বিচূর্ণীভবন : রাসায়নিক প্রক্রিয়া
শিলা বিভিন্ন খনিজের (গরহবৎধষং) সমন্বয়ে গঠিত। এই সকল খনিজ দৃঢ়করণ পদার্থের
(ঈবসবহঃরহম গধঃবৎরধষ) দ্বারা পরস্পরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। বিভিন্ন শিলায় বিভিন্ন প্রকারের
খনিজ দেখতে পাওয়া যায়। এই খনিজগুলোর ওপর বায়ুমন্ডলের প্রধান উপাদানগুলো,
বিশেষত: অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও জলীয় বাষ্প বিক্রিয়া (জবধপঃরড়হ) করে থাকে।
এর ফলে কঠিন শিলা বিয়োজিত (উবপড়সঢ়ড়ংবফ) হয় এবং মূল খনিজগুলো নতুন গৌণ
খনিজে (ঝবপড়হফধৎু গরহবৎধষ) পরিণত হয়ে সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। এরূপ রাসায়নিক
প্রক্রিয়ায় শিলার চ‚র্ণ-বিচ‚র্ণ হওয়াকে রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন বলে।
আর্দ্র অঞ্চলে রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন প্রধান। এমনকি শুষ্ক অঞ্চলেও এটা সত্য হতে পারে।
রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবনের ফলে নিম্নলিখিত পরিবর্তনগুলো লক্ষ্য করা যায় :
ক) শিলার আয়তন বৃদ্ধি পায় ও শিলার মধ্যে নানা রকম পীড়নের উদ্ভব হয়।
খ) অপেক্ষাকৃত ভারী খনিজ হালকা খনিজে পরিণত হয়।
গ) পরিবর্তিত খনিজগুলোর আকারে অপেক্ষাকৃত ছোট হয়। ফলে এর পৃষ্ঠদেশের আয়তন
বৃদ্ধি পায়।
ঘ) অধিকতর পরিবহনযোগ্য পদার্থের সৃষ্টি হয়।
ঙ) অধিকতর সুস্থিত পদার্থের উদ্ভব হয়।
চ) খনিজের গঠন কাঠামোর পরিবর্তন হয়।
এদের মধ্যে খনিজের পৃষ্ঠদেশের আয়তন বৃদ্ধি শিলার ভাঙ্গনে বেশী প্রভাব বিস্তার করে। কারণ
পৃষ্ঠদেশের বর্ধিত আয়তন চার পাশের তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়ার
কার্যকারিতাকে বাড়ায়। রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন প্রধানত নিম্নলিখিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংঘটিত
হয়। যথা- (ক) যোজন পানি (ঐুফৎধঃরড়হ), পানি বিয়োজন (যুফৎড়ষুংঃং) (২)
হাইড্রোলিসিস (ঐুফৎড়ষুংরং), (৩) জারন (ঙীরফধঃরড়হ), (৪) অঙ্গারন (ঈধৎনড়হধঃরড়হ)
ও (৫) দ্রবণ (ঝড়ষঁঃরড়হ)।
ক) পানি যোজন (ঐুফৎধঃরড়হ) : রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় খনিজের সঙ্গে পানি যুক্ত হয়ে খনিজের
যে পরিবর্তন ঘটে, তাকে পানি যোজন বলা হয়। খনিজ বাতাস হতে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় পানি
গ্রহণ করে স্ফীত ও প্রসারিত হয়, যার ফলে শিলার মধ্যে পীড়নের (ঝঃৎধরহ) সৃষ্টি হয়।
