হিমবাহের ক্ষয়জাত ভ‚মিরূপ
হিমবাহের ক্ষয় সাধনের ফলে অনেক নতুন নতুন ভ‚মির সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন প্রকার হিমবাহের
বিভিন্ন ধরনের ক্ষয় সাধনের ফলে নিম্নোক্ত ক্ষয়জাত ভ‚মিরূপের সৃস্টি করে :
১) হৈমবাহিক উপত্যকা (এষধপরধঃবফ ঠধষষবু),
২) ঝুৃলন্ত উপত্যকা (ঐধহমরহম ঠধষষবু),
৩) সার্ক বা কোরি (ঈরৎয়ঁব ড়ৎ ঈড়ৎৎরব),
৪) এরিটি ও পিরামিডীয় শৃঙ্গ (ঈরৎয়ঁব ড়ৎ ঈড়ৎৎরব),
৫) নুনাট্যাক (ঘঁহধঃধশ),
৬) রসে মতানো (জড়পযব গড়ঁঃড়হহবব),
৭) হিমসিড়ি ও প্যাটার্নস্টার হ্রদ (এষধপরধষ ঝঃধরৎধিু ধহফ চধঃবৎহড়ংঃবৎ খধশব),
৮) শৈলময় পর্বত ও অনিয়মিত প্রস্তরখন্ড (জড়পশু গড়ঁহঃধরহং ধহফ ঊৎৎধঃরপ এৎধাবষ),
৯) ক্রিভাসেস (ঈৎবাধংংবং),
১০) ঢিবি ও পুচ্ছ (ঈৎধম ধহফ ঞধরষ),
১১) দানবীর সিঁড়ি (ঈুপষড়ঢ়বধহ ঝঃধরৎং),
১২) ফিয়র্ড (ঋরড়ৎফ) এবং
১৩) কর্তিত স্পার (ঞৎঁহপধঃবফ ঝঢ়ঁৎ)।
১) হৈমবাহিক উপত্যকা : উচ্চ পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ পর্বতের হিমবাহিক উপত্যকা বলে।
এ উপত্যকা হিমবাহগুলো উচ্চ
পার্বত্য অঞ্চলসমূহের একটি
প্রধান বৈশিষ্ট্য এবং এগুলো
পূর্বেকার কোনো উপত্যকার
(চৎব-বীরংঃরহম ঠধষষবু) মধ্য
দিয়ে ধীর গতিতে নিম্ন দিকে
নেমে থাকে। এদের আকৃতি ও
দৈর্ঘ্য নির্ভর করে তুষার ক্ষেত্রের
বিস্তার, তুষার পাতের পরিমাণ
এবং উপত্যকা অঞ্চলের
উত্তাপের পরিমাণের ওপর। হিমালয়ের অধিকাংশ হিমবাহ এ শ্রেণীর (উপত্যকা হিমবাহ)
অন্তর্গত এবং আয়তনে ক্ষুদ্র।
হিমবাহ উপত্যকার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে উপত্যকাকে ক্ষয় ও মসৃন করে ইংরেজী ইউ
(ট) অক্ষরের মত করে। এরূপ উপত্যকাকে ‘ইউ-আকৃতি’ (ট-ংযধঢ়বফ) উপত্যকা বলে
(চিত্র: ৫.১২.১)। এর মধ্যভাগ প্রশস্ত ও গভীর এবং পার্শ্বদেশ অত্যন্ত খাড়া থাকে। রকি,
আলাস্কা প্রভৃতি পর্বতে (ট) -আকৃতির বহু হৈমবাহিক উপত্যকা দেখা যায়।
পাঠ-৫.১২
চিত্র ৫.১২.১ : ইউ আকৃতির উপত্যকা
২) ঝুলন্ত উপত্যকা : প্রধান নদীর সঙ্গে ছোট ছোট উপনদী যেমন এসে মিলিত হয়, সেইরূপ
প্রধান হিমবাহের সাথে ছোট ছোট হিমবাহ বা উপ-হিমবাহ (ঞৎরনঁঃধৎু এষধপরবৎ) এসে
মিলিত হয়ে থাকে। প্রধান হিমবাহ আকারে বৃহৎ হওয়ায় এদের উপত্যকা ক্ষুদ্রকার
হিমবাহের উপত্যকা অপেক্ষা অধিক গভীর হয়। পরে এই উপত্যকা থেকে হিমবাহ সরে
গেলে ক্ষুদ্রকার হিমবাহের উপত্যকা মনে হয় যেন প্রধান হিমবাহের উপত্যকার ওপর
ঝুলছে। এরূপ উপত্যকাকে ঝুলন্ত উপত্যকা বলে (চিত্র-৫.১২.২)।
৩) সার্ক বা কোরি : হিমবাহ
উপত্যকার ওপরের অংশে
সাধরণতঃ শিলা গঠিত গর্তের
সৃষ্টি হয় যার একদিকে খুব
