বায়ুর উলম্ব প্রবাহের প্রকৃতি।
বায়ুপ্রবাহের নিয়ামক (ঋধপঃড়ৎং অভভবপঃরহম ডরহফ): বায়ুপ্রবাহ হচ্ছে সমতলীয় চাপের পার্থক্যের
ফল। বায়ুউচ্চচাপের স্থান হতে নি¤œচাপ স্থানের দিকে প্রবাহিত হয়; প্রবাহের মাধ্যমে চাপের সমতা
বিধানের জন্য বায়ুর প্রবাহ অবিরত থাকে। অসম তাপ বন্টনের ও তাপ গ্রহণের ফলে ভ‚-পৃষ্ঠে বায়ু
চাপের পার্থক্য হয়; অর্থাৎ বায়ুপ্রবাহের চালিকা শক্তি হচ্ছে শোষিত সৌরশক্তি। পৃথিবীর ঘুর্ণনগতি
না থাকলে উচ্চচাপ থেকে নি¤œচাপের দিকে বায়ুর এ প্রবাহ সরল ও নিয়ত হত; কিন্তুগতিশীল
ধরনীর জন্য বায়ুপ্রবাহ কয়েকটি বিশেষ শক্তির সম্মিলিত কারণ। যথা:
১. চাপের ক্রমাবনতি শক্তি
২. কোরিওলিস প্রভাব
৩. কেন্দ্র বিমূখী বল
৪. ঘর্ষণ
৫. মাধ্যাকর্ষণ
বায়ুমন্ডলের চক্রাবৃত্তের কারণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেক. বিভিন্ন অক্ষাংশে ভ‚-পৃষ্ঠের ভিন্নমাত্রার তাপশক্তি প্রাপ্তি;
খ. নিজ অক্ষের উপর পৃথিবীর ঘূর্ণন।
অক্ষাংশ ভিত্তিতে যদি আগত ও বহির্গত তাপশক্তির বিকিরণ পরিমাপ করা হয় তাহলে দেখা যাবে
যে উত্তর গোলার্ধে নিরক্ষীয় ও ৩৫ক্ক অক্ষাংশ মধ্যবর্তী অঞ্চলে আগত তাপশক্তি বহির্গত তাপশক্তির
চেয়ে বেশী। আবার ৩৫ক্ক থেকে মেরু অঞ্চলে বহির্গত বিকিরণ আগত বিকিরণ শক্তির চেয়ে অনেক
বেশী। মেরু অঞ্চলের চেয়ে নিরক্ষীয় অঞ্চল প্রায় আড়াই গুণ বেশি তাপ পেয়ে থাকে। তাপ, শক্তি
আকারে মেরুর দিকে প্রবাহিত হয়। বেশির ভাগ শক্তি বদল হয় মধ্যবর্তী অক্ষাংশে (গরফফষব
খধঃঃরঃঁফবং)। বায়ুর পরিক্রমা জলবায়ুনিয়ন্ত্রণ করে। বায়ুপ্রবাহের শক্তি সমূহ নি¤েœ আলোচনা
করা হলো।
চাপের ক্রমাবনতি শক্তি (ঞযব ঢ়ৎবংংঁৎব মৎধফরবহঃ ভড়ৎপব)
চাপের তারতম্য মাত্রা হচ্ছে বায়ুপ্রবাহের প্রকৃত শক্তি। মাধ্যাকর্ষণ বায়ুকে পৃথিবী পৃষ্ঠের দিকে
টেনে নামাতে চায়, যার মানই হচ্ছে বায়ুচাপ। দুটি স্থানে এ চাপের মাত্রা ভিন্ন হতে পারে। নির্দিষ্ট
দূরত্বে ভ‚-পৃষ্ঠে দুটি স্থানের মাঝে চাপের পার্থক্যই হচ্ছে চাপের ক্রমাবনতি (চৎবংংঁৎব এৎধফরবহঃ)।
কোথাও চাপের পার্থক্য থাকলে তবে তা উচ্চচাপ থেকে নি¤œ চাপের দিকে প্রবাহিত হয়। সাধারণত
