কন্সটান্টিনোপলের পতনের ফলাফল কি হয়েছিল ?


 কন্সটান্টিনোপল কেন্দ্রিক পূর্ব-রোমান সাম্রাজ্যের পতনের কারণসমূহ;
পটভ‚মি।
ইউরোপ তথা সমগ্র মানব সভ্যতার ইতিহাসে পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য এবং বাইজান্টাইন বা পূর্ব
রোমান সাম্রাজ্যের পতন একটি ঐতিহাসিক মাইল ফলক হিসেবে চিহ্নিত ঘটনা। বস্তুত এই
দুই সাম্রাজ্যের ইতিহাসই হলো মধ্যযুগের ইউরোপের ইতিহাস। উক্ত দুই সাম্রাজ্যের পতনের
ভিতর দিয়ে ইউরোপে আধুনিক যুগের উত্থান ঘটে। প্রসঙ্গত বলা প্রয়োজন যে গথ, ভ্যান্ডাল,
ফ্রাঙ্ক প্রভৃতি বর্বর জার্মান জাতির আক্রমণের ফলে ৪৭৬ সালে পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্য ভেঙ্গে
পড়ে। ইতিপূর্বে ৩৩০ সালে রোমান সম্রাট কনস্টানন্টাইন কৃষ্ণ সাগরের তীরবর্তী স্থানে
কন্সটান্টিনোপাল শহরের গোড়াপত্তন করেন। তখন থেকেই প্রতিষ্ঠিত হয় পূর্ব-রোমান
সাম্রাজ্য। অষ্টম শতক থেকে জার্মান জাতি ফ্রাঙ্কদের নেতৃত্বে পবিত্র রোমান সামাজ্য গড়ে
উঠে। এই সাম্রাজ্যের শাসন প্রণালী, আইন কানুন-রীতি, নীতি, প্রথা প্রভৃতি ছিল খ্রিস্টান ধর্ম
বা বাইবেল কেন্দ্রিক। সে কারণে এই সাম্রাজ্যের নাম হয়েছিল পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য। এই
দুই সাম্রাজ্যের পতনের কারণসমূহ নিæে বর্ণনা করা হলো :
(ক) ইউরোপের রাজনৈতিক অনৈক্য
আপাতদৃষ্টিতে পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের নামে ইউরোপে এক ধরনের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা
প্রতিষ্ঠিত হলেও এটা দীর্ঘস্থায়ী হয় নি। দশম শতাব্দীর মধ্যেই ইউরোপের বিভিন্ন অঞ্চলে
আঞ্চলিক শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। দক্ষিণ ইউরোপের এক বিস্তীর্ণ অঞ্চল নিয়ে ফ্রান্স একটি
স্বাধীন রাজ্যে পরিণত হয়। ইতালির দক্ষিণে ভ‚মধ্যসাগরীয় অঞ্চল সমূহ স্বাধীন ক্ষুদ্র রাজ্যে
পরিণত হয়। এদিকে জার্মানি অনেকগুলি আঞ্চলিক রাজ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ে। উত্তর ইউরোপে
বরাবরই পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যর শাসন ছিল অনেকটা শিথিল। এইভাবে চতুর্দশ শতকের
মধ্যেই রাজনৈতিক অনৈক্যের কারণে পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য দুর্বল হয়ে পড়ে এবং পতনের
দিকে ধাবিত হয়।
(খ) আরবীয় সভ্যতার উত্থান ও বিকাশ
আরব ভ‚খন্ডে দীর্ঘদিন গোত্রভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল। কিন্তু ইসলামই প্রথম একটি
ঐক্যবদ্ধ রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে তোলার পর আরব এবং এর আশপাশে বৃহত্তর রাষ্ট্র ও সভ্যতা গড়ে
উঠতে শুরু করে। বিশেষত খোলাফায়ে রাশেদীন এবং এর হজরত মোহাম্মদের (সঃ)
পরলোকগমনের অল্পকালের মধ্যেই আরবরা ইসলামের সাম্য, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও শান্তির



আদর্শবাণী প্রচারের জন্য বর্হিবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। ৭৫০ সালের মধ্যেই আরবদের সাম্রাজ্য
সমগ্র মধ্য-এশিয়া, পশ্চিম-এশিয়া, উত্তর-আফ্রিকা এবং পশ্চিম-ইউরোপে বিস্তৃত হয়। মুসলিম
শক্তির স্পেন বিজয় এবং স্পেনে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের অগ্রগতি ও
