দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়ন সম্পর্কে যা জান লিখ।

উত্তরঃ ভূমিকা : দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসের গোড়াপত্তন করেন একটি ওলন্দাজ জাহাজের ডাক্তার জ্যান ত রিবেক। তিনি ১৬৫২ সালের
৬ এপ্রিল তারিখে কেপ উপদ্বীপে অবতরণ করে তৎকালীন ‘ওলন্দাজ' ইস্ট ইন্ডিয় কোম্পানির তরফ থেকে সেখানে একটি সরবরাহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। ওলন্দাজ জাহাজগুলোতে পানি, মাংস ও তার খাদ্যসামগ্রী সরবরাহ করাই ছিল এ কেন্দ্রের প্রধান উদ্দেশ্য। এর অনেক আগেই অবশ্য ব্রিটিশ ও পর্তুগিজ নাবিকগ এখানে এসেছিল; কিন্তু তারা কেউ তখন এ জায়গায় অবস্থান করে নি। ১৬৮৮ সালে ফরাসি দেশ থেকে প্রোটেস্ট্যা ধর্মীয় মতের অনুসারী একদল লোক কেপ অঞ্চলে এসে উপস্থিত হয়। শেষে আসে ইংরেজগণ। তারা ১৭৯৫ সাে ওলন্দাজদের কাছ থেকে উত্তমাশা অন্তরীপ কেড়ে নেয়। ১৮১৪ সালে অনুষ্ঠিত প্যারিস সন্ধি দ্বারা কেপ অঞ্চলে ব্রিটেনের অধিকার স্বীকার করে নেয়া হয়। পরবর্তীতে প্রচুর সংখ্যক ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক দলে দলে দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে কা স্থাপন করে । এক পর্যায়ে এখানে ব্রিটিশ উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করা হয় এবং ব্রিটিশরা গড়ে তোলে দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়ন : দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়ন সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো : দক্ষিণ আফ্রিকান গণতন্ত্র : ১৮৫২ সালে ওলন্দাজ অভিযাত্রীরা আধুনিক ট্রান্সভালে 'দক্ষিণ আফ্রিকা গণতা নামে এক শাসনব্যবস্থার প্রবর্তন করে এবং এর দুই বছর পরে প্রতিষ্ঠিত হয় তাদের ‘অরেঞ্জ ফ্রি স্টেট'। পরবর্তী প্র পঞ্চাশ বছরকাল এ অঞ্চলে ইংরেজগণ ও ওলন্দাজ বুয়রদের মধ্যে নানা ব্যাপারে তীব্র বিরোধ চলতে থাকে। অবশে ১৮৭৭ সালে ইংরেজগণ বলপূর্বক ওলন্দাজদের দ্বারা শাসিত ‘দক্ষিণ আফ্রিকা গণতন্ত্র' দখল করে নেয়। ক্রমান্বয়ে এখা ব্রিটিশ আধিপত্য বিস্তার লাভ করে এবং ব্রিটিশ উপনিবেশ স্থাপন করা হয়। ১৯০৯ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে গৃহীত এ প্রস্তাব অনুযায়ী ১৯১০ সালে নাটাল, অরেঞ্জ ফ্রি স্টেট, কেপ অব গুড হোপ ও ট্রান্সভাল এ কয়টি দেশের সমন্বয়ে দক্ষি আফ্রিকা ইউনিয়ন গঠিত হয় ।
অবস্থান ও আয়তন : দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়নের মোট আয়তন ৪,৭০,০০০ বর্গমাইল। দেশের অধিকা এলাকাই শুষ্ক উচ্চভূমির সমন্বয়ে গঠিত। এর মধ্যে মরু অঞ্চলও রয়েছে অনেক। শতকরা মাত্র ১৫ ভাগ জমিতে ফ লাগানো যায়। দক্ষিণ আফ্রিকা ইউনিয়নের রাজধানী দুটি। যথা : ক. প্রিটোরিয়া (প্রশাসনিক) ও কেপটাউন (বাণিজ্যিক তাছাড়া এখানে জোহানেসবার্গের শহরে চারটি উপশহর রয়েছে । যথা : মরোকা, জাবাড়ু, গুর্লান্ডো ও পিমভিল ।
জনসংখ্যা : দক্ষিণ আফ্রিকার মোট জনসংখ্যা ১২,৬৪,৬৩৭ জন (ঔপনিবেশিক যুগে), মোট জনসংখ ২৬,০০,০০০ শ্বেতাঙ্গ ইউরোপীয় ও ৮৫,০০,০০০ হলো দেশীয় আফ্রিকান। কেপ অঞ্চলে কৃষ্ণাঙ্গ শ্রেণির লোক রয়ে প্রায় ১০ লক্ষ । মোট ভারতীয় ৩ লক্ষ ৬০ হাজার এবং ৪০ হাজার মালয়ী রয়েছে।
সমস্যা : দক্ষিণ আফ্রিকা ইউনিয়নের কতিপয় সমস্যা বিদ্যমান, যা খুবই ভয়াবহ ও শোচনীয় আকার ধ করেছে। কেননা দ্বিধাবিভক্ত এখানকার স্বল্পসংখ্যক শ্বেতাঙ্গ সমাজ দেশের প্রায় এক কোটি কৃষ্ণাঙ্গ গোত্রের সাধ মানবিক অধিকার পর্যন্ত অস্বীকার করছে। সমস্যাগুলো হলো :
S. শ্বেতাঙ্গ সরকার ইচ্ছা করলেও কৃষ্ণাঙ্গ সংখ্যাধিক্য সমাজকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে পারবে না।
কৃষ্ণাঙ্গ সংখ্যাধিক্য সমাজও ইচ্ছা করলে শ্বেতাঙ্গদের দেশ থেকে তাড়িয়ে দিতে পারবে না ।
শ্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদীরা কৃষ্ণাঙ্গদের আলাদা করে রাখার যে নীতি গ্রহণ করেছে, তার ফলে সমগ্র জাতির একটা বিষাক্ত পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে।
প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ : আফ্রিকার অন্যান্য দেশের তুলনায় দক্ষিণ আফ্রিকা বেশ শক্তিশালী। দে বেশ প্রগতিশীল, উন্নত এবং সমৃদ্ধশালীও। এখানে সোনা, রুপা, হীরা, ইউরেনিয়াম, তামা প্রভৃতি খনিজ স মৃদ্ধশালী। তাছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়ন শিল্পক্ষেত্রেও সমৃদ্ধশালী ।
আফ্রিকান কারা : আফ্রিকান শব্দ দ্বারা আফ্রিকার স্থায়ী বাসিন্দা আফ্রিকানদের বুঝা যায় না। ইংরেজগণ ব ক্ষণ আফ্রিকার অধিবাসী অন্যান্য শ্বেতাঙ্গ যারা আফ্রিকান ভাষায় কথা বলে তাদেরকেই এখানে ‘আফ্রিকান' বলা ফ্রকান' ভাষাটা হচ্ছে পুরানো ওলন্দাজ ভাষারই একটা স্থানীয় রূপ। যাদের এখানে ‘আফ্রিকান' বলা হয়, কাংশেরই পূর্বপুরুষগণ হল্যান্ড, জার্মানি বা ফরাসি দেশের ফ্ল্যান্ডার্স অঞ্চল থেকে দক্ষিণ আফ্রিকায় এসেছিল।

আফ্রিকান স্বতন্ত্র নীতি : দক্ষিণ আফ্রিকার স্থানীয় অধিবাসীদের সরকারিভাবে স্বতন্ত্র করে রাখার যে ব্যবস্থা অবলম্বন করা হয়েছে তা স্বতন্ত্র নীতি বা Apartheid নামে পরিচিত। এ স্বতন্ত্র নীতি নানাভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রযুক্ত হয়। স্কুল, কলেজ, হোটেল, রেস্তোরা প্রভৃতিতে কৃষ্ণাঙ্গদের স্বতন্ত্র আসন ব্যবস্থা রয়েছে। উগ্রপন্থি জাতীয়তাবাদী শ্বেতাঙ্গরা
দেশীয় লোকদের স্বতন্ত্র বাসস্থান নির্ধারিত করার দাবি উত্থাপন করেছে।
স্বতন্ত্র জাতীয়তাবাদ : আফ্রিকার অন্যান্য দেশে জাতীয়তাবাদ বলতে স্বাধীনতাকামী দেশীয় অধিবাসীদের আন্দোলনকে বুঝানো হলেও দক্ষিণ আফ্রিকায় 'জাতীয়তাবাদ' বলতে শ্বেতাঙ্গ আফ্রিকানদের আন্দোলনকেই বুঝায়। এখানকার ক্ষমতাসীন দল ‘জাতীয়তাবাদী দল' নামে পরিচিত।
দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়নের শাসকগণ : ১৯১০ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার ইউনিয়ন সরকার গঠিত হওয়ার পর অর্ধশতাব্দীকালের মধ্যে মাত্র পাচজন প্রধানমন্ত্রী এদেশের শাসনব্যবস্থা পরিচালনা করেছেন। এঁরা হলেন- বোথা, স্মাট্স, হার্টজগ, মানাল ও স্ট্রেডুম । প্রথমোক্ত তিনজন ছিলেন বুয়রদের সেনানায়ক এবং তাঁরা ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। যুদ্ধের অবসানে ব্রিটিশের সাথে সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে জেনারেল বোথা ও স্মার্টস বিশেষভাবেই চেষ্টা করেন এবং তাদের এ প্রচেষ্টা সাফল্যমণ্ডিত হয় ।
হৰ্টিজগ নীতি : দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়নে হর্টিজগ নীতি ব্যাপক পরিচিত। জেনারেল জেমস্ বারী মুনিক হর্টিজগ হচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্তমান জাতীয়তাবাদের প্রথম প্রবর্তক। দক্ষিণ আফ্রিকায় বসবাসকারী ইংরেজগণ ও আফ্রিকানগণ দুটো স্বতন্ত্র সভারূপে গড়ে উঠুক, হর্টিজগ তাই কামনা করতেন; দু’শক্তির একীভূত হওয়ার নীতি তিনি অনুমোদন করতেন না । তিনি বর্ণবৈষম্য নীতিতেও বিশ্বাসী ছিলেন । তিনি আফ্রিকার স্থায়ী অধিবাসীদের ঘৃণা করতেন এবং নিজেদের অবস্থা উন্নয়নের সামর্থ্য যে তাদেরও থাকতে পারে এ বিশ্বাস তার ছিল না। এজন্যই শিক্ষা, নাগরিক অধিকার ও অধিক সুযোগ সুবিধার ক্ষেত্রে দেশীয় লোকদের বঞ্চিত করে রাখার নীতিই তিন অনুসরণ করে গেছেন । তাই এ নীতি হর্টিজগ নীতি নামে পরিচিত।
ব্রয়ডারবন্ড গুপ্ত সমিতি : দক্ষিণ আফ্রিকায় ‘ব্রয়ডারবন্ড বা ভ্রাতৃসংঘ' নামে একটি রহস্যময় গুপ্ত সমিতি বা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অন্তরালে থেকে এ প্রতিষ্ঠানই ক্ষমতাসীন জাতীয় দল তথা দেশের শাসন কর্তৃত্ব নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। ১৯৪৮ সালের নির্বাচনে জাতীয় দলের পক্ষ থেকে যে নব্বই জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তাদের মধ্যে ষাটজনই ছিল এ গুপ্ত প্রতিষ্ঠানের লোক। এ গুপ্ত প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ আফ্রিকায় এমন একটা খ্রিস্টান রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে চায় যেখানে শাসনব্যবস্থা শুধু সৃষ্টিকর্তার প্রতি দায়িত্বশীল থাকবে। এ প্রতিষ্ঠানের সদস্যরা ব্রিটেনের সাথে সম্পর্কচ্ছেদের পক্ষপাতী। তারা খ্রিস্টীয় ফ্রি ম্যাসন ও ক্যাথলিক মতবাদ এবং ইহুদিদের ঘোর বিরোধী। এ সমিতিতে গুপ্তভাবেই সদস্য সংগ্রহ করা হয়। অনুমান করা হয় যে, এর মোট সদস্যসংখ্যা ৩,৫০০ হবে। যেসব আফ্রিকানরা তিনপুরুষ যাবৎ দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস করছে আগে শুধু এরূপ লোকদেরই এ সমিতির সদস্য করা হতো। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের যুগে একটা ব্রিটিশবিরোধী প্রতিষ্ঠানরূপেই এ সমিতির পত্তন করা হয়েছিল।
উপসংহার : উপর্যুক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এটাই প্রতীয়মান হয় যে, ওলন্দাজরা দক্ষিণ আফ্রিকায় বসবাস করার জন্য রাজ্য প্রতিষ্ঠা করলেও সবশেষে ব্রিটিশরা এসে তা দখল করে। ব্রিটিশরা ১৯১০ সালে চারটি রাজ্যের সমন্বয়ে গঠিত করে দক্ষিণ আফ্রিকান ইউনিয়ন। দক্ষিণ আফ্রিকা ইউনিয়ন একটা স্বাধীন, সার্বভৌম ও স্বায়ত্তশাসিত রাষ্ট্র। তাদের নিজস্ব সংগীত ও জাতীয় পতাকা রয়েছে। তাছাড়া সমগ্র আফ্রিকায় যত ইউরোপীয় শ্বেতাঙ্গ রয়েছে তাদের অর্ধেকই বাস করছে দক্ষিণ আফ্রিকায়। এ দক্ষিণ আফ্রিকা ইউনিয়ন ১৯৬১ সালের ৩১ মে ব্রিটেনের সাথে সম্পর্ক ছেদ করে, নিজেকে সম্পূর্ণ স্বাধীন একটা গণতন্ত্ররূপে ঘোষণা করেছে।
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে স্বাধীনতা লাভ করে উত্তর আমেরিকার কতটি উপনিবেশ?
উত্তর : ১৩টি উপনিবেশ।
2
কত সালে আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণা করা হলে, ব্রিটিশ সরকার তা দমনের জন্য শক্তি প্রয়োগ করে? উত্তর : ১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই।
আমেরিকা কত সালে ব্রিটিশদের পরাজিত করতে সক্ষম হয়?
উত্তর : ১৭৮১ সালে।
8
কত সালে প্যারিস সন্ধির মাধ্যমে ব্রিটেন আমেরিকার স্বীকৃতি দেয়?
উত্তর : ১৭৮৩ সালে।
t.
কত সাল থেকে কত সাল পর্যন্ত ফ্রান্সের রক্তক্ষয়ী বিপ্লব হয়?
উত্তর : ১৭৮৯ সাল থেকে ১৭৯৯ সাল পর্যন্ত

1
কত সালে জাপান প্রতিবেশী চীনকে পরাজিত করে কোরিয়া দখল করে নেয়? উত্তর : ১৮৯৪-৯৫ সালে ।
9
কত সালে রুশ জাপান যুদ্ধের সূত্রপাত হয়?
উত্তর : ১৯০৪ সালে।

১৯০২ সালে জাপান নিজ হাতকে শক্তিশালী করতে কাদের সাথে চুক্তি করে? উত্তর : ব্রিটেনের সাথে ।
>.
