বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের একটি জনবহুল দরিদ্র দেশ যার জনাধিক্যজনিত সমস্যাই মূল সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত।
ক্ষুদ্র পরিসরের এই দেশটির লোকসংখ্যা ক্রমান্বয়ে উচ্চ গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতের
আদমশুমারী রিপোর্ট অনুসারে ১৮৭২ সালে বর্তমান বাংলাদেশ এলাকার লোক সংখ্যা ছিল ২.১৭ কোটি।
পরিসংখ্যানগত দিক থেকে সেই ১৯০১ সালের ২.৮৯ কোটি লোক নানান চড়াই উৎরাই অতিক্রম করে বর্তমানে
(২০০৫) প্রায় ১৪ কোটিতে উন্নীত হয়েছে (২০০১ সালের উপর অনুমেয়)। এ দেশের লোকসংখ্যার ঘনত্ব
৮৩৩ জন, যা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বলে প্রতীয়মান। বর্তমানে বাংলাদেশের জন্ম হার ১.৫৩% এবং এ
ধরনের জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আগামী ২৫ বছরের মধ্যে প্রায় ২৬ কোটিতে উন্নীত হবে যা
হয়তো হবেএ ক্ষুদ্র পরিসর বিশিষ্ট বাংলাদেশের জন্য এক ভয়াবহ বিপর্যয়। সামগ্রীকভাবে যার ছোবল পড়বে
আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রের উপর। তাই এখনই উপযুক্ত সময়, এই বিপুল সংখ্যক জনসংখ্যা ও তার
বৃদ্ধি প্রবণতাকে রোধ করার মানসে সুচিন্তিত পরিকল্পনা প্রণয়ন তথা বিভিন্ন উন্নয়ন খাতে বাবহার নিশ্চিত করা।
আলোচ্য পাঠে আমরা তাই নি¤œবর্ণিত বিষয়গুলো সম্পর্কে আলোকপাত করার চেষ্টা করবো।
বাংলাদেশের জনসংখ্যার বৈশিষ্ট্যগত দিক
২০০১ সালের আদমশুমারী অনুসারে বাংলাদেশের লোকসংখ্যা ১২,৩৮,৫১,১২৩ জন, যা দেশের মোট আয়তন
অনুসারে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব দাঁড়ায় ৮৩৯ জন। ভ‚-প্রকৃতির দিক থেকে বাংলাদেশ
অপেক্ষাকৃত সমতল পলল সমভ‚মি যা পদ্মা, যমুনা ও মেঘনা এই তিন প্রধান নদী ব্যবস্থার অসংখ্যক শাখা ও
উপনদীসহ শত শত পুকুর জলাশয় এবং বিল ও হাওড় সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে এবং সে প্রক্রিয়া এখনও সক্রিয়।
ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু নিয়ন্ত্রিত এই দেশের অধিকাংশ মাসেই প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণে চিরসবুজ উদ্ভিদের
আধিক্য বিদ্যমান। এরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সমৃদ্ধ এবং উর্বর ভ‚মির উপস্থিতির দরুন বহুকাল পূর্ব থেকেই
এদেশে কৃষি কর্মকান্ড প্রসার লাভ তথা অন্যতম পেশা হিসেবে পরিগণিত। অন্য দিকে অতীতের শিল্পায়নে খুব
কমই অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। তাই সম্ভবতঃ বাংলাদেশের বর্তমান আর্থ-সামাজিক নীতি মূলতঃ কৃষি
নির্ভরশীল। খাদ্য উৎপাদনে স্বনির্ভরতা, দরিদ্র বিমোচন এবং টেকসই আর্থনৈতিক উন্নয়ন বিকাশে কৃষির ভ‚মিকা
তাই অনস্বীকার্য। স্বাভাবিক ভাবেই বাংলাদেশের জনসংখ্যার সিংহভাগই কৃষি ও কৃষি সংশি ষ্ট পেশার উপর -
নির্ভরশীল। ফলে নি¤œবর্ণিত বৈশিষ্ট্যসমূহ সার্বিকভাবে সনাক্ত করা যায়, যেমনঃ
ক) বাংলাদেশের আয়তন ক্ষুদ্র এবং সম্পদ সীমিত কিন্তু জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে দ্রুতগতিতে। তাই প্রতি নিয়ত
সীমিত সম্পদ কাজে লাগাচ্ছে অবিবেকের মত, তাতে থাকছে না কোন সুষম পরিকল্পনা ও বিলি বন্দেজ।
খ) এ দেশের বিশাল জনগোষ্ঠীর অধিকাংশ নিরক্ষর ও গ্রামীণ এলাকায় বসবাস করে। যাদের অধিকাংশরই
অবস্থান দরিদ্র সীমার নীচে।
