নগর জনপদ প্যাটার্নের পর্যায়ক্রমিক বিন্যাস সম্বন্ধে লিখুন।

অগাস্ট লস এর নগর জনপদ প্যাটার্ন (টৎনধহ ঝবঃঃষবসবহঃ চধঃঃবৎহ ড়ভ অঁমঁংঃ খড়ংপয)
অগাস্ট লস নগর জনপদ প্যাটার্নের মডেলটি খ্রিষ্টলার-এর কেন্দ্রীয় তত্তে¡র একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন। তিনি
খ্রিষ্টলারের কেন্দ্রীয় স্থান তত্ত¡টি স¤প্রসারিত করে আরও বিশদ ব্যাখ্যাসহ উপস্থাপন করেন। তিনি তাঁর মডেলে
সর্বত্র পাওয়া যায় এমন কাঁচামাল ভিত্তিক উৎপাদন যা স্থানীয় বাজারে সরবরাহ করা হয় ও খুচরা বিক্রয় কার্যক্রম
যুক্ত করার চেষ্টা করেন।
অগাস্ট লস খ্রিষ্টলারের সমতলভূমিতে জনসংখ্যার সুষম বন্টন অনুমিতির পরিবর্তে জনসংখ্যার ধারাবাহিকতাহীন
বিন্যাসের ধারণা দেন। তার ধারণাকৃত ভূমিতে অধিবাসীরা নিয়মিত ব্যবধানে অবস্থিত বিচ্ছিন্ন খামারে বাস
করবে যা খামারবাড়ির ত্রিভুজাকৃতি জাফরি উৎপন্ন করবে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকার জন্য যতটুকু মুনাফা
প্রয়োজন ততটুকুই করবে। এলাকাটিতে প্রত্যেকটি পণ্যের নির্দিষ্ট প্রারম্ভিক চাহিদা (ঞযৎবংযড়ষফ) এবং বাজার
এলাকা (জধহমব) থাকবে যা ভিন্ন ভিন্ন ক মান নির্দেশ করবে এবং যে কোন একটি জায়গায় সম্ভব এগুলো
মিলে যাবে। লস উপলব্ধি করেন যে, ক=৩, ক=৪ এবং ক=৭ ছাড়াও আরও অনেক ক কার্যক্রম থাকে। তার
মডেলে ক=৩ সর্বনিæ পর্যায়ের পণ্যের ক্ষুদ্রতম বাজার জাল। এর পরের স্তর ক=৪। এরূপভাবে তিনি ১৫০টি
পণ্যের বাজার এলাকা বা ক কার্যক্রমের বিভিন্ন জাল চিহ্নিত করেন। তিনি প্রত্যেকটি পণ্যের বাজার এলাকা
ষড়ভুজ আকারে দেখান এবং ১৫০টি ট্রেসিং পেপার ‘শিট’ এ প্রত্যেকটি পণ্যের বাজার এলাকা ষড়ভুজ আকারে
আঁকেন। যেহেতু প্রত্যেকটি পণ্যের বাজার এলাকার আকার বা আয়তন ভিন্ন ভিন্ন, ষড়ভুজের আকারও
প্রত্যেকটি ‘শিট’ এ ভিন্নরকম হয়। ১৫০টি বিভিন্ন আকারের ষড়ভুজ একটি বিন্দু বা কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে
একটির উপর আর একটি স্থাপন করে চক্রাকারে ঘুরানো হয়। এই কেন্দ্রটি একটি মেট্রোপলিস যেটি ১৫০টি
বিভিন্ন বাজার জালের কেন্দ্র। ১৫০টি বাজার জাল মেট্রোপলিস কেন্দ্রটিতে পুন:স্থাপন এবং পুন:দিক পরিবর্তন
করে কেন্দ্রীয় স্থানের সংখ্যা ন্যূনতম সংখ্যায় নিয়ে আসা হয়। যার ফলে ছয়টি সমৃদ্ধ শহর (জরপয ঈরঃু)
সম্পন্ন বৃত্তকলা এবং ছয়টি অপর্যাপ্ত শহর (চড়ড়ৎ ঈরঃু) সম্পন্ন বৃত্তকলার সৃষ্টি হয় (চিত্র ৪.৫.৬)। ছয়টি সমৃদ্ধ
শহরের বৃত্তকলা মেট্রোপলিটান শহর ঘিরে সৃষ্টি হয় যেখানে বৃহৎ আকারের কেন্দ্রীয় স্থানসমূহ থাকে এবং অনেক
ধরনের সেবা পাওয়া যায়। এই ছয়টি সমৃদ্ধ শহরের বৃত্তকলার মধ্যস্থলে ছয়টি অপর্যাপ্ত শহরের বৃত্তকলা অবস্থিত
হয় যেখানে ক্ষুদ্র কেন্দ্রগুলো থাকে এবং গুটিকয়েক সেবা পাওয়া যায়। লস বাস্তবে এই ধরনের বৃত্তকলার
বিন্যাস পর্যবেক্ষণ করেন বলেই বৃত্তকলা নির্ধারণের এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করেন। তিনি সমৃদ্ধ শহর এবং
অপর্যাপ্ত শহরের বৃত্তকলার কেন্দ্রে অবস্থিত মেট্রোপলিটান শহর থেকে প্রধান রাস্তাসমূহ ব্যাসার্ধের আকারে
ছড়িয়ে যাওয়া দেখান যা চতুষ্পার্শ থেকে কেন্দ্রে সহজগম্যতা প্রমাণ করে। কেন্দ্রীয় স্থান এবং রাস্তার এই
ধরনের বিন্যাস লসীয় অর্থনৈতিক ভূদৃশ্য নামে পরিচিত (চিত্র-৪.৫.৭)।
লসীয় উচ্চক্রম খ্রিষ্টলার-এর উচ্চক্রমের চেয়ে অনেক নমনীয়। লসের উচ্চক্রম সুস্পষ্ট ধাপ আকারে না হয়ে
কেন্দ্রগুলো প্রায় ধারাবাহিক ক্রম অনুসারে বিন্যস্ত থাকে। যার ফলে একই আকারের জনপদগুলোতে একই
ধরনের কার্যক্রম নাও থাকতে পারে, যেমন কোন কেন্দ্র ৭টি জনপদকে সেবা দিলে ক=৭ কেন্দ্রীয় স্থান হতে
পারে, আবার ক=৩ এবং ক=৪ জালের মিলিত কেন্দ্রও হতে পারে।
খ্রিষ্টলারের মতো লসের কেন্দ্রীয় স্থানের কার্যক্রমের বিন্যাসে উচ্চতর কেন্দ্রীয় স্থানে যে ক্ষুদ্রতর কেন্দ্রীয় স্থানের
সব কার্যক্রম থাকবে তা অবশ্যম্ভাবী নয়। যদিও অধিকাংশ কেন্দ্রীয় স্থান কিছুসংখ্যক পণ্য সরবরাহ করবে কিন্তু
কেন্দ্রগুলো তাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের পণ্যের নিচে সব ধরনের নিæ পর্যায়ের পণ্য সরবরাহ করবে না। কারণ
একই জাতীয় পণ্য খ্রিষ্টলারের উচ্চক্রম পদ্ধতির ন্যায় একটি নির্দিষ্ট স্তরের সব কেন্দ্রীয় স্থানে পাওয়া যাবে না।
ফলে বিশিষ্ট কেন্দ্রের সৃষ্টি হবে। লসীয় ভূদৃশ্যের আর একটি বৈশিষ্ট্য হলো কেন্দ্রীয় স্থানসমূহ মেট্রোপলিস থেকে
দূরত্বের সাথে সাথে আকারে বৃদ্ধি পাবে।
লসীয় পদ্ধতি বহুভাবেই, বিশেষ করে, যখন এটিকে কেন্দ্রীকরণ, সম্পদ অসমতা বা কোন নির্দিষ্ট স্তরের কেন্দ্রীয়
স্থানগুলোর জনসংখ্যার ভিন্নতার সাথে সমন্বয় করা হয়, তখন একটি বিশেষ প্যাটার্নের সৃষ্টি হয় যা খ্রিষ্টলারের
তত্ত¡ থেকে অনেক বেশি বাস্তবসম্মত। লসের পরিবর্তনশীল ক মডেলে লগারিদমমিক বিন্যাস থেকে কিছুটা
বিচ্যুতি ঘটলেও একটি ধারাবাহিক শহর আকার বিন্যাস দেয় (চিত্র-৪.৫.৮)। তবে লসের মডেলটি কিছুটা
জটিল হওয়ায় কেন্দ্রীয় স্থান তত্তে¡র মতো ততটা জনপ্রিয় নয়।
নিচের প্রশ্নগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন :
১. অগাস্ট লস ধারনাকৃত ভূমিতে জনসংখ্যার বিন্যাস কিরূপ?
২. অগাস্ট লস কয়টি ‘ক’ কার্যক্রম চিহ্নিত করেন?
৩. অগাস্ট লস সমৃদ্ধ শহরের বৃত্তকলার বৈশিষ্ট্য কি?
৪. অগাস্ট লস অপর্যাপ্ত শহরের বৃত্তকলার বৈশিষ্ট্য কি?
