লর্ড কর্নওয়ালিস, প্রশাসনিক সংস্কার, ভ‚মি রাজস্ব সংস্কার, বিচার বিভাগের সংস্কার

ওয়ারেন হেস্টিংস পদত্যাগ করে ইংল্যান্ডে ফিরে গেলে স্যার জন ম্যাকফারসন এক বৎসর অস্থায়ী গভর্নর
জেনারেল হিসেবে কাজ করেন। হেস্টিংস এর কার্যকলাপ সে সময় ইংল্যান্ডের জনমনে এ ধারণার জš§ দিয়েছিল যে,
কোম্পানির দুর্নীতিপূর্ণ আবহাওয়া দ্বারা প্রভাবিত কোনো ব্যক্তিকে আর গভর্নর জেনারেল পদে নিযুক্ত করা সমীচীন নয়।
আর এ কারণেই বোর্ড অব কন্ট্রোল এর সভাপতি হেনরী ডান্ডাস ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পিট-এর ঘনিষ্ট বন্ধু লর্ড কর্ণওয়ালিস
তাদের আশীর্বাদ পুষ্ট হয়ে গভর্নর জেনারেল হিসাবে উপমহাদেশে আসেন ১৭৮৬ খ্রিস্টাব্দে। তিনি ইংল্যান্ডের এক জমিদার
বংশে জš§গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন সৎচরিত্রের অধিকারী। তিনি আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধে সেনাপতি হিসেবে সততা ও
কর্মকুশলতার পরিচয় দেন। ব্রিটিশ পার্লামেন্ট কোম্পানির কর্মচারীদের দুর্নীতি দূর করার জন্য তাঁকে স্থায়ী গভর্নর জেনারেল
করে এদেশে প্রেরণ করেন। তাই প্রয়োজনে তিনি শাসন পরিষদের মতামত উপেক্ষা করে নিজ সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন।
একাধারে তিনি গভর্নর জেনারেল ও প্রধান সেনাপতির ক্ষমতা লাভ করেন। পিট-এর ইন্ডিয়া এ্যাক্ট অনুসারে কর্নওয়ালিসকে
এদেশে রাজ্য বিস্তার ও যুদ্ধনীতি হতে সম্পূর্ণভাবে বিরত থাকতে নির্দেশ দেয়া হয়। তাই লর্ড কর্নওয়ালিস রাজ্য বিস্তরের
চেয়ে বিজিত রাজ্যে শান্তি শৃঙ্খলা স্থাপনের উপর অধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। আর এ উদ্দেশ্যে তিনি বিভিন্ন সংস্কারের
প্রতি মনোনিবেশ করেন।
প্রশাসনিক সংস্কার
সংস্কারমূলক কাজের জন্য কর্ণওয়ালিসের শাসনকাল এদেশের ইতিহাসে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তিনি হেস্টিংস প্রবর্তিত শাসন
ব্যবস্থার সংস্কার সাধন করে এ উপমহাদেশীয় শাসন ব্যবস্থার মূল কাঠামো গড়ে তুলেছিলেন। তাই লর্ড কর্ণওয়ালিস
সর্বপ্রথম কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি করে ব্যক্তিগত বাণিজ্য কিংবা অবৈধ পথে অর্থ উপার্জন সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা
করেন। ঠিক একই সময় তিনি কর্মচারী কার্য নীতি ব্যাখ্যা করে "কর্নওয়ালিস কোড" নামে কতগুলো নিয়ম কানুন চালু
করেন। তিনি কোম্পানির কর্মচারীদের আনুগত্য, সততা ও নিয়মানুবর্তিতার উপর জোর দিয়ে শাসন ব্যবস্থার দক্ষতা বৃদ্ধি
