ইনপুট ডিভাইস
কম্পিউটার বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যারের বা ডিভাইসের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর কাছ থেকে কিংবা বিভিন্ন পরিবেশ থেকে
প্রক্রিয়াকরণের জন্য বিভিন্ন ধরনের ডেটা গ্রহণ করে। কম্পিউটারের প্রক্রিয়াকরণের কাজে ডেটা প্রদানে নিয়োজিত
হার্ডওয়্যারসমূহই হলো ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটার সিস্টেমে বিভিন্ন ধরনের ইনপুট ডিভাইস ব্যবহৃত হয়। তার মধ্যে
কমন ইনপুট ডিভাইসসমূহ হলোÑ
১। কি-বোর্ড ৮। ওএমআর (
২। মাউস ৯। ওসিআর
৩। ট্যাকবল ১০। স্ক্যানার
৪। জয়স্টিক ১১। ডিজিটাইজার
৫। টাচ স্ক্রিন ১২। লাইটপেন
৬। বার কোড রিডার ) ১৩। গ্রাফিক্স প্যাড (
৭। পয়েন্ট অফ সেল ১৪। ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি।
কি-বোর্ড
কম্পিউটারে ইনপুট ডিভাইসগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও বহুল ব্যবহৃত ইনপুট ডিভাইসটি হলো কি-বোর্ড। কি-বোর্ডে
কিছু কি একটি নির্দিষ্ট নিয়মে সাজানো থাকে। কম্পিউটারে বিভিন্ন তথ্য বা নির্দেশনা প্রদান, প্রচলিত ভাষায় বর্ণ, অংক বা
বিশেষ চিহ্ন প্রদান করার অন্যতম মাধ্যম হিসেবে কি-বোর্ড ব্যবহৃত হয়।
চিত্র ৫.১.১ : কি-বোর্ড
বর্তমানে কি-বোর্ডের মাল্টিমিডিয়া, উইন্ডোজ ও ওয়েব কি-গুলো ব্যবহার করে কম্পিউটারকে সরাসরি মাল্টিমিডিয়া,
উইন্ডোজ ও ওয়েব ব্রাউজিং সম্পর্কে নির্দেশ প্রদান করা যায়। সাধারণত দুই ধরনের কি-বোর্ড পাওয়া যায়। যথা১. স্ট্যান্ডার্ড কি-বোর্ড ও
২. এনহ্যান্সড কি-বোর্ড
স্ট্যান্ডার্ড কি-বোর্ডে কি থাকে ৮৩/৮৪ি টি অন্যদিকে এনহ্যান্সড কি-বোর্ডে কি থাকে ১০০টির অধিক। কি-বোর্ডের ভেতরে
একটি ছোট প্রসেসরযুক্ত সার্কিট এবং কতকগুলো সহায়ক আইসি (ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট) থাকে। প্রতিটি কি হচ্ছে এক ধরনের
সুইচ, যা সারি এবং কলামের সমন্বয়ের ওপর বসানো থাকে। যখন কি-তে চাপ দেওয়া হয় তখন একটি বৈদ্যুতিক সংকেত
নির্দিষ্ট সারি বা কলাম বরাবর কি-বোর্ড প্রসেসরে যায়। প্রসেসর সেই সংকেত দেখে নির্দিষ্ট কি এর অবস্থান বুঝতে পারে এবং
এনকোডারের সাহায্যে একটি বাইনারি কোড সিপিইউতে পাঠায়। এ সকল কোডকে স্ক্যান কোড বলে। স্ক্যান কোডগুলো
পূর্বনির্ধারিত ও নির্দিষ্ট।
প্রতিটি কি-এর স্ক্যান কোড ভিন্ন। কম্পিউটারের মূল সার্কিট বোর্ডে (মাদারবোর্ডে) কি-বোর্ড কন্ট্রোলার নামে এক ধরনের
চিপ থাকে, যা কি-বোর্ড থেকে পাঠানো স্ক্যান কোডগুলো গ্রহণ করে মেমরিতে (কি-বোর্ড বাফার নামে পরিচিত) সংরক্ষণ
করে। পরবর্তীতে স্ক্যান কোডের ওপর ভিত্তি করে অপারেটিং সিস্টেম উক্ত কি এর অর্থ নিরূপণ করে। প্রতিটি নির্দেশের জন্য
অ্যাসকি কোড হবে না ইউনিকোড হবে তা অপারেটিং সিস্টেম নির্ধারণ করে দেয়। আর এজন্য একই কি-বোর্ড ব্যবহার
করে যেকোনো ভাষার বর্ণ ইনপুট করানো সম্ভব হয়।
মাউস
১৯৬৪ সালে প্রথম মাউস তৈরি করা হয় সহজে এবং দ্রæত বিভিন্ন প্রোগ্রাম নিয়ন্ত্রণ করার জন্য। বর্তমানে মাউস হচ্ছে বহুল