খাড়া ঢাল যুক্ত প্রস্তর প্রাচীর
এবং অপরদিকে উন্মুক্ত থাকে
(ঝঃববঢ়-ংরফবফ জড়পশ ইধংরহ) ।
এটি দেখতে অনেকটা বড়
হাতলওয়ালা ডেক চেয়ারের মত
হয়। এ প্রকার ভ‚মিরূপকে
ফরাসী ভাষায় সার্ক (ঈরৎয়ঁব),
ইংরেজী ভাষায় কোরি (ঈড়ৎৎরব) এবং ওয়েলস ভাষায় কুম (ঈঁস) বলা হয় (চিত্র৫.১২.৩)। হিমবাহ অধ্যুষিত পার্বত্য অঞ্চলে সম্ভবত: সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য ভ‚মিরূপ
হলো এ সার্ক বা কোরি। সার্ক বা কোরির পেছনের অংশ খাড়া, মধ্যভাগ নিচু গর্ত এবং
সম্মুখ ভাগ সমান্য ঢালু। সস্মুখ ভাগের প্রান্তে প্রস্তর খন্ড, কাঁকর, বালি ইত্যাদি সঞ্চিত
হয়ে উঁচু শিলা গঠিত হয়। বর্তমানে বরফহীন বা প্রায় বরফহীন সার্কগুলো
সিয়েরানেভাদা, কাসকেড, রকি, পর্বত এবং ইউরোপের উচ্চ পর্বতগুলোতে অধিক
দেখতে পাওয়া যায়।
৪) এরিটি ও পিরামিডীয় শৃঙ্গ : পাশাপাশি দুটি সার্ক বা কোরি স্যাপিং (ঝধঢ়ঢ়রহম) প্রক্রিয়ায়
ক্রমশঃ বর্ধিত হলে তাদের মধ্যবর্তী উচ্চ খাড়া অংশকে করাতের দাঁতের মতো দেখতে
হয়। একে এরিটি (অৎবঃব বা ঝবৎৎধঃবফ জরফমব) বলে (চিত্র-৮.৫)। আবার কোনো গম্বুজ
আকারে পাহাড়ের চারদিক চারটি সার্ক পাশাপাশি গঠিত হলে এদের মধ্যভাগে ক্ষয়প্রাপ্ত
হয়ে খুবই খাড়া এবং তী² ফলার ন্যায় দাঁড়িয়ে থাকে। তখন একে অনেকটা পিরামিডের
চিত্র ৫.১২.২ : ঝুলন্ড উপত্যকা
চিত্র ৫.১২.৩ : সার্ক বা কোরিা
মতো দেখায়। এরূপ পর্বত চ‚ড়াকে পিরামিডীয় শৃঙ্গ (চুৎধসরফধষ চবধশ ড়ৎ ঐড়ৎহ) বলে
(চিত্র-৫.১২.৪।
৫) নুনাট্যাক : হিমবাহের ক্ষয়
সাধনের ফলে অনেক সময়
অধিকাংশ শিলা গলে যায়
কিন্তু মাঝে মাঝে কঠিন
শিলা না গলে বরফের
ভেতর দ্বীপের মতো পাড়ে
থাকে। হিমবাহ অঞ্চলে
এরূপ বিক্ষিপ্ত ভাবে অবস্থিত
দ্বীপকে নুনাট্যাক বলে।
অনেক সময় ছোট ছোট
পাহাড়ের এরূপ
অবেশাষাংশকে ইনসেলবার্গ
(গংবনবৎম) বলে।
৬) রসে মুতানে : অনেক সময় উপত্যকার মধ্যে উচ্চ ঢিবির আকারে অবস্থিত প্রস্তর খন্ডের
ওপর দিয়ে হিমবাহ প্রবাহিত হলে হিমবাহের ঘর্ষণে, ঐ প্রস্তর খন্ডে হিমবাহ প্রবাহের
বিপরীত দিকের অংশ অসমতল ও ফাটলযুক্ত এবং তার সম্মুখভাগ অর্থাৎ হিমবাহ
প্রবাহের দিক মসৃণ হয়ে
টিলার আকারে অবস্থান
করে। একে রসে মাতানে
(চিত্র-৫.১২.৫) বলে।
হিমবাহ উপত্যকার খাড়া
অংশের নিকট এসে শেষ
হয়ে গেলে, তাকে দ্রোণীপ্রান্ত (ঞৎড়ঁমযঃ ঊহফং)
বলে।
৭) হিমসিঁড়ি ও প্যাটার্নস্টার
হ্রদ : পার্বত্য উপত্যকার
সমগ্র অংশ ব্যাপী হিমবাহ প্রবাহিত না হলে, উপত্যকার বিভিন্ন অংশের মধ্যে
বৈষম্যমূলক ক্ষয়ক্রিয়ার দরুন ঢালের পার্থক্য দেখা যায় এবং শিলা ধাপ (ঝঃবঢ়ং বা
