বাংলা ভাষা কোন আদি ভাষাগোষ্ঠী থেকে এসেছে? উত্তর : ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাগোষ্ঠী থেকে ।
S.
ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা কী?
উত্তর : একটি কাল্পনিক ভাষা ।
9
আর্য বলতে কী বুঝায়?
উত্তর : একটি ভাষাগোষ্ঠী ।
8
ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী কখন ছিল?
উত্তর : প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ হাজার বছর আগে ।
t.
বাংলা ও ভারতীয় ভাষা সৃষ্টি হয়েছে কোন ভাষা থেকে?
উত্তর : ভারতীয় আর্য ভাষাগোষ্ঠী থেকে ।
৬
আর্যভাষাগোষ্ঠীর সময়কাল কত?
উত্তর : প্রায় ১২০০ খ্রিস্টপূর্ব।
9
ভারতীয় আর্যভাষার কয়টি স্তর রয়েছে?
উত্তর : ৩টি।
৮. ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার প্রধান কয়টি শাখা রয়েছে?
উত্তর : ২টি।
ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার প্রধান ২টি শাখার নাম কী?
উত্তর : কেন্তম ও শতম।
১০. ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার কোন শাখা থেকে ইউরোপীয় ভাষার উৎপত্তি? উত্তর : কেন্তম।
১১. ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার কোন শাখা থেকে ভারতীয় ভাষার উৎপত্তি?
উত্তর : শতম।
১২
আর্য ভাষার উদ্ভব কোন শাখা থেকে?
উত্তর : শতম।
১৩. প্রাচীন বেদ এর ভাষা কী ছিল?
উত্তর : বৈদিক ভাষা।
১৪
বৈদিক ভাষার সংস্কার করেন কে?
উত্তর : পণ্ডিত পাণিনি ।
১৫
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য : এর উদ্ভব ও বিকাশ
পণ্ডিত পাণিনি কত সালে বৈদিক ভাষার সংস্কার করেন?
উত্তর : ৭ম শতকে।
১৬
পণ্ডিত পাণিনির সংস্কারকৃত ভাষাকে কী বলে?
উত্তর : সংস্কৃত ভাষা ।
১৭. সংস্কৃত ভাষার পৃষ্ঠপোষকতা করে কারা?
উত্তর : আর্যরা।
১৮
সংস্কৃত ভাষা সমাজের কোন শ্রেণিতে প্রচলিত ছিল?
উত্তর : উচ্চ শ্রেণি ।
১৯. সংস্কৃত ভাষা বিকৃত হয়ে কোন ভাষায় রূপান্তর হয়? উত্তর : পালি ভাষা ।
২০
পালি ভাষা বিকৃত হয়ে কোন ভাষা সৃষ্টি হয়?
উত্তর : প্রাকৃত ভাষা ।
প্রাকৃত ভাষাকে কী বলা হয়?
ত্তর : জনগণের ভাষা/ স্বাভাবিক প্রচলিত ভাষা ।
২
কত শতকে বাংলা ভাষা উৎপত্তি হয়?
তত্তর : খ্রিস্টীয় ১০ শতকে।
২৩
ড. সুনীতিকুমারের মতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি?
উত্তর : মাগধী প্রাকৃত থেকে।
২৪
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, বাংলা ভাষার উৎপত্তি? উত্তর : গৌড়ীয় অপভ্রংশ থেকে।
২৫
প্রাচীন বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের একমাত্র নিদর্শন কোনটি?
উত্তর : চর্যাপদ।
২৬
বাংলা সাহিত্যের যুগকে কয়ভাগে ভাগ করা হয়?
উত্তর : ৩ ভাগে।
27. চর্যাপদ কোথা থেকে আবিষ্কৃত হয়?
উত্তর : নেপালের রয়েল লাইব্রেরি থেকে।
২৮
চর্যাপদ এর আবিষ্কারক কে?
উত্তর : পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
২৯. চর্যাপদ কত সালে আবিষ্কৃত হয়?
উত্তর : ১৯০৭ সালে।
৩০
চর্যাপদ ছাড়া প্রাচীন বাংলা সাহিত্যের আর কোন নিদর্শন কী রয়েছে?
উত্তর : না, এখনো আবিষ্কৃত হয়নি।
৩০৫
বাংলার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক ইতিহাস চর্যাপদ সর্বপ্রথম কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ১৯১৬ সালে ।
৩২
চর্যাপদ কোন পত্রিকায় সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়? উত্তর : বঙ্গীয় সাহিত্য পত্রিকায় ।
৩৩
চর্যাপদের ভাষা কী?
উত্তর : মূল ভাষা বাংলা।
৩৪. চর্যাপদের ভাষা বুঝার জন্য হরপ্রসাদ কার সাহায্য নেয়?
উত্তর : রাখাল দাস এর ।
৩৫. চর্যাপদ মূলত কী?
উত্তর : গানের সংকলন ।
৩৬,
চর্যাপদ রচনা করেন কারা?
উত্তর : বৌদ্ধ সহজিয়ারা
৩৭. চর্যাপদ রচনা করেন কেন?
উত্তর : বৌদ্ধদের সাধন ভজনের জন্য।
৩৮. চর্যাপদের ভাষাকে কী বলা হয়েছে? উত্তর : আলো আঁধারি ভাষা।
৩৯
কে চর্যাপদের ভাষাকে আলো আঁধারি ভাষা বলেন? উত্তর : পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
80. চর্যাপদে কয়টি ভাষার উপস্থিতি দেখা যায়? উত্তর : ৫টি।
৪১
উত্তর : বাংলা।
82
চর্যাপদ এর মূল ভাষা কী?
চর্যাপদ এর মূল নাম কী?
উত্তর : চর্যাচর্যবিনিশ্চয় ।
83
চর্যাপদ ১৯১৬ সালে কী নামে প্রকাশিত হয়?
উত্তর : ‘হাজার বছরের পুরাণ বাংলা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা' নামে।
88
কোন আমলে চর্যার রচনা শুরু হয়?
উত্তর : পাল আমলে ।
80
কত শতকে চর্যাপদের রচনা ধরা হয়?
উত্তর : প্রায় সপ্তম থেকে দশম শতক পর্যন্ত ।
৪৬
চর্যাপদের তিব্বতী অনুবাদক এর নাম কী?
উত্তর : প্রবোধচন্দ্র বাগচী, (১৯৩৮)।
89
চর্যাপদের পদ সংখ্যা কয়টি?
উত্তর : সাড়ে ৪৬টি আবিষ্কৃত।
ইতিহাস মাস্টার্স ফাইনাল টেক্সট (৩১১৫০৭)-30
৩০৬
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য : এর উদ্ভব ও বিকাশ
৪৮. ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে চর্যার পদ কয়টি?
উত্তর : ৫০টি।
৪৯. ড. সুনীতিকুমার এর মতে চর্যার পদ সংখ্যা কত? উত্তর : ৫০টি।
৫০
চর্যাপদের কয়টি পদ নষ্ট হয়েছে?
উত্তর : ৩টি নষ্ট এবং ১ টির শেষাংশ পুড়ে গেছে। ৫১. চর্যাপদের কবিদের পদবি কী?
উত্তর : পা।
৫২. চর্যাপদের কবির সংখ্যা কত?
উত্তর : ২৩ জন মতান্তরে ২৪ জন। ৫৩. চর্যাপদের ভাষাকে কী বলা হয়?
উত্তর : সান্ধ্য ভাষা ৷
৫৪
সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেন কে?
উত্তর : কাহ্নপা।
৫৫. চর্যাপদের কোন পদটি অর্ধেক পাওয়া গেছে?
উত্তর : ২৩ নং পদ ।
৫৬. চর্যাপদের নারী কবি ধরা হয় কাকে?
উত্তর : কুক্কুরী পা।
৫৭. চর্যাপদের প্রাচীন কবি কে?
উত্তর : শত্ররূপা
৫৮
চর্যাপদ কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর : মাত্রাবৃত্ত ছন্দে ।
৫৯. বৌদ্ধ সহজিয়াদের বিলুপ্তি ঘটে কেন?
উত্তর : মাৎস্যন্যায় এর কারণে।
৬০. চর্যাপদের আনুমানিক বয়স কত বছর?
উত্তর : ১০০০ বছর।
৬১
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে উপ-যুগ বলা হয় কাকে?
উত্তর : অন্ধকার যুগকে ।
৬২
অন্ধকার যুগের সময়কাল কত?
উত্তর : ১২০১ থেকে ১৩৫০ খ্রিস্টাব্দ ।
৬৩
১২০১-১৩৫০ সময়কে কেন অন্ধকার যুগ বলা হয়?
উত্তর : কারণ এই সময়ে বাংলা সাহিত্যের কোন নিদর্শন পাওয়া যায়নি।
৬৪
এই সময় বাংলায় কাদের আগমন হয়?
উত্তর : তুর্কিদের।
৬৫
বাংলার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক ইতিহাস চর্যাপদের কবিদের অস্তিত্ব কত সাল পর্যন্ত ছিল?
উত্তর : ১২০০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ।
৬৬
অন্ধকার যুগের নিদর্শন ধরা হয় কোন ২টি গ্রন্থকে? উত্তর : সেক শুভোদয়া ও শূন্যপূরাণ।
৬৭
বাংলার কোন সাহিত্যিক ‘অন্ধকার যুগ” এর পক্ষে নন? উত্তর : ওয়াকিল আহমেদ।
৬৮
অন্ধকার যুগে কাদের শাসন ছিল বাংলায়?
উত্তর : তুর্কী শাসন ।
৬৯
বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগ কত সাল পর্যন্ত?
উত্তর : ১২০১-১৮০০ সাল পর্যন্ত ।
৭০. মধ্যযুগের প্রথম ১৫০ বছরকে কী বলা হয়?
উত্তর : অন্ধকার যুগ/ সাহিত্য বন্ধত্বার যুগ।
৭১
বাংলায় কাদের আক্রমণের পর অন্ধকার যুগের সূচনা হয়?
উত্তর : তুর্কীদের আক্রমণের পর ।
१२
মধ্যযুগে কখন থেকে মঙ্গলকাব্য রচনা শুরু হয়?
