সৌরশক্তি কি?
কিভাবে বায়ুমন্ডলে সৌরশক্তি শোষিত হয়? আলবেডো কাকে বলে?
বিকিরণ সমতা বলতে কি বুঝায়?

সৌরশক্তি
বিকিরিত সূর্যশক্তি যা কোন উš§ুক্ত তলে গৃহীত হয় তাকে সৌরশক্তি (ওহংড়ষধঃরড়হ) বলে। সূর্য
থেকে তরঙ্গাকারে বিপুল শক্তি পৃথিবীতে আসে। সূর্যের দুই বিলিয়ন ভাগের একভাগ শক্তি ভ‚-পৃষ্ঠে
আসতে পারে। সূর্য পৃষ্ঠের তাপমাত্রা প্রায় ৬০০০ক্ক সেলসিয়াস। সৌরশক্তি প্রায় ১৫০ মিলিয়ন
কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে পৃথিবীতে আসে। সূর্যরশ্মি লম্বভাবে পতন স্থানের পরিমাপকে বলা হয়
সৌর ধ্রæব (ঝড়ষধৎ ঈড়হংঃধহঃ)।
বায়ুমন্ডলের ওপরে এর মান ১৪০০ ওয়াট/বর্গমিটার, কিন্তুবায়ুমন্ডল ভেদ করে আসার ফলে এর
তীব্রতা হ্রাস পেয়ে সমুদ্রপৃষ্ঠে দাঁড়ায় ৪০০ থেকে ৮০০ ওয়াট/বর্গমিটার। আপতিত রশ্মির এই
বিপুল হ্রাসকৃত শক্তির কিছু অংশ মহাবিশ্বে পরিত্যক্ত হয়, কিছু বায়ুস্তরগুলো শোষণ করে।
শোষণ/গ্রহণের ফলে বায়ুস্তরে শক্তি সঞ্চিত হয়। বায়ুস্থ জলকণা ও অন্যান্য দ্রব্য শোষিত শক্তির
ফলে তাপশক্তি বা গতিশক্তি লাভ করে। বায়ুমন্ডল, বারিমন্ডল ও জৈব অস্তিত্ত¡ রক্ষায় সৌরশক্তির
প্রভাব অনস্বীকার্য।
সৌরশক্তি কি?
সূর্যশক্তি তরঙ্গকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। চিত্র ৩.১৪.১-এ বিভিন্ন তরঙ্গ দৈর্ঘের বিকিরণ
শক্তি দেখানো হলো।
বায়ু, বারি ও জৈবমন্ডলের
যাবতয়ি চক্র সৌরশক্তির
উপর নির্ভরশীল।

চিত্র ৩.১৪.১ : বিভিন্ন তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে বিকিরণ শক্তি
সৌরশক্তির গ্রহনমাত্রা দুটি বিষয়ের ওপর
নির্ভও করে:
১. সূর্যরশ্মি যে কৌনিক অবস্থায়
ভূ-পৃষ্ঠে আপতিত হয় এবং
২. উš§ুক্ত তলে কত সময় ব্যাপী
সূর্যরশ্মি পতিত হয় তার ওপর।
সৌরশক্তি ও বায়ুমন্ডল (ওহংড়ষধঃরড়হ ধহফ অঃসড়ংঢ়যবৎব)
সৌরশক্তি ও বায়ুমন্ডল সম্পর্কে আলোচনা করার তিনটি পর্যায় অনুসরণ করা যেতে পারে:
ক. বায়ুমন্ডলে সৌরশক্তি ক্ষয়
খ. তাপের হিসাব
গ. বিকিরণ সমতা।
ক. বায়ুমন্ডলে সৌরশক্তি ক্ষয় (ওহংড়ষধঃরড়হ ষড়ংং রহ ঃযব অঃসড়ংঢ়যবৎব)
বায়ুমন্ডলে আগত সৌরশক্তি বিবিধ ভাবে শোষিত হয়।
- ১৫০ কি.মি. উচ্চতায় সৌরশক্তি প্রায় অপরিবর্তিত থাকে।
- ৮৮ কি. মি. উচ্চতায় রঞ্জনরশ্মি (ঢ-জধু) প্রায় সবটাই শোষিত হয় এবং সেই সাথে কিছু
অতি বেগুনী রশ্মিও শোষিত হয়।
#NAME?
