ভিন্ন ধরনের সেকেন্ডারি বিভিন্ন ধরনের সেকেন্ডারি সম্পকে ব্যাখ্যা কর

বিভিন্ন ধরনের সেকেন্ডারি মেমরি
কম্পিউটারে অধিক পরিমাণে তথ্য স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত ডিভাইসসমূহকে বলা সেকেন্ডারি মেমরি। ফ্লপি ডিস্ক,
হার্ডডিস্ক, অপটিক্যাল স্টোরেজ সিস্টেম, সিডি-রম, বাবল মেমরি, ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি সেকেন্ডারি মেমরির উদাহরণ।
ফ্লপি ডিস্ক
ফ্লপি ডিস্ক হচ্ছে এমন এক ধরনের সহায়ক মেমরি, যা পাতলা প্লাস্টিকের চাকতির ওপর ম্যাগনেটিক অক্সাইডের প্রলেপ
দিয়ে তৈরি। ১৯৭৩ সালে ফ্লপি ডিস্কের প্রচলন শুরু হয়। এটি ওজনে হালকা এবং আকারে ছোট বলে সহজে বহনযোগ্য।
এ ধরনের ডিস্কের সাহায্যে সহজেই এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদান করা যায়।
আকৃতি ও ধারণক্ষমতার ওপর ভিত্তি ফ্লপি ডিস্ক বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যথাÑ ৮ ইঞ্চি মাপের ফ্লপি ডিস্ক মিনি
কম্পিউটারে এবং ৫.২৫ ইঞ্চি ও ৩.৫ ইঞ্চি মাপের ফ্লপি ডিস্ক মাইক্রোকম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। ৫.২৫ ইঞ্চি মাপের ফ্লপি
ডিস্কের ধারণক্ষমতা ৩৬০ কিলোবাইট হতে ১.২ মেগাবাইট এবং ৩.৫ ইঞ্চি মাপের পর ফ্লপি ডিস্কের ধারণক্ষমতা ৭২০
কিলোবাইট থেকে ১.৪৪ মেগাবাইট পর্যন্ত।
ফ্লপি ডিস্ককে কাগজের জ্যাকেটে রাখা হয় এবং পঠন ও লিখন মাথা সংযোগের জন্য জ্যাকেটের গায়ে ফাঁকা স্থান রাখা হয়।
পঠন ও লিখন মাথাটি জ্যাকেটের ফাঁক বরাবর চলাচল করে ডেস্কের যেকোনো স্থানের সাথে যোগাযোগ করতে পারে। চালু
অবস্থায় ডিস্ক অনবরত ঘুরতে থাকে এবং ঘূর্ণনের গতি সাধারণত মিনিটে ৩০০ থেকে ৪৫০ বার।
সব ধরনের ফ্লপি ডিস্কের উপাত্ত সংরক্ষণের প্রক্রিয়া একই ধরনের। চৌম্বক অবস্থার দ্বারা এতে ডিজিটাল ডেটা, তথ্য ও
নির্দেশ স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হয়। ডিস্কের পৃষ্ঠের অনেকগুলো এককেন্দ্রিক বৃত্তে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়। এসব বৃত্তকে
ট্যাক বলে। প্রতিটি বৃত্ত কয়েকটি সমান ভাগে ভাগ করা থাকে। এ ধরনের এক একটি ভাগকে সেক্টর বলে। প্রতিটি
সেক্টরের ডেটা সংরক্ষণের ক্ষমতা সমান।
ফ্লপি ডিস্কের ধারণক্ষমতা নির্ভর করে নি¤œলিখিত বিষয়ের ওপর -
১. ব্যবহারযোগ্য পৃষ্ঠের সংখ্যা
২. ট্র্যাকের সংখ্যা
৩. ট্র্যাকে সেক্টরের সংখ্যা ও
৪. প্রতি সেক্টরের ধারণক্ষম বাইটের সংখ্যা
অর্থাৎ, ডিস্কের ধারণক্ষমতা = পৃষ্ঠের সংখ্যা ঢ ট্র্যাকের সংখ্যা ঢ প্রতি ট্র্যাকে সেক্টরের সংখ্যা ঢ প্রতি সেক্টরে ধারণক্ষম বাইটের সংখ্যা
হার্ডডিস্ক
১৯৮০ সালের দিকে হার্ডডিস্কের প্রচলন শুরু হয়। হার্ডডিস্ক হচ্ছে পাতলা-গোলাকার ধাতব পাতের সমন্বয়ে গঠিত সহায়ক