গ) বাংলাদেশ ভ‚-খন্ডের পরিমাণ ০.১০ শতাংশ মাত্র অথচ পৃথিবীর ২.৫ শতাংশ মানুষ এই ক্ষুদ্র ভ‚খন্ডে বসবাস
করছে। ফলে লোকসংখ্যার ঘনত্ব পৃথিবীর ভিতর সবচেয়ে বেশি। তাছাড়া বসতি সম্প্রসারণ, গৃহনিমাণ, পথঘাট
তৈরি নিমিত্তে বনভ‚মি প্রায় নির্মূল হতে চলেছে। অথচ বাংলাদেশের আর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রক হিসেবে আজও কৃষি
এক চেটিয়া প্রাধান্য বিস্তার করে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন সেক্টর এর মধ্যে শস্য জাতীয় আয়ের প্রধান উৎস হিসেবে
পরিগণিত। তাছাড়া কৃষি ক্ষেত্রটি অন্যান্য দেশের তুলনায় আনুপাতিক হারে বেশি বিস্তৃত। তাই এমন অবস্থায়
দেশের অর্থনীতির উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন কাঠামোগত পরিবর্তন।
ঘ) বাংলাদেশের আর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অতি দারিদ্র, বেশি নির্ভরশীলতা, প্রাকৃতিক দূর্যোগ পীড়িত ও তার
ক্ষতি প্রভাবিত।
ঙ) বাংলাদেশের অন্যান্য ক্ষেত্রগুলো যেমন- কলকারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি মূলতঃ শহর এলাকায়
কেন্দ্রিভ‚ত।
চ) দেশের উৎপাদিত পণ্যের বন্টন ব্যবস্থায় রয়েছে নানা রকম ক্রটি।
ছ) দেশের জলবায়ু গ্রীষ্মপ্রধান বিধায় নর-নারীর মধ্যে অল্প বয়সে যৌবন প্রাপ্তি ঘটে থাকে। অল্প বয়সে বিবাহ
বন্ধন ঘটে, ফলে জন্মহার বেশি হয়ে থাকে।
জ) বাংলাদেশের লোকজন বেশির ভাগ সময় শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে যা প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ
অধিক সন্তান জন্মদানের বেশি সহায়ক। ফলে লোকসংখ্যা স্বাভাবিক ভাবেই বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। আমিষ জাতীয়
খাদ্যাভাব প্রজনন ক্ষমতার হ্রাস করণে সহায়ক ভ‚মিকা পালন করতে পারে।
জনসংখ্যা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন
জনসংখ্যা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একে অপরের সম্পূরক। অর্থাৎ উপরে উল্লেখিত জন বৈশিষ্ট্যাবলী লক্ষ্য করলে
এটা স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, জনসংখ্যা বৃদ্ধি একদিকে যেমন দেশের নানা জাতীয় উন্নয়নমূলক কার্যকলাপ, যথাঃ
মাথাপিছু আয়, জীবনযাত্রার মান, কর্মসংস্থানের অভাব, রাজনৈতিক ও সামাজিক জীবনে অস্থিতিশীলতা, স্বল্প
বিনিয়োগ ও মূলধন গঠন, অদক্ষ শ্রমশক্তি, প্রাকৃতিক সম্পদের পরিমাণ হ্রাস, জমাজমির খন্ড বিখন্ডতা সৃষ্টিসহ
নানা বাধাবিপত্তি বিদ্যমান। অপরদিকে জনসংখ্যা বৃদ্ধি যা অর্থনীতি প্রবৃদ্ধি, বিভিন্ন প্রকার আর্থনৈতিক কর্মকান্ডে
অংশগ্রহণ, নানাবিধ আর্থ-সামাজিক অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ সরাসরি উৎপাদন কর্মকান্ডে সহায়কের ভ‚মিকায়
অবতীর্ন হয়ে থাকে। সুতরাং জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণ করে জনগণকে সুদক্ষ জনশক্তি রূপে রূপান্তর তথা
সঠিক সুষ্ঠু ও দক্ষ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও তা ব্যবহারযোগ্য করে সে জনসংখ্যাকে সম্পদে পরিণত করা প্রয়োজন।
তাহলে সার্বিকভাবে তাদেরকে দেশের সকল ধরনের কল্যাণমূলক কর্মকান্ডে সম্প্রসারণ তথা দেশের সমৃদ্ধি
অর্জন সম্ভব বলে আশাব্যক্ত করা যায়। এ লক্ষ্যে নি¤œবর্ণিত বিষয়াদি অনুধাবন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাদি গ্রহণ
অতি জরুরী, যেমনঃ
