কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এর ধারণা বর্ণনা কর রোবটিকস সম্পর্কে বল ক্রায়োসার্জারীর ধারণা বিশ্লেষণ কর আইসিটি নির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থা সম্পর্কে ব্যাখ্যা কর

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলেই মানুষের কল্যাণ দিন দিন বেড়েই চলছে। বিগত দু’দশকে উন্নত
দেশগুলো আইসিটি খাতে প্রচুর বিনিয়োগ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাথে কৃত্রিম
বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, ক্রায়োসার্জারী, বায়োমেট্রিক্স, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি প্রযুক্তি ব্যবহার করে
মানুষের জীবনযাত্রার মানকে উন্নত করা হয়েছে। নি¤েœ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাম্প্রতিক প্রবণতার সাথে যুক্ত
প্রযুক্তিসমূহ তুলে ধরা হলো২.৪.১ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial intelligence(IO) হচ্ছে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির সমন্বয়। মানুষ যেভাবে চিন্তা করে তেমনি
কৃত্রিম উপায়ে কম্পিউটারে সেভাবে চিন্তা ভাবনার রূপদান করাকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial intelligence(IO)
বলে। অও এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো কম্পিউটারকে উন্নত করা যাতে কম্পিউটার চিন্তা করার ক্ষমতা, পাশাপাশি দেখতে পারা, শুনতে পারা, হাঁটা এবং অনুভব করার ক্ষমতা পায়। কম্পিউটার কীভাবে মানুষের মতো চিন্তা করবে, কিভাবে
অসম্পূর্ণ তথ্য দিয়ে পূর্ণাঙ্গ সিদ্ধান্তে পৌঁছবে, কিভাবে সমস্যা সমাধান করবে, কিভাবে পরিকল্পনা প্রণয়ন করবে ইত্যাদি
বিষয়গুলোর জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপর আরো গবেষণা করা হচ্ছে। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় যেসব স্বতন্ত্র্য বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয় তা নি¤œরূপ :
১। কোন বিষয় সম্পর্কে ধারণা গ্রহণ।
২। সমস্যার কারণ নির্ণয়পূর্বক সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩। সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক্ষমতা।
৪। সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৫। নতুন নতুন জ্ঞান অর্জন।
৬। ভাষা বুঝার ক্ষমতা।
৭। অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগাবার মত সক্ষমতা।
৮। মানুষের মত অভিজ্ঞতা কাজে লাগানো।
৯। পরস্পর সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় অনুধাবন এবং সাড়া দেয়ার ক্ষমতা।
১০। ভুল, অপ্রাসঙ্গিক এবং অসম্পূর্ণ তথ্য-উপাত্ত পরিচালনা।
১১। জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনার ক্ষমতা।
১২। নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেয়ার ক্ষমতা; ইত্যাদি।
২.৪.২ রোবটিক্স
কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত যে মেশিন মানুষের মতো কাজ করে তাকে বলা হয় রোবট। আর প্রযুক্তির যে শাখায় রোবটের নকশা,
গঠন ও কাজ নিয়ে আলোচনা করা হয় সেই শাখাকে রোবটিক্স বলা হয়। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে রোবটের দর্শন ক্ষমতা,
স্পর্শ ক্ষমতা, হাত ও পায়ের যথাযথ পরিচালন, চলাচলের ক্ষমতা, শারীরিক মুভমেন্ট ইত্যাদি উদ্ভব হয়েছে। রোবটিক্স
প্রযুক্তির উন্নয়নের ধারা অব্যাহত আছে।
রোবট অত্যন্ত দ্রæত, ক্লান্তিহীন ও নিখুঁত কর্মক্ষম একটি যন্ত্র। রোবটের সাহায্যে যে কোন প্রতিকূল পরিবেশে কাজ করা
যায়। তবে রোবট তৈরি করা ব্যয়বহুল ও শ্রমসাধ্য ব্যাপার। জাপানের মুরাতা কোম্পানির “মুরাতা বয়”, হোন্ডা কোম্পানির “আসিমো”, সনি কর্পোরেশনের “আইবো” ইত্যাদি রোবট প্রায় মানুষের মতই বিশেষ কোন কাজ করতে পারে।
রোবটের ব্যবহার
বর্তমান বিশ্বে বিভিন্ন ক্ষেত্রে রোবটকে ব্যবহার করা হচ্ছে। যেমন-
 শিল্পের বিপজ্জনক ও কঠিন কাজ করা।
 বৃহৎ মেশিনের কষ্টদায়ক যন্ত্রপাতির সংযোজন।
 খনি হতে বিভিন্ন বিষাক্ত পদার্থ উত্তোলন।
 মহাকাশ গবেষণায় রোবট ব্যবহৃত হচ্ছে।
 মহাশূন্যের ছবি সংগ্রহ।
 ক্ষতিকর বিস্ফোরক সনাক্তকরণে।
 গৃহস্থালীর কাজে রোবট ব্যবহৃত হচ্ছে।
 গভীর অরণ্য কিংবা বহুদূরত্বে শত্রæর উপস্থিতির প্রমাণে।
 শিল্প কারখানায় দ্রæত উৎপাদন কার্য হাসিলে রোবটের ব্যবহার হচ্ছে; ইত্যাদি।
২.৪.৩ ক্রায়োসার্জারি
ক্রায়োসার্জারি হচ্ছে অত্যন্ত ঠান্ডা তাপমাত্রা ব্যবহার প্রক্রিয়া যার সাহায্যে শরীরের অস্বাভাবিক টিস্যু ধ্বংস করা হয়।
ক্রায়োসার্জারিকে ক্রায়োথেরাপিও বলা হয়। ক্রায়োসার্জারি অশ্বরোগ, ছানি, হাড়, যকৃত, প্রোস্টেট ক্যান্সার ইত্যাদি
চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। ক্রয়োসার্জারিকে একটি কার্যকর ও নিরাপদ চিকিৎসা বিবেচনা করা হয়। প্রায় বিগত ৪০ বছর ধরে প্রস্টেট ক্যান্সারের চিকিৎসায় ক্রায়োসার্জারি ব্যবহার করা হচ্ছে।
ক্রায়োসার্জারির সুবিধাসমূহ
 ক্যান্সার চিকিৎসার ক্ষেত্রে সার্জারি থেকে কম ক্ষতিকর।
 সার্জারির কারণে ব্যাথা, রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য যে অসুবিধা
হয়, ক্রয়োসার্জারিতে তা হয় না।
 ক্রায়োসার্জারি পদ্ধতিতে চিকিৎসা খরচ কম।
 অন্য পদ্ধতির তুলনায় হাসপাতালে কম সময় থাকতে হয়।
ক্রায়োসার্জারির অসুবিধাসমূহ
 দীর্ঘমেয়াদী ভালো ফলাফলের ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা।
 মাইক্রোকপিক ক্যান্সার বিস্তার রোধে ব্যর্থ।
 কার্যকর কৌশলের বিষয়ে প্রশ্নবিদ্ধ।
২.৪.৪ আইসিটি নির্ভর উৎপাদন ব্যবস্থা
বর্তমানে উৎপাদন ব্যবস্থায় আইসিটি যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। উৎপাদন ব্যবস্থার পরিকল্পনা থেকে শুরু করে
উৎপাদন, পরিবহণ, বিপণনসহ সকল ধাপে আইসিটির সাহায্য নিতে হয়। অধিক উৎপাদন, শিল্প কারখানায় উৎপাদন
বৃদ্ধি, সহজে কাস্টোমার সার্ভিস ও কাস্টোমারের চাহিদা পূরণে আইসিটির প্রভাব লক্ষ্যণীয় । এছাড়াও শিল্প কারখানার
যাবতীয় কাঁচামালের আমদানি হিসাব, রপ্তানি হিসাব, বাজেট প্রণয়ন, বার্ষিক রির্পোট, বেতন ভাতার হিসাব, শ্রমিক নিয়োগ
ইত্যাদি কাজ আইসিটির কল্যাণে অতি সহজ হয়েছে। যা সার্বিক উৎপাদন বৃদ্ধির সহায়ক।
কৃষি ক্ষেত্রে দেশে উৎপাদিত শস্যের পরিমাণ ঘাটতি ও আমদানির হিসাব দ্রæত নির্ণয় করা যায়। পরিবর্তিত আবহাওয়ার
প্রেক্ষিতে উৎপাদনের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ, নতুন জাতের বীজ উৎপাদনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা , বীজ সংরক্ষণ, শস্যের গুনাগুণ
নির্ণয় ইত্যাদিতে আইসিটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
২.৪.৫ বায়োমেট্রিক্স
গ্রীক শব্দ metron অর্থ পরিমাপ এবং "Bio" অর্থ জীবন, এ দু’টি শব্দ থেকে Biometrics k শব্দের উৎপত্তি। বায়োমেট্রিক্স হলো এমন একটি পদ্ধতি যেখানে কোন ব্যক্তির দেহের গঠন এবং আচরণগত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে তাকে অদ্বিতীয়ভাবে চিহ্নিত বা সনাক্ত করা যায়। কম্পিউটার বিজ্ঞানে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিকে ব্যক্তি সনাক্তকরণ এবং কোন
সিস্টেমে প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রণের কৌশল হিসেবে ব্যবহার করা হয়। দেহের গঠন এবং আচরণগহত বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি
করে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি বিভিন্ন প্রকার হতে পারে। যথাÑ
ক. দেহের গঠন ও শারীরবৃত্তীয় বৈশিষ্ট্যের বায়োমেট্রিক পদ্ধতি
১. ফিংগার প্রিন্ট (Fingerprint)
২. হ্যান্ড জিওমিট্রি (Hand geometry)
৩. আইরিস এবং রেটিনা স্ক্যান (Iris and retina scan)
৪. ফেইস রিকোগনিশন (ঋধপব ৎবপড়মহরঃরড়হ)
৫. ডিএনএ টেস্ট (DNA test)
খ. আচরণগত বৈশিষ্ট্যের বায়োমেট্রিক পদ্ধতি
১. ভয়েস রিকগনিশন (Voice recognition)
২. সিগনেচার ভেরিফিকেশন (Signature verification)
৩. টাইপিং কীস্ট্রোক (Keystroke verification)
একটি বায়োমেট্রিক ডিভাইস কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যগুলোকে ডিজিটাল কোডে রূপান্তর করে এবং এই কোডকে
কম্পিউটারে সংরক্ষিত কোডের সাথে তুলনা করে। যদি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত কোড কম্পিউটারে সংরক্ষিত কোডের
সাথে মিলে যায় তবে তাকে ডিভাইস ব্যবহারের অনুমতি দেয় বা তাকে সনাক্ত করতে সক্ষম হয়।
আইন শৃঙ্খলা এবং বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণে এ প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইমিগ্রেশন বিভাগেও বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আবার গাড়ি, কম্পিউটার ইত্যাদি ব্যবহারের ক্ষেত্রেও বায়োমেট্রিক্স নিরাপত্তা পদ্ধতি ব্যবহার হচ্ছে।
বর্তমানে বাংলাদেশেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। যেমন: জাতীয় পরিচয় পত্রে, সিম নিবন্ধনের
ক্ষেত্রে সনাক্তকরণের জন্য আঙ্গুলের ছাপ নেয়া হয়। বায়োমেট্রিক্স নিয়ে এখন বড় বড় কম্পিউটার ও সফ্টওয়্যার কোম্পানি গবেষণা করছে। বায়োমেট্রিক প্রযুক্তিতে চোখের মণি শনাক্ত করার যন্ত্রটি তৈরি করেছে এনসিআর নামের একটি নেটওয়ার্ক কম্পিউটার প্রতিষ্ঠান। বিজ্ঞানের এই নতুন প্রযুক্তিটা উদ্ভাবন করেছে সেন্সর ইনকর্পোরেটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান।
২.৪.৬ জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে কোনো প্রাণী বা উদ্ভিদ কোষে নতুন ডিএনএ (উঘঅ) সংযোজন কৌশল। জিন প্রাণীর
বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে। বর্তমানে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং প্রচেষ্টা অধিকাংশে কৃষির উপর জোরদার করা হয়েছে। এই
প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রতিক‚ল আবহাওয়ায় পোকা, রোগ, ছত্রাক ইত্যাদি প্রতিরোধী উদ্ভিদ জন্মাতে পারে।
বিজ্ঞানীদের মতে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বারা মানুষ যেমন উপকৃত হচ্ছে তেমনি অনেক বিজ্ঞানীর মতে এ প্রযু্িক্ত
ব্যবহারের ফলে অনেক নতুন রোগ জীবাণুর জন্ম হতে পারে। বিজ্ঞান চর্চার প্রাথমিক যুগের সূচনা ঘটেছিল গণিত চর্চার
চিত্র ২.৪.৩ : বায়োমেট্রিকের বিভিন্ন পদ্ধতি
বাংলাদেশ উš§ুক্ত বিশ^বিদ্যালয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
ইউনিট দুই পৃষ্ঠা ২৪
মধ্য দিয়ে। মধ্যযুগে তা পদার্থবিদ্যার বিকাশে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখে। ধীরে ধীরে নিউটন, গ্যালিলিও, আইনস্টাইন,
বোরের তত্ত¡ একে আধুনিক যুগে নিয়ে আসে। কিন্তু ১৯২০-এর আবিষ্কারের ধারা কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়ে। তখন
বিজ্ঞানীরা ঝুঁকতে থাকে পরিবেশ, পৃথিবী, মানুষ, জীবজগৎ নিয়ে গবেষণার দিকে। বর্তমানে একবিংশ শতাব্দীকে তাই
নিঃসন্দেহে বলা হচ্ছে The Century of Biological Science| এর কারণ ১৮৭২ সালে পল বার্গের রিকম্বিনেন্ট ডিএনএ
টেকনোলজি বা জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর আবিষ্কার।
জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত ট্রান্সজেটিক (উন্নত বৈশিষ্টধারী) উদ্ভিদ ও প্রাণী সৃষ্টিতে কাজ করে। নামের শেষে ইঞ্জিনিয়ারিং
যোগ করার কারণ হচ্ছে জীববিজ্ঞানের কেবলমাত্র এ শাখাটিতেই নিজের ইচ্ছামত ডিজাইন করে এক একটি প্রাণী সৃষ্টি করা যায় ও ডিজাইন করা যায়। একবার এক বিজ্ঞানী ঠিক করলেন ছাগলের দুধের মধ্যে তিনি মাকড়সার জালের মত সুতা
তৈরি করবেন যা হবে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সুতা। তিনি সফল হয়েছিলেন জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে এবং সৃষ্টি করেছিলেন বায়োস্টীল।
শিক্ষার্থীর কাজ
উন্নত বীজ তৈরিতে কোন প্রযুক্তিটি ব্যবহৃত হচ্ছে এবং কিভাবে এই প্রযুক্তিটি মানুষকে
সহায়তা দিচ্ছে- সে সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত মতামত লিখুন।
সারসংক্ষেপ
আধুনিক বিশ্বে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্ব অপরিসীম। সভ্যতার বিকাশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির
ব্যবহার এত বেশি যে আধুনিক সভ্যতা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে আলাদাভাবে চিন্তা করা যায় না। বিজ্ঞানের
এমন কোন শাখা নেই যেখানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাম্প্রতিক প্রবণতার ছোঁয়া লাগেনি। তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তির উল্লেখযোগ্য সাম্প্রতিক প্রবণতাগুলো হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক্স, ক্রায়োসার্জারি, আইসিটি নির্ভর
উৎপাদন ব্যবস্থা, বায়োমেট্রিক্স, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি।
পাঠোত্তর মূল্যায়ন-২.৪
সঠিক উত্তরের পাশে টিক () চিহ্ন দিন
১। শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য কম্পিউটার কোন ধরনের ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করে?
ক. প্রকল্প ব্যবস্থাপনা খ. অফিস ব্যবস্থাপনা
গ. উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ঘ. কোনটিই নয়
২। কম্পিউটারে বুদ্ধির প্রচলন করতে কোন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়?
ক. আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স খ. আর্টিফিসিয়াল ইনস্ট্রাকশন
গ. ন্যাচারাল ইন্টিলিজেন্স ঘ. ন্যাচারাল ইনস্ট্রাকশন

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]