জাপান কত সালে রাশিয়াকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়?
উত্তর : ১৯০৬ সালে।
১০
কত সালে ত্রিপক্ষীয় জোট গঠন করা হয়?
উত্তর : ১৮৮২ সালে।
১১
কত সালে ত্রিপক্ষীয় আঁতাত গড়ে তোলে?
উত্তর : ১৯০৭ সালে।
১২. ১৯১৪ সালে কাকে কেন্দ্র করে যুদ্ধ শুরু হয়?
উত্তর : ফার্ডিন্যান্ডের হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে যুদ্ধ শুরু হয় ৷
১৩
১৯১৮ সালে কাদের পরাজয়ের মধ্যে দিয়ে যুদ্ধের অবসান ঘটে?
উত্তর : জর্মানির।
১৪. উড্রো উইলসন ১৯১৮ সালে বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন কত দফা দাবি পেশ করেন? উত্তর : ১৪ দফা দাবি ।
১৫
কত নম্বর ধারা ছিল বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা গঠন করা?
উত্তর : ১৪ বছর।
১৬
কত সালে জাতিপুঞ্জ প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯২০ সালে।
২০০
১৭

জার্মানির আফ্রিকায় কতটি উপনিবেশ ছিল?
উত্তর: ৪টি।
১৮
কত সালে রাশিয়ায় প্রথম সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের মাধ্যমে কমিউনিষ্টরা ক্ষমতা গ্রহণ করেন?
উত্তর : ১৯১৭ সালে।
১৯
কত সালে জার্মানি আবার হিটলারের নেতৃত্বে জেগে উঠে।
উত্তর : ১৯৩২-৩৩ সাল নাগাদ ।
20
কত সালে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শুরু হয়?
উত্তর : ১৯৩৯ সালে।
২১
কত সালে 'আটলান্টিক চার্টার ঘোষণা দেয়া হয়?
উত্তর : ১৯৪১ সালে।
22
কত সালে জার্মানির পতন হয়?
উত্তর : ১৯৪৫ সালে মে মাসে।
২৩. কত সালে পর্তুগিজরা ঘানায় আসে?
উত্তর : ১৪৭১ সালে।
২৪. পর্তুগিজরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য কত সালে একটি শক্তিশালী দুর্গ তৈরি করে?
উত্তর : ১৪৮২ সালে।
২৫
কত সালে ইংরেজ পর্তুগিজদের এলমিনা দুর্গ ক্রয় করে?
উত্তর : ১৮৭৩ সালে।
২৬. কত সালের সংবিধান উপজাতি কাউন্সিল বাতিল করে?
উত্তর : ১৯৫৪ সালের।
২৭
কত সালে আসান্টে একটি নতুন দল National Liberation Movement গঠন করা হয়? উত্তর : ১৯৫৬ সালে।
২৮. কত সালে আবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯৫৬ সালে।
২৯. কত সালে ঘানার স্বাধীনতা স্বীকার করে?
উত্তর : ৬ মার্চ ১৯৫৬ সালে।
৩০
১৯৬০ সালে গণভোটের মাধ্যমে ঘানা কি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে?
উত্তর : প্রজাতন্ত্র ।
৩১
কত সালে জার্মানি ও ফিলাডেলফিয়ায় দাসপ্রথার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়?
উত্তর: ১৬৮৮ সালে।
32
কত সালে দাসদের ওপর আক্রমণের প্রতিবাদে জার্মানি সরকারের কাছে প্রতিবাদ জানানো হয়? উত্তর : ১৬৯৩ সালে।
৩৩
কত সালে হাইতিতে দাস বিদ্রোহ হয়?
উত্তর : ১৭৯১ সালে।
৩৪
কত সালে হাইতিকে স্বাধীন নিগ্রো প্রজাতন্ত্র গঠনে সহায়তা করে?
