বায়ু: বায়ুর সঞ্চয়জাত ভ‚মিরূপ
বায়ুর সঞ্চয়জাত ভ‚-প্রকৃতি (উবঢ়ড়ংরঃরড়হধষ ঋবধঃঁৎবং ড়ভ ডরহফ) :
ভ‚-পৃষ্ঠের বালুকণা, ধূলিকণা, আগ্নেয়ভস্ম প্রভৃতি এক স্থান থেকে অন্যস্থানে নীত হবার সময়
বায়ুর বেগ হ্রাস পেলে বা সম্মুখে কোনো বাধা পড়লে সেগুলো ধীরে ধীরে সঞ্চিত হতে থাকে।
এরূপে বায়ুর দ্বারা নিম্নভ‚মি উচ্চ হয়। আবার উর্বর ভ‚মি মরু ভ‚মিতে পরিণত হয়। বায়ুর সঞ্চয়
কার্যের ফলে ভ‚-পৃষ্ঠের যে পরিবর্তন সাধিত হয় তা নিচে বর্ণিত হলো।
বালিয়াড়ি (ঝধহফ উঁহবং) : বালিযাড়ি গঠন বায়ুর অবক্ষেপনের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য
উদাহরণ বায়ু প্রবাহ দ্বারা বালুকারাশি এক স্থান হতে বাহিত হয়ে। অন্যস্থানে সঞ্চিত করে উচ্চ
ও দীর্ঘ বালির স্তুপ গঠন
করে। একে বালির পাহাড়
বা বালিয়াড়ি বলে (চিত্র৫.১৮.১)। এরূপ বালিয়াড়ি
মরু অঞ্চল ব্যতীত
সমুদ্রোপক‚লেও দেখা যায়।
তবে সমুদ্রোপক‚লের
বালিয়াড়ি সাধারণত ছোট
এবং গাছপালার সাহায্যে ভ‚মির সহিত আবদ্ধ হয়ে স্থায়ীরূপে অবস্থান করে।
বালুকাপূর্ণ বাতাস তার গতিপথে প্রস্তর খন্ড বা অন্য কিছুর দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হয়ে বালুকারাশি
সঞ্চিত হয়ে বালিয়াড়ির সৃষ্টি হয়। প্রস্তর খন্ডের যে দিক থেকে বালুকাপূর্ণ বাতাস আসে, তার
বিপরীত (খববংরফব) বালুকা রাশি সরু লেজের আকারে সঞ্চিত হয়। একে পুচ্ছ বা লেজ
বালিয়াড়ি (ঞধরষ উঁহব)
বলে। প্রস্তর খন্ডের যেদিক
থেকে বালুকাপূর্ণ বাতাস
আসে, সেই দিকেও কিছু
বালু সঞ্চিত হয়। তাকে
মস্তক বা সংলগ্ন বালিয়াড়ি
(ঐবধফ ড়ৎ অঃঃধপযবফ ইঁহব)
বলে। সংলগ্ন বালিয়াড়ির
কিছু আগেই ঘূর্ণি বাতাসের
জন্য কিছু বালি সঞ্চিত হয়ে
পার্শ্বস্থ যে বালিয়াড়ির সৃষ্টি করে তাকে অগ্রবর্তী বালিয়াড়ি (অফাধহপবফ উঁহব) বলা হয়।
সর্বশেষ প্রস্তর খন্ডের কিছু দূরে উভয় পার্শ্বেও বালু সঞ্চিত হয়ে পার্শ্বস্থ বালিয়াড়ি (খধঃবৎধষ ধহফ
ডধশব উঁহব) গঠন করে। তবে মনে রাখা প্রয়োজন যে, এ বিভিন্ন বালিয়াড়ি কিন্তু সব সময়ে
এবং সর্বত্র গঠিত হয় না।
পাঠ-৫.১৮
চিত্র-৫.১৮.১ : বালিয়াড়ি
চিত্র-৫.১৮.২ : আড়াআড়ি বালিয়াড়ি চিত্র-৫.১৮.৩ : অনুর্ঘৈ বালিয়াড়ি
ব্যাগনল্ড (ইধমহড়ষফ) নামে বিজ্ঞানী
বালিয়াড়িকে বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত করেছেন
এবং সেগুলোর মধ্যে প্রধান দুটি ভাগ
হলো-(১) অনুপ্রস্থ বালিয়াড়ি (ঞৎধহংাবৎংব
উঁহবং) -এটি বায়ুর গতির আড়াআড়িভাবে
গঠিত বালিয়াড়ি; (চিত্র-৫.১৮.২) এবং (২)
অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি (খড়হমরঃঁফরহধষ
উঁহবং) -(চিত্র-৫.১৮.৩) এরূপ বালিয়াড়ি বায়ুর গতির সঙ্গে সমান্তরালে গঠিত হয়।
