ভ‚মিরূপ বিদ্যার সম্পর্কে প্রাচীন যুগের ধারণার বিবরণ দিন।


ভ‚মিরূপবিদ্যা ধারণার বিবর্তণ : প্রাচীন যুগ
ভ‚মিরূপবিদ্যা একটি
বিজ্ঞান হিসেবে পূবের বণনামূলক পদ্ধতির
পরিবতে সংখ্যাতত্তিক
পদ্ধেিত পরিণত হয়।
কেন্দসমূহে যেমন
গীস, রোম ও মিসরের দাশনিক ও ইতিহাসবিদরা ভ‚গোল
বিষয়ে যথেষ্ট অবদান
রেখেছেন। এদের মধ্যে হিরোডটাস, অ্যারোস্টোটল,
স্টাবো, সিনিকা পমুখ
ব্যক্তিতের নাম
উলেখযোগ্য।


ভ‚মিরূপবিদ্যার বর্তমান অবস্থার পেছনে বহু দার্শনিক ও ভ-বিজ্ঞানীর বিভিন্ন সময়ের ভ‚গোল বিষয়ের বাইরের ও অভ্যন্তরের বিশেষজ্ঞদের পর্যায়ক্রমিক উন্নয়নের ফল। সুতরাং ভ‚মিরূপবিদ্যার উন্নয়ন পর্যায়সমূহ বিষয়ের গতিশীলতা নির্দেশ করে। প্রাচীন রোম ও গ্রীক যুগে
দার্শনিক ভিত্তির ওপর জন্ম নিয়ে ভ‚মিরূপবিদ্যার বিকাশ ঘটে। অষ্টাদশ ও উনবিংশ শতাব্দীতে পদ্ধতিগত সমীক্ষার মাধ্যমে বিংশ শতাব্দীর প্রথম ও দ্বিতীয় দশকে ভ‚মিরূপ গঠনের চক্রাকার ধাণরার প্রসারের ফলে এ বিষয়ে স্বর্ণযুগের আবির্ভাব হয়। ১৯৫০ সালের পরে ভ‚মিরূপবিদ্যা একটি বিজ্ঞান হিসেবে পূর্বের সমীক্ষণ পদ্ধতি যেমন ডেভিসের ক্ষয়চক্রের বর্ণনামূলক পদ্ধতি পরিহার করে ভ‚মিরূপবিদ্যায় সংখ্যাতাত্তি¡ক পদ্ধতির প্রবর্তন, গতিশীল ভারসাম্য তত্তে¡র সংযোজনসহ পরিবেশ ভ‚মিরূপবিদ্যার আবির্ভাব ঘটে।

প্রাচীন যুগ (অহপরবহঃ চবৎরড়ফ) :
প্রাচীন কালে সভ্যতার কেন্দ্রসমূহে যেমন গ্রীস, রোম ও মিসরের দার্শনিক ও ইতিহাসবিদরা ভ‚গোল বিষয়ে যথেষ্ট অবদান রেখেছেন। এদের মধ্যে হিরোডটাস, অ্যারোস্টোটল, স্ট্রাবো,
সিনিকা প্রমুখ ব্যক্তিত্বের নাম উল্লেখযোগ্য।
যদিও ভ‚মিরূপবিদ্যা অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকেও ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভ‚তত্ববিদ ও
পানিতত্ত¡বিদদের গবেষণার মাধ্যমে উন্নতি লাভ করেছে (ঈ.অ.করহম, ১৯৬৬ । কিন্তু ভ‚মিরূপ সম্পর্কে কিছ কিছ ধারণা পরোক্ষভাবে আরো প্রাচীন সভ্যতার কেন্দ্র সমূহে, মন-গ্রীস, রোম ও মিশরের দার্শনিক ও ইতিহাসবিদদের যথেষ্ট অবদান সর্বজন স্বীকৃত।

