মীর কাশিম ও বক্সারের যুদ্ধ

পলাশীর যুদ্ধে ইংরেজদের সাহায্য করার পুরস্কার স্বরূপ বিশ্বাসঘাতক মীর জাফর বাংলার মসনদ লাভ করেন।
কিন্তু রাজকোষ শূন্য থাকায় মীর জাফর তাঁর ব্যক্তিগত স্বর্ণালঙ্কার, হীরা, জহরত ও মূল্যবান আসবাবপত্র বিক্রি
করে প্রতিশ্রæত দেড়কোটি টাকা দিতে ও দরবারে ইংরেজ রেসিডেন্ট রাখার অনুমতি দিতে বাধ্য হন। ফলে তিনি দেউলিয়া
হয়ে ইংরেজ নির্ভর হয়ে পড়েন। এদিকে ঢাকা ও পূর্ণিয়ায় সেনাবিদ্রোহ দেখা দেয়, ক্লাইভের সাহায্যে ঢাকার বিদ্রোহ দমন
করা হয়। তবে বকেয়া বেতনের দাবিতে সংঘটিত পূর্ণিয়ার বিদ্রোহ দমন সম্ভব হয় নি। মীর জাফর নবাবী পেলেও প্রকৃত
ক্ষমতা প্রয়োগ কিংবা ভোগ করার ভাগ্য তার জোটে নি। এ কারণে মীর জাফর উদ্ধত ইংরেজদের বাংলা থেকে বিতাড়িত
করতে খানিকটা প্রয়াস নেন। কিন্তু তার অযোগ্যতা, ওলন্দাজদের সঙ্গে পত্রালাপ এবং প্রতিশ্রæত অতিরিক্ত অর্থ না দেয়ার
অজুহাতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর অস্থায়ী গভর্নর ভ্যান্সিটটির প্রস্তাবক্রমে মীর জাফরকে সিংহাসনচ্যুত করা হয় (১৭৬০ খ্রি.)।
১৭৬০ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজরা মীর জাফরের জামাতা মীর কাশিমকে বাংলার মসনদে অধিষ্ঠিত করেন। অবশ্য তিনিও
কোম্পানিকে অনেক সুবিধাদানের শর্ত সাপেক্ষে ক্ষমতা লাভ করেন। মীর কাশিম মীর জাফরের মতো অপদার্থ, অযোগ্য ও
হীন চরিত্রের ছিলেন না। তিনি একজন সুদক্ষ শাসক, দূরদর্শী রাজনীতিবিদ এবং স্বাধীনচেতা মানুষ ছিলেন। জনসাধারণের
কল্যাণের প্রতি তিনি সচেতন ছিলেন। তাই তিনি ইংরেজদের সাথে সম্মানজনক উপায়ে বাংলার স্বার্থ রক্ষা করে আর্থিক ও
সামরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে চেয়েছিলেন, যা হীন চরিত্রের অধিকারী মীর জাফরের পক্ষে সম্ভব হয়ে উঠেনি। কিন্তু শেষ
পর্যন্ত নানাবিধ কারণে নবাব মীর কাশিমও বাংলার স্বাধীনতা রক্ষা করতে ব্যর্থ হন। তাই বক্সারের যুদ্ধে ইংরেজ আধিপত্য
উপমহাদেশের গভীরে প্রতিষ্ঠিত হয়। ফলে বাংলার স্বাধীন হওয়ার শেষ আশাটুকু নিভে যায়।
বক্সার যুদ্ধের কারণ
মীর কাশিম বাংলার মসনদে আরোহণ করেই বুঝতে পেরেছিলেন যে ইংরেজদের সাথে ভবিষ্যতে তাঁর সংঘর্ষ সুনিশ্চিত।
কারণ মীর কাশিম ছিলেন- মীর জাফরের চেয়ে সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকৃতির। ইংরেজদের সাথে ঝগড়া করার ইচ্ছা তাঁর না
থাকলেও ইংরেজদের হাতে ক্রীড়নক হয়ে থাকার মতো হীন মনোবৃত্তি তাঁর ছিল না। তাই তিনি প্রকৃত নবাব হিসেবে দেশ
শাসন করতে চেয়েছিলেন। ফলে তিনি দেশ, জাতি ও স্বীয় স্বার্থে কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেন যা বক্সারের যুদ্ধের কারণে
পরিণত হয়।
১. সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ
রাজধানী স্থানান্তর
দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ছিলেন বলে সিংহাসনে বসেই মীর কাশিম উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন যে এদেশে ইংরেজদের রাজনৈতিকহস্তক্ষেপ বন্ধ করতে না পারলে ভবিষ্যতে তারাই যে এদেশের ভাগ্য বিধাতা হয়ে দাঁড়াবে। রাজধানীতে ইংরেজ
রেসিডেন্টের শাসনকার্যে অবৈধ হস্তক্ষেপ স্বাধীনচেতা মীর কাশিমের নিকট অসহনীয় ছিল। তাই প্রশাসনকে ইংরেজ
প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য তিনি মুর্শিদাবাদ থেকে মুঙ্গেরে রাজধানী স্থানান্তরিত করেন এবং চারপাশে পরিখা-খনন করে ও দুর্গ
নির্মাণ করে রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।
মীর কাশিমের মনে হয়েছিল যে ইংরেজরা পুনরায় মীর জাফরকে বাংলার সিংহাসনে বসাতে পারে। সুতরাং তাঁকে প্রস্তুতি
গ্রহণ করতে হয়েছিল। তাই ইংরেজদের সম্ভাব্য আক্রমণের মোকাবিলা করার জন্য মীর কাশিম সামরু ও মার্কার নামে
দু’জন ইউরোপীয় সৈনিকের সাহায্যে নিজ বাহিনীকে ইউরোপীয় সামরিক পদ্ধতিতে শিক্ষা দানের ব্যবস্থা করেন।
অস্ত্রশস্ত্রের ব্যাপারে তিনি কোম্পানির নিয়ন্ত্রণ হতে স্বাধীন থাকার জন্য মুঙ্গেরে কামান, বন্দুক ও গোলাবারুদ নির্মাণের
ব্যবস্থাও করেন।
বিহারের শাসনকর্তা রামনারায়ণের ইংরেজ প্রীতি ও দুর্নীতি লক্ষ করে মীর কাশিম তাঁকে পদচ্যুত ও তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
করলে মীর কাশিমের এ সমস্ত কার্যাবলি ইংরেজদের মনে অসন্তোষ ও সন্দেহের সৃষ্টি করে। ফলে তা যুদ্ধের অন্যতম কারণ
হয়ে দেখা দেয়।
২. বাদশাহী ফরমানের অবমাননা
১৭১৭ খ্রিস্টাব্দে মুগল সম্রাট ফররুখ শিয়ার কর্তৃক প্রদত্ত ফরমান বলে কোম্পানি বিনাশুল্কে বাণিজ্য করার অধিকার লাভ
করে। কিন্তু এ ফরমান অমান্য করে কোম্পানির অনেক কর্মকর্তা ও কর্মচারী ‘দস্তক’ নামক ছাড়পত্রে মাল আমদানি বা
রপ্তানি বাণিজ্য সংক্রান্ত কথাটি লিখিয়ে বিনা শুল্কে কোম্পানির মাল একস্থান থেকে অন্যস্থানে আনা নেয়া করতো। এ সমস্ত
‘দস্তক’ স্বাক্ষরের ভার নবাব কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মচারির উপর দেন। ফলে দেশীয় বণিকগণ ব্যবসা ক্ষেত্রে অত্যন্ত
ক্ষতির সম্মুখীন হয় এবং নবাব নিজেও প্রাপ্য বাণিজ্য শুল্ক হতে বঞ্চিত হতে থাকেন।
৩. অবাধ বাণিজ্যের প্রচলন
অবৈধভাবে এ আন্তঃবাণিজ্য চলতে থাকায় দেশীয় বণিকরা ইংরেজ বণিকদের সাথে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে অসমর্থ
হয়। মীর কাশিম এ বিষয়ে গভর্নরের কাছে প্রতিবাদ জানালেন। কিন্তু নবাব প্রতিকার না পেয়ে ইংরেজ ও দেশীয় ব্যবসায়ী
নির্বিশেষে সকল ব্যবসায়ীদের উপর থেকে বাণিজ্য শুল্ক উঠিয়ে দেন। এতে নবাবের রাজস্ব আয় কমে গেলেও দেশীয়
বণিকদের সাথে বিদেশি বণিকদের অন্যায় প্রতিযোগিতার পথ বন্ধ হয়ে যায়। এ নতুন ব্যবস্থার ফলে ইংরেজদের স্বার্থে
আঘাত লাগে।
বক্সারের যুদ্ধ
প্রথমেই কলকাতা ইংরেজ কুঠিরের অধ্যক্ষ এলিসের সঙ্গে নবাবের সংঘর্ষ শুরু হয়। অধ্যক্ষ এলিস হঠাৎ পাটনা আক্রমণ
করে তা দখল করে নেন। ফলে বাধ্য হয়ে নবাবকে এলিসের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করতে হয়। মীরকাশিম পাটনা হতে
এলিসকে বিতাড়িত করে পাটনা পুনরুদ্ধার করলে কোলকাতা-কাউন্সিল নবাবের বিরুদ্ধে ১৭৬৩ খ্রিস্টাব্দে যুদ্ধ ঘোষণা করে।