ব্যবহৃত ইনপুট যন্ত্র। মাউস হাত দিয়ে নিয়ন্ত্রিত একটি পয়েন্টিং ডিভাইস। সাধারণত কম্পিউটারকে নির্দেশনা দেবার জন্য
দুই অথবা তিনটি বোতামে সমন্বিত ইনপুট ডিভাইসটিকে মাউস নামে অভিহিত করা হয়। মাউস বিভিন্ন পোর্টের মাধ্যমে
কম্পিউটারে সরাসরি যুক্ত। এটি কি-বোর্ডের নির্দেশ প্রদান ছাড়াই একটি কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। বিভিন্ন মেন্যুর
ওপর মাউস পয়েন্টার নিয়ে এটির বাম পাশের বোতামটি চাপলে উক্ত মেন্যু সচল হয়। ডান পাশের বোতামটি বিশেষ ক্ষেত্রে
প্রয়োজন হয়। সাধারণত মাউসের পয়েন্টারটি তীর চিহ্নের মতো। সাধারণত অপারেটিং
সিস্টেমে ফাইল ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সকল কাজেই মাউসের সাহায্যে করা হয়। এছাড়া ওয়ার্ড প্রসেসিংয়ের কাজ একই
কার্সর কি দিয়ে করা গেলেও মাউসের সাহায্যে দ্রæত করা যায়।
ট্যাকবল
ট্যাকবল হলো মাউস ছাড়া মাউসের কাজ করার জন্য ব্যবহৃত একটি বিশেষ ইনপুট যন্ত্র। সাধারণত হাতের আঙুল দিয়ে এটি
নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করা হয়। ট্যাকবলের অভ্যন্তরীণ গঠন মাউসের গঠনের মতোই। তবে ট্যাকবলের বলটি একটি
সকেটের মধ্যে বসানো থাকে এবং সকেটের মধ্যেই এটি স্বাধীনভাবে ঘুরতে পারে। এটি বহনযোগ্য কম্পিউটার বা অন্য
ডিভাইসের ওপরে বসানো থাকে এবং আঙুল দিয়ে নড়াচড়ার মাধ্যমে কার্সরের স্থান পরিবর্তন করে নির্দিষ্ট কোনো কিছু এর
বাটন চাপ দিয়ে সিলেক্ট
করা যায়।
জয়স্টিক
জয়স্টিক একটি হাতলযুক্ত ইনপুট ডিভাইস, যার হাতলটি সাধারণত গোলক আকৃতির বলের ওপর বসানো থাকে। আর
হাতলটির চারপাশে কতিপয় বাটন বিদ্যমান থাকে। এটি মাউসের মতোই ডেটা ইনপুটের জন্য ব্যবহৃত হয়। তবে
জয়স্টিকের হাতলটি নড়াচড়ার মাধ্যমে পর্দার যেকোনো স্থানে কার্সরকে স্থানান্তর করা যায়। এটি ভিডিও গেমস খেলার কাজে
মূলত ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে ওয়্যারলেস সিস্টেমের অত্যাধুনিক জয়স্টিকও বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।
টাচ স্ক্রিন
টাচ স্ক্রিন হলো এক ধরনের স্পর্শকাতর ভিডিও ডিসপ্লে পর্দা যার ওপর কোনো কিছুর সাধারণত হাতের আঙুলের স্পর্শ দিয়ে
ডেটা ইনপুট করা হয়। এ ধরনের সিস্টেমের সাহায্যে দ্রæত ডেটা ইনপুট করা যায়। যেমনÑবিভিন্ন ধরনের টাচ স্ক্রিনযুক্ত
মোবাইল ফোন।
বার কোড রিডার
ইধৎ ঈড়ফব জবধফবৎ
বার কোড বলতে লম্বা আকারের সরু, মোটা এবং তার সাথে নম্বর সংযুক্ত পর্যায়ক্রমে কতকগুলো বার বা রেখার সমষ্টিকে
বোঝায়। সাধারণত বিভিন্নপণ্য বা পোডাক্টের প্যাকেটের ওপর বার কোডের সাহায্যে পণ্যের নাম, পণ্যের ধরন, কোম্পানির
বা নির্মাণকারীর নাম, পরিমাণ, মূল্য ইত্যাদি তথ্য লেখা থাকে। বার কোড সাধারণত যেকোনো ধরনের পণ্য, বই, পোস্টাল
প্যাকেট ইত্যাদির পরিচিতি শনাক্তকরণে ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের বার কোডসমূহ পড়ার জন্য একটি বিশেষায়িত যন্ত্র ব্যবহৃত