হেরোডটাস (ঐবৎড়ফড়ঃঁং, ৪৮৫ ই. ঈ-৪২৫ ই. ঈ) :
বিখ্যাত ইতিহাসবিদ হেরোডটাস মিশরে তাঁর ব্যাপক ভ্রমণের সময় নদীতে পলল বহন ও
পলল অবক্ষেপন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি মিশরে নীলনদে পলল অবক্ষেপন সম্পর্কে খুব নিকট থেকে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, “মিশর নীল নদের দান” (ঊমুঢ়ঃ রং ঃযব এরভঃ ড়ভ ঘরষব)। তিনি আরো লক্ষ্য করেছিলেন যে নদীর
মোহনায় অবক্ষেপিত ত্রিকোণাকৃতি ভ‚মিরূপ গ্রীক অক্ষর ডেলটার () ন্যায় এবং এজন্য তিনি
এই ভ‚মিরূপের নামকরণ করেন বদ্বীপ ও বা ডেলটা ()। তিনি লক্ষ্য করেছিলেন যে বদ্বীপ
ক্রমান্বয়ে সমুদ্রের দিকে বৃদ্ধি পায়। নীল নদে পললের মধ্যে সমুদ্রের তীর থেকে বহু অভ্যন্তরে সামুদ্রিক জীবাশ্মের উপস্থিতি লক্ষ্য করে তিনি সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছিলেন যে, সমুদ্র সমতল স্থিতিশীল নয়, কখনো বৃদ্ধি পেয়ে সমুদ্র উপকূলের ভ‚-ভাগকে তলিয়ে আবার হ্রাস পেয়ে সমুদ্র
দূরে সরে যায়। তিনি সমুদ্র সমতলের হ্রাস-বৃদ্ধির পর্যায় সম্পর্কে অবগত ছিলেন।



অ্যারিস্টোটল (



ৎরংঃড়ঃষব, ৩৮৪ ই. ঈ-৩২২ ই.ঈ.) :

একজন প্রখ্যাত গ্রীক দার্শনিক নদীর উৎপত্তি, ঝর্ণা (ঝঢ়ৎরহম) এবং সাগর ও মহাসাগরের
আচরণ সম্পর্কে তাৎপর্যপূর্ণ মতবাদ উপস্থাপন করেছিলেন। তাঁর মতে, ঝর্ণার দ্বারা প্রবাহিত
নদীগুলো ঋতুভিত্তিক বা ক্ষণস্থায়ী চরিত্রের। চুনাপাথর অঞ্চলে স্থায়ীত্ব নদী টিকে থাকতে পারে না। তাঁর মতে, ঝর্ণার জলের সরবরাহ পায় বৃষ্টিপাত থেকে যা কিনা ভ‚গর্ভে চুইয়ে গিয়ে ভ‚গর্ভস্থ বা ভৌম জলে পরিণত হয়। তিনি সমুদ্র সমতলের পরিবর্তনের প্রকৃতি ও নদীর দ্বারা ক্ষয়প্রাপ্ত পদার্থের পলল হিসেবে অবক্ষেপনের বিষয়ে অবগত ছিলেন।

স্ট্রাবো (ঝঃৎধননড়, ৫৪ ই. ঈ-২৫ অ.উ.) :
একজন বিখ্যাত ইতিহাসবিদ যিনি নদীর অবক্ষেপনের ওপর গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান
রেখেছেন। তাঁর মতে, বদ্বীপের আকার ও আকৃতি নদীর প্রবাহ পথের দুদিকের ভ‚-প্রকৃতি ও শিলার গঠনের ওপর নির্ভর করে। বিরাট অঞ্চলের দুর্বল শিলা দ্বারা গঠিত ভূ-ভাগের ওপর দিয়ে প্রবাহিত নদী ব্যাপক ক্ষয়কার্যের মাধ্যমে বৃহৎ দ্বীপ গঠন করতে সক্ষম আবার ঐ নদী
কঠিন শিলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে খুব সামান্য ক্ষয় কার্য করতে সক্ষম হয় এবং ফলশ্রæতিতে ক্ষুদ্র বদ্বীপ গঠন ও প্রতিপালন কঠিন হয়ে পড়ে। সুতরাং স্ট্রাবোর ধারণা থেকে
পরিষ্কার যে ক্ষয় কার্যের বিভিন্নতা বদ্বীপ গঠনে ভ‚মিকা রাখে।