এ্যানহাইড্রাইট (অহযুফৎরঃব) এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই জিপসাম (এুঢ়ংঁস) -এ পরিণত হয়ে
থাকে।
যথা : ঈধঝঙ৪+ ২ঐ২ঙ ঈধঝঙ৪. ২ঐ২ঙ
(এ্যানহাইড্রাইট) + (পানি) (জিপসাম)
ঈধঝঙ৪+ ২ঐ২ঙ ঈধঝঙ৪. ২ঐ২ঙ
(এ্যানহাইড্রাইট) + (পানি) (জিপসাম)
পাঠ-৫.৩
শিলা বিভিন্ন
খনিজের সমন্বয়ে
গঠিত। এই সকল
খনিজগুলোর উপর
বাহুমন্ডলের
উপাদানগুলো,
কার্বন-ডাইঅক্সাইড বিশেষত:
অক্সিজেন, কার্বনডাই-অক্সাইড ও
জলীয় বাষ্প
বিক্রিয়া করে
থাকে।
রাসায়নিক
বিচূর্ণীভবন প্রধানত
নি¤œলিখিত প্রক্রিয়ার
মাধ্যমে সংঘটিত
হয়। যথা-(ক)
হাইড্রোজেন বা
জলযোজন (২)
হাইড্রোলিসিস (৩)
অক্সিডেশন (৪)
কার্বোনেশান বা
অঙ্গারযোজন ও
(৫) দ্রবণ।
হেমাটাইট ও এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে লিমোনাইটে পরিণত হয়। যথা :
২ঋব২ঙ৩+ ৩ঐ২ঙ ২ঋব২ঙ৩. ৩ঐ২ঙ
(হেমাটাইট) + (পানি) (লিমোনাইট)
২ঋব২ঙ৩+ ৩ঐ২ঙ ২ঋব২ঙ৩. ৩ঐ২ঙ
(হেমাটাইট) + (পানি) (লিমোনাইট)
হাইড্রেশান প্রক্রিয়াকে যথার্থ রাসায়নিক পরিবর্তন বলা যায় না। হাইড্রলিসিস, কার্বনেশান,
অক্সিডেশান হলো যথার্থ রাসায়নিক প্রক্রিয়া কারণ এইসব প্রক্রিয়ায় খনিজের বিয়োজন ঘটে।
খ) পানি বিয়োজন (ঐুফৎড়ষুংরং) :
এ প্রক্রিয়ায় পানি (ঐ২ঙ) হাইড্রোজেন আয়ন (ঐ
+
রড়হং) এবং হাইড্রক্সিল (ঙঐ-+রড়হং) আয়নে
ভেঙ্গে যায় এবং হাইড্রেক্সিল (ঙঐ) খনিজের মধ্যে রাসায়নিক উপায়ে পরিবর্তন ঘটায়।
সাধারণত আর্দ্রতার বিভিন্নতার কারণে ফেলস্পার ও বায়োটাইটের ওপর এ প্রক্রিয়া বিশেষ
কার্যকরী হয়। ফেলস্পারের ওপর হাইড্রোলিসিস প্রক্রিয়ার ফল নিম্নলিখিত সমীকরণ দিয়ে
প্রকাশ করা যায় :
(১) কঅওঝর৩ঙ৮ + ঐঙঐ ঐঅওঝর৩ঙ৮ + কঙঐ
(অর্থোক্লেজ) + (হাইড্রক্সিল) (এ্যালুমিনো-সিলিসিক এসিড) (পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড)
(২) ২কঙঐ + ঐ২ঈঙ৩ ক২ঈঙ৩ + ২ঐঙঐ
(পটাসিয়াম হাইড্রোক্সাইড)+(কার্বন এসিড) (পটাসিয়াম কার্বনেট)
গ) জারন (ঙীরফধঃরড়হ) :
খনিজের সঙ্গে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন সংযুক্ত হলে তাকে অক্সিডেশান বলে। অক্সিজেন
ও পানি, কার্বনিক এসিডের ন্যায় বিভিন্ন খনিজের সাথে বিক্রিয়া করতে পারে না। কিন্তু যে
সকল শিলায় সালফাইড, কার্বনেট এবং সিলিকেটরূপে লৌহ অবস্থান করছে, সেই সকল
শিলার লৌহের সঙ্গে এটি অতি সহজেই বিক্রিয়া করে থাকে। এজন্য শিলার যে অংশে লৌহের
পরিমাণ অধিক, সে অংশে লৌহের সাথে অক্সিজেন যুক্ত হওয়ায় লৌহের উপরি ভাগের রং
হলুদ বা বাদামী হয়। লৌহ যখন ‘ফেরাস অক্সাইড’ রূপে থাকে তখন এটি খুব কঠিন হয়।