হয়, যা বার কোড রিডার নামে পরিচিত।
ওএমআর
OMR হলো বিশেষ এক ধরনের ইনপুট ডিভাইস যার পুরো নাম হচ্ছে ঙঢ়ঃরপধষ গধৎশ জবধফবৎ. এটি এমন এক ধরনের
আলোক সংবেদনশীল স্ক্যানার যন্ত্র, যা কলম বা পেনসিল দিয়ে বিশেষ কাগজে দাগাঙ্কিত কোনো পূর্বে নির্ধারিত চিহ্নকে
(যেমন- গোলাকার বা বর্গাকার) রিড করে সংশ্লিষ্ট চিহ্ন দ্বারা নির্ধারিত তথ্য কম্পিউটারে প্রেরণ করে। কম্পিউটার উক্ত
তথ্যসমূহ প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে ফলাফল তৈরি করে। সাধারণত নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার উত্তরপত্র, পণ্যের বাজার জরিপ,
জনমত জরিপ, পরিচিতিমূলক তথ্যাবলি ইত্যাদি ক্ষেত্রে ঙগজ ব্যবহৃত হয়।
ওসিআর
OCR
ঙঈজ-এর পূর্ণ নাম হলো Optical character Reader এটি মূলত একটি ইনপুট ডিভাইস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত
ঙঈজ বিভিন্ন আকারের দাগ, চিহ্ন এবং সব ধরনের আলফানিউমেরিক ক্যারেক্টার পড়তে পারে। এটি এমনভাবে তৈরি করা
হয়েছে যে শুধুমাত্র ছাপার লেখা না, হাতের লেখা পর্যন্ত পড়তে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে হাতের লেখা অত্যন্ত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন
এবং প্রয়োজনীয় গঠন অনুসারে লিখিত হওয়া দরকার। ঙঈজ-এর কার্যপ্রণালী মূলত সফটওয়্যারের মাধ্যমে সম্পাদিত
হয়। এ ক্ষেত্রে ঙঈজ যন্ত্রটি প্রথমে ডকুমেন্টের বিটম্যাপ ইমেজ তৈরি করে। অতঃপর ঙঈজ সফটওয়্যার সেগুলোকে অঝঈওও
টেক্সটে রূপান্তরিত করে ফলে কম্পিউটার বিভিন্ন অক্ষর, বর্ণ, সংখ্যা বা বিশেষ ক্যারেক্টার চিনতে পারে। ইনস্যুরেন্স
প্রিমিয়াম নোটিশ, চিঠির পিনকোড, ক্যাশ রেজিস্টার, ইলেকট্রিক বিল ইত্যাদি পড়ার জন্য ঙঈজ ব্যবহৃত হয়।
স্ক্যানার
স্ক্যানার একটি আধুনিকতম ইনপুট ডিভাইস যার সাহায্যে যেকোনো ধরনের ইমেজ বা ছবি, টেক্সট ইত্যাদি কম্পিউটারে
ইনপুট করা যায়। এটির সাহায্যে যেকোনো ধরনের লেখা বা ইমেজ কম্পিউটারে ইনপুট করে প্রয়োজন অনুসারে পরিবর্তন,
পরিবর্ধন, সংশোধন, বিভিন্ন রঙের ব্যবহার, একাধিক ইমেজের সংযোগ ইত্যাদি কার্যাবলি সম্পাদন করা যায়। তবে এ
কার্যাবলি সম্পাদনের জন্য মূলত ব্যবহারিক সফটওয়্যার (অ্যাডোব ফটোশপ) ব্যবহার করা হয়ে থাকে। মডেলভেদে
স্ক্যানারের আকৃতি বিভিন্ন রকম হয়। কম্পিউটারে ছবি ক্যাপচার করার জন্য আমাদের দেশে যে সকল স্ক্যানার ব্যবহার করা
হয় সে সকল স্ক্যানার সাধারণত ফ্লাট বেড স্ক্যানার হিসেবে পরিচিত। অফিসের কাজে পেজ স্ক্যানার বা হেন্ডহ্যাল্ড স্ক্যানার
ব্যবহৃত হয়ে থাকে। পেশাদারি কাজের জন্য যে সকল স্ক্যানার ব্যবহৃত হয় তাকে ড্রাম স্ক্যানার বলা হয়। এছাড়া বিভিন্ন
কাজে অপটিক্যাল স্ক্যানারও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
ডিজিটাইজার
ডিজিটাইজার হচ্ছে এক ধরনের ইনপুট ডিভাইস। অনেক ক্ষেত্রে একে গ্রাফিক্স ট্যাবলেটও বলা হয়। এটি আয়তাকার একটি
বোডর্, যা সরাসরি সিস্টেম ইউনিটের সাথে যুক্ত থাকে। এটির বিভিন্ন আকার হতে পারে। ডিজিটাইজার বোর্ডের সাথে একটি
বিশেষ ধরনের কলম বা স্টাইলাস ব্যবহার করা হয়। স্টাইলাস দিয়ে যদি ডিজিটাইজার বোর্ডে কোনো কিছু লেখা বা আঁকা
হয়, তবে তা মনিটরে দেখা যায়। আবার বোর্ডের ওপর ড্রয়িংকৃত কাগজ রেখে স্টাইলাস দ্বারা এই কাগজে ড্রয়িং বস্তুর ওপর
ঘোরালে মনিটরে দেখা যায়। এভাবে ডিজিটাইজারের সাহায্যে বিভিন্ন গ্রাফ, ম্যাপ বাড়ি ইত্যাদির প্ল্যান সহজেই কম্পিউটারে
ইনপুট করা যায়।
লাইটপেন
লাইটপেনও এক ধরনের ইনপুট ডিভাইজ যা সাধারণত অফিশিয়াল কাজে ব্যবহৃত হয়। এটি দেখতে অনেকটা কলমের
মতো। এটিকে ইলেকট্রনিক কলমও বলা হয়। এর মাথায় লাইট সেন্সর থাকে, যা আলো অনুভব করতে পারে এবং অন্য
প্রান্ত কম্পিউটারের সিস্টেম ইউনিটের সঙ্গে যুক্ত থাকে। মনিটরের পর্দায় কোনো বিন্দুতে লাইটপেনের মাথা নিয়ে এলে সেই
বিন্দুর স্থানাঙ্ক ঈচট বুঝতে পারে। এছাড়া লাইটপেনের সাহায্যে বিভিন্ন ধরনের ছবি আঁকা যায়, মনিটরের পর্দায় ডিজাইনের
কাজ ও মাউসের মতো মেন্যু কমান্ড সিলেক্ট করা যায়।
গ্রাফিক্স প্যাড
এৎধঢ়যরপং চধফ
গ্রাফিক্স প্যাডকে ছোট ছেলেমেয়েদের ¯েøটের সাথে তুলনা করা হয়। ¯েøটে যেমন পেনসিল বা চক দিয়ে লেখা হয়, তেমনি
গ্রফিক্স প্যাডে বিশেষ ধরনের পেনসিল দিয়ে লেখা বা আঁকা যায়, যা কম্পিউটার বুঝতে পারে।
ডিজিটাল ক্যামেরা
ডিজিটাল ক্যামেরা হলো এমন এক ধরনের ক্যামেরা, যেখানে ফিল্মের পরিবর্তে ইলেকট্রনিকস ফরম্যাটে ছবি ও ভিডিও
সংরক্ষণ করা যায়। পরে ক্যামেরার সাথে ক্যাবলের মাধ্যমে কম্পিউটারের সংযোগ দিয়ে ধারণকৃত ছবি ও ভিডিও মনিটরের
পর্দায় দেখা যায় এবং ইচ্ছামতো সম্পাদনা করা যায়। এছাড়া টেলিভিশনে ডিজিটাল ক্যামেরার সংযোগ স্থাপন করে ধারণকৃত
ছবি ও ভিডিও প্রদর্শন করা যায়। ডিজিটাল ক্যামেরায় ধারণকৃত ছবি বা ভিডিও উন্নতমানের হয় এবং প্রয়োজন অনুসারে
ক্যামেরার ছবি বা ভিডিও মুছে নতুন করে ছবি তোলা যায় বা ভিডিও সংরক্ষণ করা যায়।
সারসংক্ষেপ :
সাধারণত ইনপুট ডিভাইস ও আউটপুট ডিভাইস ব্যবহারকারী ও কম্পিউটারের মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি করে।
কম্পিউটারের সাহায্যে যেকোনো ধরনের কার্যাবলি সম্পাদন করে ফলাফলের জন্য প্রয়োজন বিভিন্ন ডেটা। এ ধরনের
ডেটাসমূহ কম্পিউটারে যে সকল যন্ত্রের সাহায্যে প্রদান করা হয় তাদেরকে বলা ইনপুট ডিভাইস। ইনপুট ডিভাইসের
মাধ্যমে প্রেরিত তথ্য বিদ্যুৎ তরঙ্গে রূপান্তরিত হয়ে কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ স্মৃতিতে যায় এবং সেখানে কম্পিউটারের
নিজস্ব ভাষায় প্রক্রিয়াকরণের কাজ সম্পন্ন হয়। বহুল ব্যবহৃত ইনপুট ডিভাইসগুলো কি-বোর্ড, মাউস, ওসিআর,
ওএমআর, স্ক্যানার, জয়স্টিক, ট্যাকবল, টাচ স্ক্রিন, ডিজিটাইজার, বার কোড রিডার, লাইটপেন, ডিজিটাল ক্যামেরা
ইত্যাদি।
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র