বিস্তারকে ব্যহত করে দেয়। এদিকে সিরিয়া থেকে এশিয়া মাইনর এবং তুরস্কসহ এক বিশাল
অঞ্চল মুসলিম সাম্রাজ্যের অন্তভর্‚ক্ত হয়। এই অঞ্চলসমূহ ছিল পূর্ব-রোমান সাম্রাজ্যের অধীনস্থ
এলাকা। ক্রমে আব্বাসীয় শাসনামলে মুসলিম সাম্রাজ্য ভারতবর্ষ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। এইভাবে
সমগ্র মধ্যযুগে এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এই তিন মহাদেশ জুড়ে ইসলামী সভ্যতার বলয়
বিস্তৃত হয়। কেবলমাত্র সাম্রাজ্য বিস্তার নয়, জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চা, বিজ্ঞান, সাহিত্য, চিকিৎসাশাস্ত্র,
দর্শন, চিত্রকলা, স্থাপত্যকলা, গণিতশাস্ত্র প্রভৃতি জ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় মধ্যযুগে আরবীয়
মুসলিম সভ্যতা সারা পৃথিবীকে নেতৃত্ব প্রদান করেছে, পথ দেখিয়েছে। একই সঙ্গে বাগদাদ-
কেন্দ্রিক দুটি প্রতিষ্ঠান বাইতুল হিকমা এবং দারুত তরজমা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ ও সভ্যতার
সাহিত্য, দর্শন, বিজ্ঞানের মৌলিক গ্রন্থাবলী আরবিতে অনুবাদ করে। এর মধ্য দিয়ে এশিয়া
ইউরোপ তথা প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের জ্ঞানজগতে পারস্পরিক আদান-প্রদানের মধ্য দিয়ে এক
অপূর্ব সমন্বয় সাধিত হয়। আরবীয় মুসলিম সভ্যতার এই ব্যাপক বিস্তৃতি এবং বিকাশের মুখে
পবিত্র রোমান সাম্রাজ্য প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হলে তা এক পর্যায়ে উদীয়মান সভ্যতার সঙ্গে
প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে পারে নি।
(গ) ইউরোপে জাতীয় রাষ্ট্রের বিকাশ প্রক্রিয়া
সমগ্র মধ্যযুগে ইউরোপের সভ্যতা দাঁড়িয়েছিল দুটি প্রতিষ্ঠানের উপর ভিত্তি করে। প্রথমটি
হলো-পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের ধারণা ও আদর্শ এবং দ্বিতীয়টি হলো খ্রিস্টান ধর্মভিত্তিক
সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক ঐক্য। এই ঐক্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যে
বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক রাজা কিম্বা শক্তিশালী সামন্ত অধিপতিদের কোনো প্রকার ক্ষমতা
ছিল না। চতুর্দশ শতাব্দী থেকে রোমান সাম্রাজ্য ক্রমাগত দুর্বল হয়ে আসার পটভ‚মিতে
কেন্দ্রীয় শাসন দুর্বল হয়ে পড়তে থাকে। এই সুযোগে বিভিন্ন অঞ্চলের আঞ্চলিক রাজাগণ
অনেকটা স্বাধীন হয়ে উঠতে থাকেন। এইভাবে শুরু হয় ইউরোপে জাতীয় রাষ্ট্রের উন্মেষ ও
বিকাশ প্রক্রিয়া। এই জাতীয় রাষ্ট্রের বিকাশ প্রক্রিয়া ইউরোপে পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের
পতনের গতিকে ত্বরান্বিত করে।
(ঘ) পোপ ও সম্রাটের মধ্যে দ্ব›দ্ব
পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের পতনের একটি অন্যতম কারণ হলো পোপ ও সম্রাটের মাঝে দ্ব›দ্ব।
মধ্যযুগের ইউরোপে ক্ষমতার মূল কেন্দ্র ছিল দুটি। রাজা দেশের শাসনভার পরিচালনা করতেন,
আর পোপ বা ধর্মনেতারা ধর্মের এবং ধর্মভিত্তিক আইনের ব্যাখ্যা প্রদান করতেন। এই সময়ে
রাষ্ট এবং শাসন প্রণালী ছিল পরিপূর্ণভাবে ধর্ম ভিত্তিক। সম্রাট নিজেকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি
হিসেবে রোমান সাম্রাজ্যের সর্বময় কর্তৃত্বের অধিকারী হিসেবে দাবি করেন। একই সঙ্গে
পোপও নিজেকে ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসেবে দায়ী করতে থাকেন। সম্রাট এবং পোপের মধ্যে
এই ক্ষমতার লড়াই ছিল মধ্যযুগের ইতিহাসের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য। এই দুই প্রতিষ্ঠানের
মধ্যে ক্ষমতার দ্ব›দ্ব পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের পতনের গতিকে নতুন মাত্রা দান করেছিল।


(ঙ) সামন্ত অর্থনীতির অবক্ষয়
ইউরোপে সামন্ত অর্থনীতি ও সামন্ত আর্থ-সামাজিক কাঠামোর অবক্ষয় পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের
পতনের অন্যতম প্রধান কারণ। বস্তুত পূর্ব ও পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্যের আর্থ-সামাজিক
কাঠামো ছিল সামন্তবাদী। এই সামন্তবাদী অর্থনীতির উন্মেষ ঘটেছিল পঞ্চম শতকের দিকে।
উন্মেষ ও বিকাশ পর্বে এই ব্যবস্থা ছিল মানুষের সামাজিক ও অর্থনৈতিক চাহিদা মোকাবিলায়
সক্ষম ও কার্যকরী ব্যবস্থা। প্রায় হাজার বছর অতিক্রম হওয়ার পর চতুর্দশ ও পঞ্চদশ শতকে
এসে সামন্ত আর্থ-সামাজিক কাঠামো ভেঙ্গে পড়তে থাকে। এর ফলে সামন্ত কাঠামোর উপর
সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল রোমান সাম্রাজ্যের পতন ঘটে।
(চ) সাম্রাজ্যের বিশালতা
মধ্যযুগের বিশাল সাম্রাজ্যেগুলি পতনের সময় একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য সহজেই লক্ষ্য করা যায়তা হলো সাম্রাজ্যের বিশালতা। পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্য কিম্বা পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য-দুটিই
বিশাল অঞ্চল নিয়ে বিস্তৃত ছিল। তৎকালীন সময়ের দুর্বল যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর দাঁড়িয়ে
এতবড় সাম্রাজ্য নিয়ন্ত্রণ করা ছিল খুবই কঠিন কাজ। চতুর্দশ শতক থেকে অর্থনৈতিক কাঠামো
দুর্বল হয়ে আসার পটভ‚মিতে শাসকদের পক্ষে বিশেষ একটি কেন্দ্রে অবস্থান করে বিশাল
অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করা অসম্ভব হয়ে পড়ে। সামন্ত যুগে কেন্দ্রীয় শক্তিসমূহ দুর্বল হয়ে পড়লে
আঞ্চলিক শক্তি কেন্দ্রের প্রতি আগের মতো আনুগত্য প্রদর্শণ করা থেকে বিরত থাকতে শুরু
করে। রোমান সাম্রাজ্যের বেলায় এটি ঘটে অপ্রত্যাশিত ভাবেই। ক্রমে অন্যান্য সাম্রাজ্যের
ক্ষেত্রে এমনটি ঘটতে থাকে। তাই বলা যায় যে সাম্রাজ্যের বিশালতা রোমান সাম্রাজ্যের
পতনের অন্যতম কারণ।
(ছ) ঐতিহাসিক ইবনে খলদুনের তত্ত¡
মধ্যযুগের মুসলিম ঐতিহাসিক, দার্শনিক ও পন্ডিত ইবনে খলদুন তার ভ‚বন বিখ্যাত গ্রন্থ ‘আল
মুকাদ্দিমায়’ বলেছেন যে পৃথিবীর ইতিহাসে কোনো সাম্রাজ্যের শৌর্য, বীর্য, বিকাশ কিম্বা
একটানা উন্নতি একশত বছরের বেশি স্থায়ী হয় না। অর্থাৎ তিনি বলতে চেয়েছেন যে কোনো
সাম্রাজ্যের সনাতন পর্ব এক শতাব্দীর অধিককাল স্থায়িত্ব লাভ করে না। মধ্যযুগের এশিয়া,
ইউরোপের সাম্রাজ্যেগুলির দিকে আলোকপাত করলে এই সত্যতা অনুধাবন করা যায়।
দীর্ঘকাল টিকে থাকলেও পূর্ব ও পশ্চিম রোমান সাম্রাজ্যের উত্থান ও বিকাশপর্ব দীর্ঘস্থায়ী ছিল
