ভুমিরূপ মডেলের বর্ণনা দিন।


ভ‚মিরূপ মডেল :
মডেল একটি কাঠামোগত ধারণা যা কোনো প্রকৃত ঘটনা, কোনো প্রকল্প, কোনো তত্ত¡ বা
কোনা আইনের প্রতিনিধিত্বকারী (ঐ. ঝশরষষরহম, ১৯৬ )। ভৌগোলিক দৃষ্টিভঙ্গিতে মডেলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো পৃথিবীর বাস্তবতার কারণের অন্তর্ভুক্তি যেখানে স্থানিক বিশ্লেষণ
) বা কালিক মডেল; (ঐরংঃড়ৎরপধষ গড়ফবষ) বিশ্লেষণ গুরুত্ব
বহন করে। মডেলের প্রধান বৈশিষ্ট্যপূর্ণ দিকগুলো নিম্নরূপ :

● মডেল হলো নির্বাচিত প্রায় তদ্রæপ প্রতিকৃতি যার মধ্যে রয়েছে (বাস্তব পৃথিবীর প্রাসঙ্গিক ও
মৌলিক বিষয়। কিন্তু এতে বিস্তারিত বিষয়সমূহ অগ্রাহ্য করা হয়;
● মডেল হলো বাস্তব পৃথিবী সম্পর্কে কাঠামোগত ধারণা অর্থাৎ নির্বাচিত প্রাসঙ্গিক ও
মৌলিক বিষয়সমূহ এমনভাবে আন্তঃসম্পর্কিত যে বাস্তব পৃথিবীতে সরল ও সাধারণভাবে
উপস্থাপন করতে পারে;
● মডেল হলো ইঙ্গিতপূর্ণ প্রকৃতির প্রতীক অর্থাৎ এখানে ভবিষ্যৎ স¤প্রসারণের ও
সাধারণীকরণের পথ নিহিত থাকে;
● মডেল হলো সাদৃশ্য বা অনুরূপতা।

বাস্তব পৃথিবীতে মডেলের পুন:প্রায়োগিকতা (জবঢ়ষরপধনরষরঃু) একটি গুণ হিসেবে স্বীকৃত।
মডেলের কার্মিক ভ‚মিকার অন্তভর্‚ক্ত দৃষ্টিভঙ্গিসমূহ নিম্নরূপ, যেমন (১) মনস্তাত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি
(চংুপযড়ষড়মরপধষ অংঢ়বপঃং) যা কিছ সংখ্যক উপাদানকে দেখতে ও উপলব্ধি করতে সক্ষম
করে তোলে যা তাদের বিরাটতত্বের ও জটিলত্বের ফলে হয়নি (চ. ঐধমমবঃঃ ধহফ জ.ঔ. ঈযড়ৎষবু, ১৯৬৭ ; (২) অর্জনক্ষম দৃষ্টিভঙ্গি (অপয়ঁরংরঃরাব অংঢ়বপঃ) তে তথ্য, উপাত্ত ও ধারণা সংগ্রহের সুযোগ সৃষ্টি করে মডেল তৈরিতে সাহায্য করে; (৩) যৌক্তিক দৃষ্টিকোণ (খড়মরপধষ অংঢ়বপঃং) ভ‚গোলবিদ বা গবেষককে তথ্য ও উপাত্তের বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে সক্ষম করে
তোলে; (৪) রীতিবদ্ধ দৃষ্টিভঙ্গি (ঘড়ৎসধঃরাব অংঢ়বপঃ) কিছ নির্বাচিত উপাদান (যেগুলো পূর্বে
পূর্ণাঙ্গভাবে পরিচিত ছিল না) এর সাথে কিছ অতি পরিচিত অবস্থার তুলনামূলক ব্যবস্থার সুযোগ অন্তভর্‚ক্ত; (৫) গাঠনিক দৃষ্টিভঙ্গি (ঈড়হংঃৎঁপঃরড়হধষ অংঢ়বপঃং) তে তত্ত¡ ও আইন
ইত্যাদি তেরির অন্তভক্তর্‚