উত্তর : ১৮০৪ সালে।
৩৫
কত সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজে দাসপ্রথা বিরোধী আন্দোলন শক্তিশালী হয়?
উত্তর : ১৭৮০ সালে।
৩৬
কত সালে আমেরিকান সংগ্রেসে প্রথম দাস প্রথা বন্ধের বিবরণ উত্থাপন করা হয়? উত্তর : ১৭৮৭ সালে।
উত্তর : স্পেনে।

৩৭. ১৫১৮ সালে স্পেনিশ জাহাজ ভর্তি দাস আফ্রিকা থেকে কোথায় নেয়া হয়?
কত সালে প্রথম আমেরিকান নিগ্রো একাডেমি গঠিত হয়?
৩৮
উত্তর : ১৮৯৭ সালে ।
৩. ডুয় কত সালে নিগ্রো আন্দোলন সংস্থা গঠন করেন?
উত্তর : ১৯০৬ সালে।
80. চূড়ান্ত পর্বে কত সালে নিউইয়র্ক ভিত্তিক নিগ্ৰো ঐতিহাসিক গবেষণা সংস্থা গঠিত হয়?
উত্তর : ১৯১১ সালে।
83
১৮০০ সালে কে সিয়েরালিয়নে মিশনারী এবং ব্যবসা শুরু করেন?
উত্তর : পল কাফি।
82
১৯২০ সালে কাফি কতজন নিগ্রোকে আফ্রিকায় পাঠান?
উত্তর : ৮৮ জন ।
83
১৮৬১-১৮৬৫ পর্যন্ত সংঘটিত আমেরিকার গৃহযুদ্ধ কিসের ভূমিকা রাখে? উত্তর : প্যান-আফ্রিকান আন্দোলনের।
৪৪. গৃহযুদ্ধের সময় আমেরিকান জনসংখ্যার প্রায় কত ভাগ ছিল নিগ্রো দাস?
উত্তর : ১৪%।
82
২০১
প্যান-আফ্রিকান আন্দোলন বিস্তারে ১৯০০-১৯৪৫ সাল পর্যন্ত মোট কতটি কংগ্রেস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে? উত্তর : ৬টি কংগ্রেস।
৪৬
কত সালে লন্ডনে প্রথম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯০০ সালে।
৪৭. দ্বিতীয় কংগ্রেস প্যারিসে কত সালে অনুষ্ঠিত হয়? উত্তর : ১৯১৯ সালে।
৪৮. তৃতীয় কংগ্রেস কত সালে অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯২১ সালে।
৪৯. চতুর্থ কংগ্রেস কত সালে অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯২৩ সালে।
৫০. পঞ্চম কংগ্রেস কত সালে অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯২৭ সালে।
৫১
কত সালে ষষ্ঠ কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ১৯৪৫ সালে।
৫২. তৃতীয় কংগ্রেসে কতজন প্রতিনিধি অংশ নেয়?
উত্তর : ১১৩ জন।
৫৩
পঞ্চম কংগ্রেসে কতজন সদস্য অংশ নেয়?
উত্তর: ২০৮ জন।
৫৪
কত সালে মুসেলিনী আবিসিনিয়া আক্রমণ করেন?
উত্তর : ১৯৩৫ সালে
৫৫
কত সালে ইথিওপিয়াতে মুসোলিনী আক্রমণ করেন?
উত্তর : ১৯৩৭ সালে।
৫৬
ষষ্ঠ কংগ্রেসে কতজন প্রতিনিধি অংশ নেয়?
উত্তর : ১০০ জন প্রতিনিধি ।
৫৭
প্যান-আফ্রিকান কংগ্রেসের প্রস্তাবে একটি স্থায়ী সংগঠন হিসেবে কি গঠিত হয়?
উত্তর : OAU সংগঠন।
ইতিহাস ৩য় বর্ষ (১৫৭৭)-২৬

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]