বিশ্বের বিখ্যাত সীমারেখা

বিশ্বের বিখ্যাত সীমারেখা

 

১. ডুরাল্ড লাইন: পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সীমানা চিহ্নিতকরণ রেখা।

২. ম্যাকমোহন লাইন: স্যার ম্যাকমোহন কর্তৃক চিহ্নিত ভারত ও চীনের মধ্যে সীমানা চিহ্নিত লাইন।

৩. `র‌্যাডক্লিফ: ১৯৪৭ সালে স্যার সাইবিল র‌্যাডক্লিফ কর্তৃত ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চিহ্নিত সীমারেখা।

৪. ম্যাজিনো লাইন: জার্মান আক্রমণ হতে রক্ষা পাবার জন্য ফ্রান্স কর্তৃক জার্মান ফ্রান্স সীমান্তে নির্মিত সুরক্ষিত সীমারেখা।

৫. জিগফ্রিড লাইন: জার্মানি কর্তৃক জার্মান- ফ্রান্স সীমান্তে নির্মিত সুরক্ষিত সীমারেখা।

৬. ওডেরসিন লাইন: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জার্মানি ও পোল্যান্ডের মধ্যে নিরুপিত সীমারেখা।

৭. হিন্ডারবার্গ লাইন: প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানি ও রেখা পর্যন্ত পশ্চাৎপদসারণ করেছিল। এটি জার্মান ও পোল্যান্ডের সীমানা চিহ্নিতকরণ রেখা।

৮.ম্যানারহেইম লাইন: রাশিয়া-ফিনল্যান্ড সীমান্তে জেনারেল ম্যানহেইম কর্তৃক নির্মিত সুরক্ষিত সীমারেখা।

৯. সপ্তদশ (১৭তম) অক্ষরেখা: সাবেক উত্তর ও দক্ষিণ ভিয়েতনামের মধ্যে চিহ্নিত সীমারেখা্

১০. ২৪ ডিগ্রি (২৪তম) অক্ষরেখা: পাকিস্তানের মতে এই অক্ষরেখাকেই ভারত ও পাকিস্তানের সীমারেখা ধরে সমস্যার সমাধান করা উচিত। ভারত ও দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।

১১. ৩৮ ডিগ্রি (৩৮তম) অক্ষরেখা: উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে সীমানা নিরুপণকারী রেখা।

১২. ৪৯ ডিগ্রি (৪৯তম) অক্ষরেখা: যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিত রেখা।

১৩. ম্যাকনামারা লাইন: যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক উত্তর ও দক্ষিণ ভিয়েতনাম সীমান্তে নির্মিত ইলেকট্রিক বেষ্টনী।

১৪. প্লিমসল লাইন: আকস্মিক যুদ্ধ এড়ানোর জন্য ক্রেমলিন ও হোয়াইট হাউজের মধ্যে সরাসরি টেলিফোন সংযোগ।

১৬. বারলেভ লাইন: ইসরায়েলে অবস্থিত পৃথিবীর অন্যতম সুরক্ষিত প্রতিরক্ষা ব্যূহ।

১৭. ৩২ ডিগ্রি (৩২তম) অক্ষরেখা: ইরাকের দক্ষিণে নো ফ্লাই জোন।

১৮. ৩৬ ডিগ্রি (৩৬তম) অক্ষরেখা: ইরাকের উত্তরে নো ফ্লাই জোন।

১৯. লাইন অব কন্ট্রোল: ভারত ও পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী রেখা।

২০. র‌্যাডক্লিফ: বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী সীমারেখা।

২১. সনোরা লাইন: যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর মধ্যে বিভক্তকারী সীমান্ত রেখা।

২২. ব্লু লাইন: লেবানন ও ইসরাইল ও মধ্যে সীমানা নির্ধারণকারী সীমারেখা।

২৩. পার্পল লাইন: ইসরাইল ও সিরিয়ার মধ্যে সীমানা নির্ধারণকারী সীমারেখা।

২৪. লাইন অব ডিমারকেশন: পর্তুগাল ও স্পেনের মধ্যে বিভক্তকারী সীমারেখা।

২৫. মিলিটারি ডিমারকেশন ও নর্দান লিমিট লাইন: উত্তর কোরিয়া ও দক্ষিণ কোরিয়ার সীমারেখা।

২৬. লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল: চীন ও ভারতের সীমান্তবর্তী রেখা।

২৭. কার্জন লাইন: পোল্যান্ড ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে ১৯১৯-১৯২০ সালের যুদ্ধের সময় চিহ্নিত সীমান্তবর্তী রেখা।

২৮. মিলিটারি ডিমারকেশন লাইন: ১৯৫৩ সালে উত্তর ও দক্ষিন কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধের সময় চিহ্নিত সীমান্তবর্তী রেখা।

২৯. নর্দার্ন লিমিট লাইন: পিত সাগরে অবস্থিত উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে চিহ্নিত সমুদ্রসীমা।

৩০. গ্রিন লাইন: ১৯৪৮ সালে আরব-ইসরাইল যুদ্ধের সময় প্রতিষ্ঠিত সীমান্তবর্তী রেখা।

৩২. ফচ লাইন: প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় পোল্যান্ড ও লিথুনিয়ার মধ্যে চিহ্নিত সীমান্তবর্তী রেখা।

 


FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]