● দ্বিতীয় যোসেফের সংস্কারগুলো আলোচনা করতে পারবেন।
মহামতি ফ্রেডারিক ছিলেন ইউরোপের প্রথম প্রজাহিতৈষী বা জ্ঞানদীপ্ত শাসক। কিন্তুপ্রকৃত বিচারে
অস্ট্রিয়ার দ্বিতীয় যোসেফ ছিলেন শ্রেষ্ঠ জ্ঞানদীপ্ত শাসক। তিনি জনকল্যাণে সর্বশক্তি নিয়োগ করেন
এবং তাঁর দশ বছরের শাসন আমলে জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রবর্তন করেন। এসব সংস্কার
ব্যর্থ হয়, কিন্তুসংস্কার প্রবর্তনে তাঁর আন্তরিকতার অভাব ছিল না। পরিস্থিতি বিরূপ হওয়ায় তাঁর
সংস্কার কর্মসূচি ব্যর্থ হয়।
ক্ষমতা লাভ
১৭৬৫ সালে অস্ট্রিয়ার প্রথম ফ্রান্সিস মৃত্যুবরণ করেন এবৎ তৎপুত্র দ্বিতীয় যোসেফ পবিত্র রোমান
সাম্রাজ্যের (ঐড়ষু জড়সধহ ঊসঢ়রৎব) সম্রাট নিযুক্ত হন। একই সঙ্গে তিনি তাঁর মাতা মারিয়া
থেরেসার সঙ্গে অস্ট্রিয়ার যৌথ শাসক হিসেবে নিয়োগ লাভ করেন। সম্রাট হিসেবে তাঁর ক্ষমতা
ছিল অত্যন্ত সীমিত। দ্বিতীয়ত, তিনি অস্ট্রিয়ার যৌথ শাসকের মর্যাদা পেলেও প্রকৃত ক্ষমতা থেকে
যায় তার মাতা মেরিয়া থেরেসার হাতে। কিন্তুতাঁর মাতার ধ্যান-ধারণা ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। ১৭৮০
সালে মারিয়া থেরেসার মৃত্যুর পর সমগ্র শাসন ক্ষমতা তাঁর হাতে আসে। অতপর তিনি সংস্কার
প্রবর্তনের কাজে হাত দেন। তিনি ঘোষণা করেন ‘দর্শন হবে আমার রাজ্যের প্রকৃত আইনকর্তা।
পরবর্তী দশ বছরে তিনি এগার হাজার নতুন আইন জারি করেন। এতে তাঁর সংস্কার কর্মসূচির
ব্যাপকতা প্রমাণিত হয়।
আর্থ-সামাজিক সংস্কার
আর্থ সামাজিক ক্ষেত্রে যোসেফের সংস্কারগুলো প্রবর্তিত হয়েছিল জনগণের জন্যে। সমান
অধিকারের নিশ্চয়তা এবং সুখ-শান্তি বিধানের লক্ষ্যে তিনি নতুন ফৌজদারী আইন জারি করেন।
এর ফলে মৃত্যুদন্ড নিষিদ্ধ এবং তদন্তকার্যে নির্যাতনের অবসান করা হয়। তিনি বলেন ‘মৃত্যুদন্ড
দীর্ঘস্থায়ী কঠোর শাস্তির ন্যায় ফলপ্রসূহয় না। কেননা মৃত্যুদন্ড নিমিষেই কার্যকর করা হয় এবং
মানুষ সহজেই এর কথা ভুলে যায়। অপরপক্ষে অন্যরকম শাস্তির কথা মানুষ দীর্ঘদিন মনে রাখে।ম্ব
সকল অপরাধীকে (কৃষক বা সামন্তপ্রভু) আইনের দৃষ্টিতে সমান অধিকার দেওয়া হয় এবং সকলের
জন্যে একই প্রকার শাস্তির বিধান করা হয়। তিনি বলেন, ‘আইনের দৃষ্টিতে সবাইকে সমান
অধিকার দান আমার কর্তব্য। তাঁর শাসন আমলে খ্রিস্টান এবং অখ্রিস্টানদের বিয়ে, ডাকিনী বিদ্যা
(ডযরঃপযপৎধভঃ) ও স্ব-ধর্ম ত্যাগ অপরাধ বলে গণ্য হবে না বলেও ঘোষণা করা হয়। আর্থ-
সামাজিক ক্ষেত্রে দ্বিতীয় যোসেফের সবচেয়ে বড় অবদান ছিল ভ‚মিদাস প্রথার অবসান। ১৭৮১
সালে রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী হওয়ার এক বছর পর তিনি এ সংস্কার প্রবর্তন করেন, ফলে
ভ‚মিদাসগণ জমির মালিক হওয়ার, ইচ্ছামত বিয়ে করার এবং বসতি স্থাপনের অধিকার পায়।
তাদেরকে সামন্তপ্রভুর সকল নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
ধর্ম বিষয়ক সংস্কার
দ্বিতীয় যোসেফের অন্য একটি উল্লেখযোগ্য অবদান হচ্ছে প্রোটেস্টান্ট ও গ্রিক অর্থোডক্স গির্জার