স্মৃতি। গোলাকার পাতগুলোর উভয় পৃষ্ঠে চুম্বকীয় পদার্থ ফেরিক অক্সাইডের প্রলেপ থাকে এবং একটির ওপরে একটি স্ত‚প
আকারে বসানো থাকে। পাতগুলোর মাঝখানে থাকে একটি দÐ। উক্ত দÐের সাহায্যেই পাতগুলো একটির ওপরে একটি
করে বসানো থাকে। কাজের সময় পাতগুলো প্রতি মিনিটে ৭২০০ বা আরো বেশিবার আবর্তিত হয়।
হার্ডডিস্ক সাধারণত মটর, স্পিন্ডল, রিড-রাইট হেড, অ্যাকিউটর, ফ্রেম, এয়ার ফিল্টার, গøাস অথবা সিরামিক এবং
ইলেকট্রনিক্সের সমন্বয়ে গঠিত, যা চুম্বকীয় মাধ্যম দ্বারা আবৃত্ত থাকে। একেবারে ওপরের ডিস্কের ওপরের পৃষ্ঠ এবং নিচের
ডিস্কের নিচের পৃষ্ঠ ছাড়া অন্য ডিস্কগুলোর উভয় পৃষ্ঠ এবং ওপরের ও নিচের ডিস্কের ভেতরের দিকের পৃষ্ঠে উপাত্ত, তথ্য,
প্রোগ্রাম ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
প্রতিটি ডিস্কের পৃষ্ঠদেশ অসংখ্য বৃত্ত দ্বারা বিভক্ত থাকে। এসব বৃত্তকে ট্র্যাক বলে। প্রতিটি বৃত্ত কয়েকটি সমান ভাগে ভাগ
করা থাকে। এ ধরনের একেকটি ভাগকে সেক্টর বলে। প্রতিটি সেক্টরের ডেটা সংরক্ষণের ক্ষমতা সমান। ডিস্কের পৃষ্ঠদেশের
ট্র্যাক অদৃশ্য ক্ষুদ্র চুম্বকীয় বিন্দু আকারে তথ্য লিখিত হয় বাইনারি পদ্ধতিতে। নি¤েœহার্ডডিস্কের বিভিন্ন অংশ
হার্ডডিস্ক থেকে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য হার্ডডিস্ককে মাদারবার্ডের সাথে যুক্ত করতে হয়। এজন্য আইডিই (IDE Integrated Device Electronics) ইন্টারফেস এবং প্রয়োজনে দ্রæত গতির স্কাজি (SCSI-Small Computer System Interface) ইন্টারফেস ব্যবহৃত হয়। অবশ্য বর্তমানে সাটা ( (SATA-Serial Advanced Technology Attachment)
এবং সাস (SAS-Serial Attached SCSI) ইন্টারফেসও ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে।
হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা নির্ভর করে মোট ব্যবহৃত ডিস্কের সংখ্যার ওপর। ডিস্কের সংখ্যা যত বেশি হবে, ডেটাও তত বেশি
সংরক্ষণ করা যাবে। হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা নির্ভর করে নি¤œলিখিত বিষয়ের ওপর -
১. ব্যবহারযোগ্য পৃষ্ঠের সংখ্যা
২. ট্র্যাকের সংখ্যা
৩. ট্র্যাকে সেক্টরের সংখ্যা ও
৪. প্রতি সেক্টরের ধারণক্ষম বাইটের সংখ্যা
অর্থাৎ, ডিস্কের ধারণক্ষমতা = পৃষ্ঠের সংখ্যা ঢ ট্র্যাকের সংখ্যা ঢ প্রতি ট্র্যাকে সেক্টরের সংখ্যা ঢ প্রতি সেক্টরে ধারণক্ষম বাইটের সংখ্যা
হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা নির্ণয় করা হয় মেগাবাইট, গিগাবাইট, টেরাবাইট ইত্যাদি এককে।
উদাহরণ : একটি হার্ডডিস্কে ২০টি সিলিন্ডার আছে। প্রতি সিলিন্ডারে ১০ হাজার ট্র্যাক, প্রতি ট্র্যাকে ৬২ টি সেক্টর আছে এবং
প্রতি সেক্টরে ৫১২ বাইট ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। এরূপ হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা কত বাইট?