বার্খান (ইধৎশযধহং) : বায়ুর গতির আড়াআড়িভাবে অর্ধচন্দ্রকার বালিয়াড়িগুলোকে
(ঈৎবংপবহঃরপ উঁহবং) বার্খান (ইধৎশযধহ বা ইধৎশযধহ) বলে (চিত্র-৫.১৮.৪)। তুর্কিস্তান মরু
অঞ্চলে গঠিত এ ধরনের বালিয়াড়ি হতে এর নাম হয়েছে। বার্খান বিভিন্ন উচ্চতার হয়ে থাকে।
কখনও কখনও এর উচ্চতার ১০০ ফুটের (৩৩ মি.) অধিক হয়ে থাকে। বার্খানের সম্মুখভাগ
উত্তল (ঈড়হাবী) ও পিছনের অংশ অবতল (ঈড়হপধাব) হয় এবং দুই কিনারায় অর্ধ-চন্দ্রকারে
দুটি শিং (ঐড়ৎহ)-এর মতো শিরা অবস্থান করে। এ সকল বালিয়াড়ি বায়ুর গতির দিকের
প্রতিবাত ঢাল (ডরহফ ডধৎফ ঝরফব) ক্রমে ক্রমে ঢালু হয়, কিন্তু বিপরীত দিকের ঙ্খালিত অংশ
(ঝষরঢ় ঋধপব) বা অনুবাত ঢালটি (খববধিৎফ ঝষড়ঢ়ব) খাড়াই হয়। বালিয়াড়ি এক স্থানে স্থায়ী
হয় না। বায়ুর গতি পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এক স্থানের বালিয়াড়ি ভেঙ্গে পুনরায় অন্য স্থানে
গড়ে ওঠে। তবে অনেক সময় যে সকল স্থানে ভ‚-গর্ভের পানি ভ‚-পৃষ্ঠের নিকটবর্তী হয় অথবা
ছোট ছোট গাছপালা দেখা দেয় সেই সকল স্থানে বালিয়াড়ির কিনারা দুইটি স্থায়ী বালিয়াড়ি
(ঋরীধঃরড়হ ড়ভ উঁহবং) সৃষ্টি হয়।
বার্খান বা তির্যক বালিয়াড়ির গঠনের সূত্রপাত কিরূপে হয় তা নিয়ে কিছু মতভেদ রয়েছে। তবে
এর গঠনের জন্য বাতাসের খুব বৃহদাকার কোনো বাঁধার প্রয়োজন হয় না। এমনকি প্রায়
সমতল ভ‚মিতেও এটি গঠিত হতে দেখা যায়।
বার্খান বিচ্ছিন্ন ভাবে (ওংড়ষধঃবফ) অবস্থান না করে সাধারণতঃ অনেকগুলো একত্রে অবস্থান করে
থাকে। এইভাবে অনেকগুলো বার্খানের অবস্থানকে বালিয়াড়ির শৃঙ্খলা বা কলোনী (উঁহব
ঈযধরহং বা উঁহব ঈড়সঢ়ষবী) বলা হয়।
অনুদৈর্ঘ্য বা বালিয়াড়ি (খড়হমরঃঁফরহধষ উঁহব) : মরু অঞ্চলে কখনো কখনো বা সিফ
বালিয়াড়ি বহুদূর বিস্তৃত হয়ে অবস্থান করে (চিত্র-৫.১৮.৩)। এদেরকে সিফ বা অনুদৈর্ঘ্য
বালিয়াড়ি বলে। মিশরে এইরূপ ‘সিফ’ বালিয়াড়ি ১০০ মি. এবং ইরানে ২১০ মি. পর্যন্ত উচ্চ
হয়ে থাকে। ব্যাগানল্ডের মতে সিফের প্রস্থ বা বিস্তার (ডরফঃয) উচ্চতার প্রায় ৫ গুণ হয়ে
থাকে। কোনো কোনো অঞ্চলে ৩০০ কি.মি. দীর্ঘ সিফ বালিয়াড়িও দেখতে থেকে বাতাস
প্রবাহিত না হয়ে বিভিন্ন দিক থেকে প্রবাহিত হয়ে থাকে। সিফ বালিয়াড়ি তখনই দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি
পায়, যখন বালিয়াড়ির সমান্তরালে বাতাস প্রবাহিত হয়। তাঁর মতে বার্খান বা তির্যক
বালিয়াড়ির রূপান্তরেই সিফ বারিয়াগি গঠিত হয়।
অনুপ্রস্থ বালিয়াড়ি (ঞৎধহংাবৎংব উঁহবং) : অনেক সময় মরুভ‚মিতে বায়ুর গতির সঙ্গে
আড়াআড়িভাবে ঢেউয়ের মতো যে সকল উন্নত ভূমি গঠিত হয় তাদেরকে আড়াআড়ি
বালিয়াড়ি বলে। এরা বায়ুর গতির সাথে সমকোণে থাকে বলে অনেক সময় অর্ধচন্দ্রকারের
মতো দেখায় (চিত্র ৫.১৮.২)। নক্ষত্র বালিয়াড়ি (ঝঃধৎ উঁহব) বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দিক
থেকে বায়ু প্রবাহের ফলে বহু স্খলন তলযুক্ত বালিয়াড়ির সৃষ্টি হয়। এদের পার্শ্চচলন থেকে
উর্ধ্বদিকে বৃদ্ধির প্রবণতা থাকে।
প্যারাবলিক বা অধিবৃত্তীয় বালিয়াড়ি (চধৎধনড়ষরপ উঁহব) : যেখানে বৃষ্টিপাত অপেক্ষাকৃত
বেশী সেখানে উদ্ভিদ সংস্থান কিছু বালিয়াড়িতে সুস্থিত করে। এইসব ক্ষেত্রে বায়ুর কার্যের ফলে
বালিয়াড়ি পরিমার্জন ঘটে। উদ্ভিদ দ্বারা সুস্থিত বালিয়াড়ির দুই অংশের অন্তবর্তী অংশে উদ্ভিদ
মুক্ত অংশ থাকে। সঞ্চালন কার্যের ফলে ঐ অংশের বালির খনন চলে ও সৃষ্ট গর্তের চতুর্দিকে
এ বালি সঞ্চিত হয়ে প্যারাবলিক বালিয়াড়ির সৃষ্টি করে। এরূপ বালিয়াড়ির খাড়াতল প্রতিবাত
দিকে ও পশ্চাৎ মৃদু ঢাল অনুবাত দিকে অবস্থান করে। এই অবস্থা বার্খানের বিপরীত।
তিমিপৃষ্ঠ বালিয়াড়ি (ডযধষব ইধপশ উঁহব) : তিমিপৃষ্ঠে সমতল মস্তক বিশেষ শৈলশিলা
অনুরূপ। এরা বাতাসের দিকের সঙ্গে সমান্তরালভাবে অবস্থান করে। অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ির
মতো এদের স্খলন তল থাকে না। আয়তনেও এরা অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি থেকে অনেক বড় হয়।
তিমি পৃষ্ঠ বালিয়াড়ির দৈর্ঘ্য ১৫০ কি.মি., প্রস্থ ৩ কি. মি. ও উচ্চতায় ৪৫ কি. পর্যন্ত হতে
পারে। বাগনল্ডের মতে পুরাতন সারিবদ্ধ বালিয়াড়ির অবশিষ্টাংশ থেকে এদের সৃষ্টি হয়েছে।
ক্ষুদ্র তরঙ্গ (ঝসধষষ জরঢ়ঢ়ষবং) : এটা অনেকটা তিমি পৃষ্ঠের মতো। তবে এরা দৈর্ঘ্যে
অপেক্ষাকৃত কম ও তিমি পৃষ্ঠের মতো সুনির্দিষ্ট আকার বিশিষ্ট হয় না।
বালি আস্তরণ (ঝধহফ ঝযববঃ) : বালি আস্তরণের ওপরিভাগ ভীষণভাবে সমতল থাকে। অবশ্য
ক্ষুদ্র তরঙ্গ এতে বর্তমান থাকে।
লোয়েস (খড়বংং) :
বায়ুবাহিত (ডরহফ ইষড়হি)
অতি সূ² পদার্থসমূহ
দূরদেশে সঞ্চিত হলে তাকে
লোয়েস বলে (চিত্র৫.১৮.৫)। এটি সাধারণত:
হলুদ বর্ণের বায়ুবাহিত অতি
সূ² নরম প্রবেশ্য চ‚র্ণকময়
(ঈধষপধৎরড়ঁং) পলি (ঝরষঃ) দ্বারা গঠিত। এগুলো কোন বিশিষ্ট (অহমঁষধৎ) কোয়ার্টজ,
ফেলস্পার ক্যালসাইট, ডলোমাইট এবং অন্যান্য খনিজের কণা একত্রে আটকিয়ে থাকে।
বিশিষ্ট জার্মান ভ‚-বিজ্ঞানী রিকথোপেন (জরপযঃযড়ভবহ) সর্ব প্রথম হলুদ বর্ণের এরূপ সূ² পদার্থ
উত্তর-পশ্চিম চীনের এক বিস্তীর্ণ অঞ্চল আবৃত করে রাখতে দেখেন। এ সূ² পদার্থ সুদূর গোবি
মরুভ‚মি থেকে বহুদিন ধরে বায়ু বাহিত হয়ে উত্তর-পশ্চিম চীনের ৫৪৫ হাজার বর্গ কি.মি.
অঞ্চল আবৃত করে রেখেছে। এ বিস্তৃত লোয়েস মালভ‚মির কোনো কোনো অঞ্চল সমুদ্রপৃষ্ঠ
থেকে প্রায় ২,৫৫৫ মি. পর্যন্ত উঁচু। ফ্রান্স-এর অ্যালস্যাক ( অষংধপব) অঞ্চলের একটি গ্রামে
প্রায় এ ধরনের সূ² পদার্থের সঞ্চয় দেখতে পাওয়া যায় এবং সেই গ্রামের নাম থেকেই
‘লোয়েস’ নামে উৎপত্তি হয়েছে।
পাঠসংক্ষেপ :
বায়ুর সঞ্চয়জাত ভূমিরূপের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো বালিয়াড়ি। মরু
অঞ্চলে সাধারণত অনুদৈর্ঘ্য ও তির্যক বালিয়াড়ি গঠিত হয়। এখানে বহু ধরনের
বালিয়াড়ি লক্ষ্য করা যায়। তাছাড়া লোয়েস মরু অঞ্চলের পরিচিত দৃশ্য।
চিত্র-৫.১৮.৫ : লোয়েস মৃত্তিকা : ১. লোয়েস সঞ্চয়, ২. পুরাতন শিলা
১. শূন্যস্থান পূরন করুন :
১.১. বালিয়াড়ি গঠন বায়ুর................... সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।
১.২. বায়ুর গতির আড়াআড়িভাবে অর্ধচন্দ্রকার বালিয়াড়িগুলো ..............।
১.৩. অনেকগুলো. .....................অবস্থানকে বালিয়াড়ির শৃঙ্খলা বা কলোনী বলা হয়।
১.৪. ব্যাগনল্ডের মতে সিফের প্রস্থ বা বিস্তার (ডরফঃয) উচ্চতার প্রায় .... গুণ হয়ে থাকে।
১.৫. বাগনল্ডের মতে পুরাতন সারিবদ্ধ বালিয়াড়ির অবশিষ্টাংশ থেকে ........ বালিয়াড়ি সৃষ্টি
হয়েছে।
১.৬. বায়ুবাহিত (ডরহফ ইষড়হি) অতি সূ² পদার্থসমূহ দূরদেশে সঞ্চিত হলে তাকে বলে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১. বালু, ধূলিকণা ইত্যাদি কেন সঞ্চিত হয়?
২. বালিয়াড়ি কি?
৩. বালিয়াড়ি প্রধানত কত প্রকারের?
৪. বার্খান কাকে বলে?
৫. সিফ বা অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি বলতে কি বোঝেন?
৬. বিভিন্ন প্রকার বালিয়াড়ির নাম লিখুন।
রচনামূলক প্রশ্ন :
১. শুষ্ক অঞ্চলে বায়ু দ্বারা সৃষ্ট সঞ্চয়জাত ভ‚মিরূপসমূহের বিবরণ দিন।
২. বায়ুর কার্যের অনুক‚ল পরিবেশ ও অঞ্চলের বিবরণ দিন।
৩. মরু অঞ্চলে পানির দ্বারা সৃষ্ট ভ‚মিরূপ সমূহের বর্ণনা দিন।
৪. টিকা লিখুন :
(ক) লোয়েস, (খ) ইয়াডাঙ্গ, (৩) বালিয়াড়ি, (ঘ) গৌর, (ঙ) বার্খান
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