উপমহাদেশে ইউরোপীয়দের আগমন ও ইংরেজ

যুগযুগ ধরে উপমহাদেশের সাথে স্থল ও জলপথে ইউরোপীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের যোগাযোগ ছিল। কারণ উপমহাদেশের ধনসম্পদের আকর্ষণ বিদেশিদের এ অঞ্চলে আসতে আগ্রহী করে তোলে। ফলে বিদেশি বণিকদের মধ্যে প্রতিযোগিতা শুরু
হয়। কিন্তু তখন জলপথের বাণিজ্য শুধু আরব বণিকদের হাতেই ছিল। পনের শতকের শেষের দিকে পাশ্চাত্য থেকে
উপমহাদেশে পৌঁছবার নতুন জলপথ আবিষ্কৃত হওয়ার ফলে উপমহাদেশ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বন্দরসমূহ হতে বিভিন্ন
দ্রব্যাদি সরাসরি ইউরোপীয় বন্দরে পৌঁছাতো। এভাবে উপমহাদেশের সাথে ইউরোপের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ স্থাপিত হয়
এবং উপমহাদেশের ইতিহাসে এক নতুন যুগের সূচনা করে; যা পরবর্তীকালে উপমহাদেশের ইতিহাসের ধারাকে পরিবর্তন
করে আধুনিক যুগের সূচনা করেছিল। এ ইউনিটের সংশ্লিষ্ট পাঠে ইউরোপীয়দের আগমন, পলাশীর যুদ্ধ, বক্সারের যুদ্ধ, দিউয়ানি লাভ ও দ্বৈতশাসন প্রভৃতি বিষয় আলোচিত হয়েছে। পর্তুগিজ
বাণিজ্যকে মূলধন করে পর্তুগাল থেকে পর্তুগিজরা এ উপমহাদেশে আসলেও ক্রমে তাঁরা সাম্রাজ্য বিস্তারের স্বপ্ন
দেখে। পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো-দ্য-গামার উপমহাদেশে আসার পরপরই পর্তুগিজরা এ দেশে আসতে শুরু করে। এরপর
১৪৮৭ খ্রিস্টাব্দে বার্থলমিউ দিয়াজ, আলভারেঞ্জ ক্যাব্রাল ও ১৫০৯ খ্রিস্টাব্দে আলবুকার্ক গোয়াতে আগমন করেন।
আলবুকার্ক উপমহাদেশে পর্তুগিজ-শক্তির প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। কলম্বাস এবং ম্যাজিলানও বিখ্যাত পর্তুগিজ নাবিক
ছিলেন। উপমহাদেশে আসার অল্পদিনের মধ্যেই তাঁরা এদেশের পশ্চিম উপক‚লের কালিকট, চৌল, বোম্বাই, সালসেটি,
বেসিন, কোচিন, গোয়া, দমন, দিউ প্রভৃতি বন্দরে, সিংহলের নানাস্থানে এবং বাংলার হুগলী বন্দরে তাঁদের বাণিজ্য কুঠি
স্থাপন করেন। তাঁদের নৌ ও সেনাবাহিনী খুব শক্তিশালী ছিল।
পর্তুগিজরা বাংলাদেশের চট্টগ্রামেও বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে এবং কুঠিগুলোকে দুর্গে পরিণত করে। পর্তুগিজরাই প্রথম
ইউরোপীয় যাঁরা ব্যবসা-বাণিজ্য ও অন্যান্য কাজে এদেশে সুদূরপ্রসারী ও স্থায়ী প্রভাব রেখে গেছে। সুস্বাদু ফল আনারস,
পেপে, পেয়ারা, জলপাই, কামরাঙ্গা প্রভৃতি তাঁরাই এদেশে প্রচলন করে। পর্তুগিজরা চীন, ব্রæনাই, মালাক্কা, হরমুজ,
মালদ্বীপ, শ্রীলংকা প্রভৃতি দেশ থেকে মূল্যবান কাপড়, বাদাম, মসলা, রং, কড়ি, কর্পূর এনে উপমহাদেশে বিক্রি করতো আর
বাংলাদেশ থেকে সূতি ও রেশমী কাপড়, পাট, তামাক, চামড়া, চাল, ডাল, ঘি, তেল, মধু মোম অন্যান্য দেশে নিয়ে যেত।
পর্তুগিজরা কেবল ব্যবসা-বাণিজ্যই করত না, তারা এদেশের জমিদার ও প্রতাপশালী বার ভূঁইয়াদের সেনাবাহিনীতে চাকরী
করত। আবার সুযোগ পেলেই জুলুম, অত্যাচার ও লুণ্ঠন করতো। অনেক সময় সম্রাট বা নবাবের আইন অমান্য করে বিনা
শুল্কে স্বাধীনভাবে ব্যবসা চালাত। এতে তাঁরা মোগল সম্রাটের বিরাগভাজন হন।
