জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেমসমূহ
অপারেটিং সিস্টেম হলো ব্যবহারকারীর নির্দেশ অনুযায়ী কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারের মধ্যে কাজের সমন্বয়
সাধন করে সমগ্র কার্যপ্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামসামগ্রী। ১৯৭১ সাল হতে অপারেটিং সিস্টেম
মাইক্রোকম্পিউটারে ব্যবহার করা শুরু হয়। বর্তমান সময়ের অপারেটিং সিস্টেমগুলো আরো উন্নততর, দ্রæততর ও
সহজতর। কয়েকটি উল্লেখযোগ্য জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হলো :: DOS, WINDOWS, UNIX, LINUX, OS/2, Mac
OS ইত্যাদি।
ডস
DOS
DOS-এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Disk Operating System যুক্তরাষ্ট্রের
মাইক্রোসফট কর্পোরেশন আইবিএম কম্পিউটারের জন্য ১৯৮১
সালে প্রথম ডস অপারেটিং সিস্টেম উদ্ভাবন করেন। ডস
আইবিএম এবং আইবিএম উপযুক্ত পার্সোনাল কম্পিউটারের
জন্য একটি একক ব্যবহারিক অপারেটিং সিস্টেম।DOS কে
PC-DOS MS-DOSI বলা হয়। ডস একটি বর্ণভিত্তিক
অপারেটিং সিস্টেম। ডসের প্রধান অসুবিধা হলো এর কমান্ড
লাইন ইউজার ইন্টারফেস বৈশিষ্ট্য, অর্থাৎ এর সাহায্যে কাজ করতে হলে ব্যবহারকারীকে ডসের কমান্ড মুখস্থরাখতে হয়
এবং কি-বোর্ডের মাধ্যমে কম্পিউটারে কমান্ড বা নির্দেশ প্রদান করতে হয়।
উইন্ডোজ
Windows
উইন্ডোজ হচ্ছে আমেরিকার বিখ্যাত মাইক্রোসফট
কর্পোরেশনের তৈরি একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় অপারেটিং
সিস্টেম। উইন্ডোজের জনপ্রিয়তার প্রধান কারণ হলো
গ্র্যাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস। এটি আইবিএম বা আইবিএম
কম্পাটিবল কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়। সাধারণ ব্যবহারকারীন
সহজেই এ ধরনের অপারেটিং সিস্টেম অপারেট করতে পারে।
এর মূল কারণ হলো মাউসের মাধ্যমে বিভিন্ন চিত্র বা আইকনে
ক্লিক করে যাবতীয় কার্যাদি সম্পাদন করা। ১৯৮৫ সালে
সর্বপ্রথম উইন্ডোজ তৈরি হয়। এরপর ১৯৯০ সালে ভার্সন ৩.০ এবং ১৯৯২ সালে ৩.১ ও ৩.১১ ভার্সনের প্রচলন হয়।
১৯৯৪ সালে ডওঘ ৯৫/৯৭WIN 95/97 Operating System ¯^Zš¿ Operating System ৯৫ চালনার জন্য
ডসের প্রয়োজন হয় না। তবে ১৯৯৫ সালে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ৯৫ সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করে। এরপর চালু
হয় উইন্ডোজ ৯৮। বর্তমানে উইন্ডোজ এক্সপি Windows 7, Windows 10 বিপুলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের উল্লেখযোগ্য সুবিধাসমূহ হলো :
১। উইন্ডোজ একটি স্বতন্ত্র অপারেটিং সিস্টেম ।
২। উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে কোনো ধরনের কমান্ড মুখস্থরাখার প্রয়োজন হয় না ।
৩। পুল ডাউন বা মেন্যু বা আইকন ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যায়।
৪। অধিকাংশ কমান্ড মাউস ব্যবহার করে দেওয়া যায়।
৫। নেটওয়ার্কিং বা ইন্টারনেটব্যবস্থার সুবিধা পাওয়া যায়।
৬। ইউএসবি সাপোর্ট, ডিভিডি সাপোর্টইত্যাদি প্রযুক্তির সুবিধা পাওয়া যায়।
