শিলা পরিবার বলতে কি বুঝায়? শিলার শ্রেণীবিভাগ করুন ও সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিন।


শিলা পরিবার
বিভিন্ন ধরনের শিলাকে একত্রে শিলা পরিবার বলা যায়। মানব সমাজে আমরা যেমন একে অপরের
সাথে পারস্পরিক বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে সমাজ গঠন করে থাকি, তেমনি বিভিন্ন ধরনের শিলা নানা
ভাবে একত্রিত হয়ে বা পারস্পরিক সহাবস্থানে ভ‚-ত্বক গঠন করে থাকে।
শিলা পরিবারের বৈশিষ্ট্য
 এরা পারস্পরিক সহাবস্থানের মাধ্যমে ভ‚-ত্বক গঠন করে।
 এরা প্রাকৃতিকভাবে বন্ধনে আবদ্ধ।
 বিভিন্ন প্রকার শিলার সংমিশ্রণই মৃত্তিকার উৎস।
শিলা পরিবারের বৈশিষ্ট্যগুলো কি কি?
শিলার শ্রেণীবিভাগ
ভ‚-ত্বক নানাজাতীয় পদার্থ দ্বারা গঠিত। ভ‚-ত্বক গঠনকারী এসকল পদার্থকে সাধারণভাবে শিলা
বলে। প্রকৃতপক্ষে ভ‚-ত্বকের সকল কঠিন পদার্থই শিলা। এগুলো গ্রানাইট পাথরের মত শক্ত বা
কাঁদার মত নরমও হতে পারে। ভ‚-ত্বক নানা উপায়ে গঠিত হয়েছে বলে এতে নানা প্রকার শিলা
পাওয়া যায়। কাজেই শিলাকে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়। যেমন:
 আগ্নেয় শিলা
 পাললিক শিলা
 রূপান্তরিত শিলা
আগ্নেয়শিলা (ওমহবড়ঁং জড়পশং) : আদিম অবস্থায় পৃথিবী উত্তপ্ত গলিত অবস্থায় ছিল। সেখান
থেকে আস্তে আস্তে শীতল ও ঘনীভ‚ত হয়ে কঠিন হয়ে যে শিলার উৎপত্তি তাকে আগ্নেয় শিলা বলে।
অগ্নিময় অবস্থা থেকে এই শিলার সৃষ্টি হয়েছিল তাই একে আগ্নেয় শিলা বলা হয়। কারণ ইগনিয়াস
(ওমহবড়ঁং) শব্দের অর্থ আগুন। সকল প্রকার শিলার মধ্যে আগ্নেয়শিলা সর্ব প্রথম সৃষ্টি হওয়ায়
একে প্রাথমিক শিলাও (চৎরসধৎু জড়পশ) বলা হয়। ইহার মধ্যে স্তর নাই বলে একে অস্তরীভ‚ত
শিলাও (টহংঃৎধঃরভরবফ) বলা হয়। উদাহরণ: ব্যাসাল্ট, গ্রানাইট, গ্যাব্রো।
আগ্নেয়শিলার উৎপত্তি কোথা থেকে?
শিলা পরিবার, ভ‚-
ত্বক।
পারস্পরিক সহাবস্থান,
বন্ধন, সংমিশ্রণ।
শীতল ও ঘনীভ‚ত।
ইগনিয়াস, প্রাথমিক
অস্তরীভ‚ত শিলা।

চিত্র ৩.৪.১ : আগ্নেয় শিলা
ছবি: ঘ. শরহম ঐঁনবৎ. ট.ঝ এবড়ষড়মরপধষ ংঁৎাবু [উৎস: চৎরহপরঢ়ষবং ড়ভ এবড়ষড়মু এরষষঁষু. ঔ. (চম. ৪৮)]
আগ্নেয়শিলার বৈশিষ্ট্য
ক. স্তরবিহীন: উত্তপ্ত গলিত অবস্থা থেকে ঠান্ডা হয়ে জমাট বেঁধে এই জাতীয় শিলার সৃষ্টি হয় তাই