১) সর্বাগ্রে দেশের সকল ধরনের অর্থাৎ বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও স্ত্রী জনগণকে শিক্ষিত করে নিরক্ষরতার
অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে হবে এবং তা নিমিত্তেক) ৫ থেকে ১৫ বছরের সকল ধরনের শিশুকে স্কুল, মক্তব, মাদ্রাসা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে প্রেরণ আবশ্যক;
প্রয়োজনে আকৃষ্ট করার মানসে বিনা মূল্যে পাঠ্যপুস্তক (যা বর্তমানে প্রচলিত) দান, টিফিনের ব্যবস্থা করণ, বিনা
পয়সায় পড়াশুনার সুযোগ ইত্যাদি বহাল রাখতে হবে।
খ) বয়স্ক পুরুষ ও স্ত্রী জনগণকে ন্যুনতম স্তরের জ্ঞান কর্মসূচীর আওতাধীনে এনে তার নিমিত্তে নৈশ স্কুল,
কলেজ, মাদ্রাসা, মক্তব, পাঠাগার ইত্যাদি সহজ প্রাপ্যতার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
গ) শিক্ষিত বেকার ছেলে মেয়েদের যোগ্যতা ভিত্তিক চাকুরীর ব্যবস্থা করতে হবে অথবা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য
বেকার ভাতার ব্যবস্থা করতে হবে।
ঘ) গরীব ছেলেমেয়েদের পিতা মাতাদেরকে মাসোয়ারা বা এককালীন এমন ধরনের অনুদান ব্যবস্থা চালু করতে
হবে, যাতে তারা তাদের ছেলেমেয়েদেরকে স্কুল কলেজে পাঠাতে উৎসাহবোধ করেন।
২) জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ বা নিয়ন্ত্রণ করতে যদিও আইন রয়েছে, তবে তা যথাযথভাবে কার্যকর করতে হবে এবং
নি¤œবর্ণিত ব্যবস্থাদি গ্রহণ করতে হবে।
ক) বাল্যবিবাহ, বহুবিবাহ ইত্যাদি বন্ধ করতে হবে।
খ) বিলম্বে বিবাহ উৎসাহিত করতে হবে।
গ) বিবাহের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণ; যেমনঃ
ক্স অস্থায়ী ভিত্তিতে নানা প্রকার পিল ব্যবহার, কনডম ব্যবহার, ইনজেকশন গ্রহণ, আজল, সময় বিরতি
মেনে চলা ইত্যাদি।
ক্স স্থায়ী ভিত্তিতে ভ্যাসেকটমী, লাইগেশন, এমআর ইত্যাদি।
ঘ) শিশু মৃত্যুহার প্রসূতি মৃত্যুহার জন্মহার ইত্যাদি কমানো।
ঙ) প্রসূতি সেবাদান ও মাতৃসদনের মান উন্নত ও সংখ্যা বৃদ্ধি করা।
৩। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাসহ জনগণের পুনর্বাসন যে সব এলাকায় লোকসংখ্যা কাম্য জনসংখ্যার উপরে সে সব
এলাকার লোকজনকে যেখানে কম বসতি, বসতিহীন ইত্যাদি স্থানে পুনঃ বাসনের ব্যবস্থার মাধ্যমে পুনঃ বন্টন
করতে হবে, তবে তা সামাজিক, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার প্রতি লক্ষ্য রেখে।
৪। মূলতঃ নদী ভাঙ্গন ও গ্রামীণ এলাকার গরীব লোকজন কর্মসংস্থানের কারণে শহরে যেয়ে বস্তি জীবন বেছে
নেয়। তাই বস্তি বাসীদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতিসহ যাতে তারা বস্তি বাসী না হয় এবং তার জন্য গ্রামীণ
এলাকার টেকসই উন্নয়নের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে তারা তাতে আকৃষ্ট থাকে।
৫। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে বাস্তহারা (জবভঁমবব) সমস্যা একটি প্রকট আকার ধারণ করতে যাচ্ছে। বিশেষ
করে আন্তর্জাতিক ঘটনাচক্রে বার্মা থেকে রোহিঙ্গাদের আগমন। এদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করতে হবে, স্থানীয়
সামাজিক, রাজনৈতিক অবস্থার স্থিতাবস্থার মাধ্যমে।
৬। জনসংখ্যা বৃদ্ধি অর্থাৎ বর্ধিত জনসংখ্যা সার্বিকভাবে নগরীয় পরিবেশ সহ দেশের পরিবেশ অবনতির জন্য
দায়ী। সুতরাং দেশের পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থা, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে নগরসহ দেশের
সকল স্থানের পরিবেশীয় উন্নতি সাধনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনার অংগ্রসর হতে হবে
(যেমন বৃক্ষ কর্তন নিষিদ্ধকরণসহ রোপনে উৎসাহদান)।
পাঠসংক্ষেপঃ
বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের একটি জনবহুল দরিদ্র দেশ যার জনাধিক্যজনিত সমস্যাই মূল সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত।
ক্ষুদ্র পরিসরের এই দেশটির লোকসংখ্যা ক্রমান্বয়ে উচ্চ গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে। অবিভক্ত ব্রিটিশ ভারতের
আদমশুমারী রিপোর্ট অনুসারে ১৮৭২ সালে বর্তমান বাংলাদেশ এলাকার লোক সংখ্যা ছিল ২.১৭ কোটি।
পরিসংখ্যানগত দিক থেকে সেই ১৯০১ সালের ২.৮৯ কোটি লোক নানান চড়াই উৎরাই অতিক্রম করে বর্তমানে
(২০০৫) প্রায় ১৪ কোটিতে উন্নীত হয়েছে (২০০১ সালের উপর অনুমেয়)। এ দেশের লোকসংখ্যার ঘনত্ব
৮৩৩ জন, যা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বলে প্রতীয়মান। বর্তমানে বাংলাদেশের জন্ম হার ১.৫৩% এবং এ
ধরনের জনসংখ্যা বৃদ্ধির প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আগামী ২৫ বছরের মধ্যে প্রায় ২৬ কোটিতে উন্নীত হবে যা
হয়তো হবেএ ক্ষুদ্র পরিসর বিশিষ্ট বাংলাদেশের জন্য এক ভয়াবহ বিপর্যয়। সামগ্রীকভাবে যার ছোবল পড়বে
আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রের উপর। তাই এখনই উপযুক্ত সময়, এই বিপুল সংখ্যক জনসংখ্যা ও তার
বৃদ্ধি প্রবণতাকে রোধ করার মানসে সুচিন্তিত পরিকল্পনা প্রণয়ন তথা বিভিন্ন উন্নয়ন খাতে বাবহার নিশ্চিত করা।
এই পাঠটি পড়ে আপনি বাংলাদেশের জনসংখ্যার বৈশিষ্ট্যগত দিক; এবং জনসংখ্যা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন
স¤পর্কে ধারনা লাভ করতে পারবেন।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন ১.৪
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নঃ
১. সঠিক উত্তরে পার্শে¦ 'স’ এবং অঠিক উত্তরের পার্শে¦ ’মি’ লিখুন।
১.১. বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের একটি জনবহুল দরিদ্র দেশ।
১.২. জনাধিক্যজনিত সমস্যাই বাংলাদেশের মূল সমস্যা।
১.৩. ভ‚-তাত্তি¡ক দিক থেকে বাংলাদেশের গঠন প্রক্রিয়া এখনও অব্যাহত।
১.৪. বাংলাদেশের জনসংখ্যার সিংহভাগই কৃষি ও কৃষি সংশ্লিষ্ট পেশার উপর নির্ভরশীল।
১.৫. অতি দারিদ্র, বেশি নির্ভরশীখল ও প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও তার ক্ষতিগ্রস্থতাই বাংলাদেশের আর্থনৈতিক
বৈশিষ্ট্য।
২.শূন্যস্থান পূরণ করুনঃ
২.১. বাংলাদেশের আয়তন ক্ষুদ্র ও ....... সীমিত।
২.২. বাংলাদেশের লোকজন বেশির ভাগ সময় .... জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করে যা প্রজনন .... বৃদ্ধিসহ অধিক
.... জন্মদানের বেশি .....।
২.৩. বিবাহের সঙ্গে সঙ্গে .... পরিকল্পনা গ্রহণ।
রচনাম লক প্রশ্ন ঃ
১. বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিষয়ক একটি নিবদ্ধ লিখুন।
২. বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন সম্বন্ধে যাহা জানেন লিখুন।
সংক্ষিপ্ত উত্তর দিনঃ
১. বাংলাদেশের জনসংখ্যার বৈশিষ্ট্যগত দিকসমূহ আলোচনা করুন।
২. বাংলাদেশের জনসংখ্যা পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিষয়ক সুপারিশমালা আলোচনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