বায়ুর তাপমাত্রা পার্থক্যের বৃদ্ধির সাথে চাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, কেননা বায়ুর ঘনত্বের পরিবর্তন ঘটে।
উষ্ণ বায়ুহালকা বা কম ঘনত্বের হয় এবং উপরে উঠে যেতে চায়, ফলে ভ‚-পৃষ্ঠে চাপ কমে যায়।
সমতলীয় চাপের পার্থক্যের
ফল।
নিরক্ষীয় অঞ্চল মেরু অঞ্চলের
চেয়ে প্রায় ২.৫ গুণ বেশি
তাপ পায়।
উচ্চ অক্ষাংশের শীতল ও ভারী বায়ুতখন এদিকে প্রবাহিত হয়। শীতল ও ভারী বায়ুনিচের দিকে
চাপ সৃষ্টি করে ও উচ্চচাপ অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয়ে শূন্যস্থান দখল করে।
চাপমাত্রার উপর বায়ুপ্রবাহের সরল ও সাধারণ উদাহরণ হচ্ছে স্থল বায়ুও সমুদ্র বায়ু। দিনের বেলা
স্থল ভাগ দ্রæত উষ্ণ হলে সমুদ্র থেকে বায়ুস্থলভাগের কম ঘনত্বের বায়ুসম্পন্ন কম চাপের বায়ুর
দিকে প্রবাহিত হয়, যাকে ঝবধ নৎববুব বা সমুদ্র বায়ুবলে। আবার রাত্রি ভাগে স্থলভাগ দ্রæত ঠান্ডা
হলে ভারী বায়ুসমুদ্রের হালকা ও উচ্চ বায়ুচাপ স্থানের দিকে প্রবাহিত হয়।
চাপমাত্রার পার্থক্যের উপর নির্ভর করে বায়ুপ্রবাহ শুরু হলে কোরিওলিস ও ঘর্ষণ বল কার্যকর হয়।
এ বল কেবলমাত্র গতির মাত্রা পরিবর্তন (গড়ফরভু) করে, প্রবাহ তৈরি করতে পারে না।
বায়ুপ্রবাহের নিয়ামক সমূহ কি কি?
কোরিওলিস প্রভাব (ঈড়ৎরড়ষরং ঊভভবপঃ)
বায়ুপ্রবাহ উত্তর গোলার্ধে ডান দিকে ও দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে যায়, প্রবাহের এ ধরন
পরিবর্তনকে কোরিওলিস শক্তি (ঈড়ৎরড়ষরং ভড়ৎপব) বলে।
গোলার্ধ ভিত্তিক এ পরিবর্তন কোন প্রবাহিত চলমান (সড়ারহম) বস্তুর উপর পৃথিবীর ঘূর্ণন বলের
প্রভাব বলে অনুমান করা যায়। এ বাঁকিয়ে দেওয়া বা দিক পরিবর্তনকারী শক্তি-
১. বায়ুপ্রবাহের দিকের সাথে সর্বদা লম্বভাবে (৯০ক্ক) ক্রিয়া করে;
২. বায়ুপ্রবাহে কেবল মাত্র দিক পরিবর্তনে প্রভাব ফেলে, গতির উপর কোনো প্রভাব ফেলে না;
৩. বায়ুর গতির সাথে সম্পর্ক যুক্ত, বেশি গতি হলে প্রভাব বেশি ও কম হলে প্রভাব কম হয় অর্থাৎ
বিচ্যুতি মাত্রা নির্ভর করে;
৪. কোরিওলিস বা গোলার্ধ প্রভাব মেরুতে সর্বাধিক, নিরক্ষীয় অঞ্চলে কমতে থাকে, বিষূব রেখায়
এর অস্তিত্ত¡ লোপ পায়।
ঘর্ষণ শক্তি (ঋৎরপঃরড়হধষ ভড়ৎপব)
