পৃথিবীর গঠন : অশ্মমন্ডল
পৃথিবীর অভ্যন্তর তিনটি স্তরে বিভক্ত। স্তর তিনটির মধ্যে সবচেয়ে ওপরের স্তর যেটি
গুরুমন্ডলের ওপরে অবস্থিত সেটিকেই অশ্মমন্ডল বলে। এটাই পৃথিবীর কঠিন বহিরাবরণ।
এটি নানা প্রকার শিলা ও খনিজ উপাদান দ্বারা গঠিত। এর গভীরতা ৩০ কি. মি. হতে প্রায়
প্রায় ৬৪ কি.মি.। অশ্মমন্ডল যে সকল উপাদানে গঠিত তারমধ্যে সিলিকন, অ্যালুমিনিয়াম,
লৌহ, ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, অক্সিজেন, হাইড্রোজেন প্রভৃতির নাম উল্লেখযোগ্য।
তাছাড়াও আরো নানা উপাদান বিভিন্ন হারে রয়েছে। সারণী ২.২.১. তাদের উপস্থিতির হার
উল্লেখ করা হলো।
সারণী ২.২.১. : অশ্মমন্ডলের উপাদানের সংমিশ্রণের হার।
উপাদান শতকরা হার উপাদান শতকরা হার
অক্সিজেন ৪৫.৪৬ হাইড্রোজেন ০.১৪
সিলিকন ২৭.৬১ ফসফরাস ০.১২
অ্যালুমিনিয়াম ৮.০৭ ম্যাঙ্গানিজ ০.০৯
লৌহ ৫.০৬ কার্বন ০.০৯
ক্যালসিয়াম ৩.৬৪ সালফার ০.০৮
সোডিয়াম ২.৭৫ ক্লোরিন ০.০৫
পটাসিয়াম ২.৫৮ বেরিয়াম ০.০৪
ম্যাগনেসিয়াম ২.৫৭ ফ্লোরিন ০.০৩
টাইট্যানিয়াম ০.৬২ স্ট্রোনসিয়াম ০.০২
ভ‚ত্বক গঠনকারী উপাদানসমূহ :
ভ‚-ত্বক গঠনে প্রথম আটটি (সারণী-২.২.১) উপাদানই প্রধান। শিলা গঠনকারী ও
উপাদানগুলোর মধ্যে অক্সিজেন ও সিলিকন শতকরা প্রায় ৭৩.০৭ ভাগ এবং অ্যালুমিনিয়াম
থেকে ম্যাগনেসিয়াম পর্যন্ত ৬টি উপাদান একত্রে শতকরা প্রায় ২৪.১৭ ভাগ বিদ্যমান।
অশ্মমÐলকে আবার দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা-ভ‚-ত্বক (ঊধৎঃয’ং ঈৎঁংঃ) এবং ভ‚-ত্বকের
নিন্মাংশ (ঝঁনংঃৎধঃঁস)। অশ্মমন্ডলের ওপরিভাগ অধিক কঠিন। নিম্নদিকে কাঠিন্য ক্রমেই
কমে আসে। কারণ ভ‚পৃষ্ঠ শীতল হলেও ভুগর্ভ এখনও উত্তপ্ত অবস্থায় রয়েছে। ভ‚-পৃষ্ঠ থেকে
অভ্যন্তর ভাগে প্রতি ৩২ মিটার গভীরতার জন্য ১০ সেলসিয়াস করে উত্তাপ বাড়তে থাকে।
অতএব ভ‚-পৃষ্ঠের ১৫ কি. মি. নিচে যে তাপ বিদ্যমান তাতে কোনো কঠিন পদার্থই সম্পূর্ণ
পাঠ-২.২
অশ্মমন্ডলে গভীরতা
৩০ কি. মি. হতে
প্রায় প্রায় ৬৪
কি.মি.।
ভ‚-ত্বক গঠনে প্রথম
আটটি (সারণী২.২.১) উপাদানই
প্রধান।
কঠিন অবস্থায় থাকতে পারে না। অশ্মমÐলের গভীরতা মহাদেশীয় অঞ্চলের নিচে সর্বাপেক্ষা
বেশি এবং মহাসাগরের নিচে সর্বাপেক্ষা কম। বহু উষ্ণ প্রস্রবণ ও আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতের
সময় দেখা গেছে যে, পৃথিবীর অভ্যন্তর ভাগ থেকে নির্গত পদার্থসমূহ অত্যন্ত উষ্ণ।
বৈজ্ঞানিকগণ অনুমান করেন যে, পৃথিবীর কেন্দ্রে উত্তাপ প্রায় ৬০০০০ সেলসিয়াস যা প্রায় সূর্য
পৃষ্ঠের সমপর্যায়ের।
পৃথিবীর উপরের কঠিন আবরণকে ভ‚-ত্বক বলে। এটি অশ্মমন্ডলের উপরিভাগ। এ স্তরের গড়
পুরুত্ব ২০ কি. মি. হলেও মহাদেশের তলদেশে এর পুরত্ব সবচেয়ে বেশি। গড়ে ৩৫ কি.মি
এবং সমুদ্র তলদেশে তা সর্বনিন্মে গড়ে ৫ কি.মি. (চিত্র : ২.২.১)। ভ‚-ত্বকের ঘনত্ব হলো ২.৯
থেকে ৩.৩ গ্রাম সে.মি. (চিত্র: ২.২.৩)।
সমুদ্র পৃষ্ঠের ওপরে ভ‚-ত্বকের যে অংশ অবস্থিত তাকে স্থলভাগ বলে। স্থল ভাগের অনেক নিচে
এবং সমুদ্র তলদেশেরও কিছুদূর পর্যন্ত ভ‚-ত্বক বিস্তৃত । ভ‚-ত্বক নানা প্রকার শিলা ও খনিজ
উপাদানে গঠিত।
চিত্র : ২.২.১ পৃথিবীর অভ্যন্তর ভাগের স্তরের বিস্তৃতি। উৎস : ঞধৎনঁপশ ্ খঁঃরমবহং, ১৯৯৪
ভ‚কম্পন তরঙ্গ থেকে জানা গেছে যে, মহাদেশীয় ভ‚-ত্বক মেফিক ও ফেলসিক নামে পরিচিত
(চিত্র-২.২.২)। মেফিক শিলাস্তর প্রধানত ম্যাগনেসিয়াম ও লোহা সমৃদ্ধ সিলিকেট খনিজে
গঠিত। এ শিলার রং গাঢ় এবং তুলনামূলকভাবে উচ্চ ঘনত্ব বিশিষ্ট। ফেলসিক শিলার
রাসায়নিক উপাদান গ্রানাইটের মতো হওয়ায় এ স্তরটি গ্রানাইটিক শিলাস্তর হিসেবে ও
পরিচিত। মেফিক ও ফেলসিক শিলাস্তরে কোনো স্পষ্ট সীমানা নেই। ফেলসিক শিলা প্রধানত
কোয়ার্টাজ এবং ফেল্ডসপার সমৃদ্ধ সিলিকেট খনিজের আওতাভুক্ত। এর রং ধূসর এবং
অপেক্ষাকৃত কম ঘনত্ব বিশিষ্ট।
সমুদ্র তলদেশের ভ‚ত্বক প্রধানত ব্যাসল্ট জাতীয় এবং মহাদেশীয় ভ‚ত্বক ফেলসিক স্তরবিহীন,
ব্যাসল্ট-এর প্রধান খনিজ উপাদানের নাম সিলিকন (ঝর) এবং ম্যাগনেসিয়াম (গম) যা
সাধারণভাবে সিমা (ঝরসধ) নামে পরিচিত। ধারণা করা হয় যে, এ ব্যাসল্ট স্তরই সারা পৃথিবী
জুড়ে বহিরাবরণ হিসেবে মহাদেশের মেফিক স্তরের নিচে ও গভীর সমুদ্রের তলদেশে
বিদ্যমান। ভ‚-ত্বকের নিচের দিকে প্রতি কিলোমিটারে ৩০০
সে. তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
চিত্র : ২.২.২ মহাদেশ ও সমুদ্র তলদেশের ভূত্বকের তুলনামূলক পুরুত্ব। উৎস : ঝঃৎধপযবষৎ ্ ঝঃৎধযষবৎ, ১৯৯২
ভ‚-ত্বকের গঠন (ঝঃৎঁপঃঁৎব ড়ভ ঃযব ঊধৎঃয’ং ঈৎঁংঃ) : ভ‚-ত্বক গঠনকারী উপাদানগুলোর
বেশির ভাগই অক্সিজেনের সঙ্গে কোন নির্দিষ্ট হারে মিশ্রিত হয়ে কতকগুলো অক্সাইডের সৃষ্টি
করে। কতকগুলো অক্সাইড বা খনিজ মিশ্রিত হয়ে যে পদার্থের সৃষ্টি হয় তাই শিলা।
ভ‚-কম্পীয় তরঙ্গের গতিবেগ লক্ষ্য করে ভ‚-ত্বক গঠনকারী শিলাকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ
করা হয়। যথা-(১) ওপরের লঘুশিলা, (২) মধ্যবর্তী গুরুশিলা ও (৩) নিচে অলিভিন জাতীয়
শিলা।
১. ওপরের লঘুশিলা : এটি ভ‚-ত্বকের বাইরের স্তর। এর ওপরেই আমরা গাছপালা ও তৃণাদি
জন্মাতে দেখি। এ স্তরে গ্রাণাইড শিলার পরিমাণ বেশি তাই এক গ্রানাইট শিলা স্তর বলা
হয়। এ জাতীয় শিলার আপেক্ষিক গুরত্ব
২.৭৫ হতে ২.৯৫। গ্রানাইটে সিলিকা
(ঝরষরপধ) ও অ্যালুমিনিয়ামের
(অষঁসরহরঁস) পরিমাণ সবচেয়ে
বেশি। তাই একে সিয়াল (ঝরধষ) স্তর
বলে। মহাদেশগুলো প্রধানত এ জাতীয়
শিলায় গঠিত। এ শিলা স্তরের মধ্য
দিয়ে ভ‚মিকম্পের চ-তরঙ্গ প্রতি
সেকেন্ডে ৬.২ কি. মি. (৩.৮ মাইল)
বেগে প্রবাহিত হয়। এ স্তরের গভীরতা
বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকমের হলেও এর
গড় গভীরতা প্রায় ১২.৮ কি. মি. (৮
মাইল)।
২. মধ্যবর্তী গুরুশিলা : সিয়ালের নিচেই
ভ‚-ত্বকের এ স্তরটি অবস্থিত। এ স্তরটি
ব্যাসল্ট জাতীয় শিলা দ্বারা গঠিত।
ব্যাসল্ট শিলায় সিলিকা (ঝরষরপধ)(৪৫%
থেকে ৫৫%) ও ম্যাগনেসিয়ামের
(গধমহবংরঁস) (৪৫% থেকে ৫৫%) চিত্র ঃ ২.২.৩ পৃথিবীর কেন্দ্রগামী প্রস্থচ্ছেদের এক অংশে
ভূ-অভ্যন্তরের গঠন দেখানো হয়েছে।
পরিমাণ অধিক। তাই ব্যাসল্ট শিলার নাম (ঝরসধ) নামে পরিচিত। এর আপেক্ষিক
গুরুত্ব ২.৯৫ থেকে ৩.৪। এ শিলা স্তর সমুদ্র তলদেশে যেখানে গ্রানাইট শিলা স্তর শেষ
হয়েছে সেখানে এ শিলাস্তর দৃষ্ট হয়। এই স্তরের আপেক্ষিক গুরুত্ব কিছু বেশি বলে এর
মধ্য দিয়ে ভ‚কম্পনের তরঙ্গ প্রতি সেকেন্ডে ৭ কি. মি. বা ৪.৩ মাইল বেগে প্রবাহিত
হয়। এই শিলা স্তরটি সিয়াল অপেক্ষা বেশি পুরু। এর গভীরতা ২০ কি.মি. হতে ৩২
কি. মি. (১২-২০ মাইল) উপরের বর্ণিত লঘু ও গুরু শিলান্তরদ্বয় সীমারেখায় মিলিত
হয়েছে তাকে কনরাড বিযুক্তি (ঈড়হৎধফ উরংপড়হঃরহঁরঃু) বলে।
৩. নিচের অলিভিন জাতীয় শিলা : এই অংশে অলিভিন নামক খনিজ অধিক পরিমাণে
থাকে। এ শিলা স্তরে ভ‚-তরঙ্গের গতিবেগ আরও বৃদ্ধি পেয়ে প্রতি সেকেন্ডে ৮ কি.মি.
হয়। অলিভিন খনিজ ম্যাগনেসিয়াম (গম) লৌহের সিলিকেটের সমন্বয়ে গঠিত। তবে
ম্যাগনেসিয়ামের পরিমাণ অর্ধেকেরও বেশি। এর আপেক্ষিক গুরুত্ব ৩.৩। অনেকের
মতে, এ স্তর গুরুমন্ডলের অংশ অর্থাৎ ভ‚-ত্বকের অন্তভর্‚্ক্ত নয়।
সুতরাং ভ‚-ত্বকের গঠন মোটামুটি নিম্নরূপ :
১. সিয়াল (গ্রানাইট) এটি ভ‚-ত্বকের ওপরের কনরাড বিযুক্তি।
২. সিমা (ব্যাসল্ট) এটি ভ‚-ত্বকের মধ্যবর্তী স্তর।
৩. অলিভিন এটি ভ‚-ত্বকের নিচের অংশ।
পাঠসংক্ষেপ :
পৃথিবীর অভ্যন্তর তিনটি স্তরে বিভক্ত। স্তর তিনটির মধ্যে সবচেয়ে ওপরের স্তর যেটি
গুরুমন্ডলের ওপরের অবস্থিত সেটিকেই অশ্মমন্ডল বলা হয়। ভ‚-পৃষ্ঠের ওপরের কঠিন
আবরণকে ভ‚-ত্বক বলে। সমুদ্র পৃষ্ঠের ওপরে ভ‚ত্বকের যে অংশ অবস্থিত তাকে স্থল ভাগ
বলে। মহাদেশীয় ভ‚-ত্বক মেফিক ও ফেলসিক নামক পৃথক শিলাস্তর নিয়ে গঠিত। নিম্ন
শিলান্তরটি মেফিক ও এর উপরের স্তরটি ফেলসিক নামে পরিচিত। ভ‚-কম্পনীয় তরঙ্গের
গতিবেগ লক্ষ্য করে ভ‚-ত্বক গঠনকালী শিলাকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
যথা- (১) ওপরের লঘুশিলা, (২) মধ্যবর্তী গুরুশিলা ও (৩) নিচের অলিভিন জাতীয়
শিলা।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন :
১. শূন্যস্থান পূরণ করুন :
১.১. পৃথিবীর অভ্যন্তর ........ স্তরে বিভক্ত।
১.২. বৈজ্ঞানিকগণ অনুমান করেন যে পৃথিবীর কেন্দ্রে উত্তাপ প্রায় .......০ সেলসিয়াস যা প্রায়
সূর্যের পৃষ্ঠের সমপর্যায়ের।
১.৩. ভ‚-ত্বকের ঘনত্ব হলো ........ থেকে ৩.৩. গ্রাম/সে.মি.।
১.৪. ভ‚-ত্বকের নিচের অংশ প্রায় একই প্রকার ........ উপাদান দ্বারা গঠিত।
১.৫. মহাদেশীয় ভ‚-ত্বক ........ ও ফেলসিক নামক পৃথক শিলান্তরে গঠিত।
১.৬. কতকগুলো অক্সাইড বা ........ মিশ্রিত হয়ে যে পদার্থের সৃষ্টি হয় তাই শিলা।
১.৭. ........ স্তরে গ্রানাইট শিলার পরিমাণ, তাই একে গ্রানাইট শিলা স্তর বলা হয়।
২. সঠিক উত্তররে পাশে টিক () চিহ্ন দিন :
২.১. ভ‚ত্বকের শিলার অধিকাংশ কয়টি উপাদানে গঠিত?
ক) ২টি খ) ৪টি
গ) ৬টি ঘ) ৮টি।
২.২. ভ‚-তত্ত¡বিদগণ ভ‚-অভ্যন্তর ভাগকে কয়টি স্তরে বিভক্ত করেছেন?
ক) ৩টি খ) ৪টি
গ) ৫টি ঘ) ৬টি।
২.৩. কেন্দ্রমন্ডলের পুরুত্ব-
ক) ৩,৪৮৬ কি.মি. খ) ৩,৪৮৬ কি.মি.
গ) ২,৪০০ কি.মি. ঘ) ৪,৪০০ কি.মি.।
২.৪. কেন্দ্রমন্ডলের বহিঃভাগ থেকে ভ‚ত্বরে নিম্নভাগ পর্যন্ত বিস্তৃত স্তরকে বলেক) সমমন্ডল খ) গুরুমন্ডল
গ) অশ্মমন্ডল ঘ) বারিমন্ডল।
২.৫. মেফিক ও ফেলসিক নামক পৃথক পৃথক শিলান্তর দ্বার গঠিতক) মহাদেশীয় ভ‚-ত্বক খ) সমুদ্র তলদেশ
গ) অশ্মমন্ডলের তলদেশ ঘ) গুরুমন্ডলের তলদেশ।
২.৬. ভ‚-ত্বকের গড় পুরুত্ব-
ক) ১৫ কি.মি. খ) ২০ কি.মি.
গ) ১০ কি.মি. ঘ) ৫০ কি.মি.।
২.৭. ভ‚-ত্বকের নিচের দিকে প্রতি কি. মি. উত্তাপ বৃদ্ধি পায়ক) ৩০০ সে. খ) ১৫০ সে.
গ) ২০০ সে. ঘ) ৮৫০ সে.।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১. অশ্বমন্ডল কাকে বলে?
২. ভ‚-ত্বক কি?
৩. ভ‚-ত্বক গঠনকারী শিলাসমূহ কি কি?
৪. ওপরের লঘুশিলা কি?
৫. মধ্যবর্তী গুরুশিলা কি?
৬. অলভিন জাতীয় শিলা কি?
৭. ভ‚-ত্বকের গঠন কিরূপ?
রচনামূলক প্রশ্ন :
১. অশ্বমন্ডল কাকে বলে? ভ‚-ত্বক সম্পর্কে বর্ণনা দিন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