রয়েছে।

অবস্থার পরিচিতি ও বর্তমান বাস্তবতার ভিত্তিতে মডেলকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হয়; (১)
বর্ণনামূলক মডেল (উবংপৎরঢ়ঃরাব গড়ফবষ) ও (২) রীতিবদ্ধ মডেল (ঘড়ৎসধঃরাব গড়ফবষ)
বর্ণনামূলক মডেলে গবেষণামূলক তথ্যের ভিত্তিতে বাস্তব অবস্থার বর্ণনা অন্তভর্‚ক্ত কিন্তু রীতিবদ্ধ
মডেলে কম পরিচিত অবস্থার বর্ণনা স্থান পায়। পদার্থ বা উপদানের ওপর ভিত্তি করে মডেলকে
শ্রেণী বিভাগ করা হয়েছে; (১) হার্ডওয়ার মডেল (ঐধৎফধিৎব গড়ফবষ
) ও (২) তাত্তি¡ক মডেল
চযুংরপধষ গড়ফবষ ঊীঢ়বৎরসবহঃধষ গড়ফবষ



), সাংকেতিক মডেল (ঝুসনড়ষরপ সড়ফবষ) ও ধারণাগত মডেল
(ঈড়হপবঢ়ঃঁধষ গড়ফব ) ইত্যাদি। পদ্ধতির ধারণার ওপর ভিত্তি করে মডেলকে ভাগ করা >
ভিত্তিতে শেণী বিভাজন করা যেতে পারে, যেমন- (ক) সংখ্যাতাত্তিক ভিত্তি ও (খ) উ™াবজনিত ভিত্তি।
(১) আত্মনিষ্ট, (২) নৈব্যক্তিক ও
(৩) জন্ম বা উ™ব স¤ন্ধীয় বিষয় অšর্ভুক্ত করা হয়।


হয়েছে; (১) সিনথেটিক পদ্ধতির মডেল (ঝুহঃযবঃরপ ংুংঃবস গড়ফব ; (২) আংশিক মডেল
) ও (৩) বø্যাক বক্স মডেল ( )।
ইষধপশ ইড়ী গড়ফবষ

ভ‚মিরূপ সমীক্ষার পদ্ধতি ও ধারা (গবঃযড়ফং ধহফ অঢ়ঢ়ৎড়ধপযবং ঃড় ঃযব ঝঃঁফু ড়ভ খধহফভৎড়সং) : ভ‚মিরূপ বিজ্ঞানীর প্রধান কাজ হলো ক্ষয়জাত ও সঞ্চয়জাত ভ‚মিরূপ বৈশিষ্ট্য ও উদ্ভব বা বিবর্তন সমীক্ষা করা এবং এর জন্য দায়ী ভ‚মিরূপ প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবগত হওয়া। ভ‚মিরূপ সমীক্ষার সম্পূর্ণ কর্মকান্ডকে তিনটি নিকট পর্যায়ে শৃঙ্খলিত করা যায়। যেমন- (ক)
), (খ) ধারণাসমূহ (অঢ়ঢ়ৎড়ধপযবং , এবং (গ) পদ্ধতিসমূহ
(গবঃযড়ফ ), যার মধ্যে রয়েছে উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ। একজন ভ‚মিরূপ বিজ্ঞানীর তিনটি
প্রধান কাজ, যথা (১) বর্ণনা, (২) শ্রেণী বিভাজন ও (৩) ভ‚মিরূপের ব্যাখ্যাদান। ভ‚মিরূপের বর্ণনা ও বিশ্লেষণ বনাম সংখ্যা তাত্তি¡ক নিরীসধর্মী ধারা অথবা (২) পদ্ধতিগত বনাম আঞ্চলিক ধারা। আবার বিশ্লেষণ পদ্ধতি হতে পারেঃ (১) আরোহ, (২) অবরোহ বা (৩) বিশ্লেষণ ধর্মী। ভ‚মিরূপ সমীক্ষায় পদ্ধতিগত ধারা ব্যবহার করে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে।
(ক) প্রধান কাজ (গধরহ ঞধংশ): ভ‚মিরূপ বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীর প্রথম ও প্রধান কাজ : (১) প্রাপ্তসাধ্য তথ্যের ভিত্তিতে ভ‚মিরূপ বৈশিষ্ট্যেও নৈর্ব্যক্তিক (ঙনলবপঃরা ) ও আত্মনিষ্ট (ঝঁনলবপঃরা ) এবং (৩) সংশ্লিষ্ট ভ‚মিরূপের বিবর্তনের প্রক্রিয়াসমূহ ব্যাখ্যা করা।
ভ‚মিরুপ সমীক্ষা করতে দুটি পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়। যেমন- (১) ঐতিহাসকি পদ্ধতি ও (২) কার্মিক পদ্ধতি। বিরাট অঞ্চলের দীর্ঘ ভ‚তাত্তি¡ক সময়ে ভ‚মিরূপের বিবর্তন চিহ্নিত করার পদ্ধতিকে ঐতিহাসিক পদ্ধতি বলে। আর কার্মিক পদ্ধতি হলো বর্তমানে চলমান প্রক্রিয়ায় ক্ষুদ্র অঞ্চলের ও স্বল্প সময়ের ভ‚মিরূপ সম্পর্কিত পদ্ধতি। ভ‚মিরূপ বৈশিষ্ট্যের ব্যাখ্যা করা যায় : (১) আঞ্চলিক পদ্ধতিতে ও (২) পদ্ধতিগত রীতিতে।

ভ‚মিরূপের বৈশিষ্ট্যর বর্ণনা :
ভ‚মিরূপের বৈশিষ্ট্য বিভিন্নভাবে বর্ণনা করা যেতে পারে। এটা নির্ভর করে যাদের উদ্দেশ্যে এই বর্ণনা অথবা বর্ণনার ব্যাখ্যা উপস্থাপন করা হচ্ছে তাদের ওপর। সাধারণভাবে ভ‚মিরূপ বর্ণনায় (১) আত্মনিষ্ট, (২) নৈর্ব্যক্তিক ও (৩) জন্ম বা উদ্ভব সম্বন্ধীয় বিষয় অন্তর্ভক্ত।

আত্মনিষ্ট বর্ণনা (ঝঁনলবপঃরাব উবংপৎরঢ়ঃরড় ) :
ভৌত ভ‚মিরূপের উপস্থাপন সাধারণ ও আক্ষরিকভাবে সাধারণ লোকের বর্ণনার মত উপস্থাপিত হয়। কোন ব্যক্তি কোন সমস্যাকে কেমনভাবে পর্যবেক্ষণ ও চিন্তা করেন তার ওপর নির্ভর করে বর্ণনা। সুতরাং এমন বর্ণনা আত্মনিষ্টভাবে প্রকাশ ঘটে এবং সম্পূর্ণরূপে অবৈজ্ঞানিক বিধায় এটি ভ‚মিরূপ বিদ্যায় তেমন কোনো গুরুত্ব বহন করে না।

নৈব্যক্তিক বর্ণনা (ঙনলবপঃরাব উবংপৎরঢ়ঃরড়হ) :
এই পদ্ধতিকে সংখ্যাতাত্তি¡ক বা বৈজ্ঞানিক বর্ণনা বলা হয় যেখানে গাণিতিক পরিসংখ্যানগত
কৌশল এই পদ্ধতিকে সংখ্যাতাত্তি¡ক ও বৈজ্ঞানিক বর্ণনা বলা হয়। যেখানে গাণিতিক, পরিসংখ্যাতগত কৌশল জড়িত। এখানে কোন ব্যক্তিগত বর্ণনা বা দৃষ্টিভঙ্গি প্রদানের সুযোগ
নেই। কোন বিশেষ অঞ্চলের ভ‚মিরূপ বৈশিষ্ট্যের প্রা সঙ্গিক উপাত্ত ও তথ্যে বৈজ্ঞানিক বর্ণনার জন্য প্রয়োজন হয়। সংগৃহীত উপাত্ত ও তথ্য ভ‚মিরূপ জরিপ ও পরিমাপের মাধ্যমে অথবা ভ‚প্রাকৃতিক মানচিত্র (ঞড়ঢ়ড়ৎধঢ়যরপধষ গধঢ়ং) বিমান চিত্র (অরৎ চযড়ঃড়মৎধঢ়যং , ও উপগ্রহ চিত্র (ঝধঃবষষরঃব ওসধমবৎরবং), থেকে সংগ্রহ করে উপযক্ত পরিসংখ্যানগত কৌশল ব্যবহার করে বিশ্লেষণ করা হয়।



