গৌর, ইয়াডাগ, ইনসেলবার্গ, .জুগেল, ভেন্টি ফ্যাক্টেস
বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন ক্ষয়জাত ভ‚মিরূপের বিবরণ দিন।


বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফল
প্রবল বায়ু প্রবাহ মরু অঞ্চলের প্রধান বৈশিষ্ট্য। তাই বায়ু প্রবাহের দ্বারা মরু অঞ্চলে প্রচুর
পরিমাণে বালুকা ও ধুলিকণা অপসারিত হয়ে বহু গর্ত বা নিম্নভ‚মির সৃষ্টি করে। বায়ু দ্বারা
চালিত বহু কাঁকর, বালুকণা প্রভৃতির ঘর্ষণে ও আঘাতে শিলার ওপর বহু আঁচল ও গভীর
দাগের সৃষ্টি হয়। অপেক্ষাকৃত কোমল শিলা স্থানে স্থানে সম্পূর্ণ ক্ষয় হয় এবং যে সকল অঞ্চলে
বায়ু একই দিক থেকে সারা বছর প্রবাহিত হয় তথায় বায়ুর প্রবাহ জনিত ক্ষয়সাধন প্রবল হয়।
বায়ুর ক্ষয় ক্রিয়ার ফলে নানা ধরনের ভ‚মিরূপের সৃষ্টি হয়। যেমন, বিভিন্ন ধরনের মরুভ‚মি বা
মরু অঞ্চলের দৃশ্য, গৌর, ইয়ার্ডাঙ্গা, ইনসেলবার্গ, জুগেন, ভেন্টিফ্যাক্টস, শিলায়িত সমভ‚মি ও
অগভীর হ্রদ। এ সকল ভ‚মিরূপের বিবরণ নিম্নে দেয়া হল :
১) নানা ধরনের মরুভ‚মি বা মরু অঞ্চলে দৃশ্য (উরভভবৎবহঃ করহফং ড়ভ উবংবৎঃং ড়ৎ উবংবৎঃ
খধহফংপধঢ়ব) :
(ক) শিলায়িত মরুভ‚মি (জড়পশু উবংবৎঃ) : এ প্রকার মরুভ‚মি বায়ু প্রবাহের অবনমন ও ঘর্ষণ
ক্রিয়ার ফলে গঠিত হয়েছে।
প্রথমে প্রবল বায়ু প্রবাহের
দ্বারা বালুকা অপসারিত হয়
পরে ঘর্ষণ ক্রিয়ার ফলে
শিলারাশি মসৃন হয়। এজন্য
এরূপ মরুভ‚মিতে অনেক সময়
বালুকার চিহ্নও থাকে না। এ
জাতীয় মরুভ‚মি হামাদা
(ঐধসধফধ) নামেও পরিচিত।
(খ) প্রস্তর মরুভ‚মি (ঝঃড়হু
উবংবৎঃ) : এ জাতীয়
মরুভ‚মি ভাসমান। এতে মসৃণ
পাথরের বিস্তীর্ণ ভ‚-ভাগ জুড়ে
থাকে। এটাও বায়ুর অবনমন
ও ঘর্ষণ ক্রিয়ার দ্বারা গঠিত
হয়েছে। বায়ুর অধিক
অবনমনের ফলে এ অঞ্চলে বালুকা ও ধুলিকণা অপসারিত হয় এবং পাথরের টুকরা পড়ে
থাকে। আলজিরিয়া, লিবিয়া ও মিশরে এ প্রকার মরুভ‚মি আছে।
(গ) বালুকাময় মরুভ‚মি (ঝধহফু উবংবৎঃ) : সাধারণত বায়ু প্রবাহের অবনমনের
(উবভষধঃরড়হ) দ্বারা এ জাতীয় মরুভ‚মি গঠিত হয়। বায়ু প্রবাহের ফলে হালকা ধুলিকণা
অন্যত্র অপসারিত হয় কিন্তু বালুকণার কোনো অপসারণ হয় না। ফলে এ প্রাকার
মরুভ‚মিতে বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে সমান্তরাল বালুকা স্তর দেখা যায়। শৃঙ্খলাবদ্ধ বালিয়াড়ির
জন্য এরূপ ভ‚মিরূপ তরঙ্গ সংকুল বিশাল বালুকা সমুদ্রের মতো দেখায়। সাহারার এর্গ
(ঊৎম) ও তুর্কিস্তানের কউম (কধঁস) বালুকাময় মরুভ‚মির প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