উত্তর : চৌদ্দ শতকের দিকে।
৭৩
কত শতকে মঙ্গলকাব্য অবক্ষয়ের রূপ নেয়?
উত্তর : আঠারো শতকের দিকে।
98. মঙ্গলকাব্য কীভাবে পড়া হয়?
উত্তর : এক মঙ্গলবার থেকে আর এক মঙ্গলবার ধারাবাহিকভাবে।
৭৫
মঙ্গলকাব্যে কাদের বন্দনা করা হয়েছে?
উত্তর : দেব-দেবীদের।
৭৬
মঙ্গলকাব্যের প্রধান ধারা কয়টি?
উত্তর : ৩টি।
१৭. মঙ্গলকাব্যের প্রধান ৩ ধারার নাম লিখ ।
উত্তর : মনসামঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল, ধর্মমঙ্গল।
৭৮. মঙ্গলকাব্যে কোন দেবতা বেশি প্রাধান্য পেয়েছে?
উত্তর : স্ত্রী দেবতা ।
৭৯. মঙ্গলকাব্যকে কয়টি অংশে ভাগ করা যায়?
উত্তর : ৪টি অংশে।
bo.
মঙ্গলকাব্যকে ৪টি অংশে ভাগ করেছেন কে?
উত্তর : ভবদেব চৌধুরী।
৮১. 'মঙ্গল' শব্দের আভিধানিক অর্থ কী?
উত্তর : কল্যাণ।
৩০৭
৩০৮
৮২
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য : এর উদ্ভব ও বিকাশ
মঙ্গল কাব্যের অপ্রধান ধারা / শাখা কয়টি?
উত্তর : ২টি।
৮৩
মঙ্গল কাব্যের অপ্রধান ধারা ২টির নাম কী?
উত্তর : অন্নদামঙ্গল ও শিবমঙ্গল ।
৮৪
মঙ্গল কাব্য পাঠ করলে কী লাভ হয়?
উত্তর : নিজের, পরিবারের, প্রতিবেশীর ও সমাজের মঙ্গল সাধিত হয়।
৮৫. সবচেয়ে জনপ্রিয় মঙ্গলকাব্য কোনটি?
উত্তর : মনসামঙ্গল ।
৮৬. মনসাদেবী কিসের দেবী?
উত্তর : সর্পদেবী।
৮৭
মনসাদেবীর অপর নাম কী?
মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে?
উত্তর : পদ্মাবতী।
৮৮
উত্তর : কানা হরিদত্ত।
৮৯. মনসামঙ্গল কাব্যের প্রধান কবি?
উত্তর: বিজয় গুপ্ত ।
১০
বিজয় গুপ্ত কার শাসন আমলে মনসামঙ্গল রচনা করেন?
উত্তর : সুলতান আলাউদ্দিন হুসেন শাহের আমলে ।
১১
মনসামঙ্গল কাব্যের অন্যতম চরিত্র কী?
উত্তর : মনসাদেবী, চাঁদ সদাগর, বেহুলা।
১২
ধর্মমঙ্গলে ধর্ম কী?
উত্তর : ধর্ম ঠাকুরের নামে পুরুষ দেবতা।
৯৩
ধর্ম ঠাকুরের পূজা সমাজের কোন শ্রেণিতে দেখা যায়?
উত্তর : নিচু স্তরে বিশেষকরে ডোম সমাজে।
১৪. ধর্মমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?
উত্তর : ময়ূর ভট্ট।
১৫. ধর্মমঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি কে?
উত্তর : ঘনরাম চক্রবর্তী।
১৬
ঘনরাম চক্রবর্তী কত শতকের কবি?
উত্তর : ১৮ শতকের কবি।
১৭
ঘনরাম চক্রবর্তী কত সালে ধর্মমঙ্গল রচনা করেন?
উত্তর : ১৭১২ সালে ।
১৮. ধর্মমঙ্গল কাব্যে কয়টি কাহিনী রয়েছে?
উত্তর : ২টি।
বাংলার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক ইতিহাস ধর্মমঙ্গল কাব্যে ২টি কাহিনী কার কার ?
উত্তর : লাউসেনের কাহিনী, রাজা হরিশচন্দ্রের কাহিনী। ১০০. চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে চণ্ডী কী দেবতা? উত্তর : চণ্ডী স্ত্রী দেবতা ।
FOR MORE CLICK HERE
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস মাদার্স পাবলিকেশন্স
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস ১ম পর্ব
আধুনিক ইউরোপের ইতিহাস
আমেরিকার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস
বাংলাদেশের ইতিহাস মধ্যযুগ
ভারতে মুসলমানদের ইতিহাস
মুঘল রাজবংশের ইতিহাস
সমাজবিজ্ঞান পরিচিতি
ভূগোল ও পরিবেশ পরিচিতি
অনার্স রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম বর্ষ
পৌরনীতি ও সুশাসন
অর্থনীতি
অনার্স ইসলামিক স্টাডিজ প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত
অনার্স দর্শন পরিচিতি প্রথম বর্ষ থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত