ভূ-পদার্থবিদ্যা ও আওতাভুক্ত আলোচ্য বিষয়গুলো কি? পৃথিবীর স্থলভাগ, জলভাগ ও বায়ুমন্ডলের সৃষ্টি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করুন।


পৃথিবীর গঠন
গঠন প্রণালী অনুসারে আমাদের পৃথিবী সৌরজগতের একটি গরুত্বপূর্ণ মাঝারী আকারের গ্রহ।
পৃথিবী সহ সূর্যের নয়টি গ্রহ ও তাদের উপগ্রহ নিয়ে সৌরজগৎ গঠিত। সৌরজগতে পৃথিবীর
তুলনামূলক অবস্থান ও এর বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আকার-আকৃতি এর ওপরি ভাগের জন্য অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবী মঙ্গল গ্রহের চেয়ে সূর্যের কাছাকাছি একটি কক্ষপথে পরিভ্রমণ করে।
বর্তমানে কক্ষপথের চেয়ে পৃথিবী যদি সূর্যের আরো কাছাকাছি পথে অতিক্রম করতো তাহলে
পৃথিবীতে তরল পানির অস্তিত্ব থাকতো না, সমস্ত পানি বাস্পীভ‚ত হয়ে যেত। আবার পৃথিবী
যদি সূর্য থেকে আরে দূরে অবস্থিত হতো তাহলে সমস্ত পানি স্থায়ী ভাবে বরফ হয়ে থাকতো।
তাছাড়া পৃথিবীর আয়তনগত বৈশিষ্ট্যের কারণে এর অভ্যন্তর ভাগ আধা গলিত অবস্থায় আছে
যা আগ্নেয় পদার্থের অন্যতম উৎস। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, পৃথিবী সূর্যের সঙ্গে সরাসরি
সম্পর্কিত।
পৃথিবী সূর্যের একটি গ্রহ এবং সৃষ্টিকাল থেকে অবিরাম আবর্তনের ফলে মেরু প্রদেশে পৃথিবী
কিঞ্চিৎ চাপা এবং নিরক্ষ প্রদেশে কিঞ্চিৎ স্ফীত।
প্রথম অবস্থায় এ পৃথিবী একটি জ্বলন্ত বাষ্পপিন্ড ছিল। উৎপত্তির সময় বাইরের দিকে হালকা
গ্যাস, তারপর লবণ জাতীয় পদার্থের গ্যাস এবং ভেতরের দিকে ভারী লৌহ জাতীয় ও অন্যান্য
গ্যাস বিদ্যামনা ছিল। তাপ বিকিরণের ফলে ভ‚-পৃষ্ঠের উপরিস্থিত সমস্ত পদার্থ প্রথমে তরলতা
প্রাপ্ত হয় এবং শেষে কঠিন আবরণের সৃষ্টি হয়। বিজ্ঞানের যে শাখায় আমাদের আবাসভ‚মি
পৃথিবীর গঠন প্রণালী ও তার বস্তু সামগ্রী নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে ভ‚-পদার্থ বিদ্যা
(এবড়ঢ়যুংরপং) বলে।
ভ‚-পদার্থ বিদ্যায় ‘পৃথিবীর গঠন’ প্রাকৃতিক ভ‚গোলের একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বহুল বিষয়। এই
প্রথম অবস্থায় পৃথিবী একটি জলন্ত বাষ্পপিন্ড ছিল। তাপ বিকিরণের ফলে পৃথিবীর অভ্যন্তর
ভাগে তাপের পরিমাপ হ্রাস পাওয়ায় ভ‚পৃষ্ঠের উপরিস্থিত সমস্ত পদার্থ প্রথমে তরল জমাটবন্ধ
হয় এবং শেষে কঠিন আবরণের সৃষ্টি হয়। এই কঠিন আবরণই ভ‚ত্বক নামে পরিচিত। পৃথিবীর
উপরিভাগ শীতল হয়ে কঠিন হলেও অভ্যন্তর ভাগ উত্তপ্ত রয়ে গেছে। পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ তাপ
ক্রমাগত হ্রাস পাওয়ায় ভ‚ত্বকের উপরিভাগে সংকোচন জনিত টানের ফলে ফাঁকের সৃষ্টি হয়।
আবার ভেতরের তরল পদার্থ বাইরে আসার চেষ্টা করায় ভ‚ত্বকের ওপর অনেক উচ্চ ভ‚মি ও
গর্তের সৃষ্টি হয়। পৃথিবীর শীতল হওয়ায় অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন একত্র হয়ে পানিতে পরিণত
হয় এবং ভ‚পৃষ্ঠসহ গর্তগুলো পানিতে ভর্তি হয়ে সাগরের সৃষ্টি করে এবং উচ্চ স্থানগুলো স্থল
ভাগে পরিণত হয়।
বিজ্ঞানের যে শাখা পৃথিবীর বস্তু সামগ্রী নিয়ে আলোচনা করে তাকে ভ‚-পদার্থবিদ্যা
