ভ‚-ত্বক কি? ভ‚-ত্বকের গঠন ও উপাদান সম্পর্কেলিখুন।


আজকের পাঠ পৃথিবীর উপরের বা বাহিরের অংশের আবরণ সম্পর্কিত। কেবল মানব জাতিই নয়
সকল প্রকার প্রানীজগতের বাসস্থান এ ভ‚-ত্বক। ভ‚-ত্বক সরাসরি বা পরোক্ষভাবে সর্বদাই
প্রানীজগতের ওপর সরাসরি প্রভাব বিস্তার করে থাকে। প্রানীজগতের ব্যবহৃত সকল প্রকার
সম্পদের প্রধান উৎস এই ভ‚ত্বক। কাজেই, ভ‚-ত্বক সম্পর্কে ধারণা থাকা একান্ত প্রয়োজন।
ভ‚-ত্বকের সৃষ্টি
পৃথিবীর সৃষ্টি সম্পর্কীত নানা মতবাদ আছে। তবে পৃথিবী সৃষ্টির প্রারম্ভে সম্পূর্ণ বায়বীয় অবস্থায়
ছিল। এ জমাট বাঁধা ঘূর্ণায়মান বাস্পপিন্ড ছিল অত্যন্ত উত্তপ্ত। বর্তমান পৃথিবী অপেক্ষা তখন
আয়তনও ছিল বহুগুন বেশী। উত্তপ্ত পৃথিবী তাপ বিকিরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ধীরে ধীরে ঘন হয়ে
জমাট বাঁধতে (পড়হফবহপবফ) শুরু করে। এ পর্যায়ে বাস্প ঘনীভ‚ত হয়ে তরল আকার ধারণ করে।
ক্রমেই তরল পদার্থের চতুর্দিকে ঘন একটি আবরণ বা পর্দার সৃষ্টি হয়। এই পদার্থই ভ‚-ত্বক। এই
আবরণের মাঝে পৃথিবীর অন্যান্য অংশগুলো আটকা পড়ে আছে-অনেকটা আঁঠালো পদার্থের অবস্থা
প্রাপ্ত হয়ে।
পৃথিবী বাস্পীয় অবস্থা থেকে তরল অবস্থা প্রাপ্তির সময় এর সর্বাপেক্ষা বাইরের স্তরের বাস্প
ঘনীভ‚ত না হয়ে পৃথিবীর উপরিভাগে বাস্পের একটি বেষ্টন তৈরী করে রাখে। ক্রমে নানা ধরনের
প্রাকৃতিক পরিবর্তনের মাধ্যমে ও উপাদানের ভারসাম্য আসায় প্রাণীর উপযোগী একটি বায়ুমন্ডলের
সৃষ্টি হয়।
বাস্পপিন্ড বিকিরণ, আঠালো
পদার্থ।
প্রাকৃতিক পরিবর্তন,
উপাদানের ভারসাম্যতা।

চিত্র ৩.২.১ : ভ‚-ত্বকের সৃষ্টি
ভ‚-ত্বকের সম্পর্কে তথ্য আহরণ উৎস:
ভ-ত্বকের গভীরতা সর্বত্র সমান না। পৃথিবীর কঠিন আবরণ ভেদ করে এত গভীরে ঢুকে দেখার
তেমন কোন সুযোগ নেই। খনিজ সম্পদ আহরণের জন্য এ পর্যন্ত সবচেয়ে গভীরতম ক‚প মাত্র ৮
কিলোমিটার ভ‚-অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছে এবং ক্ষয়কার্যের ফলে মাত্র ২০-২৫ কিলোমিটার শিলা
উš§ুক্ত হয়েছে। কাজেই এ সম্পর্কে তথ্য আহরণের জন্য কয়েকটি বিষয়ের ওপর বিজ্ঞানীরা নির্ভর
করেছেন।
প্রথমত: আগ্নেগিরির অগ্ন্যুৎপাত থেকে প্রাপ্ত শিলার নমুনা।
দ্বিতীয়ত: ভ‚-কম্পন তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য যা বিভিন্ন শিলার বিভিন্নতার বেগ ও দিকের পরিবর্তন করে
থাকে। এই ভ‚-কম্পন তরঙ্গের বেগ ও দিক পরিবর্তন পরিমাপের মাধ্যমে ভ‚-অভ্যন্তরের শিলা স্তর
সমূহের একটি চিত্র পাওয়া যায়।
তৃতীয়ত: পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের বৈশিষ্ট্যও এর ঘনত্ব সম্পর্কে ধারণাও ভু-ত্বকের গঠনও এর
উপাদান ও প্রকৃতি জানতে সাহায্য করেছে।
কোন কোন উপায়ে ভ‚-ত্বক সম্পর্কে বিজ্ঞানীগণ তথ্য সংগ্রহ করেন?
