দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ কী? এ বর্ণবাদ রক্ষার্থে কী কী আইন করা হয়েছিল লিখ।

শ্বেতাঙ্গ সরকার দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদী আচরণে কী কী আইন প্রণয়ন করেছিল লিখ।
উত্তরঃ ভূমিকা : আফ্রিকা মহাদেশের মধ্যে সবচেয়ে উন্নত দেশ হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। এ দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসের গোড়াপত্তন করেন একটি ওলন্দাজ জাহাজের ডাক্তার জ্যান ভ্যান রিবেক। তিনিই দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদের জনক। পরবর্তীতে দক্ষিণ আফ্রিকায় আগমন ঘটে ব্রিটিশদের। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষে দক্ষিণ আফ্রিকা ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীন অঞ্চল। দুটি ব্রিটিশ উপনিবেশ নাটাল ও কেপ অফ গুড হোপ কলোনি এবং ১৮৯৯-১৯০২ সালে বোয়ার যুদ্ধে জেতা অরেঞ্জ ফ্রি স্টেট ও ট্রান্সভাল নিয়ে গঠিত হয় নতুন ব্রিটিশ উপনিবেশ। অবশেষে পরবর্তীতে চারটি স্বতন্ত্র অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয় ইউনিয়ন অফ সাউথ আফ্রিকা, যা ১৯৬১ সালে পরিচিত হয় দক্ষিণ আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র। এ দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান সমস্যা ছিল বর্ণবাদ সমস্যা, যা একবিংশ শতকের প্রথম পর্যন্ত টিকে ছিল।
বর্ণবাদ : ইংরেজি ‘Colour' শব্দের অর্থ হচ্ছে বর্ণ। ভারতীয় সমাজে এটা কাস্ট প্রথা নামে পরিচিত ইউরোপীয়রা এ বর্ণকে মানুষের গায়ের রঙের সাথে তুলনা করেছেন এবং মানুষকে দু'ভাগে ভাগ করেছেন । যথা : নিগ্রো বা কালো এবং শ্বেতাঙ্গ বা সাদা। তবে দক্ষিণ আফ্রিকায় বর্ণবাদ শব্দটি বেশি প্রচলিত। মূলত দক্ষিণ আফ্রিকায় Apartheid শব্দটি ব্যবহৃত হয়, যার বাংলা প্রতিশব্দ হচ্ছে বর্ণবাদ। এ Apartheid শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন ড. ম্যালান। তিনি ন্যাশনাল পার্টির সদস্য ছিলেন। তিনি এ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন ১৯৪৩ সালের ২৬ মার্চ Die Burger নামক পত্রিকার প্রবন্ধে। এরপর আফ্রিকান ন্যাশনাল পার্টি ১৯৪৮ সালে বর্ণবাদ শব্দটির তিনটি অর্থের কথা প্রচার করে। যেমন-
১. ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে পার্থক্য পরিলক্ষিত থাকবে।
২. বসতি এলাকা স্বতন্ত্র থাকবে। শহরে বসবাস করবে শ্বেতাঙ্গ সমাজ ও শহরতলীতে বসবাস করবে অশ্বেতাঙ্গ
৩. শহরাঞ্চলে শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গদের জন্য নাগরিক সুযোগ সুবিধা পৃথক হবে।
দক্ষিণ আফ্রিকার এ বর্ণবাদ সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেন দক্ষিণ আফ্রিকারই প্রেসিডেন্ট হিনড্রিক ভারউড। তিনি ১৯৬৩ সালের এক বক্তৃতায় বলেছেন যে, "We want to keep South African white keeping it white can only mean one thing, namely white domination, not leadership but supremacy, we say that it can be achieved by separate development."
অতএব দেখা যাচ্ছে যে, দক্ষিণ আফ্রিকার আদিবাসীদের উপর শ্বেতাঙ্গদের চাপিয়ে দেয়া আধিপত্যের বিভিন্ন নিয়ম নীতিই হচ্ছে বর্ণবাদ এবং এ বর্ণবাদ দক্ষিণ আফ্রিকায় বহু বছর ধরে চলে আসছে।
বর্ণবাদ রক্ষার্থে বিভিন্ন আইন : দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রাচীনকাল থেকে বর্ণবাদ প্রথা চালু থাকলেও আধুনিক বর্ণবাদ চালু হয় ১৯৪৮ সাল থেকে এবং তা বিংশ শতকের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এ বর্ণবাদ রক্ষার্থে শ্বেতাঙ্গ সরকার কতিপয় আইন পাস করে। নিম্নে এ আইনসমূহ দেয়া হলো :
১. ল্যান্ড অ্যাক্ট ১৯১৩ : শ্বেতাঙ্গ সরকার দক্ষিণ আফ্রিকার অশ্বেতাঙ্গ সম্প্রদায়দের ভূসম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করার উদ্দেশ্যে ১৯১৩ সালে পার্লামেন্টে একটি আইন পাস হয়। সংরক্ষিত এলাকায় আফ্রিকানরা জমি কেনা, লিজ বা সংগ্রহ করতে পারবে না। ভাগে চাষ - ঋণদানের ব্যবস্থাকে নিষিদ্ধ করা হয়। শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের জমিতে আফ্রিকানরা ভাড়াটে মঞ্জুর হিসেবে কাজ করতে পারবে, যদি শ্বেতাঙ্গ প্রভুর জমিতে বছরে ৯০ দিন কাজ করে। মোটকথা, জমির কৃত্রিম অভাব সৃষ্টি করে, শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের কর্মক্ষেত্রে আফ্রিকানদের কাজ করতে বাধ্য করা হয়।
২. গ্রুপ এরিয়া অ্যাক্ট ১৯৬০ : ১৯৬০ সালে পাস করা হয় গ্রুপ এরিয়া অ্যাক্ট। এ আইন অনুসারে সরকার নির্দিষ্ট স্থানে কোন বিশেষ জাতির বা সম্প্রদায়ের বসবাসের জন্য স্থির করে দেবে। সেখানে অন্য কোন জাতির বা সম্প্রদায়ের লোক বাস করতে পারবে না। বড় বড় শহর থেকে আফ্রিকানদের সরিয়ে দেয়া হতে থাকে। প্রায় ১০ লক্ষ মানুষের বৃহত্তম শহর জোহানেসবার্গে একটি পুনর্বাসন দপ্তর খোলা হয়। ঘোষণা করা হয় শহরের পশ্চিম শহরতলীতে বাস করতে পারবে একমাত্র শ্বেতাঙ্গ সমাজ ।
৩. ইন্ডাস্ট্রিয়াল কনসিলিয়েশান অ্যাক্ট ১৯৫৬ : ১৯৫৬ সালে পাস করা হয় ইন্ডাস্ট্রিয়াল কনসিলিয়েশান অ্যাক্ট এ আইনের সাহায্যে সরকার যে কোন শিল্পে নির্দিষ্ট শ্রেণির জন্য সবরকমের চাকরি সংরক্ষণ করতে পারবে এবং বিভিন্ন কারখানায় দক্ষ শ্রমিকের কাজ থেকে আফ্রিকানদের সরিয়ে দেয়া হতে থাকে। ফলে শিল্পক্ষেত্রে শ্বেতাঙ্গ প্রভাব বৃদ্ধি পায় ।
৪. বান্টু এডুকেশন অ্যাক্ট ১৯৫৩ : ১৯৫৩ সালে বান্টু এডুকেশন অ্যাক্ট পাস করা হয় এবং আফ্রিকানদের শিক্ষা সংকোচন করা হয়। সে সময় নেটিভ অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রী ভেরউরড বলেছিলেন, বান্টু ছেলেমেয়েদের অঙ্ক শিখিয়ে কোন লাভ নেই। কারণ তারা তা কার্যক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে অপারগ।
৫. ইউনিভার্সিটি এডুকেশন অ্যাক্ট ১৯৫৯ : ১৯৫৯ সালে পার্লামেন্টে পাস হয় ইউনিভার্সিটি এডুকেশন অ্যাক্ট। বলা হয়, বিভিন্ন বর্ণের ছাত্ররা একই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা করতে পারবে না। চালু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একমাত্র শ্বেতাঙ্গরাই লেখাপড়া শিখতে পারবে। অশ্বেতাঙ্গদের জন্য স্বতন্ত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপিত হবে।
৬. পপুলেশন রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৯৫০ : ১৯৫০ সালে গৃহীত হয় পপুলেশন রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট। শ্বেতকায় কালার্ডরা নিজেদের ইউরোপীয় এবং শ্বেতকায় আফ্রিকানরা কালার্ড হিসেবে যাতে নিজেদের দাবি না করতে পারে, এ আইনে তা নিষিদ্ধ করা হয়। তাছাড়া এ আইন অনুসারে দেশের প্রতিটি ১৬ বছর বয়স্কদের পরিচিত পত্র রাখতে হবে। তাতে লেখা থাকবে তার জাতিগত ও আকারগত বিবরণ।
রুয়ান্ডা-বুরুন্ডি ছিল কাদের উপনিবেশ?
বেলজিয়
বেলজিয়ানরা রুয়ান্ডা-বুরুন্ডিতে কোন শাসন প্রয়োগ করে?
উত্তর। পরোক্ষ শাসন।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে প্রশাসনে নিয়োগ দেয়া হতো কাদের
উত্তর : তুতসি গোত্রপতিদের ।
8
তুতসিরা ছিল মোট জনসংখ্যার কত অংশ?
উত্তর: এক-ষষ্ঠাংশ।
জনংসংখ্যার বাকি অংশের বেশিরভাগই ছিল কারা?
উত্তর : হুটু (Hutu).
কত সালে হুটু ও তুতসিদের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা দ্রুত গড়ে উঠতে থাকে?
উত্তর : ১৯৫৯ সালে।
কত সালে বুরুন্ডি স্বাধীনতা লাভ করে?
উত্তর : ১৯৬২ সালে।
V.
কত সালে হুটুদের প্রতিবাদ আন্দোলনে প্রায় লাখখানেক হুটুকে হত্যার মধ্য দিয়ে দমন করা হয়? উত্তর: ১৯৭২ সালে।
১৯৮৮ সালে হাজার হাজার হুটু কৃষক আর তাদের পরিবারকে কারা হত্যা করে?
উত্তর : তুতসি বাহিনী।
10
উত্তর :
কত সালে পঞ্চম প্যান আফ্রিকান কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়?
: ১৯৭২ সালে ।
পঞ্চম প্যান আফ্রিকান কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় কোথায়?
উত্তর : নিউইয়র্কে।
১২. ষষ্ঠ প্যান আফ্রিকান কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয় কত সালে?
উত্তর : ১৯৪৫ সালে।
১৩. ষষ্ঠ প্যান আফ্রিকান কংগ্রেসটি কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ম্যানচেষ্টারে।
১৪
কত সালে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন বিশ্বব্যাপী আন্দোলন হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে?
উত্তর : ১৯৫৫ সালে।
১৫. কত সালে মনরোভিয়া গ্রুপ গড়ে উঠে?
উত্তর : ১৯৬১ সালে।
কত সালে আফ্রিকান ঐক্য সংস্থা গড়ে উঠে?
উত্তর : ১৯৬৩ সালে।
১৭
কত সালে NCBWA চারটি ব্রিটিশ উপনিবেশকে নিয়ে একটি ঐক্যবদ্ধ পশ্চিম আফ্রিকার দাবি তোলে? উত্তর : ১৯২০ সালে। -
১৮
কত সালে গণপরিষদ মালি নামে একটি ফেডারেল রাষ্ট্রগঠনের পক্ষে ভোট দেয়?
উত্তর : ১৯৫৩ সালে।
১৯
কত সালে মালি ফেডারেশন ভেঙ্গে যায়?
উত্তর : ১৯৬০ সালে।
20
কত সালে ঘানা স্বাধীন হয়?
উত্তর : ১৯৫৭ সালে।
২১
কত সালে গিনি স্বাধীনতা লাভ করে?
উত্তর : ১৯৫৮ সালে।
২২
কত সালে Mwanza তাঞ্জানিয়াতে ২১ জন জাতীয়তাবাদী প্রতিনিধি সভায় Uhuruna umoja নিয়ে
আলোচনা করেন?
উত্তর : ১৯৫৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে।
২৩. - ১৯৫৮-এর ডিসেম্বরে দ্বিতীয় সভা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর : Mwanza তে।
28. PAFMECA এর পূর্ণরূপ কী?
উত্তর : Pan Africa Freedom Movement of East and Central Africa.
২৫
কত সালে উগান্ডার Mbale- তে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সভায় অন্যান্য দেশ থেকে আরো জাতীয়তাবাদীরা যোগ দেয়? উত্তর : ১৯৬০ সালের অক্টোবরে 1
২৬
১৯৬৩ সালে OAU গঠনের সাথে সাথে কোনটি বিলুপ্ত হয়ে যায়?
উত্তর : PARMECA.
২৭. দ্বিতীয় আক্রা সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয় কত সালে?
উত্তর : ১৯৫৮ সালে।
২৮
কোন স্থানকে সদর দফতর করে AAPO গঠিত হয়?
উত্তর : আক্রায়কে।
অন্য AAPO সম্মেলনগুলো অনুষ্ঠিত হয়েছিল কত সালে?
উত্তর : ১৯৬০ সালে।
৩০
কত সালে OAU আলজেরিয়া ও মরক্কোর মধ্যে একটি সীমান্ত বিরোধী মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে? উত্তর : ১৯৬৪-৬৫ সালে।
৩১. কত সালে সোমালিয়ার সাথে ইথিওপিয়া ও কেনিয়ার সংঘাতেও OAU মধ্যস্থা করে?
উত্তর : ১৯৬৮-৭০ সালে ।
32. কত সালে African Liberation Committee সংস্থাটি গঠিত হয়?
উত্তর : ১৯৬৩ সালে।
৩৩. কত সালের মধ্যে উপনিবেশের জনগণ বিদ্রোহী হয়?
উত্তর : ১৯৭৪ সালে।
৩৪. কত সাল পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকা OAU থেকে বহিষ্কৃত ছিল?
উত্তর : ১৯৯৪ সাল।

কত সালে OAU জাতিৎসবে পর্যবেক্ষক হিসেবে যোগদান করে?
উত্তর : ১৯৬৩ সালে।
60
মানবাধিকার রক্ষার জন্য OAU কী নামে একটি কমিটি গঠন করে? উত্তর: African Commission on Human and Peoples Rights নামে।
9
African Commission on Human and Peoples Rights কত সালে গঠন করা হয়?
উত্তর : ১৯৬৮ সালে।
৩৮
৪২১
কত সালে বর্ণবাদের অবসানের আগে দক্ষিণ আফ্রিকাকে African Commission on Human and
Peoples Rights এর সদস্য পদ দেয় নিং
উত্তর : ১৯৯৪ সালে।
৩৯
কত সালে African Commission on Human and Peoples Rights এর সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে তাঞ্জানিয়ার সেলিম আহমদ সেলিম নিযুক্ত হন?
উত্তর : ১৯৮৯ সালে।
80
কত সালে পর্তুগালের কাছ থেকে স্বাধীনতা পাওয়া অ্যাঙ্গোলার কর্তৃত্ব নিয়ে কয়েকটি বিবদমান পক্ষ সৃষ্টি হয়?
উত্তর : ১৯৭৪ সালে।
83
কত দশকে OAU একটি পুনরুত্থানের অভিজ্ঞতা লাভ করে?
উত্তর : ১৯৯০-র দশকে।
82
সেলিম আহমেদ কত বছরের জন্য OAU এর সভাপতি নির্বাচিত হন?
উত্তর : পাঁচবছরের জন্য ।
80
OAU উত্তরসূরি সংগঠন কোনটি?
উত্তর : আফ্রিকান ইউনিয়ন বা AU
নিয়ে
দেয়?
88
কত সালে AU প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ২০০১ সালে।
85. কতটি আফ্রিকীয় রাষ্ট্র নিয়ে AU প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর : ৫৩টি।
৪৬. আফ্রিকান ইউনিয়ন গঠনের ধারণাটি কখন সৃষ্টি হয়?
উত্তর : ১৯৯০-র দশকের মাঝামাঝি
89
২০০০ সালে কোন সম্মেলনে আফ্রিকান ইউনিয়নের গঠন সংক্রান্ত বিধিমালা গৃহীত হয়? উত্তর : লোম শীর্ষ সম্মেলন।
৪৮. ২০০১ সালে কোন সম্মেলনে আফ্রিকান ইউনিয়ন বাস্তবায়নের পরিকল্পনা গৃহীত হয়? উত্তর : লুকাসা সম্মেলনে।
88. মৌরিতানিয়া সামরিক অভ্যুত্থানের পর কত সালে বহিষ্কৃত হয়?
উত্তর : ২০০৮ সালে।
50
গোয়েনা সামরিক অভ্যুত্থানের পর কত সালে বহিষ্কৃত হয়।
উত্তর : ২০০৮ সালে।
৫১
মাদাগাস্কার মালগাছির রাজনৈতিক সংগঠনের কারণে কত সালে বহিষ্কৃত হয়?
উত্তর : ২০০৯ সালে।
৫২
আফ্রিকীয় ইউনিয়নের কতজন নির্বাচিত প্রতিনিধি নিয়ে এ পার্লামেন্ট গঠিত?
উত্তর : ২৬৫ জন।

FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]