেই দ্রউৎপাদন করতে গিয়েদ্রব্য উৎপাদন করা যতার থেকে সম্ভাব্য আয়কে।
একটি দেশ সেসব ক্ষেবিশেষায়ণ করবে এবসেসব পণ্যই রপ্তানি যেসব পণ্যের উৎপাদউপাদানের প্রাচুর্য সেআছে আর সেসব পণআমদানি করবে যেগুউৎপাদন উপাদানের আছে।
এরকম সময়ে বিপ্রেত্যেকটি সামগ্রিকভাবে সবাজারে যোগান যথাকে ঠিক ততচাহিদাও থাকে। ভারসাম্যে কিভাবে পেযায় এবং এটাকে কিভব্যাখ্যা করা যায় বেুঝতে অফার ধোরণাটি ব্যবহার য আন্তর্জাতিক ভারসাম্য বলতে এরকম একটি পরিস্থিতি বোঝায় যখন বাণিজ্যে অংশগ্রহণকারী একাধিক
দেশের মধ্যে আমদানি রপ্তানিতে একটি ভারসাম্যাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক ভারসাম্য
তখনই সৃষ্টি হয় যখন বাণিজ্য শর্ত এরকম একটি জায়গায় গিয়ে পৌঁছে যাতে বাণিজ্যে ভারসাম্য সৃষ্টি
হয়। এরকম সময়ে বিশ্বের প্রত্যেকটি এবং সামগ্রিকভাবে সকল বাজারে যোগান যতটা থাকে ঠিক
ততটাই চাহিদাও থাকে। এই ভারসাম্যে কিভাবে পৌঁছা যায় এবং এটাকে কিভাবে ব্যাখ্যা করা যায়
সেটা বুঝতে অফার রেখা ধারণাটি ব্যবহার করা যায়।
অফার রেখা
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ভারসাম্য সুসংগঠিতভাবে নির্ধারণ করবার জন্য আলফ্রেড মার্শাল এই পদ্ধতিটি
উদ্ভাবন করেছিলেন। অফার রেখা দিয়ে একটি দেশ তার বাণিজ্য শর্তের বিকল্প সম্ভাবনাগুলো দেখায়।
একেকটি অফার রেখা আসলে একই সঙ্গে তিনটি বিষয়কে প্রদর্শন করে. এগুলো হল: রপ্তানি,
আমদানি এবং বাণিজ্য শর্ত। এই রেখা নিছক চাহিদা রেখা বা যোগান রেখা নয় এটা দুটোই।
এজওয়ার্থ (ঊফমবড়িৎঃয)-এর মত অনুযায়ী, বস্তুত: একটি অফার রেখার মধ্য দিয়ে একটি দেশের
উৎপাদন সম্ভাবনা সীমাই ) পরিষ্কার হয়। এখানে আমরা যখন
আমদানি বা রপ্তানির কথা বলছি তখন পরিমাণগতভাবে কতটা আমদানি বা রপ্তানি হলো তা নয় বরঞ্চ
একটি দেশ কতটা রপ্তানি করতে চাইছে কিংবা কতটা আমদানি করতে চাইছে সেটাই দেখানো হচ্ছে।
নিচে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অফার রেখা দিয়ে আমরা এ দুটো দেশের বাণিজ্য ভারসাম্য বিন্দুর সন্ধান পাচ্ছি।
চিত্র ১২.১ : বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের অফার রেখা
চিত্রে আমরা যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের ভিন্ন ভিন্ন কাল্পনিক বাণিজ্য শর্ত রেখা (ঞঙঞ) দেখছি। দেখছি
বাণিজ্য শর্তের ভারসাম্য তৈরি হচ্ছে যখন চ=৪, এবং বাণিজ্য শর্ত রেখা ঞঙঞ৩-তে। এখানে
পরস্পরের অফার রেখার মধ্য দিয়ে আমদানি ও রপ্তানি চাহিদা ভারসাম্য অবস্থায় আসছে। ঙঈ
পরিমাণ কম্পিউটার যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করলে এবং ঙঔ পরিমাণ পাটজাত দ্রব্য যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করলে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ভারসাম্য বিন্দুঊ* তে পৌঁছাবে।
সারসংক্ষেপ
যে কোন একটি দ্রব্যের সুযোগবর্জন ব্যয় বলতে বোঝানো হয় সেই দ্রব্য উৎপাদন করতে গিয়ে যে
দ্রব্য উৎপাদন করা যায়নি তার থেকে সম্ভাব্য আয়কে। অন্যাদিকে, হেকসার-ওহলিন মডেল
অনুযায়ী, একটি দেশ সেসব ক্ষেত্রেই বিশেষায়ন করবে এবং সেসব পণ্যই রপ্তানি করবে যেসব
পণ্যের উৎপাদন উপাদানের প্রাচুর্য সেখানে আছে আর সেসব পণ্য আমদানি করবে যেগুলোর
উৎপাদন উপাদানের ঘাটতি আছে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ভারসাম্য অনুধাবন এবং ব্যাখ্যা
করবার জন্য অফার রেখার ধারণাটি গুরুত্বপূর্ণ। এই রেখা আমদানি, রপ্তানিও বাণিজ্য শর্ত প্রদর্শন করে।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. চিংড়ি উৎপাদনের সুযোগ বর্জন ব্যয় হলক. চিংড়ি উৎপাদনের ব্যয়
খ. চিংড়ি উৎপাদনের কারণে যদি ধান উৎপাদন বর্জিত ও ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে ধান উৎপাদন
থেকে যে আয় হতে পারতো সেই আয়
গ. ধান উৎপাদনের ব্যয়
ঘ. ধান ও চিংড়ি উৎপাদনের সম্মিলিত ব্যয়
২. হেকসার-ওহলিন মডেলে অন্যতম অনুমিতি:
ক. পণ্য অপরিবর্তনীয় উৎপাদন মাত্রায় উৎপাদিত খ. পণ্য ক্রমহ্রাসমান উৎপাদন মাত্রায় উৎপাদিত
গ. পণ্য ক্রমবর্ধমান উৎপাদন মাত্রায় উৎপাদিত ঘ. উৎপাদন মাত্রা সম্পর্কে উল্লেখ করে নি
৩. অফার রেখার মধ্য দিয়ে পরিষ্কার হয় একটি দেশের -
ক. উৎপাদন সম্ভাবনা সীমা খ. উৎপাদন ব্যয়ের সীমা
গ. উৎপাদন ক্ষতির সীমা ঘ. সম্পদ অপচয়ের সীমা
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. ক্ল্যাসিকাল বাণিজ্য তত্তে¡র বিশ্লেষণ কাঠামোর সীমাবদ্ধতাগুলো কি?
২. সুযোগ বর্জন ব্যয় তত্ত¡টি কি?
৩. হেকসার-ওহলিন মডেলের অনুমিতিগুলো উল্লেখ করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. ক্ল্যাসিকাল বাণিজ্য তত্তে¡র বিকাশ সাধন করতে গিয়ে কি কি তত্তে¡র উদ্ভব হয়েছে?
২. অফাররেখা কি? যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের সম্ভাব্য বাণিজ্যিক ভারসাম্য কিভাবে অফার রেখা দিয়ে দেখানো যায়? আলোচনা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর
পাঠ - ১ : ১. গ ২. ক ৩. খ
পাঠ - ২ : ১. খ ২. ক ৩. ক

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]