করে।
#NAME?
সম্ভব সকল কৌণিক দিকে বিচ্ছুরণ ঘটায় এ পদ্ধতির নাম হচ্ছে বিচ্ছুরণ (ঝপধঃঃবৎরহম)।
- ধূলিকণাগুলি ট্রপোমন্ডলে আরেকবার বিচ্ছুরণ ঘটায়; এ ধরনের বিচ্ছুরণকে বলে ডিফিউজ
প্রতিফলন (উরভভঁংব ৎবভষবপঃরড়হ)।
- বিচ্ছুরন ও ডিফিউজ প্রতিফলনের ফলে কিছু শক্তি মহাবিশ্বে পরিত্যাক্ত ও কিছু ভ‚-পৃষ্ঠে
আপতিত হয়।
১৫০ কিলোমিটার উচ্চতা,৮৮
কিলোমিটার উচ্চতা, অতি
বেগুনী রশ্মি, কৌণিক দিকে
বিচ্ছুরণ, ডিফিউজ প্রতিফলন,
শক্তি, শোষণ প্রক্রিয়া।

রশ্মি সমূহ শোষণ করতে পারে। শোষনের ফলে বায়ুর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। কার্বন ডাই
অক্সাউডের পরিমাণ বাতাসে মোটামুটি সব স্থানে সমবিন্যাস হলেও জলীয়বাস্পের ঘনত্বও
বিন্যাস সমবিন্যস্ত নয় বলে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে শোষিত তাপমাত্রার পার্থক্য হয়। মেঘের
উপরিতল পতিত কিছুক্ষুদ্র তরঙ্গ রশ্মিকে প্রতিফিলিত করে মহাশূন্যে ফেরত পাঠায়। কোনো
তলে বিকিরিত রশ্মি প্রতিফলিত হয়ে ফিরে যাওয়াকে আলবেডো (অষনবফড়) বলে।
কিভাবে বায়ুমন্ডলে সৌরশক্তি শোষিত হয়? (অষনবফড়) কাকে বলে?
খ. তাপের হিসাব (ঐবধঃ ইঁফমবঃ)
বায়ুমন্ডলে শোষিত তাপের পরিমাণ নির্ভর করে জলীয়বাস্প, ধূলিকণা ও মেঘের উপস্থিতি মাত্রার
উপর।
- পরিষ্কার শুষ্ক ও আর্দ্রতাহীন বায়ুমাত্র ১০ শতাংশ বিকিরিণ শক্তি শোষণ করে।
- মেঘাচ্ছন্ন বাতাসে শোষণের পরিমাণ প্রায় ৩০ শতাংশ;
- মেঘমুক্ত আকাশে, বায়ুর শোষণ ও গ্যাসীয় কণার প্রতিফলনে শোষিত শক্তির পরিমাণ ২০
শতাংশ, বাকী ৮০ ভাগ শক্তি ভ‚-পৃষ্ঠে আপতিত হয়।
- মেঘ স্তর আগত রশ্মির ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ মহাশূণ্যে ফেরত পাঠায় যা (ঈষড়ঁফ
ৎবভষবপঃরড়হ) নামে অভিহিত। মেঘ নিজেও শক্তি শোষণ করে। সুতরাং দেখা যাচ্ছে মেঘের
কার্যক্রম প্রায় ৩৫ থেকে ৮০ শতাংশ সৌর শক্তি ক্ষয় হয়ে থাকে এবং এর মাত্র ০-৪৫ ভাগ
পৃথিবীতে পৌঁছুতে সক্ষম হয়।
বিশ্বব্যাপী মেঘের প্রতিফলনে ২১ ভাগ সৌরশক্তি মহাবিশ্বে ফিরে যায়, আর ৩ শতাংশের মত
শোষিত হয়। ভ‚-পৃষ্ঠের স্থল ও জলভাগ কিছুশক্তিকে প্রতিফলিত করে শূন্যে পাঠায়, পৃথিবীর গড়
হিসাবে যা মাত্র ৪ শতাংশ, এটি মেঘ প্রতিফলনের সাথে যুক্ত হয়ে মহাবিশ্বে ফিরে যায়। সমস্ত