এদের মধ্যে কোন স্তর থাকে না।
খ. জীবাশ্ম বিহীন: এত উত্তপ্ত গলিত পদার্থ থেকে আগ্নেয়শিলার উৎপত্তি যে ওখানে কোন প্রাণী বা
উদ্ভিদের অস্তিত্ত¡ আশা করা যায় না। এ ছাড়াও কোন কোন আগ্নেয়শিলার উৎস ভ‚-গর্ভের এত
নীচে যে সেখানে কোন জীবও থাকেনা। এ কারণে এ জাতীয় শিলার মধ্যে জীবাশ্ম পাওয়া যায়
না।
স্তরবিহীন,
জীবাষ্মবিহীন,
কেলাসিত, অপ্রবেশ্য,
সুদৃঢ় ও সুসংহত এবং
প্রাচীনতম।

গ. কেলাসিত: উত্তপ্ত গলিত অবস্থা থেকে তাপ বিকিরণ করে এ জাতীয় শিলা ক্ষেত্র বিশেষে
কেলাসিত হয় বা নির্দিষ্ট আকারে দানা বাঁধে।
ঘ. অপ্রবেশ্য: আগ্নেয় শিলার দানাগুলির মধ্যে কোন ছিদ্র না থাকায় এই শিলায় পানি প্রবেশ
করতে পারে না। তাই আগ্নেয়শিলা জিবাশ্ম বিহীন।
ঙ. সুদৃঢ় ও সুসংহত: উত্তপ্ত গলিত অবস্থা থেকে তাপ বিকিরণ করে উৎপন্ন হয় বলে এ শিলা সুদৃঢ়
ও সুসংহত।
চ. প্রাচীনতম: আগ্নেয়শিলার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটা পৃথিবীর প্রাচীনতম শিলা। এই শিলা
থেকে অন্যান্য শিলার উৎপত্তি হয়েছে।
আগ্নেয়শিলার অন্যতম বৈশিষ্ট্য কি?
পাললিক শিলা (ঝবফরসবহঃধৎু জড়পশং)
ভ‚-পৃষ্ঠের প্রাথমিক শিলাগুলো যুগ যুগ ধরে রৌদ্র, বৃষ্টি, বায়ুপ্রবাহ, সাগর তরঙ্গ প্রভৃতির নানা প্রকার
ঘাত-প্রতিঘাত ও রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং খন্ড বিখন্ড ও চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে
বালি, কাঁকর, কাঁদা প্রভৃতিতে পরিণত হয়। ক্ষয়িত এই অংশগুলি নদী প্রবাহ, বৃষ্টির পানিধারা, বায়ু
প্রবাহ প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা বাহিত হয়ে বিভিন্ন সমুদ্র, হ্রদ বা অন্য কোন নি¤œভ‚মিতে
পলিরূপে সঞ্চিত হতে থাকে। এভাবে বহু বৎসর ধরে পলি জমা হয়ে স্তরের সৃষ্টি করে। কালক্রমে
উপরিভাগের বিশাল পানিরাশি ও পলিস্তরের ভয়ানক চাপে, ভ‚-গর্ভের তাপে ও রাসায়নিক প্রক্রিয়ায়
নিম্মস্থ স্তরগুলি ক্রমশ জমাট বেঁধে শিলায় পরিণত হয়। পলি দ্বারা গঠিত হয় বলে একে পাললিক
শিলা (ঝবফরসবহঃধৎু জড়পশং) বলে। আবার এই জাতীয় শিলা স্তরে স্তরে গঠিত হয় বলে একে
স্তরীভ‚ত শিলাও (ঝঃৎধঃরভরবফ) বলে।
পাললিক শিলা তৈরির প্রক্রিয়া কি?
পাললিক শিলার উদাহরণ
চুনাপাথর, বেলে পাথর, পাথুরিয়া কয়লা, সৈন্ধব লবন, খড়িমাটি প্রভৃতি পাললিক শিলার উদাহরণ।
পাললিক শিলার বৈশিষ্ট্য
ক. স্তরীভ‚ত: পাললিক শিলার প্রধান বৈশিষ্ট হল এরা স্তরীভ‚ত অর্থাৎ এরা স্তরে স্তরে অবস্থান করে
চিত্র : ৩.৪.২ ‘ঝুলন্ত তরঙ্গ চিত্র'। তাই একে স্তরীভুত শিলাও বলে। এই স্তরগুলো সাধারণত
আনুভ‚মিকভাবে সজ্জিত থাকে। এই স্তর স্থুল কিংবা সূ² হতে পারে।
খ. জীবাশ্মবিশিষ্ট: পাললিক শিলাস্তরে জীবাশ্মের উপস্থিতি এদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। যে সকল জীব
এই শিলাঞ্চলে বাস করে তাদের মৃতদেহ কালক্রমে পলির নীচে চাপা পড়ে। এর ফলে
উহাদের দেহের কঠিন অংশ প্রস্তরীভ‚ত হয়ে জীবাশ্মে পরিণত হয়। তাই পাললিক শিলা
জীবাশ্ম বিশিষ্ট।
গ. অকেলাসিত: ইহা অকেলাসিত (ঘড়হ-ঈৎুংঃধষষরহব) শিলা। কারণ ইহা কখনও উত্তপ্ত অবস্থা
হতে শীতল হয়ে সৃষ্টি হয় না।
প্রাথমিক শিলা সঞ্চায়ন
জমাট বেঁধে স্তরীভ‚ত।
পাললিক শিলা,
স্তরীভ‚ত শিলা।
স্তরীভ‚ত জীবাশ্ম বিশিষ্ট
অকেলাসিত তরঙ্গ চিহ্ন
কোমলতা।

ঘ. তরঙ্গচিত্র: ইহা তরঙ্গ চিহ্নযুক্ত শিলা। জলভাগের তলদেশে এই জাতীয় শিলার সৃষ্টি হয় বলে
ইহার মধ্যে তরঙ্গ চিহ্ন (জরঢ়ঢ়ষব সধৎশং) বর্তমান থাকে। আবার বায়ুদ্বারা গঠিত পাললিক
শিলায় ও বাতাসের দ্বারা তরঙ্গ চিহ্নের সৃষ্টি হয়।
ঙ. কোমলতা: আগ্নেয়শিলার ভগ্নাংশ সঞ্চিত হয়ে পাললিক শিলার সৃষ্টি হয় বলে এই শিলা অন্য
শিলা থেকে অপেক্ষাকৃত কোমল থাকে।
চিত্র ৩.৪.২ : ঝুলন্ত তরঙ্গ চিত্র (পষরসনরহম ৎরঢ়ঢ়ষবসধৎশবফ) ক্যালির্ফোনিয়ার কলোরাডো নদীর তলায় পললায়নে
গঠিত পাললিক শিলা।
ছবি: ঞধফ ঘরপযড়ষং, ঞঁপংড়হ., অৎরুড়হধ [উৎস: চৎরহপরঢ়ষবং ড়ভ এবড়ষড়মু এরষষঁষু., ঔ. (ঢ়ম. ৩৮২)]
পাললিক শিলায় জীবাশ্ম থাকে কি?
রূপান্তরিত শিলা (গবঃধসড়ৎঢ়যরপ জড়পশ): আগ্নেয় এবং পাললিক এই উভয় প্রকার শিলা অত্যাধিক
তাপ ও চাপে পরিবর্তিত হয়ে নুতন এক প্রকার শিলায় পরিণত হয়, এই শিলাকে রূপান্তরিত বা
পরিবর্তিত শিলা বলে। ভ‚-আন্দোলন, অগ্ন্যুৎপাত ও ভ‚মিকম্পের সময় উর্ধ্বস্তরের চাপে ও তাপের
প্রভাবে মাঝে মাঝে আগ্নেয় শিলা ও পাললিক শিলা রূপান্তরিত শিলায় রূপ নেয়।
উদাহরণ:
চুনাপাথর (ষরসবংঃড়হব) পরিবর্তিত হয়ে মার্বেল (গধৎনষব)
আগ্নেয় শিলা ও
পাললিক শিলার
রূপান্তর।
এস.এস.এইচ.এল বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি পৃষ্ঠা # ৭৭
বেলেপাথর (ংধহফংঃড়হব) কোয়ার্টজাইটে (ছঁধৎঃমরঃব)
কাঁদা (পষধু) ¯েøটে (ংষধঃব)
গ্রানাইট (এৎধহরঃব) নীসে (এহবরংং)
কয়লা (পড়ধষ) গ্রাফাইটে (এৎধঢ়যরঃব) পরিণত হয়।
রূপান্তরিত শিলার বৈশিষ্ট্য
ক. কেলাসিত: তাপ ও চাপে আগ্নেয় ও পাললিক শিলার পরিবর্তন হয়ে রূপান্তরিত শিলায় পরিণত
হয় বলে উহা সাধারণত কেলাসিত।
খ. কাঠিণ্য: আগ্নেয় ও পাললিক শিলা তাপ ও চাপে পরিবতর্তিত হয়ে রূপান্তরিত শিলায় পরিণত
হয় বলে রূপান্তরিত শিলা বেশি শক্ত ও মজবুত হয়।
গ. জীবাশ্মবিহীন: ইহা জীবশ্মবিহীন শিলা। আগ্নেয়জাত শিলা থেকে রূপান্তরিত শিলার সৃষ্টি হলে
জীবাশ্মের কোন প্রশ্নই ওঠেনা। তবে পাললিক শিলা অতিরিক্ত তাপ ও চাপে রূপান্তরিত হবার সময়
উহার মধ্যকার জীবাশ্মগুলির অস্তিত্ত¡ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিলুপ্ত হয়।
ঘ. সমান্তরাল গঠন: সমান্তরাল গঠন এই শিলার একটি বৈশিষ্ট্য। কারণ ইহার উপাদানগুলি
সাধারণত সমান্তরালভাবে অবস্থান করে। এই সমান্তরাল অবস্থান আনুভ‚মিক, তির্যক বা বক্স যে
কোন ভাবেই হতে পারে।
ঙ. তরঙ্গ চিত্র: তাপ ও চাপে এই জাতীয় শিলার সৃষ্টি হয় বলে এতে তরঙ্গ চিহ্ন (জরঢ়ঢ়ষবসধৎশং)
থাকে না।
রূপান্তরিত শিলার উৎস কি?