ইবহপযবং) গঠিত হয়। এ ধাপগুলো অনেক সময় ধীরে ধীরে সিঁড়ির ন্যায় নামতে থাকে।
একে হিমসিঁড়ি বলা হয়। অনেক সময় একে হিমসিঁড়ি বলা হয়। অনেক সময় এ
হিমসিঁড়ি বা ধাপগুলোর ঢাল নিচের দিকে না হয়ে ওপরের দিকে অর্থাৎ উঁচু পর্বত গাত্রের
দিকে হয় এবং তাতে পানি আটকিয়ে সারিবদ্ধ হ্রদের সৃষ্টি করে। এরূপ হ্রদকে
প্যাটার্নস্টার হ্রদ বলা হয়।
৮) শৈলময় পর্বত ও অনিয়মিত প্রস্তখন্ড : হৈমবাহিক অঞ্চলের শিলারাশি একইরূপ উপকরণ
দিয়ে গঠিত হয় না। এ শিলাসমূহের কোনো অংশ নরম এবং কোনো অংশ কঠিন থাকতে
পারে। নরম শিলা সহজেই হিমবাহের দ্বারা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়। কিন্তু কঠিন শিলাগুলো অল্প
ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ছোট ছোট পর্বত আকারে থেকে যায়। হিমবাহের ক্ষয়সাধন দ্বারা এরূপ
ভ‚Ñখন্ডের সৃষ্টি হলে তাকে শৈলময় পর্বত বলে। হিমবাহের ক্ষয়ক্রিয়ার ফলে হৈমবাহিক
অঞ্চলে যে অসমান প্রস্তখন্ড পড়ে থাকে সেগুলোকে অনিয়মিত প্রস্তরখন্ড বলে।
চিত্র ৫.১২.৪ : হর্ণ/এরিট/পিরামিডাল শৃঙ্গ
চিত্র ৫.১২.৫ : রসেমোতোনের উৎপত্তি। তীরের দৈর্ঘ্য বরফের
গতিবেগের সমানুপাতিক
৯) ক্রিভাসেস বা ফাটল (ঈৎবাধংংবং) : ঢালু পর্বতের ওপর থেকে হিমবাহ নেমে যাওয়ার
সময় ভ‚মির ঢাল বৃদ্ধি পেলে হিমবাহের বরফের গায়ে অনেক ফাটল দেখা যায়। এরূপ
ফাটল ক্রেভাসেস (ঈৎবাধংংবং) বলে। ক্রেভাসেসগুলো আড়াআড়ি (ঞৎধহংাবৎংব),
প্রান্তীয় (গধৎমরহধষ), বা
অনুদৈর্ঘ্য (খড়হমরঃঁফরহধষ) ভাবে
গঠিত হতে পারে।
১০) টিলা ও পুচ্ছ (ঈধৎম ধহফ ঞধরষ)
: হিমবাহের গতিপথে কোনো
কঠিন শিলাখন্ডের পশ্চাতে নরম
শিলা থাকলে, কঠিন শিলা
পশ্চাতের নরম শিলাকেও
হিমবাহের ক্ষয়কার্য থেকে রক্ষা
করে। এর ফলে কঠিন শিলা উঁচু
ঢিবির ন্যায় থাকে। একে ক্রাগ
(ঈধৎম) বা প্রস্তর চ‚ড়া বলে।
পশ্চাতে (খবব) নরম শিলা
ক্ষয়প্রাপ্ত না হয়ে সরু লেজের ন্যায় পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে উঁচু হয়ে অবস্থান করে। একে
লেজ বা টেল (ঞধরষ) বলে (চিত্র-৫.১২.৬)
১১) দানবীয় সিঁড়ি (ঈুপষড়ঢ়বধহ ঝঃধরৎং) : উঁচু পর্বত হতে প্রবাহিত উপত্যকার ওপরের অংশ
বেশ খাড়া থাকে এবং মধ্য অংশে গর্তের সৃষ্টি হয়। তখন উপত্যকার এ অংশ বড়
হাতলওয়ালা ডেক চেয়ারের মতো দেখায়। অনেক সময় হিমবাহের উপত্যকা পর্যায়ক্রমে
নরম ও কঠিন শিলা দ্বারা গঠিত থাকে। হিমবাহের ঘর্ষণে নরম শিলা ক্ষয় হয়ে খাতে
পরিণত হয় এবং তাদের মধ্য ভাগের কঠিন শিলা বেঞ্চের (ইবহপযবং) মতো অবস্থান
করে। হিমবাহের উপত্যকায় এরূপ পর পর আগত বেঞ্চগুলোকে দানবীর সিঁড়ি বলে।
