১.প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার – MARK-1.
২.সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার – সুপার কম্পিউটার।
৩.হাইব্রিড কম্পিউটারের ইনপুট হলো-এনালগ প্রকৃতির।
৪.হাইব্রিড কম্পিউটারের আউটপুট হলো- ডিজিটাল প্রকৃতির।
৫.বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার এখন- তিয়ানহে-২(চীন).
৬. ‘পরম’ নামে সুপার কম্পিউটার আবিষ্কার করে- ভারত।
৭.বাংলাদেশের একমাত্র সুপার কম্পিউটার – বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ল্যাবে।
৮.বাংলাদেশের সুপার কম্পিউটারটি হলো- IBM RS/ 6000 SP.
৯.মেইনফ্রেম কম্পিউটার আকারে সুপার কম্পিউটার হতে- ছোট।
১০.প্রথম মিনি কম্পিউটার -পিডিপি-১
১১.প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার – এলটেয়ার-৮৮০০।
১২.lap শব্দের মানে- কোল।
১৩.প্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার বাজারে আনে- এপসন কোম্পানি, ১৯৮১ সালে।
১৪.DOEL ল্যাপটপের প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান – টেশিস।
১৫.’টেশিস’ এর পূরনাংগ রুপ- টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড।
১৬.পামটপ হলো – হাতের তালুতে রেখে কাজ করা যায় এমন ছোট কম্পিউটার।
১. অত্যাধুনিক কম্পিউটারের দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে- ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি);
২. কম্পিউটারের ব্রেইন হলো- Microprocessor
৩. আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়-John Von Neumann; কম্পিউটারের জনক বলা হয়- চার্লস ব্যাবেজ কে;
৪. কম্পিউটারের আবিস্কারক- হাওয়ার্ড অ্যইকেন;
৫. আধুনিক মুদ্রণ ব্যবস্থায় ধাতু নির্মিত অক্ষরের প্রয়োজনীয়তা শেষ হওয়ার কারণ- ফটো লিথোগ্রাফী;
৬. কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে- সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট;
৭. কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় পক্রিয়াকরণ অংশ গঠিত অভ্যন্তরীন স্মৃতি, গাণিতিক যুক্তি অংশ ও নিয়ন্ত্রণ অংশের সমন্বয়ে;
৮. কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ বা যন্ত্রকে বলা হয়- হার্ডওয়্যার;
৯. কম্পিউটার পদ্ধতির দু’টি প্রধান অঙ্গ- হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার।
১০. কম্পিউটারের সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে সম্পাদনের অনুক্রমে সাজানো নির্দেশাবলীকে বলা হয়- প্রোগ্রাম;
১১. কম্পিউটার ভাইরাস হলো একটি ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার।
১২. ইন্টারনেটের মাধ্যমে উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতিকে বলা হয়- টেলিমেডিসিন;
১৩. নাফিস বিন সাত্তার- বাংলাদেশী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ২০০৭ সালে অস্কার পুরস্কার অর্জন করেন;
১৪. কম্পিউটারের সফটওয়্যার বলতে বুঝায় এর প্রোগ্রাম বা কর্মপরিকল্পনা কৌশল;
১৫. মেশিনের ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে বলা হয়- এসেম্বলি;
১৬. প্রোগ্রাম রচনা সবচেয়ে কঠিন মেশিনের ভাষায়;
১৭. বিশ্বব্যাপী বিপর্যয় সৃষ্টিকারী সিআইএইচ (চেং-ইয়ং-হো) ভাইরাস ২৬ এপ্রিল ১৯৯৯ তারিখে আক্রমণ করে।
১৮. তারবিহীন দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের জন্য উপযোগী- ওয়াইম্যাক্স;
১৯. VSAT প্রযুক্তি ভূ-পৃষ্ঠ হতে স্যাটেলাইটে যোগাযোগ করার জন্য ব্যবহার করা হয়;
২০. প্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার- অসবর্ন-১ , এপসন কোম্পানি, ১৯৮১;।
২১. পুনরাবৃত্তিমূলক কাজে কম্পিউটার বেশি সুবিধাজনক;
২২. কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথকে বলা হয়- বাস;
২৩. উপাত্ত গ্রহণ ও নির্গমণ বাসের নাম ডেটাবেস;
২৪. ওরাকল- একটি ডেটাবেস সফটওয়্যার;
২৫. ডেটাবেস সফটওয়্যার এর জন্মতারিখ হলো একটি ফিল্ড;
২৬. সর্বপ্রম ফটোশপ ব্যবহার হয় Apple Macintosh কম্পিউটারে।
২৭. Zoom out—image ছোট করা;
২৮. পাওয়ার অপেন- একটি অপারেটিং সিস্টেম;
২৯. প্রথম সফল কম্পিউটার বাজারে আসে ১৯৭৬ সালে।
৩০. কম্পিউটারের কোন বুদ্ধি বিবেচনা নেই;
৩১. কম্পিউটার ভাইরাস হলো একটি ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার।
৩২. মেকিনটোশ কম্পিউটারের সাহায্যে পৃথিবীর সব ভাষা ব্যবহারের প্র ম সুযোগ আসে;
৩৩. কমপ্লেক্স কম্পিউটারের নক্সা তৈরী করেন- ড. স্টিবিজ;
৩৪. ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমে দুইশ’র অধিক কমান্ড ব্যবহার করতে হয়;
৩৫. মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ দুইটি সংকেত সমন্বয়ে গঠিত;
৩৬. প্রাচীন ব্যাবিলনে গণনার পদ্ধতি ছিল ২ ধরনের;
৩৭. হেক্সাডেসিমেল গণনার মৌলিক অংশ ১৬টি;
৩৮. বিশ্বের প্রথম ওয়েব ব্রাউজার- মোজাইক;
৩৯. প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ- ফরট্রান;
৪০. লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের জনক- ট্যাভেলড লিনাক্স;
৪১. পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনার যন্ত্র- মার্ক ১; যন্ত্রটি লম্বায় ছিল ৫১ ফুট দৈর্ঘ্য:
৪২. সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পনড়ব টেপ- ম্যাগনেটিক টেপ;
৪৩. ইন্টারপ্রেটার- অনুবাদক প্রোগ্রাম;
৪৪. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন ধরনের
৪৬. Gray scale ইমেজকে সাদা-কালোতে রূপান্তরিত করা যায় Threshold কমান্ড;
৪৭. বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান-
প্রশিকানেট, গ্রামীণ সাইবার নেট, বাংলাদেশ অনলাইন;
৪৮. তথ্য প্রযুক্তি একটি সমন্বিত প্রযুক্তি;
৪৯. বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সেবা চালু হয়- ৪ জুন, ১৯৯৬ তারিখে;
৫০. বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক আরপানেট চালু হয় ১৯৬৯ সালে;
৫১. কম্পিউটার নেটওয়ার্কের বর্তমান পরিচিতি ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৯৪ সালে।
৫২. প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার- লেডি অ্যডা অসাস্টা বায়রন (কবি লর্ড অ্যডা বায়রনের কন্যা);
৫৩. ম্যাক্সেমিডিয়া ফ্লাশ- একটি এনিমেশন সফটওয়্যার;
৫৪. স্কোটিয়া- রাশিয়ার অ্যবাকাস;
৫৫. সরোবর্ণ- জাপানের অ্যবাকাস;
৫৬. ক্যলকুলেটরের সর্বেচ্চ ক্ষমতা প্রোগ্রামিং করা;
৫৭. কী বোর্ডে ফাংশনাল কী ১২টি;
৫৮. কম্পিউটারের সুইচ অন করার সাথে সাথে RAM এর জায়গার পরিমাণ পরীক্ষা করে operating system
৫৯. Ok এবং Cancel অথবা Close বোতাম থাকে Dialogue Boxএ;
৬০. বর্ণভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম DOS, UNIX
৬১. Visual Basic এ দুই ধরনের ধ্রুবক থাকে;
৬২. Visual Basic এর Project এ ব্যবহৃত Object- Procedure
৬৩. E-mail ঠিকানার ডোমেন নামের সর্বশেষ অংশকে বলা হয় Top Level Domain (TLD)
৬৪. LAN এর LAN Topology- BUS, STAR, RING;
৬৫. Flash প্রোগ্রামের ভিত্তি Timeline;
৬৬. সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানীগণ www ব্যবস্থাটি উদ্ভাবন করেন ১৯৯১ সালে;
৬৭. ১৯৯৩ সালে প্রথম আবিস্কৃত ব্রাউজারের নাম মোজাইক, আবিস্কারক- মার্ক এড্রিসন;
৬৮. ইন্টারনেট লিংক থেকে লিংকে গমণ করাকে বলা হয় লগ ইন;
৬৯. Dial up internet connection এ টেলিফোন লাইন প্রয়োজন;
৭০. টেলিফোন আবিস্কৃত হয় আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল কর্তৃক ১৭৮৬ সালে।
৭১. বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার যাদুঘর – আটলানটা, যুক্তরাষ্ট্র
৭২. কম্পিউটার এর জনক – চালর্স ব্যাবেজ; আধুনিক কম্পিউটার এর জনক – জন ভন নিউম্যান
৭৩. মাইক্রোকম্পিউটার এর জনক – হেনরি এডওয়ার্ড রবার্ট
৭৪. মাইক্রোপ্রসেসর ভিওিক প্রথম কম্পিউটার – এ্যালটেয়ার ৮৮০
৭৫. ট্রানজিস্টার – ১৯৪৮ – জে, এস, কেলবি
৭৬. ট্রানজিস্টার ভিওিক প্রথম কম্পিউটার -TX-O এবং মিনিকম্পিটার –PDP-8
৭৭. প্রথম ইলেকট্রিক কম্পিউটার – মার্ক ১
৭৮. প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইলেকট্রিক কম্পিউটার – এনিয়াক ১
৭৯. বানিজ্যিক ভিক্তিতে প্রথম – ইনিভ্যাক
✿———————–✿———————–✿
১. বহুল ব্যবহার করা হয় যে আউটপুট – মনিটর।
২. মনিটর – ৩ ধরনের। (CRT, LCD, LED)
৩. CRT – cathode ray tube
৪. LCD- liquid crystal display
৫. LED- light emitting diode.
৬.ক্যালকুলেটর কিংবা ডিজিটাল ঘড়িতে ব্যবহার করা হয় – LCD display.
৭. প্রিন্টার হলো একটি -অফ লাইন ডিভাইস।
৮.প্রিন্টারের রেজুলেশন পরিমাপক একক হলো – DPI (Dots per inch).
৯. প্লটার হলো এক ধরণের – প্রিন্টার।
১০.সবচেয়ে দ্রুতগামী প্রিন্টার – লেজার প্রিন্টার।
১১.লেজার প্রিন্টারকে বলা হয়- পেজ প্রিন্টার।
১২.জয়স্টিক হলো- আয়তাকার বেসের উপর বসানো একটি দন্ড।
১৩. এখন প্রচলিত কী-বো’ডে স’বোচ্চ কী – ১০৫ টি।
১৪. কী-বোড কে বলা হয়- কনসোল (console)
১৫. ফাংশান কী – ১২ টি।
১৬. সং্খ্যাসূচক কী – ১৭ টি।
১৭. মডিফায়ার কী- ৫টি।
১৮. কারসর মুভমেন্ট কী- ৪টি।
১৯. প্রতিটি ‘কী’ এর একটি অনন্য কোড আছে যাকে বলা হয়- স্ক্যান কী।
২০. ব্যাংকের চেকের নম্বর লেখা ও পড়া হয় – MICR (magnetic ink character reader) পদ্ধতিতে।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