পর্তুগিজরা আরও নানা প্রকার অপরাধমূলক কাজ করত। তাঁরা জোর করে এদেশেরই অসহায় বালক-বালিকাদের খ্রিস্টান
বানাত। এদেশের মানুষকে ধরে নিয়ে দাসদাসীরূপে বিক্রি করতো বিদেশের বাজারে। পর্তুগিজ সৈন্যরা জোর করে
এদেশের মেয়ে বিয়ে করত। তাদের এ অপরাধের মাত্রা বেড়ে গেলে সম্রাট শাহজাহান পর্তুগিজদের এদেশ থেকে বিতাড়িত
করেন। সম্রাটের নির্দেশে কাসিম খান তাদের হুগলী কুঠি থেকে বিতাড়িত করেন। সর্বশেষ বাংলার সুবেদার শায়েস্তা খান
তাদের চট্টগ্রাম ও স›দ্বীপ ঘাঁটি দখল করে চিরতরে এ দেশ থেকে উচ্ছেদ করেন।
ওলন্দাজ বা ডাচ
হল্যান্ডের অধিবাসীদের ওলন্দাজ বা ডাচ বলা হয়। ১৬০২ খ্রিস্টাব্দে ওলন্দাজরা জলপথে উপমহাদেশে আসে। প্রাচ্য
বাণিজ্যে আধিপত্য বিস্তারের উদ্দেশ্যে হল্যান্ডের একদল বণিক ‘ডাচ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ গঠন করে। তারা কালিকট,
নাগাপট্টম, বাংলার চুঁচ‚ঁড়া ও বাঁকুড়ায় বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে। এছাড়া বালেশ্বর, কাশিমবাজার এবং বরানগরেও তাদের
কুঠি ছিল। প্রথমে ওলন্দাজগণ ইংরেজদের সাথে রেশমী সূতা, সুতি কাপড় চাল, ডাল সোরা ও তামাক এদেশ থেকে
রপ্তানি করত এবং অন্যদেশ থেকে এদেশে মসলা আমদানি করত। ইংরেজদের সাথে তাদের যে বাণিজ্য চুক্তি হয় তা
দু’বছরের মধ্যে ভেঙ্গে গিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। অন্যদিকে বাংলার শাসনকর্তাদের সাথেও তাদের প্রবল বিরোধ দেখা দেয়।
এ বিরোধ বেশি বেড়ে গেলে ইংরেজগণ ওলন্দাজ কুঠিগুলো দখল করে ফেলে। আর এভাবে ওলন্দাজদের বাণিজ্যিক সুবিধা
সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায় এবং তাঁরা উপমহাদেশ ছেড়ে মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় চলে যায়। সেখানে তাঁরা উপনিবেশ
স্থাপন করে। ফলে এদেশে ইংরেজদের শক্তি বেড়ে যায়। বর্তমান ইন্দোনেশিয়া ওলন্দাজদের কাছ থেকে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের
পর সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন করে।
দিনেমার
ডেনমার্কের অধিবাসীদের দিনেমার বলা হয়। ১৬১৬ খ্রিস্টাব্দে দিনেমারগণ উপমহাদেশে বাণিজ্য করার জন্য ‘দিনেমার ইস্ট
ইন্ডিয়া কোম্পানি’ গঠন করে এবং দক্ষিণ ভারতের ত্রিবাঙ্কুরে ও কলকাতার শ্রীরামপুরে তাদের বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে।
অবশেষে দিনেমারগণ কোনো প্রকার বাণিজ্যিক সফলতা ছাড়াই এদেশ থেকে চিরতরে বিদায় নেয়।
ইংরেজদের আগমন ও ক্ষমতা বিস্তার
পর্তুগিজ ও ওলন্দাজ বণিকদের বাণিজ্যিক সাফল্য ও এদেশের বিপুল ধন-সম্পদের বর্ণনা ইংরেজ বণিকদের মনে এদেশে
বাণিজ্য করার আগ্রহ সৃষ্টি করে। উপমহাদেশে তখন মোগল-সম্রাট আকবরের রাজত্বের শেষ সময়। ১৬০০ খ্রিস্টাব্দে ইস্ট
ইন্ডিয়া কোম্পানি ইংল্যান্ডের রানী এলিজাবেথের কাছ থেকে ১৫ বছর মেয়াদী সনদ নিয়ে এদেশে বাণিজ্য করতে আসে।

ভাস্কো-দ্য-গামা আলবুর্কাক
সম্রাট জাহাঙ্গীরের সময়ে তারা ১৬১২ খ্রিস্টাব্দে মুম্বাইয়ের নিকট সুরাটে বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে। ১৬১৫ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজ
রাজদূত স্যার টমাস রো সম্রাট জাহাঙ্গীরের দরবারে এসে ইংরেজদের বাণিজ্যের জন্য কিছু সুবিধা আদায় করেন। এরপর
মস্লিপট্টমে ইংরেজদের দ্বিতীয় বাণিজ্য কুঠি স্থাপিত হয়। পর্তুগিজরা বাংলা থেকে বিতাড়িত হলে ইংরেজগণ বালেশ্বরে
বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করে এবং করমÐল উপক‚লে কিছু জমি নিয়ে একটি দুর্গ নির্মাণ করে এবং এ দুর্গই পরে মাদ্রাজ শহরে
পরিণত হয়। ১৬৫০ খ্রিস্টাব্দে জলপথে ইংরেজগণ হুগলিতে আসে এবং বাংলার সুবেদার শাহ সুজার অনুমতি নিয়ে ১৬৫১
খ্রিস্টাব্দে সেখানে বাণিজ্য কুঠি নির্মাণ করে। ১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দে তারা কাশিমবাজারে আরও একটি কুঠি স্থাপন করে। এরপর
ধীরে ধীরে তারা ঢাকা ও মালদহে কুঠি নির্মাণ করে শক্তি বাড়াতে থাকে।
এদিকে ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় চার্লস পর্তুগালের রাজার বোনকে বিয়ে করে মুম্বাই যৌতুক হিসাবে পান। ১৬৬৮ খ্রিস্টাব্দে
চার্লস বার্ষিক দশ পাউন্ডের বিনিময়ে কোম্পানিকে মুম্বাই ইজারা দেন। বর্তমান মুম্বাই নগর ও বন্দর এখানেই গড়ে উঠে।
১৬৯০ খ্রিস্টাব্দে জব চার্নক ভাগীরথী নদীর তীরে ১২০০ টাকার বিনিময়ে কলকাতা, সূতানটি ও গোবিন্দপুর এ তিনটি
গ্রামের জমিদারী স্বত্ব কিনে নেন। পরবর্তীকালে উপমহাদেশের ভাগ্য নির্ধারণকারী দুর্গ ফোর্ট উইলিয়াম এখানেই নির্মিত
হয়। ১৭১৭ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট ফররুখশিয়ারের অনুমতি নিয়ে ইংরেজগণ বাংলা, মাদ্রাজ ও মুম্বাইয়ে বিনা শুল্কে অবাধ বাণিজ্য
করতে থাকে।
ফরাসি
ফ্রান্সের অধিবাসী ফরাসিরা ইউরোপের একটি সুসভ্য জাতি। প্রাচীনকাল থেকেই ফরাসিদের সাথে ইংরেজদের বিরোধ ছিল
এবং বর্তমানেও আছে। রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র স্থাপনের জন্য ফরাসি বিপ্লব একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা।
উপমহাদেশে ফরাসিদের আগমন সবার শেষে। ১৬৬৪ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি মন্ত্রী কোলবার্টের পৃষ্ঠপোষকতায় ‘ফরাসি ইস্ট
ইন্ডিয়া কোম্পানি’ গঠিত হয় এবং ভারতবর্ষে বাণিজ্য শুরু করে। প্রথমে তারা মুম্বাইয়ের সুরাটে ও পরে পন্ডিচেরীতে কুঠি স্থাপন করে। অল্পদিনের মধ্যেই তারা বাংলার চন্দননগরে আরও একটি কুঠি স্থাপন করে। এছাড়া কারিকল, মসলিপট্টম, কাশিমবাজার এবং বালেশ্বরেও তাদের কুঠি ছিল। ফরাসিরা উপমহাদেশে প্রায় একশ বছর বাণিজ্য করে। ইংরেজগণ ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে ফরাসিদের চন্দননগর এবং ১৭৬০ খ্রিস্টাব্দে পন্ডিচেরী কুঠি দখল করে নেয়। স্বদেশে ইংরেজ ও ফরাসিদের মধ্যে বিবাদের জের হিসেবে এখানেও বিবাদ চলতে থাকে। কিন্তু ইংরেজগণ উন্নততর সামরিক শক্তি ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে উপমহাদেশের রাজনৈতিক ক্ষমতা দখল করে নেয়। পরপর তিনটি কর্ণাটক যুদ্ধে ফরাসিরা পরাজিত হলে ফরাসিদের সাম্রাজ্য ও বাণিজ্য বিস্তারের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যায়। ফলে তাদের উপমহাদেশ থেকে বিদায় নিতে হয়।
