মুখ্য শব্দ হস্তক্ষেপ, জনবল, জনসচেতনতা, বাজেট, নাগরিক দায়িত্ব, প্রশিক্ষণ
সরকারের ভূমিকা
বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন একটি স্বাধীন, সাংবিধানিক ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান। সংবিধান অনুযায়ী নির্বাহী
বিভাগ নির্বাচন কমিশনকে কাঙ্খিত সহযোগিতা করতে বাধ্য। তাছাড়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো বৃহৎ নির্বাচন অনুষ্ঠান
নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে কঠিন। নির্বাচনের প্রাণ হল ভোটার অর্থাৎ জনগণ। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জনগণের
সহযোগিতাও অপরিহার্য। নি¤েœ সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকার ও নাগরিকের ভূমিকা আলোচনা করা হল।
হস্তক্ষেপ না করা: বাংলাদেশে বিতর্কিত নির্বাচনের মূল কারণ হল সরকারের হস্তক্ষেপ। সরকার অনেক সময় বিভিন্নভাবে
নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বে হস্তক্ষেপ করে। ভোটার তালিকা প্রণয়ন, নির্বাচন কমিশন গঠন, কর্মকর্তা-কর্মচারী নিয়োগের
মত বিষয়গুলোতে সরকারের হস্তক্ষেপ এর নজির দেখা যায়। এসবের ফলে নির্বাচন কমিশনের প্রতি জন আস্থার অভাব
সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে দেখা যায়, সরকারের সদিচ্ছা থাকলে নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে পারে। তাই
প্রত্যেক ক্ষমতাসীন দলের উচিত নির্বাচন কমিশনের কাজে হস্তক্ষেপ না করা।
পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগ: নির্বাচন কমিশনে জনবলের ঘাটতি রয়েছে। জনবল ঘাটতির কারণে নির্বাচন কমিশনকে বিশেষ করে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনগুলো পরিচালনা করতে বেগ পেতে হয়।
আইনের যথাযথ প্রয়োগ: বাংলাদেশে নির্বাচন সংক্রান্ত অনেক আইন ও বিধি রয়েছে। কিন্তু অনেক সময়ই এর যথাযথ
প্রয়োগ দেখা যায় না। এর একটি কারণ তা হলো রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব। রাজনৈতিক নেতৃত্ব এ ব্যাপারে সচেতন না
হলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে এককভাবে আইনের যথাযথ প্রয়োগ ঘটানো অসম্ভব।
নির্বাচনে সামরিক বাহিনী মোতায়েন না করা: সামরিক বাহিনী বাংলাদেশের গর্ব। তাঁদেরকে বেসামারিক প্রয়োজনে যত কম
নিয়োগ করা যাবে তাদের পেশাদারিত্ব তত মজবুত হবে। নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে পরিচালনা
করতে পারলে নির্বাচনী শৃঙ্খলা বজায় অসাধ্য নয়।
নাগরিকের ভূমিকা
সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে নাগরিকদের ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তাঁরাই প্রার্থী তাঁরাই ভোটার। ফলে নাগরিকগণ যদি
সচেতন ও সৎভাবে দায়িত্ব পালন করে তবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করা সহজ হয়। নিচে এ ব্যাপারে
নাগরিকদের ভূমিকা আলোচনা করা হল-
ভোটার তালিকা প্রণয়নে কমিশনকে সহযোগিতা: নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকা প্রণয়নের পূর্বে বিজ্ঞপ্তি ও মাইকে
ঘোষণা দিয়ে প্রচারের ব্যবস্থা রাখে। নিকটবর্তী নির্দিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠানে সাধারণত ভোটার নিবন্ধনের কাজ হয়ে থাকে। তাই
১৮ বা তার বেশি বয়সের সকল নাগরিকের উচিত সেখানে গিয়ে ভোটার নিবন্ধন করা।
নির্বাচনী আচরণবিধি অনুসরণ করা: প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থীসহ সাধারণ জনগণ নির্বাচনী আচরণ বিধি মেনে চললে নির্বাচন সুষ্ঠু
হওয়া সম্ভব। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনী মাঠে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব খাটিয়ে আচরণবিধি ভঙ্গ করে। যেমন অর্থ ও
পেশী শক্তির ব্যবহার, যততত্র পোস্টার লাগানো, যখন তখন মাইকে প্রচার, অবৈধ অস্ত্র বহন ছাড়াও নানাভাবে আচরণবিধি
লঙ্ঘন হয়ে থাকে। সচেতন নাগরিকদের উচিৎ আচরণ বিধি লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।
বিবেকবান ভোটার হওয়া: সচেতন ও বিবেকবান ভোটার দেশের সম্পদ। কেননা তাঁদের মাধ্যমে যোগ্য প্রতিনিধি নির্বাচিত