সমাধান :
হার্ডডিস্কের সিলিন্ডারের বাহিরের পৃষ্ঠে এবং সর্বশেষ সিলিন্ডারের ভেতরের পৃষ্ঠে কোনো ডেটা থাকে না। ফলে পৃষ্ঠের সংখ্যা
২ কম হবে। অর্থাৎ, পৃষ্ঠের সংখ্যা = ২০ ঢ ২ – ২ = ৩৮।
অতএব, ডিস্কের ধারণক্ষমতা = ব্যবহারযোগ্য পৃষ্ঠের সংখ্যা ঢ ট্র্যাকের সংখ্যা ঢ সেক্টরের সংখ্যা ঢ বাইট সংখ্যা
= ৩৮ ঢ ১০০০০ ঢ ৬২ ঢ ৫১২
= ১২০৬২৭২০০০০
= ১১৭৮০০০০ কিলোবাইট
= ১১৫০৪ মেগাবাইট [প্রায়]
= ১১.২৩ গিগাবাইট [প্রায়]
অপটিক্যাল স্টোরেজ সিস্টেম
যে সমস্ত ডিস্কে Optical Storage Technology-এর মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়, তাকে Optical Disk বলা হয়।
যেমনÑ CD-ROM Disk ev CD Disk, DVD ইত্যাদি।
সিডি-রম (ঈউ-জড়স-ঈড়সঢ়ধপঃ উরংশ জবধফ ঙহষু গবসড়ৎু)
বর্তমান সময়ে কম্পিউটারে সম্পাদিত ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অন্যতম মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত মেমরির নাম সিডি-রম।
সাধারণত সিডির ধারণক্ষমতা ৬৫০ মেগাবাইট থেকে ৭৫০ মেগাবাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। এতে সাধারণত এক সাইডে তথ্য
সংরক্ষিত থাকে। বিপুল পরিমাণ ধারণক্ষমতা এবং দামে সস্তা হওয়ার কারণে সিডিতে অডিও, ভিডিও, সফটওয়্যার, বড়
ধরনের ডেটা ইত্যাদি সংরক্ষণে খুবই জনপ্রিয়। সিডিতে সংরক্ষিত তথ্য বহুদিন পর্যন্ত সংরক্ষিত থাকে।
সিডি পলিকার্বনেট প্লাস্টিকের তৈরি এবং অ্যালুমিনিয়ামের প্রলেপযুক্ত। অপটিক্যাল ডিস্কে বা সিডিতে লেজার রশ্মির সাহায্যে
লিখন ও পঠনের কার্য সম্পন্ন করা হয়। ঘূর্ণায়মান অপটিক্যাল ডিস্কে লেজার রশ্মির সাহায্যে লেখার সময় অ্যালুমিনিয়ামের
পাতের অতি সূক্ষè গর্ত (চরঃ) সৃষ্টি করা হয়। এ ধরনের গর্তের গভীরতা .১২ মাইক্রোমিটার এবং প্রস্থ .৬ মাইক্রোমিটার। পিট
ও ল্যান্ড বাইনারি ডিজিট ‘০’ এবং ‘১’ এর প্রতিনিধিত্ব করে। গর্তের সারি দিয়ে তৈরি হয় স্পাইরাল ট্র্যাক। প্রতিটি স্পাইরাল
ট্র্যাকের মধ্যবর্তী দূরত্ব হলো ১.৬ মাইক্রোমিটার। প্রতি ইঞ্চিতে ট্র্যাকের সংখ্যা প্রায় ১৬,০০০।
প্রথম তৈরীকৃত সিডি ড্রাইভের ডেটা পড়ার হার ছিল ১৫০ কিলোবাইট/সেকেন্ড। এ ধরনের ড্রাইভের গতি ১ঢ নামে
পরিচিত। বর্তমানে ৫২ঢ গতির সিডি ড্রাইভ বেশি ব্যবহৃত যার ডেটা পড়ার হার ৭৮০০ কিলোবাইট/সেকেন্ড।
উদাহরণ : ৫০০ পৃষ্ঠাবিশিষ্ট একটি বইয়ের প্রতি পৃষ্ঠায় ৩০টি লাইনের প্রতি লাইনে ৫০টি বর্ণ রয়েছে। একটি বর্ণ সংরক্ষণ
করার জন্য ১ বাইট পরিমাণ মেমরি লাগলে ৭৮০ মেগাবাইট ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট একটি সিডিতে এ রকম কয়টি বইয়ের লেখা সংরক্ষণ করা যাবে?
