পরিবেশ ও জীবজগতকে রক্ষায় প্রতিটি বায়ুমন্ডলীয় স্তরের ভ‚মিকা ও গুরুত্ব।
উচ্চতার সাথে বায়ুমন্ডলের তাপমাত্রার বিশেষ সম্পর্ক পরিলক্ষিত হয়। এই তাপমাত্রায় পার্থক্যের
উপর নির্ভর করে বায়ুমন্ডলেকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। চিত্রে (চিত্র ৩.১১.১) বায়ুমন্ডলের
তাপমাত্রা পরিবর্তন, চাপের ক্রমহ্রাস ও বায়ুমন্ডলের ভাগগুলো দেখানো হল -
বায়ুমন্ডলের প্রধান চারটি ভাগ হচ্ছে
১. ট্রপোমন্ডল (ঞৎড়ঢ়ড়ংঢ়যবৎব)
২. স্ট্রাটোমন্ডল (ঝঃৎধঃড়ংঢ়যবৎব)
৩. মেসোমন্ডল (গবংড়ংঢ়যবৎব)
৪. তাপমন্ডল (ঞযবৎসড়ংঢ়যবৎব)।
বায়ুমন্ডলের চাপের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি উচ্চতার সাথে হ্রাস পায়। মাত্র ১৮ কি.মি. পর্যন্তই চাপের
পরিবর্তন হয়ে একদশমাংশে দাঁড়ায়। নিচে বায়ুমন্ডলের বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের বর্ণনা দেওয়া হল।
চিত্র ৩.১১.১ : উচ্চতার সাথে বায়ুমন্ডলের তাপ ও চাপের পরিবর্তন।
১. ট্রপোমন্ডল (ঞৎড়ঢ়ড়ংঢ়যবৎব)
ট্রপোমন্ডল বায়ুমন্ডলের সর্বনি¤œ স্তর। ভ‚পৃষ্ঠ সংলগ্ন হওয়ায় এ স্তর জীবজগতের জন্য সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ন। ট্রপোবিরতি মেরু এলাকায় প্রায় ৮ কিলোমিটার ও নিরক্ষীয় অঞ্চলে ১৬ থেকে ১৯
এস.এস.এইচ.এল বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি পৃষ্ঠা # ১১১
কিলোমিটার উঁচুতে। অর্থাৎ ট্রপোমন্ডলে বায়ুর গড় গভীরতা প্রায় ১২ কিলোমিটার। ভ‚পৃষ্ঠের
কাছাকাছি ১.৫ কিলোমিটার থেকে ২ কিলোমিটার উচ্চতায় ভ‚মির বন্ধুরতার জন্য বায়ুপ্রবাহ বাধা
প্রাপ্ত হয়। ফলে ওঠা নামার কারণে বায়ুঅশান্ত থাকে। ভ‚মির উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলেও বায়ুওঠা নামা
করে। জলীয় বাস্প ধূলিকণা সব মিলেমিশে আবহাওয়ার পরিবর্তন ও ঝড় বৃষ্টি ঘটায়। তাপমাত্রার
ক্রম হ্রাস (খধঢ়ংব ৎধঃব) এই মন্ডলে ৬.৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। ট্রপোমন্ডলে বায়ুর ঘনত্ব সবচেয়ে
বেশী। ঝড়-মেঘ, বৃষ্টি ও আবহাওয়া পরিবর্তন এ মন্ডলেই সীমাবদ্ধ থাকে। ২৫ক্ক এবং ৫০ক্ক উত্তর
ও দক্ষিণ অক্ষাংশে ট্রপোমন্ডলে কিছুব্যতিক্রম পরিলক্ষিত হয়। দ্রæত গতি সম্পন্ন বায়ুঐ সকল স্থান
দিয়েই স্ট্রাটোমন্ডল থেকে ট্রপোমন্ডলে প্রবেশ করে, এভাবে শক্তি ও উৎপাদন বিনিময় হয়।
