১। ভারতীয় উপমহাদেশে ‘আফগান সাম্রাজ্য’ প্রতিষ্ঠা করেন – শেরশাহ
২। ভারতীয় উপমহাদেশে ১ম কার আমলে ডাক সার্ভিস চালু হয়?- শেরশাহ
৩। ভারতবর্ষে ‘ঘোড়ার ডাক’-এর প্রচলন করেন – শেরশাহ
৪। বাংলাদেশে ‘ঘোড়ার ডাক’-এর প্রচলন করেন – শেরশাহ
৫। ‘গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড’ এর নির্মাতা- শেরশাহ
৬। শেরশাহ বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের ‘সোনারগাঁও থেকে লাহোর’ পর্যন্ত ৪৮৩০কি.মি. দীর্ঘ একটি মহাসড়ক ‘সড়ক-ই-আজম’ নির্মাণ করেন।
৭। বখতিয়ার খলজি বাংলায় মুসলিম শাসনের সূচনা করেন – ১২০৪ সালে (ত্রয়োদশ শতাব্দীতে)
৮। বখতিয়ার খলজি রাজধানী স্থাপন করেন – দিনাজপুরের দেবকোট
৯। দিল্লির ঐতিহাসিক জিয়াউদ্দিন বারাণী বাংলার নাম দিয়েছিলেন ‘বুলগাকপুর’, যার অর্থ – বিদ্রোহের নগরী
১০। হযরত শাহজালাল (র.) ইয়েমেনে (মতান্তরে তুরস্ক) জন্মগ্রহণ করেন।
১১। সুলতান শামসুদ্দিন ফিরোজের শাসনামলে হযরত শাহজালাল (র.) ৩৬০জন শিষ্যসহ বাংলাদেশের সিলেটে আসেন।
১২। গৌর গোবিন্দ যে অঞ্চলের রাজা ছিলেন – সিলেট
১৩। হযরত শাহজালাল ( র.)এবং হযরত শাহপরান (র.) এর মাযার সিলেটে অবস্থিত।
১৪। ইয়েমেন থেকে আসা কোন দীনের মুজাহিদের তরবারী বাংলাদেশে সংরক্ষণ করা আছে? – হযরত শাহজালাল (র.)
১৫। বাংলার সুলতানরা স্বাধীনভাবে বাংলা শাসন করেন– ১৩৩৮-১৫৩৮ খ্রি.
১৬। বাংলার ১ম স্বাধীন সুলতান – ফখরউদ্দিন মুবারক শাহ
১৭। ফখরউদ্দিন মুবারক শাহের পূর্বনাম – ফখরা
১৮। ফখরুদ্দীন মুবারক শাহের রাজত্বকাল– ১৩৩৮-১৩৪৯ খ্রি.
১৯। ফখরুদ্দীন মুবারক শাহের আমলে বাংলার রাজধানী ছিলো – সোনারগাঁও
২০। সুলতান শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহের শাসনামল – ১৩৪২-১৩৫৭ খ্রি.
২১। দিল্লির ঐতিহাসিক শামস-ই-সিরাজ আফীফ ইলিয়াস শাহকে ‘শাহ-ই-বাঙ্গালাহ’/’শাহ-ই-বাঙ্গালিয়ান’ বলে উল্লেখ করেছেন।
[উপাধি গ্রহণের মধ্য দিয়ে বাঙালিদের রাষ্ট্রীয় পরিচয় তুলে ধরেন যে শাসক, তাঁর নাম ‘শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ ]
২২। ‘বাঙ্গালাহ’ নামটি যাঁর সময় থেকে শুরু হয় – সুলতান শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহের সময় থেকে
[বাংলার ১ম জনক- শামসুদ্দিন ইলিয়াস শাহ]
২৩। পাণ্ডুয়ার ‘আদিনা মসজিদ’ সুলতান সিকান্দার শাহের অমর কীর্তি।
২৪। ‘ইলিয়াস শাহী’ যুগের সবচেয়ে জনপ্রিয় শাসক- সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ
২৫। গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ বাংলা ভাষার পরম পৃষ্ঠপোষক ছিলেন।
২৬। গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের আমলে ১ম বাঙালী কবি ‘শাহ মুহম্মদ সগীর’ তাঁর কাব্য ‘ ইউসুফ জোলেখা ‘ রচনা করেন।
২৭। গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের আমলে কৃত্তিবাসের ‘রামায়ণ ‘ বাংলা অনুবাদ করা হয়।
২৮। গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ অত্যন্ত সাহিত্যানুরাগী ছিলেন।
২৯। পারস্যের কবি হাফিজের সাথে গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের পত্রালাপ হতো।
৩০। আলাউদ্দিন হুসাইন শাহ’র শাসনামল – ১৪৯৩-১৫১৯ খ্রি.