সমাধান :
সিডির ধারণক্ষমতা = ৭৮০ মেগাবাইট
= ৭৮০ ঢ ১০২৪ ঢ ১০২৪ বাইট
= ৮১৭৮৮৯২৮০ বাইট
প্রতিটি বইয়ের সাইজ = ৫০০ ঢ ৩০ ঢ ৫০ বাইট
= ৭৫০০০০ বাইট
অতএব, সিডিতে ধারণকৃত বইয়ের সংখ্যা = ৮১৭৮৮৯২৮০ / ৭৫০০০০
= ১০৯০টি
ডিভিডি (উঠউ)
১৯৯৬ সালের দিকে অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন অপটিক্যাল ডিস্কের উন্নতমানের সংস্করণ ডিভিডির উদ্ভব হয়। প্রথম দিকে উঠউ চলচ্চিত্র বা সিনেমার জন্য উন্নয়ন করা হলেও পরবর্তীতে টেক্সট, বিভিন্ন ধরনের
কম্পিউটার সফটওয়্যার, তথ্যাবলি, ছবি, শব্দ ইত্যাদি সংরক্ষণে ব্যাপক সুবিধা পাওয়া যায়। উঠউ-এর গঠন ও আকার
সিডির মতোই। তবে অধিক পরিমাণে তথ্য সংরক্ষণ করার জন্য উঠউ-তে ট্র্যাকসমূহ আরো ঘন করে সন্নিবেশিত থাকে।
সাধারণত উঠউ-এর ধারণক্ষমতা ৪ গিগাবাইট থেকে ১৭ গিগাবাইট পর্যন্ত হয়ে থাকে। উঠউ পড়ার জন্য উঠউ ড্রাইভের
প্রয়োজন। বর্তমানে উঠউ-জ, উঠউ-জড এবং উঠউ জঅগ -এ লাল লেজার রশ্মির মাধ্যমে উঠউ-এর ডেটা পড়া ও লেখা হয়।
বাবল মেমরি
ম্যাগনেটিক বাবল মেমরি সেমিকন্ডারের তৈরি এক ধরনের সহায়ক মেমরি। এ ধরনের মেমরিতে ঋণাত্মক চার্জযুক্ত ফিল্মের
ওপর ধনাত্মক চার্জযুক্ত বাবল স্থাপন করা হয়। বাবলের উপস্থিতি বানারি ১ এবং অনুপস্থিতিতে বাইনারি ০ হিসেবে বিবেচিত
হয়। এটি এক ধরনের নন-ভোলাইটল মেমরি (ঘড়হ-ঠড়ষধঃরষব গবসড়ৎু)। এ ধরনের মেমরি সাধারণত টেলিফোন
সিস্টেম, রোবট, সামরিক ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়।
ম্যাগনেটিক টেপ
ম্যাগনেটিক টেপ সাধারণত অডিও বা ভিডিও টেপের মতোই যা আয়রন অক্সাইডের প্রলেপযুক্ত এক ধরনের প্লাস্টিকের
ফিতা। এ ফিতা রিলে জড়ানো অবস্থায় বা ক্যাসেট আকারে পাওয়া যায়। এ ধরনের টেপের ডেটা সংরক্ষণ পদ্ধতি
হার্ডডিস্কের সংরক্ষণ পদ্ধতির অনুরূপ। এটি ইনপুট/আউটপুট ও সহায়ক মেমরি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
লেখার সময় ম্যাগনেটিক হেড ফিতার আবরণে উপাত্তের বাইনারি অবস্থা অনুযায়ী চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করে। রিডের সময় এ
ক্ষেত্রের অবস্থান অনুধাবন করে বাইনারি অবস্থা পড়ে নেয়। প্রাথমিক অবস্থায় তথ্য সংরক্ষণের জন্য এ ধরনের টেপে সাতটি
ট্র্যাক ব্যবহার করা হতো। পরবর্তীতে নয়টি ট্র্যাক ব্যবহৃত হয়। যার মধ্যে প্রথম আটটি বাইট সংরক্ষণের জন্য এবং নবম
ট্র্যাকটি প্যারিটি বিটের জন্য ব্যবহৃত হয়। স্বল্প পরিসরে তথ্য সংরক্ষণ, সহজে ও দ্রæতগতিতে তথ্য রিড ও রাইট সম্ভব বিধায় আজও টেপের প্রচলন রয়েছে।
সারসংক্ষেপ :
কম্পিউটারে উপাত্ত ও তথ্য সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত ধারককে বলা হয় মেমরি ডিভাইস। তবে উপাত্ত বা তথ্য স্থায়ীভাবে
সংরক্ষণের জন্য যে সকল মেমরি ডিভাইস ব্যবহৃত হয় তাদেরকে বলা হয় সেকেন্ডারি মেমরি। ধারণক্ষমতা অনুযায়ী
কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরনের সেকেন্ডারি মেমরির ব্যবহার দেখা যায়। উল্লেখযোগ্য সেকেন্ডারি মেমরিসমূহ হলো ফ্লপি ডিস্ক,
হার্ডডিস্ক, অপটিক্যাল স্টোরেজ সিস্টেম, সিডি-রম, বাবল মেমরি, ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি। বর্তমানে ফ্লপি ডিস্কের
ব্যবহার নেই বললেই চলে। সাধারণত হার্ডডিস্ককে তথ্য সংরক্ষণের সবচেয়ে বড় সহায়ক মেমরি হিসেবে বিবেচনা করা
হয়। সিডি বা ডিভিডি বর্তমান সময়ে কম্পিউটারে সম্পাদিত ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অন্যতম মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ইউনিট উত্তর মূল্যায়ন
১. মেমরি অ্যাড্রেস ও মেমরির অ্যাকসেস সময় কী বোঝায়?
২. বিট, বাইট ও কম্পিউটার শব্দ বলতে কী বোঝায়?
৩. মেমরির ধারণক্ষমতা কী? ধারণক্ষমতা পরিমাপের এককগুলোর মধ্যে সম্পর্ক লিখুন।
৪. প্রধান মেমরি ও সহায়ক মেমরির পার্থক্য লিখুন।
৫. ঊচজঙগ ও ঊঊচজঙগ-এর মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৬. ক্যাশ মেমরির বর্ণনা দিন।
৭. স্টোরেজ ডিভাইস কী? প্রাইমারি স্টোরেজ মিডিয়ার ও সেকেন্ডারি স্টোরেজ মিডিয়ার মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
৮. প্রাইমারি স্টোরেজ মিডিয়ার বৈশিষ্ট্যগুলি লিখুন?
৯. সেকেন্ডারি স্টোরেজ মিডিয়ার বৈশিষ্ট্যগুলি লিখুন?
১০. অপটিক্যাল ড্রাইভের বর্ণনা দিন।
১১. জঅগ ও জঙগ-এর পার্থক্য লিখুন।
১২. স্ট্যাটিক র‌্যাম ও ডাইনামিক র‌্যামের পার্থক্য লিখুন।
১৩. প্রধান মেমরি ও ক্যাশ মেমরির মধ্যে পার্থক্য লিখুন।
১৪. ইনস্ট্রাকশন সেট কী? বিভিন্ন প্রকার ইনস্ট্রাকশন সেট উদাহরণসহ লিখুন।
১৫. মেমরি কী? মেমরিকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী? বর্ণনা করুন।
১৬. অর্ধপরিবাহী মেমরি কী? অর্ধপরিবাহী জঅগ ও জঙগ মেমরির বৈশিষ্ট্য লিখুন।
১৭. বিভিন্ন প্রকার জঙগ-এর বর্ণনা দিন।
১৮. হার্ডডিস্কের বর্ণনা দিন।
১৯. ঙঢ়ঃরপধষ ঝঃড়ৎধমব ফবারপব গুলোর বর্ণনা দিন।
২০. ম্যাগনেটিক টেপ ও বাবল মেমরির বর্ণনা দিন।
২১. স্টোরেজ হায়ারর্কিস বা মেমরির ধারণক্ষমতার ক্রম বর্ণনা করুন।
২২. একটি হার্ডডিস্কের গায়ে ১২০ এই মুদ্রিত আছে। ডিস্কের মোট ধারণক্ষমতা কত? নির্ণয় করুন।
২৩. ব্যবহারযোগ্য দুটি পৃষ্ঠবিশিষ্ট একটি ৫.২৫ ইঞ্চি ফ্লপি ডিস্কের প্রতি পৃষ্ঠে ৮০টি ট্র্যাক, প্রতি ট্র্যাকেই ৯টি সেক্টর আছে।
প্রতিটি সেক্টরে ৫১২ বাইট তথ্য সংরক্ষণ সম্ভব হলে ডিস্কের ধারণক্ষমতা কত বাইট? কত কিলোবাইট নির্ণয় করুন?
২৪. একটি হার্ডডিস্কে উভপৃষ্ঠ ব্যবহারযোগ্য ৩০ ডিস্ক আছে। ডিস্কের প্রতিটি পৃষ্ঠে ১৫০টি ট্র্যাক আছে। প্রতি ট্র্যাকে ৩০টি
সেক্টর আছে এবং প্রতি সেক্টরে ২০০ বাইট ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। এরূপ একটি হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা কত বাইট
নির্ণয় করুন?

FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র

Copyright © Quality Can Do Soft.
Designed and developed by Sohel Rana, Assistant Professor, Kumudini Government College, Tangail. Email: [email protected]