১২)ফিয়র্ড (ঋরড়ৎফ) : উপক‚লবর্তী অঞ্চলে হিমবাহ তার উপত্যকা সমুদ্রপৃষ্ঠ অপেক্ষা অধিক
গভীর পর্যন্ত কেটে থাকে। ফলে এই সকল প্রশস্ত ও গভীর উপত্যকাগুলো জলমগ্ন হয়ে
ফিয়র্ডের (ঋরড়ৎফ) সৃষ্টি করে। মহাদেশীয় হিমবাহ যখন সমুদ্রে এসে পড়তে থাকে তখন
তাদের ঘর্ষণে সমুদ্র উপকূলের শিলা ক্ষয় পায়। এরূপে সমুদ্র উপক‚লে হিমবাহের দ্বারা
গভীর নিমজ্জিত হৈমবাহিক উপত্যকার সৃষ্টি হলে তাকে ফিয়র্ড বলে। গ্রীনল্যান্ড, নরওয়,
ফিনল্যান্ড প্রভৃতি উচ্চ অক্ষাংশের দেশে এরূপ হৈমবাহিক ফিয়র্ড (এষধপরধষ ঋরড়ৎফ)
দেখতে পাওয়া যায়।
১৩) কর্তিত স্পার (ঞৎঁহপধঃবফ ঝঢ়ঁৎ) : পূর্বেই বলা হয়েছে, উপত্যকা হিমবাহ পূর্বেকার নদী
উপত্যাকা অধিকার করে। পার্বত্য অংশে নদী অভিক্ষিপ্তাংশের যোগাযোগের
(ওহঃবৎষড়পশরহম ঝঢ়ঁৎ) মধ্য দিয়ে ছোট ছোট বাঁকা নিয়ে প্রবাহিত হয়। যদিও হিমবাহ
মোটামুটি নদী উপত্যকাকে অনুসরণ করেই প্রবাহিত হয় তবে হিমবাহ নদীর মতো
ততোটা বেশী আঁকাবাঁকা পথে চলতে পারে না এবং কিছুটা সোজা পথ অনুসরণ করে।
ফলে প্রবাহকালে হিমবাহ অভিক্ষিপ্তাংশের অগ্রভাগ কেটে কিছুটা সোজা পথে অগ্রসর
হয়। এরূপ প্রান্তভাগ কর্তিত অভিক্ষিপ্তাংশকে কর্তিত অভিক্ষিপ্তাংশ বলে ।
পাঠসংক্ষেপ :
হিমবাহের ক্ষয়সাধনের ফলে সৃষ্ট ভ‚মিরূপ : হিমবাহ চলার পথে বিভিন্ন উচ্চতায় ও ঢালে
বিভিন্ন পরিমাণ ও ধরণের ক্ষয়কার্য সম্পন্ন করে নানা প্রকার ভূ-প্রাকৃতিক রূপের সৃষ্টি
করে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন : ৫.১২
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন :
১. শূন্যস্থান পূরণ করুন :
১.১. পাশাপাশি দুটি সার্ক বা কোরি স্যাপিং প্রক্রিয়ায় ক্রমশ: বর্ধিত হলে তাদের মধ্যবর্তী উচ্চ
খাড়া অংশকে করাতের দাঁতের মতো দেখতে হয়, একে .......বলে।
১.২. হিমবাহ উপত্যকার খাড়া অংশের নিকট এসে শেষ হয়ে গেলে, তাকে .... বলে।
১.৩. হিমবাহের ক্ষয়ক্রিয়ার ফলে হৈমবাহিক অঞ্চলে যে অসমান প্রস্তরখন্ড পড়ে থাকে
সেগেুলো ........... প্রস্তরখন্ড বলে।
১.৪. হিমবাহের উপত্যকায় পর পর আগত বেঞ্চগুলোকে ............ বলে।
১.৫. এরূপে সমুদ্র উপক‚লে হিমবাহের দ্বারা নিমজ্জিত হৈমবাহিক উপত্যকার সৃষ্টি হলে তাকে
.......... বলে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১। হিমবাহের ক্ষয়কার্য কি কি ভাবে হয়ে থাকে?
২। হিমবাহের ক্ষয়সাধন কি কি নিয়ামকের ওপর নির্ভরশীল?
রচনামূলক প্রশ্ন :
১। হিমবাহের ক্ষয়জনিত ভ‚মিরূপের বর্ণনা দিন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