ভ‚-ত্বকের গঠন
ভ‚-ত্বক পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বাইরের আবরণ যা কঠিন এবং ভূ-পৃষ্ঠ গঠন করেছে। ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে ভ‚-
অভ্যন্তরের দিকে পৃথিবীকে তিনটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে গঠন প্রকৃতি ও উপাদানের ভিন্নতার ওপর
ভিত্তি করে। এগুলো হচ্ছে-
● ভ‚-ত্বক (ঊধৎঃয পৎঁংঃ)
● গুরুমন্ডল (গধহঃষব)
● কেন্দ্রমন্ডল (ঈড়ৎব)
ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে ভ‚-অভ্যন্তরের দিকে পৃথিবীকে কয়টি স্তরে ভাগ করা হয়েছে ও কি কি?
ভ‚-ত্বক হচ্ছে গুরুমন্ডলের (গধহঃষব) ওপরে অবস্থিত পাতলা শিলাস্তর। এই স্তরের গড় পুরুত্ব ২০
কিলোমিটার। মহাদেশের তলদেশে এর পুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। গড় মহাদেশের তলদেশের পুরুত্ব
৩৫ কিলোমিটার এবং সমুদ্র তলদেশে সর্বনি¤œ ৫ কিলোমিটার (চিত্র: ৩.২.২)।
শিলার নমুনা, ভ‚-কম্পণ তরঙ্গ
পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র।
ভ‚-ত্বক, গুরুমন্ডল, কেন্দ্র
মন্ডল।
পাতলা শিলাস্তর।

চিত্র: ৩.২.২. মহাদেশ ও সমুদ্র তলদেশের ভ‚-ত্বকের তুলনামূলক পুরুত্ব [উৎস ঃ ঝঃৎধযষবৎ ্ ঝঃৎধযষবৎ ১৯৯২]
ভ‚-কম্পন তরঙ্গ থেকে জানা তথ্য অনুযায়ী মহাদেশীয় ভ‚-ত্বক মৌলিক মেফিক ও ফেলসিক নামক
দুই প্রকার শিলাস্তরে গঠিত। নি¤œশিলাস্তরটি মেফিক এবং ওপরের শিলাস্তরটি ফেলসিক নামে
পরিচিত। মেফিক শিলাস্তরের গঠন উপাদন প্রধানত: ম্যাগনেসিয়াম ও লৌহ সমৃদ্ধ সিলিকেট
খনিজ। এই শিলার রং গাঢ় এবং অপেক্ষাকৃত উচ্চ ঘণত্ব বিশিষ্ট। ফেলসিক শিলার রাসায়নিক
উপাদান গ্রানাইটের মত, তাই এ স্তরকে গ্রানাইট শিলাস্তর বলে। ফেলসিক শিলা প্রধানত কোয়ার্টজ
এবং ফেল্ডসপার সমৃদ্ধ সিলিকেট খনিজ এর শ্রেণীভ‚ক্ত। এদের রং ধুসর ও অপেক্ষাকৃত কম ঘনত্ব
বিশিষ্ট। মেফিক ও ফেলসিক শিলাস্তরে কোন নির্দিষ্ট সীমারেখা নেই।
মহাদেশীয় ভ‚-ত্বকের শিলাস্তরের সম্পর্কে ধারণা কি?