২) গৌর (এড়ঁৎ) : বায়ুর
ঘর্ষণ (অনৎধংরড়হ) নির্ভর
করে প্রধানত বায়ুর বেগ
ও বায়ু মধ্যস্থিত
ধুলিকনার পরিমাণ এর
উপর। ব্যাগনল্ডের
পর্যবেক্ষণ অনুসারে দেখা
যায় যে, ১ মিটারের বেশী
উঁচুতে বায়ু খুব কম
পরিমাণে বালি উত্থিত
করতে পারে। এরূপ
অবস্থায় দেখা গেছে যে,
ভ‚মি থেকে ১ মিটার ঊর্ধ্বে
বায়ুর মধ্যে বালুকণা কম
থাকে বলে ঘর্ষণের
পরিমাণ হ্রাস পায়।
আবার ভ‚মি দেশে বায়ুর বেগ ভ‚মিঘর্ষণ দ্বারা প্রতিহত হয়। ফলে এ অংশে বালির
পরিমাণ বেশী থাকলেও ঘর্ষণ অপেক্ষাকৃত কম হয়। উপরোক্ত দুই অঞ্চলের অন্তবর্তী
অংশে অর্থাৎ ভ‚মি থেকে ১ মিটারে মধ্যবর্তী অংশে বায়ুতে বালির পরিমাণ ও বেগ
উভয়েই যথেষ্ট বেশী থাকে। এ জন্য এই অংশে ঘর্ষণজনিত ক্ষয় সর্বাপেক্ষা বেশী হয়।
অনেক সময় সাহারা মরুভ‚মিতে শিলাস্তর অসমানভাবে ক্ষয় হয়ে এমন ভাবে দাঁড়িয়ে
থাকে যে তার নিচের অংশ খুব সরু অথচ উপরের দিকে সেই তুলনায় বেশ চওড়া হয়।
ব্যাঙের ছাতার মতো আকৃতি বিশিষ্ট এরূপ শিলাস্তর বা মুর্তিকে গৌর বলা হয় (চিত্র৫.১৭.১)। শুষ্ক বা প্রায় শুষ্কময় অঞ্চলে এরূপ বহু গৌর বা প্রায় শুষ্কময় অঞ্চলে এরূপ
বহু গৌর গঠিত হলে অনেক সময় এদেরকে স্তম্ভমূল শিলা (চবফবংঃৎধষ ৎড়পশ) বলে।
৩) ইয়ার্ডাঙ্গ (ণধৎফধহম) : কোন
কোন সময় মরু অঞ্চলে পরস্পর
লম্বালম্বিভাবে অবস্থিত কঠিন ও
কোমল শিলাস্তরগুলো বায়ু
প্রবাহের দিকে আড়াআড়ি ভাবে
অবস্থান করে। প্রচন্ড সূর্য তাপে
এসব শিলাস্তরে ফাটলের সৃষ্টি
হলে এসব ফাটলের মধ্যে বায়ু
প্রবেশ করে ক্ষয় করতে শুরু
করে। এতে কোমল শিলাস্তর
সহজেই ক্ষয়প্রাপ্ত হলে কেবলমাত্র কঠিন শিলাস্তরগুলো বায়ু প্রবাহের দিকে উঁচু ও খাড়া
অসমান পাঁজরের ন্যায় আকৃতি ধারণ করে প্রায় সমান্তরালে অবস্থান করে। এদের
ইয়ার্ডাঙ্গ (চিত্র-৫.১৭.২) বলা হয়। এটির উচ্চতা ভ‚মিভাগ হতে প্রায় ৭ মিটার এবং ১০
থেকে ৪০ মিটার পর্যন্ত চওড়া হয়। একটি ইয়ার্ডাঙ্গা ভ‚মি ভাগের গর্ত দ্বারা অপর একটি
ইয়ার্ডাঙ্গ হতে পৃথক থাকে। পশ্চিম এশিয়ার মরুভ‚মি অঞ্চলে এরকম ভ‚মিরূপ দেখা
যায়।
৪) ইনসেলবার্জ (ওহংবষনবৎম)
: মরু অঞ্চলে ধূলা বালি
ইত্যাদি অপসারণের ফলে
বহু অবনমিত অঞ্চলের সৃষ্টি
হয়। কেবলমাত্র
অপেক্ষাকৃত কঠিন শিলাখন্ড
ক্ষয়কার্য প্রতিরোধ করে
উঁচুতে ক্ষয়জাত পর্বতরূপে
অবস্থান করে। এরূপ
পর্বতকে ইনসেলবার্জ বলে।
কালাহারি মরুভ‚মি এবং
অষ্ট্রেলিয়ার মরুভ‚মি অঞ্চলে
এ ধরনের ভ‚মিরূপ দেখা
যায়। দীর্ঘ দিন ধরে
ক্ষয়কার্য চলতে থাকলে
এরা ছোট ছোট টিলার
আকার ধারণ করে (চিত্র৫.১৭.৩)।
