অভিগমন কাকে বলে?
অভিগমনের কারণসমূহ কি কি?


প্রযুক্তিগত এবং আর্থনীতিক বিকাশের সাথে সাথে ঐতিহাসিকভাবে মানুষের আবাসস্থল পরিবর্তন করে
অন্যত্র গমনও বৃদ্ধি পেয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় যাতায়াত ব্যবস্থা এবং বহুমুখী যানবাহনের প্রভাব বিশেষ
গুরুত্ববহ হিসেবে বর্তমানে দেখা দিয়েছে। এই ক্রমবর্ধমান গতায়ত (গড়নরষরঃু) মানুষের মধ্যে
অভিগমন করার প্রবণতা বৃদ্ধি করেছে। কিন্তু ‘অভিগমন' (গরমৎধঃরড়হ) শব্দটির সংজ্ঞার্থ সম্পর্কে মতৈক্য
নেই। কেননা মানুষের সব ধরনের গতায়ত বা স্থান পরিবর্তন, যেমন দৈনিক কাজের জন্য কর্মস্থলে
গমনাগমন, হাটবাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, চিকিৎসালয়ে গমন ইত্যাদিকে অভিগমন পর্যায়ভুক্ত করা উচিৎ
নয়। কেননা এই সমস্ত কাজ শেষে সকলেই স্বগৃহে প্রত্যাবর্তন করে থাকে।
এ ধরণের স্থানান্তর (গড়াবসবহঃ) সাময়িক ও স্বল্প দূরত্বে ঘটে থাকে। এতে দীর্ঘমেয়াদী গমনজনিত
কোন উদ্দেশ্য থাকে না। তবে অনেক ক্ষেত্রে মানুষ নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে স্বস্থান পরিবর্তন করে বহুদূরে গিয়ে
নতুন আবাস স্থাপন করতে পারে। এরূপ স্থায়ী বসবাসের উদ্দেশ্যে দূরান্তে বা অন্য দেশে গমন করাকে
অভিগমন (গরমৎধঃরড়হ) বলে (অভিগমন = অভিমুখে > গমন = অভিগমন)। লক্ষ্যণীয় অভিগমন
প্রক্রিয়ায় দূরত্ব এবং স্থায়ীত্ব বা বসবাস সময় গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এই উপাদানের উপর নির্ভর করে
অভিগমনের কতিপয় প্রকার ভেদ সম্ভব। যেমন, ঋতুভিত্তিক, অস্থায়ী, পর্যায়ক্রমিক, স্থায়ী, অথবা,
বাধ্যকর স্বপ্রনোদিত, পরিকল্পিত, এবং আভ্যন্তরীণ, বহিস্ত:, আন্ত: আঞ্চলিক, আন্তর্জাতিক, মহাদেশীয়
ও আন্ত:মহাদেশীয়। তবে এ সমস্ত প্রকারণ দুইটি প্রধান অভিগমনের মধ্যে শ্রেণীভুক্ত করা যায়:
অভিগমনের কারণ : যে কোন অভিগমনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান নির্বাচনের সাথে জড়িত
থাকে। একই সাথে অভিগমনকারীর উৎস থেকে লক্ষ্যস্থল পর্যন্ত একাধিক দূরত্ব ও ব্যয় (সময় ও অর্থ)
গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে দেখা দিয়ে থাকে। এই উপাদানের মধ্যে প্রধান কারণ অর্থনৈতিক; তবে
রাজনৈতিক, সামাজিক, মানসিক এবং প্রাকৃতিক কারণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। অধিক সমৃদ্ধি ও
জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন সাধারণভাবে সকল মানুষেরই কাম্য। একারণে, অর্থনৈতিক উন্নতির বাসনা
স্বাভাবিকভাবে অভিগমনের মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বিগত কয়েক শতাব্দী ধরে
ইউরোপীয়দের আমেরিকা ও অষ্ট্রেলিয়া মহাদেশে ব্যাপক অভিগমন এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। সাম্প্রতিক
দশকে বিকাশশীল দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্র এবং তৈল সমৃদ্ধ পশ্চিমে এশিয়ায় অভিগমন এর প্রমাণ।
ঐতিহাসিকভাবে অতীতে কিছু মানুষের অভিগমনও ঘটেছে। ১৯ শতকের পূর্ব পর্যন্ত আফ্রিকা থেকে দাস
ব্যবসার মাধ্যমে বহু নিগ্রোকে বলপূর্বক আমেরিকায় আনা হয়। ১৮৫০-৮৫ সাল পর্যন্ত পশ্চিম যুক্তরাষ্ট্র
ও পশ্চিম কানাডায় রেলপথ নির্মাণের জন্য বহু চীনা শ্রমিক এবং এমন কি ভারতীয় শিখ সম্প্রদায়কে
আনা হয়। বহু ভারতীয় এই সময় উপনিবিষ্ট কৃষির আওতায় ইক্ষু, কলা, আনারস, কফি, চা ও রাবার
চাষের জন্য প্রশন্ত মহাসাগরীয় দ্বীপসমূহ, পূর্ব ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ, পূর্ব ও দক্ষিণ আফ্রিকা এবং ক্যারিবীয়
অঞ্চলে আনীত হয়। এমন কি বাংলাদেশে চা চাষের জন্য বৃটিশ আমলে মধ্য ও দক্ষিণ ভারতীয়
শ্রমিকদের আনা হয় যারা এখন স্থায়ী অভিগমনকারী জনগোষ্ঠী হিসেবে এদেশে বসবাস করছে।
অর্থনৈতিক কারণ ছাড়াও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য অতীতকাল থেকে
বর্তমান পর্যন্ত মানুষ স্বীয় আবাসস্থল ছেড়ে অন্যত্র অভিগমন করছে।
এর মধ্যে ভ‚মিকম্প ও অগ্নুৎপাত, বন্যা, দীর্ঘস্থায়ী খরা, নদীভাঙ্গঁন ও মৃত্তিকাক্ষয় এই ধরনের
অভিগমনকে প্রভাবিত করেছে। অপরদিকে, মানব সৃষ্ট দুর্যোগ, যেমন, যুদ্ধ ও যুদ্ধাবস্থা, পরিবেশ দূষণ
ইত্যাদিও অভিগমনকে উৎসাহিত করেছে।
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায় যে, অভিগমন প্রক্রিয়ায় একদিকে প্রভাবকারী উপাদান হিসেবে
লক্ষ্যস্থলে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা, সুযোগ-সুবিধা ইত্যাদি আকর্ষণ এবং অপরদিকে উৎসে অভাবঅসুবিধাজনক পরিস্থিতি, অসন্তোষ বা দুর্যোগজনিত অবস্থা নেতিবাচক প্রভাব ফেলে থাকে। এই দুইটি
বিপরীতমুখী অবস্থাকে যথাক্রমে আকর্ষণ (চঁষষ) এবং বিকর্ষণ (চঁংয) প্রক্রিয়া হিসেবে আর্থ-
সমাজবিদগণ চিহ্নিত করেছেন। এই দুই পর্যায়ের মধ্যবর্তী অবস্থা হিসেবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা, দূরত্ব
ও ব্যয় (সময় ও অর্থ হিসেবে) অন্তবর্তীকালীন উপাদান হিসেবে কাজ করে (চিত্র
অভিগমন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যায় এই আকর্ষণ-বিকর্ষণ জনিত অবস্থা লী (১৯৬৬) ও র‌্যাভেনস্টাইন (১৮৮৫)
বিশদ তত্ত¡ প্রদান করেছেন।
এর আওতায়, (ক) আকর্ষণমূলক উপাদানগুলি হলো:
Ñ ভৌগোলিক পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সুবিধাদি;
Ñ আত্মীয়-স্বজন ও গোষ্ঠীয়ভুক্ত জনগনের নৈকট্য লাভ;
Ñ কর্মসংস্থান ও অধিকতর আর্থিক সুবিধাদি;
Ñ পেশাগত বৈশিষ্ট্যের যোগ্য ব্যবহার;
Ñ শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গৃহ-সংস্থান ও সামাজিক নিরাপত্তাগত সুবিধা, জীবনযাত্রা ব্যয়ের নি¤œহার ও পুঁজিগঠনের
সুবিধা;
Ñ বিবাহ ও সম্পত্তি প্রাপ্তি সংক্রান্ত ব্যক্তিগত সুবিধা ইত্যাদি।
অপরদিকে, (খ) বিকর্ষণমূলক উপাদানগুলি নি¤œরূপ হতে পারে;
Ñ নেতিবাচক পারিবেশিক চাপ;
Ñ প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রতিক্রিয়া;
Ñ জনাধিক্য এবং এর কারণে পেশাগত ও অর্থনৈতিক চাপ;
Ñ সামাজিক ও সাম্প্রদায়িক বৈষম্য;
Ñ জাতিগত ও সাম্প্রদায়িক উৎখাত;
Ñ অর্থনৈতিক মন্দা;
Ñ ব্যবসা-বাণিজ্যে ক্রমাগত ক্ষয়ক্ষতি;
Ñ কর্মচ্যুতি ও বেকারত্ব;
Ñ পারিবারিক ও সামাজিক অশান্তি ও ব্যক্তিগত অসুবিধা ইত্যাদি।
অর্থনীতিবিদ এবং সামাজিক জনমিতিবিদদের নিকট গ্রহণযোগ্য হলেও ভ‚গোলবিদদের নিকট আকর্ষণবিকর্ষণ তত্ত¡ পরিপূর্ণভাবে গ্রহণীয় নয়। কেননা, আকর্ষণ-বিকর্ষণ জনিত উপাদানের বাইরেও বহু কারণ
আছে যা, অভিগমনকে যথেষ্ট প্রভাবিত করে থাকে। এই তত্তে¡ এই সমস্ত কারণ গুরুত্ব লাভ করে নাই।
বিশেষ করে, বিশ্বের সর্বত্র বিবাহ জনিত কারণে প্রধানত: মহিলাদের স্বামীর সাথে অভিগমন, শিক্ষা
লাভের জন্য অভিভাবকের সাথে সন্তানদের স্থানচ্যুতি এবং পুনর্বাসন ইত্যাদি এই আওতায় আনা হয়
নাই। এ কারণে, ভ‚গোলবিদগণ বোগ (১৯৭০) প্রণীত অভিগমনের কারণসমূহ অধিকতর গ্রহণযোগ্য
মনে করেন। এই গ্রহণযোগ্যতার অপর কারণ হলো, কারণগুলি আভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক উভয়
অভিগমন প্রক্রিয়ার জন্য যেমন প্রযোজ্য তেমনি আকর্ষণ-বিকর্ষণ জনিত উপাদানগুলিকেও যথাযথ
বিবেচনা করে ।
বোগ (ক) ২৫ টি ব্যক্তিগত পর্যায়ে অভিগমন-উদ্রেককারী পরিস্থিতি (খ) ১৫টি লক্ষ্যস্থল নির্বাচনের
উপাদান, এবং (গ) ১০টি আর্থ-সামাজিক অবস্থা যা অভিগমণকে ইতিবাচক ও নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত
করে বলে চিহ্নিত করেছেন। সংক্ষেপে এগুলি হলো :
অভিগমন উদ্রেককারী পরিস্থিতি:
শিক্ষাজীবনের সমাপ্তি; বিবাহ; বিবাহহীনতা; চাকুরীর সুযোগ; চাকুরী গ্রহণ; ভ্রাম্যমান কর্ম; বিশেষায়িত
দক্ষতা; চাকুরী ক্ষেত্রে বদলী; ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বিক্রয়;ব্যবসায় ক্ষতি; চাকুরী থেকে প্রত্যাহার; নি¤œ
বেতন; অবসর গ্রহণ; আত্মীয়-স্বজনের মৃত্যু; সামরিক বাহিনীতে চাকুরী; স্বাস্থ্যগত পরিচর্যা; কারা
ভোগ; রাজনৈতিক; জাতিগত অথবা ধর্মীয় উৎপীড়ন; প্রাকৃতিক দুর্যোগ; বহিরাগতদের অনুপ্রেবেশ বা
অভিযাত্রা; উত্তরাধিকারসূত্রে সম্পদ প্রাপ্তি; নির্দিষ্ট সমাজে খাপ না খাওয়া; পরিভ্রমণতা; সামাজিকভাবে
অবাঞ্ছিত হওয়া বাধ্যকর স্থানান্তর।
লক্ষ্যস্থল নির্বাচনের উপাদান:
অভিগমনে ব্যয়; আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধু-বান্ধবের উপস্থিতি; তাদের সাথে অবস্থানের সম্ভাবনা; চাকুরীর
সুযোগ; স্থান বিশেষের ভৌত আকর্ষণ; প্রাকৃতিক পরিবেশ; বিভিন্ন সেবা-সুবিধাদি; জনসংখ্যার কাঠামো;
বিশেষায়িত চাকুরীর সুবিধা; লক্ষ্যস্থল সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা; বিশেষ সহায়তা গ্রহণের সুবিধা; ভাতা
প্রাপ্তি; তথ্য প্রাপ্তির সুবিধা; লক্ষ্যস্থলের খ্যাতি; বিকল্প লক্ষ্যস্থলের অভাব।
আর্থ-সামাজিক অবস্থা:
বিশেষ মাত্রায় পুঁজি বিনিয়োগ; ব্যাপক ব্যবসায়িক মন্দা বা উত্থান-পতন; প্রযুক্তিগত পরিবর্তন;
অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন; সামাজিক নিরাপত্তার সুবিধা; অভিগমন সম্পর্কীয় প্রচার ও অভিগমন
সংক্রান্ত বিধিমালা; জীবন যাত্রা মানের অবস্থা ও মাত্রা; সর্বশ্রেণীর সংখ্যালঘুদের প্রতি সহনশীলতা,
অভিগমন নীতি।
বোগের দৃষ্টিভঙ্গিতে অভিগমন ব্যাখ্যায় আরও কিছু পরিস্থিতি বিবেচনায় আনা প্রয়োজন। এগুলি হলো:
উৎস ও লক্ষ্যস্থলে জনসংখ্যা চাপ ও বৃদ্ধিধারা, ভ‚মির প্রাপ্যতা, যাতায়াত সুবিধাদি। এর সাথে
ভূগোলবিদগণ জলবায়ু, উদ্ভিদ ইত্যাদি পরিবেশগত অবস্থাও বিবেচনাধীন রাখেন।
অভিগমন প্রক্রিয়ায় একটি দেশে আয়তনও গুরুত্ববহ। বৃহৎ দেশসমূহ আভ্যন্তরীণ অভিগমন উৎসাহিত
করে থাকে (যেমন, রাশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা)। ক্ষুদ্র দেশসমূহের জন্য আন্তর্জাতিক অভিগমন ছাড়া
কোন বিকল্প নেই। এর সাথে প্রাকৃতিক বাধাবিপত্তি, অভিগমন পথ ও অঞ্চল অভিগমন প্রবাহকে
প্রভাবিত করে থাকে। এ সমস্ত বিষয়াদি একজন অভিগমনকারীর লক্ষ্যস্থল নির্ধারণের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত
গ্রহণে সহায়ক হয়ে থাকে।
পাঠসংক্ষেপ:
ব্যক্তি বিশেষ বা জনগোষ্ঠীদের স্থায়ী বা দীর্ঘ স্থায়ী আবাসস্থল হতে অন্যত্র স্থান পরিবতর্নকে বলে
অভিগমন। এ ধরণের স্থানান্তর (গড়াবসবহঃ) সাময়িক ও স্বল্প দূরত্বে ঘটে থাকে। এতে দীর্ঘমেয়াদী
গমনজনিত কোন উদ্দেশ্য থাকে না। এই উপাদানের উপর নির্ভর করে অভিগমনের কতিপয় প্রকার ভেদ
সম্ভব। যেমন, ঋতুভিত্তিক, অস্থায়ী, পর্যায়ক্রমিক, স্থায়ী, অথবা বাধ্যকর স্বপ্রণোদিত, পরিকল্পিত, এবং
আভ্যন্তরীণ, বহিস্ত:, আন্ত: আঞ্চলিক, আন্তর্জাতিক, মহাদেশীয় ও আন্ত:মহাদেশীয়। তবে এ সমস্ত
প্রকারণ দুইটি প্রধান অভিগমনের মধ্যে শ্রেণীভুক্ত করা যায়: (ক) আভ্যন্তরীণ, এবং (খ) আন্তর্জাতিক।
যে কোন অভিগমনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান নির্বাচনের সাথে জড়িত থাকে। একই সাথে
অভিগমনকারীর উৎস থেকে লক্ষ্যস্থল পর্যন্ত একাধিক দূরত্ব ও ব্যয় (সময় ও অর্থ) গুরুত্বপূর্ণ উপাদান
হিসেবে দেখা দিয়ে থাকে। এই উপাদানের মধ্যে প্রধান কারণ অর্থনৈতিক; তবে রাজনৈতিক, সামাজিক,
মানসিক এবং প্রাকৃতিক কারণ অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। অভিগমন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যায় এই আকর্ষণ-বিকর্ষণ
জনিত অবস্থা লী (১৯৬৬) ও র‌্যাভেনস্টাইন (১৮৮৫) বিশদ তত্ত¡ প্রদান করেছেন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন:
১. শূন্যস্থান পূরণ করুন:
১.১. ------- প্রক্রিয়ায় যাতায়াত ব্যবস্থা এবং বহুমুখী যানবাহনের প্রভাব বিশেষ গুরুত্ববহ হিসেবে
বর্তমানে দেখা দিয়েছে।
১.২. ------- বসবাসের উদ্দেশ্যে দূরান্তে বা অন্য দেশে গমন করাকে অভিগমন বলে।
১.৩. যে কোন অভিগমনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ------- নির্বাচনের সাথে জড়িত থাকে।
১.৪. অর্থনীতিবিদ এবং ------- জনমিতিবিদদের নিকট গ্রহণযোগ্য হলেও ভ‚গোলবিদদের নিকট
আকর্ষণ-বিকর্ষণ তত্ত¡ পরিপূর্ণভাবে গ্রহণীয় নয়।
১.৫. বৃহৎ দেশসমূহ ------- অভিগমন উৎসাহিত করে থাকে।
১.৬. ক্ষুদ্র দেশসমূহের জন্য ------- অভিগমন ছাড়া কোন বিকল্প নেই।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:
১. অভিগমন কাকে বলে?
২. অভিগমনের কারণসমূহ কি কি?
৩. অভিগমন প্রক্রিয়ায় ব্যাখ্যায় বর্ণিত পাঁচটি আকর্ষণীয় উপাদান লিখুন।
৪. অভিগমন প্রক্রিয়ায় ব্যাখ্যায় বর্ণিত পাঁচটি বিকর্ষণমূলক উপাদান লিখুন।
রচনামূলক প্রশ্ন:
১. অভিগমনের সংজ্ঞা দাও। অভিগমন, গতয়াত এবং স্থানান্তরের মধ্যে পার্থক্যকরণ করুন। আর্থ
নীতিক দৃষ্টিভঙ্গিতে অভিগমন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করুন।

FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]