উদ্ভব সম্বন্ধীয় বর্ণনা (এবহবঃরপ উবংপৎরঢ়ঃরড় ) :
ভ‚মিরূপ বৈশিষ্ট্যের সাধারণ তথ্য ছাড়াও এখানে ভ‚মিরূপের উৎপত্তি ও উন্নয়নের কারণ ও উপাদান তথ্য উন্মোচন করে। ডেভিস ভ‚মিরূপ বৈশিষ্ট্য ও ভ‚প্রাকৃতিক অঞ্চলের পরিবেশগত
অবস্থা বর্ণনা করতে সম্পূর্ণ ভাবে ভ‚মিরূপ উদ্ভবের পদ্ধতিকে গ্রহণ করেছেন। তিনি ভ‚মিরূপকে
যৌবন, পরিণত ও বৃদ্ধ পর্যায়ের আলোকে বর্ণনা করেছেন। ডেভিসের উদ্ভব সম্বন্ধীয় বর্ণনা ভ‚মিরূপ বিদ্যায় অত্যন্ত ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে এই পদ্ধতি দুর্বোধ্য প্রক্রিয়া হিসেবে স্বীকৃত।
ভ‚মিরূপের শ্রেণীবিভাগ (ঈষধংংরভরপধঃরড়হ ড়ভ খধহফভড়ৎসং) :
একজন অনুসন্ধানকারী মাঠে ভৌত ভ‚মিরূপ, তাদের প্রক্রিয়াসমূহ ও বন্টনের ধরণ পর্যবেক্ষণ করে চিহ্নিতযোগ্য শ্রেণীগত বৈশিষ্ট্য বিভাজনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। ভ‚মিরূপকে দুটো ভিত্তিতে শ্রেণী বিভাজন করা যেতে পারে, যেমন-(ক) সংখ্যাতাত্তি¡ক ভিত্তিক (সংখ্যা তাত্তি¡কই
কিন্তু উদ্ভব সম্বন্ধীয় নয় এমন শ্রেণী বিভাজন), (খ) উদ্ভব জনিত ভিত্তি (উদ্ধব সম্বন্ধীয়
শ্রেণীবিভাগ)।
ভিত্তিতে শেণী বিভাজন করা যেতে পারে, যেমন-(ক)
সংখ্যাতাত্তিক ভিত্তি (খ) উ™ব জনিত ভিত্তি।
ক) সংখ্যাতাত্তি¡ক কিন্তু উদ্ভব জনিত নয় এমন শ্রেণীবিভাগ (

):
ঝঃধঃরংঃরপধষ ঈষধংংরভরপধঃরড়হ

এখানে ভূমিরূপ মানচিত্র, মাঠ জরিপ, বিমান চিত্রের বিশ্লেষণ, উপগ্রহ মানচিত্র ইত্যাদি থেকে
সংগৃহীত সংখ্যা সূচক উপাত্ত সংগ্রহ করে ভ‚মিরূপ সম্পর্কে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করা হয়। এখানে ভ‚মিরূপ উদ্ভবের কারণ, প্রকৃতি ও বিবর্তন যা ভ‚মিবিজ্ঞানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু এখানে এগুলোকে বিবেচনায় আনা হয় না।
খ) উদ্ভব সম্বন্ধীয় শ্রেণীবিভাগ (এবহবঃরপ ঈষধংংরভরপধঃরড়হ) :
একটি নির্দিষ্ট ভ‚মিরূপ অঞ্চলের বিভিন্ন ভ‚মিরূপের সম্মেলন অনযায়ী বিভক্ত করা হয় এবং এই
বিভাজন ভ‚মির উদ্ভবের ধরনের ওপর নির্ভর করে করা হয়। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, ঢাল
) কে উদ্ভবের ভিত্তিতে ভাগ করা হয়, যেমন, ক্ষয়জাত ঢাল (বৎড়ংরড়হধষ ংষড়ঢ় ) , সঞ্চয় জাত ঢাল ( ) ইত্যাদি।
ফবঢ়ড়ংরঃরড়হধষ ংষড়ঢ়ব