৫. লসীয় অর্থনৈতিক ভূদৃশ্যে রাস্তার বিন্যাস কিরূপ হবে?
৬. লসীয় উচ্চক্রমের বিন্যাস কিরূপ?
৭. মেট্রোপলিস থেকে দূরত্বের সাথে সাথে শহরের আকার কিরূপ হবে?
মানানুক্রম নিয়ম (জধহশ-ঝরুব জঁষব)
মানানুক্রম নিয়ম নগর জনপদ প্যাটার্ন বিশ্লেষণের একটি প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি। এই প্রত্যক্ষ পর্যবেক্ষণ
পদ্ধতিতে প্রতীয়মান হয় যে কোন অঞ্চলে নগর-আকার একটি নিয়ম অনুসরণ করে বিন্যস্ত থাকে।
যদি কোন অঞ্চলের সব নগর জনপদকে জনসংখ্যার আকারের ক্রমমান অনুসারে অবরোহণ বিন্যাসে সাজানো
হয় এবং বৃহত্তম শহরের জনসংখ্যার মান যদি ১ ধরা হয় তবে ক্ষুদ্রতম নগরটির (হ) জনসংখ্যা বৃহত্তম শহরের
(১/হ
ঃয) হবে এবং অন্যান্য নগর জনপদের সংখ্যা (১/২, ১/৩, ১/৪ .....১/হ) অনুসারে বিন্যস্ত হবে। ফলে
নগরের জনসংখ্যা অনুযায়ী নগরের বিন্যাস নিয়মিতভাবে মানানুক্রমে বিন্যস্ত পরিদৃশ্যমান হবে। যদি মানানুক্রম
নিয়ম সঠিকভাবে কার্যকরী হয় তবে চতুর্থ মান শহরের জনসংখ্যা বৃহত্তম শহরের জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ
হবে। শ মান নগরের জনসংখ্যা নিæলিখিত সূত্রের সাহায্যে বের করা যায়।
চশ = চ১/শ
যেখানে, চশ=শ নগরের জনসংখ্যা এবং
চ১= সর্ববৃহৎ শহরের জনসংখ্যা।
এই সূত্রানুসারে নগরের মান এবং জনসংখ্যার আকার বিন্যাস উল্টানো দঔ’ আকারের হবে (চিত্র-৪.৫.৮)।
অর্থাৎ কোন শহরের আকার বিপরীতভাবে উক্ত শহরের মানের সমানুপাতিক।
নগরের মান এবং জনসংখ্যার আকার অনুসারে বৃহত্তম শহরের জনসংখ্যা যদি ১,০০,০০০ হয় তবে দ্বিতীয়
শহরের জনসংখ্যা ৫০,০০০ (১,০০,০০০/২), তৃতীয় শহরের জনসংখ্যা ৩৩,৩৩৩(১,০০,০০০/৩) এবং চতুর্থ
শহরের জনসংখ্যা ২৫,০০০(১,০০,০০০/৪) হবে।
নগরের মান-আকার বিন্যাস ‘লগনরমাল’ (খড়মহড়ৎসধষ উরংঃৎরনঁঃরড়হ) এর প্রায় কাছাকাছি এবং যখন
দ্বিগুণ লগারিদিম গ্রাফে (খড়মধৎরঃযসরপ এৎধঢ়য) ব্যাখ্যা করা হয় তখন সোজা রেখায় রূপান্তরিত হয় (চিত্র৪.৫.৮)।
নগরের মানানুক্রম প্যাটার্ন অর্থনৈতিকভাবে উন্নত দেশের বৈশিষ্ট্য বলে ধারণা করা হতো। কিন্তু এমন কোন
প্রমাণাদি পাওয়া যায় না যে কোন দেশের শহর-আকার বিন্যাস প্রধান শহরের প্রাধান্যতা বা প্রাইমেসী
(চৎরসধপু) অবস্থা থেকে মান-আকারে অগ্রগতি দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির মাত্রার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত।
মান আকার বিন্যাস দীর্ঘ সময় ধরে অনেক নিয়ামকের প্রভাবে বিকাশ লাভ করে। এই ধরনের বিন্যাস একবার
প্রতিষ্ঠিত হলে বিন্যাস গঠনকারী কোন নিয়ামকের পরিবর্তন হলে বিন্যাসে কিছুটা অক্রমতা আসে এবং নিয়ম
থেকে তুলনামূলকভাবে সামান্য বিচ্যুতি ঘটে। মান-আকার বিন্যাস শুধুমাত্র জটিল অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং
সামাজিক ব্যবস্থা থেকে উদ্ভূত শিল্পোন্নত দেশেই দেখা যায় না, তৃতীয় বিশ্বের দেশসমূহে যেখানে নগর বিকাশের
ইতিহাস অতি প্রাচীন, সেখানেও দেখা যেতে পারে। এ ছাড়াও বৃহৎ উন্নয়নশীল দেশেও যেখানে সম্পদ ভিত্তিক
অনেক শহর আছে, মান-আকার বিন্যাসের এই ধরনের প্যাটার্ন দেখা যাবে।
অনেকে এই বিন্যাসের সমালোচনা করেছেন। প্রকৃত বিন্যাস অনেক ক্ষেত্রে মান-আকার বিন্যাসের প্রায় অনুরূপ
হলেও এর কোন যৌক্তিক ভিত্তি নেই। কারণ অনেক ক্ষেত্রেই বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম এই প্রান্তিক সীমান্তে এই নিয়ম
ভঙ্গ হতে দেখা যায়। যে সমস্ত অঞ্চলে বা দেশে নগরের আকার, ব্যবধান বা কার্যক্রম ঘনিষ্টভাবে পরস্পর
সম্পর্কযুক্ত সেই সমস্ত দেশে নগর বিন্যাস প্যাটার্ন এই নিয়মের বাস্তব চিত্র বলা চলে।
নিচের প্রশ্নগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন :
১. মানানুক্রম নিয়ম কি ?
২. জনসংখ্যার মান অনুসারে শহর কিরূপ ভাবে বিন্যস্ত হয়?
৩. শহরের মান-আকার বিন্যাস কিসের সাথে সম্পর্কিত?
৪. শহরের মান-আকার বিন্যাস কি কি বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দেশসমূহে দেখা যায়?
নিয়ন্ত্রা শহরের নিয়ম (খধি ড়ভ ঃযব চৎরসধঃব ঈরঃু) : প্রাইমেট শহর (নিয়ন্ত্রা শহর) বা প্রধান শহরের
প্রাধান্যতার (চৎরসধপু ড়ভ চৎরসধঃব ঈরঃু) নিয়ম মার্ক জেফারসন (গধৎশ ঔবভভবৎংড়হ) কর্তৃক
উপস্থাপিত শহরের আকার-বিন্যাসের উপর গোড়ার দিকের একটি মতবাদ। প্রাইমেট শহর কোন দেশের
প্রধানতম শহর। নগর ব্যবস্থায় অন্য যে কোন শহর থেকে প্রধান শহরটি অত্যন্ত বড়। এই শহরটি শুধুমাত্র
জনসংখ্যার দিক থেকেই শীর্ষস্থানীয় নয়, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনীতি ইত্যাদি বিভিন্নভাবে অন্যান্য শহরের
উপর প্রাধান্যতা ও আধিপত্য বিস্তার করে। অধিকাংশ প্রাইমেট শহর রাজধানী হয়ে থাকে। জেফারসন লক্ষ্য
করেন যে, অনেক দেশে ৩টি প্রথম বৃহৎ শহরের জনসংখ্যার অনুপাত ১০০ঃ৩০ঃ২০ এই ক্রমানুসারের প্রায়
কাছাকাছি। এই ধারা অনুসারে তৃতীয় বৃহত্তম শহরটি বৃহত্তম শহরের জনসংখ্যার এক পঞ্চমাংশ হয়ে থাকে।
বর্তমানে নগর বিন্যাসের এই বিশেষ ধারা ততটা দেখা যায় না কিন্তু প্রাইমেট শহর বা প্রাইমেসী শব্দটি
ব্যাপকভাবে প্রচলিত। প্রধান শহরের প্রাধান্যতা বা প্রাইমেসী প্রধানত ক্ষুদ্র দেশগুলোতে দেখা যায় যেখানে
অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কাঠামো অত্যন্ত সহজ সরল, অর্থনীতি রপ্তানী নির্ভর এবং অতি সা¤প্রতিক
উপনিবেশিক এবং নগরায়ণের ইতিহাস রয়েছে। প্রাইমেসী পরিমাপের একটি সূচক রয়েছে-
ও = চ১/চ২
যেখানে, চ১ = বৃহত্তম শহরের জনসংখ্যা
চ২ = দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরের জনসংখ্যা
ও = প্রাইমেসী সূচক।
নিচের প্রশ্নগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন :
১. নিয়ন্ত্রা শহরের প্রাধান্যতা নিয়মের প্রবক্তা কে ?
২. নিয়ন্ত্রা শহরের প্রাধান্যতা বলতে কি বোঝায়?
৩. তিনটি প্রথম শহরের জনসংখ্যার অনুপাত কত?
৪. প্রধান শহরের প্রাধান্যতা কি ধরনের বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন দেশসমূহে দেখা যায়?

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]