“যখন প্রান্তিক উপযোগ শূন্য তখন মোট উপযোগ সর্বোচ্চ”- ব্যাখ্যা করুন।
২. প্রান্তিক উপযোগ কি? ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি ব্যাখ্যা করুন।


উপযোগ (টঃরষরঃু) বলতে সাধারণভাবে বোঝায় কোন কিছুথেকে, দ্রব্য কিংবা সেবা যাই হোক না
কেন তা থেকে ভোক্তার তৃপ্তি বা সন্তোষ। ভোক্তার এই তৃপ্তি সবসময় একরকম থাকে না। ভোগ,
আয়সহ বিভিন্ন কারণে এর পরিবর্তন হয়। ব্যক্তির একক তৃপ্তি দিয়ে অর্থনীতিকে বিশ্লেষণ করতে গিয়ে
ক্রমে অনেক তাত্তি¡ক অগ্রগতি হয়েছে। উপযোগ ধারণার অনেক বিকাশ হয়েছে।
উপযোগ তত্তে¡র বিকাশ
আজকে আমরা যে উপযোগ তত্ত¡ পাই তা দু'শ বছরেরও বেশি সময় ধরে গড়ে উঠা, বিবর্তিত ও
সংশোধিত-সংযোজিত কাঠামো। যদ্দুর জানা যায়, প্রথম সুইজারল্যান্ডের এক গণিতজ্ঞ উধহরবষ
ইবৎহড়ঁষষর ১৭৩৮ সালে অর্থব্যয়ের সঙ্গে তৃপ্তির যোগ বের করেন। অষ্টাদশ শতকের শেষ দিকে
ইংলিশ দার্শনিক, ঔবৎবসু ইবহঃযধস (১৭৪৮-১৮৩১), সমাজ বিজ্ঞানে এই তত্তে¡র প্রয়োগ করেন।
বস্তুত: তাঁর দার্শনিক ভিত্তির উপরই এটি এখনও টিকে আছে। একে অর্থশাস্ত্রে আরও সুনির্দিষ্ট এবং
কেন্দ্রীয় বিষয় হিসেবে ব্যবহার করবার ক্ষেত্রে যার নাম খুবই পরিচিত তিনি হলেন, ডরষষরধস ঝঃধহষবু
ঔবাড়হং (১৮৩৫-১৮৮২)।
১০ তাঁর মূল বক্তব্যই ছিল যে, অর্থনৈতিক তত্ত¡ হচ্ছে একজন ভোক্তার “আনন্দ
আর বেদনার হিসাব নিকাশ।” তবে তাঁর আগেও জার্মান অর্থনীতিবিদ ঐবৎসধহহ ঐবরহৎরপয এড়ংংবহ
(১৮১০-১৮৫৮) এ বিষয়ে অর্থনৈতিক তত্ত¡ দাঁড় করান। ১৮৫৪ সালে প্রকাশিত তাঁর গ্রন্থে তিনি বলেন,
“চূড়ান্ত মূল্য বলে কিছুনেই। কোনকিছুর মূল্য নির্ভর করে ব্যক্তি ও বস্তুর উপর। আর এই সম্পর্ক
গড়ে উঠে উপযোগের উপর। একজন অর্থনৈতিক ব্যক্তির মূল লক্ষ্য হল সর্বোচ্চ তৃপ্তি অর্জন।” তিনি
দুটো গুরুত্বপূর্ণ বিধি সূত্রায়ন করেন যেগুলো এককথায় ভোক্তার আচরণ সম্পর্কিত নয়া ক্ল্যাসিকাল
তত্তে¡র ভিত্তি। এগুলো হল প্রথমত: ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি এবং দ্বিতীয়ত: সমপ্রান্তিক
উপযোগ বিধি। ওয়ালরাস (খবড়হ ডধষৎধং) এর সার্বজনীন অর্থনৈতিক ভারসাম্য (মবহবৎধষ বপড়হড়সরপ
বয়ঁরষরনৎরঁস) পুরো বিশ্লেষণ কাঠামোতেই খুবই উল্লেখযোগ্য সুদূরপ্রসারী প্রভাব রাখে। এরপর
ভোক্তার আচরণ সম্পর্কিত তত্ত¡কে আরও সুসংগঠিতভাবে উপস্থিত করেন মার্শাল (অষভৎবফ গধৎংযধষষ)
যাঁকে নয়া ক্ল্যাসিকাল অর্থশাস্ত্রের অন্যতম প্রধান দিকপাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। অর্থশাস্ত্রের
বিকাশ ধারার ইতিহাসে দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব সৃষ্টিকারী তাঁর গ্রন্থ প্রকাশিত হয় ১৮৯০ সালে।১১ এই
সময়টায় ইউরোপে পুঁজিবাদের বিকাশ হয়েছে উল্লেখযোগ্য মাত্রায়। সমাজে ততদিনে ব্যক্তির
উপস্থিতিও অনেক স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ও মতাদর্শিক বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্য
দিয়ে একক ব্যক্তি ও একক প্রতিষ্ঠান ধরে বিশ্লেষণ তখন ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এই
প্রেক্ষাপটেই নয়া ক্ল্যাসিকাল অর্থশাস্ত্রের বিকাশ দ্রæততর হয়।

১০
অঁংঃৎধষরধহ-ইৎরঃরংয এই তাত্তি¡কের প্রধান কাজ ঞযব ঞযবড়ৎু ড়ভ চড়ষরঃরপধষ ঊপড়হড়সু, ১৮৭১ (২হফ বফ. ঢ়বহমঁরহ, ১৯৭০), এছাড়া সেসময়
এসব ক্ষেত্রে আরও যাঁদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল তাঁরা হলেন : ঈধৎষ গবহমবৎ (১৮৪০-১৯২১), তাঁর প্রধান কাজ: চৎরহপরঢ়ষবং ড়ভ
ঊপড়হড়সরপং, ১৮৭১ (ঘণ, ১৯৫০) এবং খবড়হ ডধষৎধং (১৮৩৪-১৯১০)। তাঁর প্রধান কাজ : ঊষবসবহঃং ড়ভ চঁৎব ঊপড়হড়সরপং, ১৮৭৪, (অৎরিহ,
১৯৫৪).
১১
অষভৎবফ গধৎংযধষষ : চৎরহপরঢ়ষবং ড়ভ ঊপড়হড়সরপং.
পাঠ - ৪
আজকে আমরা যে
উপযোগ তত্ত¡ পাই তা
দু'শ বছরেরও বেশি
সময় ধরে গড়ে উঠা,
বিবর্তিত ও সংশোধিতসংযোজিত কাঠামো।

প্রান্তিক উপযোগ ও ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি
প্রান্তিক উপযোগের ধারণা একজন ভোক্তার কোন দ্রব্য থেকে প্রাপ্ত উপযোগের সঙ্গে তাঁর অর্থব্যয়ের
সম্পর্ককে দেখায়। এটি দেখায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই দ্রব্য একই দামে কিনতে থাকলে তা থেকে
কিভাবে একক প্রতি উপযোগ কমতে থাকে। প্রান্তিক উপযোগ অর্থ হল প্রান্ত অর্থাৎ অতিরিক্ত একক
থেকে প্রাপ্ত উপযোগ। একজন ভোক্তা কোন দ্রব্যের ৪ একক ভোগ করে যদি মোট উপযোগ পায় ২০,
৫ একক ভোগে মোট উপযোগ পায় ২৩, তবে পঞ্চম এককের প্রান্তিক উপযোগ = (৫ এককের মোট
উপযোগ) – (৪ একক মোট উপযোগ) = ২৩ – ২০ = ৩।
এ্যাডাম স্মীথ মোট উপযোগের উপর কোন পণ্যের দাম নির্ভর করে ভেবেছিলেন বলে বাতাস ও হীরার
দাম মোট উপযোগ দিয়ে ব্যাখ্যা করতে অপারগ হন। বাজারে একটি পণ্যের দাম নির্ভর করে আসলে
তার প্রান্তিক উপযোগের উপর, মোট উপযোগের উপর নয়। প্রান্তিক উপযোগ বাড়ে তার দুষ্প্রাপ্যতার
জন্য। যে কারণে বাতাসের মোট উপযোগ অনেক বেশি হলেও অসীম যোগানের কারণে তার দাম নেই
কিন্তু হীরার মোট উপযোগ কম হওয়া সত্তে¡ও তার দুষ্প্রাপ্যতার কারণে তার প্রান্তিক উপযোগ বেশি
ফলে দামও বেশি।
যে কোন একটি পণ্য ঢ এর একটি অংশ ী ভোক্তা ভোগ করতে গিয়ে যা করতে চাইবে তা হল তার
মোট উপযোগ ঁ(ী) এবং তার জন্য ব্যয়ের ঢ়ী (ঢ় হল ী এর একক প্রতি দাম) পার্থক্যকে অর্থাৎ
ঁ(ী)-ঢ়ী বাড়াতে চেষ্টা করবে। ী এর সঙ্গে অন্তরীকরণ (ফরভভবৎবহঃরধঃরড়হ) করে এবং ফলাফলের
সমান ০ ধরে অগ্রসর হলে আমরা পাই ফঁ/ফী-চ=০, অর্থাৎ দাম এবং প্রান্তিক উপযোগ সমান অর্থাৎ
চ=ফঁ/ফী। আবার এর দ্বিতীয় অন্তরীকরণ করলে আমরা ঋণাত্মক ফল পাই। অর্থাৎ তা থেকে এটাই
পরিষ্কার হয় যে, প্রান্তিক উপযোগ পরিবর্তনের হার অবশ্যই নি¤œগামী।
একটি নির্দিষ্ট সময়ে একজন ভোক্তা একটি পণ্য ক্রমান¦য়ে ভোগ করতে থাকলে আমরা সাধারণভাবে
একটি চিত্র পাই। দেখা যায়, একটি নির্দিষ্ট সময়ে একজন ভোক্তা একটি পণ্য ক্রমান¦য়ে ভোগ করতে
থাকলে ঐ পণ্য থেকে একক প্রতি প্রাপ্ত উপযোগ ক্রমান¦য়ে কমতে থাকে। এই কমা ০ পর্যন্ত যায়
এমনকি তা ঋণাত্মকও হয়। প্রান্তিক উপযোগ ০ হওয়া পর্যন্ত মোট উপযোগ অর্থাৎ ঐ নির্দিষ্ট সময়ে ঐ
নির্দিষ্ট পণ্য থেকে প্রাপ্ত সম্মিলিত উপযোগ বাড়তে থাকে। কিন্তু একটানা ভোগ করতে থাকলে যখন
ভোক্তা ঐ পণ্য থেকে কোন তৃপ্তিই বোধ করে না বরঞ্চ বিরক্ত বোধ করে তখন প্রান্তিক উপযোগ হয়ে
যায় ঋণাত্মক। প্রান্তিক উপযোগ যখন ঋণাত্মক হয়ে যায় তখন ঐ পণ্য থেকে ঐ নির্দিষ্ট সময়ে প্রাপ্ত
সম্মিলিত মোট উপযোগ আর বাড়ে না বরং এরপর কমতে থাকে। লক্ষ্য করলে দেখবো, যে এককে
প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হয়, সেই এককেই ঐ পণ্য থেকে সব মিলিয়ে মোট উপযোগ সবচেয়ে বেশি
থাকে। এরপর থেকে প্রান্তিক উপযোগ যেহেতুঋণাত্মক হয়ে যায় সেহেতুমোট উপযোগ ক্রমান¦য়ে
এরপর থেকে কমতে থাকে। পণ্যের একটানা ভোগ চলতে থাকলে ভোক্তা তা থেকে যেভাবে তৃপ্তি
পায়, তার এই যে সাধারণ চিত্র সেটিকেই “ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি” হিসেবে সূত্রবদ্ধ করা
হয়েছে।
এর মূল কথাটি আমরা আবার বলতে পারি এইভাবে যে, একজন ভোক্তা যে দামে একটি পণ্য ক্রয়
করে তা থেকে কমপক্ষে সেই পরিমাণ উপযোগ আশা করে। প্রথম একক থেকে সে পায় সর্বোচ্চ
প্রান্তিক উপযোগ। একটি নির্দিষ্ট সময়ে একজন ভোক্তা ঐ পণ্য ক্রমান¦য়ে ভোগ করতে থাকলে ঐ পণ্য
থেকে একক প্রতি প্রাপ্ত উপযোগ ক্রমান¦য়ে কমতে থাকে। এই কমা শূন্য পর্যন্ত যায় এমনকি তা
ঋণাত্মকও হয়। প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হওয়া পর্যন্ত মোট উপযোগ বাড়তে থাকে কিন্তু তা একই হারে
বাড়ে না, বাড়ে ক্রমহ্রাসমান হারে। একটি পণ্য ক্রমান¦য়ে ভোগ করতে থাকলে তা থেকে প্রান্তিক
উপযোগ ক্রমহ্রাসমান হবার এই প্রক্রিয়াকে যে বিধি দ্বারা প্রকাশ করা হয় তাকেই “ক্রমহ্রাসমান
প্রান্তিক উপযোগ বিধি” (ঞযবড়ৎু ড়ভ উরসরহরংযরহম গধৎমরহধষ টঃরষরঃু) বলা হয়।
পণ্যের একটানা ভোগ
চলতে থাকলে ভোক্তা
তা থেকে যেভাবে তৃপ্তি
পায়, তার এই যে
সাধারণ চিত্র সেটিকেই
“ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক
উপযোগ বিধি” হিসেবে
সূত্রবদ্ধ করা হয়েছে।

ছক ৬ : মোট ও প্রান্তিক উপযোগের সম্পর্ক
পণ্যের ক্রমান¦য় একক অতিরিক্ত একক প্রতি প্রান্তিক উপযোগ (গট) নির্দিষ্ট সময়ে পণ্যের
সমপ্রান্তিক উপযোগ (ঊয়ঁর-সধৎমরহধষ ঁঃরষরঃু)
একজন ভোক্তা যার আয় নির্দিষ্ট তার সিদ্ধান্ত গ্রহণ আরও নির্দিষ্ট করবার দরকার হয়। যেসব পণ্য
থেকে সে উপযোগ পাচ্ছে সেগুলোর মধ্যে ভারসাম্য স্থাপন তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। একই
সঙ্গে তাকে বিবেচনা করতে হয় যে অর্থ দিয়ে সে একটি পণ্য কিনছে সেই অর্থের প্রান্তিক উপযোগের
বিষয়ও। নির্দিষ্ট আয় এবং নির্দিষ্ট বাজারে একজন ভোক্তা তখনই সর্বোচ্চ তৃপ্তি পাবে যখন কোন নির্দিষ্ট
পণ্য ক্রয়ের জন্য ব্যয়কৃত অতিরিক্ত একক টাকা থেকে প্রাপ্ত প্রান্তিক উপযোগ অন্য একটি পণ্য
থেকেও একই সমান প্রান্তিক উপযোগ পেতে পারবে।
নিচের সূত্র দিয়ে এটি বোঝানো যায়:
আমের (ী) প্রান্তিক উপযোগ/আমের দাম = দুধের (ু) প্রান্তিক উপযোগ/দুধের দাম= কলার (ু)
প্রান্তিক উপযোগ/কলার দাম।
/ঢ়ু এক্ষেত্রে একজন ভোক্তা আম (ী) বেশি ক্রয় করে অথবা কলা (ু) কম ক্রয় করে ভারসাম্য
অবস্থায় পৌঁছুতে পারে যা ব বিন্দুতে ভোক্তার আম ও কলার ভোগের ক্ষেত্রে হয়েছে।
চিত্র ২.৮ : সমপ্রান্তিক উপযোগ বিন্দু
প্রায় দু'শ বছরের বেশি সময় ধরে উপযোগ তত্তে¡র বিকাশ ঘটেছে। এ্যাডাম স্মীথ মোট উপযোগের
ভিত্তিতেই তাঁর বিশ্লেষণ দাঁড় করিয়েছিলেন। পরে প্রান্তিক উপযোগ ধারণা উদ্ভব হয়। প্রান্তিক উপযোগ
হল প্রান্ত অর্থাৎ অতিরিক্ত একক থেকে প্রাপ্ত উপযোগ। প্রান্তিক উপযোগ শূন্য হওয়া পর্যন্ত মোট
উপযোগ বাড়তে থাকে কিন্তু তা একই হারে বাড়ে না, বাড়ে ক্রমহ্রাসমান হারে। এই প্রক্রিয়াকে
ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি বলা হয়।

সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১. অর্থনৈতিক তত্ত¡ একজন ভোক্তার ‘আনন্দ আর বেদনার হিসাব নিকাশ'-এই কথাটি কে বলেছেন?
ক. লিও ওয়ালরাস খ. আলফ্রেড মার্শাল
গ. জেরমী বেনথাম ঘ. উইলিয়াম স্ট্যানলী জেভনস
২. প্রান্তিক উপযোগ বলতে বোঝায়ক. বিকল্প দ্রব্যের উপযোগ খ. অতিরিক্ত একক থেকে প্রাপ্ত উপযোগ
গ. নিকৃষ্ট দ্রব্যের উপযোগ ঘ. দুষ্প্রাপ্য দ্রব্যের উপযোগ
৩. মোট উপযোগ যখন সর্বোচ্চ প্রান্তিক উপযোগ তখনক. কমতে থাকে খ. শূন্য হয়
গ. বাড়তে থাকে ঘ. স্থির থাকে
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. “যখন প্রান্তিক উপযোগ শূন্য তখন মোট উপযোগ সর্বোচ্চ”- ব্যাখ্যা করুন।
২. সমপ্রান্তিক উপযোগ ব্যাখ্যা করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. উপযোগ কি? উপযোগ তত্ত¡ কিভাবে বিকাশ লাভ করেছে?
২. প্রান্তিক উপযোগ কি? ক্রমহ্রাসমান প্রান্তিক উপযোগ বিধি ব্যাখ্যা করুন।
৩. প্রান্তিক উপযোগ ও মোট উপযোগের মধ্যে সম্পর্ক দেখান।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]