৭। মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারের সুবিধা পাওয়া যায় ইত্যাদি।
ইউনিক্স Unix
মাল্টি টাস্কিং, টাইম শেয়ারিং ও মাল্টি ইউজার অ্যাপ্লিকেশনের
জন্য ইউনিক্স একটি শক্তিশালী ও কার্যকরী অপারেটিং
সিস্টেম। এটি ১৯৭০ সালের শুরুর দিকে যুক্তরাষ্ট্রের কেন
থমসম ((Ken Thompson) ও ডেনিস রিসি Dennis
Ritchie) বেল ল্যাবরেটরিতে হাই লেভেল ল্যাংগুয়েজ সি (ঈ)
ভাষার মাধ্যমে তৈরি করেন। ইউনিক্স একটি শক্তিশালী ও
নমনীয় পরিচালনা পদ্ধতির অপারেটিং সিস্টেম, যা নোটবুক
কম্পিউটার থেকে শুরু করে সুপার কম্পিউটার পর্যন্ত ব্যবহার
করা যায়। ইউনিক্সের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো বহু ব্যবহারকারী একই সাথে অনেক কি-বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করতে
পারেন, যা শুধুমাত্র একটি সিপিইউয়ে সংযুক্ত। ইউনিক্সের আরেকটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো একটি সিপিইউ মাল্টি প্রসেসর
সিস্টেমকে সাপোর্টদিতে পারে। তবে ইউনিক্স মূলত সার্ভার অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে বেশি ব্যবহৃত হয়।
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় ১৯৭৬ সালে ইউনিক্স প্রথম পাবলিক ভার্সন টহরী-৬ বের হয়। ১৯৭৮ সালে
বের হয় টহরী-৭। ১৯৮০ সালে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন মাইক্রোকম্পিউটারে ব্যবহার উপযোগী ইউনিক্সের একটি নতুন
ভার্সন ঢবহরী বের করে, যা ওইগ-চঈ/অঞ তে ব্যবহারের জন্য।
লিনাক্স
Linux
লিনাক্স হচ্ছে একটি মাল্টি টাস্কিং ওপেন সোর্স অপারেটিং
সিস্টেম যা বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার প্রোগ্রামার দ্বারা উন্নতি লাভ
করেছে। এটি টঘওঢ অপারেটিং সিস্টেমের একটি বিশেষ
সংস্করণ। ১৯৯০ সালে ফিনল্যান্ডের যুবক লিনাস টারভোল্ডাস
লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করেন। লিনাক্স অপারেটিং
সিস্টেম বর্ণভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক উভয় পরিবেশের সুবিধা
প্রদান করে এবং এটির সিকিউরিটি ও গ্রাফিক্স অত্যন্ত
শক্তিশালী। বিভিন্ন অফিস, বাসা-বাড়ি ও কোম্পানিতে লিনাক্স
ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এঘট নামের একটি সংস্থা এর সাথে বিভিন্ন শেল, উইন্ডো ম্যানেজমেন্ট ও ইউটিলিটি যোগ
করে একে পুরোপুরি একটি অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে দাঁড় করিয়েছে। লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের অন্যতম সুবিধাসমূহ হলো
:
১। লিনাক্স বর্ণভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
২। লিনাক্স ওপেন সোর্স কোডভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম।
৩। ইন্টারনেট হতে সহজেই লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম ডাউনলোড করা যায়।
৪। নেটওয়ার্ক সাপোর্ট সার্ভিস উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অধিকতর শক্তিশালী।
৫। এটির সিকিউরিটি ও গ্রাফিক্স অত্যন্ত শক্তিশালী।
৬। লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের ওপর নিজের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা যায় ইত্যাদি।