ভ‚-ত্বকের উপাদান
পৃথিবীর উপরিভাগের শক্ত আবরণ যে সমস্ত পদার্থ দ্বারা গঠিত এদেরকে সব মিলিয়ে শিলা বলে।
যে সমস্ত শিলা ভ‚-ত্বক গঠন করে তাদের বৈশিস্ট্যের মধ্যে পার্থক্য আছে। ভ‚-ত্বকের স্থানভেদে
কোথাও ভারী শিলা আবার কোথাও কোথাও হালকা শিলা দ্বারা গঠিত। এর উপরের অংশ গ্রানাইট
জাতীয় শিলা এবং নি¤œাংশ ব্যাসাল্ট জাতীয় শিলা দ্বারা গঠিত। বিভিন্ন খনিজের রাসায়নিক
সংমিশ্রনে এই দুই প্রকার শিলা গঠিত হয়েছে। আবার নানা প্রকার মৌলিক উপাদানের সমন¦য়ে
গঠিত হয়েছে খনিজগুলি। এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত ১০৫ টি মৌলিক উপাদানের মধ্যে ১৫ টি উপাদান
ভ‚-ত্বকের শতকরা প্রায় ৯৯.৫ অংশ দখল করে আছে। এর মধ্যে ৮ টি উপাদান ভ‚-ত্বকে সর্বাপেক্ষা
অধিক পাওয়া যায় (সারণি ৩.২.১)।
ভ‚-ত্বকে প্রাপ্ত সর্বাপেক্ষা অধিক উপাদানগুলো কি কি?
মৌলিক উপাদান সাংকেতিক চিহ্ন শতকরা ওজন
অক্সিজেন ০২ ৪৭
সিলিকন ঝর ২৮
এলুমিনিয়াম অষ ৮.১৩
মেফিক, ফেলসিক।
৮টি উপাদান ৯৮ শতাংশ
মৌল দখল করে আছে।

লৌহ ঋব ৫.০০
ক্যালসিয়াম ঈধ ৩.৬
সোডিয়াম ঘধ ২.৮
পটাশিয়াম শ ২.৬
ম্যাগনেশিয়াম গম ২.১
সারণি ৩.২.১ : ভ‚-ত্বকে প্রাপ্ত সর্বাপেক্ষা অধিক উপাদান [উৎস: ঝঃৎধযষবৎ ্ ঝঃৎধযষবৎ (১৯৯২)]
মহাদেশীয় ভ‚-ত্বকের প্রায় ৯৮ শতাংশ (ওজনে) এ সমস্ত মৌল দখল করে আছে। সারণি ৩.২.১ এ
দেখা যাচ্ছে অক্সিজেন ও সিলিকন মৌলদ্বয় যৌথভাবে শতকরা ৭৫ ভাগ ওজন দখল করে আছে।
অ্যালুমিনিয়াম, লোহা, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম বাকি ২৫ ভাগ ওজনের
অধিকারী। এই সমস্ত উপাদানগুলো ধাতব মৌল।
অ্যালুমিনিয়াম ও লোহা উদ্ভিদের পুষ্টি যোগানের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া শিল্পেও এদের
গুরুত্ব অপরিসীম। ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম ওজনে শতকরা ২-৪ ভাগ,
যা উদ্ভিদের বৃদ্ধির জন্য জরুরী। এ সমস্ত খনিজ উপাদান ছাড়া মৃত্তিকার উর্বরতা মারাত্মক হ্রাস
পায়।
ভ‚-ত্বক গঠনকারী ধাতব ও অধাতব মৌল কোনগুলি?
ভ‚-ত্বকের উপাদানগুলির মধ্যে অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে স্বর্ণ, রৌপ্য, তামা, দস্তা, টিন প্রভৃতি
মূল্যবান ও প্রয়োজনীয় পদার্থ রয়েছে। এদের পরিমাণ খুব কম। এছাড়া ইউরেনিয়াম, থোরিয়াম,
রেডিয়াম প্রভৃতি উচ্চ পারমানবিক ভরসম্পন্ন তেজষ্ক্রিয় পদার্থ ও খুব সামান্য পরিমানে পাওয়া যায়।
এ তেজষ্ক্রিয় পদার্থ আণবিক শক্তি উৎপাদনকারী হিসাবে কাজ করে।
স্থল ও জলভাগের বিন্যাস
ভ‚-পষ্ঠের বা পৃথিবীর উপরিভাগের মোট আয়তন ১৯ কি.মি। এই বিশাল আয়তনবিশিষ্ট ভ‚-পৃষ্ঠের
বেশীর ভাগ স্থান দখল করে আছে জলভাগ এবং বাকী অংশ স্থল ভাগ। পৃথিবীর ওপরের কঠিন
অংশ এবং যা সমুদ্রের ওপরে রয়েছে তাদেরকে স্থলভাগ বলা হয়। এছাড়া বাকী অংশ যা জলময়
তাকে বারিমন্ডল বলে। জলভাগ ও স্থলভাগের বিন্যাস এর নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়।
১. উত্তর গোলার্ধে স্থলভাগ বেশি। এর কেন্দ্রে জলভাগ, উত্তর মহাসাগর।
২. দক্ষিণ গোলার্ধে জলভাগ বেশি। কিন্তুএর কেন্দ্রে স্থলভাগ, অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ।
৩. বৃটিশ দ্বীপপুঞ্জের নিকটবর্তী কোন স্থানকে কেন্দ্র করে একটি মহাবৃত্ত অঙ্কন করা হলে সমগ্র
পৃথিবীর স্থলভাগের প্রায় ৬/৭ অংশ ঐ বৃত্তের মধ্যে পড়বে। এভাবে সমস্ত পৃথিবীকে
স্থলগোলার্ধ ও জলগোলার্ধ নামে দুটি গোলার্ধে ভাগ করা যায়।
৪. পৃথিবীর প্রায় সমস্ত মহাদেশ যেমন উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, এশিয়া এবং অষ্ট্রেলিয়া
উত্তর দিকে প্রশস্ত এবং দক্ষিণ দিকে ক্রমশ সরু হয়ে মহাসাগরের প্রবেশ করেছে। আবার
আটলান্টিক, প্রশান্ত ও ভারত মহাসাগরগুলি দক্ষিণ দিকে প্রশস্ত এবং উত্তর দিকে ক্রমশ: সরু
হয়ে স্থল ভাগে প্রবেশ করেছে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে পৃথিবী প্রায় সব বড় বড় স্থলভাগ ও
জলভাগ ত্রিভ‚জাকৃতির।
৫. পৃথিবীর সবকয়টি বড় বড় স্থলভাগের প্রতিপাদ (অহঃরঢ়ড়ফ) স্থানে জলভাগ বিদ্যমান। দু‘টি
ব্যতিক্রম আছে একটি পাটাগনিয়ার (চধঃধমড়হরধ) বিপরীতে উত্তর চীন এবং অপরটি হচ্ছে
নিউজিল্যান্ড এবং প্রতিপাদ স্থানে আইবেরিয়ান উপদ্বীপ (ওনবৎরধহ ঢ়বহরহংঁষধ)।
উদ্ভিদের পুষ্টি
১৯ কি.মি.।
স্থল ভাগ বেশি, জলভাগ
বেশি, স্থলভাগের ৬/৭ অংশ,
ত্রিভ‚জাকৃতের প্রতিপাদ,
স্থুলভাগ জলভাগ।

৬. এছাড়া সমগ্র ভ‚-পৃষ্ঠে মোটামুটিভাবে স্থলভাগের পর স্থলভাগ এবং স্থলভাগের পরে জলভাগ
বিদ্যমান।
ভ‚-পৃষ্ঠের স্থলভাগ ও জলভাগের বিন্যাসের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
পাঠ সংক্ষেপ
এই পাঠে আমরা পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা বাইরের আবরণ যা ভ‚-ত্বক নামে পরিচিত তার বিভিন্ন
দিক সম্পর্কে জানতে পারলাম। পৃথিবীর সৃষ্টির প্রাথমিক অবস্থায় বাস্পপিন্ড থেকে যে তরল
এবং তরল থেকে ঘনীভ‚ত হয়ে একটি পর্দা বা আবরণ সৃষ্টি হয়। এই পর্দাই পরে আরো
কঠিন হয় এবং একে ভ‚-ত্বক বলা হয়। এই ভ‚-ত্বক সম্পর্কে তথ্য আহরণ করতে গেলে
একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ের পর নানা ধরনের মাধ্যমের সাহায্য নিতে হয়। সরাসরি তথ্য আহরণ
সম্ভব নয়। গঠন উপাদানের দিক থেকে ভ‚-ত্বকের ওপরের অংশ গ্রানাইট জাতীয় শিলা দ্বারাও
নি¤œাংশ ব্যাসাল্ট জাতীয় শিলা দ্বারা গঠিত। বিভিন্ন খনিজের রাসায়নিক সংমিশ্রণে এই
শিলাগুলি গঠিত হয়েছে। এছাড়াও ভ‚-ত্বকের গঠন বিন্যাসের ভিন্নতায় দুটি অংশে বিভক্ত স্থল
ও জলভাগের বিন্যাসেও অনেক বৈশিষ্ট্যপূর্ণ চিত্র লক্ষ্য করা যায়।

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন ঃ
১. সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন (সময়- ৫ মিনিট) ঃ
১.১. পৃথিবী সৃষ্টির প্রারম্ভে পৃথিবীক. বায়বীয় খ. তরল
গ. কঠিন ঘ. আঁঠাল ছিল
১.২. পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে ভ‚-অভ্যন্তরের দিকে পৃথিবীর স্তরগুলো যথাক্রমেক. কেন্দ্রমন্ডল, গুরুমন্ডল ও অশ্মমন্ডল খ. গুরুমন্ডল, অশ্মমন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডল
গ. কেন্দ্রমন্ডল, অশ্মমন্ডল ও গুরুমন্ডল ঘ. অশ্মমন্ডল, গুরুমন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডল
১.৩. ভ‚-ত্বকের গড় পুরুত্ব বেশী -
ক. মহাদেশের তলদেশে খ. নিমজ্জিত ভ‚-খন্ডের তলদেশে
গ. মহাসাগরের তলদেশে ঘ. ডুবো পাহাড়ের তলদেশে
১.৪ মহাদেশীয় ভ‚-ত্বক যে দুই ধরনের শিলাস্তরে গঠিত
ক. সিলিকন ও ম্যাগনেসিয়াম খ. লৌহ ও সিলিকন
গ. মেফিক ও ফেলসিক ঘ. ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম
১.৫ ভ‚-ত্বক গঠনকারী মৌলিক উপাদান এর সারণীর ৩নং স্থানে আছেক. অক্সিজেন খ. এলুমিনিয়াম
গ. সিলিকন ঘ. ম্যাগনেসিয়াম
এস.এস.এইচ.এল বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি পৃষ্ঠা # ৬৫
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী (সময় ৩ী৩ = ৯ মিনিট) ঃ
১. ভ‚-ত্বকের সৃষ্টি কিভাবে হয়?
২. ভ‚-ত্বক গঠনকারী প্রধান উপাদানগুলো কি কি?
৩. জলভাগ ও স্থলভাগের বিন্যাস এর দু‘টি বৈশিষ্ট্য কি কি?
রচনামূলক প্রশ্ন ঃ
১. ভ‚-ত্বক কি? ভ‚-ত্বকের গঠন ও উপাদান সম্পর্কেলিখুন।
২. ভ‚-ত্বক সম্পর্কে তথ্য আহরণের উৎস কি? স্থল ও জলভাগের বিন্যাস সম্পর্কে আলোচনা
করুন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]