হিমবাহ কাকে বলে?
হিমানি স¤প্রপাত কি?
হিমরেখা
হিমশৈল কি?
মগ্নচড়া
হিমযুগ ও আন্তঃহিমযুগ
ফার্ণ কি?
তুষার, ফার্ণ


হিমবাহ
হিমবাহ প্রকৃতপক্ষে চলন্ত বরফের স্তুপ, যা সৃষ্টি হয় তুষারের পুনঃকেলাসায়নের মাধ্যমে। এটি
মাধ্যাকর্ষণের টানে এগিয়ে চলে। ভ‚-পৃষ্ঠের যে কোনো অক্ষাংশে বরফ জমতে পারে, কিন্তু
সমুদ্র পৃষ্ঠের ৩০০ উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে এটি কদাচিৎ দৃষ্ট হয়। এর উৎপত্তি
সাধারণতঃ তাপের ওপর নির্ভরশীল। গ্রীষ্ম মন্ডলের উচ্চ পর্বতগাত্রে যেখানে তাপমাত্রা খুবই
কম সেখানেও বরফ জমতে পারে। সুতরাং উচ্চ পবর্তগাত্রে তাপ কম বলেই সর্বদাই বরফে
আবৃত থাকে। বরফ যখন একটি প্রকান্ড স্তুপ পরিণত হয় তখন আপন ভারে এবং ওপরের
চাপে স্থানচ্যুত হয়ে ধীর গতিতে পর্বত গাত্র বেয়ে নিচে নেমে আসে। পার্বত্য এলাকার
বরফাচ্ছাদিত উঁচু ঢাল থেকে বিচ্ছিন্ন বরফ/তুষার স্তুপ অকস্মাৎ নিম্নঢালে বা পাদদেশে পতিত
হলে তাকে হিমানী স¤প্রপাত বলে। উচ্চ অক্ষাংশের বরফচ্ছাদিত পর্বত গাত্রে প্রায়ংশই হিমানী
স¤প্রপাত সংঘটিত হয়। হিমালয় পর্বত গাত্রে হিমানী স¤প্রপাত ঘটে থাকে।
অষ্ট্রেলিয়া ছাড়া স্থায়ী বরফক্ষেত্র সব মহাদেশেই পাওয়া যায়। পর্বত গাত্রে যে সীমারেখার
উর্ধ্বে বরফ গলে না এবং যার নিচে আসলেই গলে যায় তাকে হিমরেখা (ঝহড়ষিরহব) বলে।
পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে তাপের তারতম্য অনুসারে হিমরেখার উচ্চতার তারতম্য হয়।
নিরক্ষরেখা হতে উত্তর ও দক্ষিণে তাপ ক্রমশ কম। সুতরাং হিমরেখার উচ্চতা ক্রমেই কমে
আসে। নিরক্ষ প্রদেশে সমুদ্র পৃষ্ট হতে হিমরেখার উচ্চতা প্রায় ৪, ৮৭৫ মি. আল্পস পর্বতের
নিকটে প্রায় ২,৭৪৩ মি. রাশিয়ার উত্তরে ল্যাপল্যান্ডের নিকট মাত্র ৯১৫ মি.। মেরু প্রদেশে
হিমরেখা প্রায় সমুদ্র পৃষ্ঠে এসে মিশেছে। সেজন্য সারা বছরই মেরু প্রদেশে ঘন বরফ জমে
থাকে এবং অনেক স্থানে বৃহৎ বরফের পাহাড় দেখা যায়। এ সব পাহাড় থেকে যে সব বৃহৎ
বরফের স্তুপ বিচ্ছিন্ন হয়ে সমুদ্রে ভাসতে থাকে সেগুলোকে হিমশৈল (ওপবনবৎম) বলে।
হিমশৈলগুলো সমুদ্র স্রোতে ভাসতে ভাসতে বহুদূরে চলে যায়। কোনো কোনো হিমশৈল প্রায়
১০৫ কি.মি. লম্বা এবং ১০০-১২১ মি. উঁচু থাকে, কিন্তু সকল হিমশৈলেরই ১/৯ অংশ পানির
ওপরে ভাসে। হিমশৈলের আঘাতে অনেক বড় বড় জাহাজ ভেঙ্গে জলমগ্ন হয়। হিমশৈল উষ্ণ