লিনাক্স ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনামূলক বৈশিষ্ট্য
বর্তমান বিশ্বে জনপ্রিয়তার দৌড়ে কেবলই এগিয়ে চলা একটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে লিনাক্স। অনেকের অবদানে ধন্য
হয়ে ক্রমশই বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং বহুল ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে যাচ্ছে লিনাক্স। লিনাক্স
ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনামূলক বৈশিষ্ট্যসমূহ হলো :
১. উইন্ডোজ একটি গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেস অপারেটিং সিস্টেম। অন্যদিকে লিনাক্স একটি বর্ণভিত্তিক ও চিত্রভিত্তিক
অপারেটিং সিস্টেম।
২. লিনাক্স ওপেন সোর্সকোডভিত্তিক একটি অপারেটিং সিস্টেম। কিন্তু উইন্ডোজ ওপেন সোর্সকোডভিত্তিক অপারেটিং
সিস্টেম নয়।
৩. যে কেউ লিনাক্সের পরিবর্তন আনতে পারবে। কিন্তু উইন্ডোজে তা সম্ভব নয়।
৪. ইন্টারনেট হতে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম একদম ফি-তে ডাউনলোড করা যায়। অন্যদিকে উইন্ডোজ বা অন্য
কোনো অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে যা সম্ভব নয়।
৫. লিনাক্সের নেটওয়ার্ক সাপোর্ট সার্ভিস উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনায় অধিকতর শক্তিশালী।
৬. উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের চেয়ে লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের সিকিউরিটি ও গ্রাফিক্স অত্যন্ত শক্তিশালী।
ম্যাক ওএস
MAC OS
MAC OS এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Macintosh Operating System, 1 ১৯৮০ সালে
অ্যাপল(Apple) কোম্পানি তাদের অ্যাপল মেকিনটোশ কম্পিউটারসমূহে ব্যবহারের
জন্য গধপ ঙঝ তৈরি করেন। যেকোনো ব্যবহারকারী এটি সহজে ব্যবহার করতে
পারেন। কারণ এটি চিত্রভিত্তিক বা গ্রাফিক্যাল অপারেটিং সিস্টেম। এ ধরনের
অপারেটিং সিস্টেমে সহজে একাধিক প্রোগ্রাম একই সাথে রান করা যায়। আবার
পরিচালনা পদ্ধতি খুব সহজ এবং গ্রাফিক্স ও রঙের ব্যবহার অত্যন্ত চমৎকার।
ফাইল ম্যানেজমেন্ট
ফাইল সিস্টেম হচ্ছে কম্পিউটার ফাইল এবং ফাইলের ডেটাসমূহের সংগঠন এবং সংরক্ষণ পদ্ধতি। অপারেটিং সিস্টেম মূলত
ফাইল তৈরি, অ্যাকসেস, কপি, ডিলিট ইত্যাদি কাজ করে থাকে। অপারেটিং সিস্টেমের একটি অন্যতম কাজ হচ্ছে প্রধান
স্মৃতিতে ফাইল ও অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম নিয়ে আসা ও কাজ করানোর ব্যবস্থা করা এবং ফাইল ও নথির ব্যবস্থাপনা করা।
বর্তমানে কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম চার প্রকার ফাইল সিস্টেমের যেকোনো একটি অবলম্বন করতে পারে। ফাইল
সিস্টেমগুলো হলো :
র. ঋঅঞ১৬ রর. ঋঅঞ৩২ ররর. ঐচঋঝ এবং রা. ঘঞঋঝ
বিবিএ প্রোগ্রাম মৌলিক কম্পিউটার শিক্ষা
ইউনিট ৮ পৃষ্ঠাÑ১৬১
ঋঅঞ১৬ : ঋঅঞ১৬-এর পূর্ণ অর্থ হলো ঋরষব অষষড়পধঃরড়হ ঞধনষব-১৬. এটি উঙঝ-এর আদর্শমান। অর্থাৎ গঝ উঙঝ-এর
ওপর ভিত্তি করে ঋঅঞ১৬-এর ফাইল সিস্টেম উন্নয়ন করা হয়েছিল। ঋঅঞ-১৬ -এ ডরহফড়ংি ৯৫, ঙঝ/২ এবং ডরহফড়ংি