অনুসারীগণকে পূর্ণ ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রদান। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য যে, ইতিপূর্বে রোমান ক্যাথলিক ধর্ম
ছিল অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রীয় ধর্ম। তিনি বলেন, ‘কুসংস্কার ও গোড়ামীর অবশ্যই অবসান হতে হবে এবং
প্রত্যেক প্রজাকে তাঁর অধিকার দিতে হবে। স্ব ধর্মীয় স্বাধীনতা সম্পর্কিত এ ঘোষণাটিও দেয়া হয়
রাষ্ট্রের সর্বময় ক্ষমতা লাভের পর। অনুরূপভাবে ইহুদীদের উপর থেকেও সকল বিধি-নিষেধ
প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। তাদের উপর ইতিপূর্বে ধার্য করা করের অবসান করা হয়, তাদেরকে
ব্যবসা-বাণিজ্য করার ও কলকারখানা স্থাপনের অধিকার এবং সন্তানদের যেকোনো স্কুলে ভর্তি
করানোর সুযোগ দেওয়া হয়। সঙ্গে সঙ্গে অন্যান্য প্রজার ন্যায় ইহুদীদের জন্যে সেনাবাহিনীতে
যোগদান বাধ্যতামূলক করা হয়। কিন্তু গোঁড়া ইহুদীদের অনেকেই তাঁর শেষোক্ত ঘোষণাটির
বিরোধিতা করে। কেননা তাদের আশংকা হয় যে একই স্কুলে পড়াশুনা বা সেনাবাহিনীতে যোগদান
করলে তাদের স্বাতন্ত্র্য ক্ষুন্ন হবে।
ধর্মীয় ক্ষেত্রে দ্বিতীয় যোসেফ অন্যান্য কয়েকটি পরিবর্তন সাধন করেন এবং এগুলোর লক্ষ্য ছিল
রোমান ক্যাথলিক গির্জাকে রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে আনয়ন করা। এজন্যে তিনি ঘোষণা করেন যে, তার
অনুমোদন ব্যতীত পোপের কোনো ঘোষণা (ইঁষষ) বা বিধান অস্ট্রিয়ায় কার্যকর হবে না। এছাড়া
নিয়ম করা হয় যে, সকল বিশপকে নিজ নিজ পদে যোগদানের সময় এমর্মে শপথ নিতে হবে যে,
তাঁরা অস্ট্রীয় সরকারের প্রতি অনুগত থাকবে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর গির্জার নিয়ন্ত্রণ থাকবে
না। যোসেফ দেশে আশ্রম ও সন্নাসীর সংখ্যা কমিয়ে দেন এবং বিলুপ্ত আশ্রমের জমি থেকে প্রাপ্ত
আয় বিদ্যালয়, হাসপাতাল এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানের জন্যে ব্যয় করেন। গির্জাকে রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণে
আয়নের ফলে পোপ স্বভাবতই অসন্তুষ্ট হন। তার ক্ষমতা পুনর্বহালের জন্যে নিজে ভিয়েনায়
আসেন। কিন্তুতাঁর চেষ্টা ফলপ্রসূহয় নি, যোসেফ তাঁর সিদ্ধান্তে অটল থাকেন। এ প্রচেষ্টায় তিনি
অবশ্যই প্রজাদের সমর্থন পেয়েছিলেন।
প্রশাসনিক সংস্কার
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যোসেফের সংস্কারের প্রধান লক্ষ্য ছিল রাজ্যের বিভিন্ন এলাকার শাসনকে
কেন্দ্রীভ‚ত করা। এ উদ্দেশ্যে তিনি পুরাতন সামন্তবাদী শাসন ব্যবস্থার অবসান করেন এবং সার্কেল
নামক এক নতুন প্রশাসনিক ইউনিট গড়ে তোলেন। প্রত্যেক সার্কেলের প্রশাসনিক দায়িত্ব দেওয়া
হয় কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক নিয়োজিত একজন গভর্নরের উপর। দ্বিতীয় যোসেফ ঘোষণা করেন যে,
অতপর জার্মান ভাষা হবে সরকারি ভাষা। এছাড়া সকল বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলকভাবে জার্মান ভাষা