পাঠসংক্ষেপ :
মডেল একটি কাঠামোগত ধারণা যা কোনো প্রকৃত ঘটনা, কোনো প্রকল্প, কোনো তত্ত¡ বা
কোনো আইনের প্রতিনিধিত্বকারী। অবস্থার পরিচিত ও বর্তমান বাস্তবতার ভিত্তিতে

মডেলকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হয় : (১) বর্ণনামূলক মডেল (


বংপৎরঢ়ঃরাব গড়ফবষ) ও

)। বর্ণনামূলক মডেলে গবেষণামূলক তথ্যের
ঘড়ৎসধঃরাব গড়ফবষ
ভিত্তিতে বাস্তব অবস্থার বর্ণনা অন্তর্ভক্ত কিন্ত রীতিবদ্ধ মডেলে কম পরিচিতি অবস্থার বর্ণনা স্থান পায়। ভ‚মিরূপ সমীক্ষা করতে দুটি পদ্ধতি অনুসরণ করা যায়। যেমন-(১)
ঐতিহাসিক পদ্ধতি ও (২) কার্মিক পদ্ধতি। বিরাট অঞ্চলের দীর্ঘ ভ‚তাত্তি¡ক সময়ের ভ‚মিরূপের বিবর্তন চিহ্নিত করার পদ্ধতিকে ঐতিহাসিক পদ্ধতি বলে। আর কার্মিক
পদ্ধতি হলো বর্তমান চলমান প্রক্রিয়ায় ক্ষুদ্র অঞ্চলের ও স্বল্প সময়ের ভ‚মিরূপ সম্পর্কিত পদ্ধতি। ভ‚মিরূপ বৈশিষ্ঠ্যের বাখ্যা করা যায় : (১) আঞ্চলিক পদ্ধতিতে ও (২) পদ্ধতিগত (কার্মিক) রীতিতে।



পাঠোত্তর মূল্যায়ন ১.৫
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন

১. শূন্যস্থান পুরণ করুন :
১.১. মডেল একটি ........ ধারণা যা কোনো প্রকৃত ঘটনা, কোনো প্রকল্প, কোনো তত্ত¡ বা
কোনো আইনের প্রতিনিধিত্বকারী।
১.২. অবস্থার পরিচিতি ও বর্তমান বাস্তবতার ভিত্তিতে মডেলকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হয়; (১) বর্ণনামূলক মডেল ও (২) ............. মডেল।
১.৩. ভ‚মিরূপ বিজ্ঞানীর প্রধান কাজ হলো .......... ও .......... ভ‚মিরূপের বৈশিষ্ট্য ও উদ্ভব বা

বিবর্তন সমীক্ষা করা এবং এর জন্য দায়ী ভ‚মিরূপ প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবগত হওয়া।
১.৪. সাধারণভাবে ভ‚মিরূপ বর্ণনায় (১)  


াত্মনিষ্ট, (২) ........ ও (৩) জন্ম বা উদ্ভব সম্বন্ধীয়

বিষয় অন্তভর্‚ক্ত করা হয়।
২. সত্য হলে (স) মিথ্যা হলে (মি) লিখুন :
২.১. মডেল হলো সাদৃশ্য বা অনুলপতা।
২.২. ডেভিস ভ‚মিরূপকে যৌবন, পরিণত ও বৃদ্ধ পর্যায়ের আলোকে বর্ণনা করেছেন।
২.৩. ভ‚মিরূপকে তিনটি ভিত্তিতে শ্রেণী বিভাজন করা যেতে পারে।

সংক্ষিপ্ত উত্তর লিখুন :
১। মডেল বলতে কি বোঝেন? মডেলের কার্মিক ভ‚মিকায় অন্তর্ভক্ত দৃষ্টিভঙ্গিসমূহ কি কি?
২। মডেলের শ্রেণীবিভাগের বর্ণনা দিন।
৩। ভ‚মিরূপ বিজ্ঞানীর তিনটি প্রধান কাজ কি কি?
৪। সাধারণভাবে ভ‚মিরূপ বর্ণনায় কি কি বিষয় অন্তভর্‚ক্ত করা হয়?
৫। ভ‚মিরূপকে কি কি ভিত্তিতে শ্রেণীবিভাজন করা যেতে পারে?

রচনামূলক প্রশ্ন :
১। ভ‚মিরূপ মডেলের বর্ণনা দিন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]