সফটওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ
হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এ দুটি পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে কাজ করতে
সক্ষম হয় কম্পিউটার। হার্ডওয়্যারের কারণেও কম্পিউটারের সফটওয়্যারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই
হার্ডওয়্যারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কম্পিউটারে সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। সিস্টেম সফটওয়্যারসহ বিভিন্ন ধরনের
সফটওয়্যারের মাধ্যমেই কম্পিউটার ব্যবহারকারীর বিভিন্ন ধরনের কাজের ফলাফল প্রদান করে থাকে। কম্পিউটার পুরনো
হয়ে গেলে ধীরগতিতে কাজ করে, অনেক সময় অনেকক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু নতুন নতুন আপডেটেড সফটওয়্যার
ইনস্টল করে কম্পিউটারের উপযোগিতা ও কাজের গতি বাড়ানো যায়। আবার সফটওয়্যারের বিভিন্ন সমস্যার কারণেও
কম্পিউটার ধীরগতিসম্পন্ন হয়; এমনকি অকেজোও হয়ে যেতে পারে। সফটওয়্যারজনিত সমস্যাগুলো দেখা দেয় এমন কিছু
প্রোগ্রামের তালিকায় রয়েছেÑ অপারেটিং সিস্টেম, অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার, অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার, গ্রাফিক্স
সফটওয়্যার, ডেটাবেজ সফটওয়্যার, প্রোগ্রামিং সফটওয়্যার, মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার, ইউটিলিটি সফটওয়্যার, ড্রাইভার
সফটওয়্যার ইত্যাদি। বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাঝে সৃষ্ট এ সমস্যাগুলো সমাধানের প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সফটওয়্যার ট্রাবলশুটিং।
আর সিস্টেম সফটওয়্যারসহ বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যারের রক্ষণাবেক্ষণের প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সফটওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ।
একটি কম্পিউটারের সফটওয়্যারসমূহকে সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য নি¤œলিখিত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা উচিতÑ
১। আপডেটেড সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। অথবা বিদ্যমান সিস্টেম সফটওয়্যারকে নির্দিষ্ট সময় পর
পর আপডেট করতে হবে।
২। মাঝে মাঝে রেজিস্ট্রি ক্লিন আপ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে।
৩। নিয়মিত টেম্পোরারি ফাইল বা অস্থায়ী ফাইলসমূহ ডিলিট বা মুছে ফেলতে হবে।
৪। ইন্টারনেট ব্যবহার করার কারণে ব্রাউজারের ক্যাশ মেমরিতে অনেক টে¤েপারারি ফাইল ও কুকিজ জমতে থাকে।
তাই নিয়মিত সফটওয়্যারের সাহায্যে ক্যাশ মেমোরি পরিষ্কার করতে হয়।
৫। নিয়মিত অ্যান্টিভাইরাস ও অ্যান্টি¯পাইওয়্যার রান করতে হবে।
৬। সিস্টেম সফটওয়্যারের ইউটিলিটি প্রোগ্রামসমূহ নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর ব্যবহার করতে হবে ইত্যাদি।
ইউটিলিটি প্রোগ্রাম
সাধারণত সার্বিকভাবে কম্পিউটারকে দেখাশোনা করা, কম্পিউটারের স্পিড যাতে না কমে যায় সেজন্য ইউটিলিটিস প্রোগ্রাম
ব্যবহার করা হয়। অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য ইউটিলিটিস প্রোগ্রাম কাজ করে থাকে। ইউটিলিটিস প্রোগ্রাম এর
কাজ হচ্ছে ফাইল তৈরি করা, সংরক্ষণ করা, কোনো কিছু মোছা, ডিস্ক ফরমেট ও অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম লোড করা
ইত্যাদি। উইন্ডোজ প্রোগ্রামের আওতায় ঝুংঃবস ঞড়ড়ষং-এর সাথে কিছু ইউটিলিটি প্রোগ্রাম সংযোজন করা হয়েছে।১
সিস্টেমসংক্রান্ত বিভিন্ন ত্রæটি শনাক্তকরণ এবং তা সংশোধন, ভাইরাস চেক করা, ডিস্ক পার্টিশন ইত্যাদি করার জন্য এসব
ইউটিলিটি প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। | Disk Defragmenter, ScanDisk, Drive Converter, Compression, System এর ইউটিলিটি প্রোগ্রামের অন্তর্ভুক্ত। এ সমস্ত সফটওয়্যারকে মেইনটেন্যান্স টুলসও বলা
হয়। ইউটিলিটি প্রোগ্রামের কাজগুলি নি¤œরূপÑ
১। ফাইল ব্যবস্থাপনা করা ।
২। ফাইল রক্ষণাবেক্ষণ ও সিস্টেমের ভুলত্রæটি শনাক্ত।
৩। ফাইল স্থানান্তর ও ফাইলের ব্যাকআপ করা।
৪। ফাইলের ত্রæটি সংশোধন করা।
৫। হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের কার্যাবলি নিয়ন্ত্রণ সম্পাদন করা ইত্যাদি।
ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্টার
ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্টার শুধুমাত্র হার্ডডিস্কের ডেটাসমূহ বা তথ্যসমূহ সাজিয়ে রাখে। ফলে প্রক্রিয়াকরণের সময় কম্পিউটার
তাড়াতাড়ি প্রয়োজনীয় ডেটাসমূহ খুঁজে পায়। এতে প্রোগ্রাম লোড হতে কম সময় লাগে এবং প্রোগ্রাম দ্রæত রান হয় বিধায়
কম্পিউটারের স্পিড ঠিক থাকে। Click All Programs Click Accessories Click System
Tools|
2| System Tools- এর সাবমেন্যু থেকে উরংশ উবভৎধমসবহঃবৎ নামের অপশনে ক্লিক করলে নি¤েœর ডায়ালগ বক্স আসবে।
চিত্র ১০.২.১ : উরংশ উবভৎধমসবহঃবৎ
৩। নির্দিষ্ট ড্রাইভ নির্বাচন করে ঙক বাটনে ক্লিক করতে হবে। (ধরি ঈ:\ ড্রাইভ)
৪। কিছুক্ষণ পর উবভৎধমসবহঃ প্রক্রিয়া শেষ হলে ঈষড়ংব বাটনে ক্লিক করে বের হয়ে আসতে হবে।
কম্পিউটার ভাইরাস
কম্পিউটার ভাইরাস হলো এক ধরনের ক্ষতিকারক কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা, স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্বাহ, সংক্রমণ ও নিজস্ব সংখ্যা
বৃদ্ধি করে। কম্পিউটার ভাইরাস কম্পিউটারকে অস্বাভাবিক, অগ্রহণযোগ্য এবং অস্বস্তিদায়ক কাজ করতে বাধ্য করে। এ
ধরনের প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে বিড়ম্বনায় ফেলা।
১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে কম্পিউটারজনিত ভাইরাসের আগমন ঘটে। সাধারণত অভিজ্ঞ প্রোগ্রামাররাই কম্পিউটার ভাইরাস তৈরি
করে থাকে। ঠওজটঝ পুরো নাম হলো ঠরঃধষ ওহভড়ৎসধঃরড়হ জবংড়ঁৎপবং ঁহফবৎ
ঝবরুব. প্রখ্যাত গবেষক ফ্রেড কোহেন কম্পিউটার ভাইরাসের নামকরণ করেন।
মূলত কম্পিউটার ভাইরাস কম্পিউটারে প্রবেশ করার পর ভাইরাসের বংশবিস্তার হতে
থাকে এবং একপর্যায়ে সম্পূর্ণ কম্পিউটারকে সংক্রমিত করে অচল করে দেয়।
কয়েকটি ভাইরাসের নাম হলোÑ ভিবিএস/হেল্পার, ওয়ার্ম, ভিবিএস/আকুই, ট্রোজান
হর্স, এক্স ৯৭এম/হপার.আর, মাইক্রো ভাইরাস, বুট সেক্টর ভাইরাস, জেরুজালেম,
স্টোন, ঢাকা ভাইরাস, ভিয়েনা, সিআইএইচ ইত্যাদি। সাধারণত ইন্টারনেটে বিভিন্ন
তথ্য, ফাইল, সফটওয়্যার, ই-মেইল ইত্যাদির মাধ্যমে এক কম্পিউটার হতে অন্য কম্পিউটারের সাথে আদান-প্রদানের
ফলে ভাইরাস আক্রমণ হতে পারে।
ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারের লক্ষণ
কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে কম্পিউটারের লক্ষণ বিভিন্নভাবে প্রকাশ পায়। নি¤œলিখিত লক্ষণগুলো দেখা দিলে
বোঝা যাবে কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে :
১। কম্পিউটার চালু হতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগে।
২। কম্পিউটারের কাজের গতি কমে যায়।
৩। প্রোগ্রাম লোড হতে বেশি সময় লাগে।
৪। হার্ডডিস্কের পার্টিশন নষ্ট করে ফেলে ফলে সকল ডেটা হারিয়ে যায়।
৫। উরংশ-এর ঠড়ষঁসব-এর নাম পরিবর্তন হয়ে গেলে।
৬। ফাইলের আকার পরিবর্তন হয়ে গেলে।
৭। তারিখ ও সময় অপ্রত্যাশিতভাবে পরিবর্তিত হয়ে গেলে।
৮। অপ্রত্যাশিত কিছু গবংংধমব কাজের সময় প্রদর্শিত হলে।
৯। কাজের সময় অপ্রত্যাশিত শব্দ হলে।
১০। কম্পিউটারের ঋৎবব সবসড়ৎু-এর পরিমাণ কমে গেলে।
১১। অনেক সময় কম্পিউটারের বায়োসের ডাটা মুছে ফেলে কম্পিউটারকে অচল করে ফেলে ইত্যাদি।
কম্পিউটার ভাইরাস প্রতিকারের উপায়
ভাইরাসের প্রতিকারের চেয়ে কম্পিউটারকে ভাইরাসের আক্রমণ থেকে মুক্ত করা অধিকতর ভালো হয়। কম্পিউটারকে
ভাইরাসমুক্ত করার উপায়সমূহ নি¤œরূপÑ
১। কম্পিউটারের প্রতিটি ফাইল, ফোল্ডার নিয়মিত অ্যান্টিভাইরাসের মাধ্যমে স্ক্যান করা।
২। অন্য কম্পিউটারের কোনো ফাইল নিজের কম্পিউটারে ব্যবহারের পূর্বে ফাইলটিকে অ্যান্টিভাইরাসের মাধ্যমে স্ক্যান
করা।
৩। ব্যবহারের পূর্বে প্রতিটি ডিস্ক, অ্যান্টিভাইরাসের মাধ্যমে স্ক্যান করা।
৪। পাইরেটেড বা কপি করা, সফটওয়্যার ব্যবহার না করা।
৫। ওহবঃৎহবঃ-এর ফাইল গ্রহণে সতর্কতা অবলম্বন করা।
৬। ইন্টারনেট হতে যেকোনো ধরনের তথ্য বা সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সময় সতর্ক থাকা।
৭। ই-মেইল আদান-প্রদানে সতর্কতা অবলস্বন করা।
৮। বাইরের ফ্লপি ডিস্ক বা পেনড্রাইভ ব্যবহারের পূর্বে অ্যান্টিভাইরাসের মাধ্যমে স্ক্যান করা।
৯। গেমস ফাইল ব্যবহারের আগে অবশ্যই ভাইরাস চেক করা।
১০। কম্পিউটারের সেট আপে অটোভাইরাস গার্ড রাখা যাতে কম্পিউটার বুট করলেই কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভাইরাস
চেক করতে পারে।
১১। সব সময় টঢ়-উধঃবফ অ্যান্ট্রিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করা ইত্যাদি।
অ্যান্টিভাইরাস Anti Virus
অ্যান্টিভাইরাস এক ধরনের কম্পিউটার ভাইরাস প্রতিষেধক। কম্পিউটার প্রোগ্রামসমূহকে ভাইরাসমুক্ত করার জন্য এবং
ভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি করাই এর কাজ। অর্থাৎ অ্যান্টিভাইরাস হলো
কম্পিউটারকে ভাইরাসমুক্ত করা বা ভাইরাস থেকে রক্ষা করার জন্য প্রোগ্রামবিশেষ। বর্তমানে জনপ্রিয় কয়েকটি
অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার হচ্ছেÑ Ñ Anti-Virus Toolkit, Dr.Solomon’s Anti-Virus, Cure Anti-Virus,
Norton Anti-Virus, PC-Cillin Anti-Virus, Mcafee Anti-Virus, Panda Anti-Virus, AVG Anti-Virus;;
ইত্যাদি।
সারসংক্ষেপ :
হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এ দুটি পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে কাজ করতে
