বিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে গণমাধ্যমকে প্রধান ৮টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো - বই, সংবাদপত্র, সাময়িকী, ধারণ যন্ত্র, রেডিও, সিনেমা, টেলিভিশন এবং ইন্টারনেট। বিংশ শতকের শেষ এবং একবিংশ শতকের শুরুতে গণমাধ্যমের প্রকারভেদ নিয়ে প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে যে, গণমাধ্যমের বিভাজন সুস্পষ্টভাবে আরও বৃদ্ধি পাবে। ইতোমধ্যেই সেল ফোন, ভিডিও গেম এবং কম্পিউটার গেমসকে গণমাধ্যম হিসেবে উপস্থাপনা করায় বিতর্ক চলছে। বিংশ শতাব্দীতে সেভেন মাস মিডিয়া নামে গণমাধ্যম পরিচিত ছিল। সে ধারায় বর্তমান ৭টি গণমাধ্যম হলো -
মুদ্রিত (বই, পাম্পলেট বা ক্ষুদ্র পুস্তক, সংবাদপত্র, সাময়িকী প্রভৃতি) মাধ্যম যা পঞ্চদশ শতক থেকে প্রচলিত হয়ে আসছে।
প্রত্যেকটি গণমাধ্যমই তাদের স্বতন্ত্রতা, সৃষ্টিশীলতা, প্রযুক্তিকৌশলসহ নিজস্ব ব্যবসায়িক গুরুত্ব ও আবেদন প্রয়োগ করেছে। যেমনঃ ইন্টারনেট ব্যবস্থায় ওয়েবসাইট, ব্লগ, বডকাস্টসহ আরো নানাবিধ প্রযুক্তিকৌশল প্রয়োগ করায় সাধারণভাবে নেটওয়ার্কিং জগতে শীর্ষস্থান দখল করেছে।
৬ষ্ঠ এবং ৭ম মাধ্যম হিসেবে ইন্টারনেট এবং মোবাইলকে প্রায়শঃই ডিজিটাল মিডিয়ারূপে আখ্যায়িত করা হয়। ৪র্থ এবং ৫ম মাধ্যম হিসেবে যথাক্রমে রেডিও ও টেলিভিশনকে ব্রডকাস্ট মিডিয়া বা সম্প্রচার মাধ্যমরূপে বিবেচিত। কেউ কেউ ভিডিও গেমসকেও গণমাধ্যম হিসেবে আখ্যায়িত করার চেষ্টা করছেন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