৩১। বাংলার স্বাধীন সুলতানদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ছিলেন – আলাউদ্দিন হুসাইন শাহ
৩২। আলাউদ্দিন হুসাইন শাহের আমলে বাংলার রাজধানী ছিলো – গৌড়
৩৩। কার শাসনামলে বাংলা সাহিত্যের চরম উন্নতি হয়?- আলাউদ্দিন হুসাইন শাহ
৩৪। আলাউদ্দিন হুসাইন শাহের পৃষ্ঠপোষকতায় কবীন্দ্র পরমেশ্বর ও শ্রীকর নন্দী বাংলা ভাষায় ‘মহাভারত ‘ রচনা করেছিলেন।
৩৫। আলাউদ্দিন হুসাইন শাহের আমলে বাংলা গজল ও সুফী সাহিত্যের সৃষ্টি হয়।
৩৬। আলাউদ্দিন হুসাইন শাহের আমলে গৌড়ের ছোট সোনা মসজিদ নির্মিত হয়।
৩৭। বিপ্রদাস পিপিলাই, বিজয়গুপ্ত, যশোরাজ খান প্রমুখ সাহিত্যিকগণ আলাউদ্দিন হুসাইন শাহের পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেছিলেন।
[তাঁর আমলেই শ্রী চৈতন্যের আবির্ভাব ঘটেছিলো]
৩৮। গৌড়ের বিখ্যাত বড় সোনা মসজিদ (বারদুয়ারী মসজিদ) কার অমর কীর্তি? – নাসিরউদ্দিন নুসরাত শাহ
৩৯। বাংলার শেষ স্বাধীন সুলতান ছিলেন – গিয়াসউদ্দিন মাহমুদ শাহ
৪০। বাংলায় স্বাধীন সুলতানী যুগের অবসান ঘটে – ১৫৩৮ সালে
৪১। সুলতানী আমলে বাংলার রাজধানী ছিলো – সোনারগাঁও (১ম দিকে এবং স্বল্পসময়) এবং গৌড় (শেষ দিকে এবং অধিকাংশ সময়)
৪২। গ্রীক পর্যটক ‘মেগাস্থিনিস’ কার শাসনামলে বাংলায় আসেন?- ১ম চন্দ্রগুপ্ত
[মৌর্য শাসন সম্পর্কে তাঁর অভিজ্ঞতা ‘ইন্ডিকা’ নামক গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেন। ]
৪৩। চীনা পরিব্রাজক (পর্যটক) ‘ফা-হিয়েন ‘ কার শাসনামলে বাংলায় আগমন করেন?- ২য় চন্দ্রগুপ্ত
[ তাঁর বিখ্যাত বই -‘ফো-কুয়ো-কিং’]
৪৪। চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ কার আমলে বাংলায় এসেছিলেন? – হর্ষবর্ধন
[হিউয়েন সাঙ ‘সিদ্ধি’ নামক গ্রন্থ রচনা করেন। ]
৪৫। মরক্কোর বিখ্যাত পর্যটক ‘ইবনে বতুতা’ ১৩৩৩ সালে মুহম্মদ বিন তুঘলকের আমলে ভারতে এবং এবং ১৩৪৫ সালে সুলতান ফখরুদ্দীন মুবারক শাহের আমলে বাংলায় আগমন করেন।
[ ইবনে বতুতার ‘কিতাবুল রেহেলা’ নামক গ্রন্থে বাংলার অপরূপ বর্ণনা পাওয়া যায়। ]
৪৬। চীনা পরিব্রাজক ‘মা-হুয়ান’ গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের আমলে বাংলায় আসেন।
৪৭। মহাস্থবির শীলভদ্র বৌদ্ধ শাস্ত্রের একজন শাস্ত্রজ্ঞ এবং দার্শনিক ছিলেন। তিনি নালন্দা মহাবিহার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ছিলেন।
৪৮। নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়েছিল গুপ্ত সম্রাট গুপ্ত সম্রাট শক্রাদিত্যের (অপর নাম কুমার গুপ্ত, রাজত্বকাল ৪১৫-৪৫৫ খ্রিস্টাব্দ) সময়ে।
৪৯। ১১৯৩ সালে তুর্কি সেনাপতি বখতিয়ার খলজী নালন্দা মহাবিহার ধ্বংস করে ফেলেন।
৫০। নালন্দা আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হয় – ১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
৫১। বাংলাদেশে আসার ইবনে বতুতার মূল উদ্দেশ্য – সিলেটে গিয়ে হযরত শাহজালাল (র.) এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করা।
৫২। ইবনে বতুতা ১ম বিদেশি পর্যটক হিসেবে ‘বাঙ্গালা ‘ শব্দ ব্যবহার করেন।