ঘঞ অপারেটিং সিস্টেম চালানো যায়। এ ধরনের পার্টিশনের সাহায্যে সর্বোচ্চ ডেটা সংরক্ষণ ক্ষমতা ২এই।
ঋঅঞ ৩২ : ঋঅঞ ৩২-এর পূর্ণ অর্থ হলো ঋরষব অষষড়পধঃরড়হ ঞধনষব-৩২. এটি বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় পার্টিশন সেক্টর।
কারণ এ ধরনের পার্টিশন এরিয়ায় সবচেয়ে বেশি ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। ঋঅঞ ৩২ পার্টিশন এরিয়ার সর্বোচ্চ ক্ষমতা ২ঞই
বা ২০৪৮এই। অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমের সাথে মাল্টি বুট করার জন্য ঋঅঞ ৩২ ব্যবহার করা হয়। হার্ডডিস্কে ঋঅঞ ৩২-
এর আওতায় ডরহফড়ংি ৯৫, ডরহফড়ংিগঊ, ডরহফড়ংি ২০০, ডরহফড়ংি ঢচ ইত্যাদি অপারেটিং সিস্টেম পরিচালনা করা
যায়। অবশ্য ডরহফড়ংি ২০০০ অপারেটিং সিস্টেমকে ঘঞঋঝ পার্টিশনেও পরিচালনা করা সম্ভব।
ঐচঋঝ : ঐচঋঝ-এর পূর্ণ অর্থঐরময চবৎভড়ৎসধহপব ঋরষব ঝুংঃবস. এটি শুধুমাত্র ঙঝ/২ অপারেটিং সিস্টেমের জন্য
প্রযোজ্য। তাছাড়া ডরহফড়ংি ঘঞ-এর ৩.৫১ ভার্সনটি এতে ইনস্টল করা হয়। ঐচঋঝ পার্টিশনের ডেটা সংরক্ষণের সর্বোচ্চ
ক্ষমতা ৮এই।
ঘঞঋঝ : ঘঞঋঝ-এর পূর্ণ অর্থ হলো ঘবি ঞবপযহড়ষড়মু ঋরষব ঝুংঃবস. এ ধরনের সিস্টেমে প্রতিটি ফাইল বা ফোল্ডারের
জন্য অ্যাকসেস কন্ট্রোল করা যায় এবং একই ড্রাইভে অধিক পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। এটিতে টঘওঢ বা টঘওঢ
সমর্থিত অপারেটিং সিস্টেম চালানো যায়। তাছাড়া এতে ডরহফড়ংি ঘঞ এবং ডরহফড়ংি ২০০০ অপারেটিং সিস্টেম
পরিচালনা করা যায়। উঙঝ কোনোভাবেই ঘঞঋঝ পার্টিশনকে সমর্থন করে না। ঘঞঋঝ সিস্টেমের অন্যতম সুবিধা হলো
প্রত্যেক ব্যবহারকারী কী পরিমাণ স্পেস ব্যবহার করবে, তা কন্ট্রোল করা যায়। ঘঞঋঝ পার্টিশনের সর্বোচ্চ ডেটা সংরক্ষণ
ক্ষমতা হলো ৮এই।
ডিভাইস ড্রাইভার
কম্পিউটারের সাথে সাধারণত বিভিন্নপেরিফেরাল ডিভাইস যেমন : কি-বোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, মনিটর, হার্ড ডিস্কড্রাইভ,
ফ্লোপি ডিস্ক ড্রাইভ, সিডি রম বা ডিভিডি রম ড্রাইভ, পেনড্রাইভ ইত্যাদি সংযুক্ত থাকে। কিন্তু শুধু সিপিইউয়ের সাথে এ ধরনে
ডিভাইসগুলো সংযুক্ত করলেই এগুলো কাজ করে না। এর জন্য প্রয়োজন নির্দিষ্ট ড্রাইভার সফটওয়্যার ইনস্টলেশন। যে
সকল সফটওয়্যারের সাহায্যে কোনো পেরিফেরাল ডিভাইসকে কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করার পর চালনা করা হয় বা যে
সকল সফটওয়্যারে কোনো পেরিফেরাল ডিভাইস চালনা করার প্রয়োজনীয় ইনফরমেশন থাকে, যা সহজেই অপারেটিং
সিস্টেম ব্যবহার করে উক্ত ডিভাইসটি পরিচালনা করতে সক্ষম হয় তাদেরকে বলা হয় ডিভাইস ড্রাইভার। সাধারণত কোনো
পেরিফেরাল ডিভাইস ক্রয়ের সময় বিক্রেতারা উক্ত ডিভাইসের সাথে একটি ডিভাইস ড্রাইভারের সিডি বা ডিভিডি দিয়ে
দেয়। তবে আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমে অনেক ধরনের ডিভাইস ড্রাইভার সফটওয়্যার অন্তর্ভুক্ত করা থাকে।
সারসংক্ষেপ :
অপারেটিং সিস্টেম হলো ব্যবহারকারীর নির্দেশ অনুযায়ী কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার বা সফটওয়্যারের মধ্যে কাজের সমন্বয়