শিক্ষা দেওয়া হতো এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ধর্মতত্ত¡ ব্যতীত অন্যান্য বিষয় জার্মান ভাষায়
শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হয়। এ প্রসঙ্গে উল্লেখের প্রয়োজন যে, অস্টীয় সাম্রাজ্যে জার্মানভাষী
জনগোষ্ঠী ছাড়াও অন্যান্য জাতির মানুষ বসবাস করতো। এরা ছিল হাঙ্গেরি, চেক¯øাভাকিয়া,
পোল্যান্ড ও ক্রোয়েশিয়ার অধিবাসী।
৯
বেলজিয়ামের সংস্কার
বেলজিয়াম বা অস্ট্রিয়ান নেদারল্যান্ডে যোসেফ অস্ট্রিয়ার ন্যায় অনুরূপ সংস্কার প্রবর্তন করেন।
মঠের সংখ্যা কমানো হয়, ধর্মীয় স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয় এবং প্রশাসনকে কেন্দ্রীয় সরকারের
নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। অথচ বেলজিয়ামবাসীরা ছিল দীর্ঘদিন যাবত স্বায়ত্তশাসন ভোগ করে আসছিল
এবং তারা ছিল সামন্ত প্রভুদের শাসনে অভ্যস্ত। অতএব তারা অসন্তুষ্ট হয় এবং শেষ পর্যন্ত এ
অসন্তোষ বিদ্রোহের রূপ ধারণ করে। হাঙ্গেরিতেও অনুরূপ অবস্থার সৃষ্টি হয়। জার্মান ভাষাকে
সরকারি ভাষার মর্যাদা দান, দেশটিকে অস্ট্রিয়ার একটি প্রদেশে পরিণত করার প্রয়াস, ভ‚মিদাস
প্রথার অবসান হাঙ্গেরির মানুষ ভালো চোখে দেখে নি। সামন্ত প্রভুরা তাদের সুযোগ-সুবিধা অটুট
রাখার জন্যে ভ‚মিদাস প্রথা রহিতকরণের আইন বাস্তবায়িত করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং যে কৃষক
সমাজের মঙ্গলের উদ্দেশ্যে যোসেফ এ সংস্কার প্রবর্তন করেন তাদেরকে বিদ্রোহী হতে প্ররোচিত
করে। এ বিদ্রোহ শেষ পর্যন্ত এমনরূপ ধারণ করে যে, যোসেফ তাঁর আদেশ বাতিল করতে বাধ্য
হন।
দ্বিতীয় যোসেফের মৃত্যু
তাঁর সংস্কারগুলো ব্যর্থ হতে যাচ্ছে এ উপলব্ধি তাঁকে দারুণভাবে ব্যথিত করে এবং যোসেফ
মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন। তিনি ১৭৯০ সালের ২০ ফেব্রæয়ারি তারিখে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুর
আগে তিনি তাঁর সমাধি লিপি কেমন হবে তা নির্ধারণ করেন। এতে বলা হয় ‘এখানে শায়িত
আছেন একজন রাজকুমার যার উদ্দেশ্য ছিল মহৎ, কিন্তুতার সব পরিকল্পনা ব্যর্থ হয়।ম্ব কিন্তুপ্রকৃত
বিচারে তাঁর কিছুকিছুসংস্কার প্রয়াস ফলপ্রসূহয়েছিল। তিনি প্রজাদেরকে ধর্মীয় স্বাধীনতা দেন
এবং দক্ষ শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। ভ‚মিদাস প্রথার অবসান করে তিনি যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন
তা পরবর্তীকালে ফ্রান্সের বিপ্লবী সরকার অনুসরণ করে এবং ইউরোপের অন্যান্য দেশের মানুষকে
অনুরূপ সিদ্ধান্ত গ্রহণে অনুপ্রাণিত করে।
যোসেফের ব্যর্থতার কারণ
একথা অনস্বীকার্য যে, বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রবর্তনের পেছনে দ্বিতীয় যোসেফের মূল উদ্দেশ্য ছিল
প্রজাসাধারণের মঙ্গল বিধান করা। অর্থাৎ যোসেফের আন্তরিকতা সম্পর্কে সন্দেহের কোনো
অবকাশ নেই। জনগণের মঙ্গলের জন্যে তিনি প্রতিদিন সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কঠোর
পরিশ্রম করতেন। তিনি যথার্থই বলেন, ‘দেশের এবং জনগণের মঙ্গলের জন্যে আমি আমার
মানসিক ও শারীরিক সর্বশক্তি দিয়ে যথাসাধ্য চেষ্টা থেকে কখনও বিরত হব না।ম্ব কিন্তুতাঁর ধৈর্য
ও বাস্তব জ্ঞানের অভাব ছিল। তাঁর সংস্কারগুলো জনগণের জন্যে মঙ্গলজনক হবে এ বিশ্বাসে তিনি
তাদের দীর্ঘদিনের লালিত পালিত ধ্যান-ধারণাকে গুরুত্ব না দিয়ে এগুলোকে কার্যকর করতে সচেষ্ট
হন। তিনি অনুধাবন করতে পারেননি যে তাঁকে সাবধান হতে হবে এবং ধৈর্য ধারণ করতে হবে।
সারসংক্ষেপ
দ্বিতীয় যোসেফ অস্ট্রিয়ার সমগ্র শাসন ক্ষমতা লাভ করেন ১৭৮০ সালে অর্থাৎ তাঁর মাতা
মারিয়া থেরেসার মৃত্যুর পরে। তিনি ছিলেন প্রজাহিতৈষী স্বৈরাচারী শাসকদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতম।
তিনি অস্ট্রিয়ার আর্থ-সামাজিক, প্রশাসনিক এবং ধর্মীয় জীবনে ব্যাপক সংস্কার সাধন করেন।
মৃত্যু দন্ডের অবসান, ভ‚মিদাস প্রথার অবসান, ধর্মীয় ক্ষেত্রে পূর্ণ স্বাধীনতা, আইনের চোখে
সমান অধিকার ঘোষণা প্রভৃতি ছিল তাঁর সংস্কারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য। প্রজাদের
মঙ্গল সাধনই ছিল তাঁর সংস্কারের পেছনে মূল উদ্দেশ্য। প্রকৃতপক্ষে প্রজাদের মংগলের জন্যে
তিনি কঠোর পরিশ্রম করতেন। কিন্তু আন্তরিকতা থাকা সত্তে¡ও দ্বিতীয় যোসেফের সংস্কার
দীর্ঘস্থায়ী হতে ব্যর্থ হয়। তিনি ১৭৯০ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন:
ক. নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন
সঠিক উত্তরের পাশ্বে টিক () চিহ্ন দিন।
১। মারিয়া থেরেসা কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
(ক) ১৭৮০ সালে (খ) ১৭৮১ সালে
(গ) ১৭৮৩ সালে (ঘ) ১৭৮৯ সালে
২। আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে দ্বিতীয় যোসেফের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য সংস্কার কি?
(ক) ভ‚মিদাস প্রথার অবসান (খ) আইনের চোখে সবাইর সমান অধিকার ঘোষণা
(গ) মৃত্যুদন্ড নিষিদ্ধকরণ (ঘ) এদের কোনটিই নয়।
৩। কোন ভাষাকে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে ঘোষণা দেয়া হয়?
(ক) বেলজিয়ান ভাষা (খ) ফরাসি ভাষা
(গ) জার্মান ভাষা (ঘ) লাতিন ভাষা।
৪। যোসেফ কতটি নতুন আইন প্রণয়ণ করেন?
(ক) ১০ হাজার (খ) ১১ হাজার
(গ) ১২ হাজার (ঘ) ১৩ হাজার
খ. রচনামূলক প্রশ্ন
১। দ্বিতীয় যোসেফ আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে কি কি সংস্কার প্রবর্তণ করেন?
২। দ্বিতীয় জোসেফের ধর্ম বিষয়ক ও প্রশাসনিক সংস্কার আলোচনা করুন।
গ. সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১। দ্বিতীয় যোসেফ বেলজিয়ামে কি কি সংস্কার প্রবর্তন করেণ?
২। দ্বিতীয় যোসেফের ব্যর্থতার কারণগুলি আলোচনা করুন।
নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর:
১(ক), ২(ক), ৩(গ), ৪(খ)
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত