মাইক্রোকম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ সুপার কম্পিউটার বলতে কী বোঝায়? বাংলাদেশের কোথায় সুপার কম্পিউটার আছে?

সুপার কম্পিউটার
সুপার কম্পিউটার হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী, ব্যয়বহুল ও দ্রæতগতিসম্পন্ন কম্পিউটার। সুপার কম্পিউটার একসাথে একাধিক
ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে। এ ধরনের কম্পিউটারে বিপুল পরিমাণ উপাত্ত সংরক্ষণের জন্য পর্যাপ্ত মেমরি এবং বিপুল
পরিমাণ প্রক্রিয়াকরণ কাজের ক্ষমতা থাকে। আবার এ ধরনের কম্পিউটারগুলোতে কয়েকটি প্রসেসর একই সঙ্গে কাজ করে
এবং প্রতি সেকেন্ডে কোটি কোটি বৈজ্ঞানিক, গাণিতিক ও প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদন করে।
সূ² বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ, নভোযান, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেষণা, বিভিন্ন ধরনের
আগ্নেয়াস্ত্র ডিজাইন, সিমুলেশন, পারমাণবিক চুল্লির নিয়ন্ত্রণ, পরিচালনা ইত্যাদি কাজে সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়।
বাংলাদেশে কম্পিউটার কাউন্সিলে একটি সুপার কম্পিউটার আছে। ইন্টেল কর্পোরেশনের প্যারাগন, জাপানের নিপ্পন
ইলেকট্রনিক কোম্পানির ঝঁঢ়বৎ ঝঢ ওও, ঈজঅণ-ও, ঈজঅণ-ঢগচ, ঈণইঊজ-২০৫, ঊঞঅ-উ২চ ইত্যাদি সুপার
কম্পিউটারের উদাহরণ। বর্তমানে (ফেব্রæয়ারি ২০২০) সচচেয়ে শক্তিশালি সুপার কম্পিউটার হল যুক্তরাষ্ট্র নির্মিত সামিট
এই কম্পিউটারে ৯,২১৬টি ২২ কোরের ওইগ মাইক্রোপ্রসেরসর আছে।
মেইনফ্রেম কম্পিউটার
মাইক্রো ও মিনি কম্পিউটার অপেক্ষা মেইনফ্রেম কম্পিউটার আকৃতিতে বড় কিন্তু সুপার কম্পিউটারের চেয়ে ছোট।
মেইনফ্রেম কম্পিউটার হচ্ছে এমন একটি কম্পিউটার যার সঙ্গে অনেক ছোট ছোট কম্পিউটার যুক্ত করে একসঙ্গে অনেক
ব্যবহারকারী কাজ করতে পারে। এ ধরনের কম্পিউটারে এক বা একাধিক কেন্দ্রীয় প্রসেসর থাকে বিধায় অনেক দ্রæতগতিসম্পন্ন, তথ্য সংরক্ষণ ক্ষমতা অনেক বেশি।
এ ধরনের কম্পিউটারে অনেক বড় বড় এবং জটিল ও সূ² কাজ করার ক্ষমতা রয়েছে। বড় বড় প্রতিষ্ঠান এ ধরনের
কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, ব্যাংক, বিমা, ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠানে বিপুল তথ্য
আদান-প্রদান, সংরক্ষণ এবং জটিল ও সূ²াতিসূ² উপাত্ত বিশ্লেষণ এবং বৈজ্ঞানিক কর্মতৎপরতা পরিচালনা, নিয়ন্ত্রণ ও
বিশ্লেষণ এবং মূল্যায়নের জন্য মেইনফ্রেম কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়ে থাকে। টঘওঠঅঈ ১১০০, ঘঈজ ৮০০০, ওইগ ৪৩০০
ইত্যাদি মেইনফ্রেম কম্পিউটারের উদাহরণ। ওইগ এর নির্মিত ২১৩ হল বর্তমানের সবচেয়ে শক্তিশালি মেইনফ্রেম
কম্পিউটার। এটি প্রতিদিন ২৫০ শেটি তথ্য আদান প্রদান করতে পারে।
মিনি কম্পিউটার
সাধারণত মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট আকারের কিন্তু মাইক্রোকম্পিউটারের চেয়ে কিছুটা বড় আকারের
কম্পিউটারকে বলা হয় মিনি কম্পিউটার। এ ধরনের কম্পিউটারের গতি, মেমরি এবং কাজ করার ক্ষমতা
মাইক্রোকম্পিউটারের তুলনায় অনেক বেশি। যদিও কিছু মিনি কম্পিউটার একজন ব্যবহারকারীর ব্যবহারের উপযুক্ত কিন্তু
বেশির ভাগ মিনি কম্পিউটারেই একই সাথে অনেকগুলো টার্মিনালে কাজ করা যায়।
চিত্র ১.৩.১০ : মিনি কম্পিউটার
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ক্লিনিক, হাসপাতাল, বড় বড় কারখানা, বহুজাতিক কোম্পানি, প্রযুক্তিগত গবেষণায় ও বিশ্লেষণ কাজে মিনি কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়। PDP-II, IBM S/34, IBM S/36, NCR S/9290, NOVA3 ইত্যাদি মিনি কম্পিউটারের উদাহরণ।
মাইক্রোকম্পিউটার
ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে সবচেয়ে আকারে ছোট এবং সস্তা কম্পিউটার হচ্ছে মাইক্রোকম্পিউটার। মাইক্রো এর সাধারণ
অর্থ হচ্ছে ক্ষুদ্র। তাই ক্ষুদ্রাকৃতির মাইক্রোপ্রসেসর চিপ দিয়ে যে সকল কম্পিউটার গঠিত হয় সেসব কম্পিউটারকে বলা হয়
মাইক্রোকম্পিউটার। এ ধরনের কম্পিউটার সাধারণত একটি মাইক্রোপ্রসেসর, প্রধান মেমরি, সহায়ক মেমরি এবং ইনপুট
আউটপুট যন্ত্রপাতি নিয়ে গঠিত। একজন ব্যবহারকারী একাই একটি মাইক্রোকম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন বলে এ
ধরনের কম্পিউটারকে ব্যক্তিগত বা পার্সোনাল কম্পিউটারও বলা হয়। এ ধরনের কম্পিউটার দামে সস্তা, আকারে ছোট,
সহজে বহনযোগ্য এবং রক্ষণাবেক্ষণ সহজ বিধায় কম্পিউটার ব্যবহারকারীর কাছে খুবই জনপ্রিয়।
অফিসের কাজ ও বাণিজ্যিক প্রয়োজন ছাড়াও শিল্পক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয় যন্ত্রপাতি নিয়ন্ত্রণে, স্বয়ংক্রিয় অফিস ব্যবস্থাপনায়,
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গৃহস্থালির কাজে, খেলাধুলায়, চিত্র-বিনোদন, এমনকি ব্যক্তিগত কাজেও আজকাল জনপ্রিয়তার সাথে
মাইক্রোকম্পিউটার ব্যবহৃত হচ্ছে। | IBM PC, Apple Macintoch, TRS80, HP 85, IBM Pentium, Power PC, ইত্যাদি মাইক্রোকম্পিউটারের উদাহরণ।
মাইক্রোকম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ প্রযুক্তির ক্রমাগত উন্নতির সাথে সাথে মাইক্রোকম্পিউটারের আকৃতিতে নানা রকম পরিবর্তন হয়েছে। মানুষের ব্যবহারিক সুবিধার প্রতি লক্ষ রেখে বিভিন্ন আকৃতির মাইক্রোকম্পিউটার বাজারে এসেছে। যেমনÑ
১। পামটপ কম্পিউটার (Palmtop Computer) e বা পিডিএ (PDA)
২। ল্যাপটপ কম্পিউটার (Laptop Computer)
৩। নোটবুক কম্পিউটার (Notebook Computer)
৪। ডেস্কটপ কম্পিউটার (Desktop Computer); ইত্যাদি
এছাড়া ট্যাবলেট পিসি Tablat PC), ফ্যাবলেট (Phablet),, স্মার্টফোন Smartphone) ইত্যাদিও মাইক্রোকম্পিউটারের অন্তর্ভুক্ত।
পামটপ কম্পিউটার
PDA এর পুরোনাম হলো Personal Digital Assistants. ১৯৯৩ সালে ইলেকট্রনিক নির্মাতারা পার্সোনাল ডিজিটাল
অ্যাসিটেন্ট তৈরি করেন। পিডিএ এর প্রাথমিক ভার্সন ছিল অ্যাপলের ‘নিউটন’। এ ধরনের কম্পিউটার ক্ষুদ্রাকৃতির এবং
দেখতে অনেকটা ক্যালকুলেটরের ন্যায়, যা হাতের তালুর মধ্যে রেখে ব্যবহার করা যায়, এমনকি পকেটে রেখে সহজে বহন
করা যায়। এটি হেল্ড বা পকেট কম্পিউটার নামেও পরিচিত।
অন্য মাইক্রোকম্পিউটারগুলোর তুলনায় এটি সবচেয়ে ছোট এবং কম কর্মক্ষম কম্পিউটার। এ ধরনের কম্পিউটারগুলোতে
কোনো প্রকার ডিস্ক ড্রাইভ থাকে না। সাধারণত টাচ স্ক্রিন ও ডিজিটাল পেনের সাহায্যে এ জাতীয় কম্পিউটারগুলো নিয়ন্ত্রিত
হয়ে থাকে। স্প্রেডশিটের ছোট আকারের কাজ, লেখালেখি, প্রয়োজনীয় টেলিফোন নম্বর, তারিখ, এজেন্ডা তৈরি করে রাখা
ইত্যাদি কাজে এ ধরনের কম্পিউটারগুলো মূলত ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
ল্যাপটপ কম্পিউটার
বর্তমান সময়ে ব্যবহৃত মাইক্রোকম্পিউটারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় কম্পিউটার হলো ল্যাপটপ। এটির প্রচলন শুরু হয়
নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি। দেখতে স্মার্ট, ওজনে হালকা এবং সহজে বহনযোগ্য হওয়ায় দিন দিন এটির ব্যবহার উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ল্যাপটপ কম্পিউটার দেখতে অনেকটা ছোট ব্রিফকেসের মতো যার ওপরের অংশে থাকে একটি সমতল এলসিডি বা এলইডি
স্ক্রিন এবং নিচের অংশে থাকে কি-বোর্ড, পাওয়ার বাটন এবং টাচপ্যাড। রিচার্জেবল ব্যাটারি বা এসি অ্যাডাপ্টার ল্যাপটপে
থাকার কারণে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকলে এটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চালানো যায়। এটি সাধারণত ৯ ঢ ১২ ঢ ২ ইঞ্চি সাইজের
হয়ে থাকে এবং ওজন ২৯ কেজি বা তার বেশি বা কম হয়ে থাকে। ব্যক্তিগত কাজ ছাড়াও অফিস, আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন গবেষণামূলক কাজে ল্যাপটপের ব্যবহার অতুলনীয়।
নোটবুক কম্পিউটার
নোটবুক কম্পিউটার সাধারণত ল্যাপটপ কম্পিউটারের চেয়ে আকারে ছোট এবং ওজন কম হওয়ায় সহজে বহনযোগ্য। এটি
দেখতে অনেকটা নোটবুকের ন্যায় বিধায় এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। এ ধরনের কম্পিউটারগুলোতে কি-বোর্ড, পাওয়ার
বাটন, টাচপ্যাড এবং ডিসপ্লে হিসেবে এলসিডি বা এলইডি যুক্ত থাকে। কিন্তু কোনো প্রকার অপটিক্যাল ডিস্ক ড্রাইভ থাকে না।
ওজনে হালকা, তুলনামূলকভাবে দামে সস্তা এবং সহজে বহনযোগ্য বিধায় দিন দিন এ ধরনের কম্পিউটারগুলোর ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্নব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের তাৎক্ষণিক পণ্য বা দ্রব্য বিক্রির হিসাব তৈরি, সংরক্ষণ, অর্ডার নেওয়া এবং জরিপমূলক কাজের জন্য বেশি ব্যবহৃত হয়। এ জাতীয় কম্পিউটারগুলোর ওজন সাধারণত ১-২ কেজি এবং সাইজ ৫- ১২ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ডেস্কটপ কম্পিউটার
ডেস্কটপ কম্পিউটার একটি বহুল ব্যবহৃত মাইক্রোকম্পিউটার। এ জাতীয় কম্পিউটার ডেস্কে বা টেবিলে স্থাপন করে ব্যবহার
করা যায় বলে এরূপ নামকরণ করা হয়েছে। এ ধরনের কম্পিউটারগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে অনেক কম। বর্তমানের
ডেস্কটপ কম্পিউটারগুলোতে ডিসপ্লে ইউনিট হিসেবে সিআরটি মনিটরের পরিবর্তে এলসিডি বা এলইডি মনিটর বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে।
ইনপুট, আউটপুট ইউনিট থেকে শুরু করে প্রায় সকল ধরনের ডেটা বা ইনফরমেশন ট্রান্সফার ব্যবস্থা ও কমিউনিকেশনব্যবস্থা
ডেস্কটপ কম্পিউটারে থাকে। ব্যক্তিগত কাজ, অফিস-আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের কম্পিউটারগুলোর ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ করা যায়।
সারসংক্ষেপ:
মূলত কম্পিউটার একটি অত্যাধুনিক ইলেকট্রনিক যন্ত্র, যা নিজস্ব স্মৃতিভাÐারে সুনির্দিষ্ট এক বা একাধিক কাজের
নির্দেশাবলি সংরক্ষণ করে রাখে। কম্পিউটার দিয়ে অত্যন্ত দ্রæতগতিতে জটিল হিসাব-নিকাশের কাজ নির্ভুলভাবে করা
ছাড়াও বহু রকমের কাজ করা যায়। অ্যানালগ, ডিজিটাল ও হাইব্রিড কম্পিউটারই হচ্ছে গঠন, কাজের ধরন ও প্রকৃতির
ভিত্তিতে কম্পিউটারের শ্রেণিভাগ। যে সকল কম্পিউটার বৈদ্যুতিক সংকেতের ওপর নির্ভর করে ইনপুট গ্রহণ করে
প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পাদিত করে সেসব কম্পিউটারকে অ্যানালগ কম্পিউটার বলা হয়। সাধারণত চাপ, তাপ, তরল
পদার্থের প্রবাহ ইত্যাদির উঠা-নামা বা হ্রাস-বৃদ্ধি পরিমাপের জন্য অ্যানালগ কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আর
ডিজিটাল পদ্ধতিতে ক্রিয়া সম্পন্ন করে সেসব কম্পিউটারকে ডিজিটাল কম্পিউটার বলা হয়। ডিজিটাল কম্পিউটারের গতি
ও কার্যকারিতা অ্যানালগ কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি ও ভালো। আবার ডিজিটাল কম্পিউটারের ফলাফলের সূ²তা
অ্যানালগ কম্পিউটারের তুলনায় অনেক বেশি। বর্তমান বাজারে প্রচলিত প্রায় সকল কম্পিউটারই ডিজিটাল পদ্ধতির
কম্পিউটার। মাইক্রোকম্পিউটার, মিনি কম্পিউটার, মেইনফ্রেম কম্পিউটার, সুপার কম্পিউটার হচ্ছে ডিজিটাল কম্পিউটারের উদাহরণ।
১. কম্পিউটার কী?
২. ইনিয়াক ও ইউনিভ্যাক কম্পিউটারের বর্ণনা দিন।
৩. প্রথম ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের নাম কী? এর বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখুন।
৪. ‘সংরক্ষিত প্রোগ্রাম নির্বাহই কম্পিউটারের দ্রæতগতির মূল কারণ’Ñ ব্যাখ্যা করুন।
৫. ইলেকট্রনিক ও ইলেকট্রোমেকানিক্যাল কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৬. পৃথিবীর প্রাচীনতম গণনা যন্ত্রের বর্ণনা দিন।
৭. অ্যাবাকাসের বর্ণনা দিন।
৮. মার্ক-১ কম্পিউটারের বর্ণনা দিন।
৯. গধৎশ-ও ও ঊঘওঅঈ কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখুন।
১০. কম্পিউটারের জনক কে? কেন তাঁকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়? বর্ণনা করুন।
১১. সর্বপ্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তৈরি ইলেকট্রনিক কম্পিউটারের বর্ণনা দিন।
১২. পূর্ণরূপ লিখুন : ঊঘওঅঈ, ঊউঠঅঈ, ঊউঝঅঈ, টঘওঠঅঈ ও অইঈ.
১৩. কম্পিউটারের প্রজন্ম কী? দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
১৪. চতুর্থও পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্যগুলো লিখুন।
১৫. কম্পিউটার প্রজন্ম কী? কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রজন্ম সংক্ষেপে আলোচনা করুন।
১৬. কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রজন্মের বর্ণনা দিন।
১৭. কম্পিউটারের কোন প্রজন্ম থেকে উচ্চস্তরের ভাষার ব্যবহার শুরু হয়? সেই প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
১৮. কম্পিউটারের কোন প্রজন্ম থেকে মনিটরের ব্যবহার শুরু হয়? সেই প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
১৯. কম্পিউটারের কোন প্রজন্ম থেকে আইসির ব্যবহার শুরু হয়? সেই প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
২০. কম্পিউটারের কোন প্রজন্ম থেকে মাইক্রোপ্রসেসরের ব্যবহার শুরু হয়? সেই প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
২১. কম্পিউটারের কোন প্রজন্ম থেকে উইন্ডোজের ব্যবহার শুরু হয়? সেই প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
২২. ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
২৩. হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার বলতে কী বোঝায়?
২৪. হার্ডওয়্যার ও সফ্টওয়্যারের পার্থক্য লিখুন।
২৫. হিউম্যানওয়্যার কী? ফার্মওয়্যার ও সফটওয়্যারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
২৬. হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার ও ফার্মওয়্যার বলতে কী বোঝায়?
২৭. কম্পিউটার সিস্টেম কী? কম্পিউটার সিস্টেমের উপাদন বা অংশসমূহ বর্ণনা করুন।
২৮. হাইব্রিড কম্পিউটার কী? উদাহরণের সাহায্যে বর্ণনা করুন।
২৯. অ্যানালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৩০. মাইক্রোকম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
৩১. মাইক্রোকম্পিউটারের বর্ণনা দিন।
৩২.ডিজিটাল কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করুন।
বিবিএ প্রোগ্রাম মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা
ইউনিট ১ পৃষ্ঠাÑ ২৭
৩৩.আকার, আকৃতি ও ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করুন।
৩৪. গঠন বা ক্রিয়ানীতি অনুসারে কম্পিউটারের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করুন।
৩৫.বিভিন্ন ধরনের মাইক্রোকম্পিউটারের বর্ণনা দিন।
৩৬.বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহারের কম্পিউটার বলতে কী বোঝায়?
৩৭. সুপার কম্পিউটার ও পার্সোনাল কম্পিউটার বলতে কী বোঝায়?
৩৮.মিনি কম্পিউটার ও মাইক্রোকম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৩৯.মিনি কম্পিউটার ও মেইনফ্রেম কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৪০. মেইনফ্রেম কম্পিউটার ও সুপার কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৪১. সুপার কম্পিউটার এবং পার্সোনাল কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৪২. ডেস্কটপ ও ল্যাপটপ কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৪৩. সুপার কম্পিউটার বলতে কী বোঝায়? বাংলাদেশের কোথায় সুপার কম্পিউটার আছে?
৪৪. ডিজিটাল কম্পিউটার কী? ডিজিটাল কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
৪৫. ল্যাপটপ কম্পিউটার কী? ল্যাপটপ কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য লিখুন।

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]