হওয়া সম্ভব। যোগ্য প্রতিনিধি দেশ ও জনগণের উন্নয়নে সচেষ্ট থাকে। অসৎ পন্থা বা প্রলোভনে সহায়তাকারী ভোটার
কখনো যোগ্য প্রার্থী বাছাই করতে পারে না। এ ধরনের অসচেতন ভোটারের কারণে দেশের ক্ষতি হয়।
পরিশেষে বলা যায়, নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ করার জন্য সরকার ও নাগরিক উভয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
একদিকে সরকার নির্বাচন কমিশনকে সরাসরি সহযোগিতা করতে পারে। এক্ষেত্রে সহযোগিতা ও হস্তক্ষেপকে পৃথকভাবে
বিবেচনা করতে হবে। অন্যদিকে, জনগণ সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অতন্ত্রী প্রহরী হিসেবে ভূমিকা রাখতে পারে।
সারসংক্ষেপ
নির্বাচন অনুষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব। কিন্তু সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে রাজনৈতিক দল ও
সরকারের অনেক দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো সহযোগিতা করেছিল বলেই ১৯৯১, ১৯৯৬ (জুন),
২০০১ এবং ২০০৮ সালের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছিল। অন্যদিকে তাদের অসহযোগিতার কারণে ১৯৭৯, ১৯৮৬, ১৯৮৮,
১৯৯৬ (ফেব্রæয়ারি) ও ২০১৪ সালের নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক দেখা দেয়। অর্থাৎ রাজনৈতিক দল, জনগণ, সরকার এবং
নির্বাচন কমিশন এ সবগুলো মাধ্যমের বলিষ্ঠ ভূমিকা নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য করতে পারে।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৮.১২
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন
১। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় কোনটির গুরুত্ব অপরিসীম?
(ক) আমলাদের (খ) সরকারের
(গ) নাগরিকের (ঘ) রাজনৈতিক দলের
২। গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা আরো গতিশীল হয়র. সরকারের কার্যকলাপের প্রতি তীক্ষè দৃষ্টি রাখলে
রর. নির্বাচনের সকল দলের অংশগ্রহণের ফলে
ররর. নির্বাচন বর্জন করার ফলে
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও রর (খ) রর ও ররর (গ) র ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
৩। নির্বাচনে নাগরিকদের অংশগ্রহণ প্রয়োজন কেন?
(ক) রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য (খ) সামাজিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য
(গ) ধর্মীয় অধিকার নিশ্চিত করার জন্য (ঘ) অর্থনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য
ক. বহুনির্বাচনী অভীক্ষা
নিচের অনুচ্ছেদটি পড়ে ১নং ও ২নং প্রশ্নের উত্তর দিন।
‘ক’ নামক রাষ্ট্রের ৫ম নির্বাচনটি কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়েছে। সেখানে প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিকরা গোপনে তাদের
ভোটাধিকার প্রয়োগ করে।
১। অনুচ্ছেদে কী ধরণের ভোটাধিকারের চিত্র ফুটে উঠেছে?
(ক) বিশেষ ভোটাধিকার (খ) যৌথ ভোটাধিকার
(গ) সরল ভোটাধিকার (ঘ) সার্বজনীন ভোটাধিকার
২। উদ্দীপকের সাথে বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থার সাদৃশ্য রয়েছের. গোপন ভোটদান
রর. সার্বজনীন ভোটাধিকার
ররর. স্তরভিত্তিক ভোটদান
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র, রর ও ররর (খ) র ও রর (গ) র ও ররর (ঘ) রর ও ররর
৩। ১৯৭৩ সালের নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য তথ্য হল-
(ক) আওয়ামী লীগ ২৯৩টি আসন পায়
(খ) সিপিবি ৪টি আসন পায়
(গ) বিএনপি ৩০টি আসন পায়
(ঘ) জাতীয় পার্টি ১৫টি আসন পায়
৪। ২০০৬ সালের নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয়র. আওয়ামী লীগ
রর. বিএনপি
ররর. সিপিবি
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও রর (খ) রর ও ররর (গ) র ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৫নং ও ৬নং প্রশ্নের উত্তর দিনপত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, বাংলাদেশের একটি অঞ্চলের সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী ভীত হয়ে নির্বাচনে ভোট
দেওয়া থেকে বিরত থাকে।
৫। উল্লেখিত নির্বাচনের ক্ষেত্রে কোন বক্তব্যটি প্রযোজ্য?
