জৈন ধর্ম
জীবহত্যার বিরোধীতায় হিন্দুর মধ্য থেকে জৈন ধর্মের উৎপত্তি। জৈন শব্দ দ্বারা হিংসা, ক্রোধ, লোভ, লালসা ও জাগতিক আকর্ষণ থেকে মুক্তি পেয়ে কঠোর কৃচ্ছতাধারী হওয়ার পথানুসন্ধানকেই বুঝায়। এটি মুখ্যত ভারতের বিহারে উৎপত্তি লাভ করে।
জৈনধর্মের তীর্থঙ্কর হলেন ধর্মগুরু। চব্বিশজন তীর্থঙ্করের প্রথমজন হলেন রসভাদেব বা রিশাভা। ত্রয়োবিংশ তীর্থঙ্কর পার্শ্ব নাথ (পরেশনাথ) এবং চতুর্বিংশ তীর্থঙ্কর মহাবীর (ভদ্রামনা)। রাসভাদেরব দৃশ্যত জৈনধর্মের প্রবর্তক হলেও মহাবীর জৈনধর্মের প্রকৃত প্রবর্তন সিন্ধপুরুষ। মহাবীর ভারতের বিহারের পাটনা নগরীর নিকটবর্তি কুন্ডগ্রামে খ্রিস্টপূর্ব ৫৯৯ এর ১৩ চৈত্র শুক্লপক্ষের রাত্রে জন্মগ্রহন করেন। তার পিতা রাজা সিদ্ধার্থ ছিলেন ক্ষত্রিয় বংশজাত জনতাপুত্রা গোত্রের শাসক। তার মাতার নাম ত্রিশলা। জৈন ধর্ম দুটি ধারায় বিভক্ত। স্বেতাম্বর ও দিগম্বর। জৈনদের সুনির্দিষ্ট ধর্মগ্রন্থ নেই। ৪৫টি প্রামাণিক ধর্মবিধি রচনাকে তারা অনুসরণ করে। এগুলো অ্যাঙ্গাস, প্রাকিরানাকাস চিদাসূত্র নামে পরিচিত।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