পূর্বের পাঠে জনসংখ্যা পরিবর্তনের উপাদান এবং বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করা হয়েছে। আপনারা লক্ষ্য
করেছেন যে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির মূল উপাদান হচ্ছে প্রজননশীলতা, মরণশীলতা এবং অভিগমন। বিশ্বে
বর্তমান আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক এবং রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় জনসংখ্যা পরিবর্তনে অভিগমনের ভ‚মিকা
অপেক্ষাকৃত সীমিত। তাই জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে প্রজননশীলতা ও মরণশীলতা তথা যথাক্রমে কোন দেশের
বা জনগোষ্ঠীর জন্ম হার ও মৃত্যু হার বিশেষ গুরুত্ববহ।
ঐতিহাসিক ধারা
বিশ্ব জনসংখ্যা বৃদ্ধির ঐতিহাসিক ধারা কেবল জন্মহারের উপর নির্ভরশীল নয় -এক্ষেত্রে মৃত্যুহারের
পরিবর্তন বিশেষ গুরুত্ববহ। প্রায় ২(দুই) মিলিয়ন বৎসর পূর্বে মানব-পূর্ব পুরুষ (অস্ট্রেলোপিথেকাস
এবং জ্ঞাতিসমূহ) মোটামুটি পূর্ব আফ্রিকায় সংঘবদ্ধ ছিল। এদের সংখ্যা প্রায় ১২৫,০০০ জন ছিল মাত্র।
এদের অধস্তন পুরুষদের মধ্যে যখন ‘সংস্কৃতি'র সংস্পর্শ শুরু হয় তখন অজৈবিক তথ্যমালা বংশ
পরস্পরায় বিস্তার লাভ করতে থাকে, যে ধারা এখনও মানুষের মধ্যে বহমান। অবশ্য এই
ধারাবাহিকতার পদ্ধতি ও মাধ্যমের যথেষ্ট উন্নতি, বিকাশ, উৎকর্ষ এবং গতির পরিবর্তন ঘটেছে। তবে
মানব সংস্কৃতির প্রকাশমান বিকাশ প্রায় ২০০,০০০ বৎসর পূর্বে ঘটে যখন মানুষের বিবর্তন
জনগোষ্ঠীরূপে বিভিন্ন মহাদেশে বিস্তার লাভ করে। এই দীর্ঘ সময়কাল মানুষের জন্ম হার প্রতি হাজারে
৫০-এর মত ছিল। প্রাচীন সংস্কৃতির ক্রমবিকাশ কৃষি প্রযুক্তির আবির্ভাবের পূর্ব পর্যন্ত মৃত্যু হার ও
জন্মহারের কাছাকাছি ছিল। ফলে, অনুমিত গড় বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধিহার মাত্র ০.০০২ শতাংশ ছিল।
ফলে খৃষ্টপূর্ব ৮০০০ সালে বিশ্ব জনসংখ্যা প্রায় ৫ মিলিয়নে দাঁড়ায়। মানুষ তখন খাদ্য সংগ্রাহক ছিল।
এই খাদ্য অনুসন্ধান এবং পরিবেশগত বাধ্যবাধকতার কারণে মানুষ এই সময় বিভিন্ন মহাদেশে ছড়িয়ে
পড়ে এবং অভিগমনে বাধ্য হয়।
কৃষির প্রথম উদ্ভব এবং পশুপালন কখন এবং কোথায় শুরু হয় সে সম্পর্কে যথেষ্ট মতভেদ রয়েছে। তবে
প্রাচীন সংস্কৃতি কেন্দ্রসমূহ যেখানে অনুক‚ল উদ্ভিদ বিকাশের ভৌগোলিক ও পরিবেশগত অবস্থা বিরাজ
করতো (যেমন, আর্দ্র-উষ্ণ জলবায়ু অঞ্চলের নদী অববাহিকা) সেখানেই কৃষির উদ্ভব ও পশুপালন
সংস্কৃতি শুরু হয় তা এখন নিশ্চিত। মধ্যপ্রাচ্য বা পশ্চিম এশিয়ার প্রতœতাত্বিক প্রমাণ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত যে
এই অঞ্চলে খৃষ্টপূর্ব ৭০০০ থেকে ৫৫০০ সময়কালে কৃষি ভিত্তিক গ্রামীন জনপদ গড়ে ওঠে। এই প্রমাণ
থেকে অনুমিত হয় যে, কৃষি জীবিকার পত্তন অন্তত: ৯০০০ থেকে ৭০০০ খৃষ্ট পূর্বাব্দে শুরু হয়েছিল।
আর কৃষি অনুক‚ল অঞ্চলে মানব বসতের সাথে সাথে জনসংখ্যার বিকাশ ঘটেছিল।
উপরোক্তের আলোকে তৎকালীন জনসংখ্যা বহুল অঞ্চল হিসেবে ইউফ্রেতিস-টাইগ্রীস অববাহিকা