করেন। লর্ড কর্ণওয়ালিস কর্মচারীর সংখ্যা হ্রাস করেন এবং সার্বক্ষণিক কাজ করার নির্দেশ দেন। এভাবে তিনি কোম্পানির
কমচারীদের কার্য নীতি ও কার্য পদ্ধতির পরিবর্তন করে ‘ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসের’ ঐতিহ্য গঠনে সাহায্য করেন।
বিচার সংস্কার
লর্ড কর্ণওয়ালিস বিচার বিভাগের সংস্কারের জন্য খ্যাতি অর্জন করেন। পি.ই. রবার্টস এর মতে দিওয়ানী ও ফৌজদারী
সংক্রান্ত বিচার সম্পর্কে হেস্টিংস যে শাসন ব্যবস্থার পত্তন করেছিলেন, কর্ণওয়ালিস তা সম্পন্ন করেন। কর্ণওয়ালিস রাজস্ব
ও বিচার বিভাগকে সম্পূর্ণ পৃথক করে পৃথক কর্মচারীদের উপর এর দায়িত্বভার ন্যস্ত করেন। আগে কালেক্টরগণ রাজস্ব
আদায়ের সঙ্গে সঙ্গে বিচার কার্য পরিচালনা করতেন। কর্ণওয়ালিসের নতুন ব্যবস্থায় তাঁদের কার্য শুধু রাজস্ব সংগ্রহের মধ্যে
সীমাবদ্ধ থাকে।
তিনি দিওয়ানী বিচার ব্যবস্থার সর্বনি¤œ আদালত দেশীয় মুনসেফ ও সদর আমিনের অধীনে স্থাপন করেন। সদর আমিন ও
মুনসেফী বিচারালয়ের উপরে প্রতি জেলায় একটি করে জেলা-কোর্ট স্থাপন করা হয়। জেলা কোর্টগুলো এক একজন
ইংরেজ জজের অধীনে ছিল এবং তাঁরা এদেশীয় আইনজ্ঞদের সাহায্যে বিচার করতেন। নি¤œ আদালত হতে আপীলের জন্য
কর্ণওয়ালিস কলকাতা, মুর্শিদাবাদ, পাটনা ও ঢাকায় চারটি প্রাদেশিক আদালত স্থাপন করে তাতে ইংরেজ জজ নিযুক্ত
করেন। দিওয়ানী বিচারের সর্বোচ্চ বিচারালয় সদর দিওয়ানী আদালত নামে পরিচিত ছিল। গভর্নর জেনারেল ও কাউন্সিল
এই বিচারালয়ের বিচারকার্য পরিচালনা করতেন।
ফৌজদারী বিচার ব্যবস্থা
ফৌজদারী মোকদ্দমার বিচারের জন্য সর্বোচ্চ আদালত ‘সদর নিজামত আদালত’ নামে পরিচিত ছিল। হেস্টিংস এই
আদালত মুর্শিদাবাদে স্থাপন করেছিলেন। লর্ড কর্ণওয়ালিস সদর নিজামত আদালত মুর্শিদাবাাদ থেকে কলকাতায়
স্থানান্তরিত করেন। গভর্নর জেনারেল ও কাউন্সিলের সদস্য এ আদালতের বিচারক ছিলেন। ফৌজদারী বিচারের জন্য
কর্ণওয়ালিস চারটি ‘সেসন আদালত’ স্থাপন করেন। প্রত্যেক আদালতে দু’জন করে ইংরেজ জজ ও কতিপয় এদেশীয়
মুসলমান ও হিন্দু আইনজ্ঞ ব্যক্তির সাহায্যে বিচারকার্য চলতো। এ আদালত নিজ নিজ এলাকার জেলাগুলোতে ঘুরে ঘুরে
ফৌজদারী মোকদ্দমার বিচার করতো বলে এ আদালতগুলোকে ‘ভ্রাম্যমান আদালত’ বলা হতো। ভ্রাম্যমান বিচারালয়ের
বিচারকগণ বছরে দু’বার করে বিভিন্ন জেলায় যেতেন এবং স্থানীয় ফৌজদারি বিচারকার্য সম্পাদন করতেন। পূর্বে কোনো