কিন্তু অক্সিডেশানের ফলে এটি ফেরিক অক্সাইডে’ পরিণত হয় এবং সহজেই ভেঙ্গে যায়। এ
কারণে দেখা যায় যে, লৌহ নির্মিত দ্রব্য মরিচা ধরে সহজেই নষ্ট হয়ে যায়। কারণ বাতাসের
অক্সিজেন লৌহের সঙ্গে যুক্ত হয়ে হলুদ বা বাদামী রং এর ‘লিমোনাইট’ (ঋব২ঙ৩. ২ঐ২ঙ) গঠন
করে এবং তা সহজেই ভেঙ্গে যায়। এ্যামইফবোল এভং পাইরিক্সন এ প্রক্রিয়ার দ্বারা সহজেই
পরিবর্তিত হয়।
নিম্নে অলিভিন-এর অক্সিডেশান সমীকরণের সাহায্যে দেখানো হলো :
গমঋবঝরঙ৪ + ২ঐঙঐ গম(ঙঐ)২+ঐ২ঝরঙ৩ + ঋবঙ
(অলিভিন)+(হাইড্রোক্সিল)(ম্যাগনেসিয়াম হাইড্রোক্সিল)+(সিলিসিক এসিড)+(ফেরাস অক্সাইড)
ফেরাস লৌহ নিম্নলিখিতভাবে বিক্রিয়া করে লিমোনাইটে রূপান্তরিত হয়। যথা৪ঋবঙ + ২ঐ২ঙ ২ঋব২ঙ +ঙ২ ২ঋব২ঙ৩.৩ঐ২ঙ
(ফেরাস অক্সাইড)+(পানি)(লিমোনাইট)
ঘ। অঙ্গারন (ঈধৎনড়হধঃরড়হ) : বিভিন্ন খনিজের সঙ্গে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের রাসায়নিক
সংযোজনকে কার্বনেশান বলে। বৃষ্টির পানি বায়ুমন্ডলের মধ্য দিয়ে ভ‚-পৃষ্ঠে পতিত হবার সময়
বায়ুমন্ডলস্থিত কার্বন-ডাই-অক্সাইডের সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে মৃদু এসিডে পরিণত হয়।
ঐ২ঙ+ঈঙ২ = ঐ২ঈঙ২ (কার্বনিক এসিড)
(পানি + কার্বন-ডাই-অক্সাইড = কার্বনিক এসিড)
অনেক সময় পচা জৈব পদার্থের মধ্য দিয়ে পানি প্রবাহিত হলেও তা মৃদু এসিডে পরিণত হয়।
এই মৃদু এসিডযুক্ত পানি বিভিন্ন শিলার উপর বিভিন্ন বিক্রিয়া করে থাকে।
পানি (ঐ২ঙ)
হাইড্রোজেন আয়ন
(ঐ
+
) হাইড্রক্সিল
(ঙঐ-+) আয়নে
ভেঙ্গে যায় এবং
হাইড্রেক্সিল (ঙঐ)
খনিজের মধ্যে
রাসায়নিক উপায়ে
পরিবর্তন ঘটায়। এ
প্রক্রিয়ায়
হাইড্রোলিসিস
বলে।
খনিজের সঙ্গে
রাসায়নিক প্রক্রিয়ায়
অক্সিজেন সংযুক্ত
হলে তাকে
অক্সিডেশান বলে।
চুনাপাথর (ক্যালসিয়াম কার্বনেট, ঈধঈঙ৩) বিশুদ্ধ পানিতে দ্রবীভ‚ত হয় না। কিন্তু যখন কার্বনডাই-অক্সাইড মিশ্রিত পানি (কার্বন এসিড) এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়, তখন এসিড মিশ্রিত
পানির সঙ্গে চুনা পাথরের বিক্রিয়ার ফলে ক্যালসিয়াম কার্বনেট, ক্যালসিয়াম-বাই কার্বনেটে
পরিণত হয় এবং তা সহজেই পানিতে দ্রবীভ‚ত হয়ে অবসৃত হয়। প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপ ঘটে :
ঈধঈঙ৩ + ঐ২ঙ + ঈঙ২ ঈধ(ঐঈঙ৩)২
(ক্যালসিয়াম কার্বনেট)+(পানি)+(কার্বন-ডাই-অক্সাইড)(ক্যালসিয়াম-বাই-কার্বনেট)
চুনাপাথরযুক্ত অঞ্চলে চুনাপাথর এই প্রক্রিয়ায় ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে বিভিন্ন ভ‚মিরূপ গঠন করে।
ঙ। দ্রবণ (ঝড়ষঁঃরড়হ):