৫৩। ইবনে বতুতা বাংলাদেশের নামকরণ করেন – ‘দোযকপুর আয নিয়ামত’ বা ‘ধনসম্পদপূর্ণ নরক’
৫৪। বাংলার ‘বারো ভূঁইয়া ‘ বলতে অনির্দিষ্ট সংখ্যক জমিদার বোঝাতেই বারো শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে।
[বাংলাদেশে বার ভূঁইয়া অভ্যুত্থান ঘটে – আকবরের সময়]
৫৫। বারো ভূঁইয়াদের নেতা ছিলেন – ঈসা খাঁন
৫৬। বাংলার রাজধানী হিসেবে সোনারগাঁওয়ের পত্তন করেছিলেন – ঈসা খাঁন
৫৭। আকবরের মৃত্যু হলে মুঘল সম্রাট হন- জাহাঙ্গীর
৫৮। কার আমলে বাংলার বারো ভূঁইয়াদের চূড়ান্তভাবে দমন করা হয়? – সম্রাট জাহাঙ্গীর
৫৯। বারো ভূঁইয়াদের দমনের সাফল্যের দাবীদার – সুবেদার ইসলাম খাঁন
৬০। সোনারগাঁও কোন আমলে বাংলাদেশের রাজধানী ছিলো? – মুঘল আমলে
৬১। কোন মুঘল সম্রাটের সময় বাংলা বিজিত হয়?- জাহাঙ্গীর
৬২। মুঘল প্রদেশগুলো ‘সুবা’ নামে পরিচিত ছিল। বাংলা ছিল মুঘল অন্যতম সুবা।
৬৩। সুবেদার ইসলাম খাঁন এর রাজত্বকাল- ১৬০৮-১৬১৩ খ্রি.
৬৪। বাংলার রাজধানী হিসেবে ‘ঢাকা ‘ শহরের গোড়াপত্তন করেন- সুবেদার ইসলাম খাঁন
[ঢাকায় বাংলার রাজধানী স্থাপনের সময় মোগল সুবেদার কে ছিলেন? – ইসলাম খাঁন ]
৬৫। ঢাকা ১ম বার বাংলার রাজধানী হয়- ১৬১০ সালে [মতান্তরে ১৬০৮ সালে]
৬৬। ঢাকার নাম ‘জাহাঙ্গীরনগর ‘ রাখেন কে?- সুবেদার ইসলাম খাঁন
৬৭। ঢাকার ‘ধোলাই খাল’ খনন করেন- সুবেদার ইসলাম খাঁন
৬৮। পর্তুগিজদের হুগলি থেকে উচ্ছেদ করেন- কাসিম খান জুয়িনী
৬৯। ঢাকার ‘বড় কাটরা’ নির্মাণ করেন- যুবরাজ শাহ সুজা
৭০। ‘ঢাকা গেট’ নির্মাণ করেন- সুবাদার মীর জুমলা
৭১। মীর জুমলা ‘আসাম’ যুদ্ধে যে কামান ব্যবহার করেন তা বর্তমানে ওসমানী উদ্যানে সংরক্ষিত আছে।
৭২। শায়েস্তা খাঁন দু’দফায় মোট ২২ বছর বাংলা শাসন করেন।
৭৩। চট্টগ্রামের নাম ‘ইসলামাবাদ ‘ কে রাখেন?- শায়েস্তা খাঁন
৭৪। কে মগ ও পর্তুগীজ জলদস্যুদের চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে বিতারিত করেন?- শায়েস্তা খাঁন
৭৫। কার শাসনামলকে বাংলায় মুঘলদের স্বর্ণযুগ বলা হয়? – শায়েস্তা খাঁন
৭৬। ঢাকার শায়েস্তা খাঁ কর্তৃক কীর্তিগুলো- ঢাকার চকবাজারের ছোট কাটরা, লালবাগের কেল্লা, সাত গম্বুজ মসজিদ ইত্যাদি
৭৭। ঢাকা এযাবৎ ৫বার বাংলার রাজধানী হয়।
৭৮। বাংলার ১ম স্বাধীন নবাব- নবাব মুর্শিদকুলী খাঁন
৭৯। বাংলার রাজধানী ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে স্থানান্তর করেন কে?- নবাব মুর্শিদকুলী খাঁন
৮০। সিরাজউদ্দৌলার প্রকৃত নাম- মীর্জা মুহম্মদ আলী
৮১। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব- নবাব সিরাজউদ্দৌলা
৮২। সিরাজুদ্দৌলা বাংলার সিংহাসনে আরোহন করেন- ১৭৫৬ সালের ১০ এপ্রিল
৮৩। সিরাজউদ্দৌলা ২২বছর বয়সে সিংহাসন আরোহন করেন।
৮৪। ‘অন্ধ্যকূপ হত্যার’ কাহিনীকার- হলওয়েল
৮৫। পলাশীর যুদ্ধ সংঘটিত হয়- ২৩ জুন, ১৭৫৭
৮৬। সিরাজ-উ-দ্দৌলার হত্যাকারী – মোহাম্মদী বেগ ( মতান্তরে, মীর জাফরের পুত্র মীরন)
৮৭। রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে মুঙ্গরে স্থানান্তরিত করেন– মীর কাসিম
৮৮। বক্সারের যুদ্ধ সংঘটিত হয়- ১৭৬৪ সালে
৮৯। বাংলাদেশে ইংরেজদের প্রভূত্ব স্থাপিত হয় যে যুদ্ধের ফলে- পলাশি যুদ্ধ