(এবড়ঢ়যুংরপং) বলে। ভ‚-পদার্থ বিদ্যাকে প্রধানতঃ চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম
অংশের আলোচনার ক্ষেত্র হচ্ছে পৃথিবীর অব্যন্তর বা কেন্দ্রমন্ডল। দ্বিতীয়াংশে আলোচনার ক্ষেত্র
হলো ভ‚-পৃষ্ঠে বা অশ্মমন্ডল। তৃতীয় ও চতুর্থ অংশের লক্ষ্য হলো যথাক্রমে পৃথিবীর জলভাগ
বা পানিমন্ডল এবং বায়ুমন্ডল নিয়ে আলোচনা করা। উৎপত্তির কারণ সম্পর্কে বিজ্ঞানীগণ
একমত নন পৃথিবী অতি সুদূর অতীতে বাষ্পীয় অবস্থায় ছিল এবং ধীরে ধীরে তাপ বিকিরণ
করে প্রথমে তরল ও পরে এর ওপরিভাগ কঠিন আকার ধারণ করে সে সম্পর্কে সকলেই
নিশ্চিত। প্রাথমিক ভাবে আমাদের এই পৃথিবীকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়-বাতাস, পানি ও
স্থলভাগ।
পৃথিবীর অবস্থা :
সাধারণ ভাবে বলতে গেলে পৃথিবী হলো কঠিন ও প্রায় কঠিন পদার্থের তৈরি ৭,৯০০ মাইল
বা ১২,৭৩১ কি.মি. ব্যাসের একটি গোলক। একে অবশ্য প্রকৃত গোলক বলা যায় না, কারণ
এর উত্তর ও দক্ষিণ মেরু সামান্য চাপা। এর পৃষ্ট দেশে কোথাও গভীর সমুদ্র আবার কোথাও
পাহাড়-পর্বত-উপত্যকা শোভিত মহাদেশ রয়েছে। ভ‚-পৃষ্ঠের অভ্যন্তরে ভীষণ গরম এবং যতই
ভেতরে যাওয়া যায় ততোই বস্তুর ঘনত্ব বাড়তে থাকে। এই বৃহৎ কমলালেবু সদৃশ পৃথিবী
পৃষ্টের আয়তন প্রায় ১৯ কোটি ২০ লক্ষ বর্গমাইল অর্থাৎ প্রায় ৫০ কোটি বর্গকিলোমিটার।
পৃথিবী প্রথম অবস্থায় একটি জলন্ত বাষ্পপিন্ড ছিল। তখন এতে জলীয় বাষ্প, লৌহ, নিকেল
প্রভৃতি ধাতুর গ্যাস, লবণ জাতীয় পদার্থের গ্যাসসহ অন্যান্য বিভিন্ন প্রকার গ্যাস এবং
একেবারে ভেতরের দিকে লৌহ জাতীয় ভারী ও অন্যান্য গ্যাস বিদ্যমান ছিল। তারপর উত্তপ্ত
পাঠ-২.১
পৃথিবীর বস্তু সামগ্রী
নিয়ে আলোচনা
করা হয়েছে ভূ-
পদার্থবিদ্যায়।
উত্তর ও দক্ষিণ
মেরু সামান্য চাপা।
বাষ্পীয় পৃথিবী ক্রমশ: তাপ বিকিরণ করে শীতল হতে থাকে। পৃথিবীর ওপরের অংশ কঠিন
পদার্থে গঠিত যা সাধারণভাবে ‘অশ্বমন্ডল’ নামে পরিচিত।
পৃথিবীর ওপরিভাগ কঠিন হলেও অভ্যন্তর ভাগ উত্তপ্ত রয়ে যায়। উত্তপ্ত পদার্থ শীতল হওয়ার
ফলে আয়তন হ্রাস পায়। ফলে ভ‚পৃষ্ঠের অভ্যন্তর ভাগে বিস্তৃত ফাঁক হয়। ভ‚ত্বকের বিস্তুৃত অংশ
এই ফাঁকগুলোর মধ্যে বসে যায়। আবার অনেক সময় ভেতেরের তরল পদার্থ বাইরে আসায়
চেষ্টা করায় ভ‚-ত্বকের উঁচু হয়ে ফুলে উঠে। এইরূপ ভ‚পৃষ্ঠের ওপর অনেক উচ্চ ভ‚মি ও গর্তের
সৃষ্টি হয়। পৃথিবী আরও শীতল হওয়ায় অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন গ্যাস মিলিত হয় প্রথমে
জলীয় বাষ্প ও ক্রমে তরল পানির সৃষ্টি হয়। ফলে ভ‚পৃষ্ঠে যতো গর্ত ছিল তা পানিতে ভর্তি
হয়ে সাগরের উদ্ভব হয় এবং উচ্চ স্থানগুলো স্থলভাগে পরিণত হয়। অক্সিজেন, নাইট্রোজেন,
হাইড্রোজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইড, আগন প্রভৃতি গ্যাস ভ‚পৃষ্ঠের ওপরি ভাগের বায়ুমন্ডলে
অবস্থান করে। এইভাবে পৃথিবীর স্থলভাগ, জলভাগ, ও বায়ুমন্ডলের সৃষ্টি হয়। পৃথিবীর
বিবর্তনের বিভিন্ন পর্যায়ে বারিমন্ডল ও বায়ুমন্ডল সৃষ্টি হয়েছে। অশ্মমন্ডলের গঠন ও উৎপত্তি
পৃথিবীর অভ্যন্তর ভাগের সঙ্গে জড়িত।
ভ‚-অভ্যন্তর (ঞযব ওহঃবৎরড়ৎ ড়ভ ঃযব ঊধৎঃয) :
পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গঠন ও বিভিন্ন স্তর বিন্যাস সম্বদ্ধে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা খুবই কঠিন
ব্যাপার। খনিজ সম্পদ আহরণের জন্য এ পর্যন্ত সবচেয়ে গভীরতম কূপ মাত্র ১০ কি.মি. ভ‚-
অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছে এবং ক্ষয়কার্যের ফলে মাত্র ২০-২৫ কি.মি. গভীরের শিলা উন্মুক্ত
হয়েছে। ভ‚-বিজ্ঞানীরা ভ‚-অভ্যন্তর সম্পর্কে জানার জন্য তিন ধরনের তথ্যের ওপর নির্ভর
করে।
প্রথমত : আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত থেকে
প্রাপ্ত ভ‚-অভ্যন্তরে শিলার নমুনা।
দ্বিতীয়ত : ভ‚-কম্পন তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য, যা
এক ধরনের শিলা স্তর থেকে আরেক
ধরনের শিলায় প্রবেশের সময় বেগ ও
দিক পরিবর্তণ করে থাকে। ভ‚-কম্পন
তরঙ্গের এ বেগ ও দিক পরিবর্তন
পরিমাপের মাধ্যমে ভ‚-অভ্যন্তরের শিলা
স্তরসমূহের একটি চিত্র পাওয়া যায়।
তৃতীয়ত: পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের
বৈশিষ্ঠ্য ও এর ঘনত্ব সম্পর্কে ধারণাও ভ‚-
অভ্যন্তরের গঠন জানার ক্ষেত্রে সহায়ক
হয়েছে।
এ সমস্ত তথ্যে ভিত্তিতে বিজ্ঞানীরা ভ‚-
অভ্যন্তরকে কয়েকটি শিলামন্ডলে ভাগ করেন। সবচেয়ে ভারী পদার্থ পৃথিবীর কেন্দ্র ভাগে
সঞ্চিত হয়েছে এবং তুলনামূলকভাবে কম ঘনত্ব সম্পন্ন হালকা পদার্থ দ্বারা উপরের স্তর সমূহে
সঞ্চিত হয়েছে। চিত্র ২.১.১ এ পৃথিবীর অভ্যন্তর ভাগের স্তরসমূহ দেখানো হলো। ভ‚-
অভ্যন্তরের প্রধান স্তরসমূহ হলো অশ্মমন্ডল, গুরুমন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডল। এদের প্রত্যেক স্তরের
বৈশিষ্ট্য ভিন্ন ভিন্ন ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
পৃথিবীর ক্ষয়কার্যের
ফলে মাত্র ২০-২৫
কি.মি. গভীরের
শিলা উন্মুক্ত
হয়েছে।
চিত্র ঃ ২.১.১ পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ স্তরসমূহ
প্রথম অবস্থায় পৃথিবী একটি জ্বলন্ত বাষ্পপিন্ড ছিল। তাপ বিকিরণের ফলে পৃথিবীর
অভ্যন্তর ভাগে তাপের পরিমাণ হ্রাস পাওয়ায় ভ‚-পৃষ্ঠের ওপরিস্থিত সমস্ত পদার্থ প্রথমে
তরলতা প্রাপ্ত হয় এবং শেষে কঠিন আবরণের সৃষ্টি হয়। এটিকে ভুত্বক বলা হয়।
বিজ্ঞানের যে শাখায় পৃথিবীর বস্তু সামগ্রী নিয়ে আলোচনা করে তাকে ভ‚-পদার্থবিদ্যা
বলে। একে প্রধানত চারটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন কেন্দ্রমন্ডল, অশ্মমন্ডল,
বারিমন্ডল এবং বায়ূমন্ডল।
বিজ্ঞানীরা ভ‚-অভ্যন্তর সম্পর্কে জানার জন্য তিন ধরনের তথ্যের ওপর নির্ভর করে
থাকেন। যেমন ১) আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত থেকে প্রাপ্ত শিলার নমুনা, ২) ভুকম্পন
তরঙ্গের বৈশিষ্ট্য এবং ৩) পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের বৈশিষ্ট্য।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন ২.১
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন :
১. শূন্যস্থান পূরণ কর :
১.১. প্রথম অবস্থায় পৃথিবীর একটি ....... বাষ্পপিন্ড ছিল।
১.২. সাধারণ ভাবে বলতে গেলে পৃথিবী হলো কঠিন ও প্রায় কঠিন পদার্থেও তৈরি প্রায় ......
মাইল বা ...... কি. মি. ব্যাসের একটি গোলক।
১.৩. খনিজ সম্পদ আহরণের জন্য এ পর্যন্ত সবচেয়ে গভীরতম ক‚প মাত্র ...... কি.মি. ভ‚-
অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছে।
২. সঠিক উত্তরের পার্শ্বে টিক () চিহ্ন দিন।
২.১. গঠনের সময় প্রথম অবস্থায় পৃথিবী কেমন ছিল?
ক) একটি জলন্ত বাষ্প পিন্ড খ) তরল অবস্থায়
গ) একটি লবণ জাতীয় পদার্থের গ্যাস পিন্ড ঘ) ভারী লৌহ জাতীয় গ্যাসে ভর্তি।
২.২. বিজ্ঞানের যে শাখা পৃথিবীর বস্তু সামগ্রী নিয়ে আলোচনা করে, তাকে কি বলে?
ক) প্রাকৃতিক ভ‚গোল খ) ভ‚-পদার্থ বিদ্যা (এবড়ঢ়যুংরপং)
গ) পদার্থ বিদ্যা (চযুংরপং) ঘ) ভ‚-রাসায়নিক বিদ্যা (এবড়-ঈযবসরংঃৎু)
২.৩. পৃথিবীর ওপরিভাগের কঠিন আবরণকে কি বলা হয়?
ক) আগ্নেয় শিলা খ)পাললিক শিলা
গ) অশ্ম মন্ডল ঘ) ভূ-ত্বক।
২.৪. পৃথিবীর মেরু প্রদেশে কিঞ্চিৎ চাপা ও নিরপেক্ষরেখায় কিঞ্চিত স্ফীতির কারণ কি?
ক) প্রাকৃতিক কারণে খ) চাপের কারণে
গ) ভ‚ত্বকের উপাদানের কারণে ঘ) অবিরাম আবর্তনের কারণে।
২.৫. পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ তাপ, চাপ ও সংকোচনের ফলে কি সৃষ্টি করে?
ক) ফাঁকের খ) কঠিন আবরণের
গ) পানির ঘ) স্থল ভাগ।
২.৬. লৌহের গ্যাস কত সেন্টিগ্রেড তাপে তরল লৌহে পরিণত হয়?
ক) ২১০০০ সে. খ) ২৪০০০ সে.
গ) ২৩০০০ সে. ঘ) ২৫০০০ সে.।
২.৭. ভ‚গঠনের সময় ভ‚পৃষ্ঠের গর্তগুলো কিসে পরিণত হয়?
ক) পর্বতে খ) ভ‚ত্বকে
গ) হ্রদে ঘ) সাগরে।
সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন
১. ভ‚ত্বক ও বারি মন্ডলের সৃষ্টি কিভাবে হয়েছে?
২. ভ‚পদার্থবিদ্যা কি?
৩. ভ‚কম্পন তরঙ্গ কিভাবে ভ‚-অভ্যন্তরের তথ্য দিয়ে থাকে?
রচনামূলক প্রশ্ন :
১. ভ‚-পদার্থবিদ্যা ও আওতাভুক্ত আলোচ্য বিষয়গুলো কি? পৃথিবীর স্থলভাগ, জলভাগ ও
বায়ুমন্ডলের সৃষ্টি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]