কোনো ক্ষেত্রে যে সকল নিষ্ঠুর দন্ড দানের রীতি ছিল কর্ণওয়ালিস তা উঠিয়ে দেন। কর্ণওয়ালিস হত্যার অপরাধকে সমাজ
বিরোধী বলে ঘোষণা করেন এবং সকল বৈষম্যমূলক ব্যবহার উঠিয়ে দিয়ে আইনের চোখে সকলকে সমান অধিকার দান
করেন।
বাণিজ্য ব্যবস্থা
লর্ড কর্নওয়ালিস কোম্পানির বাণিজ্য সংক্রান্ত সংস্কারের উপরও গুরুত্ব আরোপ করেন। প্রথম হতেই কোম্পানির ইংরেজ
কর্মচারিগণ কোম্পানির স্বার্থ না দেখে ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবসা-বাণিজ্যে উৎসাহিত হয়। পূর্বে এ দেশ হতে যে সমস্ত পণ্য
ইংল্যান্ডে রফতানি করা হতো তা ইংরেজ কর্মচারিগণ ঠিকাদার হিসেবে দেশীয় বণিকদের নিকট থেকে ক্রয় করত। ফলে
কর্মচারিদের লাভ হতো বটে, কিন্তু কোম্পানি বিরাট লভ্যাংশ হতে বঞ্চিত হতো। তাই কর্ণওয়ালিস কোম্পানির স্বার্থে
সরাসরি দেশীয় বণিকদের নিকট থেকে মালামাল সংগ্রহের জন্য চুক্তিবদ্ধ হওয়ার নিয়ম প্রবর্তন করেন। কোম্পানির
কর্মচারিরা দেশীয় বণিকদের উপর অত্যাচার করত। তাই কর্ণওয়ালিস দেশীয় বণিকদের সাথে সদ্ব্যবহার করার জন্য
কোম্পানির কর্মচারিদের নির্দেশ দেন। এ ব্যবস্থা কোম্পানি ও দেশীয় বণিকদের উপকার সাধন করেছিল।
পুলিশ ব্যবস্থা
কর্ণওয়ালিস এদেশীয় শাসন ব্যবস্থাকে সুসংহত ও সুনিয়ন্ত্রিত করার জন্য প্রদেশগুলোকে জেলায় এবং জেলাগুলোকে থানায়
বিভক্ত করেন। প্রতি থানায় একজন করে এদেশীয় দারোগা নিযুক্ত করা হয়। জেলার সর্বময় কর্তা ছিলেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট
এবং তাঁর উপর পুলিশ বিভাগের দায়িত্ব ছিল। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেট জেলার শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা
করতেন। পূর্বে জমিদারগণের উপর নিজ এলাকায় শান্তি রক্ষার জন্য যে দায়িত্ব ও ক্ষমতা ছিল তা প্রত্যাহার করা হয় এবং
তাদের রক্ষি বাহিনী ভেঙ্গে দেয়া হয়। পুলিশ বাহিনীর জন্য নিয়মিত বেতন প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়। কলকাতার শান্তি
শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য একজন পুলিশ সুপারিন্টেন্ডেট নিযুক্ত করা হয়। এভাবে পুলিশ ব্যবস্থার সুদূরপ্রসারী পরিবর্তন আনায়ন
করা হয়।
ভ‚মি রাজস্ব ব্যবস্থা
লর্ড কর্নওয়ালিসের শাসনামলের ভ‚মি রাজস্ব সংস্কার একটি গুরত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ওয়ারেন হেস্টিংসের প্রবর্তিত জমির
পাঁচসালা ও একসালা বন্দোবস্তের ভুলত্রæটি নিরসনের জন্য লর্ড কর্ণওয়ালিস জমির দশসালা বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন। এই