সাধন করে সমগ্র কার্যপ্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত প্রোগ্রামসামগ্রী। বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হলো
উঙঝ, ডওঘউঙডঝ, টঘওঢ, খওঘটঢ, গধপ ঙঝ ইত্যাদি। অপারেটিং সিস্টেম মূলত ফাইল তৈরি, অ্যাকসেস, কপি,
ডিলিট ইত্যাদি কাজ করে থাকে। অপারেটিং সিস্টেমের একটি অন্যতম কাজ হচ্ছে প্রধান স্মৃতিতে ফাইল ও অ্যাপ্লিকেশন
প্রোগ্রাম নিয়ে আসা এবং কাজ করানোর ব্যবস্থা করা এবং ফাইল ও নথির ব্যবস্থাপনা করা। বর্তমানে কম্পিউটারের
অপারেটিং সিস্টেম ঋঅঞ১৬, ঋঅঞ৩২, ঐচঋঝ ও ঘঞঋঝ নামক ফাইল সিস্টেমের যেকোনো একটি অবলম্বন করতে
পারে।
ইউনিট উত্তর মূল্যায়ন
১. অপারেটিং সিস্টেম বলতে কী বোঝায়? উদাহরণসহ লিখুন।
২. অপারেটিং সিস্টেমের কাজগুলো বা কার্যাবলি বর্ণনা করুন।
৩. অপারেটিং সিস্টেমের গুরুত্ব বর্ণনা করুন।
৪. ডিভাইস ড্রাইভার বলতে কী বোঝায়? ডিভাইস ড্রাইভারের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা করুন।
৫. বর্ণভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম বলতে কী বোঝায়? এর বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখুন।
৬. চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম বলতে কী বোঝায়? এর বৈশিষ্ট্যসমূহ লিখুন।
৭. বর্ণভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম ও চিত্রভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেমের পার্থক্য লিখুন।
৮. ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেমের বর্ণনা করুন।
৯. গধপ, খরহীঁ ও টহরী অপারেটিং সিস্টেমের বর্ণনা করুন।
১০. উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বর্ণনা করুন।
১১. উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের বৈশিষ্ট্য লিখুন।
১২. লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের সুবিধা লিখুন।
১৩. লিনাক্স ও উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের তুলনামূলক বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করুন।
১৪. ডস ও ম্যাক ওএস সিস্টেমের বর্ণনা দিন।
১৫. অপারেটিং সিস্টেমের সুবিধা লিখুন।
১৬. অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম বর্ণনা করুন।
১৭. FAT, HPFS NTFS সম্পর্কে আলোচনা করুন।
FOR MORE CLICK HERE
এইচএসসি বাংলা নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
ENGLISH 1ST & SECOND PAPER
এইচএসসি আইসিটি নোট
এইচএসসি অর্থনীতি নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি ও সুশাসন ১ম পত্র
এইচএসসি পৌরনীতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ১ম পত্র
এইচএসসি সমাজকর্ম নোট ২য় পত্র
এইচএসসি সমাজবিজ্ঞান নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইতিহাস নোট ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ১ম পত্র
এইচএসসি ইসলামের ইতি. ও সংস্কৃতি নোট ২য় পত্র
এইচএসসি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ভূগোল ও পরিবেশ নোট ১ম পত্র ও ২য় পত্র
এইচএসসি ইসলামিক স্টাডিজ ১ম ও ২য় পত্র