সরাসরি পানির দ্বারা খনিজ পদার্থ দ্রবীভ‚ত হয় না বা গলে যায় না। কিন্তু শিলার মধ্যস্থিত
কোনো কোনো খনিজ দ্রব্য রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে এমন এক অবস্থায় এসে উপস্থিত
হয় তখন তা সহজেই দ্রবীভ‚ত হয়ে পড়ে বা গলে যায়। যেমন, ক্যালসিয়াম কার্বনেট
(ঈধঈঙ৩) যখন ক্যালসিয়াম বাই কার্বনেটে পরিণত হয়। তাই বলা হয়ে থাকে যে, দ্রবণ
প্রত্যক্ষ ভাবে না হলেও পরোক্ষভাবে রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন ঘটিয়ে থাকে।
বৃষ্টির পানিতে বায়ুমন্ডলীয় কার্বন-ডাই-অক্সাইড (ঈঙ২) ও অক্সিজেন (ঙ২) মিশ্রিত হয়ে
দূর্বল কার্বনিক এসিড (ঐ২ঈঙ৩) তৈরি করে। এ দ্রবণ মাটিতে পতিত হয়ে বহু অদ্রবনীয়
খনিজকে দ্রবণীয় খনিজে পরিবর্তন করতে সাহায্য করে, যা পরে পানিতে দ্রবীভ‚ত হয়।
চুনা পাথরের রাসায়নিক বিচ‚র্ণনে দ্রবণ প্রক্রিয়া শিলার সংযোগ স্থানে বিক্রিয়ার মাধ্যমে
আরও বড় ও গভীর খাড়া খাড়া পাড় বিশিষ্ট গর্তের সৃষ্টি করে। এ গর্তকে গ্রাইক বলে
এবং গর্তসমূহ সমতল চ‚ড়া বিশিষ্ট অনুভ‚মিক শিলার দেয়াল দ্বারা পৃথক, যা ক্লিন্ট (ঈষরহঃ)
নামে পরিচিত।
পাঠসংক্ষেপ :
বিভিন্ন প্রকার খনিজের মিশ্রণে শিলা গঠিত হয়। শিলা ও খনিজের উপর বায়ুমন্ডলের
উপাদানগুলো যেমন-অক্সিজেন, কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও জলীয় বাষ্প বিক্রিয়া করে
থাকে। এর ফলে কঠিন শিলা বিয়োজিত হয় এবং মূল খনিজগুলো নতুন গৌণ খনিজে
পরিণত হয়ে সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। এরূপ রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শিলার চ‚র্ণবিচ‚র্ণ হওয়াকে
রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন বলে। রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন নিম্নোক্ত পাঁচটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে
সংঘটিত হয়। যেমন-(১) পানি যোজন (ঐুফৎধঃরড়হ), (২) পানি বিয়োজন
(ঐুফৎড়ষুংরং), (৩) জারন (ঙীরফধঃরড়হ), (৪) অঙ্গারন (ঈধৎনড়হধঃরড়হ) , ও (৫)
দ্রবণ (ঝড়ষঁঃরড়হ)। রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় খনিজের সঙ্গে পানি যুক্ত হয়ে খনিজের যে
পরিবর্তন ঘটে, তাকে হাইড্রেশান বলা হয়। পানি ভেঙ্গে হাইড্রোক্সিল আয়ন খনিজের
মধ্যে রাসায়নিক উপায়ে পরিবর্তন ঘটায়। এই প্রক্রিয়াকে হাইড্রোলিসিস বলে। খনিজের
সঙ্গে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন সংযুক্ত হলে তাকে অক্সিডেশান বলে। বিভিন্ন
খনিজের সঙ্গে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের রাসায়নিক সংযোগকে কার্বনেশান বলে। বিভিন্ন
খনিজের সঙ্গে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের রাসায়নিক সংযোগকে কার্বনেশান বলে। শিলার
মধ্যস্থিত কোনো কোনো খনিজ দ্রব্য রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে সহজেই দ্রবীভ‚ত হয়ে
পড়ে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন : ৫.৩
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন :
১। সঠিক উত্তরের পার্শ্বে টিক () চিহ্ন দিন :
১.১. রাসায়নিক বিচ‚র্নীভবন প্রক্রিয়ায় খনিজের গঠন কাঠামোর-
(ক) কোনো পরিবর্তন হয় না (খ) পরিবর্তন হয়
(গ) পরিবর্তন হওয়ার কোনো সুযোগ থাকে না (ঘ) শক্ত অবস্থায় থাকে
১.২. দ্রবণ ও কার্বনেশান কি ধরনের বিচ‚র্ণীভবনের আওতাভ‚ক্ত-
(ক) প্রাকৃতিক (খ) রাসায়নিক
(গ) জৈবিক (ঘ) কোনটিই নয়
১.৩. ক্যালসিয়াম কার্বনেট পানিতে কিসের উপস্থিতিতে দ্রæত দ্রবীভ‚ত হয়?
(ক) অক্সিজেন (খ) কার্বন-ডাই-অক্সাইড
(গ) সিলিকন (ঘ) কার্বন
২. শূণ্যস্থান পূরণ করুন:
২.১. শিলা বিভিন্ন ..........................সমন্বয়ে গঠিত।
২.২. আর্দ্র অঞ্চলে ........................ বিচ‚র্ণীভবন প্রধান।
২.৩. রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় খনিজের সঙ্গে পানি যুক্ত হয়ে খনিজের যে পরিবর্তন ঘটে, তাকে
............ বলা হয়।
২.৪. ............ প্রক্রিয়ায় পানি (ঐ২ঙ) হাইড্রোজেন আয়ন (ঐ
+
রড়হং) এবং হাইড্রক্সিল
(ঙঐরড়হং) আয়নে ভেঙ্গে যায়।
২.৫. খনিজের সঙ্গে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় অক্সিজেন সংযুক্ত হলে তাকে ........ বলে।
২.৬. বিভিন্ন খনিজের সঙ্গে কার্বন-ডাই-অক্সাইডের রাসায়নিক সংযোজনকে ....... বলে।
২.৭. খনিজ পদার্থ সরাসরি ............... দ্বারা দ্রবীভ‚ত হয় না।
সংক্ষিপ্ত উত্তর দিন:
১। রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবনে কি ধরনের পরিবর্তনগুলো লক্ষ্য করা যায়?
২। রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন প্রধানত কি কি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংঘটিত হয়?
৩। হাইড্রেশান কি?
৪। হাইড্রোলিসিস কি?
৫। অক্সিডেশান কিভাবে সংঘটিত হয়?
৬। কার্বনেশান ও দ্রবণ কিভাবে বিচ‚র্ণীভবন সম্পন্ন করে?
রচনামূলক প্রশ্ন :
১। রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবন বলতে কি বোঝায়? রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবনে যে সমস্ত প্রক্রিয়া
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