সংস্কার ১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তে পরিণত হয়। এ ব্যবস্থার ফলে জমিদাররা জমির স্থায়ী মালিক হন এবং তাঁদের
দেয় করের পরিমাণ নির্দিষ্ট হয়ে যায়। তাঁরা নিয়মিত কর প্রদান সাপেক্ষে স্থায়ীভাবে জমির মালিক হয়ে যান। তবে এ
ব্যবস্থার ফলে কৃষকদের দুর্দশা বেড়ে যায় ও জমির উন্নয়ন ব্যাহত হয়। এ ব্যবস্থায় সূর্যাস্ত আইনের বলে বহু জমিদারী
নিলামে উঠে এবং বহু নতুন জমিদার শ্রেণির সৃষ্টি হয় যা এদেশে বিদেশি শাসকদের হাতকে শক্তিশালী করতে সাহায্য
করে।
পররাষ্ট্রনীতি
পিট এর ইন্ডিয়া এ্যাক্ট এর শর্তানুযায়ী কর্ণওয়ালিসকে উপমহাদেশে রাজ্য বিস্তার ও যুদ্ধ বিগ্রহ থেকে সম্পূর্ণভাবে বিরত
থাকার নির্দেশ দেওয়া হলেও তিনি ক্ষেত্র বিশেষে তা পালন করেন নি। মারাঠারা অযোধ্যায় গোলযোগ সৃষ্টি করলে
কর্ণওয়ালিস সিন্ধিয়াকে সাহায্য করেছিলেন। দাক্ষিণাত্যে ইংরেজদের প্রবল শত্রæ মহীশূরের টিপু সুলতানকে দমন করার
জন্য লর্ড কর্ণওয়ালিস নিজামের সাথে মিত্রতা করেন। ফলে টিপু ব্যাঙ্গালোরের সন্ধির (১৭৮৪ খ্রি:) শর্তাবাল ভঙ্গ করে
ইংরেজদের মিত্র রাজ্য ত্রিবাঙ্কুর আক্রমণ করেন। এভাবে তৃতীয় ইঙ্গ-মহীশূর যুদ্ধের সূচনা হয় (১৭৮৯ খ্রি:)।
লর্ড কর্নওয়ালিস মারাঠা এবং নিজামের সাথে এক হয়ে টিপুর রাজধানী শ্রীরঙ্গপত্তম অবরুদ্ধ করলে, টিপু ইংরেজদের সাথে
সন্ধি করতে বাধ্য হন। শ্রীরঙ্গপত্তমের সন্ধির শর্তানুসারে টিপু মহীশূর রাজ্যের একাংশ এবং যুদ্ধের ক্ষতিপূরণ স্বরূপ অর্থ
ইংরেজদের প্রদান করতে বাধ্য হলেন। ভবিষ্যত আচরণের জামিন হিসেবে টিপু তাঁর দুই পুত্রকে ইংরেজদের হাতে তুলে
দিতে বাধ্য হলেন। এভাবে কর্ণওয়ালিস উপমহাদেশের দক্ষিণ ভাগে ইংরেজ আধিপত্য বিস্তারের সক্ষম হন।
১৭৭৩ খ্রিস্টাব্দে রেগুলেটিং এ্যাক্ট অনুসারে কোম্পানির উপমহাদেশে বিশ বৎসর বাণিজ্য করার একচেটিয়া অধিকার লাভ
করেছিল। ১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দে পুনরায় কোম্পানিকে এদেশে বাণিজ্যের অধিকার দেয়ার বিরুদ্ধে ইংল্যান্ডে এক তীব্র আন্দোলন
হয়। এ আন্দোলনের উদ্দেশ্য ছিল এদেশের বাণিজ্য সকল ইংরেজ বণিক এবং বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানের নিকট সমভাবে উš§ুক্ত
করে দেয়া। কিন্তু সে দাবী অনুযায়ী কোম্পানির একচেটিয়া অধিকার উঠিয়ে দিলে অন্যান্য ইংরেজ বণিকদের পরস্পর
প্রতিযোগিতায় ইংল্যান্ডের এদেশীয় বাণিজ্যের সর্বনাশ ঘটবে, এ যুক্তি দেখিয়ে ১৭৯৩ খ্রিস্টাব্দের চার্টার এ্যাক্ট দ্বারা আরও
বিশ বৎসরের জন্য কোম্পানিকে এদেশে বাণিজ্য করার একচেটিয়া অধিকার দেয়া হলো।
বোর্ড অব ডাইরেকটরস্ এর সভাপতি লর্ড ডান্ডাস এবং প্রধানমন্ত্রী পিট এর অন্তরঙ্গ বন্ধু লর্ড কর্ণওয়ালিস ১৭৮৬
খ্রিস্টাব্দে গভর্নর জেনারেল হিসেবে ক্ষমতায় বসেন। উপমহাদেশের ইতিহাসে তাঁর শাসনকাল রাজ্য বিস্তার অপেক্ষা
সংস্কারমূলক কার্যের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বিচার ও ভ‚মি রাজস্বের ক্ষেত্রে বিরাট পরিবর্তন আনেন। ‘কর্নওয়ালিস
কোড’ দ্বারা কার্য নীতির পরিবর্তন সাধন কোম্পানির কর্মচারীদের ঐতিহ্য গঠনে সাহায্য করেছিলেন। এছাড়া ইংরেজ
যুগে ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস নামে যে উচ্চ পদস্থ কর্মচারীরা প্রসিদ্ধ হয়েছিল তার প্রথম পত্তন কর্ণওয়ালিস করেছিলেন।
তাঁর সময়েই পুলিশ ব্যবস্থার সুদূরপ্রসারী পরিবর্তন আনায়ন করা হয়। তাই লর্ড কর্ণওয়ালিসের শাসনকাল উপমহাদেশের
ইতিহাসে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-৬.২
সঠিক উত্তরের পাশে টিক (√) চিহ্ন দিন।
১। কর্নওয়ালিস কত খ্রিস্টাব্দে গভর্নর জেনারেল হয়ে ভারতে আসেন?
ক) ১৭৭৫ খ) ১৭৭৬ গ) ১৭৭৮ ঘ) ১৭৭৯
২। ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিসের গোড়া পত্তন করেন কে?
ক) কর্নওয়ালিস খ) ওয়েলেসলি গ) বেন্টিংক ঘ) ডালহৌসি
৩। সূর্যাস্ত আইন প্রবর্তন করেন কে?
ক) হেস্টিংক খ) কর্নওয়ালিস গ) ওয়েলেসলি ঘ) ডালহৌসি
উদ্দীপকটি পড়ে ৪ ও ৫ নং প্রশ্নের উত্তর দিন।
কোম্পানির কর্মচারীদের দুর্নীতি দূর করার জন্য পার্লামেন্ট জন পিটারকে স্থায়ী গভর্নর জেনারেল করে প্রেরণ করেন।
তাই তিনি শাসন পরিষদের মতামতকে উপেক্ষা করে একাই সিদ্ধান্ত নিতে পারতেন। কারণ একাধারে তিনি গভর্নর
জেনারেল ও প্রধান সেনাপতির ক্ষমতা লাভ করেছিলেন।
৪। উদ্দীপকের জনপিটারের সাথে পাঠ্য পুস্তকের কোম্পানি আমলের কোন কর্মকর্তার সাদৃশ্য আছে?
ক) ক্লাইভ খ) হেস্টিংস গ) কর্নওয়ালিস ঘ) ওয়েলেসলি
৫। উক্ত কর্মকর্তা ছিলেনÑ
র. বোর্ড অব ডাইরেক্টরস এর সভাপতি হেনরি ডান্ডাস এর ঘনিষ্ট বন্ধু
রর. ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী পিট এর অন্তরঙ্গ বন্ধু
ররর. আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধে সেনাপতি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) র ও রর খ) র ও ররর গ) রর ও ররর ঘ) র, রর ও ররর

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]