প্রাচীনকাল থেকেই স্থল ও জলপথে ইউরোপের দেশগুলোর সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্কে গড়ে উঠেছিল। উপমহাদেশে
উৎপাদিত সামগ্রী ইউরোপে সমাদৃত হতো। মধ্যযুগে আরব বণিকগণ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া থেকে এদেশীয় পণ্য ইউরোপের
ভেনিস, জেনোয়া প্রভৃতি বন্দরে নিয়ে যেত। ১৪৯৮ খ্রিস্টাব্দে আফ্রিকার উত্তমাশা অন্তরীপ অতিক্রম করে ভাস্কো-দ্য-
গামা যখন উপমহাদেশের কালিকট বন্দরে উপস্থিত হলেন, তখন উপমহাদেশের সাথে ইউরোপীয় দেশগুলোর বাণিজ্যিক
সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। পরবর্তীকালে এই জলপথ দিয়েই পর্তুগিজ, ডাচ, ইংরেজ, ফরাসি, সুইডিশ, অস্ট্রিয়ান ও অন্যান্য
ইউরোপীয় বণিকগণ ক্রমান্বয়ে উপমহাদেশে এসে বাণিজ্য কুঠি স্থাপন করেছিল।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১। ইউরোপ থেকে ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন কে?
ক) ভাস্কো-দ্য-গামা খ) বার্থলমিউ দিয়াজ
গ) আলভারেঞ্জ ক্যাব্রাল ঘ) আল বুকার্ক
২। উপমহাদেশে পর্তুগিজ শক্তির প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা কে?
ক) বার্থলমিউ দিয়াজ খ) আলভারেঞ্জ ক্যাব্রাল
গ) আলবুকার্ক ঘ) ভাস্কো-দ্য-গামা
৩। এ দেশের অসহায় বালক বালিকাদের জোর করে খ্রিস্টান বানোতা কারা?
ক) পর্তুগিজরা খ) ওলন্দাজরা
গ) ইংরেজরা ঘ) ফরাসিরা
৪। কোন মোগল সম্রাট পর্তুগিজদের এ দেশ থেকে বিতাড়িত করেন?
ক) আকবর খ) জাহাঙ্গীর
গ) শাহজাহান ঘ) আওরঙ্গজেব
৫। বাংলার চুচুড়া ও বাকুঁড়ায় বাণিজ্য কুঠি নির্মাণ করে কারা?
ক) পর্তুগিজরা খ) ওলন্দাজরা
গ) ইংরেজরা ঘ) ফরাসিরা
সৃজনশীল প্রশ্ন
রবার্ট ফ্রান্সিস নামক এক নাবিক সমুদ্র পথে তার দেশ থেকে ধন সম্পদে পরিপূর্ণ একটা দেশে আসার জলপথ আবিষ্কার
করার পর তার দেশের ব্যবসায়ীরা উক্ত দেশে ব্যবসা করতে এসে সাম্রাজ্য বিস্তারের দিকে ঝুকে পড়ে। তাদের অনুসরণ
করে অন্যান্য দেশের ব্যবসায়ীরাও উক্ত দেশে বাণিজ্য করতে আসে। অন্যান্য দেশ থেকে আগত ব্যবসায়ীদের সাথে
প্রতিদ্ব›িদ্বতায় রবার্ট ফ্রান্সিসের দেশের ব্যবসায়ীরা পরাজিত হয়ে এক সময় দেশটি ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
ক. কোন দেশের অধিবাসীদের পর্তুগিজ বলা হয়? ১
খ. ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর পরিচয় দিন। ২
গ. উদ্দীপকের দেশের ব্যবসায়ীদের মতো কোন দেশের ব্যবসায়ীরা ভারতে বাণিজ্য করতে এসে সাম্রাজ্য বিস্তারের দিকে
ঝুকে পড়ে? ব্যাখ্যা করুন। ৩
ঘ. উক্ত দেশের যে নাবিক ভারতে আসার জলপথ আবিষ্কার করেন, তার আগমনের কাহিনী বিশ্লেষণ করুন। ৪

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]