উত্তর ভূমিকা : স্বাধীনতার পর আফ্রিকান দেশগুলো নব্য উপনিবেশবাদের শিকার হয়ে ক্রমান্বযে দরিদ্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেখে কয়েকজন উদারবাদী আফ্রিকান নেতা এর সমাধানে এগিয়ে আসেন এবং তারা অর্থনৈতিক উন্নয়নে কাজ করার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হন। এরই প্রেক্ষাপটে তাঁরা গঠন করেন নিউ পার্টনারশীপ ফর আফ্রিকাস ডেভেলপমেন্ট।
গঠন : আফ্রিকার অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কতিপয় রাষ্ট্রপ্রধান ঐক্যবদ্ধ হন দক্ষিণ আফ্রিকার রাজধানী কেপটাউনে। এটি একটি সম্মেলনের আহ্বান করে ২০০২ সালের জুন মাসে এবং সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয় যে, পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য আফ্রিকার উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গঠন করা হয় পরিকল্পনাটি এবং এ পরিকল্পনার নাম দেয়া হয় “নিউ পার্টনারশীপ ফর আফ্রিকা'স ডেভেলপমেন্ট'। পরিকল্পনাটি গৃহীত হওয়ার পর আফ্রিকার সংবাদপত্রগুলো প্রশংসার ঝড় তুলেছিল এবং তারা শিরোনাম করে যে, “স্বাধীনতা পরবর্তী আফ্রিকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হচ্ছে নিউ পার্টনারশীপ ফর আফ্রিকা'স ডেভেলপমেন্ট।”
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য : নিউ পার্টনারশীপ ফর আফ্রিকা'স ডেভেলপমেন্ট গঠন করা হয় কয়েকটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে। প্রধানত এর চারটি উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য রয়েছে। যথা-
১. দারিদ্র্য নিরসন (Poverty Cradication)।
২. টেকসই উন্নয়ন (Sustainable Development) ।
৩. সুশাসন (Good Govern...) এবং
৪. মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতি শ্রদ্ধা (Respects for human rights)।
উপসংহার : উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় যে, ঔপনিবেশিক শাসন শোষণের দ্বারা আফ্রিকার সম্পদ পাচার হয়েছে। এদিকে বর্তমানের নব্য উপনিবেশবাদের দ্বারা আফ্রিকার অর্থনীতি শোষিত হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে “নিউ পার্টনারশীপ ফর আফ্রিকা'স ডেভেলপমেন্ট' গঠিত হয়েছে ।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত