ভ‚মিকা: প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনি ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইউরোপে শিল্প বিপ্লব সংঘটিত হয়।
তখন থেকেই প্রস্তুতকারী শিল্পের ধারায় ব্যাপক পরিবর্তন সূচিত হয়। সাধারণভাবে বলা যায়, ‘‘প্রকৃতি থেকে
প্রাপ্ত বিভিন্ন উপাদানের প্রাথমিক রুপ পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন দ্রব্য প্রস্তুত বা উৎপাদন করার ধারাবাহিক
প্রক্রিয়াকে প্রস্তুতকারী বা উৎপাদনমূখী শিল্প হিসাবে পরিচিত।’’
প্রস্তুতকারী শিল্পের শ্রেণী বিভাগ :
প্রস্তুতকারী শিল্প সমূহকে সাধারণভাবে প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক এ দুটি শ্রেণীতে বিভক্ত করা যায়।
ক) প্রাথমিক শিল্প : প্রকৃতি থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন উপাদানের প্রাথমিক পরিচর্যা ভিত্তিক শিল্প এ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত।
যেমন : মৎস্য প্রক্রিয়াজাতকরণ, কাঠ চেরাই, কয়লা, পেট্রোলিয়াম ও গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন, খাদ্য ও ফল
প্রক্রিয়াজাতকরণ, খনি হতে খনিজ দ্রব্য আহরণ ইত্যাদি প্রাথমিক পর্যায়ের শিল্প।
মাধ্যমিক শিল্প : প্রকৃতি থেকে প্রাপ্ত প্রাথমিক পরিচর্যাকৃত ও অন্যান্য উপাদানের সাহায্যে জটিল ধরণের দ্রব্য
প্রস্তুত ও উৎপাদনে নিয়োজিত শিল্প এ শ্রেণীর অন্তুর্ভূক্ত। অধিকাংশ বৃহদায়তন প্রস্তুতকারী শিল্প এ শ্রেণী ভ‚ক্ত।
যেমন: টেক্সটাইল, তৈরী পোশাক সিরামিক ও ইলেকট্রনিক দ্রব্য সামগ্রী প্রস্তুত ইত্যাদি হালকা শিল্পের
পর্যায়ভ‚ক্ত। লৌহ, ইস্পাত, রেলগাড়ী, জাহাজ ও মোটরগাড়ী নির্মাণ, ভারী যন্ত্রপাতি নির্মান ইত্যাদি ভারী
শিল্পের অন্তর্ভ‚ক্ত।
উৎপাদনমুখী শিল্প ও পেশা :
বিশ্বের প্রায় এক দশমাংশ জনশক্তি হস্তশিল্প ও উৎপাদন শিল্পে নিয়োজিত। যুক্তরাষ্ট্র, বেলজিয়াম, জাপান,
যুক্তরাজ্য, জার্মানি প্রভৃতি শিল্পোন্নত দেশে মোট জনশক্তির ৩০ ভাগের বেশি সরাসরি উৎপাদন মুখী শিল্পে
নিয়োজিত। অপরদিকে, এশিয়া ও আফ্রিকার কৃষি প্রধান দেশসমূহে এ হার ১০% এর কম।
বিশ্বের মোট শিল্প উৎপাদনের ৮৫%ই প্রধান চারটি অঞ্চলে উৎপাদিত হয়। এ চারটি অঞ্চল হলো যুক্তরাষ্ট্রের
পূর্বাংশ, যুক্তরাজ্য ও পশ্চিম ইউরোপ, সাবেক টঝঝজ এবং জাপান। একটি দেশের মানুষের কর্মক্ষেত্র বৃদ্ধিতে
শিল্পায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা পালন করে। শিল্পায়ন বৃদ্ধি মানে নতুন পেশার সুযোগ সৃষ্টি। শিল্পের দক্ষ ব্যবস্থাপনা,
প্রযুক্তি উদ্ভাব এবং উৎপাদন কাজে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে সমগ্র বিশ্বেই অর্থনৈতিক উন্নতির
জন্য শিল্পায়নের উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। উৎপাদনমূখী শিল্পে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ছাড়াও
অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রসারের সাথে সাথে মানুষের আয়ও বৃদ্ধি পায়। ফলে ব্যাংকিং ও সেবা
প্রতিষ্ঠান ও অন্যান্য আর্থিক সংস্থায় কর্মতৎপরতা বৃদ্ধি পায় যা মানুষকে পেশা হিসাবে গ্রহণ করতে সহায়ক
ভ‚মিকা পালন করে।
উৎপাদনমুখী শিল্পের বিকাশ :
শিল্প কারখানায় পন্য উৎপাদনের ইতিহাস বেশি পুরাতন নয়। সপ্তদশ শতকে ইউরোপে শিল্প বিপ্লবের ফলে শিল্প
কারখানার প্রসারলাভ করে। এর পূর্বে লোকজন স্থানীয়ভাবে কাপড়, আসবাবপত্র ও অন্যান্য প্রয়োজনীয়
উপকরণ তৈরী করত। এ ধরণের ক্ষুদ্র পরিসরের উৎপাদনকে কুটির শিল্প বলা হয়। এখনও পৃথিবীর অনেক
দেশ তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি (যেমন কাপড়, বাসনপত্র ইত্যাদি) কুটির শিল্পের মাধ্যমে উৎপাদন করে।
অনুন্নত কিছু দেশছাড়া বর্তমান উন্নত বিশ্বে কুটির শিল্প নেই বললেই চলে।
বস্ত্র শিল্পের মাধ্যমে প্রথম শিল্প বিপ্লব শুরু হয়। ১৭৩৩ সালে ”জন কে (ঔড়যহ কধু) সুতা কাটার চরকা তৈরির
পর মানুষ বস্ত্র তৈরিতে ব্যাপক পরিবর্তন নিয়ে আসে এবং বৃহদায়তন উৎপাদন শুরু করে। ১৭৬৪ সালে জেমস
হারগ্রেভ (ঔধসবং ঐধৎমৎধাব) বস্ত্র শিল্পে স্পিনিং মিল সংযোজন করেন। শিল্প বিপ্লবের শুরু থেকে বিভিন্ন শিল্প
করাখানায় বাষ্পীয় শক্তি, জলশক্তি, বায়ুশক্তি দ্বারা দ্রব্যাদি উৎপাদন করা হতো। ১৭০০ সালের শেষ দিকে শিল্প
জ¦ালানী হিসাবে কয়লার ব্যবহার শুরু হয়। কয়লার ব্যবহারের ফলে বেলজিয়াম, ফ্রান্স , জার্মান প্রভৃতি দেশে
শিল্প কারখানার ব্যাপক প্রসার ঘটে।
শিল্প বিপ্লবের পরে জীবিকা নির্বাহের জন্য ইউরোপের অন্যান্য দেশ থেকে ইংল্যান্ডে অসংখ্য লোক অভিগমণ
করে। ১৯০০ সালের পরে প্রচুর কাঁচামালের যোগান, শক্তি উৎপাদন, ব্যাপক জনশক্তি নিয়ে উৎপাদনমুখী বা
প্রস্তুতকারী শিল্পে পরিপূর্ণতা লাভ করে।
বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ শিল্প প্রতিষ্ঠান ও অবস্থান :
উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং এশিয়ার অংশবিশেষে ব্যাপকভিত্তিক শিল্পায়ন লক্ষ্য
করা যায়। (চিত্র-৫.৬.১)।
নিæে গুরুত্বপূর্ণ শিল্প ও শিল্প বলয় সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো ।
ক) ইউরোপের শিল্প ও শিল্পাঞ্চল :
ইউরোপের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল এবং পূর্বাঞ্চলে (সাবেক টঝঝজ) ব্যাপক ভিত্তিতে শিল্পের স্থানীয়করণ লক্ষ করা
যায়।
ইউরোপের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল:
উত্তর ইতালি থেকে যুক্তরাজ্য পর্যন্ত বি¯তৃত এলাকায় শিল্পায়িত অঞ্চল হিসাবে পরিচিত। এ অঞ্চলে লৌহ
ইস্পাত, মোটরগাড়ী, টেক্সটাইল ও জাহাজ নির্মাণ শিল্প রয়েছে। ফ্রান্সের উত্তর পূর্বাংশে অবস্থিত লোরেণ অঞ্চলে
লৌহ-ইস্পাত, জার্মানির ফ্রাংকফুরেফ যন্ত্রকৌশল, রেল ও মোটরগাড়ী নির্মাণ, ডুসেলডর্ফ, ডুইসবার্তা, হাইডেন,
বোশুম, ডর্টমুন্ড, প্রভৃতি স্থানে লৌহ ইস্পাত, যন্ত্রকৌশল, সিরামিক, টেক্সটাইল শিল্প রয়েছে।
যুক্তরাজ্যের লন্ডন অংশে যন্ত্রপ্রকৌশল, মোটরগাড়ী নির্মাণ পোশাক তৈরির শিল্প; বার্মিংহামে লৌহ-ইস্পাত, রেল
ও মোটরগাড়ী নির্মাণ শিল্প; লিভারপুল, ম্যানচেস্টার অঞ্চলে টেক্সটাইল ও পোশাক তৈরির শিল্প; নিউক্যাসেলে
লৌহ ইস্পাত, জাহাজ নির্মান শিল্প; স্কটল্যান্ডের গ াসগোতে যন্ত্র প্রকৌশল ও জাহাজ নির্মান শিল্প; উ - :
আয়ারল্যান্ডের বেলফাস্টে টেক্সটাইল ও জাহাজ নির্মান শিল্প গড়ে উঠেছে। বেলজিয়ামের সমব্রেমিউস- অঞ্চলে
লৌহ ইস্পাত; ব্রাসেলস্-এ টেক্সটাইল; যন্ত্রপ্রকৌশল, ইটালীতে লৌহ-ইস্পাত, যন্ত্রপ্রকৌশল, টেক্সটাইল প্রভৃতি
শিল্প গড়ে উঠেছে।
এ ছাড়া হল্যান্ডের রটারডাম ও সুইডেনের স্টকহোম, গেটেসবার্গ এলাকায় জাহাজ, টেক্সটাইল যন্ত্রকৌশল
মোটরগাড়ী নির্মান শিল্প গড়ে উঠেছে।
২) ইউরোপের পৃর্বাঞ্চল :
রুশ ফেডারেশনের মস্কো থেকে গোর্কি, ভলগা ও মধ্য দক্ষিণ সাইবেরিয়ায় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে।
যেমন: লৌহ ইস্পাত, যন্ত্র প্রকৌশল, রেল ও মোটরগাড়ী নির্মান, টেক্সটাইল প্রভৃতি শিল্প।
এ ছাড়া ইউরোপের দ্যানেৎস ও পূর্ব ইউরোপের বিভিন্ন এলাকায় কৃষি সরঞ্জাম তৈরি, জাহাজ নির্মান, মোটরগাড়ী
প্রভৃতি শিল্প গড়ে উঠেছে।
৩) উত্তর আমেরিকার শিল্পাঞ্চল :
যুক্তরাষ্ট্রের উ: পূর্বাঞ্চল : পিটসবার্গ, ফিলাডেলফিয়া, বাল্টিমর ক্লিবল্যান্ড, ডেন্ট্রয়েট, শিকাগো প্রভৃতি কেন্দ্রে
লৌহ ইস্পাত, যন্ত্রপ্রকৌশল, মোটর ও রেলগাড়ী, কৃষি সরঞ্জাম নির্মান শিল্প; বোষ্টন, প্রভিডেন্স, লোয়েল,
নিউবেডফোর্ড প্রভৃতি স্থানে টেক্সটাইল ও পোশাক তৈরী শিল্প; আটলান্টিক তীরবর্তী কুইন্স, নিউপোর্ট,
ক্যামডেন, চেস্টার প্রভৃতি স্থান জাহাজ নির্মাণ শিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ। এ ছাড়া লসএ্যাঞ্জেলস্ , সানদিয়াগো ও
সানফ্রান্সিসকো প্রভৃতি স্থানে লৌহ ইম্পাত, কার্পাস-বয়ন, সামরিক-বেসামরিক বিমান, বিমান জাহাজ নির্মাণ,
তৈলশোধনাগার শিল্প গড়ে উঠেছে।
খ) কানাডার দক্ষিণ পূর্বাঞ্চল :
মনট্রিল এবং টরেন্টোতে জাহাজ নির্মাণ, যন্ত্রপ্রকৌশল, মোটরগাড়ী নির্মাণ ও টেক্সটাইল শিল্প; হ্যামিল্টন ও
কুইবেক যথাক্রমে লৌহ ইস্পাত ও জাহাজ নির্মাণ শিল্প গড়ে উঠেছে।
এশিয়ার শিল্পাঞ্চল : এ মহাদেশে অবস্থিত জাপান, দ: কোরিয়া এবং চীন উৎপাদনমূখী শিল্প উৎপাদনের ক্ষেত্রে
বেশি অগ্রগতি অর্জন করেছে।
জাপানের শিল্প ও শিল্পাঞ্চল :
কিয়শু দ্বীপের দক্ষিণ উপক‚ল বরাবর অবস্থিত টোকিও, ইউকোহামা, নাগোয়া এবং ওসাকাকোব এ জাপানের
সুপ্রতিষ্ঠিত শিল্পাঞ্চল। লৌহ ইস্পাত, যন্ত্র প্রকৌশল, জাহাজ ও মোটর গাড়ী নির্মাণ, টেক্সটাইল ও পেট্রোরসায়ন এখানকার উল্লেখযোগ্য শিল্প।
চীনের শিল্প ও শিল্পাঞ্চল :
আনসান, উহান, সাংহাই, তিয়েনজিয়েন, সিয়ান, জিনাস, চ্যাংচুনস গুয়াংঝউ প্রধান শিল্পাঞ্চল। লৌহ ইস্পাত,
যন্ত্রপ্রকৌশল, জাহাজ নির্মাণ, র্কাপাস বয়ন, টেক্সটাইল, পোশাক তৈরি এখানকার উল্লেখযোগ্য শিল্প।
দক্ষিণ কোরিয়ার শিল্প ও শিল্পাঞ্চল :
পুসান, উলসন এবং পোহাৎ অঞ্চলে লৌহ-ইস্পাত জাহাজ, মোটরগাড়ী নির্মাণ শিল্প গড়ে উঠেছে। সিউল এ
টেক্সটাইল এবং পোশাক শিল্প কেন্দ্রীভ‚ত হয়েছে।
অন্যান্য শিল্পাঞ্চল :
ভারতের মুম্বাই^, কোলকাতা-জমশেদপুর টেক্সটাইল এবং লৌহ-ইস্পাত শিল্পের জন্য প্রসিদ্ধ। সিংগাপুরে
ইলেকট্রনিক দ্রব্য ও পেট্রোরসায়ন শিল্পের প্রসার ঘটেছে। হংকং-এ টেক্সটাইল ও পোশাক তৈরির শিল্প;
দক্ষিণপূর্ব ব্রাজিলের সাওপাওলো ও রিওডিজেনিরোতে লৌহ ইস্পাত, মোটরগাড়ী সংযোজন, জাহাজ নির্মাণ ও
যন্ত্রপ্রকৌশল শিল্প গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশে ভারতের মত ভারী শিল্প কারখানা গড়ে না উঠলেও এ দেশে
কৃষিপণ্য ভিত্তিক কিছু কলকারখানা গড়ে উঠেছে। বিশেষ করে, পাটকল, টেক্সটাইল, চিনিকল, কাগজের কল
উল্লেখযোগ্য। তাছাড়া, অন্যান্য শিল্প, যেমন- সারকারখানা, সিমেন্ট, চামড়া, ইলেকট্রনিক দ্রব্যাদি ইত্যাদি বেশ
কিছু শিল্পও গড়ে উঠেছে।
পাঠসংক্ষেপ
প্রকৃতি থেকে আহরিত পণ্যের রূপ পরিবর্তনের মাধ্যমে ব্যবহার উপযোগী নতুন পণ্য তৈরী করাই হলো
প্রস্তুতকারী শিল্পে কাজ। প্রাথমিকভাবে আহরিত পণ্যের মূল্য খুব কম থাকে, কিন্তু ইহা প্রক্রিয়াজাত করার ফলে
পণ্যের ব্যবহার উপযোগিতা বহুগুণে বৃদ্ধি পায়। এতে নতুন পন্য হিসাবে এর থেকে অনেক বেশি ফললাভ হয়।
বিশ্বব্যাপী প্রায় ১/১০ জনশক্তি শিল্পপণ্য প্রস্তুতের কাজে জড়িত-বিশেষত: টেক্সটাইল ও হস্তশিল্পে। তবে, উন্নত
দেশেগুলোতে প্রায় ৩০% জনশক্তি প্রস্তুতকারক শিল্পে নিয়োজিত আছে। বিশ্বের মোট শিল্পজাত পন্যের ৮৫%
প্রধানত: ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, জাপান-চীন- কোরিয়া অঞ্চলে হয়ে থাকে।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন:
১. সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন (সময় ৩ মিনিট):
১.১. বিশ্বে হস্তশিল্প ও উৎপাদন শিল্পে নিয়োজিত জনশক্তির কতভাগ?
ক) এক দশমাংশ খ) দুই-তৃতীয়াংশ গ) এক পঞ্চমাংশ
১.২. ফ্রান্সের লোরেন অঞ্চলে কি ধরণের শিল্প গড়ে উঠেছে?
ক) ইস্পাত-লৌহ খ) বিমান কারখানা গ) জাহাজ নির্মাণ
১.৩. কোনটি কৃষিপণ্য ভিত্তিক শিল্পের উদাহরণ নয়?
ক) চিনি শিল্প খ) সিমেন্ট গ) সার
সংক্ষিপ্ত উত্তর প্রশ্ন:
১. উৎপাদনমূখী শিল্প কাকে বলে?
২. প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিল্পের তারতম্য করুন।
৩. ইউরোপের প্রধান শিল্পাঞ্চলগুলো কোথায়?
৪. ভারতের শিল্পাঞ্চল কোথায়?
৫. বাংলাদেশে কি ধরণের শিল্প গড়ে উঠেছে?
রচনামূলক প্রশ্ন:
১. শিল্পের শ্রেণী বিভাগ কর। বিশ্বের প্রধান শিল্পাঞ্চলের বর্ণনা দিন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