৫) জুগেন (তবঁমবহ) :
অনেক সময় মরু
অঞ্চলে পর্যায়ক্রমে
কঠিন শিলাখন্ডের
নিচে কোমল শিলা
থাকে। দিনে প্রখর
সূর্যতাপ এবং রাত্রে
শৈত্যের জন্য
শিলাস্তরের প্রসারণ ও
সংকোচন হয়। এতে
ওপরের কঠিন স্তরে
বহু ফাটলের সৃষ্টি হয়।
বায়ুর ক্রমাগত
অবনমনও ঘর্ষণের
ফলে ফাটলের মধ্যে দিয়ে শিলা খুবই ক্ষয়প্রাপ্ত হয় কিন্তু নিচের কোমল শিলা অবনমনের
দ্বারা দ্রæত অপসারিত হয়। এভাবে ওপরের অংশে চাপা ও সরু হয়েও নিচের দিক চওড়া
হয়ে যে ভ‚মিরূপের সৃষ্টি হয় তাকে জুগেন বলে (চিত্র-৫.১৭.৪)। এর উচ্চতা সাধারণত
৩৫ মিটার পর্যন্ত হয়। উত্তর আমেরিকার সোলেরান মরুভ‚মি অঞ্চলে এ ধরনের ভ‚মিরূপ
দেখা যায়।
৬) ভেন্টিফ্যাক্টস ও ড্রিকান্টার (ঠবহঃরভধপঃং ধহফ উৎবরশধহঃবৎ) : কখনো কখনো মরুময়
শুষ্ক অঞ্চলে কঠিন শিলাখন্ডগুলো ইতস্ততভাবে পড়ে থাকে। বায়ু যখন একই দিকে
প্রবাহিত হতে থাকে তখন তার ঘর্ষণে সেদিকে মসৃন হয়। পরে আবার বায়ুর দিকে
পরিবর্তিত হলে অপর দিকও ক্ষয় হয়ে মসৃন হয়। এরূপে বায়ুর ঘর্ষণে শিলাখন্ডগুলোর
ওপরে কয়েকটি সমপৃষ্ঠের (ঋষধঃ ঝঁৎভধপব) সৃষ্টি হয়।
পরিশেষে শিলার সব পৃষ্ঠগুলো একে অপরের সাথে অনেকটা কোণ করে মিলিত হয়।
এরূপে ক্ষয়প্রাপ্ত শিলাখন্ডগুলোকে ভেন্টিফ্যাক্টস বলে (চিত্র-৫.১৭.৫)। সাধারণত মরুময়
অঞ্চলের কোণাকৃতি শিলাখন্ডগুলো ভেন্টিফ্যাক্টস নামে পরিচিত। তবে একাধিক তল
চিত্র-৫.১৭.৪ : জুগেন গঠনের বিভিন্ন পর্যায়
চিত্র-৫.১৭.৫ : ভেন্টিফ্যাক্টস
বিশিষ্ট প্রস্তরখন্ডকে ড্রিকান্টার বলে। তবে সব সময় শিলাপৃষ্ঠ খুব মসৃন হয় না।
কালাহারি মরুভ‚মিতে এ জাতীয় শিলাখন্ড অধিক দেখা যায়।
৭) শিলাময় সমভ‚মি ও অগভীর হ্রদ : বায়ুর দ্বারা ক্ষয়ীভবনের ফলে ভ‚-পৃষ্ঠের অনেক স্থানে
শিলাময় সমভ‚মির সৃষ্টি হয়। ভারত, মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পশ্চিম
যুক্তরাষ্ট্রের শিলাময় মরুভ‚মি এভাবে গঠিত হয়েছে। তাছাড়া শুষ্ক অঞ্চলে বালুকা
অপসারিত হয়ে বহু অগভীর হ্রদের সৃষ্টি হয়। কলোরাডো, মনটানা, পশ্চিম নেব্রাসকা শুষ্ক
প্রায় অঞ্চলে এ প্রকার অসংখ্য হ্রদের সৃষ্টি হয়েছে।
৮) গৌণ অবয়ব (গরহড়ৎ ঋবধঃঁৎবং) : অনেক সময় অবঘর্ষের ফলে শিলা প্রাচীরের গায়ে
গর্তের বা খাঁজের সৃষ্টি হয়ে থাকে। যদি কোনো ভৃগুতটের পাদদেশে এরূপ গর্তের সৃষ্টি
হয় তাকে বায়ু গহŸর বলে। তবে অবঘর্ষের সঙ্গে বৈষম্যমূলক বিচুর্নীভবন, সঞ্চালন এবং
বৃষ্টিধৌত ক্রিয়া সম্মিলিত ভাবে ক্রিয়া করে এগুলো সৃষ্টি করে বলে মনে করা হয়।