পাঠ সংক্ষেপ
আজকের পাঠে আমরা শিলা পরিবার অর্থাৎ ভ‚-পৃষ্ঠে বিভিন্ন প্রকার শিলাগুলো সহাবস্থান
করছে এবং পরস্পরিক প্রাকৃতিক বন্ধনে ভ‚-ত্বক গঠন করেছে, এ সম্পর্কে জানতে পারলাম।
এছাড়াও শিলার শ্রেণীবিভাগ এবং ভ‚-ত্বক গঠনকারী এই বিভিন্ন প্রকার শিলার একে অপরের
পাথর্ক্য ও তাদের সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা লাভের চেষ্টা করলাম। দেখা যাচ্ছে , আগ্নেয়শিলা
আদি শিলা। এর থেকে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে তলানী জমে পাললিক শিলার সৃস্টি। রূপান্তরিত শিলা
আগ্নেয় ও পাললিক শিলার রূপান্তরিত রূপ।
কেলাসিত
কাঠিন্যতা
জীবাশ্মবিহীন
সমান্তরাল গঠন
তরঙ্গ চিত্র।

নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন ঃ
১. শূন্যস্থান পূরণ করুন (সময়- ৫ মিনিট) ঃ
১.১ শিলা পারস্পরিক সহাবস্থানের মাধ্যমে ... ... ... গঠন করে।
১.২ শিলা গ্রানাইট পাথরের মত শক্ত অথবা কাঁদার মত ... ... ... ... হতে পারে।
১.৩ আগ্নেয় শিলার সৃষ্টি সর্বপ্রথম হওয়ায় একে ... ... ... ... শিলাও বলে।
১.৪ পাললিক শিলা ... ... ... ... সঞ্চিত হয়ে সৃষ্টি হয়।
১.৫ তরঙ্গ চিহ্ন থাকে না ... ... ... ... ও ... ... ... ... শিলায়।
২. সঠিক উত্তর দিন (সময়- ৫ মিনিট) ঃ
২.১ অপ্রবেশ্য শিলার উদাহরণ আগ্নেয়শিলা। (হ্যা অথবা না)
২.২ পাললিক শিলা অস্তরিভ‚ত শিলা। (হ্যা অথবা না)
২.৩ চুনা পাথর পাললিক শিলার উদাহরণ। (হ্যা অথবা না)
২.৪ রূপান্তরিত শিলা শুধুমাত্র পাললিক শিলা থেকে হতে পারে। (হ্যা অথবা না)
২.৫ গ্রানাইট রূপান্তরিত হয় নিজে। (হ্যা অথবা না)
সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন (সময়- ৪ী২= ৮ মিনিট) ঃ
১. শিলা পরিবারের বৈশিষ্ট্য কি?
২. আগ্নেয়শিলার বৈশিষ্ট্য কি কি?
৩. পাললিক শিলার বৈশিষ্ট্য কি কি?
৪. রূপান্তরিত শিলার বৈশিষ্ট্য কি কি?
রচনামূলক প্রশ্ন ঃ
১. শিলা পরিবার বলতে কি বুঝায়? শিলার শ্রেণীবিভাগ করুন ও সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]