সৌরশক্তির পরিমাপে প্রতিফলন ও শোষণের ফলে আটকা পড়ে যায় ৩১ শতাংশ শক্তি। সারণি
৩.১৪.১-এ সৌরশক্তির মোট হিসাব উল্লেখ করা হলো। কৃত্রিম উপগ্রহের ঘূর্ননের সাথে এ
মানগুলো পরিমাপ করা হয় বলে ভিন্ন ভিন্ন পর্যবেক্ষনে পরিমাণগত পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়, তবে এ
ব্যবধান কম।
তাপশক্তি বিকিরণের শতকরা হার কত ?
সারণি ৩.১৪.১ : পৃথিবীর বিকিরণ হিসাব।
আগত সৌরশক্তি শতকরা হার
বায়ুমন্ডলের উপর তলে ১০০
বিচ্ছুরণের মাধ্যমে মহাবিশ্বে প্রতিফলন ৬
মেঘের সাহায্যে মহাবিশ্বে প্রতিফলন ২১
জলীয় বাষ্প, ধূলিকণা ও
মেঘের পরিমাণ দ্বারা
বায়ুমন্ডলের তাপ শোষণ মাত্রা
নির্ভর করে।
২১ ভাগ সৌরশক্তি মহাবিশ্বে
ফিরে যায় ও ৩ শতাংশের মত
শোষিত হয়।

ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে সরাসরি প্রতিফলন ৪
অষনবফড় র মাধ্যমে বায়ুমন্ডল থেকে মহাবিশ্বে ফেরত যায় ৩১
মৌলকণা (অণু), ধুলি, জলীয়বাস্প, কার্বন ডাই অক্সাইড ও মেঘে শোষিত
হয়
২১
ভ‚-পৃষ্ঠে শোষিত হয় ৪৮
বায়ুমন্ডল ও ভ‚-পৃষ্ঠে মোট শোষিত শক্তি ৬৯
শোষণ ও বিকিরণের ফলে মোট শক্তি ১০০
পৃথিবীর গড় আলবেডো হচ্ছে ২৯ থেকে ৩৪ শতাংশ।
গ. বিকিরণ সমতা (জধফরধঃরড়হ ইধষধহপব)
বিকিরণ হচ্ছে তড়িৎ-চুম্বকীয় শক্তির চলন। অধিক তাপমাত্রায় বিকিরিত রশ্মির তড়ঙ্গ দৈর্ঘ্য হয়
ক্ষুদ্র, অল্প তাপমাত্রায় বিকিরিত রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য হয় দীর্ঘ। এভাবে সূর্যের তাপমাত্রা (৬০০০ক্ক
সেঃ) বেশী হওয়ায় সূর্যের বিকিরণে ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যরে (ঝযড়ৎঃ ডধাব জধফরধঃরড়হ) শক্তি বিকিরণ,
অন্যদিকে পৃথিবীর (১৫ক্ক সেঃ) বিকিরণের শক্তি সমূহ দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘ্যরে (খড়হম ধিাব ৎধফরধঃরড়হ)
বিকিরণ। সূর্য থেকে আগত মোট শক্তি ও পৃথিবীর মোট বিকিরণের মধ্যে সমতা আছে বলেই
বায়ুমন্ডলের তাপমাত্রার বড় ধরনের পরিবর্তন হয় না, নতুবা অতি উষ্ণতা বা অতি শীতলতার ফলে
জীবের অস্তিত্ত¡ বিলীন হয়ে যেত।
দীর্ঘ তরঙ্গের যে বিকিরণ পৃথিবী থেকে নির্গত হয় তার ৯৮ শতাংশ ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমন্ডলে প্রবেশ