ট্রপোমন্ডলের নিচে ভ‚পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রা ২০ক্ক সে: এবং ট্রপোবিরতিতে তাপমাত্রা কমে গিয়ে প্রায়
-৫০ক্ক থেকে -৬০ক্ক সে: পর্যন্ত হয়।
২. স্ট্রাটোমন্ডল (ঝঃৎধঃড়ংঢ়যবৎব)
স্ট্রাটোমন্ডল ট্রপোবিরতি থেকে শুরু করে ভ‚পৃষ্ঠ থেকে ৫০ কি.মি. উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত।
ট্রপোবিরতির পর ভ‚পৃষ্ঠ থেকে ২০ কি.মি. উচ্চতা পর্যন্ত তাপমাত্রার কোন পরিবর্তন হয় না।
তারপর তাপমাত্রা -৫০ক্ক/-৬০ক্ক সে: থেকে বাড়তে থাকে এবং স্ট্রাটোবিরতি পর্যন্ত তা অব্যাহত
থাকে। স্ট্রাটোবিরতিতে তাপমাত্রা ০ক্ক সে: বা তার কাছাকাছি হয়। বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তরের
বেশীর ভাগ এ মন্ডলেই থাকে। ওজোন সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মি শোষন করে উত্তপ্ত হয় বলেই এ
স্তরে তাপের উৎক্রম দেখা দেয়। এ স্তরে বায়ুর ঘনত্ব ও চাপ খুব কম থাকে, জলীয় বাস্প নেই
বললেই চলে। বিমান চলাচলের জন্য এ শান্ত পরিচ্ছন্ন মেঘহীন স্তরই ব্যবহার করা হয়।
৩. মেসোমন্ডল (ঞবৎসড়ংঢ়যবৎব)
স্ট্রাটোমন্ডলের উপর ৫০ থেকে ৮০ কি.মি. উচ্চতায় স্টাস্ট্রোবিরতি ও মেসোবিরতির মধ্যকার
বায়ুস্তর হচ্ছে মেসোমন্ডল। মেসোমন্ডলে বায়ুর তাপমাত্রা ০ক্ক সে: থেকে ক্রম হ্রাসের ফলে
মেসোবিরতিতে গিয়ে ৯০ক্ক সেলসিয়াস হয়। এ স্তরে বায়ুর চাপ অত্যন্ত কম; ৫০ কি.মি. উচ্চতায়
১ মিলিবার থেকে কমতে কমতে ৯০ কিলোমিটার উচ্চতায় এর মান হয়ে যায় ০.০১ মিলিবার।
মেসোমন্ডলে মূলত মেঘহীন ও জলীয়বাস্পহীন। কিন্তুগ্রীষ্মকালে মেরু অঞ্চলে রাতে এই সব স্তরে
মেঘ সদৃশ্য কিছুবস্তু দেখা যায় এগুলো হচ্ছে উল্কাপিন্ডের গ্যাস ও তার আবরনে জমাট বরফে
আলোর প্রতিফলন মাত্র। সূর্যরশ্মির প্রভাবে অণুভেঙ্গে যখন আধানযুক্ত আয়ন গঠন করে যা
ওড়হরুধঃরড়হ নামে পরিচিত তার ফলে সৃষ্ট স্তরকে ডি-স্তর (উ-ষধুবৎ) বলা হয়। ডি-স্তর বেতার
তরঙ্গ প্রবাহে প্রতিবন্ধক তৈরী করে। মহাশূণ্যযানকে পৃথিবীতে ফিরে আসার সময় মেসোমন্ডলের
ডি-স্তরের বাঁধাকে কাটিয়ে আসতে হয়।
৪. তাপমন্ডল (ঞযবৎসড়ংঢ়যবৎব)
তাপমন্ডল মেসোবিরতি (৮০ কি.মি.) থেকে শুরু করে বায়ুমন্ডলের সর্বশেষ সীমা অতিক্রম করে
প্রায় ৬০,০০০ কি.মি. পর্যন্ত বিস্তৃত। মেসোবিরতির -৯০ক্ক সে: তাপমাত্রা ক্রমবৃদ্ধির ফলে ৩৫০