সিনিকা (



বহবপধ) মনে করেন যে, নদীখাত পানির ঘর্ষণের মাধ্যমেই তার প্রবাহ তার

প্রবাহমান খাতকে গভীরতর করে।
একথা উল্লেখ করা প্রয়োজন যে প্রাচীন কালে কিছ দার্শনিক ও ইতিহাসবিদ ভ‚মিরূপ গঠন সম্পর্কে কিছ ধারণা উপস্থাপন করলেও তারা যৌথভাবে কোন নির্দিষ্ট উপসংহারে পৌঁছাতে সক্ষম হননি।

অন্ধকার যুগ (উধৎশ অমব) :
রোম সাম্রাজ্যের পতনের পর দীর্ঘ ১৪০০ বছর (প্রথম শতাব্দী থেকে চতুর্দশ শতাব্দী পর্যন্ত)
ভ‚গোল ও ভ‚মিরূপ বিদ্যার উন্নয়নের স্থবিরতা দেখা যায়। এই দীর্ঘ সময় জ্ঞান বিজ্ঞানের প্রায়
কোন শাখাতেই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়নি বিধায় এই সময়কে অন্ধকার যুগ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।

আকস্মিক বিপত্তির যুগ (অমব ড়ভ ঈধঃধংঃৎড়ঢ়যু) :
দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর আকস্মিক বিপত্তি যুগের আবির্ভাব ঘটে এবং এর প্রবক্তারা বিশ্বাস
করেন যে সকল প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ বস্তুর জন্ম ও বিবর্তন খুব দ্রæত ও হঠাৎ করে খুব অল্প সময়ের মধ্যে হয়েছে। সুতরাং ভ‚গোল ও ভ‚মিরূপ বিদ্যার জ্ঞানের ভান্ডারে কিছ অদ্ভুত কল্পনার সংযোজন ঘটে।

একরূপতত্তে¡র যুগ (অমব ড়ভ টহরভড়ৎসরঃধৎরধহরংস) :
আকস্মিক বিপত্তির যুগের ধারণা চ‚ড়ান্তভাবে বর্জিত হওয়ার পর জেমস হাটন ( ধসবং
ঐঁঃঃড়হ, ১৭২৬-১৭৯৭ অ.উ.) পৃথিবীর ইতিহাসের পর্যায়ক্রমিক চক্রাকার ধারণা উপস্থাপন করেন। অষ্টাদশ শতাব্দীতে ভ‚মিরূপ বিদ্যায় একাডেমিক পর্যায়ে একরূপতত্তে¡র এক নতুন তরঙ্গের আবির্ভাব ঘটে, যার প্রবক্তা হলেন জেমস হাটন। পৃথিবীতে যে ভ‚তাত্তি¡ক ঘটনার ইতিহাস চক্রাকার পদ্ধতিতে পুনরাবৃত্তি ঘটছে। তাঁর ধারণা “বর্তমান অতীতের চাবিকাঠি”।
যদিও এই ধারণা ভ‚মিরূপবিদ্যায় ১৫, ১৬ ও ১৭ শতাব্দীতে আরম্ভ হয়েছিল যখন পূর্বে প্রচলিত ভ‚মিরূপের স্থায়ী অবস্থার ধারণা বাতিল হয়ে বিচ‚র্ণীভবন ও ক্ষয় সাধনের মাধ্যমে ভ‚মিরূপের পরিবর্তন বাস্তব বলে পরিগণিত হয়। লিওনার্দো দা ভিন্সি (এঁবযধৎফ, ১৭১৫-১৭৮৬ অ.উ) মনে করেন যে নদী তার উপত্যকা গঠন করে উলম্ব ক্ষয় সাধনের দ্বারা এবং ক্ষয়জাত পদার্থ
কোথাও অবক্ষেপন করে। গুয়েথার্ড (এঁবঃযধৎফ, ১৭১৫-১৭৮৬ অ.উ) মনে করেন যে,
পতনের পর দীঘ
১৪০০ বছর জ্ঞান বিজ্ঞানের কোন
গুরুতপণ অগগতি
হয়নি বিধায় এই সময়কে অন্ধকার যুগ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।



ক্ষয়প্রাপ্ত সকল পলি নদী দ্বারা সমুদ্রে এসে জমা হয় না বরং একটি অংশ নদী বরাবর প্লাবন সমভ‚মিতে জমা হয়। এইভাবে অনেক ভ‚মিরূপ বিশেষজ্ঞ নানা মতামত প্রকাশ করেছেন।

অষ্টাদশ শতাব্দীতে ভ‚মিরূপ বিদ্যায় একাডেমিক পর্যায়ে একরূপতত্তে¡ এক নতুন তরঙ্গের
আবির্ভাব ঘটে যার প্রবক্তা হলেন জেমস হার্টন। তাঁর একরূপতত্ত¡ অনুযায়ী পৃথিবীতে যে ভ‚তাত্তি¡ক প্রক্রিয়া অতীতে কার্যকরী ছিল সেই ভ‚তাত্তি¡ক প্রক্রিয়া আজও চলছে। সুতরাং
ভ‚তাত্তি¡ক ঘটনার ইতিহাস চক্রাকার পদ্ধতিতে পুনরাবৃত্তি ঘটে। তাঁর ধাণরা “বর্তমান অতীতের চাবিকাঠি” (চৎবংবহঃ রং ঞযব কবু ঃড় ঞযব চধংঃ) এর উদ্দেশ্য বর্তমানের ওপর ভিত্তি করে অতীতকে পুনর্গঠন করা। তাঁর মতে, প্রকৃতি নিয়মতান্ত্রিক ও যুক্তিসংগতভাবে পরিচালিত।
সুতরাং ধ্বংসের পরবর্তী পর্যায়ই পুনর্গঠন। তিনিই প্রথম ভ‚তত্ববিদ যিনি “পৃথিবীর ইতিহাসের
পর্যায়ক্রমিক চক্রাকার প্রকৃতির” কথা পর্যাবেক্ষণ করেছিলেন। প্লে ফেয়ার নদী ও হিমবাহের ক্ষয়কারী ও পরিবহণ প্রক্রিয়ার শক্তি সম্পর্কে অবগত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে চার্লস লেইল
(ঈযধৎষবং খুবষষ, ৭৯৭-১৮৭৩ অ.উ), গ্রীণউড (ঈ.এ. এৎববহড়িড়ফ), ভ-বিজ্ঞানিগণ
হাটনের তত্ত¡কেই সমর্থন করে বিভিন্ন ধারণার বিকাশ ঘটিয়েছেন।