করে। এর মধ্যে ৭ ভাগ সরাসরি বায়ুমন্ডলীয় অথবা বিকিরণ বাতায়ন (জধফরধঃরড়হ ডরহফড়)ি
দিয়ে মহাবিশ্বে চলে যায়। কারন, এদের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য ৮.৫ থেকে ১১ মাইক্রোন হওয়ায় বায়ুমন্ডলের
গ্যাসীয় অণুএসব বিকিরণ শোষণে অক্ষম। বাকী ৯১ শতাংশ মেঘ ও বায়ুমন্ডলের অন্যান্য দ্রব্য
শোষণ করে। পৃথিবীর জলবায়ুঅঞ্চলে বাস্পীয়প্রস্বেদনে প্রায় ২২ শতাংশ তাপশক্তি পুনঃচক্রায়িত
(জবপুপষবফ) হয়। শতকরা ৫ ভাগ চক্রায়িত হয় পরিবহন (ঈড়হফঁপঃরড়হ) ও পরিচলন
(ঈড়াবপঃরড়হ) প্রক্রিয়ায়। বাযুমন্ডলে আরো ১৫ শতাংশ শক্তি সরাসরি সূর্যালোকের ক্ষুদ্র তরঙ্গ রশ্মি
দ্বারা শোষিত হয় এবং ২ শতাংশ হয় ওজোন স্তর দ্বারা। এদের মোট পরিমাণ বায়ুমন্ডলে ১৩৫
শতাংশ। মোট এ পরিমাণ থেকে ৫৭ শতাংশ মহাবিশ্বে বিকিরণ হয় বাকী ৭৮ শতাংশ আবার ভ‚-
পৃষ্ঠে ফিরে আসে ও পুনঃচক্রায়িত হয়। পুনঃচক্রের তারতম্য হলে পৃথিবী উষ্ণতার তারতম্য হয়।
সারণি ৩.১৪.২-এ বহিঃগমনে দীর্ঘ তরঙ্গের বিকিরণ সমতা দেখানো হলো -
বিকিরণ সমতা বলতে কি বুঝায়?
সারণি ৩.১৪.২ : পৃথিবীর বিকিরণ সমতা
বহি:গমন, দীর্ঘতরঙ্গ বিকিরণ শতকরা হার
ভ‚-পৃষ্ঠে বিকিরণ সমতা
সরাসরি মহাবিশ্বে পরিত্যক্ত ৬
সূর্য থেকে আগত মোট শক্তি
ও পৃথিবীর মোট বিকিরণের
মধ্যে সমতা বিরাজ করে।
পরিবহন ও পরিচলন প্রক্রিয়া।

বায়ুমন্ডলে ক্ষয়
ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে মোট বিকিরণ
বায়ুমন্ডল থেকে প্রাপ্ত বিকিরণ শক্তি
ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমন্ডলে মোট বিকিরণ
১০৬
১১৩
৯৭
১৬
বায়ুমন্ডলের বিকিরণ শক্তি সমতা
ভ‚-পৃষ্ঠের বিকিরণে প্রাপ্ত
ভ‚-পৃষ্ঠে প্রদত্ত বিকিরণ
ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে সার্বিক প্রাপ্তি
১০৭
৯৭
১০
সরাসরি ক্ষুদ্রতরঙ্গ বিকিরণ থেকে গৃহীত
তাপের প্রচ্ছন্ন পরিবর্তনে প্রাপ্তি
তাপের যান্ত্রিক পরিবর্তনে (খধঃবহঃ যবধঃ ঞৎধহংভবৎ) প্রাপ্তি
২১
২২
১০
সার্বিক প্রাপ্তি
বায়ুমন্ডল থেকে মহাবিশ্বে পরিত্যক্ত
ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে মহাবিশ্বে সরাসরি গমন
পৃথিবী থেকে মহাবিশ্বে বিকিরণ
৬৩
৬৩

৬৯
উৎস: রফিক মো:
সৌরশক্তি বন্টন পৃথিবীতে সমানভাবে হয় না। নিরক্ষীয় অঞ্চলে তাপ বর্জনের চেয়ে গ্রহণ মাত্রা
বেশী, অন্যদিকে মেরু এলাকায় তাপ শোষণের চেয়ে হারানোর মাত্রা বেশী। পৃথিবীর বায়ুপ্রবাহ ও
সমুদ্রস্রোত সৌরশক্তির এই অসমবন্টনে সমতা আনার চেষ্টা করে।
পাঠ সংক্ষেপ
সূর্যশক্তি তরঙ্গাকারে পৃথিবীতে আসে। সূর্যরশ্মি লম্বভাবে পতন স্থানের পরিমাপকে সৌর ধ্রæব
বলে। সৌর ধ্রæবের মান সমুদ্র পৃষ্টে ৪০০-৮০০ ওয়াট/বর্গ মিটার। তবে বায়ুমন্ডলের
উপরিভাগ এই মান ১৪০০ ওয়াট/বর্গমিটার। বায়ুমন্ডলে আগত রশ্মি বিভিন্নভাবে শোষিত
হয়। বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাই অক্সাইড ও জলীয়বাস্প সূর্যের অবলোহিত রশ্মি শোষণ করায়
বায়ুর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। সৌরশক্তির বন্টন পৃথিবীতে সমানভাবে হয় না। নিরক্ষীয় অঞ্চলে
তাপ বর্জনের চেয়ে গ্রহন মাত্রা বেশী, অন্যদিকে মেরু এলাকায় তাপ শোষনের চেয়ে
হারানোর মাত্রা বেশী। বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্র স্রোত তাপের অসমবন্টনে সমতা আনতে সহায়তা
করে।

১. সঠিক উত্তরটির পাশে টিক (√) চিহ্ন দিনÑ (সময় ১০ মিনিট) ঃ
১.১ সূর্য পৃষ্টের তাপমাত্রা প্রায় -
ক. ৬০০০ক্ক সেঃ
খ. ৭০০০ক্ক সেঃ
গ. ৫০০০ক্ক সেঃ
ঘ. ৬৫০০ক্ক সেঃ
১.২ গামারশ্মি তরঙ্গদৈর্ঘ্য দর্শনযোগ্য আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যরে তুলনায় -
ক. অনেক বড়
খ. অনেক ছোট
গ. সমান
ঘ. অতুলনীয়
১.৩ পৃথিবীর গড় আলবেডো মাত্রা শতকরা -
ক. ১৫-২৭
খ. ২০-৩০
গ. ২৯-৩৪
ঘ. ৩৩-৩৮
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (সময় ৬ মিনিট) ঃ
১. সৌরশক্তি কি?
২. কিভাবে বায়ুমন্ডলে সৌরশক্তি শোষিত হয়? আলবেডো কাকে বলে?
৩. বিকিরণ সমতা বলতে কি বুঝায়?
রচনামূলক প্রশ্ন ঃ
১. সৌরশক্তি কাকে বলে? তরঙ্গ দৈর্ঘ্যরে উপর ভিত্তি করে তড়িৎ চুম্বকীয় শক্তির বিভিন্ন রূপ কি
কি?
২. কিভাবে বায়ুমন্ডলে সৌরশক্তি শোষিত হয়? বায়ুমন্ডলে শোষিত তাপের পরিমাণ কিসের উপর
নির্ভর করে? পৃথিবীর বিকিরণ হিসাব ও তাপশক্তির শতকরা হার কত?
৩. বিকিরণ সমতা বলতে কি বুঝায়? বিস্তারিত আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]