স্রোতের সংস্পর্শে কিংবা ভাসতে ভাসতে নিম্ন অক্ষাংশে পৌঁছলে তা গলতে আরম্ভ করে। তখন
হিমশেলের মধ্যে আবদ্ধ শিলাচ‚র্ণ, কর্দম ইত্যাদি মুক্তি পেয়ে সাগর তলে সঞ্চিত হয়ে বৃহৎ মগ্ন
চড়া (ঝধহফ ইধহশং) গঠন করে। নিউফাউন্ডল্যান্ডের নিকট সমুদ্রবক্ষে গ্রান্ড ব্যাংক (এৎধহফ
ইধহশ) নামক বিখ্যাত চড়া এরূপে গঠিত।
ভ‚-তত্ত¡ীয় যুগের অধিকাংশ সময়ে পৃথিবী হিমবাহমুক্ত ছিল। কিন্তু প্রায় ১৫০ মিলিয়ন বছর
অন্তর ভ‚-পৃষ্ঠের হিমযুগের আবির্ভাব ঘটেছিল তার কিছু নিদর্শন রয়ে গেছে। প্রত্যেক হিমযুগ
কয়েক মিলিয়ন বছর স্থায়ী পর্যন্ত হয়েছিল। এরূপ এক হিমযুগে আন্টার্কটিকা ও গ্রীনল্যান্ডের
মতো মহাদেশের ওপর হিমাস্তরনের (ওপব ঝযববঃ) সৃষ্টি হয়েছিল। বর্তমানে পৃথিবীর স্থল পৃষ্ঠের
প্রায় ১০ শতাংশ হিমবাহ দিয়ে ঢাকা রয়েছে। প্রায় ১৮,০০০ বছর আগেও হিমবাহ ব্যাপক
ভাবে বিস্তৃতি লাভ করে এবং সে সময় পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ হিমবাহ বরফে ঢাকা ছিল।
বিগত ২ মিলিয়ন বছর বিশেষ করে শেষ ১ মিলিয়ন বছর কালে হিমবাহ পর্যায়ক্রমে প্রসারিত
ও সংকুচিত হয়েছে। যে সময়ে হিমবাহের সর্বোচ্চ প্রসার হয় তাকে হিমযুগ (এষধপরধষ অমব) ও
যে সময়ে হিমবাহ সবচেয়ে বেশী সংকুচিত হয় তাকে আন্তঃহিমযুগ (ওহঃবৎ-এষধপরধষ অমব) বা
হিমবিরতি যুগ বলে। বর্তমানে পৃথিবী হলোসিন (ঐড়ষড়পবহব) নামে অভিহিত এক
আন্তঃহিমযুগে রয়েছে এবং সম্ভবত কয়েক হাজার বছর পরে আর এক হিমযুগের সূচনা হবে।
হলোসিন যুগের আগে অর্থাৎ ১০,০০০ থেকে প্রায় ১.৮ মিলিয়ন (১৮,০০,০০০) বছর আগে
পর্যন্ত সময়কে প্লায়োস্টোসিন বা কোয়ার্টানারী যুগ বলে। এটাই সর্বশেষ হিমযুগ যার সমাপ্তি
সম্ভবত এখনও হয়নি।
হিমবাহের বন্টন :
বর্তমানে হিমবাহ পৃথিবীর
প্রায় ১০ শতাংশ স্থান জুড়ে
বিস্তৃত। এটি দক্ষিণ
আমেরিকা, উত্তর আমেরিকা,
ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকা,
আন্টার্কটিকা, গ্রীনল্যান্ড,
অনেক উত্তর মেরুদ্বীপ সমূহে
এবং প্রশান্ত মহাসাগরের
দ্বীপসমূহে যেমন নিউগিনি
এবং নিউজল্যান্ডে দেখা যায়।
পূর্ব আফ্রিকার মাউন্ট
কেনিয়াতে অল্প পরিমাণ বরফ
দেখা যায়।
হিমবাহ বর্তমানে ৫৮,৮০,০০০ বর্গ মাইল এলাকা দখল করে আছে। এর মধ্যে ৯৫% হল
গ্রীণল্যান্ড ও আন্টার্কটিকার বরফ। আন্টার্কটিকা বরফের আয়তন প্রায় ৪৮,৫০,০০০ বর্গ মাইল
এবং গ্রীনল্যান্ডের বরফের আয়তন ৫,৭০,০০ বর্গমাইল। বাকী ৪% বরফ পৃথিবীর বিভিন্ন