পাঠসংক্ষেপ
ভূমিরূপবিদ্যার বর্তমান অবস্থা বহু দার্শনিক ও ভ‚-বিজ্ঞানীর পর্যায়ক্রমিক গবেষণার ফল। সুতরাং ভ‚মিরূপবিদ্যার উন্নয়ন পর্যায়সমূহ বিষয়ের গতিশীলতা নির্দেশ করে। প্রাচীন রোম ও গ্রীক যুগের দার্শনিক ভিত্তির ওপর জন্ম নিয়ে অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভ‚মিরূপবিদ্যার বিকাশ ঘটে। ১৯৫০ সালের পরে ভ‚মিরূপবিদ্যা একটি বিজ্ঞান হিসেবে
পূর্বের বর্ণনামূলক পদ্ধতির পরিবর্তে সংখ্যাতাত্তি¡ক পদ্ধতির প্রবর্তন ঘটে। রোম সাম্রাজ্যের পতনের পর দীর্ঘ ১৪০০ বছর জ্ঞান বিজ্ঞানের কোন গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়নি বিধায় এই
সময়কে অন্ধকার যুগ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আকস্মিক বিপত্তি যুগের ধারণা
চুড়ান্তভাবে বর্জিত হবার পর জেমস হাটন পৃথিবীর ইতিহাসে পর্যায়ক্রমিক চক্রাকার ধারণা
উপস্থাপন করেন। অষ্টাদশ শতাব্দীতে ভ‚মিরূপ বিদ্যায় একাডেমিক পর্যায়ে একরূপ তত্তে¡র
এক নতুন তরঙ্গের আবির্ভাব ঘটে, যার প্রবক্তা হলেন জেমস হাটন। পৃথিবীতে যে ভ‚তাত্তি¡ক প্রক্রিয়া অতীতে কার্যকরী ছিল সেই প্রক্রিয়াগুলো আজও চলছে। সুতরাং ভ‚তাত্তি¡ক ঘটনার ইতিহাস চক্রাকার পদ্ধতিতে পুনরাবৃত্তি ঘটছে। ঘটনার ইতিহাস চক্রাকার পদ্ধতিতে পূনরাবৃত্তি ঘটছে। তাঁর ধারণা “বর্তমান অতীতের চাবিকাঠি”।



পাঠোত্তর মূল্যায়ন-১.২
নৈর্ব্যাক্তিক প্রশ্ন:

১. শূন্যস্থান পূরণ করুন:
১.১ প্রাচীন রোম ও ...... দার্শনিক ভিত্তির ওপর জন্ম নিয়ে ভ‚মিরূপবিদ্যার বিকাশ ঘটে।
১.২ রোম সম্রাজ্যের পতনের পর দীর্ঘ ...... বছর জ্ঞান বিজ্ঞানের কোন গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি
হয়নি বিধায় এই সময়কে অন্ধকার যুগ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
১.৩ অষ্টাদশ শতাব্দীতে ভ‚মিরূপ বিদ্যায় একাডেমিক পর্যায়ে এককরূপতত্তে¡ এক নতুন
তরঙ্গের আবির্ভাব ঘটে যার প্রবক্তা হলেন .......।

২. সত্য হলে ‘স’ মিথ্যা হলে ‘মি’ লিখুন:
২.১ ভ‚মিরূপবিদ্যা অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে ও ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভ‚তত্ত¡বিদ ও
পানিতত্ত¡বিদদের গবেষণার মাধ্যমে উন্নতি লাভ করেছে।
২.২ হিরোডটাস বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ মিশরে তাঁর ব্যাপক ভ্রমণের সময় নদীতে পলল বহন
ও পলল অবক্ষেপন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
২.৩ অ্যারিস্টোটল মতে, ঝর্ণার দ্বারা প্রবাহিত নদীগুলো ঋতুভিত্তিক বা ক্ষণস্থায়ী চরিত্রের।
২.৪ পৃথিবীতে যে ভ‚তাত্তি¡ক প্রক্রিয়া অতীতে কার্যকরী ছিল সেই প্রক্রিয়াগুলো বন্ধ হয়ে
গেছে।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১. প্রাচীনকালে সভ্যতার কেন্দ্রসমূহ কি কি?
২. আকস্মিক বিপত্তি যুগ বলতে কি বুঝায়?
৩. লিওনার্দো দা ভিন্সি অবক্ষেপন সম্পর্কে কি মত প্রকাশ করলেন?
৪. একরূপতত্তে¡র যুগে আবির্ভাব কি করতে হয়?

রচনামূলক প্রশ্ন
১. ভ‚মিরূপ বিদ্যার সম্পর্কে প্রাচীন যুগের ধারণার বিবরণ দিন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]