৯০। উপমহাদেশের সার্বভৌম শক্তি পদানত হয় যে যুদ্ধের কারণে – বক্সারের যুদ্ধ
৯১। ইউরোপ থেকে ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন – ভাস্কো ডা-গামা (১৪৯৮)
৯২। কোন ইউরোপীয় জাতি সর্বপ্রথম ভারতবর্ষে আগমন করে?- পর্তুগিজ
৯৩। কোন ইউরোপীয় জাতি ১ম বাংলায় আগমন করে? – পর্তুগিজ
৯৪। উপমহাদেশে ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে ১ম বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে – পর্তুগিজরা
৯৫। উপমহাদেশের ১ম বাণিজ্য কুঠি স্থাপিত হয় – ‘পিপলি’ নামক স্থানে
৯৬। ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে কারা সর্বপ্রথম উড়িষ্যার অন্তর্গত পিপলিতে উপমহাদেশের বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে – পর্তুগীজ বনিকেরা
৯৭। ভারতে পর্তুগিজ উপনিবেশগুলোর ১ম গভর্নর ছিলেন – আলবুকার্ক
৯৮। ভারতে ১ম ইউরোপীয় দূর্গ – কোচিন (পর্তুগীজ)
৯৯। পর্তুগীজগণ বাংলাদেশে ফিরিঙ্গি নামে পরিচিত।
১০০। ১৬৬৬সালে সম্রাট আওরঙ্গজেবের নির্দেশে সুবেদার শায়েস্তা খাঁন চট্টগ্রাম দখল করে পর্তুগীজদের চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন।
১০১। ভারতবর্ষে আগমনকারী ২য় ইউরোপীয় বণিকগোষ্ঠী- ওলন্দাজ
[ইন্দোনেশিয়ায় উপনিবেশ স্থাপন করে – ওলন্দাজ (হল্যান্ড/নেদারল্যান্ডস]
১০২। ভারতবর্ষে আগমনকারী ৩য় ইউরোপীয় বণিকগোষ্ঠী- দিনেমার/ ডেনিশ (ডেনমার্ক)
[পৃথিবীর বৃহত্তম দ্বীপ ‘গ্রীনল্যান্ড’ বর্তমানে ডেনমার্কের অধীন। ]
১০৩। ভারতবর্ষে আগমনকারী ৪র্থ ইউরোপীয় বণিকগোষ্ঠী – ইংরেজ
১০৪। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি গঠিত হয়- ১৬০০সালে
১০৫। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সদস্য – ২১৮ জন
১০৬। কোন সম্রাট সর্বপ্রথম ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানিকে সুরাটে বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করার অনুমতি দেন?- জাহাঙ্গীর
১০৭। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনকেন্দ্র ছিল – কলকাতা
১০৮। কলকাতা নগরীর প্রতিষ্ঠাতা কে?- জব চার্নক
১০৯। ফোর্ট উইলিয়াম দূর্গ কোথায় অবস্থিত?- কলকাতা
১১০। সম্রাট শাহজাহানের শাসনামলে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলায় ১ম বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে।
১১১। বাংলাতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ১ম বাণিজ্য কুঠি – হরিহরপুর (১৬৩৩)
১১২। মাত্র তিন হাজার টাকার বিনিময়ে সমগ্র ভারতবর্ষে (মুগল সাম্রাজ্যে) বিনা শুল্কে বাণিজ্য করার অধিকার প্রদান করেন – সম্রাট ফখরুখশিয়ার (১৭১৭)
১১৩। ইউরোপীয় জাতিগুলোর মধ্যে উপমহাদেশে সকলের শেষে আসে- ফরাসিগণ
১১৪। ফরাসীরা ভারত থেকে সরে পড়ে – ১৭৬০সালে বন্দীবাসের যুদ্ধে পরাজয়ের কারণে
১১৫। লর্ড ক্লাইড দিল্লির সম্রাট শাহ আলমের সাথে ‘এলাহাবাদ চুক্তি ‘ করেন- ১৭৬৫সালে
১১৬। দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তক – লর্ড ক্লাইড
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