না। আধুনিক ইতিহাস গবেষণায় ইবনে খলদুনের এই তত্ত¡টিকেও সাম্রাজ্য পতনের একটি
কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
(জ) কন্সটান্টিনোপলের পতন ঃ ১৪৫৩ খ্রি:
উসমানীয় তুর্কি শক্তির হাতে কন্সটান্টিনোপলের পতন ইউরোপের তথা পৃথিবীর ইতিহাসে
একটি মাইল ফলক অধ্যায় হিসেবে চিহ্নিত। ১৪৫৩ সালে উসমানীয় তুর্কি সুলতান দ্বিতীয়
মোহাম্মদ পূর্ব রোমান বা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যের রাজধানী কন্সটান্টিনোপল দখল করেন। সঙ্গে
সঙ্গে পূর্ব রোমান সাম্রাজ্যের ও পতন ঘটে। মুসলিম আক্রমণের ফলে কন্সটান্টিনোপলে


অবস্থানরত পন্ডিতেরা পশ্চিম ইউরোপে পাড়ি জমান। তাদের আগমনে ইতালিতে নবজাগরণ
ত্বরান্বিত হয়। কন্সটান্টিনোপলের পতন প্রত্যক্ষভাবে পূর্ব-রোমান সাম্রাজ্য এবং পরোক্ষভাবে
পশ্চিম-রোমান সাম্রাজ্যের পতনের অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়।
(ঝ) ইউরোপীয় রেনেসাঁস
রোমান সাম্রাজ্যের পতনের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল ইউরোপে নবজাগরণ। পঞ্চদশ শতকে
ইউরোপের নবজাগরণ জ্ঞান-বিজ্ঞান, দর্শন, জগত ও জীবনের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি প্রভৃতি ক্ষেত্রে এক
বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করে। মানুষের মননে ও মেধায় প্রধান হয়ে উঠে যুক্তিবাদ ও
অনুসন্ধিৎসা। বিকশিত হতে শুরু করে মানবতাবাদ। এক কথায় রেনেসাঁস প্রসূত চিন্তাভাবনা
ও ধ্যান-ধারণা মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিতে একটি সামগ্রিক পরিবর্তন এনে দেয়। এই পরিবর্তন ছিল
মধ্যযুগের সামন্তবাদী ও সংস্কৃতির বিপরীত ধারায় প্রবাহিত। ইউরোপীয় রেনেসাঁসের পর
থেকে সাধারণ মানুষের কাছে পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের প্রয়োজনীয়তা শেষ হতে থাকে।
পরবর্তী পর্যায়ে ভৌগোলিক আবিষ্কার, প্রযুক্তির উন্নতি, ধর্ম-সংস্কার আন্দোলন এই সাম্রাজ্যের
পতনকে ত্বরান্বিত করে।

পাঠোত্তর মূল্যায়ন
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
১। পবিত্র রোমান সাম্রাজ্যের আদর্শিক ভিত্তি ছিল
(ক) ইসলাম ধর্ম (খ) বৌদ্ধ ধর্ম
(গ) হিন্দু ধর্ম (ঘ) খিস্টান ধর্ম।
২। রোমান সাম্রাজ্য পতনের অন্যতম কারণ
(ক) ইউরোপের রাজনৈতিক অনৈক্য (খ) ইউরোপের রাজনৈতিক সংহতি
(গ) ইউরোপ কর্তৃক এশিয়া দখল (ঘ) রোমানদের আফ্রিকা অভিযান
৩। রোমান সাম্রাজ্যের অর্থনীতি ছিল -
(ক) সামন্তবাদী (খ) পুঁজিবাদী
(গ) সাম্রাজ্যবাদী (ঘ) দাসতান্ত্রিক
৪। রেনেসাঁস মানুষের মাঝে নিয়ে আসে -
(ক) ধর্মীয় অনুভ‚তি (খ) যুক্তিবাদ
(গ) ফ্যাসিবাদ (ঘ) নৈরাজ্যবাদ
রচনামূলক প্রশ্ন
১। রাজনৈতিক অনৈক্য কিভাবে রোমান সাম্রাজ্যের পতনকে ত্বরান্বিত করে ?
২। ইসলামী সভ্যতার বিস্তারকে রোমান সাম্রাজ্যের পতনের জন্য কেন দায়ী করা হয় ?
৩। কন্সটান্টিনোপলের পতনের ফলাফল কি হয়েছিল ?
উত্তর : ১। (ঘ), ২। (ক) ৩। (ঘ), ৪। (খ)।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১। ইবনে খলদুনের তত্ত¡টি কি?
২। কন্সটান্টিনোপলের পতন কীভাবে, কত সালে ঘটে?

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]