বায়ুপ্রবাহ ভ‚-পৃষ্ঠের উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় অসমতল ভ‚মিরূপের কারনে কিছুসংঘর্ষ ও
ঘর্ষণের সৃষ্টি করে। ঘর্ষণ বলের মাত্রা ভ‚-পৃষ্ঠের অসমতার উপর নির্ভর করে। যেমন, তুষারাবৃত্ত ও
সমুদ্র পৃষ্ঠে বায়ুপ্রবাহ মসৃণ তলের উপর কম ঘর্ষনের সৃষ্টি করে অন্যদিকে আকাশচুম্বি অট্রালিকা
সমৃদ্ধ নগরী অথবা পাহাড়ী অসম গঠনে ঘর্ষণ বেশি মাত্রায় হয়।
স্থলবায়ু, সমুদ্রবায়ু।
বায়ুপ্রবাহ উত্তর পোলার্ধে
ডানদিকে ও দক্ষিণ গোলার্ধে
বাম দিকে বেঁকে যায়।
চিত্র ৩.১৯.১ : উত্তর গোলার্ধে নি¤œচাপের প্রভাবে সাইক্লোন ও উচ্চ চাপের প্রভাবে সৃষ্ট এন্টি সাইক্লোনের ঘূর্ণন
দেখানো হলো দক্ষিণ গোলার্ধে বিপরীত দিকে ঘূর্ণন পরিদৃষ্ট হয়।
কোরিওলিস প্রভাব বর্ণনা দিন?
বায়ুপ্রবাহের ধরন ঃ
জিয়োস্ট্রোফিক প্রবাহ (এবড়ংঃৎড়ঢ়যরপ রিহফ)
বায়ুপ্রবাহ চাপমাত্রা বা কোরিওলিস বলের কার্যক্রমের ফলশ্রæতিতে যে লব্ধি সৃষ্টি করে তাকে
জিয়োস্ট্র্রোফিক প্রবাহ বলে। জিয়োস্ট্রোফিক প্রবাহে বিচ্যুতি (উবভষবঃরড়হ) কমে শূন্য হয়ে যায়। ভ‚-
পৃষ্ঠে ঘর্ষনের স্তরের উপর মুক্ত এলাকায় এ প্রবাহ হয়। সমচাপীয় প্রবাহের সমান্তরালে এ বায়ুপ্রবাহ
এ সীমার মধ্যে যদি চাপমাত্রার পার্থক্য, বাতাসের ঘনত্ব ও অক্ষাংশের অবস্থান জানা থাকে, তবে
গতির ধারণাও সুস্পষ্ট ভাবে পাওয়া যায়।
ঘুর্ণন প্রবাহ ও বাতাসের গতিমাত্রা (ঈঁৎাবফ ভষড়ি ধহফ ঃযব এৎধফরবহঃ রিহফ)
১. সাইক্লোন (ঈুপষড়হব) ঃ আবহাওয়া বিদ্যায় নি¤œচাপ অঞ্চলের কেন্দ্র বিন্দুকে সাইক্লোন বলে,
এর চারিপাশে বৃত্তাকারে বায়ুঘুরতে থাকে। সাইক্লোনিক প্রবাহ পৃথিবীর ঘুর্ণনের সমমূখী (ঝধসব
ফরৎবপঃরড়হ), উত্তর গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার উল্টোদিকে (ঈড়ঁহঃবৎ পষড়পশ রিংব) এবং দক্ষিণ
গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার দিকে (ঈষড়পশ রিংব) হয় (চিত্র ৩.১৯.২)।
২. এন্টি সাইক্লোন (অহঃর পুপষড়হব) ঃ উচ্চ চাপের বায়ুপ্রবাহের কেন্দ্রকে অহঃর পুপষড়হব বলে।
এই প্রভাবে বৃত্তাকারে বায়ুঘূর্ণন হয়, যা পৃথিবী ঘূর্ননের বিপরীতমুখী (চিত্র ৩.১৯.২)।
সমচাপীয় (ওংড়নধৎং) রেখা যখন বক্র হয়ে নি¤œ বা উচ্চ চাপীয় অঞ্চলে শাষ্ক (ঋঁহহবষ) আকার
তৈরি করে তখন ঐ স্থানকে যথাক্রমে ফাঁদ (ঞৎড়ঁময) ও উর্দ্ধমুখী (জরফমব) বলে। ফাঁদ জাতীয়
প্রবাহ সাইক্লোন ও উর্ধ্বমূখী প্রবাহ এন্টি সাইক্লোনের ক্ষেত্রে হয়।
ঘর্ষণ স্তরের বায়ু(ঋৎরপঃরড়হ খধুবৎ রিহফং)
বায়ুপ্রবাহের দিক পরিবর্তন করে ঘর্ষণ স্তরের বায়ুবায়ুমন্ডলের উপর বিশেষ প্রভাব রাখে। ভ‚মির
বন্ধুরতার উপর নির্ভর করে বায়ুপ্রবাহের দিকের পরিবর্তন হয়। ফলে বায়ুউপরের অপেক্ষাকৃত
শান্ত অঞ্চলকেও অশান্ত করে তোলে। (চিত্র ৩.১৯.২)
সাইক্লোন, এন্টিসাইক্লোন।
চিত্র ৩.১৯.২ : বায়ুপ্রবাহে ঘর্ষনের প্রভাব।
বায়ুপ্রবাহের কয়েকটি ধরন কি কি?
স্থানীয় বায়ুপ্রবাহ (খড়পধষ রিহফ ংুংঃবস)
স্থানীয় বায়ুপ্রবাহের মধ্যে সমুদ্র বায়ুপ্রবাহ (ঝবধ নৎববুব) ও স্থল বায়ুপ্রবাহ (ষধহফ নৎববুব)
অন্যতম। স্থানীয় ভ‚-বৈচিত্রের উপর নির্ভর করে পাহাড়ী এলাকায় বায়ুপ্রবাহ পরিবর্তীত হয়।
পাহাড়ের উচ্চতায় দিনে উষ্ণতা বৃদ্ধি পেলে উপত্যকা অঞ্চল থেকে নি¤œ চাপের ফলে প্রবাহিত বায়ু
উপত্যকা বায়ু (ঠধষষবু নৎববুব) হিসাবে আবার রাত্রে উল্টো ঘটনা ঘটলে পাহাড়ের ঢাল বেয়ে
বায়ুপ্রবাহ উপত্যকার দিকে পর্বত বায়ু(গড়ঁহঃধরহ নৎববুব) হিসাবে প্রবাহিত হয়।
পাহাড়ের ঢাল বেয়ে শীতল ভারী বায়ুযখন মাধ্যাকর্ষণ বলের প্রভাবে নামতে থাকে এ অবস্থাকে
স্থানীয় ক্যাটাবাটিক বায়ু(কধঃধনধঃরপ রিহফ) প্রবাহ বলে।
বায়ুর উলম্ব প্রবাহ (ঠবৎঃরপধষ সড়ঃরড়হ ড়ভ রিহফ)
নি¤œচাপ অঞ্চলে বায়ুঅন্তমূর্খী প্রবাহ নির্দেশ করে। এখানে অন্তর্মুখী প্রবাহের জন্য বায়ুআয়তনে
চিত্র ৩.১৯.৩ : বায়ুর উলম্ব চাপ ও প্রবাহ। সমতলীয় অভিসরণ ও উলম্ব প্রবাহ নি¤œচাপ অথবা সাইক্লোনের সাথে
সম্পর্কযুক্ত; অন্যদিকে শীর্ষ সংকোচন ও সমতুল্য প্রসারণ বায়ুর এন্টিসাইক্লোন সৃষ্টি করে।
সমুদ্রবায়ু প্রবাহ ও স্থল
বায়ুপ্রবাহ।
অন্তর্মুর্খ প্রবাহ।
হ্রাস পায়; যার ফলে বায়ুসমতলীয় অভিসরণ সৃষ্টি করে (ঐড়ৎরুড়হঃধষ পড়হাবৎমবহপব)। সমতলীয়
অভিসরণের ফলে বায়ুস্তম্ভ উর্ধক্ষেপন হয়। অনেক উঁচুতে এ বায়ুর আবার একটি স্তরে গিয়ে শীর্ষ
প্রসারণ (উরাবৎমবহঃ ধষড়ভঃ) হয়। এভাবে বায়ুসাইক্লোন তৈরি করে প্রচুর মেঘ সৃষ্টি ও বৃষ্টিপাত
ঘটাতে পারে।