কি:মি: উচ্চতায় ৯০ক্ক সে: পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এ উচ্চতায় অক্সিজেন ও নাইট্রোজেন পরমাণুঅত্যন্ত
খাটো তরঙ্গ মাপের সৌরশক্তি শোষণ করে উত্তপ্ত হয়। অক্সিজেন অণুগুলো ভেঙ্গে আধান যুক্ত
কণায় পরিনত হয়। আধান যুক্ত কণাকে আয়ন বলে। আয়ন মন্ডল মেসোবিরতি থেকে শুরু করে
তাপমন্ডলে প্রায় ১০০ কি:মি: উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত। এ আয়ন মন্ডল বেতার তরঙ্গ প্রতিফিলিত
ট্রপোমন্ডল বায়ুস্তরের সর্বনি¤œ
স্তর। এ মন্ডলের বায়ুর গড়
গভীরতা প্রায় ১২ কি.মি.।
৫০ কি.মি. উচ্চতা পর্যন্ত
বিস্তৃত।
মেসোমন্ডল স্ট্রাটোমন্ডলের
উপরের স্তর। তাপমাত্রা ০০
সে. থেকে ৯০০
সে. এ
সীমাবদ্ধ।
করে। আয়ন মন্ডলের দুটি স্তরকে যথাক্রমে ই-স্তর (ঊ-ষধুবৎ) এবং এফ-স্তর (ঋ-ষধুবৎ) বলে।
আয়ন মন্ডলে পৃথিবীর চৌম্বক আকর্ষণে এসব আধান যুক্ত কণা জড় হয়ে উভয় গোলার্ধে মেরু
আলো (অঁৎড়ৎধ) সৃষ্টি করে। উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে এ মেরু-আলো যথাক্রমে মেরু-
বোরিয়ালিস ও মেরু-অস্ট্রালিস নামে পরিচিত।
আয়ন মন্ডলের উপর স্তর দুটি যথা: এক্সমন্ডল (ঢ-ংঢ়যবৎব) ও চুম্বকীয় মন্ডল (গধমহবঃড়ংঢ়যবৎব)।
এক্সোস্ফিয়ার প্রধানত অক্সিজেন, হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম পরমাণুদ্বারা গঠিত। এটি প্রায় ৯০০০
কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। এ অঞ্চলে অণুর ঘনত্ব এত কম যে অণুসমূহের পারস্পরিক সংঘর্ষের
সম্ভাবনা থাকে না। এক্সোষ্ফিয়ার বায়ুর বহি:সীমানা নির্ধারণ করে। ধারণা করা হয় যে, চুম্বকীয়
মন্ডল আরো অনেক বাইরে বিস্তৃত। এর বাইরের সীমানা চুম্বকীয় বিরতি (গধমহবঃড়ঢ়ড়ঁংব) নামে
পরিচিত এবং এরূপ নামকরনের কারণ হচ্ছে এ স্তরে পৃথিবীর অভিকর্ষ অপেক্ষা চৌম্বিক বলের
প্রভাব অনেক বেশী পরিলক্ষিত হয়। চৌম্বকীয় মন্ডল আবহাওয়া মন্ডলকে সূর্য থেকে আগত অত্যন্ত
শক্তিশালী বিদ্যুতায়িত বিকিরণ (ওড়হরুবফ জধফরধঃরড়হ) থেকে রক্ষা করে। এ বিদ্যুতায়িত সৌরঝড়
(ঝড়ষধৎ-ৎধফরধঃরড়হ) হিসাবে (অত্যন্ত দ্রæতগতি সম্পন্ন ইলেকট্রন ও প্রোটন) চুম্বকীয় মন্ডলে বাধাপ্রাপ্ত
হয়ে পৃথিবীর বাইরে ছড়িয়ে যায়; যার ফলে সমস্ত জীবজগৎ নিশ্চিত ধ্বংসের হাত থেকে পরিত্রান
পায়।
বায়ুমন্ডলের প্রধান স্তরসমূহ কিকি ?
বায়ুমন্ডলীয় চক্র (অঃসড়ংঢ়যবৎরপ ঈুপষবং)
পৃথিবীর উৎপত্তির শুরু থেকেই (প্রায় ৪.৬ বিলিয়ন বছর পূর্বে) তাপমাত্রা হ্রাস পেতে শুরু করে।
পূর্বেই বলা হয়েছে যে, বায়ুমন্ডলের সৃষ্টি হয় উত্তপ্ত ভ‚পৃষ্ঠ ও আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের ফলে নির্গত
গ্যাসীয় পদার্থ থেকে। দীর্ঘ সময়ের পরিক্রমায় বায়ুর গঠন উপাদান গুলো এমন ভাবে একটি
গতিশীল সমতায় পৌঁছেছে যে ব্যাপক দূষনের মাধ্যমে দূষিত করা সত্বেও এ সমতা বজায় থকছে।
বায়ুস্তরের ভিন্নতা ও বিভিন্নস্তরের মিশ্রনে বড় ধরনের পরিবর্তন সাধারনত হয় না। তবে বায়ুর
নি¤œস্তরে সংকটাপন্ন প্রবাহ হয় যেখানে বায়ুভ‚ত্বকের সাথে বারিমন্ডল ও জীবজগতে এক হয়ে
আছে। গুরুত্বপূর্ন চক্রগুলো এ নি¤œস্তরে পানি, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন ও কার্বন ডাই অক্সাইডের
পরিমাণগত পরিবর্তন ও আবর্তনের মাধ্যমে সূচীত হয়।
ক. পানিচক্র ঃ পানির আবর্তন যা মহাসমুদ্র, বায়ুস্থ জলীয় বাস্প, ভ‚ত্বক জৈবজগৎ প্রভৃতির মধ্যদিয়ে
আবর্তিত হয়।
খ. অক্সিজেন চক্র ঃ অক্সিজেন বাতাসে সালোক সংশ্লেষনের সহ উৎপাদক হিসাবে অবমুক্ত হয়।
আর তা বিমুক্ত বা যুক্ত হয়ে আবদ্ধ হয় জীবের শ্বসন প্রক্রিয়ায় অথবা রাসায়নিক বন্ধনে জারিত
(ঙীরফধঃরড়হ) হলে।
গ. নাইট্রোজেন চক্র (ঘরঃৎড়ুবহ ঈুপষব) ঃ নাইট্রোজেন আবদ্ধকারী ব্যাকটেরিয়া (ঘরঃৎড়ুবহ ভরীরহম
নধপঃবৎরধ) যা বায়ুও মৃত্তিকা থেকে নাইট্রোজেন গ্রহন করে গাছের প্রয়োজনে জৈবিক বদ্ধনে আবদ্ধ
করে। এ জৈব যৌগের বেশীর ভাগই জৈবিক আমিষ (ঙৎমধহরপ চৎড়ঃবরহ) এর কিছুটা প্রাণীতে
গ্রহন করে উদ্ভিদ ভক্ষনের মাধ্যমে। জীবের মৃত্যুর পর এ নাইট্রোজেন ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে,
তারপর নাইট্রেট এবং সর্বোপরি গ্যাসীয় বা বায়বীয় নাইট্রোজেন হিসাবে বাতাসে ফিরে যায়।
ঘ. কার্বন ডাই অক্সাইড চক্র (ঈধৎনড়হ-ফর-ড়ীরফব ঈুপষব): বায়ুও সমুদ্রের মাঝে এ আবর্তন বড়
বেশী মাত্রায় হয়। সমুদ্রের এ গ্যাস সরাসরি বায়ুথেকে দ্রবীভ‚ত হয়, উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিপাকের
তাপমন্ডল বায়ুমন্ডলের
সর্বশেষ স্তর। এর পুরুত্ব প্রায়
৬০,০০০ কি.মি.।
এক্সমন্ডল ও চুম্বকীয় মন্ডল।
পানিচক্র, অক্সিজেন চক্র,
নাইট্রোজেন চক্র, কার্বন-ডাইঅক্সাইড চক্র।
পানির আবর্তন, শ্বসন
প্রক্রিয়া, ব্যাকটেরিয়া।
মাধ্যমে এবং জৈব বস্তুর অক্সিডেশনের (ঙীরফধঃরড়হ) মাধ্যমে ও কার্বন ডাই অক্সাইড বায়ুমন্ডল
থেকে হ্রাস পায়। অন্যদিকে প্লাংকটোন (চষধহশঃড়হ) নামক ক্ষুদ্র অসংখ্য ক্ষুদ্র জীবের মাধ্যমে
অবমুক্ত হয়ে বায়ুমন্ডলে ফিরে যায়। স্থলজ উদ্ভিদের মাধ্যমে ও কার্বন ডাই অক্সাইডের আরেক
বিশাল চক্র বায়ুমন্ডলের সাথে সম্পর্ক যুক্ত। সালোক সংশ্লেষণে গ্রহন ও প্রশ্বাসে এবং মৃত্যুতে
প্রকৃতিতে নির্গমন হয়। বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইড প্রজ্বলনের ফলে জৈব যৌগের বা জ্বালানীর
ব্যবহারের ফলে বাতাসে ক্রমাগত কার্বন ডাই অক্সাইড যোগ হচ্ছে এবং জলবায়ুপরিবর্তনের মূল
কারণ হিসাবে পরিগনিত হচ্ছে।
প্রধান বায়ুমন্ডলীয় চক্র সমূহ কি কি?
পাঠসংক্ষেপ
ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে উপরের দিকে প্রায় ৬০,০০০ কি.মি. পর্যন্ত বায়ুমন্ডল বিস্তৃত। এ বিস্তৃত
বায়ুমন্ডলের সর্বনিæের স্তরের নাম ট্রপোমন্ডল, এর উপরের স্তর যথাক্রমে স্ট্র্যাটোমন্ডল,
মেসোমন্ডল ও তাপমন্ডল। বায়ুর চাপ ট্রপোমন্ডলেই সর্বাধিক। বায়ুমন্ডলের গঠনগত গ্যাসীয়
উপাদান একটি গতিশীল সমতায় আছে, বড় ধরনের কোন প্রাকৃতিক বিপর্যয় ছাড়া এ সমতার
সাধারনত পরিবর্তন হয় না।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন ৩.১১
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন ঃ
১. সঠিক উত্তরটির পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন (সময় ২ মিনিট) ঃ
১.১ বেতার তরঙ্গ প্রতিফলিত হয়
ক. এক্সমন্ডলে খ. আয়নমন্ডলে
গ. চুম্বকীয়মন্ডলে ঘ. মেসোমন্ডলে
১.২ ট্রপোমন্ডলের নিচে ভ‚-পৃষ্ঠের গড় তাপমাত্রাÑ
ক. ২০ক্ক সে. খ. ১০ক্ক সে.
গ. ৩০ক্ক সে. ঘ. ৪০ক্ক সে.
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (সময় ৪ মিনিট) ঃ
১. বায়ুমন্ডলের প্রধান স্তরগুলি কি কি?
২. বায়ুমন্ডলীয় চক্রগুলো কি কি?
রচনামূলক প্রশ্ন ঃ
১. বায়ুমন্ডলের স্তরগুলো কি কি? প্রতিটি স্তরের তাপমাত্রার সীমা ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করুন।
বিপাক, জৈববস্তুর
অক্সিজেশন।
২. বায়ুমন্ডলের চক্র কি? এ ধারণাটির বিস্তারিত আলোচনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