(বর্তমানে ইরাক ও ইরানের দক্ষিণাংশ), নীলনদ অববাহিকা (বর্তমানে মিশর) সিন্ধু অববাহিকা (দক্ষিণ
পাকিস্তান) এবং গাঙ্গেয় অববাহিকা (উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দক্ষিণ এশিয়া, উত্তর ভারত ও উত্তর-পশ্চিম
বাংলাদেশ) চিহ্নিত করা যায়। কালক্রমে এই সমস্ত জনগোষ্ঠী কৃষি থেকে প্রয়োজনের তাগিদে অন্যান্য
কর্মকান্ড গ্রহণ করে। চাকার আবিষ্কার, ধাতব দ্রব্যের ব্যবহার (বিশেষ করে তামা, লোহা এবং কাসা)
মানব কর্মকান্ডে বৈচিত্র্য আনে। একই সাথে বিনিময় পদ্ধতির বাজারজাতকরণ ব্যবস্থা গড়ে ওঠে এবং
সামাজিক এবং রাজনৈতিক ভিত্তির সৃষ্টি হয়। তবে একাধিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রোগ এবং সাময়িক
খাদ্যভাব মানুষের আয়ুষ্কাল সে সময় অতি নি¤œ পর্যায়ে রাখে- ২৫ থেকে ৩০ বৎসর পর্যায়ে।
আদি মানব সভ্যতা প্রাচীন জনবসত কেন্দ্রগুলিতেই গড়ে উঠে। উপরোক্ত কারণে এসময়ও জনসংখ্যা
বৃদ্ধি হার অতি শ্লথ ছিল। যীশুখৃষ্টের জন্মের প্রাক্কালে জনসংখ্যা মাত্র ২০০ থেকে ৩০০ মিলিয়নের মধ্যে
ছিল। এরপর জনসংখ্যা দ্বিগুন হতে প্রায় ১৬০০ বৎসর সময় লেগেছিল। এরূপ মন্থর জনসংখ্যা বৃদ্ধির
কারণ উপর্যুপরি একাধিক মহামারী ও দুর্ভিক্ষের প্রকোপ। ১৩৪৮ - ৫০ সালের মধ্যে মাত্র দুই বৎসরে
ইউরোপের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২৫ শতাংশ মানুষ প্লেগ রোগে মারা যায়। একমাত্র ইংল্যান্ডে ১৩৪৮-
৭৯ সালের মধ্যে জনসংখ্যা ৩.৮ মিলিয়ন থেকে কমে ২.১ মিলিয়নে দাঁড়ায়। একটি তথ্যানুসারে ১০
থেকে ১৮৪৬ খৃস্টাব্দের মধ্যে ইংল্যান্ডে ২০০ টি দুর্ভিক্ষের ঘটনা ঘটে। পক্ষান্তরে পরবর্তী ২০০ বৎসর
বিশ্ব জনসংখ্যা দ্বিগুন হয়ে ১৮৫০ সালে ১.০ মিলিয়নে দাঁড়ায়। এই সময়কালে সামুদ্রিক অভিযান এবং
নতুন দেশ/মহাদেশ আবিষ্কারের ফলে প্রধানত: ইউরোপীয় ও মধ্যপ্রাচ্য দেশসমূহ থেকে জনগোষ্ঠী
বিভিন্ন মহাদেশে বিস্তৃত হওয়ার সুযোগ পায়। এতে বিশেষ করে শিল্পোন্নত ইউরোপের শিল্পের জন্য
প্রয়োজনীয় কাঁচামালের যেমন সরবরাহ নিশ্চিত হয় তেমনি পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টি হয়। এই সময়
নগরীয় সংস্কৃতির বিকাশ, চিকিৎসা শাস্ত্রের উন্নতি জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভ‚মিকা পালন করে।
এই ধারা পরবর্তী সময়ে অক্ষুন্ন থাকে এবং পরবর্তী মাত্র ৮০ বৎসরের বিশ্ব জনসংখ্যা আবার দ্বিগুন হয়ে
২.৬ মিলিয়নে দাঁড়ায় (১৯৩০)। তবে মহামারী ও দুর্ভিক্ষ এ সময় কালেও বিশ্ব জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে
সারনি ৩.৭.১: বিশ্ব জনসংখ্যার বিবর্তন
বিশ্ব জনসংখ্যার বিবর্তন
প্রাগৈতিহাসিক যুগ : ৬০০০ খৃষ্টাব্দের পূর্বে ১,২৫,০০০
ঐতিহাসিক সময়কাল : যীশু খৃষ্টের জন্মকালে ২০০ থেকে ৩০০ মিলিয়ন
মধ্যযুগ : ১৬৫০ খৃষ্টাব্দ ৫০০ মিলিয়ন
আধুনিক যুগ : ১৮৫০ খৃষ্টাব্দ ১.০ বিলিয়ন
বর্তমানকাল : ১৯৩০ খৃষ্টাব্দ ২.৬ বিলিয়ন
যুদ্ধোত্তর কাল : ১৯৭০ খৃষ্টাব্দ ৩.৪ বিলিয়ন
জনসংখ্যা বিস্ফোরণ ও জনসংখ্যা পরিকল্পনা কাল: ১৯৮০ ৪.৫ বিলিয়ন
পরিকল্পিত পরিবার কাল: ১৯৯৫ ৫.৭ বিলিয়ন
বর্তমান : ২০১০ ৬.৯ বিলিয়য়ন
১৬৫০ সালের পূর্ব জনসংখ্যা তথ্য অনুমান ভিত্তিক।
নেতিবাচক প্রভাব রাখে। বিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে এই ধারা বলবৎ ছিল। যদিও ১৮৫০-এর পরবর্তী সময়
জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে গতি সঞ্চার হয় কিন্তু বৃদ্ধির হারে প্রধানত: দুর্ভিক্ষ এবং আঞ্চলিক খাদ্যভাব
নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছিল। এর মধ্যে, খাদ্যভাবে রাশিয়ায় ১৯১৮-২২ এবং ১৯৩২-৩৪ সালে ৫
থেকে ১০ মিলিয়ন লোকের মৃত্যু ঘটে। ১৯২০-২১ সালে চীনে ৪ মিলিয়ন লোকের মৃত্যু ঘটে দুর্ভিক্ষের
কারণে। একই কারণে ১৯৪৩ তৎকালীন বাংলায় ২ থেকে ৪ মিলিয়ন লোকের মৃত্যু ঘটে। এ সমস্ত
কারণে মৃত্যু হার বৃদ্ধি সাময়িকভাবে জনসংখ্যা হ্রাস ঘটায়। প্রকৃতপক্ষে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ পরবর্তী কাল
পর্যন্ত জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার বৎসরে ১.৫ শতাংশের উপরে কখনও ছিল না।
একইভাবে যুদ্ধবিগ্রহের কারণে মৃত‚্যহার বৃদ্ধিতে বিশেষ করে ইউরোপ মহাদেশে জনসংখ্যার উপর যথেষ্ট
নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। ইউরোপে খৃষ্টান জনগোষ্ঠীর মধ্যে ১৩৩৭-১৪৫৩ সালের শতবর্ষ যুদ্ধ এবং
বিশেষ করে ১৬১৮Ñ৪৮-এর ত্রিশবর্ষ যুদ্ধ মহাদেশের মৃত্যু হার কয়েকগুণ বৃদ্ধি করে। একমাত্র শেষোক্ত
যুদ্ধেই ক্যাথলিকগণ জার্মানী ও বোহমিয়ার জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ বা ২০,০০০ জন লোকের মৃত্যু
ঘটায়। এর পরবর্তী সময়কাল অর্থাৎ প্রথম মহাযুদ্ধ (১৯১৮) পর্যন্ত ইউরোপে স্থিতিশীলতা ও শিল্পোন্নয়ন
জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভ‚মিকা রাখে। ইউরোপীয় শিল্প বিপ্লবের পর পরই বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক
পরিবর্তন, কৃষি বিপ্লব এবং অভিগমন ধারার বিকাশ জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য অনুক‚ল ছিল। যুদ্ধ-বিগ্রহের
মতই দুর্ভিক্ষও একই সাথে কম ছিল।
একই সময়ে বিশ্বে অপর জনঅধ্যুষিত মহাদেশ এশিয়ায় ভিন্নতর অবস্থা লক্ষ্যণীয়। ১৬৫০-১৭৫০ সালে
এশিয়ার জনসংখ্যা ৫০ থেকে ৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। বৃদ্ধির হার অপেক্ষাকৃত চীনে অধিক ছিল। ১৬৪৪
সালে মিঙ রাজত্বের অবসান, পরবর্তীতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং মানচু রাজাদের নতুন কৃষি
নীতির ফলে চিনে মৃত্যু হার যথেষ্ট কমে যায়। কিন্তু এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলে বিশেষ করে ভারত
উপমহাদেশে এই সময় মোঘল সাম্রাজ্যের ক্রান্তিলগ্নে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা বিরাজ করছিল।
১৭০৭ সালে সম্রাট আরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর পরই সমগ্র ভারত আভ্যন্তরীণ যুদ্ধ-বিগ্রহ এবং স্থানীয়
দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে। যখন চীনে মানচু রাজাদের পৃষ্ঠাপোষকতায় কৃষি বিপ্লব ঘটছে তখন সমগ্র ভারত
স্থানীয় রাজা, বৃটিশ এবং ফরাসীদের শক্তি পরীক্ষার ক্ষেত্র হিসেবে রূপ লাভ করে। যদিও বৃটিশ
উপনিবেশবাদ ১৭৬৩ সালে অবশেষে রাজত্ব করার সুযোগ পায়, কিন্ত সামগ্রিক স্থিতিশীলতার অভাবে
জনসংখ্যার বিস্তৃতি তেমন ঘটে নাই। বরং ১৭৭০ সালের এক দুর্ভিক্ষের ফলে ভারতের শস্যভান্ডার
বাংলায় ১৭ মিলিয়ন জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশের মৃত্যু ঘটে।
পাঠসংক্ষেপ:
জনসংখ্যা বৃদ্ধির মূল উপাদান হচ্ছে প্রজননশীলতা, মরণশীলতা এবং অভিগমন। সাধারণভাবে,
ঐতিহাসিক, ভৌগোলিক ও জনমিতিক দৃষ্টিকোণ থেকে জনসংখ্যা ‘বৃদ্ধি'-এর প্রবণতা সর্বদা লক্ষ্য করা
যায়। এর আলোকে জনমিতিক পরিমাপ সম্পর্কে দীর্ঘ বক্তব্যের পরিবর্তে বিশ্ব পর্যায়ে জনসংখ্যা
বিবর্তনের ঐতিহাসিক ধারা আলোচনা এই অধ্যায়ের মূল উদ্দেশ্য।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন: ৩.৭
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন:
১. শূন্যস্থান পূরণ করুন:
১.১. জনসংখ্যা বৃদ্ধির মূল উপাদান হচ্ছে -------, মরণশীলতা এবং অভিগমন।
১.২. বিশ্ব জনসংখ্যা বৃদ্ধির ঐতিহাসিক ধারা কেবল জন্মহারের উপর নির্ভরশীল নয় -এক্ষেত্রে
মৃত্যুহারের ------- বিশেষ গুরুত্ববহ।
১.৩. প্রাচীন সংস্কৃতির ক্রমবিকাশ কৃষি প্রযুক্তির আবির্ভাবের পূর্ব পর্যন্ত মৃত্যু হার ও জন্মহারের -------
ছিল।
১.৪. আদি মানব সভ্যতা ------- জনবসত কেন্দ্রগুলিতেই গড়ে উঠে।
১.৫. ১৬৫০-১৭৫০ সালে এশিয়ার জনসংখ্যা ৫০ থেকে ------- শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
বিএ/বিএসএস প্রোগ্রাম এসএসএইচএল
মানবিক ভ‚গোল ও পরিবেশ পৃষ্ঠা-১৩০
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:
১. কৃষির প্রথম উদ্ভব এবং পশুপালন কখন এবং কোথায় শুরু হয়েছিল?
২. বিশ্ব জনসংখ্যা বিবর্তনে মূল পর্যায়গুলো কি কি?
রচনামূলক প্রশ্ন:
১. জনসংখ্যা বৃদ্ধি বলতে কি বুঝ? জনসংখ্যা বৃদ্ধির ঐতিহাসিক ধারার প্রতি আলোকপাত করুন।
২. জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে জনসংখ্যা বিবর্তন পর্যায়সমূহ পর্যালোচনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
বাংলা রচনা সমূহ
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য
English Essay All
English Grammar All
English Literature All
সাধারণ জ্ঞান বাংলাদেশ বিষয়াবলী
সাধারণ জ্ঞান আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
ভূগোল (বাংলাদেশ ও বিশ্ব), পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
বি সি এস প্রস্তুতি: কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
বি সি এস প্রস্তুতি: নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সু-শাসন
বি সি এস প্রস্তুতি: সাধারণবিজ্ঞান
বাংলা ভাষার ব্যাকরণ
বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয়
ভাবসম্প্রসারণ