(ক) অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন (খ) সুষ্ঠু নির্বাচনি পরিবেশের অনুপস্থিতি
(গ) স্বত:স্ফূর্ত অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন (ঘ) দুর্নীতিমুক্ত নির্বাচন
৬। এ ধরণের পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ পেতে হলের. শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে
রর. সকল নাগরিকদের সচেতন হতে হবে
ররর. রাজনৈতিক দলগুলো কার্যকরী ভ‚মিকা পালন করতে
নিচের কোনটি সঠিক?
(ক) র ও রর (খ) রর ও ররর (গ) র ও ররর (ঘ) র, রর ও ররর
খ. সৃজনশীল প্রশ্ন
১। গণতন্ত্র অর্থই হচ্ছে প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র। প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্রের সফলতা নির্ভর করে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের
উপর। নির্বাচনের মাধ্যমে নাগরিকগণ পছন্দমত প্রতিনিধি বাছাইয়ের জন্য ভোট প্রদান করেন।
(ক) নির্বাচন কী?
(খ) বাংলাদেশে নির্বাচন ব্যবস্থার কয়েকটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করুন।
(গ) নির্বাচনে নাগরিকের ভ‚মিকা ব্যাখ্যা করুন।
(ঘ) নির্বাচনে নাগরিকের অংশগ্রহণের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করুন।
২। ‘ক’ নামক রাষ্ট্রের প্রাপ্ত বয়স্ক নাগরিকদের ভোটাধিকার রয়েছে। কিন্তু এ রাষ্ট্রের নাগরিকগণ নির্বাচন সম্পর্কে উদাসীন।
বেশিরভাগ নাগরিক নির্বাচনের প্রচারণার দিকে খেয়াল রাখে না। এছাড়া তারা প্রার্থী সম্পর্কে ভালোভাবে অবগত হতে
আগ্রহী নয়।
(ক) বাংলাদেশ প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় কত সালে?
(খ) বাংলাদেশ ভোটার হতে গেলে একজন নাগরিকের কী কী যোগ্যতা থাকতে হয়?
(গ) উদ্দীপকে বর্ণিত নির্বাচন ব্যবস্থার সাথে বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থার পার্থক্য বর্ণনা করুন।
(ঘ) উদ্দীপকে উল্লিখিত রাষ্ট্রে নাগরিকদের নির্বাচন সম্পর্কে অনীহার কী কী কারণ থাকতে পারে বলে আপনি মনে করেন?
৩। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে গণতন্ত্র বার বার হোঁচট খেয়েছে। ১৯৭৫ সালের সামরিক শাসনের মাধ্যমে বাংলাদেশের
গণতন্ত্র সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সে থেকে দীর্ঘ ১৫ বছর বাংলাদেশের গণতন্ত্র সামরিক শাসনের যাঁতাকলে নিষ্পেষিত
হয়। ১৯৯১ সাল থেকে পর পর তিনটি নির্বাচন সুষ্ঠু হলেও ২০০৬ সালে আবার জটিলতা দেখা দেয়। ফলশ্রæতিতে সেনা
সমর্থিত তত্ত¡াবধায়ক সরকার দুই বছর ক্ষমতা দখলে রাখে।
(ক) ১৯৭৯ সালের সংসদ নির্বাচনের সময় কে ক্ষমতায় ছিলেন?
(খ) তৃতীয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাব বার পিছিয়ে যায় কেন?
(গ) ২০০৬ সালে কেন দুইটি সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
(ঘ) উদ্দীপকের আলোকে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালীন জটিলতার একটি বর্ণনা দিন।
উত্তরমালা :
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.১ ঃ ১। খ ২। ঘ ৩। খ ৪। ঘ ৫। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.২ ঃ ১। ক ২। খ ৩। ক
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.৩ ঃ ১। গ ২। ক ৩। গ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.৪ ঃ ১। খ ২। গ ৩। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.৫ ঃ ১। গ ২। ক ৩। গ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.৬ ঃ ১। খ ২। গ ৩। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.৭ ঃ ১। গ ২। ক ৩। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.৮ ঃ ১। গ ২। গ ৩। ক
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.৯ ঃ ১। ক ২। খ ৩। ক
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.১০ ঃ ১। গ ২। ক ৩। খ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.১১ ঃ ১। খ ২। ঘ
পাঠোত্তর মূল্যায়ন- ৮.১২ ঃ ১। ঘ ২। ক ৩। ক
চূড়ান্ত মূল্যায়ন ঃ ১। ঘ ২। খ ৩। ক ৪। ক ৫। খ ৬। ঘ
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র