এলাকায় ছড়িয়ে আছে। আন্টার্কটিকা গভীর হিমবাহে আচ্ছন্ন। আসলে এটি এক বিশাল
হিমবাহ। সাধারণভাবে এই বরফের গভীরতা ৩,০০০ মি. (৩ কি.মি.)। কোথাও এর গভীরতা
৪,৩০০ মি. পর্যন্ত হতে দেখা গেছে। এসব হিমবাহ লবনহীন পানির বিশাল আধার। অনুমান
করা হয়, পৃথিবীর সমস্ত নদনদী সাত শতাব্দী ধরে যে পানি সমুদ্রে বয়ে আনে সেই পরিমাণ
পানি হিমবাহের বরফে আটকা পড়ে আছে। অন্যভাবে বলা যায় যে, পৃথিবীর লবণহীন পানির
৭৫ শতাংশই আন্টার্কটিকায় হিমবাহে আটকা পড়ে আছে।
হিমবাহের উৎপত্তি :
তুষার ক্ষেত্রে উপর্যুপরি তুষার পাতের চাপে বরফে রূপান্তরিত হয়ে হিমবাহের সৃষ্টি করে। এই
রূপান্তর বহু দিক দিয়ে পাললিক শিলার সাদৃশ্য, যেখানে তলানিগুলো ধীরে ধীরে পরিবর্তনের
মাধ্যমে পাললিক শিলায় রূপ নেয়। একটি তুষার ক্ষেত্রের দানাকৃতির তুষার খন্ড ও কঠিন
হিমবাহের বরফের মাঝামাঝি পর্যায়ে সুস্পষ্টভাবে স্তরবিন্যাস লক্ষ্য করা যায়। এই মাঝামাঝি
পর্যায়কে ফার্ণ (ঋরৎহ) বলে। ফার্ণ অর্থ গত বছরের। তুষারের স্তর বৃদ্ধির সাথে সাথে চাপ
বেড়ে যায়। ফলে ভেতরের বায়ু বেরিয়ে যেতে থাকে এবং সেই সাথে তুষারের ঘনত্ব বেড়ে
যায়। ফলে ভেতরের বায়ু কণাগুলো একটি অপরটির সাথে আলগা ভাবে লেগে থাকে এবং
এদের ফাঁকের মধ্যে বাতাসে পূর্ণ থাকে। এরূপ আলগা তুষার কণাগুলোকে নেভে (ঘবাব)
বলে। এর ঘনত্ব মাত্র ০.০৫ থেকে ০.১৫ এর মধ্যে থাকে। কয়েক বছরের তুষার পাতের
ফলে ওপরের তুষারের চাপে নিম্নস্থ কণা হতে বাতাস বের হয়ে তুষার কণাগুলো পরস্পরের
সঙ্গে দৃঢ়ভাবে আটকে বরফে পরিণত হয়। নতুন তুষারের ঘনত্ব যেখানে ০.০৫-০.১৫ সেখানে
ফার্ণের ঘনত্ব ০.৭২-০.৮৪ ও বরফের ঘনত্ব ০.৯ পর্যন্ত হয়। নেভে বা তুষারের ফার্ণ এবং
চিত্র ৫.১০.১ : তুষারপাতের উল্লম্ব প্রস্থচ্ছেদ। বিভিন্ন অংশ ও তাদের
ঘনত্ব দেখান হয়েছে।
বরফে রূপান্তরিত হওয়া কয়েকটি পদ্ধতির মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। এগুলোর মধ্যে ঊর্ধ্বপাতন,
পুনঃকেলাসায়নের মাধ্যমে ছোট ছোট তুষার টুকরাগুলো পরস্পর মিলে বড় বড় তুষার খন্ডে
পরিণত হওয়া, গলন, চাপের ফলে পুনঃ জমাট হওয়া এবং ওপরের ওজনের জন্য কাঠিন্য লাভ
করে। এসকল পদ্ধতির জন্য তিনটি আদর্শ অবস্থার প্রয়োজন হয়। প্রথমত: একটি কাম্য
পরিবেশ দ্বিতীয়ত: আদর্শ উষ্ণতা, ওতৃতীয়ত: নির্দিষ্ট সর্বনিম্ন তুষারের ঘনত্ব। একথা