মেজর এডামসের নেতৃত্বে ইংরেজরা নবাবের বিরুদ্ধে এক বিরাট বাহিনী প্রেরণ করে। কিন্তু নবাব তাঁর সৈন্য সংখ্যা বেশি
থাকা সত্বেও গিরিয়া, কাটোয়া ও উদয়নালার যুদ্ধে (১৭৬৩ খ্রি.) শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়ে অযোধ্যায় আশ্রয় গ্রহণ করেন।
১৭৬৩ খ্রিস্টাব্দে যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ইংরেজগণ আবার মীর জাফরকে পুতুল নবাব হিসেবে বাংলার সিংহাসনে বসালেন।
নতুন নবাব মীর জাফর মীর কাশিম কর্তৃক জারীকৃত সকল ঘোষণা ও বিধি প্রত্যাহার করে নিলেন। এতে ইংরেজরা আবার
প্রমাণ করলো যে তারাই বাংলার সমস্ত রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস এবং নবাব বানানোর ও নামানোর মালিক।
মীর কাশিম পরাজিত হওয়া সত্বেও হাল ছাড়েন নি। অতঃপর মীরকাশিম অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা ও মুগল সম্রাট শাহ
আলমের সহায়তায় ১৭৬৪ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজদের বিরুদ্ধে এক চরম শক্তি পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেন। কিন্তু বিহারের
বক্সার নামক স্থানে মিলিত বাহিনী মেজর মনরোর হাতে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়।
ফলাফল বা গুরুত্ব
বক্সারের যুদ্ধ বাংলা তথা উপমহাদেশের ইতিহাসে একটি সুদূরপ্রসারী ফল এনে দিয়েছিল। এ যুদ্ধ পলাশীর যুদ্ধ অপেক্ষা
অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে।
১. এ যুদ্ধে পরাজয়ের ফলে দিল্লির মোগল সম্রাট শাহ আলম ইংরেজদের পক্ষে যোগদান করেন।
২. অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা রোহিলাখÐে পালিয়ে গেলেন।
৩. মীর কাশিম আত্মগোপন করলেন। অবশেষে ১৭৭৭ খ্রিস্টাব্দে দিল্লির সন্নিকটে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
৪. এ যুদ্ধের ফলে মীর কাশিমের ইংরেজ বিতারণ ও স্বাধীনতা রক্ষার শেষ আশা-ভরসাটুকুও ধূলিসাৎ হয় এবং
উপমহাদেশে ইংরেজ প্রভাব ও মর্যাদা বহুগুণে বেড়ে যায়।
৫. এ যুদ্ধের ফলে উপমহাদেশের অন্যান্য অঞ্চলেও বিনা বাধায় ইংরেজ আধিপত্য বিস্তারের পথ উšে§াচিত হয়।
৬. কোম্পানি অযোধ্যার নবাবের নিকট থেকে কারা ও এলাহাবাদ অঞ্চল দু’টি কেড়ে নেয়।
৭. এ যুদ্ধে কেবল মীর কাশিম পরাজিত হন নি; স্বয়ং সম্রাট শাহ আলম ও সুজাউদ্দৌলাও পরাজিত হয়েছিলেন। ফলে
দিল্লি থেকে বাংলা পর্যন্ত সমগ্র উত্তর ভারত ইংরেজদের অধীনে চলে যায়।
৮. এ যুদ্ধের ফলে ক্লাইভ দিল্লিতে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্রাটের কাছ থেকে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দিওয়ানী (রাজস্ব
আদায়ের কর্তৃত্ব) লাভ করেন। ফলে বাংলায় ইংরেজ অধিকার আইনত স্বীকৃত হয় ও কোম্পানি অসীম ক্ষমতার
অধিকারী হয়।
৯. ঐতিহাসিক জেম্স স্টিফেন্স বলেন, “বৃটিশ শক্তির উৎপত্তি হিসেবে উপমহাদেশে পলাশির যুদ্ধ অপেক্ষা বক্সারের যুদ্ধ
অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ।” কারণ- মীর কাশিমের পরাজয়ের সঙ্গে সঙ্গে বাংলার নবাবী আমল শেষ হয়ে যায় এবং পরবর্তী
ঘটনাবলি ছিল ইংরেজ সাম্রাজ্যের বিস্তার ও সংগঠনের যুগ।
শিক্ষার্থীর কাজ বক্সারের যুদ্ধের ঘটনাপ্রবাহ ধারাবাহিকভাবে লিখবেন।
সারাংশ
পলাশীর প্রান্তরে ইংরেজদের সাহায্য করার পুরস্কার স্বরূপ বিশ্বাসঘাতক মীরজাফর বাংলার সিংহাসন লাভ করেও প্রকৃত
নবাব হতে পারেন নি। ইংরেজদের ক্রমাগত চাহিদা মেটাতে অক্ষমতা প্রকাশ করলে ইংরেজ গভর্নর ভ্যান্সিটার্ট ১৭৬০
খ্রিস্টাব্দে মীর জাফরকে সিংহাসনচ্যুত করে তাঁর জামাতা মীর কাশিমকে শর্ত সাপেক্ষে বাংলার সিংহাসনে বসান।
স্বাধীনচেতা মীর কাশিম ইংরেজদের বাংলার স্বার্থ বিরোধী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে ইংরেজরা তাঁকে
সন্দেহের চোখে দেখতে শুরু করে এবং ভেতরে ভেতরে নিজেরাও প্রস্তুত হতে থাকে। এ সময় গভর্নর এলিস হঠাৎ করে
পাটনা দখল করলে মীর কাশিম তা পুনরুদ্ধার করেন। ১৭৬৩ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা কাউন্সিল যুদ্ধ ঘোষণা করলে মীর
কাশিম গিরিয়া, উদয়নালা ও কাটোয়ার যুদ্ধে ইংরেজ সেনাপতি এডামসের হাতে পরাজিত হন। পরবর্তী সময়ে
অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা ও মুগল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমের সাহায্য লাভ করেও বক্সারের যুদ্ধে (১৭৬৪ খ্রি.)
পুনরায় তিনি ইংরেজ সেনাপতি মেজর মনরোর হাতে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হন। এ যুদ্ধে পরাজয়ের ফলে বাংলার
নবাবের অবশিষ্ট মর্যাদাটুকুও অবলুপ্ত হয়ে যায়। ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে মীরজাফরের মৃত্যু হলে ইংরেজগণ তাঁর পুত্র
নজমুউদ্দৌলাকে নাম মাত্র নবাবী দিলেন বটে, তবে প্রকৃত ক্ষমতা থাকলো কোম্পানির হাতে। পরবর্তী সময়ে সম্রাট ২৬
লক্ষ টাকা রাজস্বের বিনিময়ে কোম্পানিকে বাংলার বিহার উড়িষ্যার দিউয়ানীর দায়িত্ব দেন। এভাবে বক্সারের যুদ্ধের মধ্য
দিয়ে চ‚ড়ান্তভাবে বাংলার স্বাধীনতা ইংরেজরা গ্রাস করে।
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১। মীর কাশিম কত খ্রিস্টাব্দে বাংলার সিংহাসনে বসেন?
ক) ১৭৬০ খ) ১৭৬১ গ) ১৭৬২ ঘ) ১৭৬৩
২। কত খ্রিস্টাব্দে বক্সারের যুদ্ধ সংঘটিত হয়?
ক) ১৭৬২ খ) ১৭৬৩ গ) ১৭৬৪ ঘ) ১৭৬৫
৩। বক্সারের যুদ্ধে ইংরেজদের সেনাপতি ছিলেনÑ
ক) এলিস খ) মনরো গ) এডামস ঘ) হলওয়েল
৪। মীর কাশিম রাজধানী স্থানান্তর করেন কোথায়?
ক) মুঙ্গেরে খ) পাটনায় গ) কলকাতায় ঘ) উদয়নালায়
উদ্দীপকটি পড়ে ৫ ও ৬ নং প্রশ্নের উত্তর দিন।
ইংরেজদের একচেটিয়া বাণিজ্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে গিয়ে ইংরেজ ও এ দেশিয় ব্যবসায়ী নির্বিশেষে সকল
ব্যবসায়ীর উপর থেকে বাণিজ্য শুল্ক উঠিয়ে দেয়া হয়।
৫। উদ্দীপকের বাণিজ্য শুল্ক উঠিয়ে দেন কে?
ক) মীর কাশিম খ) মীর জাফর গ) নজুমদ্দৌলা ঘ) রামনারায়ন
৬। উক্ত নবাব রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেনÑ
র. রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে মুঙ্গেরে স্থানান্তরিত করে
রর. রাজধানীর চারদিকে পরিখা খনন করে
ররর. দুর্গ নির্মাণ করে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]