উচ্চচাপের ক্ষেত্রে ঠিক বিপরীত ঘটনা ঘটে। বায়ুশীর্ষ সেলে অভিসরণ (ঈড়হাবৎমবহপব) ঘটে,
ফলে ভারী বায়ুনিচের দিকে প্রবাহিত হয়ে আসে। নীচে এসে আবার আয়তনে বৃদ্ধি পাওয়ায়
প্রসারণ ঘটে, ফলে বায়ুপার্শ্বদিকে প্রবাহিত হয়। এভাবে এন্টিসাইক্লোনিক প্রক্রিয়া চলতে থাকে।
পাঠ সংক্ষেপ
বায়ুপ্রবাহ হচ্ছে সমতলীয় চাপের পার্থক্যের ফল। বায়ুর সাধারণ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে উচ্চ বায়ুচাপ
স্থান হতে বায়ুর নি¤œচাপ অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয়। বায়ুর প্রবাহে ঘুর্ণন প্রবাহ দেখা যায়
যেমন, সাইক্লোন ও এন্টিসাইক্লোন। এছাড়া বিভিন্ন ধরনের বায়ুপ্রবাহের মধ্যে জিয়োস্ট্রাফিক,
ঘূর্ণন ও স্থানীয় বায়ুপ্রবাহ অন্যতম।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন ৩.১৯
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন ঃ
১. সঠিক উত্তরটির পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন (সময় ৩ মিনিট) ঃ
১.১ কোরিওলিস প্রভাবের ফলে বায়ুপ্রবাহ বেঁকে যায়ক. উত্তর গোলার্ধে বাম ও দক্ষিণ গোলার্ধে ডান দিকে
খ. উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে সমান্তরাল দিকে
গ. উত্তর গোলার্ধে ডান ও দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে
ঘ. উত্তর গোলার্ধে উত্তর ও দক্ষিণ গোলার্ধে দক্ষিন দিকে
১.২ সাইক্লোনিক প্রবাহ হয় দক্ষিণ গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটারক. উল্টো দিকে খ. একই দিকে
গ. দিক মেনে চলে না ঘ. কখনো একই দিকে কখনো বিপরীত দিকে
১.৩ এশিয়ায় তীব্র নি¤œচাপ আবর্তিত হয়ক. আফগানিস্তানকে কেন্দ্র করে খ. বাংলা ও বিহারকে কেন্দ্র করে
গ. বঙ্গোপসাগরের ফানেলাকৃতি কেন্দ্র করে ঘ. হিমালয়ের চূঁড়াকে কেন্দ্র করে
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (সময় ২ ী ৩ = ৬ মিনিট) ঃ
১. বিভিন্ন ধরনের ব্যারোমিটার কি কি?
২. বায়ুপ্রবাহের নিয়ামক সমূহ কি কি?
৩. বায়ুপ্রবাহের কয়েকটি ধরন কি কি?
রচনামূলক প্রশ্ন ঃ
১. বায়ুপ্রবাহের নিয়ামকগুলো বিস্তারিত বর্ণনা করুন।
২. বায়ুপ্রবাহের বিভিন্ন ধরন আলোচনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