৯) সঞ্চালন গর্ত : সাধারণত সমতল মরুভ‚মি অঞ্চলে এরূপ গর্ত লক্ষ্য করা যায়। এরা
আয়তনে কয়েক বর্গ কি.মি. থেকে পশ্চিম মিশরের মরুভ‚মিতে অবস্থিত ৩২০০ বর্গ
কি.মি. বিস্তৃত ও সমুদ্রতল থেকে ১৩৪ মি. নিম্ন কাতারা অবনত ভ‚মির ন্যায় বৃহদায়তন
হতে পারে। রাসায়নিক বিচ‚র্ণীভবনে প্রাপ্ত পদার্থ সঞ্চালন প্রক্রিয়ায় অপসারণের ফলে
সঞ্চালন গর্তের সৃষ্টি হয় বলে অনুমান করা যায়।
১০) অবশেষাংশ সঞ্চয় : সঞ্চালনের ফলে অনেক সময় অপেক্ষাকৃত সূ² পদার্থ অপসারিত
হয় ও স্থূল প্রস্তর খন্ডগুলো পড়ে থাকে। এরূপ শিলাখন্ডের (নুড়ি, গন্ড শিলা ইত্যাদি) মূল
অংশকে অবশেষাংশ সঞ্চয় বলে। মরুভ‚মিতে স্থানীয় ভাবে এটি লক্ষ্যণীয় বৈশিষ্ট্য সৃষ্টি
করে। অনেক সময় একে মরুভ‚মি সড়ক (উবংবৎঃ চধাবসবহঃ) বলে। এরূপ প্রস্তরখন্ড
সমন্নিত মরুভ‚মি অঞ্চলকে সাহারায় (জবম) বা লিবিয়ায় সেরির (ঝবৎরৎ) বলে। বালুকাময়
মরুভ‚মিকে আর্গ (ঊৎম) বলে।
পাঠসংক্ষেপ :
শুষ্ক বা প্রায় শুষ্ক অঞ্চলে বায়ুর কাজ ভ‚মিরূপ গঠনে অপেক্ষাকৃত বেশী গুরুত্ব অর্জন
করে। পৃথিবীর প্রায় শতকরা ৩০ ভাগ অঞ্চল মরুরূপে চিহ্নিত। তাছাড়া মেরু ও
মেরুবৃত্ত অঞ্চলেও বেশ কিছু অঞ্চল শীতল মরু অঞ্চল রূপে অবস্থান করছে।
মরু অঞ্চলে ভ‚মিরূপ পরিবর্তনে বায়ু প্রবাহ মুখ্য ভ‚মিকা পালন করে। বায়ুর কাজ
তিনটি। যেমন-অবঘর্ষ, কর্ষণ ও অবনমন। বায়ুর বহন কার্য তিনটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে
হয়ে থাকে। যথা- (১) ভাসমান অবস্থায় বহন, (২) লম্ফদান অবস্থায় বহন (৩) ও ভ‚মির
ওপর দিয়ে ধীর গতিতে বহন।
বায়ুর ক্ষয় ক্রিয়ার ফলে নিম্নোক্ত ধরনের ভ‚মিরূপের সৃষ্টি হয়। যেমন-বিভিন্ন ধরনের
মরুভ‚মি, গৌর, ইয়ার্ডাঙ্গ, ইনসেলবার্জ, জুগেন, ভেন্টিফ্যাক্টস, শিলায়িত সমভ‚মি ও
অগভীর হ্রদ।
১. শূন্যস্থানপ‚রন করুন
১.১. বহু গৌর বা প্রায় শুষ্কময় অঞ্চলে এরূপ বহু গৌর গঠিত হলে অনেক সময় এদেরকে
....... বলে।
১.২. প্রবল বায়ু প্রবাহ ........... অঞ্চলের প্রধান বৈশিষ্ট্য।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১. বায়ু ক্ষয়ক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট ৫টি ভ‚মিরূপের নাম লিখুন।
২. টিকা লিখুন :
২.১. গৌর, ২.২. ইয়াডাগ, ২.৩. ইনসেলবার্গ, ২.৪.জুগেল, ২.৫. ভেন্টি ফ্যাক্টেস
৩. বায়ুর বহনকার্যের প্রক্রিয়াগুলো আলোচনা করুন।
রচনামূলক প্রশ্ন :
১. বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট বিভিন্ন ক্ষয়জাত ভ‚মিরূপের বিবরণ দিন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]