উল্লেখযোগ্য যে, যেখানে তুষারের গলনের হার জমার হারের চেয়ে কম সেখানেই বরফ সৃষ্টি
হতে পারে। এদের আপেক্ষিক মানের ওপর নির্ভর করে কত বড় ও দ্রæত বরফ সৃষ্টি হবে।
আদর্শ উষ্ণতার প্রয়োজন এ থাকে, তখন স্বাভাবিক ভাবেই এর ঘনত্ব বেড়ে যেতে থাকে।
ওপরের ক্রমবর্ধমান ওজনের জন্য তুষারের নিচে কাঠিন্যতা লাভ করতে থাকে। একই সময়ে
তুষারের কণাগুলো জমে ফার্ণে রূপ নেয়। যখন এর গভীরতা ১০০-২০০ ফুট হয় তখন প্রায়
সব বায়ুই বেরিয়ে যায় এবং এর পর সর্বনিম্ন স্তরে বরফে পরিণত হয়। এভাবে নিম্নতম পর্যায়
থেকে ওপর পৃষ্ঠে পর্যন্ত যথাক্রমে বরফ, ফার্ণ ও তুষার অবস্থান করে (চিত্র-৫.১০.১)।
হিমবাহের গতি (গড়ঃরড়হ ড়ভ এষধপরবৎ) :
সাধারণত কয়েকটি কারণে পর্বত গাত্র বা মেরু অঞ্চল থেকে হিমবাহ প্রবাহিত হতে থাকে।
যেমন, ওপরের তুষারের চাপে নিম্ন স্থানের কিছু পরিমাণ বরফ গলে থাকে। পৃথিবীর আকর্ষণ
শক্তির প্রভাবেও তুষার স্তুপের নিচের অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং তার ফলে কঠিন বরফ স্তুপ
আস্তে আস্তে নিচে নেমে আসে। এর গতিবেগ বিভিন্ন স্থানে ও বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্নরূপে হয়ে
থাকে। শীতকাল অপেক্ষা গ্রীষ্মকালে হিমবাহের গতিবেগ বৃদ্ধি পায়।
হিমবাহকে বরফের নদী বলা হলেও নদীর ন্যায় হিমবাহের গতি অতো দ্রæত নয়। আল্পসের
হিমবাহ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ৫৫ সেন্টিমিটার বা ২২ ইঞ্চি অগ্রসর হয়। হিমবাহের হিমবাহ গড়ে
২.৫ হতে ৭.৫ সেন্টিমিটার বা ১ থেকে ৩ ইঞ্চির মতো নামে। হিমবাহের নিচের দিক অপেক্ষা
ওপরের দিকের গতিবেগ অধিক। আবার এর পার্শ্বদেশ অপেক্ষা মধ্য ভাগের গতিবেগ বেশী।
কারণ মধ্যভাগ কেবল হিমবাহের তলদেশ হতে ঘর্ষণের (ঋৎরপঃরড়হ) ফলে বাধাপ্রাপ্ত হয়। কিন্তু
উভয় পার্শ্ব হিমবাহের তলদেশ ও পার্শ্ব উভয় দিক হতে বাঁধাপ্রাপ্ত হয়ে থাকে। এরূপ প্রবাহমান
হিমবাহের মধ্যপ্রান্ত অধিক দ্রæত হওয়ায় এর সস্মুখ ভাগ অনেকটা জিহŸার (ঞড়হমঁব) ন্যায়
দেখায়। একে স্নাউট (ঝহড়ঁঃ) বলে।
পাঠসংক্ষেপ :
হিমবাহ প্রকৃতপক্ষে চলন্ত বরফের স্তুপ। পৃথিবীর মোট হিমবাহের শতকরা ৯৫ ভাগই
আন্টার্কটিকা ও গ্রীনল্যান্ড বিস্তৃত। বাকী ৪% বরফ পৃথিবীর বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে
আছে। পৃথিবীর লবনহীন পানির শতকরা ৭৫ ভাগই আন্টার্কটিকায় হিমবাহে আটকা
পড়ে আছে। হিমবাহ প্রকৃতপক্ষে চলন্ত বরফের স্তুপ। সমুদ্র পৃষ্ঠের ৩০০ উত্তর ও দক্ষিণ
অক্ষাংশের মধ্যে এটি কদাচিৎ দৃষ্ট হয়। পর্বত গাত্রে যে সমীরেখার উর্ধ্বে বরফ গলে না
এবং যার নিচে আসলেই গলে যায় তাকে হিমরেখা বলে। মেরু অঞ্চলের হিমবাহ থেকে
বিরাট রূপান্তরিত হয়ে হিমবাহের সৃষ্টি করে। এ রূপান্তর পাললিক শিলার অনুরূপ।
কয়েক বছর ধরে তুষারপাত হলে তুষার কণা হতে বাতাস বের হয়ে দৃঢ়ভাবে আটকে
বরফে পরিণত হয়।
তুষারের চাপে ও মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে তুষার স্তুপের নিচের অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে বরফ
স্তুপ আস্তে আস্তে নিচে নেমে আসে। এর গতিবেগ বিভিন্ন স্থানে ও বিভিন্ন ঋতুতে
বিভিন্নরূপ হয়ে থাকে। শীতকাল অপেক্ষা গ্রীষ্মকালে হিমবাহের গতিবেগ বৃদ্ধি পায়।
হিমবাহকে বরফের নদী বলা হলেও নদীর ন্যায় হিমবাহের গতি দ্রæত নয়।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন :
১. শূণ্যস্থান পূরণ করুন :
১.১. চলমান ................ স্তুপকে হিমবাহ (এষধপরবৎ) বলে।
১.২. ............. ছাড়া স্থায়ী বরফক্ষেত্র সব মহাদেশেই পাওয়া যায়।
১.৩ সকল হিমশৈলেরই ...........অংশ পানির ওপরে ভাসে।
১.৪. প্রায় ..................মিলিয়ন বছর অন্তর ভ‚-পৃষ্ঠে হিমযুগের আবির্ভাব ঘটেছিল।
১.৫. বর্তমানে হিমবাহ পৃথিবীর প্রায় .......... শতাংশ স্থান জুড়ে বিস্তৃত।
১.৬. আল্পসের হিমবাহ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ....... সেন্টিমিটার বা .......ইঞ্চি অগ্রসর হয়।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দিন :
১. হিমবাহ কাকে বলে?
২. হিমানি স¤প্রপাত কি?
৩. হিমরেখা বলতে কি বোঝায়?
৪. হিমশৈল কি?
৫. মগ্নচড়া কিভাবে গঠিত হয়?
৬. বর্তমানে পৃথিবীর কত অংশ হিমবাহে আবৃত?
৭. হিমযুগ ও আন্তঃহিমযুগ কাকে বলে?
৮. সমুদ্র সমতলে কোন ভৌগলিক অঞ্চলে হিমবাহ গঠিত হয় না?
৯. আন্টার্কটিকা হিমবাহের গভীরতা কত?
১০. ফার্ণ কি?
১১. তুষার, ফার্ণ ও বরফের ঘনত্ব কত?
১২. বরফের ঘনত্ব বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ কি?
১৩. বরফ তৈরী হওয়ার জন্য যে তিনটি আদর্শ অবস্থার প্রয়োজন সেগুলো কি কি?
রচনামূলক প্রশ্ন :
১. হিমবাহ কি এবং কিভাবে গঠিত হয়? হিমবাহের বিশ্ব বন্টন বর্ণনা করুন।
২. হিমবাহ কি? হিমবাহের উৎপত্তি এবং গতি বর্ণনা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]