সক্ষম হয় কম্পিউটার। হার্ডওয়্যারের কারণেও কম্পিউটারের সফটওয়্যারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই
হার্ডওয়্যারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে কম্পিউটারে সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। সফটওয়্যারের বিভিন্ন সমস্যার কারণেও
কম্পিউটার ধীরগতিসম্পন্ন হয়; এমনকি অকেজোও হয়ে যেতে পারে। সফটওয়্যারজনিত সমস্যাগুলো দেখা দেয় এমন
কিছু প্রোগ্রামের তালিকায় রয়েছেÑ অপারেটিং সিস্টেম, অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার, অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার, গ্রাফিক্স
সফটওয়্যার, ডেটাবেজ সফটওয়্যার, প্রোগ্রামিং সফটওয়্যার, মাল্টিমিডিয়া সফটওয়্যার, ইউটিলিটি সফটওয়্যার, ড্রাইভার
সফটওয়্যার ইত্যাদি। বিভিন্ন প্রোগ্রামের মাঝে সৃষ্ট এ সমস্যাগুলো সমাধানের প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সফটওয়্যার
ট্রাবলশুটিং। আর সিস্টেম সফটওয়্যারসহ বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যারের রক্ষণাবেক্ষণের প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সফটওয়্যার
রক্ষণাবেক্ষণ।
ইউনিট উত্তর মূল্যায়ন
১. কম্পিউটার রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বোঝায়?
২. হার্ডওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ কী? হার্ডওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ করার বিষয়গুলো বা নিয়ামকগুলো কী কী? লিখুন।
৩. সফটওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ কী? সফটওয়্যার সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য পদক্ষেপগুলো কী কী? লিখুন।
৪. নিয়মিত প্রতিরক্ষামূলক রক্ষণাবেক্ষণ কী? বিস্তারিত বর্ণনা করুন।
৫. আইপিএস কী? আইপিএসের ব্যবহার বর্ণনা করুন।
৬. ইউপিএস কী? ইউপিএসের ব্যবহার বর্ণনা করুন।
৭. কম্পিউটারের ভাইরাসের আক্রমণের কারণগুলো লিখুন।
৮. ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারের প্রতিরোধের উপায়গুলো বর্ণনা করুন।
৯. অ্যান্টিভাইরাস কী? কতগুলো অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যারের নাম লিখুন।
১০. কম্পিউটারের বৈদ্যুতিক ক্ষতিকারক নিয়ামকের বর্ণনা করুন।
১১. কম্পিউটারের ক্ষতিকারক নিয়ামকগুলোর সংক্ষিপ্ত বর্ণনা দিন।
১২. ভোল্টেজ স্ট্যাবিলাইজারের ভূমিকা ও ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করুন।
১৩. কম্পিউটার ভাইরাস কী? কম্পিউটারের ভাইরাস প্রতিরোধের উপায়গুলো বর্ণনা করুন।
১৪. কম্পিউটার ভাইরাস কী? ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারের লক্ষণগুলো কী?
১৫. কম্পিউটারের নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত লিখুন।
১৬. ইউটিলিটি প্রোগ্রাম কী? কতকগুলো ইউটিলিটি প্রোগ্রামের নাম লিখুন।
১৭. ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্টার কী? ডিস্ক ডিফ্রেগমেন্টার করার পদ্ধতি বর্ণনা করুন।
১৮. কম্পিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সৃষ্ট বৈদ্যুতিক সমস্যাসমূহ ও তার সমাধান বর্ণনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র